১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১৬

মেহেদী হাসান তামিম বলেছেন: nice

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কন্ডাক্টর সম্ভবত বুঝতে পেরেছে আপনি আমেরিকান নন।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
হা হা হা দারুণ লিখেছেন, খুব ভালো লাগলো পড়ে।

এত উন্নত দেশেও মেশিন নষ্ট হয়ে কাজ বন্ধ থাকে!!
বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে!

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৩

প্রামানিক বলেছেন: কন্ডাক্টর মনে হয় বুঝতে পেরেছে আপনি বাঙালি এই জন্য আপনার কথা বিশ্বাস করতে চায় না।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আসলেই বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে।
আমি ফার্নিচার কেনার পর ভয় করছিলাম, ডেলিভারি দেয়ার সময় কোন দাগ-টাগ পরে কি না। দেখলাম ওরা ফার্নিচারগুলিকে পার্ট বাই পার্ট খুলে মোটা কম্বল দিয়ে পেঁচিয়ে নিয়ে এসেছে। দাগ পড়ার কোন উপায় নাই। তারপর ঘরে এনে পার্টগুলিকে জোড়া লাগল। সব কিছু সুন্দর ভাবে ফিট করার পর, বলল আমি যাতে ভালভাবে চেক করে দেখি, ঠিক আছে কি না। কোন ডিফেক্ট থাকলে ওরা সাথে করে ফিরত নিয়ে যাবে এবং নতুন আরেকটা দিয়ে যাবে।এর জন্য বাড়তি কোন খরচ লাগবে না। আমি সব সময় সামনেই ছিলাম, আগেই দেখেছি কোন ডিফেক্ট নাই। তাই নতুন করে চেক করলাম না। ডেলিভারি ম্যানরা তাদের মোবাইল থেকে তাদের ম্যানেজারকে ফোন করে কনফার্ম করলো যে তারা ফার্নিচার ডেলিভারি দিয়েছে। ম্যানেজার আমার সাথে কথা বলতে চাইল। ম্যানেজার আমাকে জিজ্ঞাসা করল, আমি আমার ফার্নিচার ঠিকমতো পেয়েছি কি না। আমি পেয়েছি বলার পর বলল, চেক করে দেখার জন্য, সে লাইনেই আছে। আমি বললাম আমি চেক করেছি, ঠিক আছে। তারপর সে তার ডেলিভারি ম্যানদের ব্যাপারে খোঁজ নিল, তারা আমার সাথে ভাল ব্যবহার করেছে কি না। তাদের কাজে আমি সন্তুষ্ট কি না। সব ঠিক আছে বলার পর সে ফোন রেখে দিল।
এ জন্যই বললাম আপনার ঘটনা সত্যিই বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এরপরে কি হয়েছিল?
আপনাকে কি পুলিশ আটকে দিয়েছিল নাকি টাকা দিয়েছিলেন?

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দারুণ জবাব...

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ওদেরকে বকে লাভ হবে না কারণ ওরা আপনাকে নয় অন্যকে বিশ্বাস করে না। এসব থেকে আমি দূরে থাকি। কারণ আমার চোখের সামনে এমন হয়।

যাক, কেমন আছেন?

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২১

বিলুনী বলেছেন: দারুন হয়েছে গল্প । যে ভাবেই বলুন না কেন বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্চেনা একেবারেই ।
কনডাকটর ভুল করছে ।
তবে আজকাল সত্য কথার থেকে মিথ্যা কথাকেই অনেকে বেশী বিশ্বাস করে
মিথ্যুক ধরা পড়লে রম্য বলে চালিয়ে দিয়ে আতেল সাজে ।
গল্পে ++++++
ধন্যবাদ ।

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাহলে আমরা হলিউডি ছবিতে যেভাবে দেখি আমেরিকা সেভাবে এডভান্সড না?

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪২

নীহার দত্ত বলেছেন:

পরে ফার্নিচারের কি হয়েছিল ?

