নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিউক্লিয়ার নিরস্ত্রীকরণ সংস্হা, ICAN শান্তিতে নোবেল পেয়েছে এবার

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:২২



আপনারা সংবাদে দেখেছেন যে, শান্তিতে এবারের নোবেল প্রাইজ পেয়েছে নিউক্লিয়ার অস্ত্র বিরোধী সংস্হা, ICAN; সংস্হাটি নোবেল পাবার যোগ্য; কোন ব্যক্তির বদলে সংস্হা পেলে তাতে মানুষের আস্হা বাড়ে; ICAN সংস্হাটিতে কয়েক বিলিয়ন মানুষের সাপোর্ট আছে, এবং এতে মিলিয়ন মানুষ শান্তির পক্ষে কাজ করছেন। একটা ছোট, কিন্তু ভয়ংকর সমস্যা হচ্ছে, এটা একটা এনজিও; দিনের শেষে, টাকার জন্য বড় শক্তিগুলোর কাছে হাত পাততে হয়; সেটা খারাপ লক্ষণ!

ICAN, International Campaign to Abolish Nuclear Weapons একটি এনজিও সংস্হা; ২০০৭ সালে, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ণে সংস্হাটি গঠিত হয়; সুইজারল্যান্ডে হেড কোয়ার্টার, ১০১ দেশের ৪৭০টি'র মতো সংস্হা ICAN'এর সাথে কাজ করছে, ডিরেক্টরের নাম বিয়াট্রিস ফিহন।

বিশ্বের সাড়ে ৭ বিলিয়ন মানুষের মাঝে ন্যাটোর সরকারগুলো, রাশিয়ার সরকার, চীনের সরকার ব্যতিত বিশ্বের প্রায় সবাই নিউক্লিয়ার অস্ত্রের বিপক্ষে; তারপরও অস্ত্রটির উৎপাদন থামানো যাচ্ছে না। পুরো জাতি হিসেবে শুধু নর্থ কোরিয়া ও ইরানীরা অস্ত্রটির উৎপাদন চাচ্ছে। যদিও আমেরিকার কাছে সবচেয়ে বেশী পরিমাণ নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড আছে, বিশ্বের মাঝে আমেরিকানরাই সংখ্যার দিক থেকে বেশী এই অস্ত্রের বিরোধীতা করে আসছে। রাশিয়ার সরকারের ভেতরেও অনেকে অস্ত্রটির বিরোধীতা করছে; কিন্তু পুটিন ও তার সমমনা কিছু রাজনৈতিক নেতা এই অস্ত্রের উপর আরো বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে।

১৯৯০ সাল থেকে ২০০০ সালের মাঝে, আমেরিকা ও চীন চাইলে উত্তর কোরিয়ার আনবিক প্রজেক্ট বন্ধ করতে পারতো; কিন্তু আমেরিকার অস্ত্র ব্যবসায়ীরা ও চীনাদের হীনমন্যতার জন্য তা সম্ভব হয়নি; চীনারা কোরিয়ান জাতিকে ঘৃণার চোখে দেখে, তারা ২ কোরিয়াকে শক্তিশালী জাতি হিসেবে দেখতে চাহে না; তাদের সৃস্ট পরিস্হিতিতে এখন কমপক্ষে ২ মিলিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ান ও ৫ মিলিয়নের বেশী উত্তর কোরিয়ানের প্রাণ হারাবার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে; সাথে মিলিয়নের মতো জাপানীও প্রাণ হারাতে পারে।

উ: কোরিয়া নিয়ে আমেরিকা মোটামুটি ভয়ংকর চাপে আছে, তারা নিজেদের মানুষের কাছে বলে বেড়াচ্ছে যে, আসলে আমেরিকা তাদের বিরু্দ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে; তবে, আমেরিকা যদি যুদ্ধ না করে, উ্ত্তর কোরিয়াকে এটমিক পাওয়ার হিসেবে মেনে নেয়, বিশ্বের এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে আজকেই; কোরিয়ার কাছে এটম বোমা ও মিসাইল থাকলে কারো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা মোটামুটি নেই; বরং ২ কোরিয়া এক হওয়ার পথ সুগম হবে।

২০৫০ সালের মাঝে বিশ্বের জনসংখ্যা বেড়ে ৯ বিলিয়নে পরিণত হবে; পৃথিবী সেইজন্য এখনো প্রস্তুত নয়; এই অবস্হার মাঝে এটমিক অস্ত্র তৈরি করা আসলে ভয়ংকর অপরাধ; ICAN হয়তো সামনের দিন গুলোতে বিশ্বকে বুঝতে পারবে যে, মানবতার জন্য বড় হুমকী হচ্ছে পারমানবিক অস্ত্র।

রিফিউজীদের প্রতি দয়া প্রদর্শনের জন্য যদি নোবেল দেয়া হয় কোনদিন, তাহলে, বাংলাদেশ, কিংবা জার্মানীর চেনচেলর মার্কেল এই পুরস্কারটি পেতে পারেন ভবিষ্যতে।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: পৃথিবীতে অস্ত্র নিস্কীয়করা এখনো একটা অসম্ভ ও দূরহ ব্যপার। কেনানা এর সাথে আছে অস্ত্র ব্যবসায়ীদের সার্থ আর বিলিয়ন ডলারের খেলা। আমেরিকাতে লাস ভেগাস ট্রাজেডির পর বন্ধুক নিস্কীয়করন আইন করা একএক দূরহ ব্যপার সুধু মাএ লবিস্ট এর জন্য। সামনের বছরে আমেরিকার সামরিক বাজেট প্রায় ৭০০ বিলিয়ন হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইউরেনিাম, এটমিক চুল্লী, মিসাইল নিয়ে কয়েক ট্রিলিয়নের ব্যবসা আমেরিকান অস্ত্র ব্যবসায়ীদের; আমেরিকান ব্যবসায়ীরা আমেরিকান সরকারের টাকা খেয়েই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী।

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন: as usual informative writing
we all dream a nuclear weapon free world

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুটিন ক্ষমতা ছাড়লে, বিশ্ববাসী হয়তো একটু আশাবদী হতে পারবে। তবে, চীন বেঁকে বসতে পারে; সেগুলো আবার রোবট, উহাদের মানুষ করা সম্ভব হবে না।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৬:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ যথার্থ মুল্যায়নের জন্য । আমাদের এই সামু ব্লগের সকল সাথীবৃন্দও ICAN এর সাথে যুক্ত , প্রত্যকের লেখাতেই কোন না কোন ভাবে উঠে এসেছে পারমানবিক নিরস্রকরনের কথা । নোবেল কমিটি সুচীকে নোবেল দেয়ার শাপ হতে কিছুটা হল মুক্ত । এখন যথা সময়ে তাদের অবশিষ্ষ্ট কর্মটা করলে হয় ।

এবারের নোবেল প্রাপ্তিতে ICAN এর সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত সকলের জন্য রইল অভিনন্দন ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এনজিও হিসেবে আইকেন'এর সাংগঠনিক ক্ষমতা সীমিত থাকবে; কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পুরো ইউরোপ যদি পারমানবিক অস্ত্রের বিপক্ষ অবস্হান নেয়, তখন যদি অবস্হা ভালোর দিকে যায়।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৬:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার একটি পোষ্ট যথা আজ যে বন্ধু কাল সে শত্রু ও হতে পারে শীর্ষক পোষ্টে উপসংহারে বলেছিলাম
এখানে উল্লেখ্য যে International Campaign to Abolish Nuclear Weapons (ICAN) পৃথিবীর ১০০টি দেশে ছড়িয়ে থাকা একটি বেসরকারী আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন , যারা nuclear weapon ban treaty জন্য বিশ্বব্যপী শক্তিশালী ভুমিকা রাখছে যেন ২০১৭ সনে জুন -জুলাইতে অনুষ্ঠিত সন্মেলনে পারমানবিক সমরাস্র বন্ধের জন্য একটি বৈশ্বিক এগ্রিমেন্টে পোঁছতে পারে । যে কেও এইলিংক অনুসরণ করে ICAN এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন , রাখতে পারেন পারমানবিক অস্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে বলিষ্ট মতামত কিংবা ভুমিকা । এই পোষ্টের মুল উদ্দেশ্য এটাই । উপরে উল্লেখিত ৩৯ টি নন সাপোর্টিভ দেশের তালিকা হতে দেখা যায় বিষয়টি কতই না কঠীন হবে!!! এ সময়ে আমরা যার যার অবস্থান হতেই সোচ্চার কন্ঠে দাবী তুলতে পারি বিশ্বের সকল জাতি সত্তাই যেন মানব সভ্যতা বিধ্বংসি পারমানবিক অস্র প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে পার সমন্বিত ভাবে ।
সে সময়েই আমার ধারনা ছিল ICAN এবারের শান্তিতে নোবেল পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারে । আমার ধারনা সঠিক হওয়ায় নীজেকে খুবই উৎফুল্য মনে করছি ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ধারণা সঠিক হওয়াতে আপনি অবশ্যই ভালো অনুভব করছেন, ভালো।

১৯৯০ সালের পর বিশ্ব পারমানবিক যুদ্ধ-বিরোধীতার কথা ভুলেই গিয়েছিল; যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন বিশ্বের ২য় পারমানবিক শক্তি ছিল, সেখানকার লোকজন সবচেয়ে বেশী পারমানবিক অস্ত্র বিরোধী ছিল।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

আটলান্টিক বলেছেন: চীনারা নিশ্চয় মুখ কালো করে বসে আছে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এক সময় হোয়াংহো নদী ছিল চীনের দু:খ, এখন চীন পৃথিবীর দু:খ

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আইচ্চা চাঁদগাজী ভাইএইসব চীনাফিনা আর রাশিয়া কুরিয়া এবং আমেরিকা এই শালারা কোনদিনকি ধংস হবে না। :)
এদের উপরিজুপরি তান্ডবে সারা বিশ্ব শেষ হয়ে যাচ্ছে। :(

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা, রাশিয়া, কানাডা, ইউরোপের একাংশ, চীনা ও ভারতের কিছু, এবং আরবরা মিলে গত ৫০ বছরে বিশ্বের ৫০০ বছরের সমান সম্পদ ভোগ করেছে, এরা বিশ্বকে নিশেষ করে করে দিচ্ছে; এরা তেল শেষ করে দেবে ১৫০ বছরের মাঝে, গ্যাস শেষ করবে ৩০০ বছরের মাঝে, পানি শেষ করবে ১০০ বছরের মাঝে, সমুদ্র খালি করবে ১০০ বছরের মাঝে; এদের না থামালে মানব জাতির বিরাট অংশ অকালে হারিয়ে যাবে।

চীনারা যেখানে খায়, সেখানে পায়খানা করে, মাটিসহ নষ্ট করে ফেলে; আমারিকান, চীনা ও ভারত মিলে আকাশের ওঝন লেয়ার নষ্ট করে ফেলছে। এদের থামানোর দরকার।

তবে, এরা ধ্বংস হওয়ার আগে এশিয়া ও আফ্রিকার মানুষজন ধ্বংস হয়ে যাবে; এরা সায়েন্স, টেকনোলোজী বেশী বুঝে ও শ্রম দেয়, নিজের মানুষের কাছে এরা সৎ

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২০

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: চীন হ্যীনম্যনতা সম্পন্ন জাতী না বলে,প্রপার পলেটিশিয়ান জাতি বললে কি ভূল হবে???

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভুল হবে; ওরা বিশ্বের সম্পদ দখলের চেস্টায় আছে; ওরা উত্তর কোরিয়াকে ব্যবহার করে, সারা বিশ্বকে জিম্মি করার চেস্টা করেছে। ওরা রোহিংগা হত্যায় বাধা দেয়নি বার্মাকে, বরং সাপোর্ট করে যাচ্ছে।

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



পারমাণবিক বোমা আছে পনের হাজারের কম বেশি। তারা কয়টা ধ্বংস করতে পারছে?



কি সব কারনে নোবেল দেয় এটাই বুঝি না...

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



নোবেল হলো কোন গবেষনা, কিংবা কর্মের জন্য স্বীকৃতি; তবে, আইক্যান এনজিও হওয়ায় উহার ক্ষমতা সীমিত থাকবে। পারমানবিক অস্ত্র ধ্বংসের জন্য জার্মানীর মার্কেল যদি বিশ্বকে ডাক দেয়, মানুষ তাতে সাড়া দেবে।

৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

আমার আব্বা বলেছেন: খুব ভাল হয়েছে লিখাটি ধন্যবাদ । আর একটি ভয়ংক অস্ত্র মাদক বিষয়ে লিখবেন আসা করচ্ছি যদি সময় হয় কখন ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাদক নিয়ে বাংলাদেশে যুদ্ধ করার সময় হয়েছে; মাদক ব্যবসায়ীরা পাকী সৈন্য কিংবা রাজাকারের সমান

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি এত কিছু জানতাম না। বিস্তারিত জেনে বেশ লাগল।
এবং এই মন্তব্যটা জোশ হয়েছে-
এক সময় হোয়াংহো নদী ছিল চীনের দু:খ, এখন চীন পৃথিবীর দু:খ

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে, চীন এখন পৃথিবীর অনেক দু:খের কারণ; চীন রোহিংগাদের বেলায় যে ভুমিকা নিয়েছে, এখান থেকে অনুমান করা সম্ভব।

১১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Hi.

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


হ্যালো, ব্লগে স্বাগতম!

১২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Ghuman na?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজকে সকাল ৫টার পর উঠে গেছি; আমি এই রকম সময়ে বরাবরই উঠে যাই।
আপনি আপনার পছন্দনীয় বিষয়ে লিখুন; বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম নিয়ে।

১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বাকশাল নিয়ে আপনার কোন লেখা আছে?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছিলো, মনে হয় মুছে ফেলেছি

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: প্রতিমন্তব্যও মুছে ফেলেছেন। হে হে। যাইহোক, কোন আনবায়াসড সোর্স দিতে পারবেন জানার জন্য?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

শেখ সাহেবের শেষ রাজনৈতিক বিশ্বাস ও সৃস্টি ছিলো বাকশাল; আমি নিজেই সেটাতে বিশ্বাসী ছিলাম ও আছি।

উনার সময় রাজনৈৈক ভাবনাকে বিশ্লষণ করে লেখার মতো লোকজন ছিলো না; ২/১ জন ভুল টুল লিখেছিল, কারো কথা মনে নেই।

মন্তব্য মুছার কারণ হলো, আমি মনে করেছিলাম যে, ড্রাফট করেছিলাম; পরে মনে পড়লো, এক ঘনিস্ঠ মুক্তিযোদ্ধার অনুরোধে পোস্টটি মুছে দিয়েছিলাম।

১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: বাংলাদেশে দিলে কোন ব্যাক্তি নয় বরং বাংলাদেশকে দেওয়া উচিত। বাংলাদেশে শরনার্থী কোন এক ব্যাক্তি স্থান দেয়নি। আগে যারা দিয়েছে তাদেরও অবদান রয়েছে।

বাংলাদেশে এখন যে প্রধানমন্ত্রী সুযোগ দিয়েছে তিনিই আবার ২০১৬সালে যায়গা না দেওয়ায় হাজার হাজার রোহিঙ্গা সাগর পথে পাড়ি দিতে গিয়ে নিহত হয়েছে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের ব্যাপারে, বাংলাদেশের মানুষের কথা লিখেছে পশ্চিম, সরকারের কথা তেমন লিখেনি।

১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪০

তারেক ফাহিম বলেছেন:
রিফিউজীদের প্রতি দয়া প্রদর্শনের জন্য যদি নোবেল দেয়া হয় কোনদিন, তাহলে, বাংলাদেশ, কিংবা জার্মানীর চেনচেলর মার্কেল এই পুরস্কারটি পেতে পারেন ভবিষ্যতে


বর্ণনার শেষাংশ ভালো লাগলো।

শেষ ভালো যার সব ভালো তার জয় হওক কামনা করি।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নোবেল কমিটি সব অবদান গণনার মাঝে নিয়ে থাকে।

১৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বরাবরের মত এক পেশে চীনাদের দোষ দিয়ে গেলেন। আম্রিকা কি ধোঁয়া তুলসী পাত?

সম্ভবত আপনি সেফ হওয়ার পর আপনার পোষ্টে আমি প্রথম মন্তব্য করলাম।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার বদনাম বিশ্বে বেশী, কিন্তু সাধারণ আমেরিকানরা বিশ্বের সবার ভালো চায়; দেশে সম্ভব হলে, সাধারণ কোন আমেরিকান ও একজন চীনার সাথে কথা বলে দেখবেন, পার্থক্য বুঝতে আপনার কস্ট হবে না।

১৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

নাজমুল ০৭ বলেছেন: কেমন আছেন আপনি? অসুস্থ ছিলেন নাকি?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ভালো আছি; জার্নির কারনে কিছু সমস্যা হয়েছিল, সেরে উঠেছি।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেসব বিষয়ে আপনার ইন্টারেস্ট আছে, সেগুলো নিয়ে লিখুন।

১৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: নোবেল ধীরে ধীরে ঢাক পেটানো পুরষ্কারের পরযায়ে চলে যাচ্ছে! ভবিষ্যৎ-এ নোবেল সম্ভবত তার গুরুত্ব একেবারেই হারিয়ে ফেলবে!!!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শান্তির নোবেল প্রাপ্ত ব্যক্তিদের নিয়ে অনেকের বিবিধ মত; কোন মানবিক সংস্হাকে দিলে, বিতর্ক কমে আসবে।

২০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো লাগল লেখাটা। :)

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এবারের শান্তির নোবেল নিয়ে বাংগালীরা অনেক উৎসুক ছিলো; পুরস্কার দেয়ার পর, বাংগালীরা বুঝতে পেরেছে যে, এসব বিষয়ে তাদের অনুমান সঠিক নয়।

২১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: বাঙ্গালীর জন্য উত্তর কোড়িয়া,আম্রিকা নিয়ে মাথা ঘামানো আদার ব্যপারীর জাহাজের খবর নেয়ার সামিল। আমাদের প্রতিবেশি দেশ মিয়ান্মার প্রতিমুহুর্তে যুদ্ধের ধমকি দিয়ে লাখা লাখ রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ পাঠাচ্ছে। ব্যপারটা ধামাচাপা দিতে শান্তির নোবেল পাবার গুঞ্জন তৈরী করা হয়েছিল। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার ঘোষনাটা হবার পর জাতি স্বস্তি পেয়েছে। এখন মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করেছে আমাদের আমাদের সামরিক পরিস্থিতি এত দুর্বল কেন? কেন মিয়ান্মার এত দুঃশাহস দেখাচ্ছে? আর কিছুদিন পর মানুষ আর সরকারকে নয় সেনাবাহিনীকে সরাসরি প্রশ্ন করা শুরু করবে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর কি দেশকে প্রতিরক্ষা দেবার সক্ষমতা নেই।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের জাতির অর্থনীতি, আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের মিলিত সম্পদ অনুসারে আমাদের মিলিটারী অনেক অনেক বেশী বড়। আনুপাতিক হারে বিশ্বে সবচেয়ে বড় মিলিটারী হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার।

১৯৭১ সালে, ২ সপ্তাহের ট্রেনিং এ ১ লাখ কৃষকের-ছেলে সৈনিকে পরিণত হয়েছিলেন, যুদ্ধ করে বিজয়ী হয়েছিলেন; কিন্ত ১ লাখ সৈনিকের অস্ত্র বাংলাদেশ সরকারের ছিলো না, অস্ত্র দিয়েছিলো ভারত ও রাশিয়া।

সরকারগুলোর মগজ থাকলে আজকে আমাদের ১০ কোটী সৈনিক থাকার কথা।

বার্মা কোনভাবে বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ করার কথা ভাবছে না। বার্মা যদি সিউর হয় যে, বাংলাদেশ "ARSA"কে সাহায্য করছে, তখন সমস্যার শুরু হবে।

২২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৯

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: ভাবতেও অবাক লাগছে যে বার্মার উস্কানি আপনার চোখে পড়েনি । খোদ প্রধান্মন্ত্রীইতো প্রকাশ্যেই বলছেন যে বাংলাদেশ বার্মার উস্কানি উপেক্ষা করে চলছে। আজকে যোগাযোগ মন্ত্রী বলেছে যে, বর্ডার আর বন্ধ করা হবে না। এসব কিছুই আপনার চোখে পড়ছে না , অবাক ব্যপার। অবস্য আপনার দরকারই বা কি। মানবতার অবতার সেজে বসে থাকার সুযোগ আর কেই বা ছাড়তে চায়।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের মন্ত্রীরা কি বলছেন, সেটাকে মনে রেখে কিছু বলা কঠিন হবে; বাংলাদেশ বার্মার ক্রিমিনাল পদক্ষেপের পরোক্ষ ভিকটিম, বার্মা ও বিশ্ব সেটা বুঝে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.