![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আগামী কয়েক সপ্তাহের মাঝে বার্মা সরকার বাংলাদেশকে "রোহিংগাদের গেরিলা" ঘাঁটি বলে অপবাদ দেবে; তখন সরকার ও মানুষের মাঝে যদি ঐক্য না থাকে, জাতি বিশাল সমস্যায় পড়বে। রোহিংগা গেরিলারা বা তাদের সমর্থনে কেহ যদি বাংলাদেশকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে, বাংলাদেশের কপাল পুড়বে; বিশ্ব কোনভাবেই নতুন কোন মুসলিম গেরিলা বাহিনীকে মেনে নেয়ার মতো অবস্হানে নেই!
রোহিংগাদের বাংলাদেশে প্রবেশ ও অবস্হানের ব্যাপারে সরকার ও জাতি একমত নন; আবার সাধারণ মানুষও বিভক্ত। বাংগালীরা উপার্জনের জন্য অন্যায়ভাবে ভুমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছে, অন্যদিকে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে ঢুকছে রোহিংগারা, বিরাট পার্থক্য; বাংগালীরা নৌকায় ভাসতে ভাসতে গ্রীস, কিংবা ইতালীতে পৌছার পর, পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পরও শেষমেষ থাকতে পাচ্ছেন; সেখানে রোহিংগারা প্রাণ বাঁচাতে এসে কেন বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারছে না, এটা অনেকের প্রশ্ন?
রোহিংগাদের বেলায়, বাংলাদেশ সরকারের পলিসি ও পদক্ষেপ সাধারণ মানুষের কাছে মোটেই পরিস্কার নয়।
রোহিংগাদের কারণে জাতির খরচ, আয়, সমস্যা, পদক্ষেপ কিছুই সরকার পরিস্কার করেনি দেশের মানুষের কাছে! জাতি সংঘ বলেছে যে, রোহিংগাদের আসতে দিতে, নিশ্চয়ই জাতি সংঘ খরচ বহন করবে; যেই ৪/৫ লাখ বাংলাদেশে আগের থেকে আছে, তাদের জন্য সরকার জাতি সংঘ ও অন্যদেশ থেকে কি সাহায্য পেয়েছেন, জাতির নিজের কত খরচ হয়েছে, সবই জাতিকে জানালে, জাতি অবস্হা বুঝতে পারতেন; সরকার সবকিছু নিয়ে চুপ করে থাকে; এসব ব্যাপারে চুপ করে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, অদক্ষতার প্রমাণ।
সরকারের উচিত মানুষের সাথে এই ব্যাপারে মত বিনিময় করা, পার্লামেন্টে স্পেশাল সেশন ডেকে আলোচনা করা; রোহিংগাদের ব্যাপারে জাতিকে পরিস্কার ধারনা দিলে মানুষ ও সরকারের মাঝে দুরত্ব কমে আসতো।
বাংলাদেশ এক সময় বিদেশী সাহায্যের উপর অনেকভাবে নির্ভরশীল ছিলো; বর্তমানে রোহোংগা নারী ও বাচ্চাদের প্রবেশে বাধা দিলে, বিশ্ব হতবাক হবে; মনে হয়, ২০১৫ সালে একবার, বিশ্ব এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে দোষারোপ করেছে।
ইউরোপ যদি বিশ্বাস করে যে, রোহিংগারা, বা তাদের সমর্থনে অন্য কোন গোষ্ঠী বাংলাদেশকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছে, বাংগালী জাতির ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ভয়ানক সমস্যা হতে পারে। মানুষ ও সরকার যদি এই ব্যাপারে এক না হয়, অনেকেই হয়তো গেরিলাদের পক্ষে যাবে; যাতে সেই অবস্হায় সৃস্টি না হয়, সরকারকে মানুষের সাথে পরিস্কারভাবে আলাপ করতে হবে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নারী, শিশু, বয়স্করা নিশ্চয় গেরিলা সমস্যার বাহিরে; নারী ও শিশুরা নিশ্চয় সমস্যার সৃস্টি করছে না আরাকানে; বাংগালীরা অনেকের দয়ায় এখানে এসেছে; এখন নিষ্ঠু হলে, এক মাঘে শীত শেষ হবে না।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৩
