নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন গরীবের মেয়েরা

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮



বাংলাদেশে থেকে এই বছর ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ হজ্বে যাচ্ছেন; হজ্বের টাকার বড় অংশ খরচ হয় 'ফরেন কারেন্সী' হিসেবে; গড়ে মাথাপিছু ৫ হাজার ডলার খরচ হবে। তাতে কমপক্ষে জাতির ৭০০ মিলিয়ন ডলার থেকে ১ বিলিয়ন ডলার বিদেশী মুদ্রা খরচ; ডলার আয় করেন কারা? গার্মেন্টস'এর দরিদ্র মেয়েরা; এই মেয়েরা কোনদিন হজ্বে যেতে পারবেন? মোটেই সম্ভব হওয়ার কথা নয়।

যারা ডলার আয় করে না, তারা হজ্বে যাচ্ছেন; যারা ডলার আয় করেন, তারা যেতে পারছেন না; এটার সমতা আনার দরকার আছে? এখানে কিছু ভাবার দরকার আছে? মনে হয়, প্রতি হাজীর খরচ আরো এক হাজার ডলার বাড়িয়ে দিয়ে, এই টাকাগুলো ডলার অর্জনকারীদের 'হজ্বের বোনাস' হিসেবে দেয়ার দরকার আছে।

কেহ কি হেঁটে বা নিজ চেস্টায় কম খরচে হজ্বে যেতে পারবেন, যেমন ইয়েমেনের, ফিলিস্তিনের, বা বেলুচিস্তানের দরিদ্ররা? না, যারা দরিদ্র, নিজ চেস্টায় যেতে চাইবেন, তাদেরকে ভিসা দেয়া হবে না; এমন কি এজেন্সীর মাধ্যমে না হলে, এখন আর ভিসা দেয়া হচ্ছে না। কেহ যদি কোনভাবে মক্কায় পৌছে যান, তাকে হোটেল, বা ভাড়া করা বাড়ী ব্যতিত থাকতে দেয়া হবে না; হজ্বের সময় হোটেল ও বাড়ী ভাড়া খুবই বেশী, যা কোন দরিদ্র লোকের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়; তা'হলে গরীবদের হজ্ব করা হচ্ছে না? ইসলাম ধর্মকে এমন পর্যায়ে নিলে ধর্ম সম্পর্কে দরিদ্ররা কি ভাববেন? ভালো যে, মোটামুটি বেশীর দরিদ্রই অশিক্ষিত, এরা না বুঝে ধর্ম, না বুঝে কর্ম; অবশ্য ভাবার সময়ও নেই, খাবার যোগাড় করতেই সময় শেষ!

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভাই যাদের আর্থিক সংগতি নেই তাদের জন্য হজ্জ্বতো ফরজ না। যেহেতু ফরজ না সুতরাং যাওয়ার দরকার নেই্।






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিন্তু ওদের কস্টের আয়ের ডলার ব্যবহার করে, কাজকর্মহীন মানুষ হজ্বে যাচ্ছেন! এটা আমার কাছে সঠিক ফাইন্যান্সিয়াল বলে মনে হচ্ছে না।

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনি যাদের কথা বলছেন তাদের জন্য হজে যাওয়া অসম্ভব। লন্ডন থেকে বছরে ২০/২৫ হাজার পাউন্ড রুজি করার পরেও হজে যাওয়া যায় না। প্রতিবছর খরচ বাড়ছে। এখন জনে প্রায় ৫/৬ হাজার পাউন্ড লাগে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাক, লন্ডনের মানুষ পাউন্ড আয় করেন নিজে; পারল্ব যান, না পারলে যান না; বাংলাদেশে যারা ডলার আয় করেন না, তারাই যাচ্ছেন; আর যারা ডলার আয় করেন, তারা কোনভাবেই যেতে পারবেন না; এই ধরণের ফাইন্যান্সে সমতা আনার দরকার আছে!

