![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
একমাত্র বাল্যবন্ধু ব্যতিত বাকী সব ধরণের বন্ধুত্ব হয় 'সমকক্ষদের মাঝে'; আপনি বেগম জিয়ার বন্ধু নন; আপনার বন্ধু হিসেবে, আপনার বোনের বিয়ের অনুষ্ঠানে, আপনার নিয়মিত চা পানের টং দোকানের প্রিয় নুরু ভাই দাও্য়াত পাওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ১ ভাগেরও কম। আমেরিকায় ৬ লাখ বাংগালী থাকেন, উনারা সবাই বিল ও হিলারী ক্লিনটনের বন্ধু নন, শুধু মাত্র ড: ইউনুস উনাদের বন্ধু।
বাংলার মানুষ জেনেটিক্যালী ভারত বিরোধী; কিন্তু তারা চায় যে, ভারত ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হৃদয় দিয়ে বাংলাদেশকে ভালোবাসুক; আপনি যাকে হৃদয় থেকে ঘৃণা করেন, সে আপনাকে ভালোবাসুক, এটা যদি আশা হয়, সেই আশা কোনভাবে পুরণ হবে? কখনো হবে না!
দেশে দেশে বন্ধুত্ব বাল্যবন্ধুর মতো হয় না, হয় সমক্ষতার ভিত্তিতে; সিংগাপুর ১৯৬৩ সালে বৃটিশ থেকে স্বাধীনতা পায়; মালয়েশিয়ার সব রাজনীতিবিদদের সাথে লি কুয়ানের ঘনিষ্ট সম্পর্ক থাকায়, তিনি মালয়েশিয়ার সাথে ফেডারেসন করে, সিংগাপুরকে তাতে যুক্ত করেন; মালয়েশিয়ানরা ২ বছরের মাঝে 'অপরাধীদের দেশ' হিসেবে সিংগাপুরকে লাথি মেরে বের করে দেয়! আপনারা যারা ভারতের বন্ধুত্বের বিরহে কারত, কি কারণে ভারত আপনাদের বন্ধু হিসেবে নেবে বলে মনে করেন?
আপনারা রোহিংগাদের নিশ্চয় ভালোবাসেন, কিন্তু কোন সাধারণ বাংগালী রোহিংগাদের এই অবস্হাও চাহেনী, তাদেরকে বাংলাদেশেও চাহেনি। আপনি ওদের ভোটাধিকার দিতে চাইবেন? কখনো চাইবেন বলে মনে হয় হয় না; হয়তো বেগম জিয়া, শফি হুজুর কিংবা জামাত চাই্তে পারে।
১৯৭১ সালও আমাদের অবস্হা রোহিংগাদের মতোই ছিলো; কিন্তু সেখানে ভারতের একটি সৌভাগ্য আপনার থেকেই সামনে এসে গিয়েছিল, পাকিস্তান আর ২ পাশে থাকছে না, থাকবে শুধু পশ্চিম পাশে। আজকে ভারতের ভয়, পুর্ব পাশও ক্রমেই পাকিস্তানের মতোই হয়ে যাচ্ছে; বাংলাদেশের বিশাল সংখ্যক মানুষ পাকিস্তানকে ঘৃণা করে, কিন্তু ভারতকে ঘৃণা করে সবাই; সেটা ভারত বুঝে।
রোহিংগা সমস্যা নিয়ে ভারত বাংলাদেশের বন্ধু হবে না, শত্রুও হবে না, ওরা রোহিংগা নিয়ে মাথা ঘামায় না; ওরা জানে যে, রোহিংগাদের সাথে বাংগালীদের সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মিল আছে, গরীবের বন্ধু গরীব থাকে। চীন বার্মার পুরো সম্পদ ব্যবহার করছে: তেল, গ্যাস, জমি, গাছ, মাছ সবই; বার্মার সামরিক সরকার দেশকে লীজ দিয়ে পায়ের উপর পা তুলে খাচ্ছে দাচ্ছে। আবার চীনের মুসলিম সমস্যা আছে; ওরা মুসলমানদের ভালোবাসার কথা নয়; ওরা পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক রাখে শত্রুর শত্রু হিসেবে।
ভারতের বন্ধুত্বের বিরহে কাতর হবেন না, আপনি ভারতকে কতটুকু ভালোবাসেন, ভারত নিশ্চয় তা অনুভব করে। শুধু মনে রাখেন যে, ওরা আমাদের সুহৃদ প্রতিবেশী নয়, কিন্তু শত্রুও নয়; কুটনীতি ফুটনীতি এগুলো হাউকাউ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগারেরা এসব বুঝেন, ভারতকেও ঠিকই বুঝেন, কিন্তু ভারত দোষারোপ করেন আও্য়ামী লীগকে বুঝাতে যে আওয়ামী লীগ যা ভালো বলে, তা ভালো নয়।