সেয়ানা পাগল বলেছেন: কিছু পাবলিক দেখি নিজের মা- ভাই রে ভাত দেয় না আবার আইচে পরের বউয়ের চোখের জল মুছাতে। হাসি ও পায়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার তো তিনবার হাসার কথা।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রোহিঙ্গা ইস্যুতে চাইলেও বাংলাদেশ এড়াতে পারবে না। এখন সফল কুটনৈতিকতাই পারে বাংলাদেশকে নতুন এ সংকট থেকে বাঁচাতে। জানিনা সরকারের মধ্যে এধরনের কেউ আছে কিনা। আগে সব ইস্যুতে বিদেশীর রাষ্ট্রদূতরা মন্তব্য করত। এখন দেখি রোহিঙ্গা ইস্যুতে কেউ কিছু বলছেন না। খালি নির্বাচনের সময় কথার খই ফোটে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকার কি করছে আমরা কিছুই জানি না; আমরা সবাই অন্ধকারে ঢিল ছুঁড়ছি
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৭
সেয়ানা পাগল বলেছেন: এক কাজ করলে হয়, পাহাড়ি গুল বড্ড বাড় বেড়েছে, রোহিঙ্গা গুলোরে ওইখানে বসতি করতে দিই, যতই হোক মুসলিম - মুসলিম ভাই বলে কথা ! সব রোহিঙ্গা মিলে পাহাড়ি আদিবাসী গুলোকে মেরে ঠাণ্ডা করে দেবে। দেশের মুসলিম ভাইরা ( কুকরা, টারজান দের মত যারা ) ও খুশি এবং রোহিঙ্গা রাও খুশী । কি বলেন ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার প্ল্যানটা ভালো।
রোহিংগারা বাংগালী; মহিলা, কিশো রী ও বাচ্চারা প্রান বাঁচাতে বাংলাদেশে আসছে। তাদের কস্ট বুঝে ১৯৭১ সালের ২ কোটী মানুষ; আপনি হয়তো অনয় জেনারেশনের মানুষ!
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পাকিস্তান মায়ানমারকে যুদ্ধবিমান J5 -17 তৈরি করার সব রকম প্রযুক্তি বিক্রয় এবং কারিগরি সহায়তা করছে!
সূত্র-- The Dawn, (পাকিস্তানি পত্রিকা)
লিঙ্ক এবং স্ক্রিনশট কমেন্টে!
এই পাকিস্তান সেই পাকিস্তান না বলে যারা সারাদিন তর্ক করে, তাদের এই খবর প্রমাণ সহ দেয়ার পর আর কি অজুহাত দেখাবে?
আবার তারাই ( পাকিস্তানি রা) বাংলাদেশকে উস্কে দিচ্ছে ট্রেনিং প্রাপ্ত মুজাহিদ পাঠিয়ে!
অন্যদিকে এই দেশিয় কিছু পাকিপন্থি সেনাবাহিনী কি করছে বলে কৈফিয়ত চাইছে! এরা হয়তো যানে না সেনাবাহিনী অপর নাম ডিফেন্স মিলিটারি! -- এরা আক্রমণ হলে প্রতিরোধ করে! এগ্রেসিভ এট্যাক করে না!
অথচ দিন রাত তারা নিউজ ছড়াচ্ছে, মায়ানমার যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে! বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বসে বসে কি করছে?
অবশ্য যুদ্ধ লাগলে যে এদের খুঁজে পাওয়া যাবে না সেটা ভিন্ন কথা!
কিন্তু একটা দেশকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়ে এরা কাদের মনোবাসনা পূরণ করতে চাইছে? ------ অবশ্যই পাকিস্তানের!
কারন পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে বাংলাদেশ জিডিপি, মাথাপিছু আয়, মুদ্রার মান, কূটনীতি, শিক্ষাদীক্ষা, খেলাধুলা সব কিছু থেকে এগিয়ে আছে!
