![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
১৯৭৯ সাল থেকে শুরু করে বার্মার সৈন্য বাহিনী রোহিংগাদের হত্যার শুরু করলেও, এবার বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এমন আতংকের সৃস্টি করেছে যে, বেশীর ভাগ রোহিংগা কোন অবস্হায় আর ফেরার সাহস করবে না। বাংলাদেশে তাদের যে অংশ ভয়ংকর কস্ট পাবে, তাদের থেকে হয়তো সামান্য অংশ ফিরতে পারে, কিন্তু ওরাও আবার ফিরে আসবে যদি বেঁচে থাকে। আমরা ব্লগে ফ্লগে যেসব আলাপ করছি, তাতে অনেক মিছু অমুমান নির্ভরশীল; কিন্তু রোহিংগারা যে হত্যাকান্ড দেখেছে, সেটা বাস্তব; ওরা ফেরার মানসিক শক্তি হারিয়ে ফেলেছে, মনে হয়। এবার ভয়ংকর আতংকের সৃস্টি করেছে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ও সেনা বাহিনী।
এবার হত্যাকান্ড চলাকালেই জাতি সংঘের বৈঠক হচ্ছে, প্রাইম মিনিস্টার সেখানে গেছেন, বিষয়টা এখনো জীবন্ত; প্রাইম মিনিস্টারের বক্তব্যে সেটাই উঠে আসবে; সবই ঠিক আছে; ২/৩ মাস পরে, ব্যাপারটা আস্তে পেছনের সারিতে যেতে বাধ্য হবে; তখন আসল অবস্হা বুঝা যাবে, রোহিংগারা ফেরার পরিবেশ হবে কিনা।
আগের যে ৫ লাখ রোহিংগা বাংলাদেশে আছে, তারা বাংলাদেশ সম্পর্কে জানে, তারা নতুনদের উপর কিছু ছোটখাট ব্যবসা বাণিজ্য করে, তাদেরকে এ দেশে থাকার জন্য সাহায্য করবে; যেসব রোহিংগা পরিবারের বাবা মারা গেছে এবার, যারা বৃদ্ধদের নিয়ে এসেছেন, বাচ্চা নিয়ে যেসব মহিলারা এসেছেন, তাদের আসলে ফেরার মতো পথ নেই; ওখানে ওদের আর বাঁচার পথ থাকবে না; ওদের জন্য জাতি সংঘের রিলিফ ব্যতিত আর কিছু থাকবে না; জাতি সংঘের রিলিফ সব সময় ওদের কাছে পৌঁছায় না। রোহিংগারা কিন্তু বার্মার মানুষ, ওরা নিজেরা কিন্তু পরস্পরকে খুব একটা সাহায্য করে না, বার্মার নিষ্ঠুরতা ওদের মাঝেও আছে।
এবার ৪ লাখ রোহিংগা বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিশ্ব দেখেছে; জাতি সংঘ এদের খরচ বহনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে; ইউরোপ, কানাডা, জাপান সাহায্য করবে; বাংলাদেশ সরকারের অনেক লোক এতে উৎসাহিত হয়ে, রোহিংগাদের এদেশে রাখার পক্ষে কাজ করার সম্ভাবনা আছে।
আবার, আগামী ২/৩ মাসের মাঝে অনেক রোহিংগারা কস্টে থাকার পর, বাংলাদেশের বদনাম করবে, ২/৪টা গন্ডগোলও হবে; তখন হয়তো খুবই সামান্য পরিমাণ যুবকেরা বার্মায় ফেরার চেস্টা করবে; বাকীরা ফেরার সাহস পাবে বলে মনে হয় না; ওরা বাংগালীদের সাথে মিশে যাবার চেস্টা করবে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
এদের বড় অংশ এদেশে থেকে যাবে।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
নতুন বলেছেন: বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এমন আতংকের সৃস্টি করেছে যে, বেশীর ভাগ রোহিংগা কোন অবস্হায় আর ফেরার সাহস করবে না।
আমার মনে হয়না এটা বৌদ্ধ ভিক্ষুরা করছে.... এটা করছে আমি` এবং তাদের সাথে কিছু সন্ত্রাসী...
বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এদের চায়না কিন্তু এটা মানুষ হত্যার সাথে যুক্ত না
আপনি ফেসবুকের ছবি দেখে লেখা শুরু করলেন নাকি???
