নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হোয়াইট হাউসের বিশৃংখলা নিয়ে চীন, রাশিয়া খেলছে

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৯



এ সপ্তাহে, ট্রাম্প নিজের এটর্ণি জেনারেল সিনেটর সেশনকে চাপ দিচ্ছেন, এটর্ণি জেনারেল যেন নিজের থেকে রিজাইন করে; এদিকে ট্রাম্পের মেয়ের জামাতা গত সোমবারে কংগ্রেস কমিটি'তে রাশিয়ান কানেকশানের ব্যাপারে প্রাইভেট সাক্ষাৎকার দিতে বাধ্য হয়েছে; ট্রাম্পের বড় ছেলে, নির্বাচনের আগে এক রাশিয়ান আইনবিদের সাথে মিটিং করেছিল হিলারী ক্লিনটন সম্পর্কিত গোপন তথ্য পেতে; সেটা নিয়ে ট্রাম্পের বাচ্চাকে সিনেটের কমিটির সামনে যেতে হবে। হোয়াইট হাউসসের মুখপাত্র শন স্পাইসের পদত্যাগ করেছে, সে সকাল বিকাল ঝামেলা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে খেই হারায়ে ফেলছিল। ওবামা কেয়ারের বিকল্প হেলথ কেয়ারের পক্ষে দরকারী ভোট নেই, কয়েকজন রিপাবলিকান সিনেটর বেঁকে বসেছেন। ট্রাম্প নিরপেক্ষ তদন্তের কাউন্সেলর মুলারকে বরখাস্তের আইনী দিক দেখতেছে।

সবকিছু মিলে এমন বিশৃংখলা চলছে হোয়াই হাউসে, পুরো আমেরিকা চিন্তিত; রিপাবলিকান এক সিনেটর ট্রামপকে "ক্রেজী" ডেকেছে; সিনেটর মেক-কেইন মাথায় ক্যানসার সার্জারী নিয়ে ভোটে এসে ট্রাম্পকে গালি দিয়েছেন।

এই দুর্বলতাকে চীন ও রাশিয়া কাজে লাগাচ্ছে: উ: কোরিয়া সকাল বিকেল মিসাইল টেস্ট করছে, অনেকটা বাজী ফুটানোর মতো; আবার, পার্সিয়ান উপসাগরে আমেরিকান নেভীর জাহাজের আশে পাশে ইরানীরা অনবরত গানবোট নিয়ে ঘুরছে; এগুলো কিভাবে সম্ভব হচ্ছে? উত্তর কোরিয়া প্রতি সপ্তাহে তাদের মিসাইলকে আপগ্রেড করার মতো অবস্হানে নেই; এমন কি তাদের কাছে এত পরিমাণ জ্বালানী ও প্রয়োজনীয় মেটালও নেই; তারা কি এগুলো প্রসব করছে? আসলে এগুলো চীন ও রাশিয়া থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ট্রাম্পের বিজয়ের পরপরই; এখনো আসছে। ঊ: কোরিয়ান অনেক প্রফেশাল রাশিয়ান ও চীনা ভাষায় পন্ডিত, এরা মুলত রাশিয়া ও চীনে বসে মিসাইল টেকনোলোজী নিয়ে খেলছে।

চীন ও রাশিয়া বর্তমান বিশ্বের উন্নত টেকনোলজী, সুস্হ শিক্ষা ব্যবস্হাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে বিশ্বকে সাহায্য করার চেস্টা না করে, আমেরিকাকে কোণঠাঁসা করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। আমেরিকাকে কোণঠাঁসা করা মোটামুটি সম্ভব হবে না; আসলে, যা ঘটবে, আমেরিকা ঘুরে দাঁড়াবে আপন মহিমায়, এবং বিশ্বকে এজন্য মুল্য দিতে হবে।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৯

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: মনে হচ্ছে কেউ আমেরিকা ,রাশিয়া বা চীন নিয়ে মাথা ঘামাতে চাচ্ছে না। সেজন্য মন্তব্য নাই।সবাই এখন পানি বন্দি জীবন থেকে বাচার জন্য হা হুতোশ করছে। নিজে বাচলে বাপের নাম।