অন্যদিকে তাদের দেশে দিনে রাতে যখন তখন আত্মঘাতী বোমা ফাটে! কেউ খেলতে আসে না! বৈদেশিক কোন ইনভেস্ট নাই ( একমাত্র চায়না ছাড়া)!
আর চায়নার কাছ থেকে বিলিয়ন ডলার সুদ নিয়ে দিনাতিপাত করা পাকিস্তান মায়ানমারকে বিমান তৈরিতে সহায়তা করছে!
এখন প্রশ্ন হলো, রোহিঙ্গা দের উপর বার্মিজদের অত্যাচারের কাহিনী জেনেও কেন পাকিস্তান এমন করলো?
কারন তারা চায় বাংলাদেশ ধ্বংস হোক! ইউজ ইউর কমন সেন্স!
(Al Bakky)
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাকিস্তান মোটামুটি অমানুষদের দেশ; ওরা কি করছে সেটা নিয়ে স্বয়ং আমেরিকার মাথা খারাপ হওয়ার অবস্হা; কৌশলে ওদের থেকে দুরে থাকার চেস্টা করতে হবে বাংলাদেশকে।
বার্মাকে ওরা যেই টেকনোলোজী দেবে সেটা কারো দরকার আছে বলে মনে হয় না।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
খবরের লিঙ্কটি আমার কাছে আছে, কেউ চাইলে দিতে পারি
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মার সম্পদ আছে, পাকিস্তান কিছু আয় করছে।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭
সেয়ানা পাগল বলেছেন: ভারতের ক্ষমতা ছিল ২ কোটি উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দেবার এবং তা ছিল অল্প সময়ের জন্য। কিন্তু বাংলাদেশের কি সে ক্ষমতা আছে ১০লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য আশ্রয় দেবার জন্য।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা অংকের বিষয়, আমরা বুঝতে পারবো সরকার যদি আমাদের জানান।
কিন্তু মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য যারা দৌঁড়ে বাংলাদেশে ঢুকছে, তারা তো সেই অংক বুঝার জন্য অপেক্ষা করছে না।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যা সৃষ্টি করা সংকট, আর বলি হতে হবে বাংলাদেশকে
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭৯ সাল থেকে দেখলে, সমস্যার সৃস্টি করেছে বার্মার সরকার; এখন গেরিলা যুদ্ধ করার কোন উপায় নেই; ফলে, কারা অকারণ ১২ জন সরকারী মানুষকে মেরে ৫০০ রোহিংগাকে হত্যা করালো, সেটা পরিস্কার হতে সময় লাগবে।
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সব কিছু খোলাসা করা কখনোই সম্ভব না।। রোহিঙ্গারা আসছে যেমন, তেমন উদ্বস্ত সাহায্যও আসছে বিভিন্ন নামে।। যেমনটা ৭১রে ভারতও পেয়েছিলো।। তার শ্বেতপত্র প্রকাশ কি কোন কালেও হয়ছে!!!!!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত আমাদের শরণার্থীদের জন্য যতটুকু সম্ভব করেছে; একটি ১ লাখ ২০ হাজারের বাহিনীর জন্য অস্ত্র দিয়েছে, শেষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছে; এরপর কেহ শ্বেতপত্র চাাহিতে যায়নি।
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: সরকারের উচিত মানুষের সাথে এই ব্যাপারে মত বিনিময় করা
সরকার এসবের ধার ধারে কি?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার ধার তেমন ধারছে না; ফলে, ওদের কোন মানসন্মান খুব একটা নেই।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এত কিছু ঘটবে সেটা সম্ভবনার মধ্যে পড়ে আর সম্ভবনা তো হাজার হাজার হয়.... নোবেল বাতিল আবার বন্টন অনেক কিছুই.... আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একটাই সমীকরণ...... সেটা হল...... স্বার্থ......
জাতিসংঘ আর ইউ এন এইচ সি আর কি বসে বসে হারমোনিয়ামে মানুষ মানুষের জন্য গাইছে....
