নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চীনাদের আসল ভুমিকা আমেরিকা বুঝতে পেরেছে, কিছু বলছে না

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:১৪



আমরিকা গুয়ামের লোকদের মানসিকভাবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে বলেছে আজকে; সেখানকার লোকেল পত্রিকায় সাধারণ প্রস্তুতি নেয়ার জন্য বলা হয়েছে; এতে কিন্তু একটা গোপনীয়তাও বেরিয়ে এসেছে, সেখানকার মানুষের জন্য এটমিক বোমা থেকে লুকায়ে যাবার মতো শেলটার নেই; পত্রিকায় বলা হয়েছে বাড়ীতে অবস্হান করতে, নিজকে লুকিয়ে রাখতে ও নিজকে ঢেকে রাখতে, বিস্ফোরণের ফ্লাশের দিকে না তাকাতে, ২৪ ঘন্টার ভেতর গোসল করে নিতে, গোসলের সময় কনডিশনার ব্যবহার না করতে। এখানে আমেরিকার মানুষ মার খাবে, ক্যাপিটেলিজমের আসল রূপ প্রকাশ পেয়েছে; রাশিয়ার ১০০ ভাগ মানুষের জন্য শেলটার আছে; চীনের কি পরিমাণ মানুষের জন্য শেকটার আছে বুঝা মুশকিল, ওরা মানুষের জন্য চিন্তিত নয়, পার্টির লোকদের জন্য ব্যবস্হা আছে। উত্তর কোরিয়ার সেনাদের জন্য ব্যবস্হা আছে।

আমরিকান এক জেনারেল বলেছে যে, কোরিয়া থেকে গুয়ামে মিসাইল আসতে ১৮ মিনিট সময় লাগবে; তারা মিসাইলকে অনুসরণ করে ধ্বংস করতে সমর্থ হবে; তবে, মিসাইল টেকনোলোজীর এক দক্ষ লোক বললো, এসব মিসাইল সেই দিকে খেয়াল রেখেই তৈরি করা হয়েছে; ফলে, আমেরিকা সব টেকনোলোজী সম্পর্কে জানে বলে ধরে নেয়া ভুল হবে।

চীন আজকে একটা বিবৃতি দিয়েছে যে, যারা প্রথম আক্রমণ করবে, চীনারা তাদের পক্ষে থাকবে না; এতে আমেরিকা বুঝতে পেরেছে, চীনারা কোনদিকে আছে, কোথায় থাকবে। চীনারা কখনো চাহে না, ২ কোরিয়া এক হয়ে যাক।

আজকে ট্রাম্প বলছে, কোরিয়ার আক্রমনের জন্য বসে বসে দিন গোণা ঠিক হবে না; কারণ, এতে কোরিয়া বড় ধরণের প্রস্তিত নেয়ার সুযোগ পাবে, এবং তাতে বেশী পরিমাণ আমেরিকান জীবন বিপন্ন হবে। চীনারা এটা অনুমান করতে পেরে বিবৃতি দিয়ে নিজেদের অবস্হান জানিয়েছে; যুদ্ধ না হলেও, আগামীতে চীনের সাথে আমেরিকান সম্পর্ক বদলাবে।

ইউরোপ এখনো এই ব্যাপারে মুখ খোলেনি; ডেমোক্রেটরা উপরে উপরে কোরিয়ার সাথে আলোচনার কথা বলছে; তবে, তারা ট্রাম্পের বিপক্ষে আপাতত অবস্হান নেয়নি।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যু‌দ্ধের ব্যপা‌রে আ‌মে‌রিকান রাজনীতিকরা এক থা‌কে। চীন আ‌মে‌রিকার সা‌থে সম্পর্ক খারাপ করাটা উ‌চিত হ‌বে না। বিশ্ব আবার মহা‌দেশ ভি‌ক্তিক ভাগ হ‌য়ে যা‌বে। আ‌মে‌রিকার বাজা‌রে চী‌নের ব্যবসা‌য়িক আ‌ধিপত্যও কম নয়...

