![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
রোহিংগারা পুরোপুরি অশিক্ষিত, এখন তাঁদের দেশ নেই, জীবন নেই, এখন তাঁদের একমাত্র চেস্টা প্রানে বেঁচে থাকা; আমাদের জাতির দুই তৃতীয়াংশের উচ্চ শিক্ষা নেই, দেশ আছে, চেস্টা করছে দারিদ্রতা থেকে কোনভাবে বেঁচে থাকার জন্য। ইহুদীরা বেশ কয়েকবার রোহিংগাদের মতো, বা বাংগালীদের মতো অবস্হায় পড়েছিল; কিন্ত প্রতিবারেই তারা সংকট কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়েছে, এবং প্রতিবারেই অন্যদের চেয়ে ভালো করেছে; তাদের সিক্রেট হলো শিক্ষা। বর্তমান পৃথিবীতে শিক্ষাহীন মানুষ সভ্যতার ক্রীতদাস মাত্র।
১৯৭৯ সালে, যখন বার্মার সামরিক সরকার রোহিংগাদের জাতীয় মৌলিকাধিকারগুলো কেড়ে নেয়, রোহিংগারা সেই ভয়ানক অবস্হাকে সঠিভাবে অনুধাবন করতে পারেনি; তাদের সামান্য শিক্ষিত অংশ তাদের ভবিষ্যতকে অনুমান করতে পারেনি; সেদিন যদি তাদের মক্তবগুলোতে প্রয়োজনীয় শিক্ষা চালু করতে পারতো নিজেরা, মানুষকে দরকারী বিষয়সমূহে দক্ষ করে তুলতে পারতো, আজকে তাদের অবস্হা এত বেশী খারাপ হতো না।
বৃটিশ উপনিবেশ শক্তি শেষের দিকে মানুষকে সীমিতভাবে শিক্ষার সুযোগ দিয়েছে, যাদের আর্থিক সামর্থ আছে, শুধু তারাই পড়বে; তারা কিছু পরিমাণ স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি করেছিল; তাতে তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থও যুক্ত ছিল। পাকিস্তানী আমলে, সরকারগুলো বৃটিশকে অনুসরণ করে, তারা নতুনভাবে শিক্ষা নিয়ে তেমন ভাবেনি।
পাকিস্তান আমলে দেশ চলেছে মোটামুটি বৃটিশের উপনিবেশের মতোই, শুধু উপনিবেশের কর্মকর্তারা বদলেছিল; বাংলার মানুষ রক্ত দিয়ে সেই উপনিবেশ থেকে বেরিয়ে এসেছিল; আজকের শিক্ষা ব্যবস্হা দেখেন, পুরোপুরি ব্যবসায় পরিণত করেছে; বৃটিশও শিক্ষা ব্যবস্হাকে এত বেশী ব্যবসা হিসেবে নেয়নি, যেইভাবে বাংগালীরা নিয়েছে।
বাংলাদেশের শুরুতে ১৯৭২ সালে, জাতির যেই পরিমান রিসোর্স ছিলো তার সামান্য অংশ ব্যবহার করে ৫ বছরের উপরের সব শিশুকে স্কুলে পাঠানো সম্ভব ছিলো, ও প্রতিটি অশিক্ষিত তরুণ ও যুবাদের কোন একটা বিষয়ে ট্রেনিং দিয়ে দক্ষ করে তোলা সম্ভব ছিলো। ১৯৭২ সালে, জাতির বিরাট অংশকে শিক্ষার অধীনে আনা হয়নি; সেদিন যারা শিক্ষার সুযোগ পেয়েছিল, তারাই আজকে জাতির শিক্ষাকে ব্যবসা কেন্দ্র বানিয়ে ছেড়েছে!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
কাশ্মীর ও ফিলিস্তিন ট্রেন মিস করেছে; রোহিংগারা ডুবে গেছে, বাংগালীদের বড় অংশকে নিজের ঘরে অশিক্ষিত বুশম্যানে পরিণত করা হয়েছে।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
কূকরা বলেছেন: শিরোনাম দেখেই বুঝে গেছিলাম এটা কার লেখা, পরে দেখি আমার অনুমানই সঠিক,
পাঁদগাজী ভাই কেমন আছেন?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিরোনাম আমাকে সাহায্য করছে আজকাল, ব্যাপারটা ভালোই হলো
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মগ জলদস্যুরা ধারাবাহিক চক্রান্ত করে রোহিঙ্গাদের শিক্ষাহীন করে রেখেছে। আমাদের পিছনে রেখেছে এদেশের সরকার।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কারণ অনেক, ফলাফল কাছাকাছি; বাংলাদেশ সোনার বাংলা হতে পারেনি শিক্ষার অভাবে।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড সত্যতা মিলতেছে
