নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মীয় বিভক্তি জাতীয় ঐক্যকে ধ্বংস করে দেশকে অকেজো করছে

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫



আবির্ভাবের সময়, ইসলাম তখনকার আরবের গোত্রদের মাঝে একতা এনেছিল; সেই একতার ফল, ও ইসলাম ধর্মের পার্শক্রিয়া হিসেবে একটা শক্তিশালী রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করেছিল: মদীনা, মক্কা, ইরাকের কিছু এলাকা নিয়ে এক নতুন রাজ্য গঠিত হয়। মোহাম্মদ (স: ) যখন মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করেন, নগরের শাসনভার তাঁর মানুষদের হাতে ছিলো না। রাসুল(স: )'এর মৃত্যুর সময় নগরীর শাসন ভার উনার লোকজনের হাতে ছিল; এটাই ছিল আরব রাজতন্ত্রের শুরু; খলিফা ওমর (রা: ) ও মুয়াবিয়ার সময়, আরব সাম্রাজ্য দামাস্ক, জেরুযালেম ও আলেকসান্দ্রিয়া অবধি প্রসারিত হয়।

ইসলামের পয়গয়ম্বরের মৃ্ত্যুর সময় ইসলামকে যে অবস্হায় রেখে গিয়েছিলেন, এখন ইসলাম সেই অবস্হানে নেই, ইসলাম মানুষের কাছে আগের যে কোন সময় থেকে বেশী পরিস্কার হয়েছে; ইহা বিশ্বের ২য় বৃহত্তম ধর্ম, ১৬০ কোটীর বেশী মানুষ ইসলামের অনুসারী।

আমেরিকান আক্রমনে ইরাকে সাদ্দাম হোসেনের শাসনের অবসান ঘটার পর, ইরাকের লোকজন ঐক্যবদ্ধভাবে আর সরকার গঠন করার চেস্টা করেনি। সাদ্দামের পরাজয়ের পর, আমেরিকা অবশ্যই তাদের পুতুল সরকার গঠন করেছিল; কিন্তু ইরাকের মানুষ মোটামুটিভাবে শিয়া, সুন্নী ও কুর্দী হিসেবে নিজেদের বিভক্ত করে, দেশকে বিভক্ত করার পক্ষে প্রচেস্টা চালায়; এতে আমেরিকার পক্ষে পুতুল সরকার গঠন আরো সহজ হয়ে যায়। কিন্তু আমেরিকা বরাবরই ইরাককে অখন্ড রাখার চেস্টা করেছে। কুর্দীরা নিজেদের মাঝে ভোট করে, ইরাকে নতুন দেশ গঠনের ঘোষনা দিয়েছে।

একই ঘটনা ঘটেছে আফগানিস্তানে; সোস্যালিস্টদের বিরু্দ্ধে যুদ্ধ করার সময় মুজাহিদরা (অতি ধর্মীয়রা) ঐক্যবদ্ধ ছিল; কিন্তু যুদ্ধে জয়ের পর, তালিবানরা ১৯৯৬ সালে সব ঐক্যের অবসান ঘটায়ে নিজেরা ক্ষমতা দখল করে নেয়, মডারেট মুসলমানদের ক্ষমতা থেকে দুরে রাখে; তালিবানরা ক্ষমতা দখল করে কয়েক হাজার শিয়াকে হত্যা করে।

সিরিয়ায় সুন্নীরা শিয়াদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আমেরিকার সাহায্য নিয়ে গৃহযুদ্ধের সৃস্টি করে, কিংবা সুন্নীদের ব্যবহার করে আমেরিকা সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ লাগাতে সমর্থ হয়; শিয়া সুন্নী যুদ্ধ এখনো চলছে; এদিকে কুর্দিরা শিয়া ও সুন্নীদের বিপক্ষে যুদ্ধ করে যাচ্ছে।

পাকিস্তানে শিয়াদের মাছির মত মারা হচ্ছে, গত ৪ বছরে সুন্নীরা ১০ হাজার শিয়াকে হত্যা করেছে; পাকিস্তানে বিভক্তি ক্রমান্নয়ে বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশে বিভক্তি বিশালভাবে লক্ষনীয় নয়, কিন্তু বিভক্তির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে; রাজনৈতিক ব্যাপার স্যাপার নিয়ে যদি জাতিতে বিশৃংখলা দেখা দেয়, অতি ধর্মীয়রা অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে কিছু করার চেস্টা করবে।

মন্তব্য ৯৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৯৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

আবু আফিয়া বলেছেন: মুসলিম বিশ্বের মাঝে চাই ঐক্য, চাই ঐশী নের্তৃত্ব

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবাই নিজের মতো করে ঐক্য চাইলে, উহাই অনৈক্যর জন্ম দেয়; ঐক্যের জন্য কোন একটা সন্মিলিত ভিত্তি থাকতে হয়।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যে কোন কিছুর ক্ষেত্রে অতি জিনিসটি বড়ই খারাপ। সুতরাং অতি জিনিসটি বর্জন করতে হবে।





ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ নিজের কিংবা নিজের শ্রেণীর মতবাদকে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে, জাতীয় ঐক্যকে টুকরো টুকরো করছে

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ইসলামকে বিভক্ত করা যাবে না। যারা বিভক্ত করে তারা ইসলামের শক্র ছাড়া আর কিছুই না। ইয়াহুদি ও খৃষ্টানরা এটারই সুযোগ খুজতেছে, বিশেষ করে মনাফিকরা, বেশীর ভাগই এই কাতারে শামিল। আল্লাহু যেন মুনাফিকদের হাত থেকে রক্ষা করেন। আমিন।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহুদী, খৃস্টানরা পাকিস্তানের শিয়াদের মারার পরিবেশ সৃস্টি করছে? লজিকবিহীন ভাবনা বলে মনে হচ্ছে।

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্টের কনক্লুশনে খাঁটি কথা বলেছেন!


১ নম্বর মন্তব্যের প্রতি উত্তরটাও সুন্দর হয়েছে!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুঝার চেস্টা করছি, লজিক্যালী সঠিক রাখার চেস্টা করছি

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ঠিক বলেছেন,

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মকে ধর্মের স্হানে রেখে, জাতীয়তাকে জাতীয়তার স্হানে রাখার চেস্টা করার সময় হয়েছে।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



কুর্দিস্তান একটি সুবিধাভোগী আন্তর্জাতিক গ্যাং এর স্বপ্নের রাজ্য..

