নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

২ লাখ বিদেশী বাংলাদেশ থেকে আয় করছে ৬ বিলিয়ন ডলার?

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪



ব্লগার "ঢাকার লোক" একটা পোস্ট দিয়েছেন, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২ লাখ বিদেশী দক্ষ প্রফেশানেল বাংলাদেশ থেকে বছরে ৬ বিলিয়ন ডলার আয় করছেন; সাথে সাথে তুলনা করেছেন যে, আমাদের অদক্ষ ও দক্ষ প্রবাসীদের থেকে জাতি ১৫ বিলিয়ন রেমিট্যান্স পাচ্ছেন। রেমিট্যান্স কিন্তু সরকারের আয় নয়, সরকারের রুপান্তিরত হার্ড-কারেন্সী মাত্র; কিন্তু বিদেশী প্রফেশানেলদের ৬ বিলিয়ন ডলার বেতনের একটা অংশ জাতির ব্যয়। জাতিকে চেস্টা করতে হয়, শ্রমের ক্ষেত্রে, সরকারী ও বেসরকারী ব্যয় যেন নাগরিকদের হাতে আয় হিসেবে যায়।

দেশে যে পরিমাণ শিক্ষিত বেকার আছে, ও যেখানে গ্রাজুয়েটরা বাধ্য হয়ে অন্য পেশায় চাকুরী করছেন, সেখানে কি করে দেশে ২ লাখ বিদেশী কাজে নিয়োজিত আছে? শিক্ষা, ফাইন্যান্স এবং পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন মন্ত্রনালয় এই ধরণের অবস্হাকে কিভাবে দেখছে? তাদের চোখে কি এটা সমস্যা, নাকি স্বাভাবিক ফাইন্যান্সিয়াল ব্যাপার স্যাপার? এই সমস্যা সমাধানের জন্য তারা কি ইউনিভার্সিটিগুলোর সাথে কাজ করছে, নাকি এখনো কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি!

যে দেশ ঘোষণা দিয়ে অদক্ষ শ্রমিক বিক্রয় করে, ও বিদেশী বিনিয়োগ আনার চেস্টা করে যাচ্ছে কয়েক যুগ; সেখানে যে দক্ষ প্রফেশানেলের অভাব আছে, সেটা সরকারের ঘোষণা থেকেই বুঝা গেছে। কিন্তু একটা বিষয় কখনো জানা যায়নি, সরকার এই ব্যাপারে কি করছে।

দেশের অর্ধেক মানুষ অশিক্ষিত, অশিক্ষিতদের চালিয়ে নেয়ার জন্য দরকার দক্ষ প্রফেশানেল; এখন দেখা যাচ্ছে যে, প্রফেশানেলও বিদেশ থেকে আসছে; তা'হলে, দেশ কি করে নিজ পায়ে দাঁড়াবে?

স্কুল,মাদ্রাসা, কলেজ, ইউসিভার্সিটিগুলো পড়ালেখা করাচ্ছে; দীর্ঘদিন নকল করে নিম্নমানের গ্রাজুয়েট বের হয়েছে; এরপর এসেছে প্রশ্ন ফাঁস; অনেক সমস্যার মাঝে এই ২টি সমস্যা গ্রাজুয়েটদের থেকে প্রফেশানেল তৈরির পথে বিরাট বাধা। ব্লগারদের বুঝতে হবে, এটা একটা বড় ধরণের দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক, প্ল্যানিং ও সামাজিক সমস্যা।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দক্ষ প্রফেশনাল দেশেই আছে। দক্ষ মেধাবীদেরও সঠিক প্ল্যাটফরম দিলে বিদেশ থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তবে দক্ষ সরকার নেই। সরকার গুলো খালি নিজের দলের ভালো দেখে আর বিরোধী দলের পেছনে থাকে। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা নেতারা কখনোই এসব বুঝবে না...

