নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মীয় পোস্টে লজিক্যাল প্রশ্ন করলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৭



ধর্মীয় পোস্টের বিষয়ের উপর লজিক্যাল প্রশ্ন করলে ব্লাসফেমি হয়ে যায়?

ধর্ম বিশ্বাসের উপর প্রতিস্ঠিত; কিন্তু ধর্ম নিয়ে লেখা নিশ্চয় লজিকের উপর প্রতিস্ঠিত হওয়ার কথা; সৃস্টিকর্তা সুর্যকে সৃস্টি করেছেন, এটা ধর্মীয় বিশ্বাস; তাই বলে, কেহ যদি লিখেন সৃস্টিকর্তা বরফ থেকে সুর্ষ সৃস্টি করেছেন, তা'হলে লজিক্যাল সমস্যা দেখা দেবে। ধর্মীয় পোস্টের একটি সাধারণ প্যাটার্ন হলো, পোস্টে প্রচুর দুর্বল স্টেইটমেন্ট থাকে। এসব দুর্বল স্টেইটমেন্টগুলো পাঠকের মনে প্রশ্নের সৃস্টি করা স্বাভাবিক; কিন্তু প্রশ্ন করলে, লেখক ব্যতিত আরো অনেক ব্লগার প্রশ্নকারীকে হেনস্তা করার জন্য লেগে যান।

ধর্মীয় পোস্টের সবচেয়ে কমন মন্তব্য হলো, "জাজাকাল্লাহু খায়ের"; কি নিয়ে লিখেছেন, কেন লিখেছেন, সেটা নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। একই ধর্মীয় বিষয়ের উপর যদি একই ব্লগার কিছুদিন অন্তর পোস্ট দেন, পোস্টের মুল বক্তব্যের লজিক প্রায়ই বদলে যায়। আরেকটা দিক, লজিক্যাল প্রশ্ন করলে, একটি কমন উত্তর হলো, প্রশ্নকর্তার বুঝার ক্ষমতা সৃস্টিকর্তা কেড়ে নিয়েছেন, প্রশ্নকর্তা শেষ, প্রশ্নকর্তা যত চেস্টা করুক এসব বিষয় আর বুঝবেন না।

ধর্মীয় পোস্টের আরেকটা কমন মন্তব্য হলো, "আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুক"; যদিও বিষয়টি এক বারেই সহজ; যেমন একটা বেগুনের গায়ে আরবী অক্ষর "আলিফ"এর মতো একটা দাগ পড়েছে! কেহ যদি প্রশ্ন করেন, "ঠিক আছে, দাগটা দেখতে আরবী অক্ষর আলিফ'এর মতোই মনে হচ্ছে, তাতে কি?" তখন উত্তর পাওয়ার সম্ভাবনা কম, তখন মন্তব্য আসতে থাকবে যে, প্রশ্নকারী অবিশ্বাসী মানুষ।

আজকে একটি ধর্মীয় পোস্টে জাহান্নাম নিয়ে একজন লিখেছেন, "আমাদের রসুল ( স: ) একদিন সাহাবীদের সাথে বসে কথা বলছিলেন, তখন উনারা একটা বিকট শব্দ শুনেন; শব্দটি এসেছে জাহান্নামে তলদেশে একটি পাথর পতনের কারণে, যেই পাথরটি সেইদিন থেকে ৭০ বছর আগে ফেলা হয়েছিল "। লেখা থেকে বুঝা যায় যে, পাথরটি ছোঁড়া হয়েছিল, নবী (স: )'এর জন্মের আগে! এখানে লেখককে সাধারণ একটা প্রশ্ন করা যেতে পারে, পাথরটি নবী (স: )'এর জন্মের আগে ফেলা হলে, তিনি কি করে জানলেন যে, এটি কখন ছোঁড়া হয়েছিল? আরেকটি লজিক্যাল ধারণা হলো, জাহান্নামের অবস্হান মক্কা কিংবা মদীনার পাশেই! এই ধরণের প্রশ্ন করা হয়েছিল; লেখক কিছু বলেননি, অন্যদের মন্তব্য থেকে বুঝা গেলো, এই ধরণের প্রশ্ন করাই ঠিক নহে! এগুলো কি লজিক্যাল কথা?

