নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু জাতির পড়ার ঘর থেকে ইবাদতের ঘর সুন্দর।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২২



মোগলদের বড় বড় কীর্তির মাঝে আছে অনেক বড় বড় মসজিদ, কবরের উপর সুন্দর সুন্দর ইমারত; উনাদের নামে কোন স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি নেই। ইংরজরা ভারতে বাণিজ্য করতে এসে যেসব মন্দির দেখেছিল, তারা ভেবেছিল ভারতের বাতাসে সোনার কণা উড়ছে; কিছুদিনের মাঝে তাদের টনক নড়ে, তারা দেখলো, এসব মন্দিরে যারা প্রার্থনা করতে আসে, তাদের পরনে এক টুকরা পরিস্কার কাপড়ই নেই, এদের ঘরবাড়ী খড়কুটার তৈরি, পড়ালেখাও জানে না; হয়তো তখনই এরা বুঝতে পেরেছিল যে, এদের দখল করতে বেশী শক্তির দরকার হবে না।

গত ৩০ বছরে, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, উজবেকিস্তানে হাজার হাজার নতুন মসজিদ উঠেছে; এগুলো ভালো বিল্ডিং, অনেকস্হানে এয়ার কন্ডিশানিং করা; কিন্তু হিসেব করে দেখলে দেখা যাবে যে, এগুলো স্হানীয় মুসলমানদের ভালোবাসার জমার টাকা থেকে হয়নি; এগুলোর ৬০% খরচ এসেছে সোদি, কুয়েত, লিবিয়া বা অন্য আরবদেশ থেকে, এমন কি ইরান থেকেও। এগুলোতে যারা নামাজ পড়তে আসেন, তাদের নিজেরদের থাকার ঘর এতো উন্নত নয়, অনেকের নিজের ঘরই নেই; নামাজীদের বেশীর ভাগই এতো সুন্দর স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ পাননি; আসলে,এসব দেশের বেশীর ভাগ নামাজী জীবনে একবার স্কুলে যাবার সুযোগও পাননি; যাক, কমপক্ষে ভালো যায়গায় নামাজটা পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন; সামান্য শাত্বনা!

বাংলাদেশে আজও হাজার হাজার প্রাইমারী স্কুল আছে, যেখানে বাচ্ছাদের বসার মত প্রয়োজনীয় টুল, বেন্চও নেই; অনেক এলাকায় নৌকাতেও ক্লাশ হচ্ছে! বার্থরুম মার্থরুম কিছুই নেই। মানুষ গড়ে ১৫ মিনিটের প্রার্থনার জন্য ভিক্ষা করে টাকা এনে ইমারত গড়ছেন; এদিকে জাতির বাচ্ছারা গড়ে ৬ ঘন্টা থাকার যায়গাটা বিশ্রী কুশ্রী! এভাবে হলে কেমনে লেখাপড়া চলবে? আসলে চলছে না, সেদিন এক উজবেক নিউইয়র্ক শহরে সাইকেল চালকদের উপর গাড়ী তুলে দিয়ে ৮ জনকে হত্যা করলেো, ২২ জনকে পংগু করে দিলো; নিজে থাকতো নিউজার্সির এক কুঠুরী রুমে, নামজ পড়তেন ইমারতে।

আমাদের মোগল বাদশাহেরা আজও অনেক প্রিয় মানুষ, অটোম্যানরা তো খলিফা; এরা টাকা খরচ করে বড় বড় মসজিদ বানাতেন, ইউনিভার্সিটি বানাতেন না। আমেরিকার পুরাতন ইউনিভার্সিটিগুলো তাদের ধর্মীয় স্হান থেকে বেশী বড় ইমারত ছিল সব সময়। বাংগালী, পাকিস্তানীরা ভিক্ষা করে এনে ইমারত গড়ছে, নিজের শ্রমের টাকা দিয়ে সন্তানদের জন্য ইমার‌্ত গড়ার কথা ভাবছেন না আজো!

-ছবির স্বত্বাধিকারী, Sumon Yusuf/Majority World/Lineair'এর প্রতি সন্মান জানিয়ে, ছবিটি ব্যবহার করছি

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জাতির শিক্ষার প্রতি আপনার চিন্তাভাবনা ব্লগে প্রেরণা দিচ্ছে অন্যদের নতুন করে ভাবতে। কিপ ইট আপ!!

