![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
রোহিংগাদের নাগরিকত্ত্ব নিয়ে মির্জা ফখরুলের বর্তমান দাবী, ও ১৯৯৩ সালে, বেগম জিয়ার আমলে আসা ৩ লাখ রোহিংগার বাংলাদেশে থেকে যাওয়া, বর্তমান রোহিংগাদের এইদেশে থেকে যেতে উৎসাহিত করবে। রোহিংগাদের জীবনের ভয়, ও বিএনপি'র আচরণ একটা ভুল বুঝাবুঝি ও বাহানার সৃষ্টি করতে পারে।
এবার নিষ্টুরতম হত্যাকান্ড চালায়েছে বার্মার সেনাবাহিনী ও জংগী ভিক্ষুরা; এদের উদ্দেশ্য ছিল ভয়ে রোহিংগারা যেন নিজের থেকে পালিয়ে যায়; যেভাবে পরিবারের সদস্যদের সামনে পরিবারের লোকজনকে হত্যা করেছে, এই আতংক রোহিংগারা সহজে কাটিয়ে উঠতে পারবে না; এই অবস্হায়, কেহ যদি তাদের বাংলাদেশে থাকার জন্য কোন ধরণের আভাষ দেয়, বা কারণ দাঁড়া করায়, রোহিংগারা ফেরত যাবে না; মানুষের প্রাণের ভয়, সবচেয়ে বড় ভয়।
বেগম জিয়ার রোহিংগা ক্যাম্প পরিদর্শন ও মির্জা ফখরুলের রোহিংগাদের জন্য বার্মার সরকারের কাছে নাগরিত্ব নিশ্চিত করার দাবী, ফিরে যেতে ভীত, অনিচ্ছুকদের জন্য একটি বাহানা হিসেব কাজ করতে পারে।
সরকার অবশ্যই বড় ধরণের ভুল করেছে বিএনপিকে রোহিংগা ক্যাম্পে যেতে দিয়ে; বেগম জিয়ার সময়, ১৯৯৩ সালে আসা ৩ লাখ রোহিংগা বাংলাদেশে থেকে গেছে; এই ৩ লাখ অবশ্যই নতুনদের উৎসাহিত করবে এ দেশে থেকে যাবার জন্য; সরকার যখনই সামনের দিন গুলোতে এদের ফেরত পাঠাতে চাইবে, পুরানোরা বিএনপি'র সাপোর্ট চাইবে নতুনদের এখানে রাখার জন্য; তারা জানে সরকার যা করতে চাচ্ছে, বিএনপি উল্টোটা সাপোর্ট করবে।
মির্জা ফখরুল যখনই উচ্চারণ করেছে, "রোহিংগাদের ফেরত যাওয়ার চুক্তিতে ওদের নাগরিকত্ব নিশ্চিত করতে হবে ", এটা রোহিংগাদর কানে গেছে, ও রোহিংগাদের মুল দাবীর সাথে মিলে গেছে; তখন তারা চাইবে যে, বাংলাদেশ সরকার সেটা করুক, না হয় ফিরে গিয়ে পুনরায় আগের মতো হত্যাকান্ডের শিকার হবে। তারা জানে যে, বিএনপি তাদরকে বিনা নাগরিকত্বে বার্মার ফেরত দেয়ার পক্ষে নয়।
বর্তমান বিশ্বে, বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন ধরণের ইমিগ্রেশ আইন অনুসরণ করে; দেশগুলোতে জন্মগতভাবে নাগরিক ছাড়াও রেসিডেন্ট, রিফিউজি ও বেআইনীভাবে বসবাসকারী মানুষ থাকেন। রোহিংগাদের নাগরিকত্ব নেই; আমরা জানি না, তারা কি রেসিডেন্ট, নাকি বেআইনী বসবাসকারী; রোহিংগারা কোন ক্যাটেগরীতে আছে, সেটা বাংলাদেশের মাথা ব্যথা হলে, বার্মা সেটা মানবে না।
বার্মা কোনদিনও আমেরিকা বা পশ্চিমের কোন কথা শোনে না; তারা কারো সাথে সম্পর্ক রাখে না, কারো থেক্বে রিলিফ ইত্যাদি নেয় না; তাদর বাণিজ্যও সীমিত। বর্তমানে তাদের সব ধরণের বাণিজ্য মোটামুটি চীন ও পুর্ব এশিয়ার সাথে।