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কুর্দীরা স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর, তুরস্ক ও সিরীয় বাহিনীর মুল লক্ষ্যে পরিণত হবে, ইরানও তাদেরকে টার্গেট করবে।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: মানব জাতির উন্নয়ের জন্য ধর্মকে দূরে সরিয়ে রেখে ঐক্য স্থাপন করতে হবে। ঐক্য হবে মানবতার।
ঐক্যর মধ্যে ধর্ম আসলেই বিরোধ তৈরি হবে।
আজকে দুবাই এত উন্নত হল কি করে? কারন তারা ধর্মকে ধর্মের জায়গায় রেখেছে। মধ্য পাচ্যের অন্যদেশ গুলো কিন্তু দুবাই এর মতো উন্নত হয়নি।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতীয় ঐক্যের জন্য রাজনীতি, অর্থনীতি, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রাধান্য পাওয়া উচিত; ধর্মের ভিত্তিতে হয়তো "কোয়ালিশন" সম্ভব, কিন্তু জাতীয় ঐক্য সম্ভব নয়।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রসুলুল্লাহের ওফাতের বেশ আগে থেকেই ইসলামে বিভক্তি স্পষ্ট হতে থাকে
রসুলুল্লাহর মৃত্যুর পর আরব এলাকায় উম্মতদের নিরঙ্কুশ আধিপত্য থাকার পরও ৩০০ বছরেও একটি আদর্শ ইসলামি রাষ্ট্র তৈরি করতে পারেনি। এরপর বাকি দেড়হাজার বছরেও কোন আদর্শ ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়নি। সুধু সেই হাদিস-মাহাজাব নিয়ে নিজেদের ভেতর যুদ্ধ বা হাংগামা করে গেছে।
রসুল (স) মৃত্যুর ৩০০ বছর পর মক্কা মদিনার হাজার মাইল দূরে মিশরে বিচ্ছিন্ন ভাবে আবার হাদিসগুলো লেখা শুরু হয়।
হাংগামারত মুসলিমরা নিজেদের ভেতর রক্তপাত হানাহানিকে বৈধতা দিতে নিজেরাই একটি হাদিস বানিয়ে ফেললেন -

"রসুল (স) বলেছিলেন ইসলাম ৭৩ ভাগে বিভক্ত হবে। তার মধ্যে সুধু একটা সহি। বাকিরা সব জাহান্নামি"।
তবে কোনটা সহি বলে যান নি!

মানে ইসলামে আজীবন নিজেদের ভেতর হাংগামা বৈধতা দেয়ার জন্য মোক্ষম একটা হাদিস বা জালহাদিস।
সবাই নিজেরটাকেই সঠিক, একমাত্র সহি মনে করে।
পাকিস্তান ও মধ্যপ্রাচ্যে, ঊ.আফ্রিকা ইত্যাদি এলাকায় একটি গোত্র অপর গোত্রকে মুসলিম মনে করে না, জঙ্গি মুসলিমরা ভিন্নমতাবলম্বি মুসলিমদের কাফেরের চেয়েও বেশী ঘৃনা করে।
বাংলাদেশেই দুজন মোল্লা পাসাপাসি বসিয়ে কথাবার্তা শুনবেন - মতের কোন মিল পাবেন না।

এরপর ইসলাম আরো বিভক্ত হয়ে মাহাজাব উপ-মাহাজাবের নামে ১১৭ ভাগে বা আরো বেশী ভাগে বিভক্ত।

এখন অবস্য নতুন হাদিস বের হয়েছে - "ইসলাম বিভক্তির জন্য দায়ী আমেরিকা রাশীয়া ইসরাইল"
তবে এখনো অনেকে স্বপ্ন দেখে একদিন ইসলামি রাষ্ট্র হবে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামী সাম্রাজ্য, বা আরব রাজতন্ত্র চলার টাইম-লাইনটা ছিল "রাজতন্ত্রের" সময়; রাজতন্ত্রের সময়, আদর্শ দেশ গঠন সম্ভব ছিলো না; কারণ রাজতন্ত্রকে ক্রমাগতভাবে অন্য সাম্রাজ্যগুলির হুমকির মুখে থাকতে হতো। এখন সময় হয়েছে আদর্শ দেশ গঠন করার

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হিসেবটা সেরকমই মনে হচ্ছে
অতি ধর্মীয়রা সবসময় ভাল করতে গিয়ে শেষমেশ খারাপই করে চলেছে!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় জীবন সবার ভালো হোক; কিন্তু সেটা যেন পুরো জাতিকে খন্ড খন্ড না করে, দেশকে যেন বিফল দেশে পরিণত না করে।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৩

আবু আঈমান বিন শাহাদাত বলেছেন: একতার জন্য প্রথম শর্ত অন্যের মত ও পথের প্রতি গভীরতর উদারমনা ভাবনা

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই যুগে, একতার জন্য সন্মিলিত ইন্টারেস্ট ও ভিত্তি থাকতে হবে; বহু সংস্কৃতির মানুষকে এক জাতি, এক দেশ হয়ে থাকার জন্য মানুষের মৌলিক অধিকারের প্রতিষ্ঠা, ধর্মীয় স্বাধীনতা দিতে হবে।

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

কানিজ রিনা বলেছেন: হযরত মোহাঃ সাঃ জানতেন বা বুঝতে
পেরেছিলেন ইসলাম খন্ডিত হবে। তাইত
তিনি বলে ছিলেন দলে বিভক্ত ইসলামীক
জাতির উপর লানত নেমে আসবে।
হয়ত মুসলিমরা সেই লানত যুগ অতিক্রম
করছে। মোহাঃ সাঃ ওফাতের পর পরই
দলিও বিভক্তি শুরু সিপ্ফিনের যুদ্ধ দিয়েই
দলিয় বিভক্তি প্রতিষ্ঠা পায়।
মোয়াবিয়ার সময় রাজ তন্ত্র জেগে উঠে
একে একে নবী মোহাঃ সাঃ বংশধরকে
নিপাতের নামে সহীদ করা হয়। তার প্রমান
ইয়াযীদ মোয়াবীয়ার দুঃচরিত্রহীন ছেলের
ক্ষমতার দম্ভে ইয়াজীদের গভর্নর সীমার
প্রিয়নবী মোহাঃ সাঃ প্রিয় দৈহিত্র হুসাইন রাঃ
বংশধর সমুলে নির্মম বর্বরতার শিকার হয়ে
সহীদ হন। মোহাঃ সাঃ বংশধর নিপাতের
সাথে অসংখ্য হাদীসের কোরাআনের বিশ্লেশন
দলিলাদী যা মোহাঃ সাঃ মৌখিক উপসংহার
কাগজ পত্র পুড়িয়ে ফোরাত নদীতে ভাসিয়ে
দেওয়া হয়।
এরপর ২০০ বছর পার হয়। যত হাদীস বর্নিত
সবই কাছের সাহাবীদের বংশধরের মুখস্ত
বানী হাদীসে প্রতিষ্ঠা পায়। কোরআন দ্বারা
প্রমানিত। না হলে সেটাকে বানোয়াট হাদীস
বলে প্রমান হয়। এমন কি হযরত আয়সা
রাঃ আনঃ মুখের হাদীসও ভুল বলতে
দীধা করেনা একদল খারেজী মুসলিম যারা
ইয়াজীদের আমলে সংগঠীত ছিল।
সেইসব খারেজী মুসলিম আজও নিজেদের
বানানো হাদীস বহন করে দলিও কন্দলে
লিপ্ত।
ইসলামের ভিতর যতই দলিয়গত বিভক্তি ছিল
কিন্তু তিন দশক আগেও এতটা হিংসাত্বক
দন্দ ছিলনা। ইরাক আফগান যুদ্ধের পর
থেকেই বেশী শিয়া সুন্নি কন্দল সেই সাথে
আরও ডজন ডজন দলে বিভক্ত।
আর আমাদের মুসলিমরা দলিয় বিভক্তির
দুর্বলতায় বিধর্মী ক্ষমতাবানরা মুনাফেক
জাতীয় মুসলিমদের ভিতরে ঢুকে যুদ্ধ লাগাচ্ছে।
তাই আজ বড়ই প্রয়োজন মুসলিম বিশ্ব এক
হওয়া।
আম নাম একটাই কিন্তু নানান প্রকার আম
টক আম মিষ্টি আম, নাম তো আম নানান
প্রকার। ঠিক ইসলামের নাম একটাই নানান
রকম দলে বিভক্তি তা নিয়ে এখন কোন্দল
ভুলে যাওয়া জরুরী।
ইরানের প্রেসিডেন্ট রহিঙ্গা বর্বরতার
নিন্দা জানিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে
অথচ আমরা বাংলার সুন্নি মুসলিমরা জানি
ইরানীরা শীয়া মুসলিম।
আর চাঁদগাজী কোথায় পড়েছেন নবী মোহাঃ
সময় রাজতন্ত্র শুরু হয়েছিল। এটা সম্পুর্ন
ভুল। অনুরোধ করব কোনও ইসলামিক
পন্ডিত ব্যাক্তির সাথে আলচনা করুন।
জীবনের শেষে এসে ইসলাম সম্পর্কে জানুন
ও জানান কোনটা সত্য। অসংখ্য ধন্যবাদ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলেকজান্ডারের বিশ্ব জয় থেকে শুরু করে অটোম্যানদের পরাজয় (১ম বিশ্ব যুদ্ধ) অবধি সময়টাকে "রাজতন্ত্রের সময়" হিসেবে করলে, রাসল (স: )'এর সময়ে যে আরব সাম্রাজ্য গঠিত হয়, সেটা রাজতন্ত্র, সেটাকে আপনি যেকোন নাম দিন না কেন, সেটা কিন্তু রিপাবলিক ছিলো না।