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, তা এখন প্রয়োজন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



কেহ গড়ে ১২/১৪ কাজ করে ডলার আয় করবেন, আর অন্যেরা কাজ কর্ম না করেই সেটা ব্যয় করবেন, এটা সঠিক নয়।

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

তার ছিড়া আমি বলেছেন: এটা খুবই ভাল, যাদের খাবার যোগাড় করতেই সময় শেষ হয়ে যায়, তাদের উপর হজ্ব ফরয হয় না।

টাকা আছে হজ্ব আছে, টাকা আছে যাকাত আছে।
আপনার লেখা পড়লে মনে হয় ইসলামী বিধানগুলো মানুষ তৈরি করেছে। ইসলাম মানুষের তৈরি কোন ধর্ম। আগে ইসলাম সম্পর্কে বিশদ লেখা-পড়া করুন, আল্লাহ আপনাদের অনেক জ্ঞান দিয়েছেন, নিশ্চয় বুঝবেন। জ্ঞানীদের জন্য ইসলাম বুঝাটা খুবই সহজ। তবে যুক্তির ঝুড়িটা আপনার মাথা থেকে আপাতত: নামিয়ে রাখতে হবে। যুক্তি দিয়ে ইসলামকে বুঝা যায় না। যুক্তির নাম ইসলাম নয়, বিনাবাক্যে মেনে নেয়ার নাম ইসলাম।
ইবলিশ ছিল সবচেয়ে জ্ঞানী, এতো জ্ঞানী যে তাকে বলা হতো "ফেরেস্তাদের শিক্ষক"। কিন্তু সে যুক্তি দিয়েছিল স্বয়ং মহান আল্লাহর নির্দেশের বিপরীতে। ব্যাস, সব শেষ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার টাকা নিয়ে হজ্বে যাওয়ার চেস্টা করেন, বোম্বাইতে নামায়ে দেবে।

৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের এমন একটা মন্ত্রালয় থাকা উচিত- সেই মন্ত্রনালয় ব্লগে চোখ রাখবে। ব্লগারদের লেখা গুলো দেখে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার ব্লগে কয়েকটা চোখ রেখেছে, ৫৭ ধারায় নেয়ার জন্য

৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হজ্ব গরীবদের জন্য ফরয নয় । আর যাদের যথেষ্ট পরিমান টাকা আছে তার হজ্বে যাচ্ছে । শুধু ফরেন কারেন্সি ইনকাম করলে হবে না সুপ্রিয় ব্লগার। হজ্ব করার মত মোটা অংকের ফরেন কারেন্সি লাগবে । দরিদ্রদের জন্য হজ্ব নয় । :)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি গরীব হয়ে দেখেন, কথাটা আপনার পছন্দ হয় কিনা।

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

দ্বিতীয়ার চাঁদ বলেছেন: যাদের সামর্থ্য আছে তাদের হজ্ব করার প্রয়োজন আছে বৈকি।
আপনি যাদের কথা বললেন, তাদের হজ্বে যাওয়ার চিন্তা তো দুরস্ত। জীবনের কত সাধারণ চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত ওরা। দিবসের সুর্য দেখার সৌভাগ্য হয়কি গার্মেন্ট কর্মীদের? খাওয়া-ঘুম-গার্মেন্টসের ডিউটি এইতো ওদের জীবন? সুযোগ পেলে ফাঁকে একটু বংশ বৃদ্ধির কাজটা করে নেয়। এটা কোন জীবন? ওদের কথা যাদের ভাবার কথা তারাই ভাবেনা। আপনি ভেবেছেন এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মৃত্যুর আগে, একজন দরিদ্রও হজ্বে গিয়ে গুনাহ সমুহের মাফ পেতে চান নিশ্চয়ই।

৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যারা ডলার আয় করে না, তারা হজ্বে যাচ্ছেন; যারা ডলার আয় করেন, তারা যেতে পারছেন না;

এই স্টেটমেন্টটা কনফিউজিং মনে হয়। যারা ডলার আয় করছেন, তারা কি তাদের পারিশ্রমিক থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন? অবশ্যই না। তারা তাদের পারিশ্রমিকে জীবিকা নির্বাহ করছেন। তদ্রূপ, যারা হজে যাচ্ছেন, তারাও তাদের কষ্টার্জিত অর্থ থেকে ডলার ক্রয় করছেন। এটা তাদের মৌলিক অধিকার। আপত্তিকর হতে পারে সেটা- যদি কেউ অন্যের অর্থে, যেমন সরকারি, বা কোম্পানির অর্থে নিজের গাঁটের একটা কড়িও খরচ না করে হজে যান; কারণ, ঐ অর্থটা জনগণ বা কোম্পানির অংশীদারদের অর্থ। কিন্তু, সরকার বা কোনো সংগঠনের চাকরিজীবী বা সদস্যদের জন্য এটা একটা কল্যাণমূলক কাজ; সদস্যদের মনোবল চাঙ্গা করার জন্য এর দরকারও আছে।

অতএব, এ যুক্তিটা কতখানি গ্রহণযোগ্য তা পুনর্বার ভেবে দেখার জন্য অনুরোধ করছি। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, একটা দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য ধনিক শ্রেণির প্রয়োজন অপরিহার্য। দেশের সবাই যদি গরীব বা গার্মেন্টসকর্মী হয়, তাহলে গার্মেন্টস কারা করবে এবং এ কর্মীদের চাকরি দেবে কারা? দেশ তখন দরিদ্র সীমার অনেক গভীরে ডুবে যাবে।

ভালো থাকবেন প্রিয় চাঁদ্গাজী ভাই।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার বেতনের টাকা দিয়ে সরকার তেল কিনতে পারবেন না, হিলটনের বিল দিতে পারবেন না; আপনি তো কাজ করে যাচ্ছেন, বেতন পাচ্ছেন; মক্কার হিলটনে কেন থাকতে পারেন না? ওখানে থাকতে হলে, গার্মেন্টস'এর মেয়ের বেতনের টাকা নিতে হবে; কারণ, ওরা ১২ ঘন্টা কাজ করে, আপনি করেন ৬ ঘন্টা

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দেশের প্রতিটা নাগরিকেরই অবদান রয়েছে, যৎসামান্য যাই হোক না কেন। যারা রিকশা চালাচ্ছেন, কামলা খাটছেন, আমি তো মনে করি গার্মেন্টসকর্মীদের চেয়ে তাদের পরিশ্রম আরো অমানবিক। গার্মেন্টস কর্মীদের অবদান যেমন ফরেইন কারেন্সি আর্নিঙ, কৃষকের অবদান হলো ফরেইন কারেন্সি সেভিং, কারণ, এরা ফসল উৎপাদন করেন বলেই ফরেইন কারেন্সি দিয়ে বিদেশ থেকে শতভাগ পণ্য আমদানি করার প্রয়োজন পড়ে না।

আর আমি যদি কৃষক হয়ে থাকি, আমাকে কোনো সরকারি চাকরিতে যোগদানে কেউ বাধা তো দিচ্ছে না। গার্মেন্টস কর্মী হয়ে থাকলেও আমার সরকারি চাকরিতে যোগদানের অধিকার আছি। সরকারি চাকরি পাই নি কেন? কারণ, দেশের শতভাগ নাগরিককে সরকারি চাকরি দেয়ার ক্ষমতা সরকারের নেই। সরকার তো একেবারে কর্মচারীশূন্য নয়, কেউ না কেউ সরকারে আছেন। তারা কারা? আমাদের মধ্য থেকেই যারা যোগ্যতর তারাই সেখানে আছেন (ব্যতিক্রম তর্কের বাইরে রাখছি)।

দেশের নাগরিকদের চাকরি দেয়া সরকারের করুণা বা দয়া নয়; এটা সরকারের দায়িত্ব। যারা চাকরি করছেন তারা জনগণের ট্যাক্সের টাকা থেকে বেতন পাচ্ছেন, যে ট্যাক্সে তার নিজের দেয়া, নিজের পরিবারের দেয়া ট্যাক্সও আছে। কিন্তু এর বিনিময়ে তিনি সরকারকে শ্রম দিচ্ছেন। সেই শ্রমের ফসল হিসাবে সরকারি/রাষ্ট্রযন্ত্র চলমান আছে। 'সরকার' একটা সিম্বল মাত্র। এটা যে-কোনো সংগঠন বা কোম্পানির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

আমার বেতনের টাকা দিয়ে সরকার কখনো তেল কিনতে যাবে না; কিন্তু আমি যে শ্রম দিচ্ছি, সেই শ্রমের ফলে সরকার যে অর্থ উপার্জন করছে, তা নিশ্চয়ই শুধু তেল নয়, প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যদ্রব্যই কিনতে সক্ষম। আমি এটা বলছি না যে সেটা শুধু আমার শ্রমের অর্থেই হচ্ছে, সেটা হচ্ছে এ দেশের প্রতিটা নাগরিকের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অবদানের ফলে।

মক্কার হিলটনে থাকতে চাইলে অবশ্যই আমাকে আমার অর্জিত অর্থ দিয়েই থাকতে হবে, সেখানে গার্মেন্টসকর্মী বা অন্য কারো অর্থের যোগান নেই। যদি থাকেই, তাহলে আমি যে প্রতিদিন ১৮ ঘণ্টা শ্রম দিচ্ছি, তার প্রতিদান কোথায়? একটা দেশে প্রতিটা নাগরিক তাদের নিজ নিজ যোগ্যতা অনুযায়ী দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আমি যদি আমার ৪জনের একটা পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে বাস করতে পারি, এটাতেও সরকারের কল্যাণ নিহিত আছে, কারণ, আমি সরকারের জন্য কোনো বোঝা হয়ে উঠি নি।

ধন্যবাদ চাঁগাজী ভাই। আমি আশা করছি আমার বক্তব্য বোঝাতে পেরেছি। ভালো থাকবেন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


"গার্মেন্টস কর্মীদের অবদান যেমন ফরেইন কারেন্সি আর্নিঙ, কৃষকের অবদান হলো ফরেইন কারেন্সি সেভিং, কারণ, এরা ফসল উৎপাদন করেন বলেই ফরেইন কারেন্সি দিয়ে বিদেশ থেকে শতভাগ পণ্য আমদানি করার প্রয়োজন পড়ে না। "

-কৃষক, রিকসা ড্রাইবার কেহই হজ্বে যেতে পারবেন না; যারা হজ্বে যাচ্ছেন, তাদের অনেকেরই আয়ই নেই; দেশের সবাই শ্রম দিচ্ছেন, বেতন পাচ্ছেন, কিন্তু সবার শ্রম ডলার আনে না; কৃষক, রিকসা ড্রাইবার, গার্মেন্টস কর্মীরা ঘন্টার দিক থেকে বেশী শ্রম দিচ্ছেন, এদের কেহই হজ্বের সুযোগ পাবেন না।

১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুঃখিত চাঁদ্গাজী ভাই, উপরের কমেন্টের লাস্ট লাইনে আপনার নামের বানানে 'দ' বাদ পড়ে গেছে। খুব লজ্জিত :(

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


টাইপোর জন্য মন খারাপ করবো না।

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হ্জ্জ্ব-এর বিশাল অর্থনীতিটা এড়িয়ে গেলে চলবে না। এ্টা ধনীদের জন্য অবশ্য কর্তব্য। গরীবের জন্য চাপানো কোন কাজ নয়। এই হ্জ্জ্বকে কেন্দ্র করে ১০০'র মত এজেন্সেী(অনেকগুলো বাটপার) ব্যবসা করছে। তাদের পরিবার এটার উপর চলে। এছাড়া এই অর্থনীতি চোরদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ বিমানকেও অনেক ব্যবসা দিচ্ছে। এটাও দেশের জন্য একটা অর্থ উপার্জনকারী খাত...

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবকিছু ঠিক আছে; এতে বিদেশী মুদ্রা খরচ হচ্ছে, এটা তো সঠিক? বিদেশী মুদ্রা কিন্তু সেক্রেটারীরা, ওবায়দুল কাদের, বেগম জিয়া আয় করেন না; যারা আয় করেন, তারা সেটাকে হজ্বের জন্য ব্যবহার করতে পারছেন না, তাদের জন্য হাজীদের থেকে কিছু বোনাস আদায় করার দরকার!

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন এটা একটা ধর্মীয় কাজ। এটা থেকে বোনাসের আশা না করে বরং যারা বিদেশে চিকিৎসা, ভ্রমণ, মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম করতে যাচ্ছে তাদের কাছ থেকে নেয়া উচিত...

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:

মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম, সুইস ব্যাংকে ডলার, নিউইয়র্কে ব্যবসা যারা কিনছে তারা ভয়ংকর লোকজন; এদের থেকে কিছু নেয়া অসম্ভব, এগুলো ডাকাত।

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪১

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: ব্লগে গার্মেন্টস কর্মীর কে নিয়ে আপনার অনেক লেখা পড়েছি?? আপনার অনেক দরদ তাদের জন্য, মন ও নিশ্চয় কাদে?

তা শুনেছি আপনার তো একটা ছেলে আছে, তা একটা গার্মেন্টস কর্মী ধরে বিয়ে দিয়ে দেন ?? তারা বিদেশ থেকে ডলার আনে দেশে , নাকি তখন কি ধনী গরিব বিচার করবেন??

বিদ্যাসাগর নিজে বিধবা মেয়েদের বিয়ে সমাজে প্রতিস্টা ক রতে গিয়ে নিজের ছেলেকে বিধবার কাছে বিয়ে দিয়েছে। আপনার মত ব্লগে এসে চাপাবাজি করে নাই???

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদ্যাসাগর ছিলেন বিদ্যাসাগর, আমি আর আপনি ব্লগার; উনি ব্লগার ছিলেন না; আর আজকাল ছেলেমেয়েদের বিয়ের বেলায় ছেলেমেয়েদের মতামত আছে, সেটা গার্মেন্টস'এর মেয়েদের বেলায়ও; আজকাল মানুষ বিয়ে করেন পরিচয়, পছন্দ, ভালোবাসার সুত্র ধরে; আপনি কি বিদ্যাসাগরের যুগে রয়ে গেছেন?

বিদ্যাসাগর ব্লগে আসার সুযোগ পাননি সময়ের কারণে; উনি ব্লগে এলে আমার থেকে ভালো পোস্ট দিতেন, আমি উনার পোস্টে
কমেন্ট করতাম; আপনার মতো খারাপ অবস্হা হতো না উনার।

১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৬

অভি চৌধুরী বলেছেন: আপনার পক্ষেই সম্ভব এমন নির্বুদ্ধিতায় যুক্তি দেয়া। উপরে সোনাবিজ ভাইয়া বলেছেন, ভালো ভাবে বুঝুন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার উৎপাদিত দ্রব্য বা সার্ভিস ডলার আনে?

১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

মিঃ আতিক বলেছেন: আমি আমার উপার্জিত টাকা দিয়ে আমার মা বাবা কে হজে পাঠালে সমস্যা কোথায়?
আজকে কোরবানির গরু বিক্রি করে ভারত কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে কই কিছু তো বলছেনা কেউ। রোজার ঈদে দেড় লাখ মানুষকে স্পেশাল ভারতীও ভিসা দেয়া হল হাজার কোটি টাকার শপিং ভারতে করা হল আপত্তি দেখছিনা। সউদি আরবের সাথে আমরা এখনো যথেষ্ট গিভ এন্ড টেকের মধ্যে আছি। কনকো-ফিলিপ্স, নাইকো আমাদের খনি নিয়ে গেলেও আমারা বুঝতে পারিনা কারন আমরা অশিক্ষিত

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে, মানুষ নিজের টাকায় যাচ্ছেন হজ্বে, এতটুকু ঠিক আছে।

এরা ডলার কিনেন সরকার থেকে; সরকার পান কিছু লোকের শ্রম থেকে; সবার শ্রম থেকে ডলার আসে না।
তা'হলে, যাদের শ্রম থেকে ডলার আষে, তাদের অবস্হা বুঝার দরকার আছে।
দেখা যায় যে, ওরাই সবচেয়ে খারাপ অবস্হায় আছে।

ভার‌্তের গরু খেয়ে শকুনও মরে গেছে; ভারতের গরুতে ডেক্লোফেন ব্যবহৃত হয়; উহা থেকে ক্যানসার হচ্ছে।

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

মিঃ আতিক বলেছেন: কাপর থেকে শুরু করে সুই সুতা মেশিন, মেসিনের একটা পার্ট একটা ছোট স্প্রিং ও বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। আপনি গার্মেন্টস সেক্টর কে যত ডলার হিসেবে উপস্থাপন করছেন এটা সত্যিকার অর্থে তত ডলারের নয়। গার্মেন্টস এ কাজ না করে কৃষি উৎপাদন দিগুন তিনগুন করতে পারলে দেশের উন্নতি আরও তারাতারি হত। এদেশের মানুষ না বুঝে যেমন বিদেশ যাবে কামলা খাট তে ঠিক তেমন গার্মেন্টস এও কাজ করা লাগবে আরও অনেক বছর। এ দেশের মানুষ নগদে বিশ্বাসী।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে কৃষি জমির মালিকানা চলে অকৃষকদের হাতে ও যে উঁচু দাম, ভর্তুকি না দিলে, চাষ কেহই করবে না।

১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হজের জন্য পাউন্ড , ডলার , টাকা যাই ব্যয় করা হোক না কেন তা হতে হবে হালাল ও সৎপথে উপার্জিত টাকা ।
এখন দেখা যাক যারা হজের জন্য টাকা ব্যয় করেছেন তাদের টাকা উপার্জনের উৎস গুলি কি ।
যদি তাঁরা তাদের আয়ের উপরে যথাযথভাবে যথা নিয়মে আয়কর ও জাকাত দিয়ে থাকেন তবে তা বৈধ টাকা ।
তার পরেও কথা থাকে , যে আয় ও মুনাফা হতে অর্থ উপার্জিত হয়েছে তা সঠিকভাবে হয়েছে কি না , যদি আয় উপার্জনের
সাথে সম্পৃক্ত জনবলকে যথাযথ হারে মজুরী দেয়া না হয়ে থাকে ( সকলের বেলায় হয়ত প্রযোয্য নয়, তবে দেখা যায় অনেক হজযাত্রীদের বাসা বাড়ীতে গৃহকর্মী আছেন, যাদেরকে দেশের প্রচলিত নুন্যতম মজুরীহার হতে অনেক কম পারিশ্রমিক দেয়া হয় , তাদের জন্য নেই কোন পেইড হলিডে , প্রভিডেন্ট ফান্ড , পেনশন , সিক লিভ ও আরো অনেক আর্থিক সুবিধা , এগুলি না দিয়ে অনেকেই গৃহকর্মী রাখেন, ফলে তাদের আয় কি সত্যিকার অর্থে সৎ উপার্জনের পাল্লায় পড়ে ) ব্যাংকে সন্চিত টাকার উপরে যদি সুদ যুক্ত হয়ে থাকে , সঠিকমানের পন্য বিক্রি না করে ভেজাল বা নিন্মমানের পণ্য বিক্রয় হতে মুনাফা ও আয় হয়ে থাকে তাহলে এরকম কোন তহবিল বা অর্থ হতে যদি হজের জন্য টাকা নির্বাহ হয়ে থাকে তাহলে একে কিভাবে মুল্যায়ন করা হবে । এটা সৎ ও হালাল অর্থ হিসাবে কি গন্য হবে ? মানুষ খালী চোখে অনেক কিছু না দেখলেও সর্বশক্তিমান আল্লাহ সকল কিছু দেখেন । যাহোক, হালাল ও সৎপথে অর্থ উপর্জনের শর্তাবলী পুরণ সাপেক্ষে বিত্তবানদের জন্য ফরজ হজ আদায়ের নিমিত্ত অর্থ ব্যয় ইসলাম অনুমোদন করে ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যেভাবে বলছেন, এভাবে কি পরিমাণ হাজীর হজ্ব হচ্ছে, আর কি পরিমাণ ভেকেশানে যাচ্ছেন, সেটা বলা মুশকিল হবে!

