নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের শুরুতে বড় আকারের ঋণের দরকার ছিলো

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০০



১৯৭২ সাল, স্বাধীনতাযুদ্ধ শেষ, আমরা রক্ত দিলাম, দেশ পেলাম, এবার দেশ গড়ার পালা; দেশ গড়তে শ্রম দিতে হয়; আনুমানিক ২ কোটী মানুষ বেকার তখন; দিনে, ২ দিনে একবেলা খাচ্ছে মানুষ; কিন্তু বেকার। ১ লাখ ২০ হাজার মুক্তযোদ্ধা বিনা বেতনে, বিনা খাবারে যুদ্ধ করলেন, মরলেন, জাতিকে স্বাধীন করলেন; দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, তাঁরা কি পোড়া বাড়ীগুলোর যায়গায় নতুন বাড়ী তুলতে পারতেন না বিনা বেতনে? তাঁরা কি প্রাইমারী স্কুলের জন্য ছালাঘর, হাইস্কুলের জন্য ছালাঘর নির্মাণ করতে পারতেন না বিনা বেতনে? এসব কাজ তো যুদ্ধ থেকে অনেক সোজা, মরতে হচ্ছে না, মারতে হচ্ছে না; নিজের বাড়ীতে ঘুমায়ে, দিনে বিনা বেতনে সরকারী কাজ করা, জাতির কাজ করা; এটা বেকার থাকা থেকে ভালো ছিলো না?

১৯৭২ সাল, বিশ্বব্যাংকের চেয়ারম্যান ম্যাকনামারা আসলেন বাংলাদেেশে; তিনি বাংলাদেশকে খুবই নীচু হারে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে চাইলেন। তখনকার বাংলাদেশ সরকার, এই নীচু সুদের হারে ৩ বিলিয়ন ডলারের ঋণ নেয়নি; নিয়েছে আমেরিকান রিলিফ। সেই সময়ে বাংলাদেশকে কেহ ১ মিলিয়ন ডলারও ঋণ দিচ্ছিল না, দিচ্ছিল ভিক্ষা। সেদিন ৩ বিলিয়ন ডলার নিয়ে বাংগালীদের পড়ালে আজ অনেক আমেরিকান বাংলাদেশে এসে চাকুরী খুঁজতেন। যারা ফাইন্যান্স বুঝেন, তাদের বুঝতে কস্ট হবে না যে, নতুন স্বাধীন দেশে ৩ বিলিয়ন ডলারের ক্যাপিটেল দেশকে কিভাবে সাহায্য করতো সেই সময়ে!

সেদিন ক্যাপিটেল পেয়েও হারালেন বাংলাদেশ; কমদক্ষ লোকেরা বুঝলেন না যুদ্ধের পর একটা নতুন জাতির জন্য এই ঋণটা কত প্রয়োজনীয় ছিল সেদিন ।

মন্তব্য ৯৭ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৯৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দুর থেকে দেখলে দেশজয় সহজ মনে হয়! তবে ব্যাপারগুলো অনেকটাই বাস্তবিক!!

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান ডিজিটাল জেনারেশনের জন্য সবকিছু অসম্ভব মনে হবে; এখন যুদ্ধ লাগলে, আবার কৃষকের ছেলেরা যুদ্ধে যাবে, ওদের কাছে সবকিছুই কাছে মনে হয়েছে এই বাংলায়; সেটাই ইতিহাস।

২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১৭

নতুন বিচারক বলেছেন: এখন আমরা মাথাপিছু কত ঋন আসি সেটা একবারো ভেবে দেখেছেন ?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভেবে দেখেছি; ১৯৭২ সালের সরকারের সময় ঋণ নেয়া, ২০০২ সালের সরকারের ঋণ দেয়া, ২০১৬ সালের সরকারের ঋণ নেয়া এক কথা নয়; যারা ফাইন্যান্স পড়ে তাঁরা বুঝবেন; আপনি দেখেন সুর্য কোন দিক থেকে উঠছে!

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বর্তমান ডিজিটাল জেনারেশনের জন্য সবকিছু অসম্ভব মনে হবে;

সবকিছু অসম্ভব মনে হবে না। অন্ততপক্ষে কমেন্ট সাবমিট করতে পারাটা, আমি বাজি ধরে বলতে পারি! ;)

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, সেখানে আমি হয়তো হেরে যাবো।

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৪

নতুন বিচারক বলেছেন: এটা ঠিক সেটা আমার মাথায় না ডুকলেও আপনার কাছে এর সঠিক হিসেবটা আছে । ;)

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের জাতীয় ঋণ এখন আনুমানিক ৩০ বিলিয়নের চেয়ে বেশী; যে ঋণ থেকে লাভ করা যায়, উহা ক্যাপিটেল।

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাহলে আপনার বক্তব্যে ভুল ছিল! আমি আরেকটা ভুল পেয়েছি- এখন যুদ্ধ লাগলে, আবার কৃষকের ছেলেরা যুদ্ধে যাবে, ওদের কাছে সবকিছুই কাছে মনে হয়েছে এই বাংলায়; সেটাই ইতিহাস।

এখানে আপনি বলতে চেয়েছেন অন্যরা যুদ্ধে নাও যেতে পারে, শুধু কৃষকের ছেলেরাই নিশ্চিতভাবে যুদ্ধে যাবে।

ওয়েল, আমি কৃষকের ছেলে না, কিন্তু দেশের জন্য যদি যুদ্ধ করতে হয়, আমি আমার জায়গা থেকে কাজ করব।

সো, আপনার বক্তব্যে ভুল ছিল! :)

তবে, তাজউদ্দিন স্যারকে নিয়ে এভাবে মুল্যায়ণ করাটা আমি মানতে পারছি না। উনি ছিলেন ধীরস্থীর-অভিমানী মানুষ, আর সে কারণেই কিছু ভুল হয়েছে, আমার যেটা মনে হয়।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, ঢাকা শহর থেকে কমপক্ষে ১ জন যুদ্ধে যাবেন; বার্মাকে এ কথা শুনিয়ে দেবো।

তাজুদ্দিন সাহেব কি অভিমান করে প্রাণটা হারালেন? শেখ সাহেবের মৃত্যু খবর পাওয়ার পর, উনার উচিত ছিল অস্ত্র হাতে নেয়া, কিংবা পালিয়ে যাওয়া; উনি কোনটাই করেননি

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: উনার কি উচিত ছিল, সেটা আমি/আপনি বললে হবে না। কারণ ব্যাপারটা আপেক্ষিক। তাঁর কাছে ঐ সময় যে ফ্যাক্ট ছিল সেটার ওপর নির্ভর করছে।

(আমার অনুগল্পের পোস্টে আপনাকে রিপ্লাই দিয়েছি, সেখানে আপনার ফিডব্যাক চাচ্ছি)