বার্মা যখন টের পাচ্ছে যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিকদলগুলোর একাংশ রোহিংগাদের রাখতে ইচ্চুক, তারা সেই অবস্হাকে কাজে লাগাবার চেষ্টা করবে; বেগম জিয়ার রিফিউজি ক্যাম্প ভিজিট ও মির্জা ফখরুলের দাবী রোহিংগাদের ফেরত দেয়ার পক্ষে বাধা হয়ে গেছে, বলে মনে হচ্ছে! বার্মা জানে যে, ১৯৯৩ সালের রোহিংগাদের জন্য জামাত ও বিএনপি কয়েক বিলিয়ন ডলারের চাঁদা পেয়েছিল আরব দেশসমুহ থেকে; তারা আমেরিকা, কানাডায় ও ইউরোপে বিলিয়ন ডলারের চাঁদা তুলেছিল; এবারও তুলছে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার রোহিংগাদের মাঝে ভয়ংকর আতংকের সৃষ্টি করেছে মগেরা, ওদের কেহ একটু ইশারা দিলে, ওরা এখানেই থাকতে চাইবে; এটা নিয়ে সমস্যা হবে।
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১
শাহিন-৯৯ বলেছেন: জঙ্গি ভিক্ষুক, এই শব্দটি ভাল লেগেছে, মুসলমানদের বাহিরে জঙ্গি পাওয়া গেল।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মের জন্য মানুষ প্রাণ দেয়, ধর্মের জন্য মানুষ অন্যকে হত্যা করে; এটি বিশ্বের ভয়ংকর এক অধ্যায়
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
কানিজ রিনা বলেছেন: রাজনৈতিক দলের কথা বাদ দেন আপনি কি
চান? রহিঙ্গারা আগের মতই নাগরিকত্বহীন
রিফুজী হয়ে জীবন জাপন করুক আরাকানে।
রহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিবে নাগরিকত্ব দিবে
এটা বিশ্বের সকল মানুষের দাবী। আমাদের
সরকার ও বার্মা সরকার চুক্তি করেছে দুই
মাসের মধ্যে রহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেবে।
সেচুক্তিতে জাতীসংঘ মানবঅধিকার সংস্থার
কোনও তৃতীয় পক্ষ ছিলনা। সেইহেতু ওদের
ফিরিয়ে নেয়ার প্রকৃয়া শুরু হলে।
মানবঅধিরকার সংস্থাগুল আরাকানে রহিঙ্গাদের
নাগরিকত্ব কেন দেওয়া হবেনা তার দায়দায়ীত্ব
বর্তায় জাতীসংঘ ইউনেস্ক বা আন্তরজাতীক
অন্যান্য মানবতাবাদী সংস্থার উপর।
আমাদের সরকার বিরোধীদলের কি দায়
রহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব আদাই করার। ঘারের
থেকে বোঝা যত তারা করে নামান যায়
ততই মঙ্গল। তবে রহিঙ্গাদের দুর্দশায় সব
মানুষই চায় ওদের নাগিকত্ব দেওয়া হোক।
ধন্যবাদ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা বার্মার অধিবাসী; সেই দেশের আইনানুসারে তারা কোন ক্যাটেগরীতে পড়ে, সেটা ওদের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার; বাংলাদেশকে দেখতে হবে যে, রোহিংগারা যেন নিরাপদভাবে স্বদেশে গিয়ে থাকতে পারে; তাদেরকে যাতে হত্যা করা না হয়, সেই দিকে নজর রাখার জন্য জাতি সংঘ ও এশিয় দেশসমুহকে এতে যুক্ত হতে অনুরোধ করা।
যদি বাংলাদেশ বুঝে যে, রিফিউজিদের জীবন নাশের সম্ভাবনা আছে, বাংলাদেশের উচিত হবে, বিশ্বকে অবহিত করে, তাদেরকে এখানে রাখা।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমিও পড়েছি খবরটা। মেজাজ খুবই খারাপ হইছে। ফখরুল তাহলে দায়িত্ব নিক রোহিংগাদের।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফখরুল অবশ্যই দায়িত্ব নেবে না, কিন্তু এই ধরণের ভুল দাবী করবে; এই ধরণের দাবী বার্মা সরকার বাংলাদেশ থেকে শুনতে চাইবে না, এতে সন্দেহ নেই।
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