আর পশ্চিমের দিল দরিয়াদের মানবতার সাগর কি শুধু রাস্তার বিড়াল আর কুকুরদের রেস্কিউ করার জন্যই?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই সংস্হাগুলো মানব সভ্যতাকে চালিয়ে যাচ্ছে; বাংলাদেশ আর রোহিংগাদের জন্য নিশ্চয় পৃথিবীকে কেহ ঢেলে সাজাবে না।
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: উত্তর আমি জানতাম।। আমিও চাই নাই।। শুধু আপনার লেখার প্রক্ষীতে বলেছিলাম .....।
ধন্যবাদ এবং ঈদ-মুবারক।। প্রবাসের দিনগুলি কাটুক আনন্দে।।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঈদের শুভেচ্ছা।
ইন্দিরার কাছে শ্বেতপত্র চাওয়ার আমরা কেহ ছিলাম না; ভারতীয়রা চেয়েছিল কিনা জানা নেই; তবে, ইন্দিরা ডিক্টেটর ছিলেন।
১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এই সংস্থা গুলো যদি দ্বায়িত্ব না নেয় তবে বাংলাদেশের কি গরজ পড়েছে? বিশ্বের প্রতিটি দেশের প্রতিটি মানুষের চাঁদা দিয়েইভেই সংস্থা গুলো চলে। ইহাদের কি মানবতার জন্যে মানুষের জন্যে কোন দ্বায়িত্ব নেই। এগুলো কি শুধু কাগুজে বাঘ?
আর অ্যামিনিস্টি ইন্টারন্যাশনাল কি এখানে মানবতার লংঘন পেল না। একটা রিপোর্ট দেখলাম না তাদের এই বিষয়ে। অদ্ভুত!
১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশ আর কত সামলাবে........ সরকার যথেষ্ট করেছে.....
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের গরজ পড়েছে এই জন্য যে, ওরা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশকেই নিরাপদ ভাবছে, ও ওরা আসলেই বাংগালী, অশিক্ষিত ও পেছনে-পড়া বাংগালী।
জাতি সংঘ চেস্টা করছে, বার্মা, চীন, ফিলিপাইন, লাওস, কম্পুচিয়া, আগফানিস্টান, সোমালিয়ার মতো দেশগুলো কারো কথা শুনে না।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনি ওদের বাঙালি বলছেন কি যুক্তিতে? তাহলে তো আমরাও ইরানি আফগানি চীনা, ইরাকি আরব। এমন কি ইউরোপীয়ান রাশিয়ান বললেও ভুল হবে না। তাহলে ওরা আমাদের নেবে কি স্বজাতীয় বলে?
সভ্যতার সংঘাত সাংঘাতিক জিনিষ। মুক্তিযুদ্ধে রোহিঙ্গাদের ভূমিকা বলবেন কি? তারা কি এদেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা টেকনাফের চট্টগ্রামী ভাষায় কথা বলে; ওরা দক্ষিণ চট্টগ্রামের সংস্কৃতির মানুষ।
ওরা বার্মার নাগরিক হিসেবে, ও পশ্চিম বাংলার বাংগালীরা ভারতীয় হিসেবে ছিল ১৯৭১ সালে; ওরা আমাদের জন্য যুদ্ধ করার কথা আসছে কেন?