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমস্যা হলো, আপনারা ৪৬ বছর পর শুনছেন, আমরা তখন ছিলাম ও দেখেছি; উনি ভুল ছাড়া সঠিভাবে কোনটাই করেননি।

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাহলে আমি আর কিছু বলতে পারছি না।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার সব কষ্ট, সব চেস্টা মিলে তেমন কোন বড় ফল উৎপাদন করেনি, মনে হয়।

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৫

ক্যাপ্টেন নার্ডি বলেছেন: তাজউদ্দিন এই দেশের উপর আশা হারান নাই, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দেশের সেবা করার চেষ্টা করে গেছেন উনার বিদ্যায় যা কুলায় সেটা দিয়েই। আপনার মত স্বার্থপরের মত নিজের মাতৃভুমি ছেড়ে উন্নত দেশে পালায় নাই। এবং পালানোর পর উন্নত দেশে বসে থেকে নিজের দেশের, নিজের জাতভাইদের ব্যাপারে কুৎসিত প্রলাপ বকেন নাই বা অনলাইনে রাজা উজির মারে নাই আপনার মত।

আপনার জন্য করুনা রলো।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি একা পালাইনি, আজ অবধি আড়াই কোটী পালায়েছে, যাদের অনেকেই ক্রীতদাসের জীবন যাপান করেছে আরবে ও মালয়েশিয়ায়। কালকে আমেরিকান ভিসা দিলে ১৫ কোটী লাইনে দাঁড়াবে; আপনি থাকবেন লাইনের ১ম দিকে, আপনার বস্তায় থাকবে আমেরিকান ডলার।

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৩৪

ক্যাপ্টেন নার্ডি বলেছেন:





আমি একা পালাইনি, আজ অবধি আড়াই কোটী পালায়েছে, যাদের অনেকেই ক্রীতদাসের জীবন যাপান করেছে আরবে ও মালয়েশিয়ায়। কালকে আমেরিকান ভিসা দিলে ১৫ কোটী লাইনে দাঁড়াবে; আপনি থাকবেন লাইনের ১ম দিকে, আপনার বস্তায় থাকবে আমেরিকান ডলার।

নিজের দেশের ব্যাপারে, নিজের জাতভাদের সম্পর্কে কি রকমের নিচু মানের চিন্তা। ছিহ।


আপনার জন্য করুনা রলো।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ; সোনালী ব্যাংকে চাকুরী করছেন, মনে হয়।

১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৩৮

বজ্রকুমার বলেছেন: সে সময় ঋণটা নিলে কতটা ভালো হত তাতো নিশ্চিত বলতে পারিনে তবে কতটা ক্ষতি হতো তা অনুমান করা যায় বঙ্গবন্ধুর করা এ উক্তিতে সাত কোটি মানুষের কম্বল এলো, আমার কম্বল গেল কই?
সে হিসেবে বলা যায় ঋণটা না নিয়ে তখনকার সরকার আমাদের একপ্রকার বাঁচিয়ে দিয়েছে নতুবা দিনে / দুই দিনে একবেলা খেয়ে বেঁচে থাকা এ মানুষগুলো হয় এ টাকার শোকে মরতো নতুবা এ ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে মরতো.. এটাই ভালো হয়েছিল তবু আধপেটা খেয়ে বেঁচেছিল।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফাঁস-করা প্রশ্নে পিএইচডি করছেন, মনে হয়?

আপনি ফাইন্যান্স বুঝেন না; ক্যাপিটেল সম্পর্কে ১ পয়সার ধারণা নেই; তাজুদ্দিন সাহেব আপনার জানামতে সব লোকের থেকে সৎ ছিলেন; উনি সেই সময় $৩ বিলিয়ন ডলার নিলে আজকে তা ৩০০ বিলিয়নে পরিণত হতো।

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৩৯

স্বপন খাঁন বলেছেন: যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশে তখন প্রেক্ষাপট ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখনকার মতো তখন দেশে এতো শিক্ষিত লোকজন ও ছিল না। উনারা উনাদের জায়গা থেকে অনেক করে গেছেন, বর্তমানে আমরা দেশের জন্য কি করছি? সবার উপরে দরকার আমাদের প্রকৃত দেশ প্রেম। তাহলে আমরা উন্নতি করতে পারবো।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন মানুষ, সরকার নয়; সরকার যুদ্ধ বিধ্বস্তের নাম দিয়ে রিলিফ খেয়ে ভিক্ষুক বানায়েছিল জাতিকে।

১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪৩

বজ্রকুমার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ কি যে গাজী সাহেব ফাঁস-করা প্রশ্নে পিএইচডি করতে পারলেওতো এ জীবন ধইন্না হইত...সে যাইহোক ভিন্ন কতা।
ফাইন্যান্স সম্বন্ধে ১ পয়সার ধারণা না থাকলেও দুর্নীতি সম্পর্কে অন্তত কিছু পয়সার ধারণা আছে কারন বহু লোকরে দেখছি দানবাক্সের টাকা নিজের পকেটে ডুকাইতে। সে যাইহোক ভিন্ন কতা... তাজউদ্দীন সাহেব নিশ্চই একা একা ওই $৩ বিলিয়নকে উন্নয়নের কাজে লাগাতে পারতেননা, যারা যারা সেই অর্থকে দেশের সার্থে কাজে লাগাতেন তাদের মধ্যে যে বঙ্গবন্ধুর কম্বল চোর থাকতোনা আর তাদের সম্পদ এখন বহুগুণ বৃদ্ধি হইতোনা আর তাহারা যে এখন এই সমাজে দান বীর উপাধি পাইতোনা এই গ্যারান্টি আপনি কই পাইলেন।
সে যাইহোক ভিন্ন কতা... এবার একটু বর্তমানে আসুন দেশটাতো উন্নয়নের মহাসড়কে চলতেছে তাই কি করিলে সড়ক দুর্ঘটনা এড়ানো যায় সেদিকে একটু নজর দিন। নইলে যে এ দেশ রসাতলে গেল...!

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি ১৯৪৬ সালের যায়গায় আছে, আওয়ামী লীগ জা্তির সাথে জোক করছে, বলছে জাতি উন্নয়নের মহা সড়কে উঠে গেছে! চাকা পাইলো কই?