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,
ভারত আমাদের বন্ধু ছিলোনা কোনও কালেই । ৭১য়ে বাংলাদেশকে সহায়তা দান তাদের স্বার্থেই । সামরিক বাজেট কমিয়ে অর্ধেক করা । পূবের শত্রুকে মিত্রে পরিনত করা । উপরি পাওনা, ভারতীয় পণ্যের বাজার । নতজানু একটি সরকার ।
ভারত আমাদের শত্রু নয় - সুহৃদ প্রতিবেশী , আপনার এ কথা ব্যাখ্যার দাবী রাখে । আমার মনে হয় সে আমাদের জন্যে কিছুই নয় ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি লিখেছিলাম, ভারত আমাদের সুহৃদ প্রতিবেশী নয়।
ভারতের সাধারণ মানুষ আমাদের সুহৃদ এইদিক থেকে যে, ভারতের বেশীর ভাগ মানুষ বাংলাদেশকে পাকিস্তান ও চীন থেকে ভালো চোখে দেখে; ভারতের কোন সাধারণ মানুষ চাহে না যে, ভারত সরকার পানি আটকিয়ে রাখুক, চোরাকারবারী চালিয়ে যাক; ওরা আমাদের চেয়ে বেশী শিক্ষিত হওয়ায়, তাদের এনালাইসিস আমাদের সাধারণ মানুষের এনালাইসিস থেকে ভালো।
ভারত ১৯৭১ সালে জানতো যে, বাংগালীরা পাকীদের চেয়ে কম যুদ্ধবাজ, কিন্তু বুদ্ধিমান; ফলে, "নতজানু" হবে মনে করেনি; এখন দেখছে যে, উহারা বুদ্ধিমান নয়; এখন ভাবনা বদলায়েছে।
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভারত কখনও আমাদের বন্ধু ছিল না এখনো নেই, ৭১ সালের সাহায্য ছিল তাদের স্বার্থে কারণ তারা চায়নি তাদের দুই পাশে পাকিস্তান থাক। আর পাকিস্তানি নস্ট রাজনীতিবিদরা বুঝেনি আমাদের সাথে ভাল ব্যাবহার আমাদের অধিকার আমাদের দিলে তাদের সারাজীবন লাভ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালে, ভারত না চাইলেও ৫০ লাখ মানুষ ভারতে চলে যেতো; হয়তো ১ কোটী যেতো না; ভারত না চাইলেও রাশিয়া আমাদের সাহায্য করতো।
পাকিস্তান ভেংগেছে পাকিরা, ভারত লাভবান হয়েছে; বাংগালীরা ভারতকে লাভবান করতে যুদ্ধে যাননি, গিয়েছেন নিজের জাতির স্বাধীনতার জন্য।
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,
দুঃখিত --- "সুহৃদ প্রতিবেশী" শব্দ দুটো হবেনা । বাদ দিয়ে পড়বেন ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: ভালবাসা, শব্দটা শুধুই নিজ দেশের জন্য বরাদ্দ। অন্য দেশের সাথে সম্পর্ক কেবল স্বার্থের।কার সাথে সুসম্পর্ক রাখলে দেশের স্বার্থ উদ্ধার হবে, সেটা দেখা উন্নত দেশের সরকারের একটা দ্বায়িত্বের মধ্যে পড়ে। উল্টোরথে কেবল আমাদের দেশ।
যাই হোক শেখ হাসিনার ভারতের প্রতি অবস্য কৃতজ্ঞতার শেষ নাই ।তার লাগামহীন স্বৈরাচারী অবৈধ দুঃশাষন শুধু টিকে আছে এককভাবে ভারতের প্রশ্রয়ে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা ভালো করছেন না, সন্দেহ নেই; কিন্তু বাগগালীরা উনার থেকে শক্তিশালী পার্টি নিয়ে মাঠে আসতে পারছেন না; ফলে, উনার কিংবা বিএনপি-জামাতের অপরাজনীতিকে মেনে নিতে হচ্ছে।
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভারত কি দুষ্ট দেশ? ভারতকে তো আমার ভালোই লাগে। আমরা তো তাদের কাছে ঋণী। ৭১ যদি ভারত সহযোগিতা না করতো তাহলে হয় যুদ্ধ নয় মাসে শেষ হতো না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত নিজকে নিয়ে ব্যস্ত, ওরা রেডক্রস নয়; ঐতিহাসিকভাবে, ধর্মীয় কারণে বাংগালীরা ভারতকে পছন্দ করে না। ভারতের অনেক মানুষ বাংলাদেশ সম্পর্কে তেমন জানেন না।