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, আমার ফেস বুক নেই, চিটাগং'এর লোকেরা বলছে।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
নতুন বলেছেন: এবার ৪ লাখ রোহিংগা বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিশ্ব দেখেছে; জাতি সংঘ এদের খরচ বহনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে; ইউরোপ, কানাডা, জাপান সাহায্য করবে; বাংলাদেশ সরকারের অনেক লোক এতে উৎসাহিত হয়ে, রোহিংগাদের এদেশে রাখার পক্ষে কাজ করার সম্ভাবনা আছে।
আবার, আগামী ২/৩ মাসের মাঝে অনেক রোহিংগারা কস্টে থাকার পর, বাংলাদেশের বদনাম করবে, ২/৪টা গন্ডগোলও হবে; তখন হয়তো খুবই সামান্য পরিমাণ যুবকেরা বার্মায় ফেরার চেস্টা করবে; বাকীরা ফেরার সাহস পাবে বলে মনে হয় না; ওরা বাংগালীদের সাথে মিশে যাবার চেস্টা করবে।
এরা আর ফিরে যাবেনা। এখন আমাদের দেশেই থাকবে... তাই এদের পূনবাসনটা করার চেস্টা করতে হবে...
না হলে এরা অপরাধের সাথে জড়াবে.... বেচে থাকতে তো হবে...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিজ দেশের লোকদের খবর নেই, সরকার রোহিংগাদের জন্য কি করবে? ত্রাণের টাকায় কিছুদিন খাওয়াবে, তারপর রোহিংগারা নিজেরাই লুকিয়ে মানুষের সাথে মিশে যাবে।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
না, আমার ফেস বুক নেই, চিটাগং'এর লোকেরা বলছে।
দেশের মানুষ ফেসবুকে কে কত বেশি নিসংস ছবি/ভিডিও সেয়ার করতে পারে তার প্রতিযোগিতায় আছে.....
আর এই সব ছবি/ভিডিওর বেশির ভাগই বত`মানের ঘটনার না... এবং তা বিভিন্ন দেশৈর ঘটনা...
এদের হত্যা/ধষন করা হয়েছে... এখন আমাদের দেশে আশ্রয়ে আছে... আমাদের সরকার এবং বিশ্বের অনেক দেশই এগিয়ে এসেছে....
আপাতত একটা সমাধানের দিকে যাচ্ছে....
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের ব্যাপারটা এবার বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে, সময়ও ভালো, জাতি সংঘের বৈঠকের সময়ে ঘটেছে। বাকীটা দেখা যাক; তবে, এবার গ্রামগুলো মুছে দিচ্ছে স্হানীয়রা
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বার্মায় জলপাই এবং লাল রঙ্গের সন্ত্রাসীদের কর্মকান্ড না থামলে রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশের আরো ভোগান্তি আছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফেরার সাহস হারিয়েছে রোহিংগারা, মনে হয়।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: Joy-hok-banglar@
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শ্লোগানের অভাব নেই, বাংগালীরা শ্লোগানের জাতি; গত কিছু বছর আওয়ামী লীগ মানুষকে মিছিল করতে দিচ্ছে না; ফলে, শ্লোগান হারায়ে যাওয়ার পথে
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: Joy-hok-banglar@
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের জয় হয়ে আসছে, মানুষের খবর নেই
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তবে এরা আটকে পড়া পাকিস্তানীদের চাইতে ভালো অবস্থানে চলে যাবে। কারণ এরা চট্টগ্রামের ভাষা জানে আর চেহারাতেও ধরা খাবে না। সরকার ও চাইবে এরা মিশে যাক...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারী লোকজন, এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার এদের রেখে দেবে।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সরকার*
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের সঠিক কোন পলিসি নেই, যা মনে আসে সেটাই করছে।
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যটা বেশ- রোহিংগাদের ব্যাপারটা এবার বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে, সময়ও ভালো, জাতি সংঘের বৈঠকের সময়ে ঘটেছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিন্তু জাতি সংঘ ওখানকার রাখাইনদের থামাতে পারবে না, ওগুলো মানসিকভাবে জল্লাদ