১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: চরম অদক্ষতা অদুরদর্শিতা এ দেশটাকে প্রথম থেকেই বেধে রেখেছে। এখন তার সাথে যোগ হয়েছে চরম দুর্নীতি।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্রনেতাদের দক্ষতা এটুকুই

১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ভুল শুদ্ধ নিয়েই মানুষের জীবন। তবে নেতাদের ভুল সিদ্ধান্তের কারণে জাতির মাসুল দিতে হয়।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনীতিবিদদের অদক্ষতার কারণে জাতির স্বপ্ন ভেংগে গেছে

১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০২

প্রোলার্ড বলেছেন: প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আসলে কিছুই পায় নি । পেয়েছে যারা বিপদের সময় দেশ ছেড়ে ভেগে গিয়ে অনুকূল পরিবেশ দেখে ফিরে এসেছিল তারা ।

সামান্য যে ঋণ আসছিল সেটাও মেরে দিচ্ছিল নেতারা । অবস্থা এমনই নিয়ন্ত্রনের বাইরে গিয়েছিল যে স্বয়ং বংগবন্ধু বলতে বাধ্য হয়েছিল - 'সাড়ে ৭ কোটি কম্বলের মধ্যে আমারটা কৈ ? দেশ স্বাধীন হইলে সবাই পায় স্বর্ণের খনি আর আমি পাইছি চোরের খনি।'

৩ বিলিয়ন ডলার পাইলে কি হত - নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি শুরু হয়ে যেত ।

সেদিন ক্যাপিটেল পেয়েও হারালেন বাংলাদেশ; কমদক্ষ লোকেরা বুঝলেন না যুদ্ধের পর একটা নতুন জাতির জন্য এই ঋণটা কত প্রয়োজনীয় ছিল সেদিন ।

০ সে সময়ে দক্ষ লোক কারা হতে পারতেন (আপনার মতে ) ?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭২ সালে দক্ষ মানুষ ছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা; তাঁরাই জাতির জন্য প্রাণ দিতে গিয়েছেন; তাঁরাই সব করতে পারতেন।

১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় কারা লুটপাট করেছিল, কারা রাতে চাঁদাবাজী করত? একটু সঠিক তথ্য দিবেন। আমার বাবাও মুক্তিযোদ্ধা, সনদ নাই।
জানা থাকলে সঠিক তথ্য দিবেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার বাবার উচিত সনদ নেয়া।

যুদ্ধের সময় চাঁদা তুলেছে রাজাকাররা, লুটপাট মরেছে রাজাকার ও পাকীরা।

১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: খেলার মাঠের বাইরে দর্শক সারিতে বসে খেলোয়াড়দের মূল্যায়ন করা খুব সহজ । কারণ এতে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করা লাগে না।
জাতির জন্য তাজউদ্দীন আহমেদের ভূমিকা কি ছিল তা ইতিহাসই মূল্যায়ন করেছে। আমদের মত অনলাইনে আস্ফালন করা তথকথিত সুবিচারকরা তাঁর মূল্যায়ন না করাই শ্রেয়।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইতিহাস ঠিকই লেখা হয়, কেহ পড়তে পারে না, কেহ পড়েও বুঝতে পারে না; আপনি মনে হয় ২য় গ্রুপে।

১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

কাউয়ার জাত বলেছেন: আগের পোস্টগুলোতেও দেখেছি, এখানেও দেখলাম, আপনার মানসিকতা হচ্ছে, আপনি যা বলবেন সবাইকে তা অলঙ্ঘনীয় হিসেবে মেনে নিতে হবে। কেউ ভদ্র ভাষায় বিরোধিতা করলেও আপনার মাথায় গু উঠে যায়।
অমনি ব্যক্তি আক্রমণ শুরু করেন, মগজহীন, ফাস করা প্রশ্নে পাস করা, এক পয়সার জ্ঞান নেই, অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ ইত্যাদি ইত্যাদি।

এনিয়ে ব্লগে অনেক কিছু হয়েছে। আপনার পোস্টে গু দেয়া, চটি প্রসব করার মত ঘটনাও আমরা দেখেছি। কিন্তু আপনার চুলকানি কমে নাই। পৃথিবীতে লজ্জা-শরম বলতে কোন বস্তু আছে অথবা কোন কালে ছিলো, এটাও সম্ভবত আপনার অজানা।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে লাখ লাখ সুন্দর "নিক" থাকতে আপনি কেন এই ধরণের নিক নিয়েছেন? ভাবনার লেভেল যেখানে আছে, সেটাই এই নিকটাকে প্রধান্য দিয়েছে।

১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, অলস মস্তিস্ক শয়তানের বাসা। আপনার মস্তিস্ক একটা শয়তানের বাসা, এইটা থেকে আর ভাল কিছু প্রডিউস করা যাবে নাহ।

নাহ হয় কাম কাজ বাদ দিয়ে, দিনে ২৪ ঘন্টা কেউ ব্লগে বসে এ ধরনের উস্কানিমূলক কথা লিখে। আপনি তো দেশ থেকে আগে ই পেদানি খেয়ে ঊগান্ডাবাসি হয়েছেন, এখন সেখানকার বিজ বাংলায় বপন করতে চাইছেন। আপনার মত শিক্ষিত দেশে নাহ থাকলে ও চলবে। কিছু ব্লগার আপনার ভ্রন্ডামি ঠিক ই ধরতে পেরেছে।

ব্লগে এসে লিখুন কিন্তু কোন এলকোহল খেয়ে নয়। আপনার লেখা পড়ে মনে হয় খেয়ে এসে লিখতে বসেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে এসেছেন, লেখেন, আমরা দেখি কোন বারট্রান্ড রাসেল লুকিয়ে আছে নিকের পেছেন!

২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

কাউয়ার জাত বলেছেন: অন্যের ব্লগে কমেন্ট করতে গেলে চাঁদগাজীর মাথায় মাল উঠে যায়। বিশেষত ধর্মীয় পোস্টে।
এ ব্যাপারে ওনার যুক্তি হচ্ছে, "প্রথম হলাম, চা দেন" ইত্যাদি তেলবাজি কমেন্ট আমি করতে পারি না। ভালো কথা।

কিন্তু ওনার নিজের পোস্টে ওনার কামনা হচ্ছে সবাই চৌধুরীদের মত এসে বলবে, "চমৎকার"! এও যদি না পারে সর্বনিম্ন .....দের মত (এই পোস্টেও আছে) এসে মিন মিন করে অগর বগর কিছু একটা বলে পিতলা পিরীত দেখিয়ে চলে যাবে। কিন্তু বিরোধিতার কথা চিন্তাও করা যাবে না। তাহলেই ডো ডো পাখি এসে হাজির হবে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মফিজ, আবদুল সবাই যদি "ধর্মীয় পোস্ট" লিখতে পারতেন, আল আজহার ১০০০ বছর টিকে থাকতো না।

২১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: টেকনিক্যালি ভুল করে ফেলেছিলেন বোধহয় তাজুদ্দীন। স্বল্প সুদে ঋণ নিলেও যে ভালো কিছু হতো- এর নিশ্চয়তা কে দেবে? দেশটাই তো চোরের খনি! পাকিস্তানি অধিনস্ত আমলাগুলোকে বরখাস্ত করা দরকার ছিলো আগে; অভিজ্ঞতা বিবেচনায় রাখা বদমাশগুলো বঙ্গবন্ধু-তাজুদ্দীনদের কখনও আপন করে নেয় নি!