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু বিষয় বেশী বেশী চোখে পড়ছে

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ী এই দুনিয়া টেম্পরারি। পরকালে বিচার হবে। অন্যান্য ধর্মেও স্বর্গ ও নরক আছে। তাই মুসলিম সরকারগুলো প্রার্থনার স্থান হিসেবে এমন জায়গা করে দিয়েছেন যাতে সবাই এক সাথে ধর্মীয় পরিবেশে প্রার্থনা করতে পারেন। আর প্রার্থনার স্থান হতে হবে পবিত্র। তাই প্রাইমারী স্কুলের মত আশা করা যাবে না। তবে আপনি প্রশ্ন করতে পারেন মসজিদ গুলোতে এত জৌলুসের দরকার আছে কিনা - সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কিন্তু পরকালে বিশ্বাস করলে সকল মুসলিম শাসকই চেষ্টা করবে জাতিকে সুন্দর সুন্দর প্রার্থনা স্থান করে দিতে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভিক্ষা যদি করতেই হয়, বাঁচার জন্য করার দরকার; লাক্সারী ঘরের জন্য ও ইবাদতের জন্য ভিক্ষা করা কি সঠিক?

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হজ্জ্বের খরচ, মসজিদের খরচ ইত্যাদি থেকে বাঁচিয়ে স্কুল, কলেজ গড়ার চিন্তা না করে বরং কালো টাকা, দুর্নীতি, ঘুষ, টাকা পাচার ইত্যাদি খাত থেকে দেশের শিক্ষায় বিনিয়োগের চিন্তা বা লক্ষ্য থাকা উচিত...

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


লজিক্যালী, কালো টাকার মালিকেরা মানুষকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করার কথা; কালো টাকা বাড়ার কারণে আমাদের লেখাপড়ার খরচও বেড়ে গেছে; না হয়, বাংলাদেশে পড়ার ফি ৫ থেকে ২০/২৫ লাখে যাবার কথা নয়!

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভিক্ষা যদি করতেই হয়, বাঁচার জন্য করার দরকার; লাক্সারী ঘরের জন্য ও ইবাদতের জন্য ভিক্ষা করা কি সঠিক?
ইসলামের জন্মস্থান হওয়াতে সৌদি এবং আরবরা ভাবছে মসজিদের জন্য সাহায্য করে তাদের পূণ্য হবে। আরবরা এক সময় ভিক্ষা করতো এই উপমহাদেশে। তেল না থাকলে তাদের কাছ থেকে সাহায্য আসতো না আমরাও চাইতাম না। মোগলরাও আবেগ থেকে মসজিদের পেছনে ব্যয় করেছে। কিন্তু মোগলদের পতনের পর মুসলিম সরকারগুলো নিজেদের আবেগ থেকে মসজিদে বিনিয়োগ করছে...

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



উজবেকিস্তানে কিছুর অভাব নেই আজ; সেখানে মানুষ থেকে মসজিদ বেশী, আজও আরবী টাকায় সেখানে মসজিদ উঠেছে; সোভিয়েত থেকে বের হয়ে এসেছে, ওদের কিছুর অভাব থাকার কথা নয়; তারপরও সৌদী টাকায় ওখানে মসজিদ হচ্ছে, এগুলোর মাঝে কিছু ব্যাপার স্যাপর আছে মনে হয়।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার আলোচনা কার আবার ইমান নিয়ে দৌড় দেয় সেটাই ভাবছি! বলা তো যায় না! বলেও বসতে পারে যে আপনি ইসলামে আঘাত করেছেন! কারণ, এদের কাছে ইসলাম ওই মসজিদ পর্যন্তই সীমাবদ্ধ!!

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা নিজের মসজিদে নামাজ পড়ে আসছে শত শত বছর; হথাৎ করে, মসজিদের জন্যও ভিক্ষা করছে; ধর্ম কর্মের জন্য লাক্সারীর দরকার হয় না, ও এজন্য অপরের সাহায্য নেয়াটা লজিক্যাল মনে হয় না।

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমেরিকা বা ইউরোপের চার্চ গুলো সরকার করে দেয় নাকি ব্যক্তি উদ্যোগে? সেগুলোতে জৌলুশ কি মসজিদের সমমান নাকি সাধারণ ঘরের মত? প্রিন্সেস ডায়ানা বা মাইকেল জ্যাকসনের শেষকৃত্য স্থানগুলোকে অনেক আকর্ষণীয় মনে হয়েছিল...