সব ধর্মেই, ধর্ম পালনকারীরা গোত্র, এলাকা, ভাষা, সাংস্কৃতিক দিকে থেকে এক সময়ে বিভক্ত হয়েই আসছিলো। ফলে, যে বিস্তীর্ণ এলাকায় ইসলাম প্রচারিত হয়েছে, এতে বিভক্তি থাকা সম্ভব। সেই বিভক্তি কিভাবে জাতি ও দেশের উপর প্রভাব ফেলছে সেটা বুঝতে হবে।

খৃস্টান ধর্মে বড় বড় বিভক্তি আছে, দেখতে হবে, সেটা আমেরিকাকে ভাংগার দিকে নিচ্ছে, নাকি সিভিল-ওয়ার কিংবা সামাজিক বিভক্তির কারণ হচ্ছে! ইরাকে শিয়া, সুন্নী, কুর্দি আলাদা হয়ে গেছে সবদিক থেকে, ইহয়েমেনে তাই ঘটেছে, সিরিয়ায় যুদ্ধ চলছে।

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

এম ডি মুসা বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বড় বড় ধর্মগুলো প্রচারিত হয়েছিল সাধারণ মানুষের জীবনেকে যথাসম্ভব শান্তিপুর্ণ করতে।

১৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

আমার আব্বা বলেছেন: চমৎকার লিখা আপনি কে আপনি কি করেন

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সাধারণ ব্লগার, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রজন্মের সদস্য, সাধারণ চাকুরীজীবি

১৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: ভাল হয়েছে

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলোর সমাধান করতে না পারলে, বেশীরভাগ মুসলিম প্রধান দেশগুলো অকেজো রাস্ত্রে পরিণত হবে সময়ের সাথে।

১৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

জাহিদ হাসান বলেছেন: MdMusa বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।ইসলাম শান্তির ধর্ম ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সময়ের সাথে অনেক কিছু বদলাতে বাধ্য; সাধারণ বেদুইনরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ফলেই ইসলামিক সাম্রাজ্যের উদ্ভব ঘটেছিল

১৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মুসলিমদের মধ্যে এসব বিভক্তি গুলোই সবচেয়ে বড় সমস্যা।
এই শিয়া সুন্নি, কুর্দি এগুলো মুসলিমদের শান্তির পথে বাধা

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিরিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান ও ইয়েমেনকে এখন কোটামুটি অকেজো দেশ বলা চলে; অথচ, এইসব দেশের মানুষ যদি ধর্মীয় বিভক্তিকে দুরে রেখে, বর্তমান অবস্হা হেকে বের হওয়ার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়, এই দেশগুলো সমস্যা থেকে বের হতে পারবে।

১৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধর্মীয় বিভক্তি মোটেও ভালো ফল বয়ে আনে না। তাই সবার উচিত শুদ্ধ ও সঠিক ধর্ম চর্চা করা। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার কথা হাদীসেই বলা আছে...

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামের মুল ৪টি বিভাগের প্রতিটি বিশ্বাস করেন যে, তারাই বিশুদ্ধ; বাড়াবাড়ি ভয়ংকর যুদ্ধ ও হত্যাকান্ডের রূপ নিয়েছে গত ১৪ বছর।

১৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মানিজার বলেছেন: ধর্ম নিয়ে মানুষ পার্ট হয়ে যায় । ধর্ম বাদ দিলেই তো হয় ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মকে প্রতিস্ঠিত করার জন্য নবী, রসুল, অবতারদের পাঠানো হয়েছে; ধর্মকে বাদ দেয়ার জন্য কাউকে পাঠানো হয়নি

১৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০১

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: আপনি ইসলাম ধর্মের দুইটি সম্প্রদায়(শিয়া ও সুন্নী)-এর সাথে কুর্দীদেরকেও আরেকটি সম্প্রদায় হিসেবে চিহ্নিত করেছেন যেটা ঠিক নয়। যতদুর জানা যায়, কুর্দীরা শিয়া-সুন্নীদের মত ধর্মীয় কোনো গোস্ঠী নয় বরং তারা এলাকাভিত্তিক জাতি যারা মুলত: সুন্নী(৯৮%) ও বাকি ২% শিয়া ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। ইরানের কুর্দিস্তান অন্চলে বাস করত ও পরে সিরিয়া, ইরাক ও তুরস্কে ছড়িয়ে পড়ে।

তবে, লেখার মুল সুরের সাথে দ্বিমত করার কোন কারন নেই, ভাল হয়েছে।

ধন্যবাদ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



কুর্দীরা মুলত সুন্নী, তবে তারা ইরাক, সিরিয়া ও তুরস্কের অন্য সুন্নীদের মতো নন, তারা আলাদা মসজিদে যান। আমি ওয়াহাবী, আহমেদিয়াদের কথা যোগ করিনি।

২০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫২

NurunNabi বলেছেন: আপনি আহমদিয়াদের কথা কিভাবে যোগ করতে পারেন যেখানে তারা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানি (মৃত : ১৯০৮ ইং)-কে নবী রাসূল স্বীকার করে। যদিও সাধারণ মুসলমানদের ধোকা দিতে তারা এ স্পর্শকাতর মতবাদ গুলো অত্যন্ত কলাকৌশলে চেপে রাখে।

আপনার লেখাটি আমি পড়েছি। তবে আমি বর্তমানের শিয়াদের অনেকটা উদার মনে করি। তবে আমি বিশ্বাস করি যে, তারা মূলধারার মুসলমানদের ভেতরে পড়েননা। কারণ তাদের বিশ্বাস মতে, তাদের দ্বাদশ ইমাম মুহাম্মদ হাসান আসকরী (যাকে তারা ইমাম মাহদী বলেন) তিনি নাকি কুরআনের আসল কপিটি নিয়ে লোকচক্ষুর অন্তরাল হয়েগিয়েছেন। কেয়ামতের পূর্বে তিনি সেই কুরান সাথে নিয়ে আবার আত্মপ্রকাশ হবেন। (নাউজুবিল্লা)। এসব কল্পিনির্ভর কথাবার্তা শিয়াদের বইতে পাওয়া যায়। যাদের দাবি, কুরান ২৭ পারা। নাউজুবিল্লা। তারা ইসলামের প্রথম তিনজন খলিফার সাথে অশ্রদ্ধাজনক কথাবার্তা বলে এবং লেখে। যাইহোক, এসব বিশ্বাস মোটেও গ্রহণযোগ্য হতে পারেনা। তাই পৃথিবীর যেখানেই কেউ না কেউ মুসলমান হচ্ছে তারা কিন্তু বুঝেশুঝেই "সুন্নী মুসলিম" হচ্ছেন। তবে রাজনৈতিক ভাবে সুন্নী প্রধান রাষ্ট্র গুলো নিজেদের মধ্যে যথেষ্ট অমিল। এটি বড়ই অসহনীয়।

যাইহোক, এ ব্লগে এবং আপনার পোস্টে এটাই আমার প্রথম কমেন্ট। আমি সাধারণত কাদিয়ানী ফেতনা নিয়েই সচেতন মূলক লেখি। কারণ অনেক মুসলমান জানেইনা এরা কারা?