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেজ বলেছেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনা সদস্যের হামলা বন্ধে দেশটির কার্যত নেতা ও শান্তিতে নোবেলজয়ী অং সান সু চির রয়েছে আরেকটা সুযোগ।বিবিসির সাক্ষাৎকারভিত্তিক ‘হার্ড টক’ অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, সু চি এখনই ব্যবস্থা না নিলে ‘ট্র্যাজেডি ভয়ংকর রূপ নেবে’।মিয়ানমারের চলমান সহিংসতা জাতিগত নির্মূলে রূপ নিতে পারে বলে ইতিপূর্বে হুঁশিয়ার করেছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘে চলতি সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের আগে জাতিসংঘের মহাসচিব বিবিসিকে বলেন, মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণেই সেনাদের সাঁড়াশি অভিযান বন্ধে শেষ সুযোগ পাবেন সু চি।
‘তিনি (সু চি) যদি অবস্থার পরিবর্তন না করেন, তাহলে এই ট্র্যাজেডি ভয়াবহ রূপ নেবে বলে জাতি সংঘের মহাসচিব মনে করেন , বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের অবশ্যই নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে দেওয়া উচিত বলেও তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন । তিনি আরো বলেন, মিয়ানমারে এখনো কলকাঠি নাড়ছে সেনারা এবং রাখাইনে যা চলছে তা চালু রাখতে চাপ দিচ্ছে তারা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্ব মনোভাবে রোহিংগাদের পক্ষে; কিন্তু ওদের ফেরার মতো পরিবেশ ওখানে এখন নেই, ও রোহিংগাদের মনে আতংক।
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: অপেক্ষায় আছি কী হয় সেটা দেখার
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
অবশ্যই, সবকিছুর জন্য সাক্ষী গোপাল দরকার হয়।
১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
আদর্শ সৈনিক বলেছেন: চাদ্গাযি , আপনি কি চান? তারা এই দেশে থাকুক অথবা তাদের খুন হওয়ার জন্য পাঠিয়ে দেয়া হোক?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি চাই আপনাকে পাঠানো হোক বার্মায়, আপনি সেখানে শৃংখলা নিয়ে আসুন।
১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: এই মাসের জাতিসংঘে বৈঠকের পড়ে চাপ বাড়লেও বাড়তে পারে; তবে কিছু না বড় একটা অংশ এদেশে রয়েই যাবে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এমন কি জাতি সংঘ ওদেরকে বার্মায় পাঠালেও, ভিক্ষুরা আবার তাদের হত্যা করবে।
১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: প্রায় দুই দশক ধরে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা এমনিতেই এদেশে থেকে আসছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
অর্থাৎ গত ২ দশক সরকার রোহিংগাদের নিয়ে কিছুই করেনি; তাই রোহিংগারা অপরাধের সাথে জড়িত হয়েছে।
১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
মিঃ আতিক বলেছেন: পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ের মাইলের পর মাইল দুর্গম অঞ্চল, আমাদের সাগরে জেগে ওঠা নতুন নতুন চর গুলো এদের দিয়ে উন্নয়ন করিয়ে নিলে একটা কাজ হত অন্তত, শুধু শুধু বসিয়ে খাওয়া খাওয়ানো উভয় পক্ষের জন্য কষ্টকর।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা বাংলাদেশের খাচ্ছে না।
এদের এই বিপদের সময় পরিবার থেকে আলাদা করা ঠিক হবে না।
১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৫২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খুব ভালো কথা বলছেন ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের মনোবল ভেংগে দিয়ে মগেরা ও বার্মার সেনা বাহিনী
১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালই বলেছেন আপনি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মায় রোহিংগারা থাকার মতো অবড্হা নেই