***** জাহান্নাম নিয়ে পোস্ট টি এখন সামুর "আলোচিত ব্লগ" অংশে আছে ******

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১১

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: আপনার এই লজিক্যাল পোস্ট অনেকের জন্যই বিব্রতকর হতে পারে । তাই অনেকেই চুপচাপ পড়ে চলে যেতে পারেন, মন্তব্য হয়ত কম লোকেই করবেন ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেটা ঠিক আছে।

ধর্ম বিশ্বাসের উপর প্রতিস্ঠিত; ধর্মীয় বিষয়ের উপর লেখাটা তাই বলে বিশ্বাসের উপর নয়, উহা লজিক্যাল

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ইয়ে মানে পোস্টির লিং যোগ করে দিয়েন আপনার পোস্টে ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: লজিক্যাল প্রশ্নে সমস্যা নেই তবে উত্তর জানা না থাকলে কি করবে? এখন কোন প্রশ্নের উত্তর কারো জানা না থাকা মানে এই নয় যে প্রশ্নটির বাস্তবিক কোন উত্তর নেই।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক উত্তর দিলে ঠিক আছে, না দিলেও ওকে; বেশীর ভাগই, লেখকের চেয়ে অন্য ব্লগারেরা এক লেভেল বে্বশী ব্যস্ত হয়ে যান, সেটা একটা সমস্যা!

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ও আচ্ছা আচ্ছা ওই পোস্টটার কথা বলছেন এতক্ষনে বুঝতে পারলাম । হু ওই লেখকটা একটু বেশি বেড়ে গেছে তারে
ব্যান কইরা দেয়া উচিৎ কি বলেন চাঁদগাজী ভাই উচিৎ না । এক কাম করেন হের নামে একটা রিপোট করে দেন ব্লগটিমের
কাছে আপনি রিপোট করলে কাম হইয়া যাইবো । :)

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি কোন ব্লগারের নামে রিপোর্ট করি না।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: কারণ যারা অন্ধভাবে ধর্মকে বিশ্বাস করে তাদের কাছে কোন যুক্তি টেকে না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি একটা পয়েন্ট মিস করেছেন, ধর্মের ব্যাপারে অন্ধ হলেও চলে, কিন্তু পোস্টের লেখায় তো লজিক থাকতে হবে ; সুর্যকে বরফ থেকে তৈরি করেছেন বললে কিভাবে চলবে? লেখায় লজিক্যাল সমস্যা থাকলে প্রশ্ন আসবে; প্রশ্ন করলে সমস্যা কোথায়?

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: ঠ্যঠা মফিজ নুহ (আ:) নৌকা সম্পকে একটা পোস্ট দিয়েছে???

আপনি গিয়ে মন্তব্য করলেন নৌকা প্লাবনের পূর্বে কোথায় ছিল??

এখানে প্রশ্নে লজিক কোথায়??? আপনি মায়ের পেটে আশার আগে কোথায় ছিলেন, অনুগ্রহ করে সোজা কোথায় উওর দিবেন?

এই ধরনের প্রশ্ন এ লজিক নাহ, কোন কিছু খেয়ে করা সম্বব?? এখন পাঠকের জানা দরকার আপনি কিছু খেয়ে প্রশ্ন করেন কি নাহ?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



নৌকা প্লাবনের পূর্বে কোথায় ছিল, নবী কোথায় উহাকে তৈরি করেছিলেন, কোন অবস্হান থেকে নৌকা ভাসার শুরু করে, এটা জানলে, ও সাগরের অবস্হান জানলে, নৌকার পথ আনুমানিকভাবে বের করা সম্ভব।

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

নতুন বিচারক বলেছেন: আমায় কি সেফ করার মত কোন ব্যবস্থা আছে আপনার হাতে চাঁদগাজী ভাই।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি আপনার জন্য অনুরোধ করে দেখবো; একটু অপেক্ষা করেন।

৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২০

সনেট কবি বলেছেন: অতীতকে আমরা বর্তমানে দিব্যি দেখছি। অতীতের অনেক কথাই আমাদের জানা। আর দূরের জিনিসও আমরা দিব্যি দেখছি এবং দূরের কথা দিব্যি শুনছি। যিনি বিষয়টা জানেন তিনি সেটা জানাতে পারেন। আর দূরের শব্দ শুনানোর ব্যবস্থা হলে শুনতে সমস্যা নেই। সেই ঘটনার ব্যপার সে রকম। অদৃশ্য থেকে আল্লাহ সে ব্যবস্থা করেছেন।আমি শৈশবে ঘটনাটা শুনেছি আমার মনে প্রশ্ন জাগেনি। আপনার মনে জেগেছে বার্ধক্যের কারণে। কারণ বার্ধক্যে অনেকে শিশুর চেয়েও শিশু হয়ে যায়।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাহান্নামে পাথর পতনের শব্দ নবী (স: ) শুনে থাকতে পারেন(বিশ্বাসের কারণে); কিন্তু উনার সাথের সাধারণ মানুষের শোনাটা যেন কেমন হয়ে যায়!

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: এখন মোবাইলে অনেক দূরের শব্দ অনেকে একসাথে শুনতে পায়। তো আল্লাহ শুনালে এমন শুনা খুব কঠিন কিছু নয়। আল্লাহকি এমন নিম্ন মানের যে মানুষ যা পারে আল্লাহ তা’পারবেননা? আর মানুষের জ্ঞানতো আল্লাহ প্রদত্ত।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমানের মোবাইল টেকনোলোজী, প্রয়োজনীয় ইনফ্রাস্ট্রাকচার, প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্টে আসতে অনেক কাজ করতে হয়েছে, অনেক নলেজের সমস্টি। মানব সভ্যতাকে রেডিও আবিস্কারের পর, এখানে অনেক দীর্ঘ সময় কাজ করতে হয়েছে।

মানুষ মহাকাশের ছবি ও শব্দও রেকর্ড করছেন; কিন্তু সেসব ছবি ও শব্দ সবার কাছে পরিস্কার।

১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: আপনি সত্যি লজিক বোঝেন নাকি ব্লগে আইসা লাফালাফি করেন??

চাঁদগাজী বলেছেন-
নৌকা প্লাবনের পূর্বে কোথায় ছিল, নবী কোথায় উহাকে তৈরি করেছিলেন, কোন অবস্হান থেকে নৌকা ভাসার শুরু করে, এটা জানলে, ও সাগরের অবস্হান জানলে, নৌকার পথ আনুমানিকভাবে বের করা সম্ভব।

মালেশিয়ান এয়ারলাইন একটি বোয়িং বিমান কুয়ালালামপুর থেকে টেক অফ করে ২২৯ জন প্যাসেঞ্জার নিয়ে বেইজিং যাবার পথে নিখোজ হয়?? বিমানটি বানানো হয় ওয়াশিংটন ডিসির সিয়াটল শহরে বোয়িং কোম্পানিতে। আপনি যে লজিক দিলেন থাহলে বিমানটি বিজ্ঞানিদের খুজে পাওয়ার কথা????


আপনার মূখ্যতা দেখে অবাক লাগে??? বুঝে নাহ বুঝে ধর্ম কে লজিক ফজিক নিয়ে রসিকতা করেন??

যেখানে সারাবিশ্ব বিজ্ঞানিরা আধুনিক প্রযুক্তি, রাডার,সাবমেরিন দিয়ে কিছু বছর আগে নিখোজ বিমানটির কোন সন্ধান দিতে পারলো, আপনি গাজা খোরের মত নয়, ছয় মিলিয়ে ৩০০০ বছর পুরানো নৌকার গতিপথ বলে দিয়েছন।

ভন্ডামির একটা সিমা থাকা দরকার।






০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তা'হলে ঘন্টায় ৫০০/৬০০ মাইল বেগে চলা আকাশ যান, আর বিনা ইন্জিনের নৌকা আপনি একই একক দিয়ে মাপছেন?
মালয়েশিয়ার বিমান কোথায় পড়েছে, আনুমানিক সেই এলাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যথাসম্ভব, বিমানের অবস্হান আমেরিকা, রাশিয়া ও চীন জানে; ওরা নিজেদের টেকনোলোজীর সিক্রেট অন্যকে জানতে দিচ্ছে না; সেজন্য সেই টেকনোলোজী ব্যবহার করা হয়নি।

