নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মনে হচ্ছে, ধর্মীয় পোস্টগুলো নতুন কিছু যোগ করছে সব সময়

২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৩



রসুল (স: )'এর ইন্তেকালের দিন ইসলাম ধর্মকে যে অবস্হায় রেখে গেছেন, ইসলাম কি ঠিক একই অবস্হায় আছে আজকে? আমি বলবো নেই! যদি থাকতো, মুসলমানদের মাঝে সুন্নী, শিয়া, আহমেদিয়া, কুর্দী ও ওয়াহাবীদের মত বড় বড় গ্রুপের সৃস্টি হতো না। এত বড় বড় গ্রুপ একদিনে, বা ১ বছরে হয়নি, হাজার বছর লেগেছে; কিন্তু সব সময় ছোট কিছু একটা যোগ হয়েছে, বা বিয়োগ হয়েছে। এবং আজকেও সেই "ছোট কিছু" যোগ, বিয়োগ হচ্ছে; ফলে, এখন থেকে ৫০ বা ১০০ বছরে আরও পরিবর্তন আসবে।

"ডাইমেনশন" একটি ইংরেজী টেকনিকেল শব্দ; আজকে একটা ধর্মীয় পোস্টে আমাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। প্রশ্নের ভিত্তি ছিল, "সৃস্টিকর্তাকে ভালোবাসা নিয়ে"। প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয়েছে, "যে ডাইমেনশন থেকে সৃস্টিকর্তাকে ভালোবাসা যায়, আমি সেই ডাইমেনশনে প্রবেশ করতে পেরেছি কিনা?" আমি ঐ রকম কোন ডাইমেনশনে যে প্রবেশ করিনি, এটা আমি নিশ্চিত! যিনি প্রশ্ন করেছেন, তিনি নিশ্চয় ঐ রকম "ডাইমেনশনে" প্রবেশ করেছেন; না হয়, এই ধরণের প্রশ্ন করা সম্ভব নয়।

ধর্মীয়রা সৃস্টিকর্তাকে ভালোবাসেন; তাঁরা তাদের পরিবারকে ভালোবাসেন, তাঁরা মানব জাতিকে ভালোবাসেন, এটাই আমার ধারণা। সেই প্রশ্নকারী সাথে যোগ করেছেন, "সৃস্টিকর্তাকে সবাই ভালোবাসতে পারবেন না, কারণ ভালোবাসতে হলে, "নুর" পেতে হবে; এবং সৃস্টিকর্তা সবাইকে সেই "নুর" দেন না। ভালোবাসতে হলে "নুর" পেতে হবে; সৃস্টিকর্তা "নুর" দেবেন কি দেবেন না, সেটা উনার হাতে!

কিন্তু সকল ধর্মের মুল কথায় একটি বাণী ব্যক্ত হয়েছে, সৃস্টিকর্তা মানব জাতিকে সৃস্টি করেছেন, এবং ভালোবাসেন। একটি চিরন্তন লজিক হলো, যিনি ভালোবাসেন, তিনি ভালোবাসা অনুভব করে থাকেন।

এ্যাবস্ট্রাক্ট আরেকটি ইংরেজী শব্দ; আজকে একই ধর্মীয় পোস্টে বলা হয়েছে যে, সৃস্টিকর্তার আকার ইত্যাদি এ্যাবস্ট্রাক্ট; আমার মতে, এ্যাবস্টাক্ট হলো, "কোন কিছুকে প্রকাশের নিজস্ব এক কমপ্লেক্স পদ্ধতি"; যেমন, পিকাসোর অংকনে নারী; জাভা প্রোগ্রামিং'এ "বাইনারী ট্রি", ইত্যাদি। আবার পিকাসোর নারীর সাথে উইলিয়াম স্কটের নারী এক রকম নয়; আবার ২ জন জাভা প্রোগ্রামারের বাইনারী ট্রী'র কোন মিল নাও থাকতে পারে। ধর্মীয় বইগুলোতে সৃস্টিকর্তা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে, সেটা পরিস্কার; কারণ, বিশ্বাস করতে হলে ধারণা থাকতে হবে। ধর্মীয় বইগুলোতে সৃস্টিকর্তা সম্পর্কে ইংরেজীতেও এ্যাবস্ট্রাক্ট শব্দটি ব্যবহার করা হয়নি; কারণ হতে পারে, এ্যাবস্ট্রাক্ট কিছুকে ভাবা ভাবুকের চিন্তা শক্তির উপর নির্ভরশীল; অর্থাৎ ধর্মীয় পুস্তকে যা বলা হয়েছে, সেটা বিবিধ রূপ ধারণ করতে পারে; আমার মনে হয়, এগুলো নতুন নতুন ধারণা করা যোগ হচ্ছে!