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীন চাচ্ছে আমেরিকাকে কমপক্ষে একটা বড় দঃরণের হোঁচট খাওয়াতে, রাশিয়া সেটাতে বিশ্বাস করে; চীন ও রাশিয়াই যুদ্ধটা বেশী চাচ্ছে; ওদের ধারণা, এতে জাপান, দ: কোরিয়া ও আমেরিকা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে; উত্তর কোরিয়ার মানুষ ক্সমুছে গেলেও ওদের কোন দু:খ নেই

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমেরিকা যুদ্ধে যাবে না। আমেরিকারর এই তাফালিং এর উদ্দেশ্য হলো, উত্তর কোরিয়ার অজুহাতে চীন এবং রাশিয়ার আশেপাশে যে সমস্ত এলাকায় এখনো থার্ড (উচ্চ প্রযুক্তিরর মিশাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্হা বা ব্যাটারি ) মোতায়েন হয়নি, সে সমস্ত এলাকায় থার্ড মোতায়েন করা।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধে না যাওয়ার পক্ষে সব সাধারণ আমেরিকান; কিন্তু সমস্যা হলো উত্তর কোরিয়া জাপান, দ:কোরিয়া ও আমেরিকার জন্য সমস্যা হিসেবে থেকে যাচ্ছে।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

ভাললাগে না বলেছেন: আমেরিকা এত সহজে হামলা করবে না। যেখানে হামলা করলে আমেরিকা সরাসরি মার খাওয়ার সম্ভাবনা আছে সেখানে তারা হামলা করবে না।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয়, বিশেষ করে দ: কোরিয়া ও জাপানের মানুষকে সরানোর কোন ব্যবস্হাই করেনি আমেরিকা

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: আমেরিকা, রাশিয়া এবং উ: কোরিয়া তিন দেশের তিন সাইকো প্রেসিডেন্টের জন্য সাফার করছে গোটা বিশ্ব।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীন ও রাশিয়া চাচ্ছে আমেরিকান ব্লক: দ: কোরিয়া, জাপান ও আমেরিকা একবার পেছনে চলে যাক কিছু বছরের জন্য

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধ খুব খারাপ।
৭১ এর ঘটনা আজও আমাদের কাঁদায়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই যুদ্ধে উ্ত্তর কোরিয়ার মানুষ বেঁচে থাকার কোন সম্ভাবনা নেই; দ:কোরিয়া, জাপানের ভয়ংকর ভয়ংকর ক্ষতি হবে; ২০/৩০ বছরের আগে পায়ে দাঁড়াতে পারবে না; চীন সেটাই চাচ্ছে

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

মানিজার বলেছেন: পরিস্থিতি খারাপ । যুদ্ধ লাগতে পারে তবে না লাগার সম্ভাবনা বেশি ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিম পরিবারকে সরানোর দরকার বলে মনে করে কোরিয়া ও জাপান; আবার কোরিয়া ও জাপানের ধ্বংস চায় চীন।

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

রুহুল আমিন খান বলেছেন: ইনফেন্ট্রি ওয়ারফেয়ারে ঘুরে ফিরে আম্রিকা/ন্যাটো ফোর্স এগিয়ে থাকবে। উত্তর কোরিয়া চীন যতই ফালাফালি করুক লাস্ট চল্লিশ ৫০ বছরে এরা কোন ম্যাসিভ ব্যাটেলে অংশ নেয় নাই এদের কোন ওয়ার ভেটেরান জেনারেল বা সোলজার নেই বললেই চলে। অন্যদিকে আম্রিকার লাস্ট একশ বছরে ম্যাসিভ ওয়ারফেয়ার এটেন্ড করার এক্সপেরিয়েন্স বেশি তাও আবার ইনভেন্ডিং আর্মি হিসাবে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের তরুন ও মাঝারি বয়সের অফিসারদের ও সোলজারদের সেকেন্ড ওয়ার্ল্ডওয়ারে ভেটেরান হিসাবে পেয়েছিলো। সেকেন্ড ওয়ার্লড ওয়ারের তরুন অফিসারদের বড় একটা অংশকেই আবার ভিয়েতনাম যুদ্ধে ওয়ারভেটেরান হিসাবেই পায় আম্রিকা। ভিয়েতনাম যুদ্ধের অফিসারদের কিছু অংশই আবার ওয়ারভেটেরান হয় ৯০ এর গালফ অব ওয়ারে জেনারেল হিসাবে। আবার গালফ অব ওয়ার ভেটেরান সোলজার অফিসারদের বড় একটা অংশই ২০০৩ থেকে হয়ে আশা মিডেলইস্ট এনগেজমেন্ট ইনভলভ থাকে। ২০০৩ থেকে হয়ে তথাকথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেয়া বেশ বড় অফিসার ও সোলজারদের একটা অংশকে আগামি ২০/৩০ বছরর যেকোন ম্যাসিভ ওয়ারে ওয়ার ভেটেরান হিসাবে পাবে আম্রিকা। চীন রাশিয়া কোরিয়া যতই ফোর্স সট্রং করুক না কেন তাদের এই রকম ম্যাসিভ ওয়ার ফেস করার অভিজ্ঞতা নাই। রাশিয়া লাস্ট যে ম্যাসিভ ওয়ার ফেস করেছিলো আশির দশকে আফগান ইনভেশনে সেই দশ বছর ব্যাপি যুদ্ধে অংশ নেয়া সোলজার অফিসাররা মনে হয় না এখন আর রাশিয়ান আর্মিতে আছে। কনফ্লিক্ট এক্সপেরিয়েন্স একটা ফোর্সের জন্য খুব গুরত্বপূর্ন যেমন আমাদের স্পেশাল ফোর্সের আগে যদি রেসকিউ এক্সপেরিয়েন্স থাকতো তাহলে পিলখানার বিদ্রোহ দমনে অপারেশন চালানোর ঝুকি হয়তো নিত বা হোলি আর্টিজানে আরো আগে অপারেশন চালানো হত

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয়ী হবে আমেরিকা; দ: কোরিয়া ও জাপান ভয়ংকরভাবে ধ্বংস হবে; জাপান যুদ্ধ চাচ্ছে না।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

শাহেদ শাহরিয়ার জয় বলেছেন: এগুলা কি শুধু হুমকি ধমকি কিনা কে জানে।মারলে আগে থেকে বলে মারার কি আছে?যাহোক,হয়তো এটা উঃকোরিয়ার কোন স্ট্রাটেজি হতে পারে ।তবে মানুষ হিসাবে বলবে 'যুদ্ধ কারো জন্যই শুভ নয়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিম জানে যে, তাদের পরিবারকে ক্ষমতা থেকে সরাবে আমেরিকা একদিন; সরার আগে যুদ্ধ করে মরা যদি ওর ইচ্ছা হয়, যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে যাচ্ছে

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: বিশ্বের বড় দেশগুলির মাথারা সবগুলি কমবেশী সাইকো; ট্রাম-পুতা-কিমা-ময়দা-ঝিঙা। যেকোন সময় যেকোন কিছু ঘটে যেতে পারে........

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাশিয়া ও চীন মিলে দ: কোরিয়া, জাপান ও আমেরিকাকে থামাতে চায়; এতে উ: কোরিয়ার মানুষ মুছে যাক, সেটা তাদের জন্য ভাবনার বিষয় নয়।

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছেন যে তার সরকার উত্তর কোরিয়ার শাসনব্যবস্থায় কোনো পরিবর্তন আনতে চায় না, বরং তারা উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনা করতে আগ্রহী।
তবে দেশটি ক্রমাগত পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যে হুমকি তৈরি করছে তাকে 'অগ্রহণযোগ্য' বলে উল্লেখ করলেও যুক্তরাষ্ট্র অনেকটা নরম সুরেই বলছে তারা উত্তর কোরিয়ার সরকারের পতন চায় না ।
উত্তর কোরিয়ার প্রতি আলোচনার আহ্বান জানিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছেন, "আমরা শত্রু নই"।
এদিকে, একজন সিনিয়র রিপাবলিকান সিনেটর ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একমত হয়েছেন যে প্রয়োজন হলে বিকল্প হিসেবে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর কথা ভাবা হবে।
পিয়ংইয়ং সবশেষ আন্ত:মহাদেশী ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল হয়েছে দাবি করে বলে যে যুক্তরাষ্ট্রের পুরো ভূখণ্ডই উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র আওতার মধ্যে রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচিকে ঘিরে ওই অঞ্চলে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মি: টিলারসন বলছেন "আমরা শাসন ব্যবস্থায় কোনো পরিবর্তন আনার চিন্তা করছিনা। আমরা সরকারের পতনও চাইছি না, কোরীয় উপদ্বীপের পুন:একত্রীকরণের বিষয়েও কিছু বলছি না"।
"আমরা উত্তর কোরিয়ার শত্রু নই। আমরা তাদের জন্য কোন হুমকিও নই" বলেন মি: টিলারসন।
উত্তর কোরিয়ার সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে মহড়া চালিয়েছে।পেন্টাগ সামরিক সক্ষমতাও বাড়িয়েছে কিন্তু একইসাথে হুশিয়ার করে দিয়ে বলেছে সংঘর্ষ হলে ব্যাপক বিপর্যয় হবে।
আর মি: টিলারসন ওই একই কথার পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছেন, বলছেন যে যুক্তরাষ্ট্র সরকার পরিবর্তন চায় না, তাদের লক্ষ্য হলো দুই দেশের মধ্যে আলোচনা।
সূত্র-বিবিসি বাংলা
উপরের তথ্যচিত্র হতে বুঝা যায় এটা দুনিয়াব্যপী মারনাস্র ব্যবসা করার জন্য আমিরিকা রাশিয়া ও চীনের একটি পাতানো খেলা ছাড়া আর কিছুই নয় !!!!!।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"উপরের তথ্যচিত্র হতে বুঝা যায় এটা দুনিয়াব্যপী মারনাস্র ব্যবসা করার জন্য আমিরিকা রাশিয়া ও চীনের একটি পাতানো খেলা ছাড়া আর কিছুই নয় "

-আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, ইসরায়েল, ভারত, বৃটেন, উ: কোরিয়া সবাই যদি অস্ত্র বিক্রয় করে, কিনবে কে? জাপান কিনতে চায় না, আরব ব্যতিত আর ক্রেতা কে? নিশ্চয় অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জার্মানী কেহ অস্ত্র কিনবে না।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

আল ইফরান বলেছেন: আমেরিকা যদি মোগাদিসুতে এটাকের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় তাহলে নর্থ কোরিয়ার সাথে সম্মুখ সমরে যাবে না।
ম্যাসিভ স্কেলে এয়ার স্ট্রাইকের ফলে উত্তর কোরিয়ার মত দেশের অস্তিত্ব হুমকির মধ্যে পড়বে যদি বড়ভাই চীন এগিয়ে না আসে। তবে আমার হিসেবে আমেরিকা এখন আরেকটা নতুন যুদ্ধের (ছোট বা বড় যাই হোক না কেন) মধ্যে জড়াতে চাইবে না।
এই বাকযুদ্ধ হতে পারে ট্রাম্পের আরেকটা নীচূ শ্রেণীর রাজনৈতিক চাল যাতে গনমাধ্যমের ফোকাস ঘুরিয়ে নেয়া যায় রাশিয়ার ইস্যুতে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তা'হলে, ট্রাম্প কোন না কোনভাবে কিমের সাথে যোগাযোগ করে, এই ধরণের ষড়যন্ত্র করছে? কারণ, কিম বলছে, টেস্টের জন্য ৪টি মিসাইল গুয়ামের পাশে ফেলে "দুরত্ব" ও "আঘাতের সুক্ষ্মতা" সম্পর্কে পরিস্কার হতে চান!

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

আল ইফরান বলেছেন: ট্রাম্প নিজে এই বিষয়ে ডাম্ব ক্লাসের হতে পারেন, কিন্তু তার চারপাশে থাকা লোকজন জানেন একটা পুর্ণ-মাত্রার যুদ্ধ কেমন হতে পারে। কিমের সাথে তার যোগাযোগ অত্যাবশ্যকীয়ভাবে একটি অসম্ভব বিষয়।
আর কেউ যখন যুদ্ধে যেতে চায়, তখন মানচিত্র একে আক্রমণের স্থান দেখায় না কেবল নর্থ কোরিয়া ছাড়া।
তাই ব্যাপারটাকে ব্যক্তিগতভাবে এতটা কৌশলগত মূল্য দিতে আমি রাজি নই।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিমকে নাচাচ্ছে চীন ও রাশিয়া; ফলে, বহুমুখী কার্যকলাপ চলছে। এদিকে জাপান কোন অবস্হায় যুদ্ধের পক্ষে নয়; ফলে, আমেরিকা প্রস্তুত নয় এই মহুর্তে।

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২৩

কাল্লে জাকোলা বলেছেন: মানুষ কারণ ছাড়া যুদ্ধ করে টাকা নষ্ট করে। এটি ঠিক নয়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

বিশ্বের প্রতিটি যুদ্ধ ছিল অন্যায়ের প্রতীক

১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: যুদ্ধ যদি আসলেই লেগে যায় আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুল পরবে মহা বিপদে। তাই কামনা করছি যুদ্ধ যেন না লাগে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আফ্রিকা, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়াসহ অনেক দেশের ব্যবসা বাণইজ্য বন্ধ হয়ে যাবে; রামিটেন্স পাঠানো নিয়ে কড়াকড়ি শুরু হবে।

আমেরিকায়ও খাদ্য উৎপাদন কমে যাবে।

১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মিডলইস্ট বিশেষ করে সিরিয়া সমস্যার জটিল সমীকরণের ভেতর আমেরিকা মনে হয় না আরেকটা অংক কষতে বসবে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গতকাল ট্রাম্প বললো, আমেরিকা ভেনেজুয়েলার সরকারকে সরায়ে দেবে! মিলিটারী ওদিকে পাঠানো হয়ে গেছে!