ভাল লাগলো লেখাটা।

১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৮

কানিজ রিনা বলেছেন: আমার ঘরে ১২ বছর আগে একটি
মালোএশিয়ান অককাঠের ফার্নিচাট
এনেছিল। প্যাকেট গুল সেটিংসের
পর দেখা গেল একটি চেয়ারের হাতল
নরবরে তারপর পুরা ফার্নচার সেট
বদলে দিয়ার পর আবার দেখা গেল
একটা ছোপার টেবিল ব্যাকা কি আর
করা যাবে, ওভাবেই রেখে দিলাম।
ইমপোর্টের জিনিস মাঝে মাঝে এমন
হয়।
তবে আমার বিশ্বাস আপনার বয়স বাড়ার
সাথে খুত খুতে সভাব বেড়েছে। এটা অনেকের
হয়। ধন্যবাদ।

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৫২

সোহানী বলেছেন: কানিজ রিনা বলেছেন: তবে আমার বিশ্বাস আপনার বয়স বাড়ার সাথে খুত খুতে সভাব বেড়েছে। এটা অনেকের হয়। ধন্যবাদ।

হাহাহাহাহা.....

কানাডায় আমার একবসপেরিয়েন্স পুরো উল্টো। ফার্নিচার প্যাকেট ডেলিভারির পর একটু ড্যাম ছিল, মেইল করার পর জাস্ট জানতে চাইলো কোন অংশ। এবং ১ দিনের মধ্যেই পঠিয়ে দিল... আর হাঁ, কানাডায় বড় যেকোন দোকানের ফার্নিচার পার্টস বাই পার্টস প্যাকেট করা থাকে, নিজেকেই লাগাতে হয় নতুবা এতো বেশী এ্যাসেম্বল ফি নেয় যে, মাপ চাই বলে বাদ দিয়েছি।

আর ট্রেন... খুবই ভালো সার্ভিস জার্মান, সুইজারল্যান্ড সহ ইউরোপের কান্ট্রিগুলোর মতো। তবে আপনি যা করেছেন তা এখানে করার প্রশ্নই আসে না.... সাথে সাথে পুলিশ কল এবং প্রতি তর্কে ফাইন দ্বিগুন.........হাহাহা

১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:০৩

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Amtrak, LIRR, etc. eshob train a vul a ticket chara uthle fine ditei hobe. It's not just you.

১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অতঃপর কি হল??

১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

হাফিজ রাহমান বলেছেন: মেয়েটা এ যুগের উপযোগী কথাটিই বলেছেন। বিশ্বাসহীনতা এ যুগের উপযুক্ত শব্দ। আমরা বাঙ্গালীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা আরো বেশী উপযোগী। বিশ্বাসঘাতকতার এ যুগে বিশ্বাস করাটাকে মানুষ সরলতা ও বোকামো বলে জ্ঞান করে। বিশ্বাসহীনতার সংখ্যাধিক্যে বিশ্বাসী মানুষগুলোকেও অবিশ্বাসী বলে মনে হয়। তাই মেয়েটা আপনাকে বিশ্বাস না করে খুব বেশি অপরাধ করে নি। যদিও আপনার মাঝে বিশ্বাসহীনতার ছিটে ফোঁটা নেই বলেই জ্ঞান করি। তবে ওভাবে শোধ নেয়াটা বোধ হয় উচিৎ হয় নি। ঘটনা যদি ওখানেই শেষ হয়ে থাকে তাহলে মেয়টা আপনাকে সত্যিই অবিশ্বাসী বলে জ্ঞান করেছে। সাথে আরো কিছু জ্ঞান করেছে কি না তাও বলা যায় না। তবে আপনর কষ্টগুলোতে সত্যিই আমার কষ্ট হচ্ছে। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আহারে---
সব সময় মাথা শান্ত রাখতে হবে।
মেজাজ খারাপ হওয়ার মতো ঘটনা ঘটলেও মাথা শান্ত রাখতে হবে।
আমাকে দেখুন, আমার পালিশ করা জুতো বাসে কেউ মাড়িয়ে দিলেও আমি মাথা শান্ত রাখি।
বিনা কারনে একজন অপমান করলেও আমি মাথা শান্ত রাখি। ফুটপাতে হাটার সময় হোন্ডা ফুটপাতে উঠে গায়ে লাগিয়ে দিলেও আমি মাথা শান্ত রাখি।

১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পুরো কাহিনী অবিশ্বাস করতে ইচ্ছা হচ্ছে।

১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

করুণাধারা বলেছেন: এটা তো একটা ছোটগল্প। শেষ হয়েও শেষটা জানা হল না। তারপর কি করলেন সেটা জানিয়ে আরেকটা পোস্ট দেন।

২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন:

২১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দারুন লিখেছেন গাজীভাই!!