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪৬ বছর মেরুদন্ড ভাংগার কাজ চলে আসছে।
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,
শিক্ষা , একমাত্র শিক্ষাই মানুষকে তার চারিপাশ সম্পর্কে সজাগ করার , নিজের করণীয়টুকুকে বোঝার , সমাজের গতিপ্রকৃতি ও সমাজের বিপদগুলো জানার জ্ঞানচক্ষুকে উন্মীলিত করতে পারে । আর একবার সে চক্ষু খুলে গেলে অন্ধকারেও সে পথ খুঁজে নিতে পারে সামনে চলার ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষাই জীবন, শিক্ষাই সোনার বাংলা; সেটা থেকে বাংগালী জাতিকে বন্চিত করে আসছে ৪৬ বছর ধরে, শিক্ষিতরা এই ব্যাপারে কিছুই বলেনি গত ৪৬ বছর
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের উপজাতিদের মতো শিক্ষার এতো সুযোগ বা ভর্তি কোটা ওদের নাই,কারণ তাদের বার্মার নাগরিকত্বই নাই।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যখন ওদের নাগরিকত্ব ছিলো না, তখনও ওরা শিক্ষায় পেছেন ছিলো, যার ফলে, ১৯৭৯ সালে তারা হতবুদ্ধি হয়ে যায়। আরেকটা ব্যাপার, তারা মক্তব চালু রেখেছিল সব সময়, কিন্ত দরকারী কিছু পড়ায়নি
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন: জাতিগতভাবে রোহিংগারা অনেক আগে থেকেই অবহেলিত। শিক্ষার সুযোগ পায় নি। কেউ ওদের সেভাবে বুঝিয়েও দেয় নি কেন শিক্ষিত হতে হবে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা তো রোহিংগা, আমাদেরকে কি আজও কেহ বলছে, "তোমাকে শিক্ষা নিতে হবে, ইহা রাস্ট্রের আইন"; এি আইনটি ১৯৭২ সালে করার দরকার ছিলো; আজকেও করা যায়।
৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
জাহিদ অনিক বলেছেন: কেউ চায় না অন্য কেউ শিক্ষিত হয়ে তার উপরে টেক্কা দিক। বড় বড় দেশগুলো ও ব্যাংকগুলো ঋন দেয় দুর্যোগ, রাস্তা উন্নয়ন, ব্রিজ কালভার্ট এসব নির্মানে। শিক্ষা খাতে লোন দেয় না। বাজেটেও এর তেমন বরাদ্দ থাকে না।
ছাত্রছাত্রীরাও পড়াশুনা করতে চায় না।
শিক্ষিত হতে হবে এই বোধ জাগ্রত নেই এদেশে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতিবিদরা পড়ালেখা না সম্পদ ও ক্ষমতা দখল করে, ভয়ংকর খারাপ উদাহরণ সৃস্টি করেছে; সবাই না পড়ে সম্পদ ধরতে চায়।
প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক থেকে ড: আরেফিন সিদ্দিকী, ড: ইউনুস থেকে ড: এমাজুদ্দীন, কেহই মানুষের পড়ালেখার জন্য বক্তব্য রাখেনি
৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
জুন বলেছেন: কথা সত্যি চাঁদগাজী কিন্ত বার্মা যেদিন থেকে বৃটিশদের হাত থেকে মুক্ত হলো সেদিন থেকেই মনে হয় আরকানবাসীরা তাদের সমস্ত নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে । তাদের বার্মিজ নাগরিক বলে স্বীকৃতিই নেই। চল্লিশ পঞ্চাশ বছর ধরে তারা একমাত্র স্থানীয় মাদ্রাসা ছাড়া আর কোন শিক্ষা থেকে বঞ্চিত । তাদের ওখানে কোন স্কুল নেই। সেখানে আপনি কি করে বলছেন তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে শিক্ষিত হয়নি ! তাদের ভেতর থেকে একজন ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবার আশা করা কি বাতুলতা নয় ?