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
পশ্চিমবঙ্গের মানুষরাও তো বাংলায় কথা বলে... এমনকি কুচবিহার আসাম ত্রিপুরায় বাংলা ভাষাভাষী মানুষ রয়েছে। আর মুক্তিযুদ্ধকাললে বার্মিজ মুসলমানদের অবস্থান বিতর্কিত। কিছুটা বিহারীদের অবস্থানের মতই। ইতিহাস কথা বলে আমি নই। আরকান রাজসভায় বাংলার সাথে যোগাযোগ ছিল বৈকি কিন্তু পশ্চিমবাংলার সাথেও তো ছিল। বরং তাদের সাথে দহরমমহরম আরো বেশি ছিল। হাসেম খান সোহরায়ার্দী সাহেব কলকাতায় ছিলেন। ইসলামিয়া কলেজ ছিল কলকাতায়। কই আজ তো কেউ কলকাতার মানুষদের বাংলাদেশি বলছে না। তবে রোহিঙ্গারা কিভাবে? আপনি ভিন্নতর ইতিহাসে কথা বলছেন যার কোন বাস্তবিক ভিত্তি নেই।
তবে মানুষ হিসেবে তাদের প্রতি মানবিকতার দ্বার খুলে রাখা উচিত!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "তবে মানুষ হিসেবে তাদের প্রতি মানবিকতার দ্বার খুলে রাখা উচিত! "
-ঠিক আছে, এটাই আমাদের ২ জনের জন্য কমন-গ্রাউন্ড, বাকী সব বাদ
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: ইন্দিরার কাছে শ্বেতপত্র চাওয়ার আমরা কেহ ছিলাম না; ভারতীয়রা চেয়েছিল কিনা জানা নেই; তবে, ইন্দিরা ডিক্টেটর ছিলেন-ইন্দরা ছাড়া ১৯৭১ সালে গণহত্যা শুরুর পর বাঙ্গালীরা হয়ত রেড ইন্ডিয়ানদের মতো প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যেত অথবা কুর্দি,ফিলিস্তিনি বা কাশ্মীরিদের মতো আজন্ম পরাধীন থাকতো।
কিন্ত তিনি যা করেছেন,পাকিস্তান ভাঙ্গার জন্যই করেছেন।১৯৮৪ সালে শিখদের পবিত্র স্বর্ণমন্দিরে সেনা আক্রমণের নির্দেশ প্রদান প্রমান করে,তিনি কতোটা হিংস্রতার সাথে অন্য জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম দমন প্রত্যাশী ছিলেন।যে জন্য তাকে নিহত হতে হয়।১৯৭৫ সালে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করে চরম দমন-নীপিড়ণ চালিয়েছিলেন।জনসংখ্যা কমানোর জন্য জোর করে বন্ধ্যাত্ব করাতেও ছাড়েননি।
তারপরও ইন্দিরার কাছে বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ধারণা সঠিক।
১৯৭১ সালে, আমি উনাকে কাছের থেকে দেখেছি, উনি স্মার্ট ছিলেন সব বিষয়ে।
১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪২
অনল চৌধুরী বলেছেন: ভ্রমরের ডানা,আপনি ওদের বাঙালি বলছেন কি যুক্তিতে? তাহলে তো আমরাও আপনি ওদের বাঙালি বলছেন কি যুক্তিতে? তাহলে তো আমরাও ইরানি আফগানি চীনা, ইরাকি আরব। এমন কি ইউরোপীয়ান রাশিয়ান বললেও ভুল হবে না। তাহলে ওরা আমাদের নেবে কি স্বজাতীয় বলে?। এমন কি ইউরোপীয়ান রাশিয়ান বললেও ভুল হবে না। তাহলে ওরা আমাদের নেবে কি স্বজাতীয় বলে-যারা বাংলা ভাষায় কথা বলে,তারা প্রত্যেকেই বাঙ্গালী।কলকাতা,ত্রিপুরা,আসাম,বিহার,ঝাড়খন্ড,আরাকার-সব জায়গতেই বাঙ্গালী আছে।অসমীয় বা ত্রিপুরার আদিবাসীরা বাঙ্গালী না,কারণ তাদের আলাদা ভাষা আছে।রোহিঙ্গাদের ভাষা প্রমাণ করে,তাদের চট্রগ্রাম থেকেই বার্মার আরাকান যাওয়ার সম্ভবনা বেশী(মহাকবি আলাওল আরাকার রাজসভার বাংলা ভাষার কবি ছিলেন।)যেভাবে ১৮২৪ সালে বর্মীদের আরাকান আক্রমণের পর রাখাইন ও অন্যান্য উপজাতিরা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিল।
আমরা আপনি ওদের বাঙালি বলছেন কি যুক্তিতে? তাহলে তো আমরাও ইরানি আফগানি চীনা, ইরাকি আরব। এমন কি ইউরোপীয়ান রাশিয়ান--না হলেও এদের প্রত্যেকের রক্ত আছে আমাদের শরীরে।কারণ অতীতে এরা বাগ্যের পরিবর্তনে দলে দলে এদেশে এসেছিল।এ্যমেরিকাতে বংশক্রম নিয়ে খুব গবেষণা হয় কারণ তারা তাদের পূর্বপুরুষদের সম্পর্কে জানতে খুব আগ্রগী্বাংলাদেশেও ডিএন এ পরীক্ষার মাধ্যমে কার মধ্যে কোন জাতির রক্তের পরিমাণ বেশী,সেটা অনুসন্ধান করা দরকার।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা ও টেকনাফের লোকেরা একই সংস্কৃতির লকজন।
১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
৭নং মন্তব্যের প্রতিত্তরে বলেছেন "কিন্তু মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য যারা দৌঁড়ে বাংলাদেশে ঢুকছে, তারা তো সেই অংক বুঝার জন্য অপেক্ষা করছে না।" - মৃত্যু থেকে বাঁচার আশায় বাংলাদেশে ঢুকছে, ভালো কথা আমাদের মানবিকতা উপচে পড়ছে আমরা না হয় আশ্রয় দিলাম, কিন্তু আমাদের ভেবে দেখা উচিৎ তারা পরিকল্পিতভাবে মৃত্যুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে কিনা। আমার তো মনে হয়ে সুবিধাবাদী রোহিঙ্গারা সেদেশের সেনা পুলিশের ক্যাম্পে আক্রমনই করে বাংলাদেশে ঢুকার জন্য। কারণ, তারা জানে সামরিক ক্যাম্পে আক্রমন করলে তাদের উপর অত্যাচার শুরু হবে, আর সেই সুযোগে বাংলাদেশে ঢোকা সহজ হবে কারণ বাংলাদেশের মানুষ আবেগের আগে আগে দৌড়ায়! বাংলাদেশে মানবতার বাপ-মা দুটুই আছে!!
শুনেছি একাত্তরে রোহিঙ্গারা পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতা সাপোর্ট করছে, বাঙালিদের তাদের দিকে যেতে দেয়নি, পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করারও কথা শুনা যায় এই রোহিঙ্গাদের। এদের জন্য মানবতা দেখানো আর কুকুরকে গোছল করিয়ে বিছানায় তোলা সমান। কুকুর যেমন গোছলের মর্ম বুঝে না, এই রোহিঙ্গারাও মানবতার মর্যাদা বুঝে না। তার প্রমাণ সীমান্ত এলাকায় আনসার ক্যাম্পে আক্রমণ ও হাতিয়ার লুট।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা পুরোপুরি অশিক্ষিত একটা জাতি।
মহিলা, বাচ্চা, বয়স্কদের সাহায্য করা মানবতা।
১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: একটি বিষয়ে আশ্চর্য লাগে, এত কড়াকড়ি ভাবে সীমান্ত পাহাড়া দেয়ার পরেও কিভাবে দৈনিক হাজারে হাজারে রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে । এই যদি হয় অবস্থা তাহলে এদরকে কিভাবে শরনার্থী ক্যাম্পে আটকিয়ে রাখবে । রোহিঙ্গাদের এই সহজ আসা যাওয়ার হিসাবটাই মাথায় প্রবেশ করেনা। ঠিকই বলেছেন এ বিষয়ে পরিস্কার সরকারী ভাষ্য প্রয়োজন । রোহিঙ্গাদের পিছনে সরকারী ব্যয় ও দাতা সংস্থা হতে কি পরিমান আর্থিক অনুদান সরকার পেয়েছে তা দেশবাসীর জানা প্রয়োজন । সরকার সবকিছু করছে এ ধরনের কথা না বলে কি করছে শুধু সেটুকু দেশবাসীকে জানানো প্রয়োজন । আসলে বিষয়টিকে সরকারই খুব হাল্কা ভাবে নিয়েছে প্রথম থেকেই । গত দুই দশক আগে থেকে মনুষ্যসৃষ্ট এই সমস্যাটাকে জাতীয় সমস্যা হিসাবে বিবেচনা করলে বিষয়টা আজ এতদুর গড়াতনা , এ জন্য শুরু হতে দায়ী প্রত্যেককে সমানভাবে জবাবদিহী করতে হবে । তবে সর্বাজ্ঞে প্রয়োজন নিরীহ নির্যাতিত রোহিঙ্গাদেরকে নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থার জন্য আমাদের পাশাপাশি অান্তর্জাতিকভাবে সকলকে এগিয়ে আসা । রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশে আশ্রয়দানের জন্য সর্বমহলের যে চাপ তার সিকিভাগ মায়ানমারকে দেয়া হলে কোন রোহিঙ্গাকে এখানে আসার প্রয়োজন হতোনা ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবারের গেরিলা আক্রমণের পর, রোহিংগারা আর ওখানে থাকতে পারবে না।
সরকার ও জনতা রোহিংগাদের ব্যাপারে একমত নয়; আবার জনতাও নিজেদের মাঝে বিভক্ত; সরকারী নীতিতে বলা হচ্ছে তাদের আসতে দেবে না; এদিকে ওরা আসছে, যাচ্ছে!
২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: অল্প কিছু দিনের মধ্যেই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে।
কিভাবে হবে জানি না। তবে মন বলছে সমাধান হবে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি সংঘ এখন সব দেখছে, তারা বার্মাকে চাপ দিলে বার্মা হ্য়তো থামতে পারে।
২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্রথম প্যারায় যে কথাটা বললেন, তা আসলেই চিন্তার বিষয়। তবে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে মুসলিম বড় বড় দেশ গুলোর আরও এগিয়ে আসা উচিত ছিলো! কিন্তু দুর্ভাগ্য যে মুসলিম দেশ গুলো এক নয় এবং, এরা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে ব্যস্ত।
জাতিসংঘ এখানে সুন্দর একটা নীরব ভূমিকা পালন করছে অথচ তারা বলছে তারা নাকি শান্তির জন্য কাজ করে।
আমেরিকান প্রেসিডেন্ট নাকি মিয়ানমার সরকার কে হুঙ্কার দিয়েছে, মনে হয় তলে তলে টেম্পু চালায় টাইপ অবস্থা যা করছিস করে যা।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই সমস্যা নিয়ে ঢাকায় একটা বৈঠকের দরকার ছিলো, কেহ সেই প্রস্তাব করেনি।
২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সরকারের উচিত মানুষের সাথে এই ব্যাপারে মত বিনিময় করা, পার্লামেন্টে স্পেশাল সেশন ডেকে আলোচনা করা; রোহিংগাদের ব্যাপারে জাতিকে পরিস্কার ধারনা দিলে মানুষ ও সরকারের মাঝে দুরত্ব কমে আসতো।
অনেক বিষয়ই আছে যা সরকারের উচিত জনগণের সাথে আলোচনা করা। কিন্তু সরকার তা করছে না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার ও মানুষের মাঝে তেমন কোন বন্ধন নেই, সরকার নিজের মতো করে দেশ শাসন করছে।
২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
মহসিন ৩১ বলেছেন: বাংলাদেশ সুধু ''মুসলমান গন্ধ রপ্তানি'' করা কোন দেশ না,একটা স্বাধীন জাতি ।--- মানুষই যদি হবে, তাহলে 'ব্যাঙের মত হাতি র সামনে জাহির করতে ফুলা' র দরকার নাই । দরকার হল ক্ষেপণাস্ত্র; যেটা শত্রু দেশ কয়েক হাজার মাইল দুরে না হলেও নিকটে র ঘাঁটি আঘাত হানতে সক্ষম । এমনটাই । শত্রুর জাতকে আসলে ভাল শিক্ষা দেয়াই দরকার।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের সরকার ও মানুষের মাঝে কোন সঠিক বন্ধন নেই, মানুষের নিজের চেস্টায় চলছে, এখানে কি হচ্ছে, কি হবে কেহ জানে না।
২৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বিরাট চিন্তার ভেতর ফেলে দিলেন, দাদা।
আমার জ্ঞান বুদ্ধি কম।
আমার মাথা খেলে না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার কি করছে মানুষ জানতে চায়; কিন্তু সরকার মানুষকে পুরোপুরি অন্ধকারে রাখছে, কোন কিছুই মানুষের কাছে পরিস্কার নয়।