লাল মাহমুদ বলেছেন: সরকার বিরোধীদের মনে হয় সরকারের কোন সফলতাকে স্বীকার করা রাজনৈতিক ভাবে নিষিদ্ধ। এতে তাদের জনপ্রিয়তা কমতে পারে। তাই সরকার যত ভাল কাজই করুক, তার বিরোধীতা করতেই হবে। সেটা দেশের জন্য ভাল হোক আর মন্দ তাতে কি আসে যায়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা সমস্যা হচ্ছে পুরো জাতির জন্য সমস্যা, জামাত বিএনপি'র জন্য ব্যবসা; ১৯৯৩ সালে ওরা কয়েক বিলিয়ন ডলার আয় করেছে; বেগমি জিয়া থেকে শুরু করে, সকল জামাতী ও প্রশাসন ভাগ পেয়েছে; এমন কি হয়তো আওয়ামী নেতারাও ভাগ পেয়েছে।
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩
লাল মাহমুদ বলেছেন: এজন্যই কি তারা ই সমস্যাটা জিইয়ে রাখতে চাইছে। বিএনপি'র নেতাকর্মীদের সভা সেমিনারে যেভাবে বক্তৃতা করতে দেখা যায়।তাতে মনে হয় তারা সমনের নির্বাচনে বিজয়ী হবেই। তখন তারা আবার ব্যবসা করতে পারবে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি ও আওয়ামী লীগ দেশ চালায় নিজেদের ব্যবসা বাণিজ্যের মতো; জনগণ হলো তাদের বাজার; এই দলগুলো মানুষের টাকাকে ক্যাপিটেল ও লাভ হিসেবে দেখে; এরা রাজনীতিবিদ ন.
চরিত্রের দিক থেকে বিএনপি হলো মারাঠাদের মতো, আওয়ামী লীগ কলোনিয়েল বৃটিশের মতো।
৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৮
আবু তালেব শেখ বলেছেন: রোহিংগারা নাগরিকত্ত্ব পেল কি পেলোনা সেটা নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানো ঠিক হবে না। তার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্হা ও বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ ও মানবাধিকার সংস্থা দেখবে। আপাতত রোহিংগাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে দেশে পাঠানো জরুরি
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রিফিউজিদের জন্য আরাকান নিরাপদ কিনা তা জেনে, জাতি সংঘ ও অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা'র দায়িত্বে তাদের পাঠানো হবে; তাদরকে মৃত্যুর কুঠুরীতে ঠেলে দেয়া হবে না, ওরা আমাদের কাছে এসেছে প্রাণ বাঁচানোর জন্য
৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
রিফিউজিদের জন্য একটা দেশ গঠন করা যেতে পারে । যেখানে পৃথিবীর সকল রিফিউজি থাকবে । দেশ চলবে তাদের মাধ্যমে !
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সম্ভব, যদি কোন দেশ তার একটা এলাকা ছেড়ে দেয়; সেখানে জাতিসংঘের সরকার চালু থাকবে। জাতির সংঘের অধীনে কিছু চালানো সম্ভব নয়, এরা মাথার দিক থেকে গর্দভ, শরীরের দিক থেকে সাদা হাতি, কথা বলে পোষা ময়নার মতো।
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওখানে গিয়ে মারবে না কটবে এসব চিন্তা না করে আমাদের দেশ থেকে তাদের সীমানার মধ্যে দ্রুত পাঠানোর ব্যবস্থা করা উচিত। তাদের মারলে আবার আসুক, জাতিসংঘ দেখুক, মায়ানমার যদি এভাবে বিশ্বকে বোঝাতে পারে বোঝাক। তবে এবার ফেরাটা দীর্ঘস্থায়ী হলে এরা আটকে পড়া পাকিস্তানীদের মতই বোঝা হয়ে থাকবে...