১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: তবে আমেরিকাকে লাগানোর জন্য উষ্কানিটা বেশ ভালোমতোই আছে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যা হচ্ছে, পুতিন বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিবাজ, আর চীনাদের ডিকশনারী মানুষ শব্দটি নেই!

১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: World's Largest Importers Of Arms
Rank Country Share of Arms Import (%)
1 India 14.00
2 Saudi Arabia 7.00
3 China 4.70
4 UAE 4.60
5 Australia 3.60
6 Turkey 3.40
7 Pakistan 3.30
8 Vietnam 2.90

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



চীন কার থেকে কি কিনে? তারা মিগের (কোন একটা মডেলের) পেটেন্ট কিনেছে! তারা তো অস্ত্র বিক্রয়ও করে!

১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নীচের লিংকটি তে গিয়ে দেখে আসতে পারেন ।
https://en.wikipedia.org/wiki/Arms_industry
আপনি ঠিকই বলেছেন চীন তো অস্র বিক্রয়ও করে
তবে চীন একদিকে অস্র রপ্তানীকারক ও আমদানীকারক দুটোই ।
তারা এরোস্পেস ও নেভাল সংত্রান্ত কিছু সফিসটিকেটেড মিলিটারী টেকনোলজি আমিরিকা ও রাশিয়ার কাছ হতে ক্রয় করে ।


১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুঝলাম

১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

কানিজ রিনা বলেছেন: আমেরিকার মোড়লগীরির মাথা মুড়ে দেওয়ার
জন্য হোলেও চীন রাশিয়া কিমজং এর ৪টি
মিসাইল গুয়ানের উপর ফেলার সিদ্ধান্তে
অটল। এটা আমেরিকার ভেবে দেখার সময়
এসেছে। আমেরিকা যেভাবে মুসলিম দেশ
গুলর উপর উস্কানি দিয়ে যুদ্ধ বাধিয়ে নিজের
অস্ত্র ব্যবসার লাগাম রেখেছে একসাথে মড়োল
গীরি ঠিক রেখেছে। তাতে এশিয়া দেশ প্রধানরা
বুশ সরকার সহ ট্যাম্পু নীতির মোড়লগীরি
ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে। আমেরিকার গোয়ার
নীতি এশিয়ার রাস্ট্র প্রধানরা কেউ কেউ
মানতে নারাজ। এখন ভেবে দেখুক আমেরিকান
জনগন। তবে ট্রম্পের কারনে আমেরিকা ক্ষতির
সম্মুখিন হলে আমেরিকার জনগন ট্রাম্পের
পিছন থেকে সব সরে দাড়াবে। ধন্যবাদ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা যখন বিভক্ত হয়েছে, তখন আমেরিকা নামে দেশও ছিলো না।

আমেরিকা অস্ত্র বিক্রয় করছে ও সৌদী রাজ পরিবারকে রক্ষা করছে টাকার বিনিময়ে। যুদ্ধগুলো মুসলামানেরাই ডেকে এনেছে।

২০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৬

শরীফুর রায়হান বলেছেন: একবার যুদ্ধ লাগলে তা তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সম্ভাবনা আছে, রাশিয়া ও চীনার সুযোগ খুঁজছে।

২১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১২

কানিজ রিনা বলেছেন: ভাই ভাইতে গন্ডগোল আমেরিকা মাজখানে
ম্যাছ বিক্রি করেছে ভাই ভাই ঘড়ে আগুন
দেওয়ার জন্য। আর এই ভাই ভাই দন্দ
লাগার সরযন্ত্রর জন্যই আমেরিকা লাদেন
তৈরি করেছিল। ধন্যবাদ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কুর্দিদের উপর গ্যাস বোমা ফেলা, সিরিয়ান সুন্নীদের বিপক্ষে পুরো সিরিয়ান বাহিনী দিয়ে আক্রমণ চালানো কি ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি? এখন সৌদীরা নিজেদের এক শিয়া শহর নিজেরা বুলডজার দিয়ে ভেংগগে ফেলছে, নামটা ভুলে গেছি।

ইয়েমেনে সৌদী পাইলটেরা ১ বছর বোমা ফেলছে; এটা ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.