ভালোবাসতে হলে, "অন্য ডাইমেনশনে" যাওয়া, নুর পাওয়া, এ্যাবস্ট্রাক্ট আকার, অন্য ধরণের ভালোবাসা ইত্যাদি আমার কাছে নতুন মনে হচ্ছে; যারা অন্য ডাইমেনশনে গিয়ে ভালোবাসছেন, নুর পেয়েছেন, এ্যাবস্ট্রাক্ট ভালোবাসার অধিকারী হয়েছেন, তারা নিশ্চয় সৌভাগ্যবান!

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




শুধু এটুকু বলা ---- চমৎকার ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাধারণভাবে, যেকোন লেখা, লিখিত বিষয়ের উপর অবদান রাখে: ব্যাখ্যা করে, কিছু যোগ করে, বিয়োগ করে; ধর্মীয় পোস্টের বেলায়ও তা ঘটছে; তবে, কিছু খুবই মডার্ণ টার্মিনোলোজীও যোগ হচ্ছে!

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৯

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: তীক্ষ্ণ, সুচিন্তিত হয়েছে লেখাটি ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, অনেক ধর্মীয় লেখকেই, নিজের অজান্তে ধর্মীয় বিষয়ের উপর নিজের একটা সিগনেচার রেখে যান; যেটা অন্যদের জন্য কমন কিছু নয়।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১০

শামচুল হক বলেছেন: সুন্দর

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বক্তব্য যদি পরিস্কার হয়, এবং ধর্মীয় বিষয়কে কোনভাবে আগাত না করে, সেটাই হবে ভালো।

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২১

নতুন বলেছেন: এখন মানুষ এতো বোকা নেই যে নতুন কোন ধমে` যোগ দেবে.... তাই ধমের শাখা তৌরি হয়... সুবিধা মতন করে বানিয়ে নেয় নিয়ম গুলি...

দেওয়ানবাগী/রাজারবাগী/আটরশি/চরমোনাই (আরো আছে) .... আমাদের দেশী ভাসা`ন...

আহমেদিয়ে/শিয়া/সুন্নি আগের ভাগ...

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেওয়ানবাগী/রাজারবাগী/আটরশি/চরমোনাই'এর লোকজনের বক্তব্য আমি শুনিনি; সম্ভাবনা, উনারা নিজেদের কিছু যোগ করতে পারেন।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আসলেই ধর্ম সর্বদাই পরিবর্তনশীল, যেটা স্বল্পসময়ে বোঝা যায় না। ৪ নং এ নতুনের কমেন্ট প্রনিধানযোগ্য।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লোকজন পরিবর্তন করছেন মাইক্রোস্কোপিক স্কেলে; সবার জন্য পরিবর্তন ও পরিবর্তনের দিক এক নয়; ফলে, স্বাভাবিকভাবে ভাবনায় কিছু কনফ্লিক্ট হবেই

৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: অন্যর ব্লগে যেয়ে, গায়ে চুন কালিমা মাখিয়ে,নিজের ব্লগে পোস্ট দিয়ে সেই কালিমা দূর ক রা মনে হয় যায় নাহ। পাঠক কি কে এত বোকা ভাবা মনে হয় ঠিক নাহ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রথমত, কোন ব্লগারকে "বোকা পাঠক" হিসেবে আমি নিই না।

আমি অন্যের লেখা মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেস্টা করি। আমি কিছু টার্মিনোলোজী দেখে, "ভালো হয়েছে, অদ্ভুত! আল্লাহ সবাই যাযা দান করুক", ধরণের মন্তব্য করি না।

৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ঈশ্বর মানুষ কে দুটি পথ দেখিয়েছেন;

১। সহজ সরল পথ।
২। উঁচু নিচু/আঁকাবাঁকা/বিপদগামী পথ।

এই দুই পথের যেকোনো একটি বেঁছে নেয়ার স্বাধীনতা ঈশ্বর মানুষ কে দিয়েছন। এবং কোনটি ভাল পথ এবং কোনটি মন্দ পথ তা বুঝার জন্য ধর্মীয় গ্রন্থি নাযিল করেছেন।