১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০১
রক বেনন বলেছেন: রোহিঙ্গারা ইতিমধ্যেই দেশে ফিরার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। দুই একজন যারা বলছে এদেশ আমাদের নয়, আমরা আমাদের নিজ দেশে ফেরত যেতে চাই, মনে হয় না তারা সুযোগ পেলেও ফিরে যাবে কোনদিন। অন্তত যে ধ্বংসযজ্ঞ তারা দেখেছে তার পর ও। আর কিছুদিন পরেই বাংলাদেশের অন্তত চট্টগ্রামের যে অবস্থা হবে তা হলো ১) দ্রব্যমূল্যর অতি বৃদ্ধি ২) আইন শৃঙ্খলার অবনতি ৩) নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যর জন্য হাহাকার ৪) কর্ম সুযোগ কমে যাওয়া ৫) কাজের বিনিময় মূল্য কমে যাওয়া ৫) অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে ৮/৯ লাখ পুরোপুরি অদক্ষ ও অশিক্ষিত মানুষ যোগ হয়েছে; তার ফলাফল কঠিন হবে।
২০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আরাকান থেকে রোহিঙ্গা উচ্ছেদের জন্য বার্মা সম্ভাব্য সব পথই ট্রাই করবে!!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেই নির্মমভাবে মানুষকে হত্যা করেছে, শিশুদের হত্যা করেছে, মানুষের মাঝে ভয়ংকর আতংকের সৃস্টি করেছে; সামনের দিনগুলোতেও ওরা থামবে না।
২১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
আখেনাটেন বলেছেন: এই সমস্যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে ডেমোগ্রাফিক পরিবর্তন এনে দেবে চিরস্থায়ীভাবে। বাংলাদেশ এখানে অসহায়।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের অবস্হা গত বছরের চেয়ে এ বছর আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে; অবশ্য গত ৪৬ বছরও আমরা অসহায় ছিলাম
২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১০
মহসিন ৩১ বলেছেন: চিনের উপর হামলা করার সকল প্রস্তুতি নিতে হবে; এই নপুঙ্কশক গুলি রুহিঙ্গা ইস্যুতে বর্বর রাস্ট্রটির পক্ষে।আমার ধারনা, কখনই কোন যুদ্ধে সরাসরি অংশ না নেয়া এই জাতির সন্ত্রাসী ভূমিকা থেকে থাকবে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
একা চীনের উপর হামলা করার চেয়ে চীন, রাশিয়া ও আমেরিকার উপর আনবিক হামলার প্রস্তুতি নেয়া ঠিক হবে।
২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
মহসিন ৩১ বলেছেন: এমন যুক্তি হাজির করা সহজ কিন্তু বাঙ্গালীরা আর কত স্বাধীন হবে, আর কত ইউরোপ আমেরিকাতে যাবে, আর কত ভারতের '' ''গুরুমারা বিদ্যার'' শিকারে পরিনত হতে থাকবে-----। তার চেয়ে বরং সব কিছুর উৎস যে ধর্ম, সেই ধর্মকেই সরাসরি প্রস্ন করার সময় এসে গেছে। পরাশক্তি নয় বরং এটা কোন জাতীয় ধর্মান্ধ নীতি , আচরন সেটাই জানা দরকার। বোকা হাবা মূর্খের সাথেও কি এমন আচরন করা ধর্মে সমরথন যোগ্য?---প্রতি বেশী !!!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের নিজের অবস্হা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে, নিজেদের অবস্হা ভালোর দিকে নেয়া দরকার; প্রতিবেশীর উপর নির্ভরশীল না হওয়া উচিত।
২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
রাতু০১ বলেছেন: মায়ানমারে সুচির সরকার সেনা বাহিনীর ইচ্ছার বাইরে সরকার টেকাতে পারবে না, ফলে সুচি কখনই রোহিংগাদের জন্য কাজ করতে পারবে না। সামগ্রিক পরিবেশ আর পরিবর্তন হবেনা ওখানে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুচিকে সরকারে নেয়ার পর, মিলিটারীর বিপক্ষে আর কেহ নেই।
২৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এখন উপায়?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদের ফেরার পথ আছে বলে মনে হয় না; হয়তো এখানে তাদের থাকতে হবে।
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
সনেট কবি বলেছেন:
চাঁদগাজীর‘এবার বৌদ্ধ ভিক্ষুরা যে আতংকের জন্ম দিয়েছে,
রোহিংগারা ভয়ে ফিরবে না’ পোষ্টে মন্তব্য-