ভারতের ভেতরে মানুষ বিশাল প্রতিযোগীতা করে টিকে আছে; তারা লেখা পড়া না করে থাকার অবস্হানে নেই।
১৯৭১ সালে ভারত ভেবেছিল যে, বাংলাদেশ শক্তিশালী দেশ হবে, শেখের মতো রাজনীতিবিদ আছে, ভাসানী আছে; কিছু একটা ঘটবে। তারা স্বপ্নেও ভাবেনি যে, বেগম জিয়া, বা শেখ হাসিনা, এরশাদ, বা জেনারেল জিয়া এই দেশ চালাবে। এখন তারা দেখছে যে, বাংলাদেশও মোটামুটি নখহীন ও দাঁতহীন পাকিস্তান।
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩১
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আমি রাজনীতি করতে চাই নে, বুঝতে চাই।আমাকে কী করতে হবে?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এমনভাবে কাজ করতে হবে, ও জীবন যাপন করতে হবে, যাতে আপনার পরিবার শান্তিতে থাকতে পারে, ও আপনার কাজ দ্বারা সমাজ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: যাতে আপনার পরিবার শান্তিতে থাকতে পারে, ও আপনার কাজ দ্বারা সমাজ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।।দুটো কি একসাথে সম্ভব?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইউরোপের প্রতি তাকিয়ে দেখেন, জাপানকে বুঝুন, সিংগাপুরে ও ভুটান দেখুন।
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: ভারত বাংলাদেশের বন্ধু না হলেও আওয়ামী লীগের তো বন্ধু ছিলো। কিন্তু কই ভারত আপনার এবং আওয়ামী লীগের পক্ষে ভোট তো দিলো না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত আওয়ামী লীগের বন্ধু নয়; তবে, তারা বিএনপি ও জামাতকে পাকিস্তানীদের মত ভয় করে। ভারত এখনো বাংলাদেশের বিপক্ষে জাতি সংঘে কিছু করেনি। রোহিংগা সমস্যা বার্মা ও বাংলাদেশের, ভারতের নয়।
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: পোস্টের প্রথম লাইনটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
আমাদের বাংলাদেশ ব্রিটিশ শাসন থেকেই বঞ্চিত। শিক্ষা, অর্থনীতি, জীবন মান সব দিক থেকে পিছিয়ে ছিলাম। আমরা ছিলাম চাষার জাত, জেলের জাত। অামাদের পশ্চিমে যারাই আছে, তারা তখন থেকে আজ পর্যন্ত ঘৃণা করে গেছে।
আমরা শিক্ষা, অর্থনৈতিক অবস্থা শক্ত করে মেরুদন্ড নিয়ে দাঁড়াতে পারিনি। যদি পারতাম, বৃটিশদের চলে যাওয়ার সাথে সাথে পুরো বাংলা নিয়ে আলাদা দেশ হত। পাকিস্তান সৃষ্টি হত না।
পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ থাকলেও , এই অঞ্চল বঞ্চিত হত। ঐ যে বললেন, বন্ধুত্ব হয় সমানে সমানে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মন্তব্য শুনতে হয়েছিলো, তা অনেকেই এখন গায়ে মাখায় না।
তারা আজও আমাদের কাঙাল বলে।
ভারতের সাথে আমাদের দ্বন্দ্বেরর মূলে আছে নদী। নদী কেন্দ্রিক এই সমস্যার কারণে ভারতের প্রতি অনেকের এই ঘৃণা। কোন দেশের মানুষ চাইবে, যে দেশের কারণে নিজের দেশ মরুভূমি হয়, তাকে প্রাণভরে ভালোবাসতে।