এখন আপনি যদি স্বেচ্ছায় মন্দ পথ প্রবেশ করেন তাহ লে ঈশ্বর সে মন্দ পথ আপনার জন্য অনুকূল করে দিবেন। এবং
আপনি যদি বুঝে সোজে সহজ সরল পথে প্রবেশ করেন তা হলে ঈশ্বর সে পথ কে আপনার জন্য আলোকিত করবেন যাতে আপনার চলা সহজ হয়। এখানে নূর শব্দ অর্থ আলোকিত করা। এই নূর পাওয়ার প্রথম শর্ত২ হচ্ছে আপনাকে সহজ সরল পথ প্রবেশ করতে হবে।

সেই প্রশ্নকারী সাথে যোগ করেছেন, "সৃস্টিকর্তাকে সবাই ভালোবাসতে পারবেন না, কারণ ভালোবাসতে হলে, "নুর" পেতে হবে; এবং সৃস্টিকর্তা সবাইকে সেই "নুর" দেন না। ভালোবাসতে হলে "নুর" পেতে হবে; সৃস্টিকর্তা "নুর" দেবেন কি দেবেন না, সেটা উনার হাতে!


এখান আপনি যদি ২য় অপশনে মানে গোমরাহি পথে থাকেন তাহলে আল্লাহ চাইলে আপনাকে হেদায়েত দান করতে পারেন। আর যদি আপনি হেদায়েতের উপর্যুক্ত না হন তাহলে আপনাকে হেদায়েত থেকে দূরে রাখবেন। এখানে শর্ত হলো আপনাকে গোমরাহী পথে প্রবেশ করতে হবে।

কোন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ যদি প্রকৃত ঈশ্বর কে না চিনে মৃত্যুবরণ করে তাহলে তাকে এ সম্পর্কে জিঙ্গাসিত করা হবে (সে যে ধর্মের হউক বা যে ঘরে জন্ম গ্রহণ করুক না কেন)। তবে নাবালক শিশুদের জন্য এই বিধান কার্যকর নয়।

সৃষ্টির ভালভাসা আর হেদায়েত এক জিনিষ না। হেদায়েত দুনিয়া এবং আখেরাতের সাথে সম্পর্কিত কিন্তু ভালবাসা শুধু দুনিয়ার সাথে সম্পর্কিত। আল্লাহ সব সৃষ্টিকেই ভাল ভাসেন। এবং ইন সানের ভিতরে যারা সহজ সরল পথে প্রবেশ করেছেন তাদের পথ সহজ করার জন্য অন্তর কে আলোকিত (নূর) করেন।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



"এই নূর পাওয়ার প্রথম শর্ত২ হচ্ছে আপনাকে সহজ সরল পথ প্রবেশ করতে হবে। "

-হযরত আদম (আ: ) সহজ সরল পথ প্রবেশ করেছিলেন কিনা? উনাকে শাস্তি হিসেবে পৃথিবীতে পাঠানোর পর, "নুর" থেকে বন্ছিত করা হয়েছিল ?

৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

এম আর তালুকদার বলেছেন: গাজী ভাই,
এই ধরনের ফতোয়াবাজদের কথা শুনলে আমার মাথা গরম হয়ে হাত পা গুলো উত্তেজিত হয়ে ওঠে ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় বিশ্বাসকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে, অনেকেই নতুন কিছু যোগ করছেন; সবচেয়ে বড় উদাহরণ হলো, ইসলামে বিশাল বড় বড় গ্রুপের আত্ম-প্রকাশ।

৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:১৫

সনেট কবি বলেছেন: প্রতিক্রিয়া হিসেবে যা দিলেন মন্দ হয়নি। তবে এটি যার পোষ্টের প্রতিক্রিয়া সেটাও ভাল ছিল। যদিও লেখিকা তাঁর বক্তব্য ক্লিয়ার করতে পারেননি।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় বিষয়ে ক্লিয়ার হওয়ার দরকার; ১৬০ কোটী যা অুনসরণ করেন, সেটা নিয়ে কথা বলা বিশাল দায়িত্বের বিষয়।

১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:১৯

কানিজ রিনা বলেছেন: কোরআন হচ্ছে আল্লাহকে খুজে বেড় করার
দলিল। যদি বিশ্বাস করেন তাহলে তাহলে
এত তর্ক বির্তক কিসের। দল হতে পারে
একই আমের অনেক রকম আকার আকৃতি
কোনটা মিষ্টি কোনটা টক পাকলেও কিছু
আম টক থাকে। ঠিক দলের ভিতরেও তেমন
কিছু টক আছে যারা কন্দলে লিপ্ত।
একটি আসল হীরা পাথরের নকল করে
অনেক কাঁচের পাথর হীরা বলে চালায় তাই
নিয়ে কন্দল। আর এই কোন্দল যাতে না
ঘটে
কোরআন পড়ে দেখে জ্ঞান বিবেক প্রতিষ্টিত
করতে হবে।

আমার বিশ্বাস থেকেই আমি যতটুকু পড়ি বা
জানি হযরত মোহাঃ সাঃ মহা নবী মহা জ্ঞানী
সর্বউৎকৃষ্ট মস্তিস্ক নিয়ে জম্ম গ্রহন করেছিলেন
তিনিই শ্রেষ্ঠ আইন প্রনেতা। আর আল্লাহ্ তাকে
সর্বউৎকৃষ্ট জ্ঞান দিয়ে সৃষ্টি করেছিলেন
কোরআনের দায়ীত্ব্য বহন করার জন্য।
আপনি নিশ্চয় মুসলিম পিতার ঘরে জম্ম।
আপনাকে বুঝতে সহজ হওয়ার কথা।

নবী মোহাঃ সঃ এসেছিলেন সর্বজনিন মানুষের
জন্য। আমরা আবেগে তাকে ভালবেসে বলি
নুরের দরিয়ায় সীনান করিয়ায় কে এলেন
মক্কায় আমিনার কলে নজরুল)
নিশ্চয় আল্লাহ্ নুরের ফেরেস্তারা নুরের।
কিন্তু কেউ সে নুর দেখতে পায়না। ষদি ধরে
নেন কোরআনের জ্ঞানই নুর সেটাও আবেগ।
ভালবাসার প্রকাশ।
আইনস্টাইন উৎকৃষ্ট মস্তিস্ক নিয়ে জম্মে ছিলেন
তিনি সর্ব শক্তি আবিস্কার করতে পরমানু
বোম আবিস্কার করলেন যা হিরোশীমায় টেষ্ট
করতে ধ্বংশ যজ্ঞ দেখে নিজেও হতবিহ্বল
হয়েছিলেন তিনি ছিলেন ইহুদী আজও সেই
ধ্বংস যজ্ঞের ভয়ে মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত।

হ্যা বিজ্ঞান আমাদের যান্ত্রূীক সভ্যতা এনে
দিয়েছে ঠিকই। কিন্তু প্রগতীশীলতা ধ্বংশ
করার দাবীদারও বটে।
আপনাকে আল্লাহ্ ক্ষমতা দিয়েছে একটি ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করার যদি ফলটির
পাঁপড়ি ছিরে ফেলেন তার জোড়া লাগানোড়
ক্ষমতা আল্লাহ্ আপনাকে দেন নাই।

কিছু মানুষকে আল্লাহ্ সৃস্টি করেন পৃথিবীর
মানুষের বিকশীত রাখার জন্য পৃথিবীর ভার
সাম্য বজায় রাখার জন্য।
আর মহানবী সঃ মেরাজকে বিশ্বাস রাখলে
সে অসাধারন মানুষ সে বিশ্বাসের অটল থেকে
কেউ সরাতে পারবে না। তবে এযুগের মুসলমান কতটা ইমানদারী নিয়ে বিদায় নিবে
সেটাও ভবিতব্য। মীরজাফর জাতীয় মানুষ
মুসলিম মুখোশ পড়ে মুসলিমদের ক্ষতি সাধনে
ব্যাস্ত। আপনি নুর নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন আসলে আল্লাহ্ নুর কেউ দেখতে
পায়না পাবেওনা। জ্ঞানী উৎকৃষ্ট মানুষ কখনও
এবিষয় নিয়ে হাওখাও করেনা। তবে ভালবাসার
আবেগেটাকে অপমান করার প্রয়োজন নাই।
আপনি ভাল থাকুন ধন্যবাদ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু টেকনিক্যাল শব্দ আছে, যেগুলোকে ভুলভাবে ব্যবহার করলে, কোরানের মুলবাণীও বিতর্কিত হতে পারে; এ্যাবস্ট্রাক্ট ও ডাইমেনশন বেশ ভারী টেকনিক্যাল শব্দ।

১১| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
-হযরত আদম (আ: ) সহজ সরল পথ প্রবেশ করেছিলেন কিনা? উনাকে শাস্তি হিসেবে পৃথিবীতে পাঠানোর পর, "নুর" থেকে বন্ছিত করা হয়েছিল ?


-হযরত আদম (আ: ) এর আত্মার কিছু প্যাটার্ন আমরা দেখতে পাই;
১। উনি সৃষ্টির পর সরাসরি ঈশ্বরের সাক্ষাত পান।
২। তার ঈমান ছিল ঈশ্বরের দর্শণের সাথে সম্পর্কিত।
৩। দুনিয়াতে আগ মনের পূর্বেই তিনি জান্নাতের অধিবাসী ছিলেন।
৪। তিনি প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে সৃষ্টি হয়েছিলেন (আমরা শিশু হয়ে)।
৫। তিনি জান্নাতের মত একটি জায়গায় থেকেও শয়তান দ্বারা প্রত্যারিত হয়েছিলেন। আরো অনেক কিছু বৈশিষ্ট আছে যা সাধারণ মানুষ থেকে ব্যতিক্রম।
এত কিছু পাওয়ার পরেও তিনি গোমরাহী পথে পা বাড়িয়েছিলেন। তাই তাকে সংশোধন করা দরকার ছিল। এই তাকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেন।

কিন্তু আমাদের সে সুযোগ নেই। আমরা পৃথিবীতে ভুল করলে আখেরাতে তার সংশোধনের সুযোগ দিবেন না।

তবে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদের ভুল গুলো আল্লাহ চাইলে ক্ষমা করে দিবেন এবং জান্নাত দান করবেন এবং যাদের পাপের পরিমান অধিক তাদের কে শাস্তির দেয়ার পর তার ছায়তলে আশ্রয় দিবেন।

আর যারা ঈমান আনেনি তাদের কিছুতেই ক্ষমা করবেন না (তারা যতই ভাল কাজ করেন না কেন, তাদের ভাল কাজের প্রতিদান দুনিয়াতে দিবেন আখেরাতে নয়।)

নোট: উনার নূর স্হায়ীভাবে উঠানো হয়নি সাময়য়িকভাবে উঠানো হয়েছে।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


হযরত আদম (আ: ) প্রথম মানব হিসেবে স্পেশাল, সন্দেহ নেই; উনার ভুলের পর, উনি নুর না হারালে, সন্তানেরা কেন হারাবেন, সেটা আমাকে বুঝতে হবে; ঠিক আছে!

১২| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উনার (আদম) আর আমাদের আত্মার চক্র এক নয়।

আদম (পরকালীন জীবন)-< দুনিয়া-< পরকালীন জীবন
আদম সন্তান (দুনিয়া) -< পরকালীন জীবন।
আদম সন্তানের মাতৃ জন্ম পূর্বকালীন সময়ে খোদা কর্তৃক আত্মা সংরক্ষিত (সুপ্ত) থাকে, তাই সেটা চক্র হিসেবে ধরা যাবেননা)

আদমের আগে কেউ পাপ করেনি তাই তিনি পাপ এবং পাপের শাস্তি সম্পর্কে ছিলেন অজ্ঞাত। কিন্তু আদমের সন্তানের পূর্ব পুরুষ বহুত পাপ করেছেন এবং তাদের শাস্তির দেয়ার নজির আছে (আদম (আ:) নিজে শাস্তি প্রাপ্ত হয়েছেন)। সবচেয়ে বড় কথা হলো আদমের সন্তানদের জন্য গাইড লাইন তৈরী করে দিয়েছন। সেখানে এ সম্পর্কে সতর্ক বাণী উল্লেখ আছে।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

"কিন্তু আদমের সন্তানের পূর্ব পুরুষ বহুত পাপ করেছেন এবং তাদের শাস্তির দেয়ার নজির আছে (আদম (আ:) নিজে শাস্তি প্রাপ্ত হয়েছেন)। "

-এক ধর্মের মানুষের জন্য, অন্য ধর্মের এবাদতও পাপ হতে পারে; ফলে, মানুষের চোখে দেখা অনেক পাপ নিয়ে বিতর্ক আছে।

১৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: গুড নাইট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.