আমি মুদ্ধ!!

এটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে কি!


অফটপিক: দু’একটা গল্প টল্প লেখার চেষ্ট করলে খুশি হতুন!

২২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ২১ নম্বর মন্তব্যে মুদ্ধ কথাটা মুগ্ধ হবে!

২৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: লেখকের গাড়ি নেই?

২৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উদারতার জন্য থ্যাংকু!

২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার এই লেখাটা + এর আগে ডাক্তার নিয়ে একটা লেখা এই দুটোই রসবোধ সম্পন্ন চমৎকার গল্পের মতো হয়েছে!

আপনি আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতার সাথে অল্প স্বল্প ইমাজিনেশন মিশ্রিত করলেই সম্ভবত চমৎকার গল্প লিখতে পারবেন!


শুভকামনা!

২৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এই অনীহার কারণ?

২৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: বলেন কি???? যে দেশের সামরিক বাজেট ৬০০ বিলিয়ন তাদের ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থার এই অবস্থা কেন???
আপনাদের এখানে কি বাস, সাবওয়ে জন্য ট্রান্সপোর্ট কার্ড নাই????
উন্নত দেশগুলাতে এখন আর কন্ডাকটর, ফাইন, টিকেট চেকিং হয় নাকি??

২৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

খালিদ আহসান বলেছেন: গত আগস্ট মাসে নিউ ইউর্ক গিয়েছিলাম। লঙ আইল্যান্ড রেইল রোড ট্রেনেও উঠেছিলাম। আরেকটু হলেই তো আপনার সাথে দেখা হয়ে যেত!!!

জাপানে থাকায় আমি মনে করতাম উন্নত সব দেশেই ট্রেনের যোগাযোগ ব্যবস্থা এক রকম। কিন্তু নিউ ইয়র্কের ট্রেনে উঠে আমি আশাহত হয়েছি। আসলে আমেরিকায় গাড়ির ব্যবসা ধরে রাখার জন্যই ওরা ট্রেন ব্যবস্থা খারাপ করে রাখে।

২৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: জীবনের ছোট ছোট অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা গল্প, পড়তে ভাল লাগে। এটাও লেগেছে।

৩০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

সুমন কর বলেছেন: যাক, শুরুর শেষটা ১১ নং প্রতি-উত্তরে পেয়েছি।

পোস্ট পড়ে মজা পেলাম। এটা কিন্তু বিশ্বাস করতে হবে ..........হাহাহাহা

৩১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫২

তারেক ফাহিম বলেছেন: গাজী ভাই’র জবাব বলে কথা।

মেয়েটির প্রত্যিত্তর ভালো বললেন।

৩২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২

বানেসা পরী বলেছেন: ভুল গাড়িতে আপনি উঠেছেন। ভুলটা তো আপনার।
মহিলা কন্ডাক্টর কে দোষ দিতে পারছিনা।

ভুল ট্রেনে উঠলে টিকিট দিতে হয়না, এটা কি সবার অথবা সবসময়ের জন্য?
এটার উপর ডিপেন্ড করে কে দায়িত্বশীল ছিল।

৩৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে আপনার হাত দিয়ে এমন চৌকস , রসমাখানো লেখাও মাঝে মাঝে বের হয় ! এধরনের সব লেখাতেই আপনি হঠাৎ ব্রেক কষে দেন , মনে হয় শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ ...................।

৩৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

শূন্যনীড় বলেছেন: আপনি এত সুন্দর গল্প লিখতে পারেন !!

বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে

৩৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যে বর্নের যেধর্মের হোক এদেশে মানুষ মানুষকে রেস্পেক্ট করে বিশ্বাস করে।

এদেশে প্রথমদিকে এসে একটা বুকশেলফ এনেছিলাম। দুমাস পর দেখলাম অনেকটা নড়বড়ে হয়ে গেছে।
আমার বন্ধু বলল ফেরত দিয়ে দে।

কি কস,ভাংগা জিনিষ ফেরত নিবো?
হ, নিবো আবার ভালোও কইবো। এইদেশে এই নিয়ম।

পরে আমাজন ফোন করে বলেছিল ফেরত দেয়ারও দরকার নেই। টাকা এখনি আপনার একাউন্টে পাঠিয়ে দিচ্ছি।

৩৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৭

নীলপরি বলেছেন: আমাদের পড়তে দারুণ লাগলেও বাস্তবে পরিস্থিতি ততটা দারুণ ছিল না নিশ্চয় !