আমাদের রাজনীতি স্কুল কলেজ থেকে শুরু হয়, তারপরও রাজনীতিতে আমরা তুখোড় হতে পারলাম না।
ভারত পাকিস্তানের সব সময় পেছন পেছন লেগেই আছে, তারপরও দেখেন দুই দেশের মানুষের প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধা।
ভারত আর বাংলাদেশের মধ্যে সেটা তো নেই।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
"আমাদের রাজনীতি স্কুল কলেজ থেকে শুরু হয়, তারপরও রাজনীতিতে আমরা তুখোড় হতে পারলাম না। "
১২ বছর বয়সে যে মেয়ের বাচ্ছা হয়, সেটা মাও নয়, বোনও নয়।
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আসলেই তারা আমাদের শত্রু নয়, কিন্তু বন্ধুও নয়। তাদের একটা মহৎ চিন্তা হচ্ছে আমাদের মাথার উপর কিভাবে কাঁঠাল ভেঙে খাবে।
আসলে ভারতের মত একটা বন্ধু রাষ্ট্র থাকলে শত্রুর প্রয়োজন হয় না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
১২৫ কোটীকে খাওয়াতে পরাতে ব্যবসা করতে হয়, ভারত করছে।
বাংলাদেশ সরকারের নীতি, "১৭ কোটির মাঝে যে পারে সে নিজ চেস্টা বাঁচুক"; তাই মানুষ আরব যাচ্ছে, ভুমধ্য-সাগর নৌকায় পাড়ি দিচ্ছে।
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার পোষ্টে অনেকগুলো আলোচনার পয়েন্ট আছে। আপাতত আলোচনা রাখতে পারছিনা বলে দু:খিত।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার স্টেটাস বদলের জন্য ব্লগার জানাকে ইমেইল করুন, ও ফিডব্যাকেও ইমেইল করুন।
১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: আপনার লেখা সেই প্রিয় ডট কম থেকে ধরে ফলো করি বলে জানি যে, আওয়মিলীগের লুটপাঠকে জায়েজ করার জন্য আপনি ৭১ এর গান বাজিয়ে রাখেন না। তাই আপনাকে একটি পরামর্শ দিতে চাই যে, অতীত নিয়ে পড়ে থাকাটা স্বাস্থকর নয়। বাস্তবতা হচ্ছে ভারতীয় জনগনের বাংলাদেশের জনগন নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনও নাই, টাইমও নাই। বাংলাদেশের জনগনেরও অবস্থা একই।আমরা ভারতীয় জনগনদের শত্রু মনে করি না। আমরা ঘৃনা করি ভারতীয় সরকারের আগ্রাসন নীতি। আগে তাদের আগ্রাসন সীমাবদ্ধ ছিল ব্যবসা , বানিজ্য পর্যন্ত, এখান সেটা গিয়ে ঠেকেছে আমাদের আভ্যন্তরীন রাজনীতিতে। আওয়ামিলীগকে এখন আর কেউ এদেশের রাজনৈতিক দল বলে মনে করে না। আওয়ামীলীগ এখন ভারতের এজেন্ট। ক্ষমতায় টিকে থাকার বিনিময়ে ভারতীয় স্বার্থ রক্ষাই তাদের কাজ।একক ভাবে খালেদাকে গালি দিয়ে আর ৭১ এর গান বাজিয়ে এই সত্যকে ধামাচাপা দিয়ে রাখা যাবে না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক, আমাদের শিক্ষিতদের কাজ করতে হবে বাকীদের শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ার, আর নিজেদের দায়িত্ব নিজেদের নিতে হবে; পরের উপর দোষ চাপায়ে নিজেদের লাভ হবে না; ভারতের বন্ধুত্বের জন্য কাতর হওয়ার কিছু নেই।
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: পরোক্ষ ভাবে ভারত বাংলাদেশের বড় ব্যবসায়িক কেন্দ্র !
যখন তখন সুবিধা মত আমাদের স্যালুট দিবে,আবার সুবিধামত গোয়া মারা বলেন আর হাওয়া মারা বলেন তাহারা তা দিতেই থাকবে!!!
প্রত্যক্ষভাবে ভারত ছাড়া বাংলাদেশ অচল !!