মুসলমান বনাম কাদিয়ানী আকিদাগুলো (২০টি) পড়তে ক্লিক করুন। http://www.markajomar.com/?p=3343

লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, ওয়াসসালাম।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৪০০ বছরে পৃথিবী বদলেছে, মানুষ বদলেছে, রাজনীতি বদলেছে; এগুলোর প্রভাব ধর্মের উপর পড়েছে। বর্তমানে বেশীরভাগ দেশ মুলত: রিপাবলিক, মানুষের স্ব-শাসিত দেশ।

মানুষ নিজকে নিজে শাসনের জন্য জাতীয় ঐক্যের দরকার, না হয় দেশগুলো অকেজো হয়ে যাবে, যেভাবে ইরাক, ইয়েমেনে, সিরিয়া প্রায় অকেজো দেশে পরিণত হয়েছে।

২১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

গ্রীনলাভার বলেছেন: আমার মনে হয়, পৃথিবীর অনাদিকাল থেকে ধর্মকে কেউ অস্বীকার করতে পারছে না। বোঝাই যাচ্ছে ভবিষ্যতেও পারবে না। ধর্মকে হাতিয়ার করে ব্যবসা করছে বিধর্মি মুর্তি পুজকেরা আর হিংসুকেরা। ভারত উপমহাদেশে ৮০০ বছর মুসলিম শাসকেরা শাসন করেছে। এখনকার মতো এতো ভয়াবহ পরিস্তিতি ছিল না। যোধাবাই-আকবর, নজরুল-প্রমিলা এরা কি এদেশে বসবাস করেন নি? আপনি কি মনে করেন হিংসুক ইংরেজরা দিকবিদিক জ্ঞানশুন্য হয়ে পাগান হিন্দুদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়েছে? সবকিছু পরিকল্পনা মতোই চলছে, চলেছে, চলবে। আপনার আমার বোঝা নাবোঝায় কিছু যায় আসে না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইরাককে বিভক্তি নিয়ে যুদ্ধ হচ্ছে, পাকিস্তানে মানুষকে প্রাণ দিতে হচ্ছে।

২২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আগে মুসলমানদের মধ্যে একতা দরকার। শিয়া সুন্নি বিরোধের অবসান করতে হবে। অন্যের ধর্মকে আড়চোখে দেখা বাদ দিতে হবে। আর বিশেষ করে অতিধর্মিয় মনভাব বর্জন করতে হবে। হিংস্রতা পরিহার করে শান্তির মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিয়া-সুন্নী সমস্যা সকল আরবদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে ভয়ানক পর্যায়ে বিদ্যমান; এই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা সম্ভব?

২৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

জীবন সাগর বলেছেন: আমার জন্য একটু দোআ কইরেন মুরুব্বি.....

ধর্ম যদি মানুষের পরিচয় বহন করে তাহলে আর মানবতার জন্য দুনিয়া জুড়ে এত কান্নাকাটি কেন !!

মুসলমানরা তাদের ধর্মের বৈশিষ্ট্য থেকে দূরে সরে যাচ্ছে দিনদিন....!!

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পৃথিবীর সাথে মানুষ, ধর্ম সবই বদলাচ্ছে; কিন্তু কিছু দেশ এতে ধ্বংস হয়ে গেছে।

২৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

জীবন সাগর বলেছেন: যে দেশগুলো ধ্বংস হয়েছে হচ্ছে সেগুলোর জন্য তারা নিজেরাই দায়ী (আমার এমনটাই মনে হয়)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি [email protected] ইমেইল করেন; বলবেন যে, আপনাকে সাহায্য করতে; অভিযোগ করবেন না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


অবশ্যই তারা নিজেরাই দায়ী; কিন্ত ধ্বংসের পেছনে কি কি কারণ কাজ করছে, সেটা আমাদেরকে বুঝতে হবে; না হয়, আমরাও ষেই ধরণের সমস্যার মাঝে প্রবেশ করতে পারি; কারণ, ওদের সাথে আমাদের কিছু কিছু মিল আছে।

২৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

আরমান আরজু বলেছেন: বিভক্তি মানুষে মানুষে, ধর্মে নয়। মানুষই নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করেছে। আর এর ফলেই ধর্মীয় বিভক্তি। আমি মনে করি ধর্ম এবং ধর্মের মর্ম না বুঝে কারোরই ধর্ম নিয়ে লেখা উচিত নয়। আগে ধর্ম কী বুঝার চেষ্টা করুন, না বুঝলে চুপ থাকুন। আন্দাজে ঢিল মেরে হাসির পাত্র হওয়ার কোন মানে দেখি না। পৃথিবীতে এমনিতেই হাসির পাত্রের লোকের সংখ্যা বেড়ে চলেছে! এবং তা ধর্মকে কেন্দ্র করেই।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার খুবই ইচ্ছা ছিলো আন্দাজে কিছু ঢিল মারার; এখন একটু ভালো লাগছে।

২৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৩

জীবন সাগর বলেছেন:

অবশ্যই তারা নিজেরাই দায়ী; কিন্ত ধ্বংসের পেছনে কি কি কারণ কাজ করছে, সেটা আমাদেরকে বুঝতে হবে; না হয়, আমরাও ষেই ধরণের সমস্যার মাঝে প্রবেশ করতে পারি; কারণ, ওদের সাথে আমাদের কিছু কিছু মিল আছে। - একদম ঠিক, ওদের সাথে আমাদের দেশেও কিছুটা মিল আছে (যদিও আমার কাছে মনে হয় বেশিই মিল আছে।) কারণ, এই তো কয়েকদিন আগের ঘটনা, দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির জন্য বাঁশের কেল্লা (অনেকেই বালের কেল্লা বলে ডাকে) নামক একটা সাম্প্রদায়িক মিথ্যাচার প্রচারকারী ফেসবুক পেজ থেকে এক ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে যে মসজিদ ভাঙো মসজিদ ভাঙো স্লোগান দিয়ে। কিন্তু আবাল ছাগল গুলি এডিট করেছে তা মানুষে সহজেই বুঝতে পারায় হয়তো কিছু হয়নি। কিন্তু আশ্চার্য্য লাগছে কিছু ছাগল এডিট করা ভিডিও দেখেই বিচার বুদ্ধি খেয়ে কল্লা কাটো, মন্দির ভাঙো বলে শ্লোগান তুলেছে দেখি!
কাজেই বলাই যায় এদেশে ছাগলের অভাব নেই কোন অংশেই। তাইতো, মাঝেমধ্যে নিজ দেশের জন্য একটু নয়, অনেটাই চিন্তা এসেই যায়...

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


জামাতের ৭৭ বছরের রাজনীতি মানে ১৯৫৩ সালে লাহোরে আহমেদিয়াদের গণহত্যা ও ১৯৭১ সালের গণহত্যা; এখনও ওরা আগের পথে আছে।

২৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইসলাম মানব জাতিকে আল্লাহ প্রেরিত সত্য গ্রহণ ও তাঁর নবীর ইত্তেবা করতে আহবান জানিয়েছে। কোন মানুষের ব্যক্তিগততবাদের অনুসরণ করতে কখনই বলেনি। মানুষ যেহেতু ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, তাই মানব রচিত কোন মতবাদই, সে মতবাদ ধর্মীয়, রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক যাই-ই হোক না কেন, প্রকৃত সত্যের সন্ধান দিতে পারে না। সেই মতবাদে পৃথিবীতে শান্তিও আসতে পারে না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানব সমাজকে তার জীবন, চিন্তা ও বোধশক্তিকে সঠিক রাখার জন্য লজিক্যালী ভাবতে হয়েছে, ভাবতে হচ্ছে; লজিকের বাহিরে কোনকিছু সম্পর্কে মানুষের ধারণা পরিস্কার নয়।

২৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:০৭

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: লেখক চাঁদগাজি সাহেব বলেছেন,

( আবির্ভাবের সময়, ইসলাম তখনকার আরবের গোত্রদের মাঝে একতা এনেছিল; সেই একতা, ইসলাম ধর্মের "পার্শক্রিয়া" হিসেবে একটা শক্তিশালী "রাজতন্ত্রের" প্রতিষ্ঠা করেছিল: মদীনা, মক্কা, ইরাকের কিছু এলাকা নিয়ে এক নতুন রাজ্য গঠিত হয়। মোহাম্মদ (স: ) যখন মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করেন, নগরের শাসনভার তাঁর মানুষদের হাতে ছিলো না। "
রাসুল(স: )'এর মৃত্যুর সময় নগরীর শাসন ভার উনার লোকজনের হাতে ছিল; এটাই ছিল আরব "রাজতন্ত্রের" শুরু;" )

জনাব, আপনি ইসলাম বিষয়ে এই পোষ্টে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দিয়েছেন। আপনি কি জানেন না ইসলাম কখনোই রাজতন্ত্র সমর্থন করে না। অথচ আপনি মুসলিম হয়েও ইসলামি শাসনতন্ত্রকে "রাজতন্ত্র" হিসেবে উল্লেখ করলেন। রাজতন্ত্রে তো রাজার পরে তার অাসনে রাজার পুত্র রাই শাসক হয়। কিন্তু ইসলামে খলিফা তো রাজা হন না। বরং ইসলামি খলিফার উপর সমস্ত জনগন স্বতস্ফুর্তভাবে বায়আত গ্রহন করে। এটাকে কি রাজতন্ত্র বলে? কোন খলিফা তো তার সন্তানকে শাসক করে যাননি। ইসলামি খলিফা দের উপর জনগনের এতই সমর্থন ছিল যে সামান্য সংখ্যক লোকও খলিফার বিরোধিতা করত না। তাছাড়া খলিফা গন এমনি ন্যায়পরায়ন ছিলেন যে তাঁরা নূন্যতম সম্পদও অবৈধভাবে অর্জন - গ্রহন করতেন না। তাই তো দেখা যেত খলিফাটারাই অত্যন্ত দরিদ্র থাকতেন।

জনাব ইসলাম সম্পরকে আরও লেখাপড়া করুন। ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কারবালার গৃহযুদ্ধটাকে আপনার ভাষায় কি বলা হয়? কয়জন খলীফার প্রাণহানী ঘটেছে? এগুলো কোন তন্ত্রে ঘটেছিলো?

২৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধর্মীয় বিভক্তি জাতীয় ঐক্যকে ধ্বংস করে দেশকে অকেজো করছে এবং করবে।

এতে করে একটি জাতি অধপতনের শেষ সীমায় দ্রুত পৌঁছে যায়।

রাজতন্ত্র ও খেলাফত এক জিনিস নয়।

ইসলাম পৃথিবীর ১ম বৃহত্তম ধর্ম। খৃষ্টানরা এতদিন মিথ্যা দাবী করে আসছিল। বছর কয়েক আগে কোথায় যেন তথ্য উপাত্তসহ পড়েছিলাম।

যেহেতু বিশ্ব মিডিয়া ইহুদিদের হাতে নিয়ন্ত্রিত।তাই ইসলামের সঠিক তথ্য পরিবেশিত হয়না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইসলাম হয়তো পৃ্থিবীর একমাত্র ধর্ম, সেটারই বড় ৪ শাখা আছে; ইরাকে, বড় ৩ শাখা ইরাক ভেংগে ৩ টুকরা করতে চাচ্ছে, এবং প্রত্যেকে তেলের এলাকাগুলো দখল করতে চাচ্ছে; আপনাকে কোন ইহুদী নিশ্চয় কন্ট্রোল করে না, আপনি মুসলমান, আফগানিস্তানে তালেবান এলাকায় গেলে আপনাকে আটকায়ে ফেলবে, পছন্দ না হলে মেরে ফেলবে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলেকসান্দ্রিয়া, দামাস্কাস, জেরুযালেম কেন যুদ্ধ করে জয় করা হয়েছিলো? খিলাফতের কি গুণের কারণে উহাকে রাজতন্ত না বলে, অন্যতন্ত্র বলা হবে?

৩০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: শিয়া-সুন্নী সমস্যা সকল আরবদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে ভয়ানক পর্যায়ে বিদ্যমান; এই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা সম্ভব?
তা হইতো আদৌ সম্ভব না।কারন মুসলিম জাতি একটা হিংসা পরায়ন জাতি।নিজেদের কে নিজেরা শত্রু মনে করে। সেই সুবাদে পরাশক্তি গুলো ব্যবহার করছে আমাদের। বিশ্বাস ভংগতা বিশ্বাসঘাতকতা এখন আমাদের কালচার ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিয়া-সুন্নী সমস্যা সমাধানের জন্য শক্তিশালী রাজনোইতিক দল, কিংবা সৈন্য বাহিনীর দরকার।

৩১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: অযথা তর্ক করে কোন লাভ নেই। যে সব কিছুই নেগেটিভ দৃষ্টিকোন থেকে দেখে তাকে কেউ বুঝাতে পারবে না। কারবালার এক ঘটনাতেই ইসলাম সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে পড়লেন? এটা গৃহ যুদ্ব ছিল না। ছিল ক্ষমতার দ্বন্দ। আর ইসলাম কোন মনগড়া ধর্ম নয়। যাকে যেভাবে খুশি সেভাবেই চিত্রায়িত করবেন।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"এটা গৃহ যুদ্ব ছিল না। ছিল ক্ষমতার দ্বন্দ। "

আরবী রাজতন্ত্র আরবী ভাষায় খিলাফত নাম দিয়েছিল; তুর্কিদের রাজতন্ত্রের নাম ছিল সুলতানাত, বৃটিশের রাজতন্ত্রের নাম ছিল মোনার্খী; নামে কিছু আসে যায় না।

আমি ইসলাম ধর্ম নিয়ে আলাপ করছি না, ইসলামের বিভক্তির ফলাফল নিয়ে আলাপ করছি

৩২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ গ্রিন লাবার

গর্দভ কোথাকার ! ৮০০ বছর মুসলিম ভারত শাসন করার পূর্বে ভারত আদি কাল থেকে হিন্দু দের দ্বারা শাসিত ছিল। মুসলিম দখলদাররা আপনার পূর্বপুরুষদের ধর্মান্তরিত না করলে এখন আপনার পদবী সেন/ সিংহ/ গুপ্ত হত। নিজের পূর্ব পুরুষদের সম্মান দিতে শিখুন।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পৃথিবী সব পদবীর মানুষের জন্য; কিছু কিছু পদবীর লোকেরা নিজের প্রতিবেশীকে হত্যা করছে শুধু পদবীর জন্য; ১৯৭১ সালে, আপন পদবীর জল্লাদিগকে কাছ থেকে অনুভব করার সুযোগ আমার হয়েছিল; আপনারজন্য সেই ভয়ংকর সুযোগ যাতে না আসে, সেটার জন্য আলাপ করছি।

৩৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ গ্রিন লাভার

পাগান হিন্দু ??

তাহলে আপনি ও পাগান । কাবাশরিফ ঘিরে পাক খান, ঘরে কাবা শরিফের ছবি লটকে রাখেন। সেটা কে কি বলবেন?

একটা উল্কা পিণ্ড কে ধরে ভক্তি ভরে চুমু খান, সেইটা কে কি বলবেন?
পাহাড়ে গিয়ে কল্পিত শইতান কে পাথর ছুঁড়ে আসেন। এইটা কে কি বলবেন ?

যদি সত্যিকারের নিরকার আল্লাহর উপাসক হতেন তাহলে ঘরে বসেই তাঁর ইবাদত করতেন। লাখ টাকা খরচ করে সৌদি যেতেন তা উপরের উল্লিখিত কাজ গুলো করতে।

৩৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯

সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ গ্রিন লাভার

হিন্দু রা যেমন গঙ্গা জল কে পবিত্র, সর্বরোগ নিরাময়কারী ভাবেন। ভারত থেকে প্লাস্টিক বোতলে ভরে বাংলাদেশে নিয়ে যান হিন্দুরা। তেমনি আপনি ও যমযম এর জল কে পবিত্র, সর্বরোগ নিরাময়কারী ভাবেন।বোতলে ভরে বাংলাদেশে নিয়ে যান

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগার গ্রীন লাভার হয়তো এই পোস্টে আসছেন না এখন।

হিন্ষুদের মাঝেও বিভক্তি আছে, তবে উহা দেশকে এখনো যুদ্ধের দিকে ঠেলছে না।

৩৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ লেখক

তাহলে আমার কমেন্ট গুলো ডিলিট করে দিন। কমেন্ট গুলো শুধু মাত্র উক্ত ব্লগারের জন্য ছিল।


০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেখা যাক, উনি পোস্টে ফেরত এসে আলোচনা করেন কিনা, না হলে আমি ১ দিন পর মুছে দেবো।

৩৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এই ধর্মীয় বিভক্তি শুধুমাত্র নির্দিষ্ট দেশ বা জাতিকেই নয়, পুরো ধর্মটাকেইতো খাদের কিনারে এনে দাঁড় করিয়েছে........

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম ধর্ম ব্যাপক এলাকায় বিস্তৃত; তবে, এই এলাকার কোনজন পেছনে পড়ে গেছে, এরা যেই ধর্মেরই হোক না কেন, এদের সমস্যা আছে।

৩৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৮

বক বলেছেন: চাদগাজী ভাই,
আপনি যা জানেন তা থেকেই স্পর্ষকাতর বিষয়ে লেখেন। আপনি কি সব ঠিক জানেন? জীবনে কি কখনো একবারের জন্যও মনে হয়নি, আরে আমি তো এটা আগে ভুল জানতাম? যদি কখনো মনে হয় তাহলে জানবেন এই পোস্টের অনেক কিছু আপনি হয়তো ভুল জানেন। আর যদি আপনার জীবনে কখনো এমন মনে না হয়ে থাকে তাহলে জানবেন আপনি মানসিক ভাবে অপূর্ণ।

কুর্দিদের কে উদাহরনে এনে এবং কুর্দীরা মুলত সুন্নী বলে আপনি যেভাবে ইসলামকে বিভক্তির অভিযোগে তুলাধুনা করছেন - সেটা হয়তো আপনি করতেন না যদি জানতেন ওরা কারা। নিচের পোস্ট টি পড়লে কুদিদের সম্পকে জানতে পারবেন। সাথে সাথে এও বুঝতে পারবেন ওদের জন্য কেন আমেরিকা, ইসরাইলের এত দরদ উথলায়।
মালিক তাউশ.. একজন প্রাচীন ময়ুর ফেরেশতা

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কুর্দীদের বড় অংশ মুসলিম, তাদের ধর্ম ইসলাম।
ইয়াজিদীরা কুর্দি, তাদের ধর্ম ইসলাম নয়।

কুর্দিদের বাদ দিলেও, শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী ও আহমেদিয়াদের নিয়ে ইসলামে বড় ৪ বিচক্তি আছে; এবং এরা পরস্পরের সাথে যুদ্ধ করছে।

৩৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: //সবাই নিজের মতো করে ঐক্য চাইলে, উহাই অনৈক্যর জন্ম দেয়; ঐক্যের জন্য কোন একটা সন্মিলিত ভিত্তি থাকতে হয়। //- আপনার প্রতিমন্তব্যে বিশেষ ভালো লাগা রইল! মানুষ হিসেবে প্রথম পরিচয়বোধ যতদিন আমরা অর্জন করতে না পারবো, 'কাজীর গরু' তথা 'শান্তি' কেতাবেই থেকে যাবে।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার ১ম ধাপ হলো শিক্ষা; মুসলিম দেশ সমুহে মানুষকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করা হয়েছে সব সময়।

৩৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: " রাসুল(স: )'এর মৃত্যুর সময় নগরীর শাসন ভার উনার লোকজনের হাতে ছিল; এটাই ছিল আরব রাজতন্ত্রের শুরু "

ইসলামের ইতিহাসরে কি আপনি পাতিহাঁস বানাইয়া জবেহ দিতেছেন , নাকি মনের মাধুরী মিশাইয়া জার্নি বাই বোটের জায়গায় জার্নি বাই ট্রেন লিখিতেছেন বুঝিতেছি না !

একাডেমিশিয়ান হিসেবে সাধারণ বিষয়ে মন্তব্য করিতেওতো আপনার সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত ছিল, সেখানে ইসলামের মতন বিষয়ে কি করিয়া এই ভ্রান্ত ইতিহাস লিখিলেন , যাহা শুধু ভ্রান্ত নহে , সসৈর্ব মিথ্যা !

আপনি নিজ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হইতে পারেন, ইসলাম বিষয়ে বিশেষ অজ্ঞ ! ইহাই স্বাভাবিক। যে, যে বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করিয়াছে , অধ্যবসায় লাগাইয়াছে, সে, সে বিষয়েই বুৎপত্তি লাভ করিবে ! এক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হইয়া অন্য বিষয়ে দখল আসিতে পারে না যতক্ষণ পর্যন্ত না ওই বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করে, অধ্যবসায় প্রয়োগ না করে ! কেহ বাণিজ্যের শিক্ষক হইয়া মস্তিষ্কের অপেরেশন করিতে পারিবে না, কেহ ডাক্তার হইয়া ব্রিজ নির্মাণ করিতে পারিবে না ইহাই স্বাভাবিক। তাহা হইলে ইসলাম বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ না করিয়া, বিশেষজ্ঞ কাহারো কাছে না জানিয়া ইসলামের কোনো বিষয়ে মন্তব্য করা আর অন্ধের হাতি দেখা সমান কথা !

যাহা হউক , খোলাফায়ে রাশেদা পর্যন্ত ইসলামে কোনো রাজতন্ত্র ছিল না ! রাজতন্ত্র আসিয়াছে খোলাফায়ে রাশেদার পরে। খেলাফত ও রাজতন্ত্রের মধ্যে মোটা দাগে পার্থক্য রহিয়াছে ! আর ইসলামে যে রাজতন্ত্র দেখা গিয়াছে তাহা অধিকাংশ সময়ে পাশ্চাত্য বা এখনকার রাজন্যবর্গের মতন খামখেয়ালি চলে নাই , বেশিরভাগ সময়ে ইসলামী শরিয়ার অধীনেই চলিয়াছে, যাহার কারণে তাঁহাদেরকেও খলিফা বলা হইতো ! সে আলোচনা ভিন্ন বিষয় !

"আলেকজান্ডারের বিশ্ব জয় থেকে শুরু করে অটোম্যানদের পরাজয় (১ম বিশ্ব যুদ্ধ) অবধি সময়টাকে "রাজতন্ত্রের সময়" হিসেবে করলে, রাসল (স: )'এর সময়ে যে আরব সাম্রাজ্য গঠিত হয়, সেটা রাজতন্ত্র, সেটাকে আপনি যেকোন নাম দিন না কেন, সেটা কিন্তু রিপাবলিক ছিলো না।"

রিপাবলিক না থাকিলেই তাহা রাজতন্ত্র হইবে ? ইহাতো বুশের উক্তির মতোই হইলো , পক্ষে না হইলে আমাদের বিপক্ষের হইবে, নিরপেক্ষ হইতেই পারিবে না ! এমন জেনেরালাইজেশন সাধারণ বিষয়েও আপনি করিবেন না। ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে কিরূপে করিলেন !

"ধর্মীয় বিভক্তি জাতীয় ঐক্যকে ধ্বংস করে দেশকে অকেজো করছে"

ইহাতো কেষ্টা বেটাই চোর হইলো ! মুক্তিযুদ্ধের পরে জাতীয় ঐক্য বলিয়া কিছু ছিল নাকি যে ধ্বংস হইবে ? আর ঐক্যের পাছা ধর্মই মরিয়াছে ইহার যুক্তি কি ? ঐক্যের পাছা মারিতে আমাদের পাঁঠা বামাতী, ছাগু জামাতি , আবাল বিএনপি, গিরগিটি জাতীয় পার্টি আর পতিতা বুদ্ধুজীবী সম্প্রদায়, খদ্দের বাআল দায়ী না , দায়ী হইলো ধর্মীয় বিভক্তি !! যে জাতীয় ঐক্য গড়িয়াই ওঠে নাই , তাহা ধ্বংস হওয়ার প্রশ্নই আসে না !

আর বিভক্তি কাহাদের মধ্যে নাই ? কোন দেশে , কোন ধর্মে নাই ? সব ধর্মে , সব দেশে, সব প্রফেশনে আছে ! বিভক্তি , বিভাজন, মতানৈক্য, মতবিরোধ তাহাদের দেশকে অকেজো করিল না , আমাদের করিল ?

আপনি যদি মুসলিম জাতির জাতীয় ঐক্যের কথা বলেন তাহা হইলে আপনার পোস্টের কিছু যুক্তি আছে ! আর যদি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলেন , তাহা হইলে পুরোটাই অযৌক্তিক ! আমাদের দেশে ৯০ % মুসলিম, অধিকাংশই সুন্নি ! মতবিরোধ , বিভক্তি হওয়ার মতো ধর্মীয় সেক্ট আমাদের দেশে নাই ! আমাদের দেশের জাতীয় ঐক্যের ধ্বংসের জন্য পাঁঠা বামাতী, ছাগু জামাতি , আবাল বিএনপি, গিরগিটি জাতীয় পার্টি আর পতিতা বুদ্ধুজীবী সম্প্রদায়, খদ্দের বাআল দায়ী , ধর্মীয় বিভক্তি নহে !

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাসুল মোহাম্মদ (স: ) যখন মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করেন, উনি ও উনার লোকজন সেখানে কি প্রশাসনের মালিক ছিলেন? তখন মদীনার জমিদারী কি উনাদের হাতে ছিল, নাকি স্হানীয় কারো ছিলো? খলীফা আবু বকর ও খলীফা ওমরের সময় নগরীর প্রশাসন কিভাবে উনাদের হাতে গেলো? তখন কি আরব ও সারা বিশ্বে কোথায়ও রিপাবলিক ছিলো?

খলীফা আবু বকরের (রা: ) হাতে নগরীর প্রশাসন চলে যাওয়ার কারণ ছিল, মুসলমানেরা মক্কাবাসীদের সাথে যুদ্ধ জয়ী হওয়ায়। তারপর, মুসলমানের রাজ্য জয়ে বের হন খলীফা ওমরের সময়, এটাই রাজতন্ত্র ছিল।

৪০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: রাজতন্ত্র ও রিপাবলিক ছাড়া আর কোনো শাসনতন্ত্র কি নাই ? আপনি খেলাফত কে রাজতন্ত্রের সাথে গুলাইয়া ফেলিতেছেন কেন ? খেলাফত পুরোই ভিন্ন বিষয় ! অন্য কোনো তন্ত্রের সাথে ইহাকে মিলাইতে পারিবেন না ! আপনি ওমর রা. এর শাসনকেও রাজতন্ত্র বলিতেছেন ! তাহা হইলে আপনার আগে পড়া উচিত খেলাফত ও রাজতন্ত্রের মধ্যে পার্থক্য কি !

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুলতানাত, খিলাফত, আমিরাত, সাম্রাজ্য, বাদশাহী, সবই রাজতন্ত্র। দেখেনি, কারবালায় কি ঘটলো; মানুষ আজ অবধি মনে রেখেছে।

৪১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৯

প্রবাসী দেশী বলেছেন: সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ গ্রিন লাভার

হিন্দু রা যেমন গঙ্গা জল কে পবিত্র, সর্বরোগ নিরাময়কারী ভাবেন। ভারত থেকে প্লাস্টিক বোতলে ভরে বাংলাদেশে নিয়ে যান হিন্দুরা। তেমনি আপনি ও যমযম এর জল কে পবিত্র, সর্বরোগ নিরাময়কারী ভাবেন।বোতলে ভরে বাংলাদেশে নিয়ে যা।

<<<<<< https://www.youtube.com/watch?v=zFOmHFKOQ5I

আরমান আরজু বলেছেন: বিভক্তি মানুষে মানুষে, ধর্মে নয়। মানুষই নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করেছে। আর এর ফলেই ধর্মীয় বিভক্তি। আমি মনে করি ধর্ম এবং ধর্মের মর্ম না বুঝে কারোরই ধর্ম নিয়ে লেখা উচিত নয়। আগে ধর্ম কী বুঝার চেষ্টা করুন, না বুঝলে চুপ থাকুন। আন্দাজে ঢিল মেরে হাসির পাত্র হওয়ার কোন মানে দেখি না। পৃথিবীতে এমনিতেই হাসির পাত্রের লোকের সংখ্যা বেড়ে চলেছে! এবং তা ধর্মকে কেন্দ্র করেই।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


"ব্লগার "আরমান আরজু" যা লিখেছেন, এতে কোন ধরণের লজিক নেই; উনার পোস্ট মোস্ট পড়ে দেখেছি, জানার মতো কিছু নেই; মক্তবের লোকজন হবেন।

ইসলাম এখন মানুষের কাছে আগের যে কোন সময় থেকে পরিস্কার; মানুষ গত ৫০ বছর থেকে নিজের ভাষায় ও আরবী ভাষায় কুরান পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন; রাসুল(স: )'এর সাহাবীরা পুরো কুরান দেখার সুযোগ পেয়েছেন বলে মনে হয় না।

৪২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনি ফেমাস হবার চেষ্টা করছেন...

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, এটা ভয়ংকর সমস্যার সৃস্টি করেছে, মুসলামানদের মগজ ছোট হওয়ায় টের পাচ্ছে না

৪৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



মুক্তিযুদ্ধের লেখা পড়তে ইচ্ছে করছিল। আপনার উপলব্ধি জানার ইচ্ছে ছিল!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিখবো, ঐ এলাকাটা মনে পড়লে আমি শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের উপর ক্ষেপে যাই, সেই কারনে, ওদিকে যাওয়া হয় না।

৪৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

আল ইফরান বলেছেন: আমার কাছে মনে হয় ধর্মীয় আদর্শের উপর ভিত্তি করে সামাজিক বিভক্তি বুঝার জন্য আমাদের সবার আগে ইতিহাসের নির্মোহ পাঠ নিতে হবে (আমি যদিও ইতিহাসের ছাত্র নই)।
বংগ সমতটের ধর্মীয়-রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত একটু ভালোভাবে বিবেচনায় আনলে দেখা যাবে যে এখানে ১৮৫৭ সালের আগে সাম্প্রদায়িকতা/ উগ্রবাদ/ প্রতিক্রিয়াশীলতার কোন স্থান ছিলো না।
ভারতীয় উপমহাদেশে এই আইডিয়াগুলো পুজিবাদের জাতীয়তাবাদী তত্ত্বের একটা উপজাত হিসেবে এসেছে ব্রিটিশদের হাত ধরে।
যতক্ষন পর্যন্ত আমরা ইতিহাসকে ভুলে উটপাখীর মত আচরন করতে থাকবো ততক্ষন পর্যন্ত এই সহিংসতা বাড়বে বৈ কমবে না।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাক ভারতে ধর্মীয় বিভক্তি আগে সহনীয় পর্যায়ে ছিলো; এখন সেটা ক্রমেই উগ্রতার দিকে যাচ্ছে; এতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব আছে।

৪৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সুলতানাত, খিলাফত, আমিরাত, সাম্রাজ্য, বাদশাহী, সবই রাজতন্ত্র। দেখেনি, কারবালায় কি ঘটলো; মানুষ আজ অবধি মনে রেখেছে।
আপনার কাছে ঘি আর দুধ একদর হইতে পারে , বাস্তবে নহে ! খেলাফত ও রাজতন্ত্র এক নহে ! কারবালার ঘটনা খোলাফায়ে রাশেদার পরে সংঘটিত হয় , যাহা আপনার জানা নাই !

ধর্মীয় বিভক্তি নহে , বলিতে পারেন রাজনৈতিক বিভক্তি জাতীয় ঐক্যকে ধ্বংস করে দেশকে অকেজো করছে !

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আজকের সিরিয়া ও ইয়েমেনে কোন বিভক্তি কাজ করছে? ইয়েমেনের মানুষ রাজৈিতি বুঝে? সোদী কোন রাজনীতির জন্য ইয়েমেনে বোম্বিং করলো ১ বছর?

খেলাফত নাম দিয়ে শুরু হয়েছিল, উমাইয়া ও আব্বাসীয় রাজতন্ত্রে গিয়ে সেটা পরিপুর্ণতা পেয়েছে; নামে কিছু আসে যায় না।

৪৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কনটেক্সটটা ডিফারেন্ট হইয়া গেলো না ? আপনি বলিলেন জাতীয় ঐক্য, আবার বলিতেছেন আন্তর্জাতিক কথা ! যদি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের কথা বলেন তাহা হইলে আপনার পোস্টের বিষয়বস্তু ঠিক আছে। তবে , আমাদের দেশের কথা বলিলে বলিতে হয় , জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হইতেছে ধর্মীয় বিভক্তির কারণে নহে , রাজনৈতিক বিভক্তির কারণেই !

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের দেশের লোক রাজনীতি জানেন না, তাদের রাজনীতি ও ধর্ম গুলিয়ে গেছে

৪৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

হাফিজ রাহমান বলেছেন: গাজী সাহেব ! অনৈক্যের বহু বিবরণ দিলেন। এগুলো কমন। নিশ্চয়ই আপনি একজন মুসলিম। নিশ্চয় এগুলো গুরতর সমস্যা। কিন্তু একজন মুসলিম হিসেবে এ সমস্যা সমাধানে আপনি কতোটা অগ্রগামী ? একজন মুসলিম হিসেবে এ ক্ষেত্রে আপনার দায়বদ্ধতা অনেক। তার কতোটুকু করছেন জানতে পারি কি ? শুধু সমস্যার বিবরণ দিয়ে তো আর দায়মুক্তি হয় না।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের নাগরিক হিসেবে এসব সমস্যাকে সমাধান করা সম্ভব; মুসলিম হিসেবে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়।

৪৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

হাফিজ রাহমান বলেছেন: গাজি ভাই ! আমার বিশেষ একটি দুর্বলতা আছে। আর তা হলো, আমি পরিস্কার ভাষায় বিশ্বাসী। লুকোচুরিপনায় আমার ভীষণ গা জ্বালা করে। আপনার বক্তব্যে উপলুব্ধ হচ্ছে, মুসলিম বা ইসলামই মূলত সব সমস্যার হোতা। মুসলিম ইসলামের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে নিছক নাগরিক হতে পারলে অনৈক্যসহ সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। জানি না, আমার উপলব্ধি যথার্থ কি না। যদি যথার্থ হয়ে থাকে আর আপনি মুসলিম পরিচয় ধারণ করে থাকেন তাহলে কি আপনার দেহ থেকে মুসলিম পরিচয়ের নেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলতে হবে না! কারণ এটাই তো সব সমস্যার মূল। মুসলিম ইসলাম বিষয়ে আপনার পরিস্কার দৃষ্টিভঙ্গিটা আমাদের জানতে খুব আগ্রহ। যদি বিবেচনা করতেন ! ধন্যবাদ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




ইসলাম ঠিক আছে, উহা যে রাজনীতি শিখায়েছে, তা দিয়ে আফগানিস্তান বা ইথিওপিয়া চলছে ঠিক মতো; আপনিও মক্তব চালাতে পারবেন।

৪৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫২

হাফিজ রাহমান বলেছেন: গাজী ভাই ! বুঝি নি। একটু বুঝিয়ে বললে উপকৃত হবো। আর উত্তরটা পেলাম না। রূপক না হয়ে স্পষ্ট বক্তব্য হলে আমরা উপকৃত হবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.