আপনার অনুমান যথার্থ বিধায়
বসে না খেকে ওদের স্থায়ী ব্যবস্থার
পথ খুঁজে বের করে বাস্তবায়নের
পদক্ষেপ গ্রহণের প্রচেষ্টা জরুরী।
মিয়ানমারের প্রতি ঘৃণা প্রকাশের
মাধ্যমে বিশ্ব মতের হাওয়া নিজের
পক্ষে রেখে সকলের সহযোগীতার
আনুকুল্যে আমাদের একাজ চলবে।
আমরা দানবদের হাতে মানব সন্তান
রোহিঙ্গাদের ছাড়তে পারিনা যখন,
সেজন্য আমরা চাই ইতিবাচকতা।
অসহায় মানুষের মুখপানে চেয়ে
ওদের প্রতি নিষ্ঠুর না হওয়া চাই
আমাদের সকলের বিবেকের দায়ে।।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা সরকারের লোকদের জন্য কিছুদিন সোনার ডিম দিবে।
২৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
সনেট কবি বলেছেন:
চাঁদগাজীর‘চাঁদগাজীর‘এবার বৌদ্ধ ভিক্ষুরা যে আতংকের জন্ম দিয়েছে,
রোহিংগারা ভয়ে ফিরবে না’ পোষ্টে মন্তব্য (২)-
শয়তানের চেহারা দেখতে চাইলে
রাখাইন বোদ্ধদের দেখলেই হবে,
গেরুয়া কাপড় পরা শয়তানদের
গুরুদের দেখা যাবে কামানো মাথায়।
সেথাকার সেনাদল সৈন্যদের দেখ,
প্রত্যেকটা যেন কোন ইবলিশ আর
ঘৃণীত খবিশ এসে ঝুটেছে সেখানে
যারা অসহায়দের রক্ত নিয়ে খেলে।
রাক্ষস খোক্কস আজ রুপ কথা নয়,
মিয়ানমার দেশেতে রাক্ষসেরা থাকে
তাদের খোক্কস বন্ধু চায়না হায়না।
রাক্ষস খোক্কস মিলে রোহিঙ্গা জাতির
বিলুপ্তি প্রচেষ্টা করে চলছে প্রত্যহ
দন্ত নখরে খাবলে তাদের অস্তিত্ব।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার ভয়ংকর ত্রাসের সৃস্টি করেছে স্হানীয়রা মুলত:; ফলে, নারী শিশুরা ফেরত যাবার পথ নেই বললেই চলে।
২৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: হ্যা ওরা আর ফিরে যাবে না। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার সাথে আরো কিছু যোগ হোল। যে সব শিশুদের কোন অবলম্বনই রইলো না , এদের জন্য স্থায়ী কিছু করা দরকার। এরা যাতে কোন ভাবেই স্থানীয় কওমি মদ্রাসা নামক কথিত এতিমখানায় না চলে যায়, সরকারকে এই ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। এদের কে স্বাভাবিক ও সুন্দর জীবন দেয়ার মত পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। কারন এরাই যদি কোন ভাবে ভুল পথে চলে যায়। বাংলাদেশকে এদের নিয়ে অনেক সমস্যায় পরতে হবে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার বাংগালীদের শিশুদের ভার নেয়নি কোনদিন; এখন রোহিংগা শিশুর ভার নেবে?
২৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
কানিজ রিনা বলেছেন: জাতিসংঘ যতদিন না রহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব
আদাই করতে পারবে। আন্তরজাতিক
মানবধীকার আইন রহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব
প্রতিষ্ঠায় সহায়ক না হলে। মায়ানমার সরকার
চাপের মুখে এমনি এমনি ফিরিয়ে নিলে
আবার ওদের কচুকাঁটা করবে। এভাবে যুগ
যুগ ধরে চলে আশা রহিঙ্গা জনগোষ্ঠি
সরকারী সকল ব্যবস্থা শিক্ষা স্বাস্থব্যবস্থা
সবকিছু থেকে বঞ্চিত নিপীরিত নির্যাতীত
অসহায় এক জনগোষ্ঠি রহিঙ্গাজাতি। তবুও
যুগ যুগ ধরে নিজের মাতৃভূমির ভিটে
আকড়ে বসবাস করছিল।
অসভ্য বর্বর জলদস্যু সামরীক বাহিনীর
নির্মম বিভৎশতায় আজ রহিঙ্গারা নিজের
দেশছাড়া।
লক্ষহাজার শিশু মা বাবা ভাইবোন সন্তান
হাড়া পরিবার সব হাড়িয়ে মানষীক ভারসাম্য
এক জাতি আমরা আশ্রয় দিয়েছি।
কিহবে এদের ভবিষ্যৎ। এরা কিআর ফিরে
পাবে নিজের মাতৃভূমি। হয়ত সবচেয়ে ভাল
হবে বিশ্বের উন্নত দেশগুল রহিঙ্গাদের ভাগ
করেনিলে। ধন্যবাদ চাঁদগাজী শ্রদ্ধান্তে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, রোহিংগাদের অনুপস্হিতে এবার ওদের বাড়ীঘর এলাকা নিশ্চিন্ন করে দেবে; রোহিংগারা এবার বেশী আতংকিত
৩০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এরা যাবার জন্য আসেনি, রূঢ় হলেও বলি, আমাদের জাতিয় নিরাপত্তা হুমকির মুখোমুখি হবে এদের কারনেই..............