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাজুদ্দিন সাহেব ৩ বিলিয়ন ঋণ নিলে, টাকা গুলো সঠিকভাবে প্রয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু; সাইফুর রহমান ৩ বিলিয়ন ঋণ নিলে, টাকা গুলো সঠিকভাবে প্রয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা; মুহিত সাহেব ৩ বিলিয়ন ঋণ নিলে, টাকা গুলো সঠিকভাবে প্রয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু বলে আপনি মনে করেন?

২২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১১

প্রোলার্ড বলেছেন: তাহলে কি বলবো বঙ্গবন্ধু ও তার দল কম দক্ষ ছিল ?
সেক্টর কমান্ডাররা যাদের গাইডেন্সে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে দক্ষ বলতে তাদের কথাই কি বলছেন ?
মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ককে তো আত্মসমর্পনের ছবিতে দেখা গেল না ? বোঝাই গেল না সেটা বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান নাকি পাক-ভারত যুদ্ধ হয়েছিল !

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার ২১ দিন পরে তাজুদ্দিন সাহেব সরকার গঠন করেছেন; ১৯৭২ সালের ৯ই জানুয়ারীর আগে, শেখ সাহেব "মুক্তিযুদ্ধ" টার্মটি শোনেনি।

২৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনার এইধরনের পোস্ট দেশের জন্য জনগনের জন্য কী সুবিধা নিয়ে আসবে? এর পেছনের লজিকটা কী? বর্তমান নিয়ে কথা বলা উচিৎ। পরিবর্তন কিছু হলে এখান থেকেই হবে। অতীত উইঠা আইসা আপ্নারে ভবিষ্যৎ-এর সুবিধাজনক জায়গায় বসায় দেবে না। দেবে কি?

কমেন্ট প্রসঙ্গেঃ এখন যুদ্ধ লাগলে, আবার কৃষকের ছেলেরা যুদ্ধে যাবে, ওদের কাছে সবকিছুই কাছে মনে হয়েছে এই বাংলায়;
কৃষকের ছেলে কিন্তু আমিও (আমার গ্রামের বাড়িতে এখনো পাট, মাছ চাষ হয়) এবং আমার মতো অনেকে যাদের আবার অনেক ডিজিটাল বলে। ডিজিটাল হওয়া খারাপ কিছু না। প্রত্যেক জিনিসের ভালো খারাপ দুইটা দিক আছে। শুধু খারাপটা ভেবে নেওয়া সিক্নেস।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইয়াবা খেয়ে ক্লাশে যাওয়া, ফেসবুকে ছবিলোড, পরীক্ষার ২দিন আগে থেকে প্রশ্ন কিনাটা ডিজিটাল নয়; ডিজিটাল হয়েছে ভারত, শব্দটা ওরা এখনো লিখেনি, "ডিজিটাল ভারত"; ইয়াবা জেনারেশন লিখেছেন, "ডিজিটেল বাংলাদেশ"।

২৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনার পোস্ট বস্তুনিষ্ঠ হইলেও তাজউদ্দীন সাহেবকে একতরফা অবমূল্যায়ন করা হইয়াছে মনে হইলো ! একথা সত্য , আমাদের ঐতিহাসিক নেতৃবৃন্দ, নেতা হিসেবে আন্দোলন গড়ে তোলা , অন্যায়ের প্রতিবাদ , বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে যতখানি চৌকষ ছিলেন , প্রশাসক হিসেবে তাহাদের ব্যার্থতা চোখে পড়ার মতো ! এক বঙ্গবন্ধু ছাড়া প্রশাসন চালানোর মতন অভিজ্ঞতা সত্যিকার অর্থে আর কোনো নেতার ছিল বলিয়া মনে হয় না ! কিন্তু আশ্চর্য লাগে , সোহরাওয়ার্দী সাহেবের শিষ্য হইয়াও বঙ্গবন্ধু কেন দৃঢ় শাসক হইতে পারিলেন না ! সেই সময়কার দুর্নীতি , নেতৃবৃন্দের গ্রূপিং, অন্তর্দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য যেমন কঠোর হওয়ার দরকার ছিল ,বঙ্গবন্ধু তাহা হইতে পারেন নাই , অথচ তাহার কন্যার মধ্যে সেই গুন চোখে পড়ার মতো ! একারণে অনেক যোগ্য নেতাকে বাআল ছাড়িতে হইলেও শৃঙ্খলা ও দলকে এক লাইনে আনার জন্য, বিশেষ করে কমুনিস্ট পাঁঠাদের দলগুলোর মতন বারোজন কর্মীর দলে তেরজন লেলিন বানানো বন্ধ করার জন্য ইহা খুব দরকার ছিল ! তাহার কন্যা তাহা করিয়া দেখাইয়াছিলেন বটে ! তবে বঙ্গবন্ধু জুনিয়র মন্ত্রী থাকাকালীন কমুনিস্ট পাঁঠাদের এমন দৌরাত্ম ও নৈরাজ্য ছিল না যাহা সরকার প্রধান থাকাকালীন ছিল ! উচিত ছিল কমিউনিস্টদের যেকোনো দলকেই নিষিদ্ধ করা , কঠোর হস্তে দমন করা ! তিনি চেষ্টাও করিয়াছিলেন বটে , তবে সময়ের কাজ সময়ে হয় নাই !
যাহা হউক তাজউদ্দীন সাহেব ইতিহাসের অংশ , তিনি সোভিয়েতপন্থী ছিলেন , যুদ্ধকালীন আমেরিকার গাদ্দারি তিনি বরদাস্ত করিতে পারেন নাই ! কিন্তু প্রশাসন চালাইতে হইলে বাস্তববাদী হইতে হয়।দেশ গঠনে পশ্চিমা বিশ্বও আগাইয়া আসিয়াছিল যদিও মুক্তিযুদ্ধকালে তাহারা বিরোধী ছিল ! রাষ্ট্র পরিচালনার স্বার্থে তাহাদের স্বাগতম জানানোই বুদ্ধিমানের কাজ ছিল ! তিনি আবেগপ্রবণ ছিলেন। তাই কিছু বড় ভুল করিয়াছেন , যদিও তিনি আদর্শবাদী ছিলেন ! বরং বঙ্গবন্ধুই সঠিক করিয়াছিলেন ! তাহার নীতি ছিল , সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব , কাহারো সাথে শত্রূতা নয় ! বঙ্গবধূ তাহাই করিয়াছিলেন ! রাষ্ট্র পরিচালনায় ইহাই সঠিক নীতি , যাহার ঘাটতি তাহার কন্যার মধ্যে দেখা যাইতেছে ! বঙ্গবন্ধু এমনকি বাস্তববাদী হইয়া ভুট্টোর পাকিস্তানের সাথেও সুসম্পর্ক গড়িতে চাহিয়াছিলেন ! পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে আমি তাহাকে একশোর মধ্যে একশোই দিবো ! তবে দেশ চালানোর ক্ষেত্রে তাহার প্রয়োজনীয় কঠোরতা ছিল না !

মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া , প্রশাসনে শরিক না করা ,করা বড় ভুলই ছিল ! এই ভুলের কারণে এবং তখনকার হতাশাজনক অবস্থার কারণে বহু শিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধা দেশ ছাড়ে !

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি কাউকে অবমূল্যায়ন করিনি; আমি উনার অবদানটা তুলে ধরার চেস্টা করেছি; গড়ে হরিবোল করা আমার অভ্যাস নয়।

২৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

নীলপরি বলেছেন: আপনার লেখা একটা আলোচনার পরিসর তৈরী করে।

কিন্তু গল্পের ২য় পর্ব কবে দিচ্ছেন?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার গল্পে ২য় পর্ব থাকে না; ২য় পর্ব লেখার দায়িত্ব পাঠকদের

২৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

সনেট কবি বলেছেন: নেতার যোগ্যতায় যদি দেশের উন্নয়ন না ঘটে, জনগন যদি সুখে থাকতে না পারে তবে এমন যোগ্যতার দরকার কি? বরং দেশের উন্নয়ন না ঘটা এবং জনগনের সুখ-শান্তি না থাকাই নেতার অযোগ্যতা ও অদক্ষতার বড় প্রমাণ। জনাব চাঁদ গাজির পোষ্ট অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়ার বড় উপলক্ষ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


নেতৃত্ব মানে জনতার দায়িত্ব, যখন দেশে টাকা ছিলো না, ৩ বিলিয়ন নিয়ে, সেটাকে কাজে লাগিয়ে জননতাকে পড়ালে, জনতার প্রতি দায়িত্ব ঠিক থাকতো।

২৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভুলের মাশুল গুনছে সবা্ই ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুরুতে ভুল হওয়ায়, এখনো ঠিক জায়গায় ফেরা সম্ভব হচ্ছে না।

২৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

সনেট কবি বলেছেন: যার পেটে ভাত নেই। যে অসুখে অভাবে ভোগে সে বুঝে নেতার মূল্য। তার কাছে সেই প্রকৃত নেতা যে তার ভাতের ব্যবস্থায় কাজের যোগ্যতা রাখে। যে তার অসুখের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারবে। যে তার অভাব দূরিকরণে যথার্থ পথ দেখাতে পারবে। এ সবের যে কিছু্ই করতে পারবেনা তার পক্ষে যতই সুরেলা সংগীত বাজানো হোক না কেন বিপদ গ্রস্থ্য মানুষের নিকট শুধুই বেসুরো মনে হবে। জনাব চাঁদগাজীর কথায় অনেকের গায়ে জ্বালা ধরলেও তিনি সেই বেসুরো সংগীতের কথা সবাইকে মনে করিয়ে দেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিকভাবে ভাবা খুব একটা স হজ কাজ নয়, এটা হলে ইয়াবা ও পেনসিডিলের বদলে ভারতীয় ল্যাপটপ আসতো সীমান্ত হয়ে।

২৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬

কাউয়ার জাত বলেছেন: চৌধুরী সাহেব তাহলে এসে গেছেন?
ভালো! ভালো! বিপদেই প্রকৃত বন্ধুর পরিচয়।

বুঝা যাচ্ছে আপনার মাথায় মগজ আছে। আপনি ফাস করা প্রশ্নে পাস করা না, ফিন্যান্সও মনে হচ্ছে দু'চার পয়সা বোঝেন।

তবে চানগাজী সাবের এই কমেন্টটা মনে হয় আপনার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য- "অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ"! আপনিও কি তাহলে সোনালি ব্যাংকে......?

আরেকটা কথা; আপনার বন্ধুর কান দুইটাই কাটা। কে কেটে দিছিল আল্লাহই জানেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সালে ৩ বিলিয়ন ডলার কত দরকারী ছিল, আপনি তো দুরের কথা কিবরিয়া সাহেবও বুঝতে পারেননি।

৩০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার মনে হয় জানা নেই কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর টাকাও মেরে দেওয়া হয়েছে! উনি সম্ভবত জয়নাল হাজারীর মত মুক্তিযোদ্ধা! না হয় ভূয়া সনদের মুক্তিযোদ্ধা!

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার মুক্তিযুদ্ধ, অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কথা বলতে হলে, আপনাকে মুক্তিযোদ্ধা হতে হবে! না হয়, অন্য এলাকায় বিচরণ করুন।

৩১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ২২ নং মন্তব্যে তূর্য্য ভাইয়ের সাথে সহমত রয়ে গেলাম।

দেশে তখন একরকম অস্থিতিশীলতা বিরাজমান ছিল।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


২২ নং মন্তব্যকারীর মত লোকজন আফ্রিকায় আছে এখন, বিশ্বে এ ধরণের স্পেসিস খুব একটা নেই, বিবর্তনে বদলায়ে গেছেন। আপনাদের এনালাইক্যাল ভাবনার লেভেল এই শতাব্দীর জন্য অনেক নীচে।

৩২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকে বোঝানো যাবে না । সবাই ভুল শুধু আপনি ঠিক । B:-/

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবাই ভুল থাকে না; তবে, বেশীর ভাগ বাংগালীর চিন্তায় ভুল ধারণা আছে। আপনার প্রায়ই পোস্টই ভুল ধারণার উপর লেখা থাকে।

৩৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ দেওয়ার জন্য লগিন করেছি।

কপাল কুঁচকে এবং মাথা দিয়ে ইশারা আসলে একটে বেশি বেশি হয়েছিল। আমি আসলে উপন্যাস শেষ করার জন্য শটকাট ব্যবহার করেছিলাম।

সত্যি বিরক্তিকর ছিল।
আবারও আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি নতুন কিছু লিখছেন?