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় চার্চ, মন্দির, সেনাগগ, মসজিদ, বা যেকোন ধর্মের উপাসনার জন্য কম মুল্যে ভুমি দেয়া হয়, এর বাইরে কিছু দেয়া হয় না; কানাডায় সবকিছুর জন্য বাৎসরিক খরচ দেয়।

বর বড় সুন্দর ইমারতের মতো চার্চগুলো মানুষের টাকায় নির্মিত। নিউইয়র্কের স্কুলগুলো চার্চ থেকে কমদামী, সেজন্য হয়তো নিউইয়র্কে পড়ালেখার মান নীচু

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপনার ভাবনা টা বেশ ভালো ।এমন করে সবাই ভাবলে আসলেই ভালো কিছু হতো ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখা যাক, এই ধরণের ভাবনা কি ভালো, নাকি গন্ডগোল!

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

বিষাদ সময় বলেছেন: ভালো লিখেছেন, তবে লিখার শিরোনামে "জাতির" শব্দটি দুবার এসেছে। ধন্যবাদ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, শিরোনাম ঠিক করে দিয়েছি।

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,

ছবিটির কপিরাইট আছে। শুধু এটুকু বলার জন্যে লগ ইন করলাম।

যার রাইট তার নাম হচ্ছে- Sumon Yusuf/Majority World/Lineair

আমার গুলিও সংশোধন করছি একে একে।

পোস্টটি কাল পড়বো।

ধন্যবাদ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



তাই নাকি? যাক, উনার জন্য ধন্যবাদ রলো!

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আমেরিকার যে কোন শহরে বাংগালীরা বাস করা শুরু করলে সবার আগে ঘরে ঘরে চাদা তোলা আরম্ভ হয় মসজিদ/মাদ্রাসার মত স্কুল বানানোর জন্য.....

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো অপ্রয়োজনীয় কাজ, বেকুবেরা গাধার মত অকারণে খাটে

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ধর্ম নিয়ে ক্যাচাল আর চায়ের কাপে ঝড় তুলে রাজনীতির রাজা-উজির মারা পোস্টে সাধারণত ঢুকি না। ধর্মটা সব ধর্মাবলম্বীর কাছেই একটা আবেগের বিষয়। যারা মানুষের আবেগ নিয়ে খোঁচাখুঁচি করে তাদের আমি পছন্দ করি না। আপনি একজন সিনিয়র কাম সর্বাধিক মন্তব্যপ্রাপ্ত ব্লগারদের একজন। আপনি শিক্ষা নিয়ে, এর উন্নতিকল্পে কোন পরামর্শ, শিক্ষাব্যবস্থার কোন অসামঞ্জস্যতা নিয়ে লিখুন না। কে কোন ধর্মীয় উপাসনালয় কীভাবে গড়ে তুলল, সেখানে চাকচিক্য আছে কিনা, কত সময় সেখানে ব্যয় করা হল ইত্যাদি নিয়ে আমরা মাথা না ঘামালেই মনে হয় ভাল হয়। ধন্যবাদ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতির শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, জীবনযাত্রার মান, সামাজিক জীবন, নাগরিক জীবন সবই এক সুতোয় বাঁধা।

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩০

নিমচাঁদ বলেছেন: কামাল আতাতুর্কের অনেক বিষয় ই পছন্দ করা যায় না কিন্ত অনেক বিষয়েই তিনি প্রণিধানযোগ্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন । যেমন হাগিয়া সোফিয়া চতুর্থ শতাব্দীর বিখ্যাত গির্জা । এই রকম ছিলো আরো অনেক গির্জা । বাইজেন্টাইন রা দুনিয়ারা টেকা পয়সা খরচ করে এইসব বানাইছিলো । কিন্ত দ্বাদশ শতাব্দীতে অটোম্যানরা এসে এসব গির্জাকে মসজিদ বানিয়ে ফেললো । কামাল দেখলেন এই এই গির্জা ভেংগে মসজিদ হইছে , এখন এটাকে তিনি মনে করলেন এইটা মসজিদের চাইতে এখন বেশী হয়ে গেছে হেরিটেজ । সুতরাং উনি যা করলেন সেইটা হলো , এক পাশে থাকলো মাদার মেরীর মূর্তি আর আরেক পাশে আল্লাহু লেখা । প্রার্থনার দরকার নাই , যে দেখতে চাইবা , ফেল কড়ি মাখো তেল । ইউনেস্কো এইটাকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা দিলো -- এখন লোকজন মেলা পয়সা দিয়ে টিকেট কিনে লাইন ধরে ধরে দেখে । আমিও দেখেছি। ইবাদতের ঘর এখন হেরিটেজ , মন্দ কি !