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্রনেতারাই বড় বড় পোস্টে বসে আছে, উনারা সমস্যা বুঝার ও উহার সমাধান করার অবস্হানে নেই, এটা সঠিক

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যেদিন শুনবেন, রেল, বিমান লাভ করছে সেদিন মনে করবেন দেশে দক্ষ প্রশাসক চলে এসেছে...

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেদিন রেল, বিমান ও জুটমিলগুলো লাভ করার শুরু করবে, সেদিন আসল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হবে, সন্দেহ নেই।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৯

ঢাকার লোক বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, ঢাকার লোকের পোস্ট হলেও এটা তার নিজস্ব কথা নয়, মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের বক্তব্য সহ ইত্তেফাকে প্রকাশিত সংবাদ যা সরকারি বক্তব্য বলা যেতে পারে

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি মনে করি, আপনার পোস্টটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ের উপর

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বাংলাদেশ কি কখনো ঠিক হবে?

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কখন ঠিক হবে, বলা মুশকিল; তবে, সামনের দিনগুলোতে সমস্যা দেখা দিবে।

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেক গার্মেন্টস, কর্পোরেট ইন্ডাস্ট্রি তে দেখি ম্যানেজমেন্টে অনেকেই ভারতের।
সবাই বলে বিদেশী না লাগাইলে শৃক্ষলা থাকে না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলোর সমাধানের জন্য সরকারী ও আধা সরকারী পর্যবেক্ষণ ও পরিকল্পনা সেল তৈরি করার দরকার।

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নিঃসন্দেহে এটি একটা দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা মনে হচ্ছে আমার কাছে।
এত এত শিক্ষিত বেকার থাকার পরও যেখানে বিদেশ থেকে এনে কাজ করাতে হচ্ছে, তাহলে এদেশ থেকে তেমন প্রফেশনাল তৈরি করতে কতসময় লাগবে তা সহজেই অনুমেয়। শিক্ষিত বাড়ছে, কিন্তু শিক্ষা বাড়ছে না! বড়ই সমস্যার কথা দেশ জাতির জন্য

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকার ইউনিভার্টির ক্যাম্পাস না বাড়িয়ে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ও জাতীয় ইউনিভার্সিটি করে প্রফেশানেলিজমকে দেশ থেকে বিদায় দেয়া হয়েছে।

৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




এক কথায় বলি - ভেবে দেখার মতো ও আৎকে ওঠার মতো বিষয় নিয়ে লেখা ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদেশী গাড়ি, বিদেশী ইন্জিনিয়ারিং'এর হাতে ব্রীজ ও হাইওয়ে, বিদেশী হাসপাতালে চিকিৎসা, দেশের ম্যানেজমেন্টে বিদেশী প্রফেশানেল; দেশটিকে "বিদেশ" ডাকার সময় হয়েছে।

৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




হা....হা....হা.....
এতে ভালোই হবে । বিদেশে যেতে না পেরে যারা যারা হতাশ তারা এখন বুক ফুলিয়ে বলতে পারবেন - আমরা বিদেশে থাকি ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেশীর ভাগ নাগরিকের মৌলিক অধিকার এতই কম যে, বেশীর ভাগ নাগরিক বিদেশের সমান পরিবেশেই আছেন; ভুমিহীন ও বেকারদের জন্য বাংলাদেশ ও বার্মার মাঝে তেমন পার্থক্য আছে কিনা বলা মুশকিল।

৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: প্রফেশনাল কারনেই আমার দেখা গার্মেন্টস,স্পিনিং,আইটি, শিপিং, সার্ভিস সেক্টরের কি পয়েন্টে সব বিদেশী এটাই বাস্তবতা, খুবই হতাশাজনক দৃশ্য। তবে ব্লগার ঢাকার লোক যেহেতু বলছেন এটা সরকারী ভাষ্য তা একটু হলেও আশা জাগানীয়া............

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের মাঝে যিনি বলেছেন, উনাকে আমি জানি; উনি সেমিনারে বলেছেন, গাড়ীতে গিয়ে ভুলে যাবেন; কোন পদক্ষেপ নেবেন বলে মনে হয় না

১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

সঙ্খচিল বলেছেন: স্কুল,মাদ্রাসা, কলেজ, ইউসিভার্সিটিগুলো পড়ালেখা করাচ্ছে; দীর্ঘদিন নকল করে নিম্নমানের গ্রাজুয়েট বের হয়েছে; এরপর এসেছে প্রশ্ন ফাঁস; অনেক সমস্যার মাঝে এই ২টি সমস্যা গ্রাজুয়েটদের থেকে প্রফেশানেল তৈরির পথে বিরাট বাধা। ব্লগারদের বুঝতে হবে, এটা একটা বড় ধরণের দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক, প্ল্যানিং ও সামাজিক সমস্যা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ যেভাবে চালানো হচ্ছে, এই ধরণের সমস্যা প্রতিদিন এক লেভেল করে বাড়ছে।

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: এই দুই লক্ষ কোন কোন পজিশন ধরে আছে সেটার একটা ক্লাসিফিকেশন বের করা উচিত। সেই অনুযায়ী দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হবে প্রায়োরিটি বেসিসে। তারপরও কিছু বিদেশী থাকবেই এটা সব দেশেই থাকে!

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু ক্রিটিক্যাল দক্ষতার লোক থাকতে পারে বিদেশী, তাই বলে ২ লাখ! এটা কোনভাবে অর্থনীতি

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

আমার আব্বা বলেছেন: Best post today

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের জাতির বড় বড় সমস্যাগুলো ব্লগারদের জানার দরকার আছে।

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: শুধু ব্লগার নয়। সবাইকেই বুঝতে হবে। আর বুঝার ব্যাপারটা দেরি হলেই অনেক বড় সমস্যা।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হচ্ছে, দেশের অনেক শিক্ষিত এগুলো বুঝার মতো অবস্হানে নেই; হালকা মালকা ধারণা আছে, হয়তো

১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দেশে যে পরিমাণ শিক্ষিত বেকার আছে, ও যেখানে গ্রাজুয়েটরা বাধ্য হয়ে অন্য পেশায় চাকুরী করছেন, সেখানে কি করে দেশে ২ লাখ বিদেশী কাজে নিয়োজিত আছে? প্রশ্ন এটাই!! B:-)
যেখানে বাংলাদেশীরা বিদেশে যেয়ে এতো এতো "সুনামের পজিশনে" থকলেও দেশের প্রতি বিমুখ বা উল্টেও বলা যায় দেশই তাদের বিমুখ করেছে!!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আড্ডাবাজ ছাত্র পাত্ররা দেশ চালাচ্ছে, ব্যুরোক্রেটরা ওদেরকে হাইকোর্ট দেখাচ্ছে; এগুলো জমিদারী চালানোর সমান।

১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি নিজে গার্মেন্টস এক্সোসরিজ মেন্যুফেকচারার ৯০% গার্মেন্টস এবং বায়িং হাউজ গুলিতে ইন্ডিয়ান আর শ্রীলংকানদের দেখছি প্রতিষ্টানের মেনেজমেন্ট সেকশানে!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


টেকনিক্যাল লোকজন সাময়িকভাবে আনতে পারে; ম্যানেজমেন্টে কেন?

১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দেশে নিয়োজিত ২ লাখ বিদেশী প্রফেশনালদের মধ্যে শতকরা প্রায় ৮০ ভাগই নিয়োজিত আছে আমাদের দেশের বস্ত্র শিল্প খাতে বিশেষ করে ই পি জেট এর স্থাপিত গার্মেন্টস শিল্প খাতে । আমাদের দেশের গার্মেন্টস মালিকদের ইংরেজী প্রিতির কারণে তাদের বুঝার সুবিধার্থে ( যদিও আদৌ তাদের কেও এই মন্তব্যটি দেখবেন বলে মনে হয়না ) তবু কিছু প্রাসঙ্গীক কথা ইংরেজীতেই তুলে ধরা হল এখানে ।

1.I don’t think we have the authentic number of how many foreign nationals are working in our Readymade Garment sector. But, we have huge number of foreign nationals who are working in different roles in textile and RMG sectors including weaving, knitting, dyeing finishing, printing and washing plants. Many nontechnical people are working in the garments production supply chains as well. From the sample room pattern master we have foreign nationals in cutting, stitching, quality control, industrial engineering, planning, production management, top management, merchandising, fashion designing everywhere. These nationals are not counted by the Government or BOI (Board of Investment) .Massive portion don’t even bother to have proper work permits.

2.Regarding necessity of foreign nationals in textile and RMG industry it can be said that Korean multipurpose companies had moved their plants in Dhaka long back; they used to have their own skilled professionals in their investments. On that period 100% of fabric and accessories were imported from China, India, Pakistan, Taiwan, Japan, Turkey and many other countries. This was the reason for bigger ratio of foreign nationals .

Basically, in our early industrialization,industry was having only around 40 graduates in a whole year from College of Textile Engineering & Technology (currently Bangladesh University of Textiles). There was evidence that due to small pattern or shape issue garment samples had been rejected by customers again and again. And the ultimate consequence ended with air shipment, discount or cancellation. In that time owners didn’t have choice but to hire experienced technicians from our neighbouring countries like India, Sri Lanka to fill the shortage.

Other thing is that our neighbouring countries’ textile industry was shrinking and they were looking for better opportunity to export experts in Bangladesh. Nowadays, for any new machineries or technology from the first world countries, we do need those experts for machine erection till trial running and trouble shooting for few months. But after that, we really don’t need them.

Now the question is, if not required, then why we still see so many foreign nationals are working in the textile and RMG sector:

Evidence suggest that the mentality of textile and garments owners has been playing a vital role for recruiting foreign nationals. We have inbuilt mentality that whatever foreign is better than the local. The owners also feel proud to say that they have foreign experts in their facilities. This is an advertisement point to the western customers too.

There are some other reasons for hiring foreign professionals in our textile sector, these are:

1. Big industries or corporate organization recruiting foreign nationals in top management. And these top managers always have a tendency to hire their known, low skilled native peoples without any proper verification. This is a kind o nationalism which is absent in our industrialists.

2. Due to colonized mentality, the floor peoples are still listening attentively to a foreigner rather than a Bangladeshi professional. It happened a lot of time that some solution offered by the local professional has not been considered; but some illogical substitute has been implemented by the owner management.

3. No doubt our engineers are skilled, knowledgeable yet they are not trained for the global exposure. Their fluency in English is poor in front of the customers. ut our neighbouring countries technicians are used to express themselves in a polished way to convince owners and customers as well.

I think foreign national dependency could be better managed if following aspects can be considered
First of all, we should have official survey may be by Board of Investment along with some other government authorities to find out the exact numbers of legal & illegal foreign nationals working in the sector.

Secondly, the foreign nationals must pay proper income tax to Bangladesh Government. To encourage recruiting local people, Government should increase the tax on foreign recruitments.
Thirdly, our different textile institutes should improve their syllabus with the contemporary technologies. Bangladesh University of Textiles should take a lead here. They should prepare the graduates to understand the beats of new fashion, retail marketing, global economy, global recession, product presentation, research & development, language proficiency etc.

Finally, the textile sector corporate bodies must invest in the Research & Developments both in house and in the textile institutes based on the contemporary technical problems arising every day.

এই বিষয়গুলি বিবেচনায় নিলে বিদেশী প্রফেশনাল নিয়োগ কিছুটা কমে যেতে পারে ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের নিজস্ব প্রফেশানেলেরা নিশ্চয় বস্ত্র শিল্পে বিপুল পরিমাণ বিদেশীর উপস্হিতি লক্ষ্য করছেন; এবং হয়তো বিচ্ছিন্নভাবে এসবের বিরোধীতাও করছেন; কিন্তু সরকারের লোকেরা বা সরকারের কাছের লোকেরা মালিক হওয়ায় তেমন কিছু করা সম্ভব হচ্ছে না; না হয়, এত লোক এই ছোট দেশে এভাবে লাখেরাজভাবে চাকুরী করার কথা নয়।

১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:০২

নতুন বিচারক বলেছেন: দেশের সব টাকা বিদেশীরাইতো নিয়ে যাচ্ছে আমরা খাবো কি ?

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার মোটামুটি পুরো সিস্টেমকে পরিকল্পনা অনুসারে চালাতে সক্ষম হওয়ার কথা নয়; এই ধরণের বড় বড় সমস্যা সমাধানের জন্য বড় মাথার, বড় ভাবনার লোকের ও প্রশাসনের দরকার। দেশের অনেক স্নায়ুতে বসে আছে মধুর কেন্টিনের পিএইচডিরা

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, আপনাকে জেনারেলের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়নি!

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

জুন বলেছেন: যতই ভাবি এসব নিয়ে আর একটুও ভাববো না । কিন্ত তারা ঠিকিই এসে মনের মাঝে ভীড় করে আর প্রচন্ড মন খারাপ করে রাখে ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব ভারতীয়, শ্রী-লংকান প্রফেশানেলদের বয়স নিশ্চয় গড়ে ৫০ বছরের নীচে; এরা দেশে পড়ালেখার সুযোগ পেয়েছে; আমাদের ৫০ লাখের বেশী লোক আছেন আরবে, এদের মাঝে ৪০ লাখের বয়স হবে ৫০ বছরের নীচে, এদের কারো পড়ালেখা ঠিক মতো হয়নি; কিন্তু এরা স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মেছিলেন।

১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: মাথা নষ্ট হয়ে যাওয়ার অবস্থা। বুঝা মুশকিল সামনে আমাদের জন্য আরো কত খারাপ দিন অপেক্ষা করছে ?

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের সব সুযোগগুলো সামান্য মানুষের হাতে বন্দী, ঐ সামান্য লোকেরাই এ ধরণের ২ লাখ বিদেশীকে নিয়ে আসছে, নিজেদের মানুষ নিয়ে কস্ট করতে চাচ্ছে না, মনে হয়।

২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: এদের কারণে দেশী মেধা পাচার হয়ে যাচ্ছে।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের তরুণরা সুযোগ পেলে, কমপক্ষে চেস্টা করতে পারতো; দেশ থেকে তরুণদের চলে যাবার পেছনে অনেক ফ্যাক্টর আছে, ভালো চাকুরীও একটা ফ্যাক্টর।

২১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে সত্যি কথা বলি- অনেক গ্রাজুয়েট কে দেখে মনে হয় ক্লাশ ফাইফ পর্যন্ত পরেছে কিনা সন্দেহ। কিন্তু তারা চাকরি করছে গোঁজামিল দিয়ে। ঠিক করে এক লাইন ইংরেজি বলতে পারে। গুছিয়ে এক লাইন বাংলা লিখতেও পারে না।



১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত কয়েক বছর থেকে গ্রামের কলেজের ছেলেমেয়েরা মোটামুটি ক্লাশ করে না; জাতীয় ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা কি করছে, তারা নিজেরাও জানে না।

২২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫২

লেখা পাগলা বলেছেন: এই হলো দেশের হাল।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



নিজেদের লোকদের পড়ালেখা থেকে বন্চিত করার ফলাফল দেখছেন; ১৯৭২ সাল থেকে যদি বছরে এক্স্ট্রা ২ বিলিয়ন ডলার মানুষের শিক্ষার জন্য ব্যয় করতো, এখন বছরে এই ৬ বিলিয়ন তো রক্ষা হতো, সাথে সাথে আরো ৬০ বিলিয়ন ডলার ঘরে আসতো।

২৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

আবদুল মমিন বলেছেন:

ভাইরে আমাদের যুব সমাজের মাজে যখন রাতারাতি কোটি পতি হওয়ার রাজনৈতিক ফর্মুলা ছড়াইয়া দিছেন সেখানে কোন দুঃখে তারা প্রপেশনাল হতে যাবে ? আরব দেশ গুলার মত "একটা বলদ মার্কা জাতী " ক্ষমতার আসন ধরে রাখার জন্য খুব ই দরকার । আর তাইত দেখা যায় তাল তলায় আর বেল তলায় খালি রাজনীতি আর রাজনীতি । শিক্ষা নিতি আর অর্থ নিতি লাটে উঠছে । সউদি আরবের মত দেশ ও আজ তাদের দেশের যুবকদের কে কাজে লাগাতে বিদেশিদের বাহির করে দিচ্ছে , সে খানে আমাদের দেশে লক্ষ্য লক্ষ্য যুবক বেকার রেখে বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছি বিলিওন ডলার , বাহ

ধন্য বাংলাদেশ ধন্য
মরতে পারি আবার মোরা
তোমার বেকুপির জন্য ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের নিজস্ব প্রফেশানেল, দক্ষ টেকনিক্যাল শ্রমিক, দক্ষ শিক্ষক, ইত্যাদি গড়ার জন্য সরকারের ফাইন্যান্স, প্ল্যানিং, ইন্ড্রাষ্ট্টী ও এডুকেশনকে এক সাথে কাজ করতে হয়, দীর্ঘমেয়াদী প্ল্যান থাকতে হয়; দেশে সেগুলো গড়ে তোলার চেস্টা হয়নি; বটতলার নেতারা এতটুকু ভাবার মতো ভাবনাশক্তির মালিক নন।

২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোথায় যাচ্ছে সোনার বাংলা......................................

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সোনার বাংলা কোথায়ও যাচ্ছে না, উহা কখনও ছিলো না; রবী ঠাকুরের সময়ও ছিলো না।

২৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দেশে যারা দক্ষ আছে তারাও তো দেশে থাকতে চাইনা।
দেশের একজন প্রফেশনাল লোককে যত সেলারি দেওয়ার কথা তা কখনোই দেওয়া হয়না। অথচ দেশের চেয়ে বহুগুণ সেলারিতে দেশী দক্ষ লোকেরা দেশের বাইরে খুব ভালো আছে।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাহাথির বিদেশ থেকে মালয়েশিয়ার দক্ষ, অদক্ষ সবাইকে ফিরায়ে এনেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে মানুষ পালাচ্ছে; মাহাথিরের সরকার ছিলো, আমাদেরও আছে

২৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "স্বদেশের ঠাকুর ছাড়ি, বিদেশী কুকুর ধরি" --- আমাদের এই মানসিকতা আর গেলো না। শামসুর রহমানের একটা কবিতার লাইন মনে পড়িল "বাংলাদেশ , তুমি কি হ্যাট কোট পড়া বিদেশিকে দেখে নিজের উরুদ্বয় ফাক করে দেবে ?" ইন্ডাস্ট্রিগুলো এখন বিদেশিদের দেইখা ফাক কইরা দিতাছে। তাহাদের ধারণা দেশীরা তাহাদের সন্তুষ্ট করিতে পারিবে না ! X(

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলোর জন্য বড় ভাবনার লোকের দরকার।

২৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: এওসব ভাবলে তো মাথা ঘুরান্টি দেয়!! দিন দিন দেশের হালচাল বড্ড খারাপ হয়ে যাচ্ছে! আশা জাগানিয়া কিছু দেখতে পাই না!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতির সন্টানেরা ফাইন্যান্স নিয়ে ভাবছেন না, অফিসে যাওয়া আসা করছেন মাত্র।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.