৩৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আরও তিনটা আমাজনে প্রকাশ করেছি,

হাজিবাবা, অমানিশাত এবং অসমাপ্ত প্রেমোপন্যাস"

আপনার খবর কী? অভ্র নামিয়েছিলেন?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, অভ্র মভ্র কিছুই করা হয়নি, এটা সেটায় সময় চলে যাচ্ছে।

৩৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

রাতু০১ বলেছেন:

তাজউদ্দীন আহম্মেদ নিজেই এটা বলেছেন,তৃতীয় বিশ্বে ফরেন এইড বা বিদেশি সাহায্য এবং তার রাজনৈতিক ভূমিকা সম্পর্কে মার্কিন লেখকদেরই কয়েকটি লেখা আমি পড়েছি। এই লেখা পড়ে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আমি শংকিত। এদের অপারেশন হবে অনেকটা এই ধরনের। বাংলাদেশ মুক্ত হলে এরা বিপুল সাহায্যের অফার নিয়ে এগিয়ে যাবে এবং নিজেদের তত্ত্বাবধানে সাহায্য বিতরণ করতে চাইবে। সাহায্য যা পাওয়া যাবে, তার বারো আনা ব্যয় হবে তাদের তদারকিতে, সাহায্য প্রেরণের জাহাজ ভাড়ায় এবং তাদের লোকদের খরচ মেটাতে। কিন্তু বাইরে প্রচার হবে, বাংলাদেশে সাহায্যের বন্যা বইয়ে দেয়া হয়েছে। এই সাহায্য প্রকৃত অভাবী লোকদের হাতে পৌঁছাবে না। সাহায্যের টাকার দৌলতে সরকারি প্রশাসনে তাদের সমর্থক শক্তিশালী গ্রুপ তৈরি করা হবে। দেশপ্রেমিক অফিসার ও মুক্তিবাহিনীর লোকজনকে দুর্নীতিপরায়ণ করার চেষ্টা হবে। সরকারবিরোধী এবং সংশ্লিষ্ট বিদেশিদের সমর্থক রাজনৈতিক দল ও পত্রিকাকে টাকা দেওয়া হবে। সরকারি দলের মধ্যে নিজেদের গ্রুপ তৈরি করা হবে। সামরিক বাহিনীর আনুগত্য ও দেশাত্মবোধ নষ্ট করা হবে। তারপর বাংলাদেশের নতুন সরকার যদি এই বিদেশিদের কথামত না চলেন, তাহলে সব দুর্নীতি ও খারাপ কাজের দায়Ñদায়িত্ব সরকারের কাঁধে চাপানো হবে। সাধারণ মানুষÑ বিশেষ করে শ্রমিক শ্রেণীকে বিক্ষুব্ধ করে তোলা হবে। ব্যবসায়ী শ্রেণীকে হাত করে দেশে অর্থনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টি করা হবে এবং এইভাবে প্রতিষ্ঠিত সরকারের জনপ্রিয়তাকে নষ্ট করার পর সিভিল অথবা মিলিটারি ক্যু ঘটিয়ে পছন্দমত তাবেদার সরকার বসানো হবে।তৃতীয় বিশ্বে ফরেন এইড বা বিদেশি সাহায্য এবং তার রাজনৈতিক ভূমিকা সম্পর্কে মার্কিন লেখকদেরই কয়েকটি লেখা আমি পড়েছি। এই লেখা পড়ে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আমি শংকিত। এদের অপারেশন হবে অনেকটা এই ধরনের। বাংলাদেশ মুক্ত হলে এরা বিপুল সাহায্যের অফার নিয়ে এগিয়ে যাবে এবং নিজেদের তত্ত্বাবধানে সাহায্য বিতরণ করতে চাইবে। সাহায্য যা পাওয়া যাবে, তার বারো আনা ব্যয় হবে তাদের তদারকিতে, সাহায্য প্রেরণের জাহাজ ভাড়ায় এবং তাদের লোকদের খরচ মেটাতে। কিন্তু বাইরে প্রচার হবে, বাংলাদেশে সাহায্যের বন্যা বইয়ে দেয়া হয়েছে। এই সাহায্য প্রকৃত অভাবী লোকদের হাতে পৌঁছাবে না। সাহায্যের টাকার দৌলতে সরকারি প্রশাসনে তাদের সমর্থক শক্তিশালী গ্রুপ তৈরি করা হবে। দেশপ্রেমিক অফিসার ও মুক্তিবাহিনীর লোকজনকে দুর্নীতিপরায়ণ করার চেষ্টা হবে। সরকারবিরোধী এবং সংশ্লিষ্ট বিদেশিদের সমর্থক রাজনৈতিক দল ও পত্রিকাকে টাকা দেওয়া হবে। সরকারি দলের মধ্যে নিজেদের গ্রুপ তৈরি করা হবে। সামরিক বাহিনীর আনুগত্য ও দেশাত্মবোধ নষ্ট করা হবে। তারপর বাংলাদেশের নতুন সরকার যদি এই বিদেশিদের কথামত না চলেন, তাহলে সব দুর্নীতি ও খারাপ কাজের দায়Ñদায়িত্ব সরকারের কাঁধে চাপানো হবে। সাধারণ মানুষÑ বিশেষ করে শ্রমিক শ্রেণীকে বিক্ষুব্ধ করে তোলা হবে। ব্যবসায়ী শ্রেণীকে হাত করে দেশে অর্থনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টি করা হবে এবং এইভাবে প্রতিষ্ঠিত সরকারের জনপ্রিয়তাকে নষ্ট করার পর সিভিল অথবা মিলিটারি ক্যু ঘটিয়ে পছন্দমত তাবেদার সরকার বসানো হবে।

এটা ঠিক যে অতীত থেকে সবারই শিক্ষা নেয়া উচিত।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যাংক লোন অনেক কৃষক নেন; সবাই মেয়ে বিয়ে দেন। যিনি চালাক কৃষক তিনি গরু কিনেন, সার কিনেন, জমি নেন।
ঋণ না নিয়ে, রিলিফ ঠিকই নিয়েছিলেন।

৩৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

আখেনাটেন বলেছেন: ব্যবস্থাপনা লেভেলে বাংলাদেশে দক্ষ লোক এখনও নেই। অতীতে তো থাকার প্রশ্নই আসে না। সে দিক বিবেচনা করলে ঐ ঋণ হয়তবা জাতির নিকট বোঝা হয়ে যেত। তবে দক্ষ ব্যবস্থাপনায় সেটা আমাদেরকে আজকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেত তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
কারণ সে সময় নগদ অর্থের বড়ই দরকার ছিল। বিশেষ করে শিক্ষা খাতকে ঢেলে সাজানো যেত। যেটা জাপানিজ, কোরিয়ানরা করেছিল তাদের যুদ্ধের পরে।

তবে যেহেতু এখনকার ঋণগুলোও সরকার সঠিকভাবে ব্যয় করতে পারছে না, সেহেতু ঐ অরাজক সময়ে অত টাকা বেহাত হওয়ার ভয়েই হয়তবা বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দিন সাহেব এতে সায় দেন নি।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের হাতে ৩ বিলিয়ন ঋণ; বেগম জিয়া ও সাইফুর রহমানের হাতে ৩ বিলিয়ন ঋণ; শেখ হাসিনা ও মুহিত সাহেবের হাতে ৩ বিলিয়ন ঋণ; আপনি কোটাতে ভোট দেবেন?