পিছিয়ে পড়া আরাকান তথা রোহিঙ্গারা নিজ ভুমে পরবাসী । তাদের পাশের গ্রামে যেতেও সরকারী অনুমতি লাগে । বিয়ে করতে এক লাখ টাকা সরকারী খাতে জমা দিতে হয় । তারা নিজেদের এলাকায় কিছু জমি জমাতে চাষ করতে পারে । অবর্ননীয় অবস্থায় তারা দিনাতিপাত করছে। এলাকার বাইরে কোথাও কোন কাজ করার অনুমতি নাই । তাহলে সেই জাতির কাছে আপনি কি প্রত্যাশা করেন ?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি কিছুই প্রতাশ্যা করছি না; ওরাও তেমন কিছু প্রত্যাশা করতে পারছে না আজ।
ওরা মাদ্রাসা চালু রাখতে সক্ষম হয়েছিল, সেখানে দরকারী বিষয় পড়ালে উপকার হতো, অবস্হা এতো খারাপ হবার আগে, তাদের মাথায় কিছু বুদ্ধির উদয় হতো।
১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: সেই দরকারী বিষয়গুলো পড়ানোর মত শিক্ষক কি আছে !! ৪০/৪৫ বছর ধরে একটি জাতি জাতীয় শিক্ষাক্রম থেকে বঞ্চিত। আর মাদ্রাসার শিক্ষকরাই বা ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া কতটুকু শিক্ষালাভ করতে পেরেছে যে তারা ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে সেটা ছড়িয়ে দেবে ?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭৯ সালে তাদের মাঝে কিছু শিক্ষিত মানুষ ছিলেন, কিন্তু তারা বিপদ বুঝেননি, ও সমাধানের কথা ভাবেননি; মৌলভীরা মোটামুটি অশিক্ষিতের কাছাকাছি ধারণার মানুষ।
১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
গাজী বুরহান বলেছেন: শিক্ষিতের একেমন জাত?? আমাদের অশিক্ষিত হওয়ার চেয়ে ধিক্কার জানাতে পারতেন সেই শিক্ষিতদের।। এমন শিক্ষিত হওয়ার চেয়ে হাজারবার অশিক্ষিত থাকাই ভাল।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি অবশ্যই শিক্ষিত নন, আপনি হয়তো সাামন্য পড়তে পারেন, ও লিখতে পারেন।
১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: শিক্ষাহীন একটা জাতির কি অবস্থা হতে পারে তার অাসলেই পারফেক্ট উদাহরন রেহিঙ্গারা। পোস্টের মূল ব্ক্তব্যের সাথেও একমত। তবে বারবার ৭২ সালে করা হয়নি কথাটা শুনতে আর ভালো লাগছে না, প্রায় পোস্টেই একই কথা। ৭২ এ হয়নি বলে পরে হলো না কেনো ? আজই বা কেনো বিনামূল্যে মানসম্মত শিক্ষাকে মৌলিক অধিকার ঘোষনা করা হচ্ছে না ? ৭২-৭২ না বলে সবাই মিলে অাজ থেকে আওয়াজ তুলি, সেটাই আজ হওয়া উচিত............