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা পুরুষেরা অপরাধের মাঝে বড় হয়েছে, আমাদের সমস্যায় নতুন সমস্যা যোগ হয়েছে।
৩১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: মহসিন ৩১ বলেছেন: চিনের উপর হামলা করার সকল প্রস্তুতি নিতে হবে; এই নপুঙ্কশক গুলি রুহিঙ্গা ইস্যুতে বর্বর রাস্ট্রটির পক্ষে।আমার ধারনা, কখনই কোন যুদ্ধে সরাসরি অংশ না নেয়া এই জাতির সন্ত্রাসী ভূমিকা থেকে থাকবে-যদি চীনের কথা বলে থাকেন,তাহলে জেনে রাখেন,এবইসাথে এ্যামেরিকাসহ ইউরোপের ৮ দেশ,জাপান,ভিয়েতনাম,ভারত-সবার সাথেই চীন যুদ্ধ করেছে আর ১৯০০ সালে ছাড়া প্রতিবারই জিতেছে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীনের সাথে আর কেহ যুদ্ধে জয়ী হতে পারবে না।
৩২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫০
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষন অনেকটাই সঠিক।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের মনোবল আর অবশিষ্ট নেই
৩৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৬
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "রক বেনন বলেছেন: রোহিঙ্গারা ইতিমধ্যেই দেশে ফিরার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। দুই একজন যারা বলছে এদেশ আমাদের নয়, আমরা আমাদের নিজ দেশে ফেরত যেতে চাই, মনে হয় না তারা সুযোগ পেলেও ফিরে যাবে কোনদিন। অন্তত যে ধ্বংসযজ্ঞ তারা দেখেছে তার পর ও। আর কিছুদিন পরেই বাংলাদেশের অন্তত চট্টগ্রামের যে অবস্থা হবে তা হলো ১) দ্রব্যমূল্যর অতি বৃদ্ধি ২) আইন শৃঙ্খলার অবনতি ৩) নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যর জন্য হাহাকার ৪) কর্ম সুযোগ কমে যাওয়া ৫) কাজের বিনিময় মূল্য কমে যাওয়া ৫) অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি"
এইসব চ্যালেন্জ্ঞ সবাইকে নিয়ে মোকাবেলা করতে হবে। সবচেয়ে বড় চ্যালেন্জ্ঞ হবে উগ্র গোষ্ঠীর সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে যাওয়া। কিন্তু আর করা। মানুষের জন্যই তো পৃথিবী।
রোহিংগাদের জন্য অনেকেই অনুদান দিচ্ছে। কিন্তু কেউ শরনার্থীদের নিজ দেশে নিয়ে যেতে চাইছে না। বাংলাদেশকে এই বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যেতে হবে। হয় মায়ানমারে সেফ জোন করে ফেরত নাও, অথবা শরনার্থীদের সব দেশ ভাগ করে নাও।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৬২ সাল থেকে আজ অবধি বার্মা আমেরিকা ও জাতি সংঘকে ২ পয়সার দামও দেয়নি; যেহেতু ওরা আমেরিকার কোন ক্ষতি করে না, আমেরিকাকে চুপ মেরে থাকতে হয়েছে; ওরা বাংলাদেশের কোন কথাকেই পাত্তা দেবে না; যদি সামান্য পরিমাণ রোহিংগা ফেরত যায়, ওরা ২ মছরের মাজে মরে ধরে, অর্ধেক ফেরত আসবে।
৩৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: যেসব রোহিংগা পরিবারের বাবা মারা গেছে এবার, যারা বৃদ্ধদের নিয়ে এসেছেন, বাচ্চা নিয়ে যেসব মহিলারা এসেছেন, তাদের আসলে ফেরার মতো পথ নেই; ওখানে ওদের আর বাঁচার পথ থাকবে না; ওদের জন্য জাতি সংঘের রিলিফ ব্যতিত আর কিছু থাকবে না; জাতি সংঘের রিলিফ সব সময় ওদের কাছে পৌঁছায় না - বড়ই মর্মান্তিক!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
জলদস্যুদের বাচ্চারা সাপের মতো মগজের অধিকারী, হায়েনার মত নিষ্ঠুর
৩৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: রোহিঙ্গাদের এই সমস্যার সমাধান কী