৩৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ৩ বিলিয়ন লোন নিলে, বাকশালে আমেরিকা বাধা দিত, মুজিব সাহেবেকে তাদের কথায় ঊঠতে বসতে হত, মুজিব সাহবে তো মস্কোপন্থি ছিলেন। তাই হয়তো নেন নী?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২, ১৯৭৩ সালে উনার মাথায় "বাকশাল" ছিলো না। বাকশাল মাথায় এসেছিল ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের পর।

আর মস্কো হয়তো ঋণ দেয়ার কথা বলেনি, বা উনারা চাননি; তবে মস্কো সাহায্য করছিলো তখন।

৩৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমার চুপি চুপি আগমনও কাক পক্ষী টের পেয়ে গেল?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে ছদ্মবেশ নেয়া একেবারেই অসম্ভব।

৩৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তখন দেশ স্বাধীন হয়েছে মাত্র। বিশ্ব রাজনীতি বোঝার মত দক্ষতা ছিল না হয়তো তাঁদের...

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সেটাই বলেছি।
তবে, নিজে না বুঝলে সমাজকে ডেকে তাদের মতামত নিতে হয়।

৪০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: জনাব তাজউদ্দীন আহম্মেদ এবং জনাব সৈয়দ নজরুল ইসলাম এর কাঁধে বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাবার যে গুরুদায়িত্ব অর্পিত হয়েছিল, তা তাঁরা উভয়েই অত্যন্ত নিষ্ঠা এবং সাফল্যের সাথেই পালন করেছিলেন বলে আমি মনে করি। সদ্য স্বাধীন দেশের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বটা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ছিল। সেটাও জনাব তাজউদ্দীন আহম্মেদ নিষ্ঠার সাথেই পালন করে যাচ্ছিলেন। সে সময়ে বাংলাদেশ সফরে আসা বিশ্বব্যাংকের চেয়ারম্যান ম্যাকনামারা কর্তৃক প্রস্তাবিত ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ গ্রহণ করার স্বপক্ষে বিপক্ষে অনেক মতামত থাকতে পারে, বিতর্ক হতে পারে, কিন্তু জনাব তাজউদ্দীন আহম্মেদ কে আমি কিছুতেই একজন কম দক্ষ, কম চিন্তাশীল ব্যক্তি হিসেবে ভাবতে পারছিনা। বরং আমার মনে হয়, তৎকালীন সর্বদলীয় রাজনীতিকদের মধ্যে তিনি অন্যতম সেরা দক্ষ একজন রাজনীতিক ছিলেন, জনগণের সাথে যার নাড়ীর সংযোগ ছিল। এ ছাড়া তিনি অন্যান্যদের তুলনায় যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিত এবং টেক্সটবুক এর বাইরের পড়াশোনা জানা লোক ছিলেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি যেই পদে ছিলেন, সেই পদে উনি ভুল করেছেন, বড় ধরণের ভুল। সেই ভুল উনার অদক্ষতাকে সামনে এনছে। ১৫ই আগস্ট শেখ সাহেবকে পরিবারসহ সরায়ে দেয়ার পর, উনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না না পারায়, উনাকে আমার কাছে কম চিন্তাশীল মনে হয়েছে।

আমরা যদি এনালাইসিসে ভুল করি, ইমোশান যোগ করি, উহাকে কাজে লাগানো যাবে না

৪১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই সময়ে বসে সেই সময়ের বিচার করা খুবই সহজ। বাস্তবতা কিন্তু অত সহজ ছিলো না।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাস্তবতার কঠিনতাটা আমাকে ব্যখ্যা করেন: দেশ স্বাধীন হয়েছে, মানুষের বিরাট স্বপ্ন; সেই স্বপ্নকে কার্যকরী করতে ক্যাপিটেলের দরকার ছিল; সেটা দিতে চেয়েছিল বিশ্ব ব্যাংক। বাধা দেয়ার কেহ ছিলো না।

৪২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "সময়ের প্রয়োজনে"র পুরোটাই বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দিন দুজনেই করেছিলেন, তাঁদেরকে এবার ছাড় দেয়া যায় না ? উনাদের ভুলের মাশুল উনারা জীবন দিয়ে দিয়ে গেছেন, আর কত ? অকৃতজ্ঞ জাতির কাছ থেকে মরে গিয়েও উনাদের মুক্তি নেই.........

আর হ্যাঁ, ঐ সময়ের ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিলে কি হতো, আজ বর্তমান সময়ে বসে তার মূল্যায়ন করা আসলেই কি সম্ভব ? ভালো বা মন্দ দুটিই হতে পারতো। '৭৪ এর দুর্ভিক্ষের কারন কি এত সহজেই ভুলা সম্ভব ?

২৫ এ টারজান ০০০০০৭ এবং ৩৬ এ রাতু০১ পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তৎকালীন পরিস্থিতির, তাই কথা আর বাড়ালাম না। তবে হ্যাঁ, টাকাটা নিলে হয়তো বঙ্গবন্ধু ও তাজ আরও কয়েকবছর বেঁচে থাকতে পারতেন, তবে তখন তাদের পরিনতিটা অপমানজনক হতে পারতো, বীরের মৃত্যু নাও হতে পারতো।

আপনি হয়তো ভাবছেন, টাকাটা পেলে ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান বা জার্মানীর ঘুরে দাঁড়ানোর মত করে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পারতো। তবে আমার মনে হয় তা হতো না, কারন আমাদের জন্মের সাথে সোভিয়েত ইউনিয়ন জড়িত হয়ে যাওয়াতে এবং পরবর্তিতে সমাজতন্ত্রকে রাষ্ট্রিয় নীতিতে স্থান দেয়াকে আমেরিকা উনাদেরকে কখনও ক্ষমা করেনি, তাই ঐ টাকা ফাঁদও হতে পারতো, তবে সবই হাইপোথিসিস...........ফাইনাল সলিউশনে আসা সম্ভব না...........

৪৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: দুখের বিষয় গাজী ভাই বাংলাদেশে এখন যুদ্ধ লাগলে সবাইরে খুজে পাওয়া গেলেও যুদ্ধে যাওয়ার জন্য আপনাকেই
খুজে পাওয়া যাবেনা । :(

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাঁরা ১৯৭১ সালে, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে রেডিও স্টেশনের পাশে রাইফেল হাতে ডিফেন্সে ছিলেন, তাঁদের অনেকেই যুদ্ধ করেননি; কিন্তু আমি করেছি।

৪৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৪

মুক্তচিন্তক ৭১ বলেছেন: আপনার পোস্ট ভাললেগেছে। আমার আরেকটা প্রশ্ন ছিল। আমি শুনেছি স্বাধীনতার পর অনেক মুক্তিযোদ্ধাও সন্ত্রাসে লিপ্ত হয়। এটা কি সত্যি বলে আপনি মনে করেন?