লেখাতে +++++++

৩৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনার মত প্রতিবাদী ব্লগেররা লেখক হয়ে গেলে তো বিপদ!

৩৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

মিন্টু ভাই বলেছেন: এটা কি আপনার লেখা ? বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে!

৩৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

মানিজার বলেছেন: আহাঃ পীরসাবের যদি এত যন্ত্রণা পুহাতে হয় তািইলে আমাদের কী হইবে ?

৪০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৯

উম্মে সায়মা বলেছেন: হাহাহা। আপনার সেন্স অব হিউমার সেইরকম

৪১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিদেশী গল্প পড়লাম মনে হয়!

৪২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৫

নাইম রাজ বলেছেন: হুম ভালো ঘটনা পাঠ করলাম।

৪৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:১৬

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Ami last week Great Neck a giyechilam, machine valo chilo.

Apni LIRR er website a giye dekhen. Ticket chara uthle fine. Apni jhogra koren tai hoyto ora charge korena.

৪৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৪

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Tahole apner ticket kinar dorkar nai

৪৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মানুষের প্রতি মানুষে বিশ্বাস একেবারে লোপ পেতে চলেছে।





ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

৪৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এরকম বিপদে পড়লে অনেক কিছুই বিশ্বাস করতে হয়! হা হা হা।

কিন্তু ভাই ফার্নিচারের কি হলো?!

৪৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পেঁচার ছবিটা ভাল লাগছে বেশি লেখার চেয়ে।

৪৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ভালো পাঠকের দরকার বেশি পরিমাণে। নাহলে লিখকদের লিখার মূল্য থাকে না।

৪৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এটা কেমন হইল ! মন্তব্য করলাম আর দেখি পোস্ট নাই ! ! !

৫০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: সেটা তো বলদেও বুঝবে আপনে সরায় দিছেন। আমি কারণ জানতে চাইছি।

৫১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

গরল বলেছেন: ইউএসএতে এখনও ট্রেনে কনডাক্টর আছে? শুনে অবাক লাগল, ২০০৬ এও জাপানে ট্রেন বাস কোথাও কোন কনডাক্টর দেখি নাই। মেশিনেই টিকেট কাটতে হত, ভুল করলে এক্সিটে আটকাত তখন আবার টিকেট মেশিনেই রিভাইস করা যেত।

৫২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এই পোস্টের ছবিটা আপনার প্রোফাইল পিকচার হিসেবে খুব মানাবে।

৫৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন: :- )

৫৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

মিরোরডডল বলেছেন: হম funny:-)

৫৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭

মিরোরডডল বলেছেন: more funny is when I'm trying to use phonetic but cant do well
I'll keep trying
one day it'll work :-)

৫৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

মিরোরডডল বলেছেন: sure I'll
thank you

৫৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি হয়তো ২টি গল্প লিখবো, ২টি ঘটনা আমার মনে দাগ কেটেছে (২৫ নং প্রতিমন্তব্য) - দুটোর একটি নিয়েও কি ইতোমধ্যে লিখেছেন?
আমকে ওরা চিনতো, জানতো যে, আমি ঘুমায়ে মিস করেছি; এগুলো সাধারণ ব্যাপার! (৪৩ নং প্রতিমন্তব্য) --
আপনার এ লেখাটা আগেও একবার পড়ে মন্তব্য করে গিয়েছিলাম। আজ আবার পড়ে ভাবলাম, একটা কথা না বললেই নয়। আপনার গল্প লেখার হাত ভাল। চলমান জীবনের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো আপনার তীর্যক পর্যবেক্ষণ আর উইটি মন্তব্যে অসাধারণ হয়ে ওঠে।
আপনার আর কোন লেখায় আমি এতটা উইটি প্রতিমন্তব্য পাই নি। সেই দিক থেকে এটা অন্যতম শ্রেষ্ঠ।