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু বিষয় শুরুর জন্য একটা পরিবেশের দরকার হয়, ১৯৭২ সাল ছিল বিপ্লবের জয়ের বছর, তখন সবকিছুর বীজ রোপন করার দরকার ছিলো।
১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১২
সনেট কবি বলেছেন:
রোহিঙ্গা
রোহিঙ্গা আসায় বাধা তথাপি আসছে
রোহিঙ্গা স্রোতের মতো জীবন বাঁচাতে।
রোহিঙ্গা বিতাড়নের মিয়ানমারীয়
রোহিঙ্গা নিধন বুদ্ধি সার্থক হয়েছে।
রোহিঙ্গা ভালবাসায় যুদ্ধ বাঁধানোর
রোহিঙ্গা প্রেমীর বুদ্ধি আনবে কি ফল?
রোহিঙ্গা যেথায় শত্রু ভারত-চীনের
রোহিঙ্গা মিত্রের দল যেথায় দূরের।
রোহিঙ্গা রক্ষায় যুদ্ধ কূ-বুদ্ধি গ্রহণে
রোহিঙ্গা মিত্রের জন্য অসম্ভব ঝুঁকি
রোহিঙ্গা বিপদ তাতে বাড়বে অধীক।
রোহিঙ্গা এখন থাক সয়ে অত্যাচার
রোহিঙ্গা জন্যে প্রভুর সাহায্য আশায়
রোহিঙ্গা আবেগে নয় এর বেশী কিছু।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রাকৃতিকভাবে, রোহিংগারা বাংগালীদের অংশ; সুতরাং ওরা এই দেশেই আসবে।
১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৫
কানিজ রিনা বলেছেন: রহিঙ্গারা অশিক্ষিত জাতী মগ বর্বরদ্বারা
নিপীরিত। স্বাধীন বাংলার সকল বুদ্ধিজীবি
পাকিস্তান বর্বরতায় ৭১রে গুম খুন হয়েছিল।
শিক্ষিত অশিক্ষিত ৩০ লাখ সহীদ হয়েছিল।
বাংলাদেশে প্রতি থানা জেলা গ্রামে স্কুল
কলেজ ছিল। তবু কেন বাংলার ৩০ লাখ
বর্বরতার শিকার হোল?।
এগুল সব অসভ্য অশিক্ষিত ধর্মীয় লেবাসের
বর্বর জাতী। বুদ্ধিষ্ট ধর্মে অহীংস নীতি জীব
হত্যামহা পাপ। কোথায় সেই নীতি।
ভারতে গোমাতার দুধ মুত্র নীতি মুসলিমদের
শোসন। মানুষ মানুষের জন্য না। মানুষ গরুর
জন্য। যেখানে সংখ্যা লঘু সেখানেই সবলের
অপনীতি।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের শিক্ষা না থাকায়, তারা নিজেদের অবস্হান ও বিপদ অনুমান করতে সমর্থ হয়নি; সঠিক কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কোন সময়ে।
১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: রোহিঙ্গারা বেশীরভাগই যথেষ্ট ধনী।আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা কম হওয়ার কারণে অনেক জমির মালিক।ফসলও উৎপাদিত হতো অনেক।তাছাড়া পড়াশোনা সুয়োগ নাই,আর থাকলেও কোনভাবেই বর্মী সরকারী প্রশাসনে অংশ নিতে পারত না।এসব কারণেই শিক্ষিত হতে বেশী চেষ্টা করেনি।তবে এ্যামেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়েও রোহিঙ্গা শিক্ষক আছেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদের জমি বিক্রয়ের অনুমতি নেই, এবং ক্রেতা নেই। আমেরিকার ইউনিভার্সিটিতে এস্কিমো প্রফেসরও আছে।
রোহিংগারা আজ অবধি নিজেদের মাঝে মক্তব চাকু রেখেছে, কিন্তু ইংরেজী বা আধুনিক কিছু শিখায়নি।
১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন জাতি শিক্ষাহীন হলে তার পরিনতি খুবই করুন হয় । মুক্তির অন্যতম উপায় হলো যথাযথ শিক্ষা ।