কেউ আবার চেতনাদন্ড উত্তেজিত করিয়া বলতে আইসেন না- আমি ভারতের দালাল ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বিশ্বে নিজের স্হান করছে, বাংলাদেশ সময়ের সাথে তাল মিলাতে পারেনি; শেখ সাহেব থেকে জিয়া ছিল দুর্বল, জিয়া থেকে এরশাদ দুর্বল, এরশাদ থেকে বেগম জিয়া দুর্বল। শেখ হাসিনা কোনভাবেই শেখ সাহেব কে বুঝার মত অবস্হানে নেই
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। কিন্তু তবুও একটা দল ব্যবসা বাণিজ্য, রাজনীতিতে ভারতের আশীর্বাদ আশা করে কেন?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগের অনেক দুর্বলতা আছে।
১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভারত বিনা স্বার্থে কি করেছে বাংলাদেশের জন্য? অন্ধ ভারত প্রেমিরা তার প্রমান দিক।
ভারত আমরা শত্রু ভাবিনা বন্ধুও ভাবি না। জলে বাস করে কুমিরের সাথে তো লড়াই করা বাতুলতা নয় কি?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু কিছু বাংগালী মনে করে যে, ভারত রেডক্রস
১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ভারত আসলে আমাদের বন্ধুনা, তবে শত্রুও না। আপনি ঠিকই বলেছেন, তাকে ব্যাবসা করতে হয় ১২৫ কোটি মানুষকে খাওয়াতে এই কথাটা আমরা বাংগালীরা বুঝলে ভারতকে আর রেডক্রস ভাববো না।
আর একটা কথা, শেখ মুজিব শেখ সাহেব হয়ে উঠতে গিয়ে নির্লোভ ও দেশপ্রেমিক কয়েকজন অসাধারন মানুষকে সাথে পেয়েছিলেন, কিন্তু শেখ হাসিনার সেই ভাগ্য নেই, তিনি নিজের বুদ্ধিতেই যতটুকু পারছেন চলছেন। গত ৫-৭ বছরই তাও নিজের বুদ্ধিতে চলছেন, তার আগে রিংএ টিকে থাকার লড়াই করেছেন.........সে আরেক গল্প.......
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার বাবার হত্যাকান্ড, পরিবারের সবাইকে হারানো, ৭৫'এর পরে আওয়ামী লীগের ভাংগন, মিলিটারীর অপরাজনীতি, বিএনপি'র অপরাজনীতি, এগুলো উনার জন্য ফ্যাক্টর ছিলো ও আছে।
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভারত চায়নি বাংলাদেশ স্বাধীন হোক, ভারত চেয়েছে পাকিস্তান ভাঙ্গুক।।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
তখন ভারত কি চেয়েছে, সেটা আমাদের বিষয় নয়; আমরা যুদ্ধ করেছি আমাদের জন্য। ভারত আমাদের জন্য স্বাধীনতা চাওয়ার কেহ নন.
১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৬
পুকু বলেছেন: সবাই এখন গাঁজী সাহেবের কথা পড়ে ইমোশনাল হয়ে গিয়েছে!উল্টাপাল্টা কমেন্ট করেছ কি সোজা আছুলা বাঁশ!!!!!!!
গাঁজী সাহেব কি বলেন!!!!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রাকৃতিকভাবেই ভারত আমাদের প্রতিবেশী; কিন্তু তারা এখন বিশ্বমেলায় বড় শক্তিদের তালিকার নীচের অংশে আছে; আমরা তাদের কাছে মালয়েশিয়া, তাইওয়ানের সমান নই; হয়তো, ইয়েমেন বা পাকিষ্তান থেকে ভালো।
অনেক বাংগালী ভারত ও বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অবস্হান বুঝেন না
২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ভার্সিটি জীবনে আমার অনেক ভারতীয় ক্লাসমেট ছিলো। তাদের মাঝে ভালো-খারাপ দু'ধরণের মানুষই ছিলো। স্টুডেন্ট ইউনিয়নে ভারত-বাংলাদেশ জোট তিন-তিন বার টানা প্রেসিডেন্ট - ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ ছিনিয়ে নিয়ে এসেছিলো।
এরপর, কিছু ছেলে ঢুকে ভার্সিটিতে যারা ছিলো বি-পন্থী। বোকাগুলো করলো কি, যে বার প্রথমবারের মত বিদেশী ঐ রাষ্ট্রের স্টুডেন্ট ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট পদে একজন বাংলাদেশী দাঁড়ালো, তারা এন্টি একটা দল সৃষ্টি করে বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের মাঝে বিভাজন তৈরী করলো।
এ নিয়ে ভারতীয় আর অন্যান্য দেশের ছেলে-পেলেরা কি হাসা-হাসি!!!!
ফলাফল? বাংলাদেশী প্রার্থী ঠিকই প্রেসিডেন্ট হলো। কিন্তু, অন্যান্য দেশের সহায়তায়, নিজের দেশের নয়!!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা বিভাজনের মাঝে সমাধান খুঁজে, এক সংগে থাকার মত গুণ তাদের নেই।
২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন "বাংলাদেশ সরকারের নীতি, "১৭ কোটির মাঝে যে পারে সে নিজ চেস্টা বাঁচুক"; তাই মানুষ আরব যাচ্ছে, ভুমধ্য-সাগর নৌকায় পাড়ি দিচ্ছে। "
সম্পূর্ণ একমত | সাধারণ জনগণ সরকারের বিনিয়োগ থেকে খুব সামান্যই লাভবান হয়, সিংহভাগ চলে যায় কালোবেড়ালদের পকেটে | নিজের দেশে নূন্যতম মৌলিক চাহিদাটুকু মিটাতে না পেরে খুঁজতে থাকে কিভাবে এই দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া যায় সোনার হরিনের সন্ধানে |জনশক্তি উন্নয়নেও বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকে অতি নগন্য - অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েও তা খুঁজে পাওয়া যাবে না | কিন্তু প্রবাসীদের ফাটানো রেমিটেন্সের বেনিফিশিয়ারি কিন্তু সরকারই এবং তারা বড়াই করতে ছাড়ে না যে বিদেশী মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড পরিমান হয়েছে | এই প্রবাসীদের দোহন করতে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে উপজেলার কেরানীরা পর্যন্ত কেউ ছাড়ে না |
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, জিম্বাবে, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের মতো দেশগুলোর সরকার সাধারণ মানুষকে শ্রমিক মৌমাছি হিসেবে ব্যবহার করছে
২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: হুম খারাপ কথা বলেননি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কমনসেন্সের ব্যাপার, ব্লগারদের বুঝা উচিত
২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সুন্দর ভাবে ফুঁটে উঠেছে আপনার ভাবনাগুলো ভালো লাগল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো সাধারণ পর্যবেক্ষণ, মানুষ নিজের দেশের বন্ধুত্ব পায় না, ভারতের বন্ধুত্ব খোঁজে!
২৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
কানিজ রিনা বলেছেন: ভারত প্রতিবেশী দেশ হিসাবে ভাল সম্পর্ক
থাকবে এটাই কাম্য। কিন্তু সীমান্তে পাখির
মত গুলি করে মানুষ মারার প্রহশন,যুগ যুগ
ধরে চলেছে আন্তরজাতীক বিচার কার্জ দুরে
থাক সরকার কোনও জোড়ালো প্রতিবাদও
করেনা। ভারতের স্মার্গলার বাংলাদেশে অহরহ
ঢুকছে কিন্তু বাংলাদেশ বর্ডারগার্ড কয়টা
ভারতের লোককে গুলি করেছে।
তাছাড়া আন্তনদী অধিকার বাঁধ দিয়ে পানির
হিস্শা থেকে যুগ যুগ ধরে বঞ্চিত করে
আসছে। কেন আমরা ভারতকে ঘৃনা করব না।
পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে সহায় করার জন্য
তারা আমাদের চিরকাল দাশ মনে করে।
তাই মাথায় কাঁঠাল বেল ভেঙে খায় আমাদের
সয্য করে নিতে হয় অতীত ভেবে।
পাকিস্তান শোসক ছিল, ভারত খাদক
আমাদের গা সওয়া হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে
এমন সব পোষ্ট দিয়ে আপনি ব্লগারদের
মনের তথ্য খুজে বেড় করার জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের দেখে ভারতীয়রা মনে করেছিলো যে, এটা শক্তিশালী দেশ হবে; জেনারেল জিয়া ফিয়া, এরশাদ মেরশাদ দেখার পর, তারা বুঝে গেছে যে, এদের দৌঁড় মসজিদ অবধি
২৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ভারত আমাদের বন্ধুও নয় শত্রুও নয়; তাহলে কি ?
বাংলাদেশ কি তাহলে ভারতের বিরহী প্রেমিকার মত !
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত আমাদের সমকক্ষ নয়, আমাদের থেকে শক্তিশালী প্রতিবেশী; তারা বুঝে যে, আমাদের ভাবনা ক্ষমতা সীমিত
২৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪
অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: ভারতের সহজ কিছু কূটনৈতিক চাল বোঝার সামর্থ্য বাংলাদেশের কূটনীতিবিদদের নেই। ডক্টর ইউনূস কে কাজে লাগাতে পারলে ভালো হতো, কিন্তু সেটা মনে হয় না আর সম্ভব ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত কোন কুটনৈতিক চাল দিচ্ছে মনে হয়? বাংলাদেেশ কোন খাতে ভারতের কাছে কোন চুক্তিতে আটক আছে?
২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩
বাংলার জামিনদার বলেছেন: ভিক্ষা করা আমাদের স্বভাব হয়ে যাওয়াটাই যত বিপদের কারন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
জন্ম থেকেই সেই অভ্যাস ছিলো; প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা, সরকারী কর্মচারী ভিক্ষুক
২৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রতিবেশী দেশ সহ সকলেই জানে বাংলাদেশের মানুষ চিন্তা চেতনায় বড় দাগে দুভাগ হয়ে আছে।
এমন সুযোগটাই তারা নেয় বিবিধ প্রকারে । নীজের সঠিক অনুভুতিটা জাগ্রত করাই সমস্যাটি
সমাধানের পথ বলে অনুভবে আসে ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অবস্হান আমাদের থেকে ভালো; তারা আমাদের জন্য ভালো কিছু করার কথা এখনো ভাবেনি; আমেরিকা কানাডার জন্য যতটুকু নমনীয়, মেক্সিকোর বেলায় ততটুকু নয়; পেছনে পড়লেই সমস্যা
২৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তবে যে আওয়ামীলীগ বলে। ভারত আমাদের বন্ধু রাস্ট্র?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত আওয়ামী লীগের বন্ধু, দেশের বন্ধু নয়।
৩০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ঢালাও ভাবে বাঙালি বলে দিলেন!! দেশে সবাই বাঙালি থাকতে আগ্রহী ছিল কখনো!!?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্যতিক্রমদের গণনার মাঝে নেয়া হয় না, সাধারণত
৩১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: ভারত আওয়ামী লীগের বন্ধু নয় ? তাহলে ভারত কার বন্ধু ? রোহিংগা সমস্যা বাংলাদেশের, ভারতের নয় বলে তো ভারত ভোট দানে বিরত থেকেছে। যদি বাংলাদেশের সমস্যা না হয়ে ভারতের সমস্যা হতো তাহলে আওয়ামী লীগ সবার আগে ভোট দিতো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগের জন্য ক্ষমতা বড়, ভারতের জন্য দেশের নীতি বড়।
৩২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আদ্দেক ডিমের পুরোটাই খাওয়া ভারত বিনা স্বার্থে কিছু করিবে ইহা ভাবাও পাপ ! বাংলাদেশের জন্য কিছু বাহির করিতে হইলে উহা যেন তাহাদের পশ্চাৎদেশ দিয়া বাহির হয় ! কষ্টের সীমা থাকে না !
ভারতের বিরহে কোন বাঙালির চেতনাদন্ড নেতায়ে পরে নাই ! (পাঁঠা ও চুশীলরা বাদে !) উহাদের স্বভাব বাঙালির জানা আছে ! পরকীয়ায় লিপ্ত বিশ্বাসঘাতিকা বৌয়ের মতোই সুযোগ পাইয়া বয়ফ্রেন্ডের (বার্মা ) কোলে গিয়া বসিয়াছে ! উহাদের টিভি সিরিয়াল উহাদের চরিত্রই বর্ণনা করে !
উচিত ছিল এমন বিশ্বাসঘাতক বৌরে তালাক দিয়া নতুন বিয়া করা ! নারী নির্যাতন মামলার (!) ভয়ে বাংলাদেশ উহা পারিতেছে না !
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতীয় পণ্যের বাহিরে ব্যবসা করার মতো অর্থনীতি বাংলাদেশে নেই, বাংলাদেশ এমনিতেই ভারতের উপর নির্ভরশীল।
৩৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫
শিখণ্ডী বলেছেন: আমাদের দেশে একটা শ্রেণি আছে যার সুযোগ পেলেই নানা ঘটনা টেনে এনে দেখাতে চাইবে গান্ধী নিরপেক্ষ ছিলেন না, হিন্দুদের স্বার্থ আগে দেখতেন। কিন্তু এই বয়ান যারা করে তারা মুসলমানদের চেয়ে আগে হিন্দুদের স্বার্থ আগে দেখে কি না সেটা কখনও ভাবে না। বাংলাদেশ ভারতের ব্যাপারটাও একই রকমের। যাকে ঘৃণা করি তার কাছে প্রেমময় ব্যবহার আশা করি।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ পেছনে পড়ে গেছে, এতে অনেক সমস্যা
৩৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দেশের অনেক মানুষই দেখি ভারতকে রেডক্রস মনে করে। নিঃস্বার্থ ভাবে কে কাকে সাহায্য করেছে? আমেরিকার স্বাধীনতার সময় ফ্রান্স সাহায্য করেছিলো (বৃটিশ-ফরাশিদের বিরোধ পূর্বতন); বাংলাদেশের যেমন ভারত। কোন দেশই এককভাবে স্বাধীনতা পায় নি। তাই বলে কি তাদের অবদানকে খাটো করা যুক্তিযুক্ত?