১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী আপনাকে শ্রদ্ধার শুরেই বলছি।
যে কোনও ধর্মীও সুত্র মতবাদ কখনও
কখনও লজিক দেখানো যুক্তি যুক্ত প্রমান
মেলেনা। আপনি যদি হযরত মোহাঃ সঃ কে
বিশ্বাস করেন তাহলে আপনাকে নবী মোহাঃ
সঃ মেরাজ বিশ্বাস করতে হবে। জীবরীল
মারফত কোরআন অবতীর্ন হয়েছে বিশ্বাস
আনতে হবে। এবং পড়ে দেখে পঙ্খানুপঙ্খানু
বিশ্লেসনের জ্ঞান অর্জন করত হবে।
যদি লেখক লাল রংয়ের জায়গায় খয়েরী রং
ব্যবহার করেন। আপনাকে বুঝিয়ে বলতে
হবে আপনি খয়েরী রং ব্যবহার করেছেন।
অথচ আপনি যে কোনও ধর্মীয় মতবাদে
হটকারী মন্তব্য উপস্থাপন করেন।

ধরুন আমি যদি এখন বলি আপনার বাবা
কি সত্যিকার আপনার বাবা ছিল? এখানে
আপনার লজিক হবে আপনার মা আপনাকে
জন্মের পর আপনাকে যাকে বাবা পরচয়ে
পরিচিত করেছেন। সেই হেতু আমি বললাম
তা আমি বিশ্বাস করিনা। তথাপি আপনাকে
কাটখর পুড়িয়ে ডিএনএ পরীক্ষা করাতে
হবে। ঠিক ধর্মীয় মতবাদ সেই রকম।
বিশ্বাসের উপর আপনি প্রশ্ন রাখুন। লেখক
যদি উত্তর বুঝাতে অক্ষম হন আরও ধর্মীয়
জ্ঞানী লেখক ব্লগে আছেন তারা আপনাকে
বুঝিয়ে বলবেন।
আপনি সত্যিকার বিশ্বাসী হলে রং খয়েরী বা
লাল হবে জ্ঞান দিয়ে বুঝে নিবেন।
জীবরীল ফেরেস্তা যদি বিশ্বাস
করেন তাহলে নবী মোহাঃ কোনও শব্দ
শুনিয়েছেন সাহাবাদের সেটাও বিশ্বাস আনতে
হবে। ইহাই নবীর মোহাঃ ভালবাসার আবেগ
আর যেখানে কোরআন হাদীসের উদ্ধৃতি থাকে
সেখানে হটকারী লজিক দেখানো অবিশ্বাসীর
সামীল।
আজকাল আবার আহলে হাদীসগন মওদুদী
হাদীস অনুসারে নবী মোহাঃদের অনেক
মজেজায় অবিশ্বাস দেখিয়ে নানান রকম
অপপ্রচারে লিপ্ত। যেমন ধরুন নবী নূরের
মহব্বতের আবেগ। কেন নূরের প্রমান নাই।
আরে আল্লাহ্ তো নূরের। আল্লাহর জ্ঞানই
নূর। সে নুর দেখার সামর্থ থাকে নবী ও
ওলীআওলীয়াদের। হে অধমেরা জন্মকানা সবার

মগজ সমান ভাবে সৃষ্টি না। আল্লাহ্ নূরের
সেই নুরের জ্ঞানেই নবী মোহাঃ সাঃ পয়দা।

তাই বলব চাঁদগাজী ধর্মীয় কোরআন হাদীস
মোতাবেক কোনও সুত্রের উপর অবিশ্বাস
আনা সত্যকারের মসলিম জ্ঞানী না। ধন্যবাদ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বাস করা ও ভুল অনুমান করা এক নয়, আমি সেটা বলার চেস্টা করছি। পোস্টে যা লিখছেন, সেটা সঠিকভাবে লেখা হচ্ছে কিনা?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা সৃস্টিকর্তার উপর বিশ্বাস অবিশ্বাস নিয়ে কথা বলছি না; বলছি, ব্লগারেরা ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে লিখলে, ভুল হোক, শুদ্ধ হোক, সেটার উপর প্রশ্ন করলে তাকে কেন হেনস্তা করা হয়, সেই সমস্যা নিয়ে লিখছি।