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি জাতির স্বকীয় ইতিহাস আছে; তুর্কী মুসলমান, আরবী মুসলমান, আলজিরিয়ান মুসলমান, উজবেক মুসলমান, ইনদোনেশিয়ান মুসলমান, সবার নিজস্ব সংস্কৃতি আছে; আমরা বাংগালী, আমাদেরকে নিজের কাপড়ের অনুপাতে শার্ট তৈরি করতে হবে; সবকিছুর মাঝে ব্যালেন্স করতে হবে; জীবন ভালো না হলে, একা ধর্ম ভালো হওয়ার কথা নয়।

১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৬

মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: শাত্বনা, বাচ্ছাদের, বেন্চও, বার্থরুম মার্থরু্‌ম<< বানানগুলো ঠিক আছে কি না যদি দেখতেন।

বেশির ভাগ মসজিদই নিজেরা কষ্টের জমানো টাকা দিয়ে নির্মাণ করা হয়।
আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন যারা নামাজ পড়েন তারা অল্প শিক্ষিত?

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



গত ৩০ বছরে নির্মাণ করা ৫০ ভাগ মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে বিদেশ থেকে টাকা এনে; আপনি খবর নিয়ে দেখুন।

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৮

কানিজ রিনা বলেছেন: মুসলিমরা যাকাত দিয়ার আসল নিয়ম
জানত তাহলে নিজের দেশের একটা
লোকেরও গরীব থাকার কথানা।
আর মানুষ যখন অর্থনৈতিক ভাবে
সচ্ছল থাকে তখন শিক্ষার দিকেও
এগিয়ে যায়।
আসলে যাকাত দেওয়ার নিয়ম একজন
যদি একলাখ টাকা যাকাত দেয়, সেই এক
লাখ টাকাই একজনকে দিয়ে তাকে দাড়
করে দেওয়া। এই নিয়মে কোনও মুসলিম
যাকাত দেয়না। যাকাত গুল গরীব শিক্ষার্থীর
দিলেও হয়।
মাদ্রাছায় প্রায় নব্বই ভাগ শিক্ষার্থীই নিহাতই
গরীব এতিম। তাদের উন্নত শিক্ষার জন্য
সমাজ সরকার বাইরের দেশের সহযোগীতা
বিশেষ প্রয়োজন। কোরআনের জ্ঞানবিজ্ঞানের
শিক্ষাগুলর উপর জোর দিলে মাদ্রাসা থেকেও
অনেক গুনি শিক্ষার্থী বেড় হতে পারে। ধন্যবাদ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের সকল বড় ব্যবসা সুবিধা কয়েকজন নিয়ে নিচ্ছে; অন্যদিকে ১০ কোটী কাজ করেও পরিবার চালাতে পারছেন না; সেখানে দরকার খুবই আধুনিক ভাবনার ফাইন্যানসিয়াল সিষ্টেম, যা কাজ ও সম্পদের সৃস্টি করবে।

১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: অটোম্যানরা তো খলিফা কিনা তা নিয়ে অনেক মতভেদ আছে, চাঁদগাজী ভাই।

সবচেয়ে পপুলার মতামত হচ্ছে, খেলাফত ৩০ বছর চলেছিলো।

তাই, অটোমানদের কাছ থেকে কিছু আশা করাটা উচিৎ ন্য।

তবে, বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় মুসলমানদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে শুনেছি।

আরেকটা কথা বলতেই হবে। জ্ঞান কখনোই একক কোন সভ্যতার সম্পত্তি। আজকের এই জ্ঞান-বিজ্ঞান মানব সভ্যতার ধাপে ধাপে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মুসলমানরা যেমন নিজের একক কৃতিত্বের দাবী করতে পারে না, ঠিক তেমনি অন্য কোন সভ্যতাও করতে পারবে না।

ইসলামী সভ্যতার আগে যেমন পিথাগোরাসরা ছিলেন, তেমনি নিউটন আর আইনস্টাইনদের আগে ইবনে সিনা, আল-বিরুনীরা বিজ্ঞানের কর্ণধার হয়েছিলেন।

আর, সেজন্যেই, জ্ঞানের অন্ধকার দিকের দায়ভাগও সবারই।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.