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা বিহারীদের মতো হবে না; থেকে গেলে এরা আমাদের একেবারে হত-দরিদ্রদের সাথে মিশে যাবে; এদের থেকে পড়ালেখার ভাবনা টাবনা হারিয়ে গেছে; আমাদের রাজনীতিবিদরা খুশী হবেন এদের পেলে; এদের থেকে কিছুটা লাভ করা কষ্টকর বিষয় নয়।
১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রোহিঙ্গাদের মাঝেও একটা বিশ্বাস জন্ম নিয়েছে বাংলাদেশে তারা ভালোই থাকবে। এমন কি ভারতের সৈন্যরাও নাকি তাদের বাংলাদেশে চলে যেতে বলছে কারণ, বাংলাদেশের ভালো রিলিফ পাওয়া যায়!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক মহিলা এসেছে, যাদের পরিবারে আয়ের কোন পথ নেই, পুরুষও নেই, ছেলেমেয়ে আছে; এডের পক্ষে ফেরত গিয়ে ওখানে নতুন করে কিছু করা সম্ভব হবে না।
১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওদের ঢুকতে দেয়াটাই বড় ভুল ছিল।
এখনই পাঠানোর ব্যবস্থা সম্ভব হলে সেটাই করা উচিত। গিয়ে মারবে না কাটবে এসব চিন্তা না করে আমাদের দেশ থেকে তাদের সীমানার ভেতরে সেফজোন করে রাখতে হবে।
এর মধ্যে দ্রুত পাঠানোর ব্যবস্থা সম্ভব নাহলে ঠ্যাংগারচর ও নোয়াখালীর চরে এখনি রাখা উচিৎ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের এই অবস্হায়, নিজস্ব ২ কোটীর মত আছে; এি ১০/১১ লাখ আর কতটুকু? প্রশাসনের লোকেরা বিদেশী সাহায্য হতে লাভবান হবে।
সেইফজোন করতে কে দেবে, বার্মা?
১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
১০/১১ লাখ আর কতটুকু?
আপনার আমরিকা হাজার-লাখ বাদ্দেন, ২-১টা অবৈধ কি এলাও করে?
মালয়েশিয়া সিংগাপুর ১ জনও ভিসা ছাড়া ঢুকতে দেয়?
সৌদিআরব?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা বা অন্য ইউরোপীয় দেশে আইন কাজ করে, বাংলাদেশ চলে ২/৪ জনের কথায়
১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদের ঢুকতে দেয়াটাই ভুল (অবশ্য দুর্জনেোরা বলে এদের ইচ্ছা করেই আসতে দেয়া হয়েছে বিশেষ উদ্দেশ্যে), এদের ভাগানোটা প্রায় অসম্ভব, বিহারীদের মতই এরা রয়ে যাবে আর মিশে যাবে কোটি কোটি বেকারের সাথে। মায়ানমার এদের কখনো নেবেনা।
বাড়বে অশান্তি বিশৃঙ্খলা। পৃথিবীর কোন দেশে পরদেশীদের এরকম মাগনা ঢুকতে দেয় না! যারা দিয়েছে তাদের বিশেষ লাভজনক উদ্দেশ্য আছে, যারা বোঝার বুঝে নিন। সাড়ে তিনশ কোটি ডলার এসেছে, আরো আসছেো!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মাও বুঝে নিয়েছে যে, বাংলাদেশের প্রশাসন রোহিংগাদের উপট লাভবান হয়ে আসছে ১৯৩ সাল থেকে; ফলে, যতই বাংলাদেশ চীৎকার দেক, প্রশাসন তাদের রেখে দেয়ার পক্ষে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সেরেছে!