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকা, চিটাগং'এে অবস্হা দেখলে, মনে হয়, বাংগালীরা বানরের রাজত্বে বাস করছেন।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: প্রত্যেক সুপার পাওয়া রাষ্ট্র তাদের মাতাব্বরির মূল্য বোঝাতে আরেকটি ঘাড় ত্যাড়া রাষ্ট্র গঠন করে,
যাতে অন্য কে ব্যস্ত এবং তটস্থ রাখা যায়। এটা আমেরিকা শুরু করেছিল ঈস্রাইল কে প্রযুক্তি এবং আর্থিক সহযোগিতা দিয়ে। ঈস্রাইল তৈরির সু-ফল আমেরিকা ভোগ করছে। রাশিয়া ইরান কে সব ধরণের লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে আসছে। এর ফলে আমেরিকা এবং তাদের মিত্র আরবদের কে বিভিন্ন ভাবে ব্যস্ত রাখছে। চায়না বসে থাকার কথা না, তারা উত্তর কোরিয়া কে লালন পালন করছে। যাতে আমেরিকা এবং তাদের মিত্রদের কে আতঙ্কে রাখা যায়।

ইরানে হামলা করা এত সহজ না। তাদের হাতে তের ধরণের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্হা আছে। ইরানে হামলা করা এতো সহজ হলে ঈস্রাইল এত দিন থিতু হয়ে বসে থাক ত না।

আর উত্তর কোরিয়া পাগলা ঘোড়া। সেখানে আম্রেকান ফাইটার বিমান ফোমা ফেললে দক্ষিণ কোরিয়া বাষ্পীভূত হয়ে যাবে।

উত্তর কোরিয়ায়য় হামলা করা সম্ভব হলে আমেরিকা হাত ঘুটিয়ে বসে থাকত।

এই ধরণের হামলা বা মাতাব্বরি ইস্রারাইলের হিজবুল্লাহ কিংবা নিরীহ ফিলিস্তিনীদের উপর হামলার মত কোন বিষয় নয়। এটা জটিল বিষয়। এর সমাধান করার জন্য আমেরিকান এবং ইস্রারাইলের গেমাররা দীর্ঘ দিন যাবৎ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। কিন্তু কোন ওয়ে খুঁজে পাচ্ছেন না।

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:

মাহমুদ আব্বাস যদি ফিলিস্তিনিদের নিরস্ত্র করতে পারতেন, বিনিময়ে একটা দেশ পেতে পারতেন।

একজন ইজরায়েলী ও একজন ইরানীর ভাবনা ও দক্ষতা এক নয়; ইরানীরা জাতিকে বিপদের মধ্যে নিয়ে যেতে পারে। তাদের সম্পদের বিরাট অংশ খারাপ কাজে ব্যয় করছে।

উ: কোরিয়া হয়তো দ: কোরিয়ার সাথে মিশে যাবে, না হয় অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হবে।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ম্যাককেইন কে দেখলাম ধন্যবাদ জানালো ডোনাল্ড ট্রাম্প ভোট দেওয়ার জন্য। আর ম্যাককেইন তাকে গালি দিয়ে গেলো?

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ম্যাককেইন দেখছেন যে, যোগ বিয়োগ করলে, ট্রাম্প আমেরিকার মান সন্মান কমায়ে আনবে।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৩

আখেনাটেন বলেছেন: ট্রাম্প, অাম্রিকা ইত্যাদি শুনতে শুনতে মানুষ এখন বিরক্ত। এই সব খবরে আগের মতো আর জোশ আসে না। মনে হয় পাড়ার এক কোণে বারবনিতার বিনা কারণে অাস্ফলন। নিজের রোগে নিজেই ভারাক্রান্ত।

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই মহুর্তে, বাংলাদেশের নিজস্ব সমস্যা অনেক; মানুষ টিকে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত। আমেরিকাকে চাপে রাখতে গিয়ে চীন ও রাশিয়া উ: কোরিয়ার সাধারণ মানুষকে বিপদে ফেলার সম্ভাবনা, যা সারা বিশ্বের জন্য সমস্যা হয়ে যেতে পারে।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপাতত আমেরিকা আমেরিকাই থাকবে...

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমেরিকা আমেরিকাই থাকবে, উ: কোরিয়া ও ইরানের মানুষেরা অকারণে মুল্য পরিশোধ করার সম্ভাবনা

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মনে হচ্চে কিছু একটা হতে যাচ্ছে ।

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



চীন ও রাশিয়া বিশ্বকে অস্হিতিশীল করে তুলছে; তারা ব্যবহার করে উ: কোরিয়া ও ইরানকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.