এবার একটু অন্য প্রসঙ্গে যাওয়া যাক , শতাদ্ধির ভয়াবহ হারিকেন ইরমা সম্ভাব্য আঘাত আজ রাতের মধ্যেই ফ্লোরিডাতে হানতে পারে বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে , ফ্লোরিডা উককুল এলাকা থেকে ৬০ লক্ষ মানুষকে নাকি অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে । ট্রাম্প প্রশাসন ১৩২৫ কোটি ডলারের বিশেষ রিলিফ ফান্ড রেডি রেখেছে বলেও দেখা যায় , ইতিমধ্যে কিউবা এবং সেন্ট মার্টিনে এরা ব্যপক ক্ষতি করেছে এখন নাকি এটা ধেয়ে আসছে ফ্লোরিডার দিকে ।
তাই দোয়া করছি আল্লাহ যেন হারিকেন ইরমার হাত থেকে সেখানকার মানুষের জানমাল রক্ষা করেন । সম্ভব হলে হারিকেন ইরমার হালনাগাদ অবস্থা জানাবেন । ফ্লোরিডায় অনেক বাংলাদেশী আছেন দোয়াকরি তারা যেন ভাল থাকেন ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেপ্টেম্বর ৯, রাত ১২টার মডেল অনুসারের সাইক্লোন মোটামুটি সমু্দ্রের উপর দিয়ে যাবে; ফ্লরিডার পশ্চিম উপকুলে ১৫৫ মাইলের যায়গায় ৬০/৭০ মাইলে বেগে বাতাস বইবে; আগের মডেল পুরোপুরি বদলে গেছে, ৬০% বিপদ কমে এসেছে।
১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২২
জুন বলেছেন: ইহুদীরা বেশ কয়েকবার রোহিংগাদের মতো, বা বাংগালীদের মতো অবস্হায় পড়েছিল; কিন্ত প্রতিবারেই তারা সংকট কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়েছে, এবং প্রতিবারেই অন্যদের চেয়ে ভালো করেছে; তাদের সিক্রেট হলো শিক্ষা।
আপনি ইহুদীদের কথা বলছেন কিন্ত এটা মনে রাখবেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইহ্যদীদের পুনর্বাসন থেকে তাদের সব কিছুর পেছনে সমর্থন ছিল বিশ্বের অধিকাংশ দেশের, বিশেষ করে পরাশক্তি আমেরিকার সর্বাত্মক সহযোগীতা। আপনি তো আমেরিকায় থাকেন আপনি নিশ্চয় দেখে থাকবেন তারা সেখানে কোথায় আছে ? লেখাপড়া জেনেও তো অন্যান্য জাতি তাদের পর্যায়ে উঠতে পারে নি । কারন তারা আমেরিকান সরকারের মদদ পায়নি ।
আমি আফ্রিকার তুলনা দিতে চাই না তাহলে হয়তো আপনি আবার লেখাপড়াকে টেনে আনবেন তাই বলি লেখাপড়া না জেনে বোকামীর জন্য রেড ইন্ডিয়ানরা ধুর্ত বৃটিশদের হাতে পরাজিত হয়েছিল । কিন্ত লেখাপড়া জেনেও বসনিয়ার জনগন সার্বদের হাতে তাহলে কেন গনহত্যার শিকার হয়েছিল? শুধু ধর্মের কারনে। এই নিকট ইতিহাস নিশ্চয় ভুলে যাননি । যার ক্ষমতা বেশি অস্ত্র বেশি সেই সর্বেসর্বা আজকের দুনিয়ায়।রোহিংগাদের মত একটি অবরুদ্ধ জাতির কাছে আপনি কি আশা করতে পারেন ? যাদের পড়াশোনা করার কোন সুযোগই নেই । আমি সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে আপনার সাথে কথা বলছি চাঁদগাজী।
শিক্ষার গুরুত্ব আমিও বুঝি । আমিও বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ থেকে সসন্মানে সর্বোচ্চ সনদ লাভ করেছি । কিন্ত যারা সুযোগ পাচ্ছে না তাদেরকে তার জন্য কেন দোষারোপ করছেন বুঝতে পারছি না ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালী কোন শিক্ষিত মানুষ বাকি সব বাংগালীর শিক্ষার জন্য সংগ্রাম করেনি।