১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: শুধু ধর্মীয় ফজিলতের কারণে অতি দরিদ্র এবং দরিদ্র মানুষেরা হজে যাওয়ার নিয়্যত করে। মদিনায়
রাসূলের রোজা মোবারক জিয়ারত করার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে।
আর্থিক সামর্থ্য না থাকার কারণে হজ্জ গরীবের উপর ফরয হয়না।

কিন্তু গরীব তাই বলে বসে থাকে না। তারা বিভিন্ন দরগায় মাজারে, ওরসে গিয়ে বাবা জানের নূরে তাজ্জালিতে অন্তর কে আলোকিত করতে চায় (কু-সংস্কারের বশবর্তী হয়ে দুধের সাধ ঘোলে মিটাইতে চায়)। এতে গরীবের দু-আনা ফায়দা না হলেও মাজার, বাবাজানের দল এবং পকেট ভারি হয়!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



হজ্ব নিয়ে গরীব বয়স্কদের মনোকস্ট থেকে যায়; আমি গ্রামের হাজীদের হজ্বে যাওয়ার আগে বিদায় নেয়ার জন্য জমায়েতে গরীব বয়স্কদের অবস্হা বুঝেছি।

১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


হজ্জ এখন একটা স্টাটাস আর টাইটেল বটে.... বাংলা সিনেমার নায়িকাও হজ্জ করে অনেক কিছুর টিকেট পেয়ে যাচ্ছে...

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত ও পাকিস্তানের মাফিয়া গ্রুপের সবাইকে বাধ্যতামুলকভাবে নাকি হজ্ব করতে হয়, মানুষের আস্হা পেতে, সমাজে প্রভাব বিস্তার করতে।

যাক, আমাদের রাজনীতিবিদরা সবাই হজ্ব করে নিয়েছেন, আরব থেকে নকল রোলেক্স ঘড়ি কিনেছেন, স্বর্ণ এনেছেন; কিন্ত ডলার আয় করতে পারবেন না এই জীবনে।

২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



ডলার আয় করা কি বিশাল কিছু...... টাকায় কি সমস্যা...

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


টাকায় মক্কার হিলটনে ঘুমাতে দেবে না, মক্কায় স্বর্ণ বা ঘড়ি কিনতে দেবে না

২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৩

আলআমিন১২৩ বলেছেন: আমি লেখকের সাথে একমত। Welfare state হলে বা সদিচ্ছা থাকলে সম্পূন সরকারী খরচে মোট হাজী র ২০ পারসেন্ট গরীব মানুষকে সরকার হজ্ব করিয়ে আনতে পারেন। Ministry of Finance বুদ্ধি বের করুক। না পারলে আমাদের পরামশ নিক।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৌদী ও মুসলিম দেশগুলো মিলে এমন অবস্হায় গেছে যে, গরীবরা আর হজ্ব করতে পারবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.