১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার প্রশ্ন যুক্তি সঙ্গত। এর উত্তরে অনেকগুলি কারন বলা যায়, যেমনঃ

১। পোস্টদাতা এর উত্তর জানেন না
২। পোস্টদাতা অন্ধভাবে সব কিছু বিশ্বাস করে।
৩। কিছু প্রচলিত ধারনা আছে, ধর্মীয় ব্যাপারে কোন প্রশ্ন করা যাবে না। আগেরকার লোকজন যা বলে গেছে তা ১০০% সত্য। কোন মিথ্যা, ভুল, -কোন কিছুর সম্ভাবনা নাই। অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হবে।
মুলত অজ্ঞানতার থেকে মানুষ এই ধরনের রি-এক্ট করে।

যদিও মাদের মুল গ্রন্থ কোরআনে বার বার বলা হয়েছে অন্ধ অনুসরণ না করতে, এবং নিজের চিন্তা ভাবনা, বিবেক কাজে লাগাতে, কিন্তু উপরে বর্ণিত ৩ নম্বর পয়েন্টের কারনে কেউ নিজিএর লজিক কে কাজে লাগায় না। বেশিরভাগই অন্ধ বিশ্বাস করে যা অনেক সময় লজিকের পরিপন্থী।
এই সংক্রান্ত একটা লেখা আছে দেখতে পারেনঃ
কেন আমরা ধর্মের ব্যপারে সধারন চিন্তাশক্তি (কমনসেন্স, যুক্তি, বিশ্লেষণ)ব্যবহার করিনা ?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক ধর্মীয় লেখক ভুল লেখার পর, শুধু ধন্যবাদ দেয়া যাবে, প্রশ্ন করা যাবে না।

১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

নতুন বলেছেন: ধম` আর লজিক একসাথে থাকেনা।

তাই লজিক্যাল প্রশ্ন ধম` পছন্দ করেনা।

নুহু আ: এর কাহিনি ক্রিয়েসনিস্টরা অনেক ব্যবহার করে.... কিন্তু এটার পেছনে অনেক যুক্তি আছে যে সারা বিশ্বে একমন স্কেলে বন্যা হয়া সম্ভব না।


এই বন্যা এলাকা ভিক্তিক হয়ে থাকতে পারে এবং মানুষের মুখে মুখে এটা বেড়ে এতো বড় হয়েছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেই বন্যার কাহিনী অনেক তদন্ত করা হয়েছে।

১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

নাগরিক কবি বলেছেন: এই জিনিস আসলেই ডিসগাস্টিং। যে কোন ব্যাপারেই যে কাউকে সমালোচনা অথবা প্রশ্ন ক্রার অধিকার যে কেউ রাখে। তাই সহব্লগারদের উচিত এরূপ প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর দেওয়া। এক জন আস্তিক vs নাস্তিক / সংশয়বাদী / অজ্ঞেয়বাদী দের মধ্যে যৌক্তিক আলোচনা হতে পারে, অযৌক্তিক তর্কাতর্কি মূর্খরা করে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


একই ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে বিবিধ অবস্হান ছিল ও আছে; ফলে, প্রশ্ন থাকবেই।

চন্দ্র সুর্য সম্পর্কে অনেক ধর্মীয় ধারণা রিফাইন হয়েছে; এ ব্যাপারে প্রশ্ন থাকতে পারে।

১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫

স্বতু সাঁই বলেছেন: আল্লাহ কোরানে স্পষ্ট করে বলেছে, আমি ক্ষুদ্র প্রাণী মশাকে অযৌক্তিক সৃষ্টি করি নি। আল্লাহ মশাকে উদাহরণ হিসাবে বলার কারণ আছে। সকল প্রাণী মানুষকে সমীহ করে। যদি সাপকে বিরক্ত বা আঘাত না করা হয় তাহলে সাপ মানুষকে দেখে কিছুই বলে না। অন্যান্য হিংস্র প্রাণীর ক্ষেত্রেও তাই। কিন্তু মশাই একমাত্র প্রাণী যে অকারণে মানুষকে সবচেয়ে বেশী বিরক্ত করে। কারণ মশার খাদ্য মানুষের রক্ত। তাই মাশার কারণে মানুষ বিরক্ত হওয়ায় মশার উদাহরণ টেনে আল্লাহ বোঝাতে চেয়েছেন, যৌক্তিকতা ছাড়া কোন কিছু সৃষ্টি হয় নি। এতেই বোঝা যায় আল্লাহ নিজেও যুক্তিহীন নয়। কিন্তু ম্লেচ্ছ মুসলমানেরা এটা মানতে চায় না। কারণ তারা জ্ঞানে খাটো তাই তারা বিশ্বাস নামক সম্মোহনকারী শব্দটিকে ব্যবহার করে অজ্ঞতার পাতালে বসবাস করতে পছন্দ করে। কারণ বিশ্বাস করলে আর জানার প্রয়োজন পড়ে না। কে জানার জন্য মাথা ঘামাতে যায়? আসলে এইসব ম্লেচ্ছ মুসলমানদের মাথায় মগজ নেই বলে মাথা ঘামাতে চায় না। তাই তারা বিশ্বাসে মস্তিস্কে অবশ করে রেখে দিয়েছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময়ের সাথে বিভিন্ন ধারণার পরিবর্তন হয়েছে; ফলে, অনেক প্রচলিত ধরণাকে লজিক্যালী ভাবতে হচ্ছে।

১৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

বোকা পুরুষ বলেছেন: ঊনি জাহান্নাম নিয়ে যে পোষ্ট করেেছেন, ঐটা তার মন গড়া পোষ্ট এর কোন কুরানিক ব্যখ্যা নাই

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটা একটা উদাহরণ মাত্র, যেখানে আমি প্রশ্ন করেছি। আসলে, লেখক আমার প্রশ্নের উত্তর দেননি; অন্যেরা আমার প্রশন করা নিয়ে কথা বলেছেন।

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

কানিজ রিনা বলেছেন: সতুসাঁইএর সাথে একমত। ঢাকাবাসী আল্লাহ্কে
আমরা না দেখে বিশ্বাস করি। কারন আল্লাহর
সৃষ্টির ডিজাইন দেখে। আল্লাহর শক্তি অনুভবে,
শক্তি অবিন্যাশী। আমি যদি বলি আল্লাহর নূরই
জ্ঞানের আলো। সেই জ্ঞানেই নবী মোহাঃ সাঃ
জম্ম। আমাকে আল্লাহর নূরের জ্ঞানের
কোরআন পড়তে হবে জানতে হবে।
আপনার জ্ঞান আছে জ্ঞানের লজিক জ্ঞানই
হবে। একটি ফুলের সৌন্দর্যে আপনি বিমোহীত
ফুলের পাঁপড়ি গুল ছিড়লেন কিন্ত আগের
অবস্থায় আপনি জোড়া লাগাতে অক্ষম।
সেখানেই আপনার জ্ঞান বিবেক উপলদ্ধিতে
আসবে এখানে সৃষ্টির হাত সুনিপুন।
আর যদি জোর করে বলেন সব সৃষ্টি এমনি
হয় তখনই আপনি অবিশ্বাসী।
আবার বলি আপনার বাবার পরিচয় আপনার
মা দিয়েছেন। সেটাই বিশ্বাস সেখানে কোনও
লজিক খাটেনা। সত্যিকার বাবা প্রমান করতে
আপনার অনেক কাটখর পুড়াতে হবে সেই
সাথে অপমানও সয্য করতে হবে।

চাঁদগাজী রাবেয়া রহীমের সুলাইমান আঃ এর
পাখির কাহীনিতে কাটঠোকরার মত সুন্দর
পাখির বর্ননায় চাঁদগাজী মন্তব্য করলেন
কাটঠোকরা পাখি গাছ নষ্ট করে বাসা বানায়।
আমি উত্তর দিয়েছিলাম মানুষ যদি গাছ কেঁটে
ঘর বানানোর হুকুমত বহন করে
কাটঠোকরা কেন বহন করবে না।

এখন প্রশ্ন রাখি মানুষ গরু ছাগল হাঁস মুরগী
সকল জীবন্ত সৃষ্টির রক্ত লাল কেন এবং
কিকারনে। কিছু জীবের রক্তও নাই চিংড়ি
শামুক আরও কিছু প্রানী। তাহলে লজিক
আসে কেন সকল প্রানীর রক্ত লাল কেন
ইঁদুর বিড়াল মানুষ হাতী বাঘ সমস্ত মায়ের
দুধ সাদা। অবিশ্বাসীরা বলবে এমনি এমনি।
ধন্যবাদ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বাস অবিশ্বাস নিয়ে আমার কথা নয়; যারা ধর্মীয় বিষয় নিয়ে লিখছেন, তাদের লেখা নিয়েই তো ধর্মে "গ্রুপিং" হয়েছে; কারণ, মানুষ একই বিষয়ে বিবিধ ধারণা পোষণ করেছেন।

১৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৯

এলে বেলে বলেছেন: গাজী সাহেব, সবজায়গায় লজিক্যাল ব্যাখ্যা পাওয়ার আশা কম করেন। অন্তত ধমীয় ব্যাপারে ত পাওয়ার সম্ভবনা শুন্যর কাছাকাছি। যেখানে শিক্ষীত শ্রেনী নারী,পতিতা,দোযখ এর আযাব নিয়ে চিন্তায় আছে। সেখানে লজিক্যাল ব্যাখ্যা চাওয়া প্রায় অপরাধ। তার চেয়ে আসেন কিভাবে আমাদের আধুনিক এবং বিঙ্গান শিক্ষায় শিক্ষীত করা যায় তার উপায় বের করা যাক।

বানান ভুল এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। ভাল থাকবেন।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময় ও শিক্ষার সাথে অনেক কিছুর নতুন ব্যাখ্যা এসেছে, এবং সেটা গ্রহনযোগ্য হয়েছে!

১৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনি কিভাবে জানেন কবি রবীন্দ্রনাথ কবে জন্মগ্রহণ করেছিল??? ;)

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা উনাকে দেখেছেন, তারা বলেছেন, লিখেছেন; উনার ছবি আছে, উনার লেখা আছে; সেখান থেকে জেনেছি। কে আছে, কে নাই, সেটা নিয়ে কথা বলছি না, বলছি ধর্মীয় পোস্টের লেখায় লজিক্যাল ভুল থাকলে সেটা নিয়ে প্রশ্ন করলে, প্রশ্নকারীকে হেনস্তা করার মনোভাবকে নিয়ে।

২০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

নতুন বলেছেন: @ কানিজ রিনা

এখন প্রশ্ন রাখি মানুষ গরু ছাগল হাঁস মুরগী
সকল জীবন্ত সৃষ্টির রক্ত লাল কেন এবং
কিকারনে। কিছু জীবের রক্তও নাই চিংড়ি
শামুক আরও কিছু প্রানী। তাহলে লজিক
আসে কেন সকল প্রানীর রক্ত লাল কেন
ইঁদুর বিড়াল মানুষ হাতী বাঘ সমস্ত মায়ের
দুধ সাদা। অবিশ্বাসীরা বলবে এমনি এমনি।
ধন্যবাদ।


চিংড়ী, শামুকের রক্ত আছে মানে তরল যেটা রক্তের মতন তাদের শরীরে বয়ে বেড়ায় রক্তের মতন কাজ করে... তাHemocyanin বলে... তাতে মানুষের রক্তের মতন হিমোগ্লোবিন নাই তাই সেটা লাল না...

আর কেন সৃস্টিকতা` এক রংএর রক্ত দিয়ে সব প্রানী সৃস্টি করলেন না? বিষয়টা কম ঝামেলার ছিলো না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.