ইহুদীরা আমেরিকায়, আমেরিকানদের তুলনায় অনেক বেশী ভালো আছে। তাদের নিজস্ব স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি আছে, যেখানে শুধু ইহুদীরাই পড়ে; তাছাড়া বড় বড় প্রাইভেট ইউনিার্সিটির মালিক ওরাই।
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শিক্ষার অভাবটা প্রকট ভাবে বুঝা যায় ওদের এতো বেশি শিশু সন্তান দেখে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের ভেতরে এখন ৭ লাখ রোহিংগা আছে; তাদের মাঝে ৭ জনও ইংরেজী জানে না হয়তো
১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো কথা
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা শিক্ষার দিক থেকে রোহিংগাদের চেয়ে ভালো অবস্হায় আছে, এটাই শান্ত্বনা
২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
সাইফুর রহমান খান বলেছেন: ব্যবসার পরিমান এখন অসহনীয়
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ালেখা নিয়ে ব্যবসা করছে বাংগালী, ১৯৭১ সালের মানুষদের স্বপ্নকে ইডিয়টদের স্বপ্ন হিসেবে প্রমাণ করে ছেড়েছে জাতির রাজনীতিবিদগণ ও সরকারেরা।
২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা কঠিন হয়ে গেলো রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে | তাদের পারিপার্শিক অবস্থাটাও বিবেচনা করুন প্লিজ |
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা বিপদের কথা শোনার পর, সামান্যতম সমাধানও বের করতে পারেনি; কারণ, শিক্ষা ছিলো না; সেটা টের পেলে, তারা মক্তবে মানুষকে অবস্হা সম্পর্কে সম্যক ধারনা দিয়ে সবাইকে কমপক্ষে পড়তে ও লিখতে শিখাতে পারতো
২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
মলাসইলমুইনা বলেছেন: জাহিদ অনিক : আমার বরাবরই ধারণা কবিরা কল্পলোকের বাসিন্দা | আকাশ গঙ্গা দিয়ে তাদের যাতায়াত | যে যত ভালো কবি তার সম্পর্কে এটা তত বেশি সত্যি | এই ধারণাটা কখনো বদলাবার কোনো কারণ ঘটেনি | এই ব্লগে আমার জীবন তিন দিন কয়েক ঘন্টা (লিখতে লিখতে আরো কয়েক মিনিট বেশি হয়ে গেলো বোধহয় )| যাহোক, আপনি কবি সেটা এরই মধ্যে জেনেছি | ভালো কবি সেটাও জানলাম অন্যদের মন্তব্য থেকে | আর তাতেই গোলমাল | কবি সংক্রান্ত আমার ধারণাটার একটা সংশোধনীর দরকার হলো (ইনডেমনিটি দিয়ে শুধু আপনার ব্যাপারে) | এটা ষোড়শ সংশোধনীর বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টের রায়ের মতোই তোলপাড় করা রায় আমার নিজের কাছে, নিজের চিন্তার ব্যাপারে | আপনি কবিতার স্বপ্ন রাজ্যের বাইরেও খুবই চমৎকার করে বাস্তবটা দেখতে পারেন | চাঁদগাজীর এই লেখায় আপনার দুটো মন্তব্যে সেটাই মনে হলো | আপনার মন্তব্যে লাইক দু'টো আমার দেওয়া (এখন পর্যন্ত) | চাঁদগাজীর এই লেখায় রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে আপনার সহনশীল মন্তব্যটা ভালো লেগেছে |
২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
তারেক ফাহিম বলেছেন:
অযোগ্যদের দেশের সর্বচ্চ পদে নিয়োগ দিয়ে যোগ্যদের বেকার সনদ গলায় ঝুলিয়ে দিয়েছে এ জাতি। বরাবরের ন্যায় শিক্ষিতরা ঠকিয়ে আসছে অশিক্ষিত আম-জনতাকে।