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা মুক্তিযোদ্ধ ছিলেন না; তবে, ওরা পাকীদের বিরুদ্ধে লড়েছিল; ওরা মুলত নক্সাল পন্হী চরমপন্হী ছিল।

৪৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৫

মুক্তচিন্তক ৭১ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে নাকি অনেক সহমুক্তিযোদ্ধাও প্রাণ হারিয়েছিলেন। সেটার কারণ কি? হাজার হাজার নিরীহ বিহারিকেও নাকি হত্যা করা হয়েছিল এসব মিথ কি সত্য?

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিহারীরা ও রাজাকারেরা মিলে, পাকী মিলিটারীর চেয়ে বেশী মানুষ হত্যা করেছে; যুদ্ধের পর, অপরাধী বিহারীদের সাথে কিছু নিরীহ বিহারী প্রাণ হারায়েছে।

৪৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুর্ণগঠনের জন্য বিশ্ব ব্যাংকের তৎকালীন প্রেসিডেস্ট রবার্ট ম্যকনামারার প্রস্তাবের মধ্যে নিম্মোক্ত শর্ত ও কন্ডিশনালিটিজ যুক্ত ছিল :

1. Changing the pattern of economic system from socialism to capitalism.
2. To increase the production of food grains,
3. Revise government policies of subsidised capital.
4. Overvalue exchange rates and impose excessive regulations.
5.He also asked donor countries to actively support structural adjustment programs.
6.He also asked for a fundamental reorientation of economic policies to accomplish higher savings and investment rates,
7. Maintain greater efficiency in the domestic use of capital, and more emphasis on the private sector .

বিষয়গুলি খালি চোখে যতখানি সহজ মনে হয় বাস্তবে তা ততটা সহজ ছিলনা কারণ তখনকার সময়ের ৪ টি রাষ্ট্রীয় মুল নীতি তথা সমাজতন্হত্তের হতে সরকারকে পিছু হটতে হতো যা ঐসময়ে সম্ভব ছিলনা ।

এছাড়া বিবিধ খাত বিশেষ করে কৃষি , খাদ্য দ্রব্য ও জ্বালানী খাত হতে ভর্তুকী তুলে নিলে জিনিষপত্রের দাম হু হু করে এতই বেড়ে যেত যে তাকে কেন্দ্র করে দ্রুতবেগে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অপতৎপরতায় সরকার পতনের আন্দোলন বেগবান হতো , সরকার তাই সে সময় এই ঝুকী নেয়নি । ক্যাপিটালিষ্টরা ম্যাকনামারার কাধে বন্ধুক রেখে তাদের কায়েমী স্বার্থ সরাসরি উদ্ধার করতে না পেরে বাংলাদেশকে তলাহীন ঝুরীর অপবাদ সে সাথে ৭৪ সালে দেশে একটি কিতৃম দুর্ভিক্ষ লাগিয়ে দিয়ে জনমতকে সরকারের প্রতি বিষিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল , যার সুফল তারা ভোগ করেছে , আর অন্যদিকে তাদের য়ড়যন্ত্রকে শেখ মুজিব ও তাজউদ্দীনদের ভুলের খেসারত হিসাবে চালিয়ে দেয়ার জন্য বিশ্বজুরে প্রপাগান্ডা চালিয়েছে , যা এখনো বিভিন্নভাবে চলছে , এর বিপক্ষে যারা কথা বলছে তাদেরকে বিভিন্নভাবে মিডিয়াতে হিউমিলিয়েট করে সত্য কথন থেকে বিরত থাকার জন্য চেষ্টার কোন কমতি কোনকালেই ছিলনা ।

যাহোক, ধন্যবাদ ভাল একটি বিষয়ে পোষ্ট দিয়ে আলোচনার সুত্রপাত করার জন্য ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



একই শর্তে চীন, ব্রাজিল, গ্রীস, ইন্দোনেশিয়া ঋণ নিয়েছে; অসুবিধা তো নেই।

শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব তো ক্যাপিটেলিজমের লোকজন ছিলেন ১৯৭২ সালে।

৪৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উপরের মন্তব্যে বলা সমাজতন্হত্তের কথাটা সমাজতন্ত্র হতে হবে ।

৪৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৪

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: "১৯৭২ সাল, বিশ্বব্যাংকের চেয়ারম্যান ম্যাকনামারা আসলেন বাংলাদেেশে; তিনি বাংলাদেশকে খুবই নীচু হারে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে চাইলেন। তখনকার বাংলাদেশ সরকার, এই নীচু সুদের হারে ৩ বিলিয়ন ডলারের ঋণ নেয়নি; নিয়েছে আমেরিকান রিলিফ। "

তখনকার প্রেসিডেন্ট ছিলনে শেখ সাহেব।হয়তো তার কাছে এসব অর্থের কোন মুল্য নেই কারণ এই অর্থই স্বাধীনতার ভক্ষক হত। হয়ত তিনি তা বুঝতে পেরেিছলেন। এজন্য তিনি ঋনের পরিবর্তে ভিক্ষ নিয়ে হলেও বা অপমানিত হয়েও স্বাধীন দেশের স্বাধীন পলিসি রক্ষা করার চেষ্টা চালিয়েছিল। শিক্ষা বিস্তারের জন্য মুক্তি যুদ্ধে যেমন মানুষ ত্যগ স্বীকার করেছে তার ১০০ ভাগের ৫ ভাগ ত্যাগ স্বীকার করলেই আমেরকিানরা আমাদের দেশে আসত চাকুরী করতে।

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "তখনকার প্রেসিডেন্ট ছিলনে শেখ সাহেব।হয়তো তার কাছে এসব অর্থের কোন মুল্য নেই কারণ এই অর্থই স্বাধীনতার ভক্ষক হত। হয়ত তিনি তা বুঝতে পেরেিছলেন। "

-জ্বীনভুত নেই; আপনি বাজারের গিয়ে তাবিজ কিনলেন, করার কিছু নেই।

৪৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪০

জে আর সিকদার বলেছেন: অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে কাজে লাগানো উচিত কিন্তু বাঙ্গালি বলে কথা। রক্তে ভেজাল আছে আমাদের জাতিতে।

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন উল্টা বিপদ, রিভার্ভে অলস টাকা পড়ে আছে,মনে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.