২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
সাহরাব বলেছেন: রোহিঙ্গা ইস্যু বাংলাদেশের জন্য খুব শীগ্রই ক্যান্সারে পরিণত হতে চলেছে। ৯১ এর পর থেকে সারা বাংলাদেশে রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে পড়েছে যাদের মধ্যে ৯০ ভাগ রোহিঙ্গা এখন বাংলাদেশি নাগরিকত্ব লাভ করেছে কিছু অসাধু স্থানীয় প্রভাবশালীর সহায়তায় শুধু মাত্র ভোট বাণিজ্যের কারণে।
যদিও বাংলাদেশের বর্তমান প্রচলিত সিস্টেমে নাগরিকত্ব পাওয়া অনেকটা মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মতো তার উপর বাঙালি গড়ন আর ভাষাগত মিল থাকাতে রোহিঙ্গাদের আলাদা করে সনাক্ত করা অসম্ভব। এতে করে দেশে বিদেশে রোহিঙ্গারা বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশী পরিচয়ে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে ভোটার হওয়া খুবই সহজ, হয়তো সামনে কোন একদিন বানরও ভোটার হয়ে যাবে।
২৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন । পথ খোঁজা উচিত ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিতরাই পথ হারিয়ে বসে আছে
২৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১০
জাহিদ অনিক বলেছেন: তুরস্কের আহ্বানে কি সাড়া দিবে বা দিয়েছে সরকার? কি ভাবনা চিন্তা, এরদোয়ানই বা কি ভাবছে ?
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
হয়তো এরোদোয়ান কিছু করবে; কিন্তু ঐ লোক ভুল পথে চলেছে; তার সাথে কিছু করা বিপদজনক।
২৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
ধীবর চন্দন বলেছেন: রোহিঙ্গা এই পর্যন্ত যারা আসছে তাদের ফিরায় নিছে মায়ানমার?
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৯৩ সাল থেকে আসা কাউকে ফিরে নেয়নি বার্মা।
২৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আপনার পোস্ট এ উল্লেখিত পয়েন্টটি গুরুত্বপূর্ণ। রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরকারকে চুপ না থেকে মুখ খুলতে হবে এবং জনগণকে সরকারের অবস্থান পরিস্কার করতে হবে। আমাদের সাধারণ জনগণকে অন্ধকারে রাখার কোন অধিকার সরকারের নাই। এটা জাতিয় সমস্যা। দেশ ক্রমেই একটা মারাত্মক সমস্যার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এর থেকে পরিত্রাণের জন্য দ্রুত ও গ্রহণযোগ্য পদক্ষেপ নিতে হবে।। দেরী হয়ে গেলে অনেক মাশুল দিতে হবে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর লেখার জন্য।।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশ ব হুকাল আগে মারাত্মক সমস্যায় ডুবে গেছে; এখন বিশাল সমস্যায় আছে।
৩০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২১
বর্ষন হোমস বলেছেন:
আপনার সাথে একমত।সরকার পরিষ্কার ভাবে সবকিছু খুলে বললে মানুষ ভুল বুঝে সরকারকে গালিগালাজ করত না।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকারের কেহ কোনদিন কোন সুনাম কুড়াতে পারেনি, সবাই বদনাম নিয়ে গেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বন্ধ করা উচিৎ রোহিঙ্গাদের সৃষ্টি করা সংকটে মানবিকতা দেখানো।
দেশের সার্থে রোহিঙ্গা ঠেকানো উচিৎ বলে মনে করছি।