এটা ঠিক বলেছেন, বন্ধুত্ব হয় সমানে সমানে। ভারত বাংলাদেশকে বড়জোর ছোটভাই মনে করতে পারে, বন্ধু কখনো নয়। শিক্ষা-দীক্ষা সর্বক্ষেত্রে ওরা এগিয়ে যাচ্ছে, আমরাও এগোচ্ছি তবে ধীরে ধীরে। আমাদের মতো রাজনীতিতে হরিলুটের ধান্ধা ওদের নেই। মূর্খদের একটা অংশ ধর্মীয় ক্যাচাল বাঁধানোর অপেক্ষায়, আছে কিন্তু সামগ্রিকভাবে ওরা সামনে এগোনোর পক্ষে আর আমরা আছি ধর্ম নিয়ে।
"১৯৭১ সালে ভারত ভেবেছিল যে, বাংলাদেশ শক্তিশালী দেশ হবে, শেখের মতো রাজনীতিবিদ আছে, ভাসানী আছে; কিছু একটা ঘটবে। তারা স্বপ্নেও ভাবেনি যে, বেগম জিয়া, বা শেখ হাসিনা, এরশাদ, বা জেনারেল জিয়া এই দেশ চালাবে। এখন তারা দেখছে যে, বাংলাদেশও মোটামুটি নখহীন ও দাঁতহীন পাকিস্তান।" প্রণিধানযোগ্য কথা!
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের রাজনীতিবিদদের দেখে ভারতের রাজনীতিবিদরা হাসে, হয়তো তাদের কাছে আমরা লিলিপুটের গল্পের মতো
৩৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের প্রথম বাক্যের প্রথমাংশটুকু দারুণ বলেছেন। কপই করার সুযোগ রহিত বলে উদ্ধৃত করতে পারলাম না।
ভারত নিজকে নিয়ে ব্যস্ত, ওরা রেডক্রস নয়; (৬ নং প্রতিমন্তব্য) --
ইউরোপের প্রতি তাকিয়ে দেখেন, জাপানকে বুঝুন, সিংগাপুরে ও ভুটান দেখুন - এখানে বিশেষ করে ভুটান এর কথা উল্লেখ করাতে খুশী হ'লাম। আমি সম্প্রতি সে দেশটা ঘুরে এসেছি। নিজ চোখে দেখেছি শান্তি কাকে বলে, একটা দেশের জনগণের মাঝে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রতি সে দেশের শাসক কতটা মনযোগী এবং সংবেদনশীল। শান্তি তাদের রাষ্ট্রের কোর ভ্যালু। প্রকৃত অর্থেই ভুটানকে একটা শান্তির দেশ বলা যায়। আমি সিঙ্গাপুরেও সম্প্রতি গিয়েছি, কিন্তু ৮ নং মন্তব্য এবং আপনার প্রতিমন্তব্যের সাথে সিঙ্গাপুরের চেয়ে ভুটানই বেশী প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়েছে।
বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, জিম্বাবে, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের মতো দেশগুলোর সরকার সাধারণ মানুষকে শ্রমিক মৌমাছি হিসেবে ব্যবহার করছে (২১ নং প্রতিমন্তব্য) -- কথাটা খারাপ বলেননি, অনেকটা তাই।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার অনুধাবন সঠিক, জীবনযাত্রার মান ও মানুষের চাহিদার সমন্ময় ঘটায়ে, ভুটান মানুষকে শান্তিপুর্ণ জীবন যাপনে সাহায্য করছেন; মানুষ শান্তিতে নাগরিক জীবন যাপন করছেন।
অন্যদিকে এশিয়া, আফ্রিকা ও দ: আমেরিকার অনেক দেশে সরকারগুলোই মানুষকে অশান্তি ও দুর্যোগপুর্ণ জীবনের মাঝে ঠেলে দিচ্ছে।
৩৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বন্ধুত্ব মানুষে মানুষে হয় , দেশের মধ্যে হয় না। দু দেশের মধ্যে থাকে স্ট্রাটেজিক ফ্রেন্ডশিপ , ওনলি পার্মানেণ্ট থিং ইস "ইন্টারেস্ট" , নাথিং এলস ইস পার্মানেণ্ট।কূটনীতির এগুলো বেসিক জিনিস , সাধারণ মানুষ এসব বোঝে না , ম্যাও-প্যাও ( আপনার ভাষায় ) করে !
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা অশিক্ষিত হওয়ায়, আন্তর্জাতিক সম্পর্কসমুহ, তাদের কারণসমুহ নুঝার মত অবস্হানে নেই; তাই অপ্রয়োজনীয় ব্যাপার নিয়ে লেগে যায়; ভাবে আমাদের কাজ ভারত করে দেবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এই সোজা কথা জানে না এমন ব্লগার মনে হয় না এখানে আছে।