রোহিঙ্গরা অশিক্ষিত রয়ে গিয়ে নিজে ঠকছে, বাঙালী শিক্ষিত হয়ে অন্যকে ঠকাচ্ছে।বাঙালী শিক্ষিত হয়ে সার্টিফিকেট অর্জন করে কিন্তু মনুসত্ব নয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীদের মানহীন শিক্ষা সম্পর্কে বাংগালীরা আলোচনা করছে; সমাধান বের হবে।
২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
যূথচ্যুত বলেছেন: আজকের দিনে, শিক্ষা যতখানি পন্যে পরিণত হয়েছে - তা ব্রিটিশ জমানাতেও হয় নি। --- কী ভয়ংকর সত্যি কথা
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্রিটিশ শিক্ষা নিয়ে তেমন ব্যবসা করেনি, যতটুকু বাংগালীরা বাংগালীদের উপর করছে।
২৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৬
অনল চৌধুরী বলেছেন:
সেপ্টেম্বর ৯, রাত ১২টার মডেল অনুসারের সাইক্লোন মোটামুটি সমু্দ্রের উপর দিয়ে যাবে; ফ্লরিডার পশ্চিম উপকুলে ১৫৫ মাইলের যায়গায় ৬০/৭০ মাইলে বেগে বাতাস বইবে; আগের মডেল পুরোপুরি বদলে গেছে, ৬০% বিপদ কমে এসেছে- প্রকৃতি ও উত্তর কোরিয়া একসাথে পাপিষ্ঠ এ্যামেরিকাকে ধ্বংস করে দিক।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বড় শয়তানকে আপমাদের ইচ্ছানুসারে দোররা মারা হচ্ছে!
২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমেরিকার ইউনিভার্সিটিতে এস্কিমো প্রফেসরও আছে-এস্কিমোরা আলাস্কার আদিবাসী,সাদাদের মতো খুনী বা ডাকাত না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেসব শিক্ষিত রোহিংগা পরবাসে আছে, তাদের উচিত বাংলাদেশে গিয়ে, রোহিংগা শিশুদের পড়ানো।
২৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ওদের শিক্ষা বঞ্চিত করাটা সেদেশের সেমাবাহীনির পরিকল্পনার একটি অংশ। আস্তে আস্তে ওদের চুষে নিঃশেষ করেছে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামান্য সেনা বাহিনীর পরিকল্পনা না বুঝতে পারলে টিকবে কি করে?
২৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
রানার ব্লগ বলেছেন: যদি এমনি হয় রোহিঙ্গারা বাংগালীদের অংশ বলেই এদেশে আসবে বা আসতে বাধ্য তবে তো ওপার বাংলার বাংগালীরাও এপার বাংলার বাংগালীদের অংশ, ভাবুনতো একবার যদি তারাও আসতে শুরু করে এদেশে কি হবে অবস্থা। বাংলা ভাষাভাষী অনেক দেশেই থাকতে পারে তাইবলে সবার তীর্থর স্থল বাংলাদেশ হলে কেমনে হবে। ওপার বাংলার বাংগালীরাও কিন্তু ভাল নেই, হিন্দি ভাষা ও অবাঙ্গালীদের চাপে তারাও চিরে চেপ্টা হয়ে আছে, তাদের ভাষা, ঐতিহ্য সব কিছুই হুমকির সম্মুখীন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওপারেরগুলো ভারতে সাথে থাকতে চেয়েছিলো, ওরা এপারের বাংগালীদের ভয়ে কখনো আসবে না, ওরা জানে যে, "ওরা মুসলিম বাংগালী" নন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রোহিঙ্গা, কাশ্মিীরী, ফিলিস্তিনিরা অন্যদের দিকে তাকিয়ে থাকে আর আশা করে মুসলিম বিশ্ব এগিয়ে আসবে। কিন্তু নিজেদের দেশের সংবিধান মেনে শিক্ষিত হয়ে কাজ করাটাই তাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত...