নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভুলশব্দ, \'পবিত্র\' যোগ করার ফলে, লাখ লাখ মানুষের রক্তে ভেসেছে শহরটি

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫



এখনো প্রতিটি ইহুদী তাদের প্রার্থনায় দোয়া হিসেবে যোগ করে, জীবনে যেন একবার হলেও জেরুসালেম যেতে পারেন, কারণ এটি পবিত্র শহর; খৃষ্টানদের স্বপ্ন হলো একবার হলেও যীশুর মৃত্যু ও আবার জীবিত হওয়ার স্হানটিতে যেন যেতে পারেন, কারণ শহরটি পবিত্র; বাংগালী মুসলমানদের প্রতিটি লেখায় শহরটির নামের আগে 'পবিত্র' বিশেষণটি কখনো বাদ পড়ে না; এই 'পবিত্র' শব্দটি ছিল ভুল শব্দ, এই ভুল শব্দ লাখ লাখ মানুষের রক্তপাত ঘটায়েছে এই পিশাচ শহরে!

স্হান হিসেবে পবিত্র হলো, যে ঘরে আপনি জন্মেছেন, যে খোলা রাস্তায় আপনি জন্মেছেন, যেই প্রাসাদে আপনি জন্মছেন, যেই বস্তিতে আপনি জন্মেছেন, যেখানে মাতা আপনাকে পৃথিবীর মুখ দেখেয়েছেন, সেই স্হানটি মাত্র; বাকীগুলো হলো 'স্হান' মাত্র! শহর কেন পরিত্র হবে, রক্তে ভাসার জন্য?

জেরুসালেম আসলে এক অভিশপ্ত শহর, যে শহরে অকারণে লাখ লাখ মাতা তাঁদের বুকের ধনকে হারায়েছেন, যে শহরে মানুষের রক্তে ভেজা মাটিতে ঘাস জন্মেছে! রক্ত আজো ঝরছে, আরো ঝরবে!

পুরাতন সভ্যতার কেন্দ্রবিন্ধূতে, মরুভুমির মাঝখানে সবুজ এই শহরটি ছিল যুদ্ধবাজদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ ভৌগোলিক অবস্হান, যেখান থেকে সহজে দামাস্ক, আলেকসান্দ্রীয়া ও রোমে যাওয়া যায়, সামাজ্য দখল করা যায়, শাসন করা যায়। এই শহর ছিল রাজাদের জন্য স্বপ্ন, সৈন্যদের জন্য কবরস্হান!

স্হানীয়রা বতিতও, এই শহরকে দখল করতে এসেছে ইতালীর সৈন্যরা, ইংল্যান্ডের রাজা, ফরাসী রাখাল বালক, মিশরীয় সমর-নায়কেরা; ছোটখাট যুদ্ধ বাদ দিলেও, এখানে একাধারে এখানে যুদ্ধ চলেছে ২০০ বছর; ততকালীন সময়ে ২ লাখ মানুষের রক্তে ভেসেছে এই শহর! যুদ্ধ আজও থামেনি।

এই শহরে বিশ্বের সব শহরের মতো মানুষ বাস করেন, তাঁরা কাজ করেন, খাওয়া-দাওয়া করেন, মলমুত্র ত্যাগ করেন, ভালোবাসেন, জিং জিং করেন, সন্তানের জন্ম হয়, নালা নর্দমা আছে, কলেজ ইউনিভার্সিটি আছে, একটি সাধারণ শহর; বেকুবেরা এখানে এসে প্রাণ দিয়েছে, আর বলছে এটা 'পবিত্র' শহর, একে দখলে রাখতে হবে!




মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




যা এবং যেভাবে তুলে ধরলেন শহরটি নিয়ে তাতে তাকে "অপবিত্র" বলাই সঙ্গত । তবুও মানুষ তো , সংস্কার তার থেকেই যায় অজান্তে !

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মায়েদের কাছে এটি পিশাচের শহর।

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



আপনি যথার্থই বলেছেন, কোন শহরকেই পবিত্র বলার কোন মানে হয় না।
ভৌগোলিক বা কোন বিশেষ স্থাপনার জন্য শহরটি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
জেরুজালেম একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর--এতে কোন সন্দেহ নাই।
আর এই গুরুত্বপূর্ণ শহরটি দখলে রাখার জন্য যুদ্ধের প্রয়োজন হয়।
শতশত বছর যুদ্ধ হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে এই শহরকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।
আর যুদ্ধে মানুষের জীবন যাবেই।

এখন এক পক্ষ যদি অপর পক্ষকে বলে, ঠিক আছে তুমি এই শহরকে নিয়ে যাও। আমার দরকার নাই। তাহলে যুদ্ধ শেষ।
সাধারণ মানুষরা কখনই যুদ্ধ পছন্দ করে না।
তাই সাধারণ মানুষকে যুদ্ধে সম্পৃক্ত করার জন্য কতগুলি শব্দের প্রয়োজন হয়, যেমন--পবিত্র শহর, দেশপ্রেম ইত্যাদি।

পরিশেষে বলব, সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাচীন বিশ্বে কিছু অতি চালাক লোকজন বাকীদের বেকুব বানায়েছে কিছু সুন্দর শব্দ ব্যবহার করে; এখন তা চালিয়ে যাচ্ছে, বেকুবেরা আগুনে ঝাপ দিয়ে পবিত্রতা রক্ষা করছে।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পৃথিবীতে একেশ্বরবাদ প্রচারে এই শহরের ভূমিকা আছে। ইব্রাহিমের (আ :) এর পুত্রগণ এখানে বংশবৃদ্ধি করেছে। ইব্রাহিমের একটি শাখা থেকে উৎপন্ন কুরাইশ বংশ, সেই কুরাইশ বংশে জন্ম গ্রহন করেছে মুহাম্মদ (সা :)। আল-এ- ইমরানের বংশধর এখানে বসবাস করেছে। পৃথিবীর বড় তিনটি ধর্মের সম্পর্ক এখানে কোন না কোনভাবে জড়িয়ে আছে। জনগণের উপর ধর্মের প্রভাব আছে, আর ধর্মের সাথে এই শহর ওতপ্রোত জড়িত। সুতরাং যারা/যে ধর্মের অনুসারীরা/যে রাজারা এই শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবে তারা মর্যাদা, প্রতিপত্তি এগিয়ে থাকবে-এটা নিশ্চিত।

পবিত্র শহর বলা হয়েছে আল-আকসা মসজিদের কারণে, অন্য কোন কারণ যেমন নর্দমা, নালা কিংবা রেণ্ডীবাজীর জন্য নয়।

মানুষ কোন কোন স্হান কে ঐতিহাসিক স্হান বলে অনেকটা সেরকম।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষযকে ধোঁকা দিয়ে যুদ্ধে টেনেছে, ভৌগোলিক কারণে দরকার ছিলো দখলে রাখার, এর বাইরে বাকীটুকু মুলা

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: পুরোপুরি একমত। Religious wars are basically people killing each other over who has the better imaginary friend." - Napoleon Bonaparte

যতদিন মানব সভ্যতা টিকে থাকবে রক্তের এই হোলি খেলা চলবেই

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের রক্তে ধুয়ে দুষ্টরা একে পবিত্র বানায়েছে, এখন বাস্তুহারা ফিলিস্টিনীদের রক্ত দিয়ে ধুয়ে চলেছে

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: সুযোগ পেলে ইসরাইল, ফিলিস্তিন ঘুরার ইচ্ছা আছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফিলিস্তিন হলো বস্তি, বাসিন্দারা হলো নি:স্ব; ইসরায়েল হলো হাইটেকের যায়গা, মরুর মাঝে উদ্যান। ইসরায়েলের উচিত, তাদের স্বার্থে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্ম দেয়া।

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ইহুদিরা জোর পুর্বক দখলে নিয়েছে আমেরিকার সহায়তায়। বৃটেন সুচনালগ্ন মাত্র। এখন মুসলমানদের হারানো ভুমি ফিলিস্তিন ইসরাঈল হয়েছে। তাহলে ফিলিস্তিনের জনগন কোথায় যাবে??

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মাথায় সঠি ইতিহাস নেই; উহা ছিল ১৯৪৮ সাল অবধি বৃটিশ কলোনী; কলোনীকে কি করতে হয় সেটা বৃটিশ জানতো; যদি ভারত উপ মহাদেশে ওরা শুধু ভারত দিয়ে যেতো, আপনার কিছু করার থাকতো না।

বৃটিশ ২ রাষ্ট্র দেয়ার জন্য ১৯৪৮ সালে মে মাসের ১৪ তারিখ রাতেও অপেক্ষা করেছে জাতি সংঘে; আরবেরা নেয়নি

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এই শহরের মালিক আরবরা। তারা ইহুদি, খ্রিষ্টান কিংবা মুসলমান যে কেউ হতে পারে। জাতিগতভাবে আরব মুসলমান, আরব খ্রিষ্টান, আরব ইহুদি একই জাতিভুক্ত। আর শহরটি আরবের ভূখন্ডে আবস্হিত। সুতরাং ধর্মের ভিত্তিতে দোহাই দিয়ে এই শহরের মালিকানা কেউ দাবি করতে পারেনা। এই শহরের মালিক স্হানীয় অধিবাসীগগণ, কিন্তু যুগে যুগে পার্সিয়া, গ্রিক, রোমানসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠী এখানে রক্তের হোলিখেলা খেলেছে। ইংল্যান্ড, আম্রিকা, তুরস্ক এই শহর নিয়ে মাতাব্বরী করেছে। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর অনেক ইউরোপিয়ান ইংল্যান্ডের তত্ত্বাবধানে স্হানীয় আরবদের উৎখাত করে এখানে সেটেলমেন্ট হয়েছে। এখনকার অধিবাসীরা (প্যালেস্টাইনরা) বিদেশীদের নিয়ন্ত্রণে যেতে চায়না। তারা স্বাধীনতা চায়।

মানবতা ধ্বজভঙ্গধারী আম্রিকা নামীয় দেশের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প; ধর্মীয় উম্মাদে জাতিগত নিধনে যারা (ইস্রারাইলী) ব্যস্ত তাদের অনুকূলে রাজধানী ঘোষণা করেছে।

অথচ আম্রিকা

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহুদীরা ৪ ভাষায় কথা বলে, হিব্রু, ইদিশ, আরবী ও ইংরেজীতে। কলকাতা এখন আর বাংগালীদের শহর নেই।

ফিলিস্তিনী আরবদের দরকার দেশ, এটা সেটা নিয়ে তারা ৬৯ বছর কাটিয়ে দিয়েছে বস্তিতে; দেশ না থাকলে, পুরো জেরুসালেমের বাড়ীগর তারা বেশী দামে ইহুদীদের কাছে বিক্রয় করে দেবে।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তিন ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে জেরুজালেম-এর অবস্থান। তাই পবিত্র বলা হয়। কিন্তু বসতি গড়ার পর সেটা আর পবিত্র থাকতে পারেনি...

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিত্রস্হান নাম দিয়ে, দরিদ্র ইউরোপিয়ানদের এখানে এনেছিল পোপ, ইংরেজ ও ফরাসীরা; মানুষগুলো আর পরিবারের কাছে ফেরত যেতে পারেনি

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ভালো বলেছেন । তবুও পবিত্র কিছু শুনলেই ওখানে যাবার একটা আগ্রহ নিজ থেকেই জন্মে যায় ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইয়াসীর আরাফাতের পিলও'তে গিয়ে কিছু বাংগালীও পবিত্রস্হানে প্রাণ দিয়েছেন।

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: ইতিহাস বিবেচনা করলে দেখা যায় ফারাওদের সময় তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মুসা নবী (ইহুদিদের মোজেস্)তার অনুসারীদের নিয়ে মিশর ছেড়ে নীল নদ পেরিয়ে ইসরাইল চলে যায়। নুসা নবীর মাজারও জেরুজালেমে।ইহুদিরা পরে এই অঞ্চল থেকে কিভাবে বিতারিত হয় সেই ইতিহাস ঠিক জানা মেই।
খ্রীস্টান এবং মুসলমানেরাও এই জায়গাকে বিভিন্ন কারনে পবিত্র বলে গন্য করে। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় , ইহুদিরাই এই জায়গার আদি মালিক। মুসলমানদের যৌক্তিক হতে হবে। ইহুদিরা এখন দুনিয়ায় অন্যতম শক্তিশালি জাতি। তাই ধর্মকে একপাশে সরিয়ে রেখে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করতে হবে।'পবিত্রতার চাইতেও অনেক বেশী জরুরী ফিলিস্তিন সমস্যার শান্তিপুর্ন সমাধান। এক হামাস অনেক রক্ত ঝড়িয়েছে প্যলে্সটাইনীদের।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


" নুসা নবীর মাজারও জেরুজালেমে।ইহুদিরা পরে এই অঞ্চল থেকে কিভাবে বিতারিত হয় সেই ইতিহাস ঠিক জানা মেই। "

-ওখানে মুসা নবীর কবরস্হান নেই; তিনি সায়নাই'এর কোন এক পর্বতে মৃত্যু বরণ করেছিলেন।

আধুনিক রিপাবলিকে দেশ ও নাগরিকারা যায়গার মালিক; সেইদিক থেকে জেরিসালেমের মালিকানা জাতিগতভাবে ইহুদীদের একা নয়।

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২০

লেখা চোর বলেছেন: আপনার রিভার্স গেইম ক্যারেকটার টা আমার পছন্দ হয়েছে। কিভাবে এই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যাবলী কপি(চুরি) করা যায় সেব্যাপারে যদি কিছু টিপস দিতেন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সোজা ব্যাপার, "লেখা চোর"দের জন্য আরো সোজা, আমার লেখা চুরি করতে হবে।

১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধর্মকে ভালো ভাসতে গিয়ে সাধারণ মানুষ ধর্ম থেকে দূরে সরে যায় অজান্তেই।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবকিছুকে ভালোবাসা উচিত, সম্ভব হলে, কোন কিছুর জন্য প্রাণ না দেয়া উচিত

১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬

প্রামানিক বলেছেন: প্রধান প্রধান তিন ধর্মের ইতিহাসেই এই নগরীর উল্যেখ থাকায় বিপদটা বেড়েছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসা (স: ) কোনদিন ঐ শহরে যাননি; এই শহরে রোমানরা যীশুকে হত্যা করেছে; ইসলামের নবী (স:) ঐ শহরে যাননি কোনদিন।

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

লেখা চোর বলেছেন: নাহ। আপনার লেখা চুরি করার মানের না। তবে আপনার ক্যারেকটারিস্টিক টা ইউনিক না হলেও কিছুটা দুর্লভ। তাই সেটা কপি করা যেতে পারে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি আপনার নিক নিয়ে হিউমার করতে চেয়েছিলাম; মনে হয়, তেমন সুবিধে হয়নি! আপনার নিজস্ব সত্বা আছে, সেটাই বড়

১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: নবী(স) মেরাজ গমনের সময় মসজিদুল আকসায় গিয়েছিলেন

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঐ সময় ওখানে মসজিদ থাকার কথা নয়, ছিলো হয়তো গির্জা

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: আল্লাহ আর মানুষের অন্তরে নেই। তিনি বাইতুল মুকাদ্দাস, বাইতুল্লাহ প্রভৃতি মসজিদে আশ্রয় নিয়েছেন(নাউযুবিল্লাহ)। যে ঈশ্বরের নাম করে এতো মারামারি, তিনি কি এসব করতে বলেছিলেন?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


রূপকথার শহর ছিলো জেরুসালেম, ইউরোপীয়দের কবরস্হান হয়েছে; এখন আরবদের রক্ত চুষছে এই নগরী

১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: চাঁদগাজী, আপনি আমেরিকায় থাকেন না? হিব্রু চেনেন? ব্লগে এতো জেরুজালেম নিয়ে কান্নাকাটি চলছে, ইহুদীদের গুষ্টি উদ্ধার। একবার প্রথম পাতার বিজ্ঞাপনটা দেখেছেন? হাস্যকর।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্বে মাত্র ১ কোটী ৪০ লাখ ইহুদী বাস করেন, তারা সভ্যতাকে সাহায্য করেছেন নিজেদের আবিস্কারের মাধ্যমে; তারা নিজেদের মাঝে থাকে, সেজন্য অনেকে তাদের পছন্দ করে না।

১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: হুম ঠিক বলেছেন। উইকিপিডিয়ায় দেখলাম সিনাই জায়গাটা আসলে জর্ডানে। মিশর থেকে বের হয়ে এইজায়গাতেই মুসা তার অনুসারিদের নিয়ে ৪০ বছর পার করেছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

১৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

কানিজ রিনা বলেছেন: এই বাংলাদেশ অনেক রক্তের বিনিময়ে
স্বাধীনতা এসেছে আমাদের মাতৃভূমিকে
আমরা পবিত্র দেশ ভাবী। এখানে হিন্দু
মুসলিম বৌদ্ধ খৃস্টান বসবাস করে।
এইত কয়দিন আগে মায়ানমার বৌদ্ধরা
রহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বলল কক্সবাজার
রাঙামাটি এলাকা বার্মার সাথে ছিল।
তারা দখল করবে। পাকিস্তান বলবে
এক সময় বাংলাদেশটা আমাদের ছিল,
ভারত বলবে বাংলাদেশ আমাদের
উপমহাদেশের ছিল আমাদের কাগজ পত্র
আছে। ভারতের কিছু আমাদের কিছু মানুষ
চায় বাংলাদেশ আবার ভারতের সাথে লাগোয়া
হোক। আর পাকিস্তান তো ভাবে তাদের থেকে
কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এখন বলুন এসব
রাক্ষস খোক্ষসদের কবলে কি আমরা
আঙুল চুসবো? ফিলিস্তিনি স্থানীয় অধিবাসিরা
কি আঙুল চুসবে? ইব্রাহীম আঃ ইসা আঃ
শেষে হযরত মোহাঃ সাঃ এই মসজিদ আকসা
থেকেই মেরাজে গমন করেছিলেন।
এই পবত্রস্থান রক্ষার দায়ীত্ব একমাত্র স্থানীয়
বসবাসকারিদের।
সেখানে রাক্ষস খোক্ষসদের দখল দারিত্বের
অধিকার কতটুকু বিশ্ব বিবেক কি বলে?
পুনারায় নমরুদদের রক্ত মাথা চাঁড়া দিয়েছে
কত যুগ পাড় হবে এই নমরুদ ধ্বংশ হতে।
গোটা পৃথিবীর সৃস্টিই কি ধ্বংশে পরিনত
হবে? কারন মানবতা ধ্বংশের জন্যইত
পারমানবীক এটম বিধংশী অস্ত্র।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্ব এক নতুন সভ্যতায় প্রবেশ করেছে, সেখানে দেশের মালিক হলো সরকার ও জনতা; রাজতন্ত্রে যা ছিলো যেগুলো এখন আর কোন কাজে লাগবে না।

১৯৪৮ সালে, আরবদের উচিত ছিলো উপনিবেশ থেকে স্বাধীনতা বুঝে নেয়ার; সেটা না করে, তারা যুদ্ধ করে স্বাধীন হতে চেয়েছিল; যুদ্ধে পরাজিত হয়েছে; এখনও যুদ্ধের নিয়মে মানুষ চলছে ফিলিস্তিনে।

২০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

জাহিদ অনিক বলেছেন:


মানুষ অনেক ক্ষেত্রেই আজেবাজে যায়গায় পবিত্র শব্দটা জুড়ে দেয়। যেমন, হলি শিট !

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


তবে, জেরুসালেমের বেলায় মানুষকে বোকা বানিয়ে ফ্রি সৈন্য হিসেবে খাটিয়েছে দুষ্ট দখলবাজরা; মানুষ প্রাণ দিয়েছে অকাতরে।

২১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২১

কানিজ রিনা বলেছেন: দখল দারীত্বই ঐপনিবেশ। ফিলিস্তিতে দখল
দ্বারের ক্ষমতা চলছে এমেরিকা তার ইন্দন
যোগাচ্ছে যুগ যুগ ধরে। বিশ্ব এখন নতুন
সভ্যতায় দখল নিচ্ছে ইরাক আফগান
ফিলিস্তিন। এইত নতুন সভ্যতা?

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে বর্তমান সমস্যার সমাধান করে বাঁচতে হয়।

২২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩১

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ইহুদিরা শুধু আবিস্কার করেছে আর বিশ্বকে সভ্য করেছে। তাইজন্যে ওদের সব গুনাহ-খাতা মাফ হয়ে গেলো? লক্ষ লক্ষ নিরিহ ফিলিস্তিনিদের রক্তে লাল ওদের হাত আর গাল!
ইহুদিরা বিজ্ঞানী নিঃসন্দেহে তবে তাদের আবিস্কারের সফলতা, খুনি আর নিরিহ হন্তারকের কারণে কলুষিত।
জেরুসালেম নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি ক্রুসেডাররাই করেছে বেশী। কিন্তু ওদের এসব দোষ নয়।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ক্রুসেডারেরা আমাদের মতই দরিদ্র লোক ছিলেন, ওদেরকে ধর্মের নামে এনে যুদ্ধে ব্যব হার করেছে; ২ পক্ষে মানুষ মারা গেছে; লাভবান হয়েছে দখলকারীরা

২৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৫

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: বাংলাদেশে এক কাঠা জমির জন্য ভাই ভাইরে হত্যা করছে.... আর একটা দেশ, সত্তা, অস্তিত্ত, বিশ্বাস নিয়া যুদ্ধ হওয়াটা কি অযৈক্তিক???
ভৌগলিক গুরুত্তের চাইতে এখানে ইজ্জতের লড়াই প্রাধান্য পাচ্ছে.... সবার কাছেই তার মা মাতৃভুমি ঐতিহাসিক স্থান পবিত্র...
আর দ্বিরাস্ট্র নীতি ফিলিস্তিন চায় ইসরাইল চায় না....... ইহুদিরা মানব সভ্যতাকে অনেক সাহায্য করেছে বিধায় হয়ত দ্বিরাস্ট্র নীতি বিরোধী তারা.....

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৪৮ সালে বৃটিশ ও জাতি সংঘ মিলে ২ রাষ্ট্র করছিলো, আরবেরা চাহেনি; তারা ১২ জাতি মিলে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন দখল করার জন্য ১৫ই মে সকালে যুদ্ধ শুরু করে; ফলাফল, ফিলিস্তিনীরা ৭০ বছর বস্তিতে।

এই ভুল তাদেরকে এখনো শিক্ষা দেয়নি কিভাবে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র করা যায়।

২৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ডেভিড, সুলায়মান কিংবা যীশুর স্মৃতি বিজড়িত এই শহরকে কোন আব্রাহামিক ধর্মের মানুষের পক্ষে অপবিত্র বলা সম্ভব নয়। তবে শহরটিতে সম্ভবত কখনই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। এর কারন মানুষের বাড়াবাড়ি, সংকীর্নতা এবং স্বার্থপরতা।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডেভিড মোটামুটি ভালো রাজা ছিলেন না, সুলায়মান মোটামুটি, যীশু ছিলেন ছোটখাট বিপ্লবী; এদের চেয়ে যেকোন নাগরিক ছিলো ভালো; সব মাটিই মানুষকে ধারণ করে; সুতরাং, সব মাটিই সমান।

মানুষের রক্তে ভেজা জেরুসালেম অভিশপ্ত, পিশাচ নগরী।

২৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



এই শহরে বিশ্বের সব শহরের মতো মানুষ বাস করেন, তাঁরা কাজ করেন, খাওয়া-দাওয়া করেন, মলমূত্র ত্যাগ করেন, ভালোবাসেন, জিং জিং করেন, সন্তানের জন্ম হয়, নালা নর্দমা আছে, কলেজ ইউনিভার্সিটি আছে, একটি সাধারন শহর; বেকুবেরা এখানে এসে প্রাণ দিয়েছে, আর বলছে এটা 'পবিত্র' শহর, একে দখলে রাখতে হবে!

-জেরুসালেম দখলে রাখার জন্য যুগে যুগে মানুষ রক্ত দিয়েছে সেটা ঠিক কিন্তু, মানুষ বসবাসের কারনে কোন শহর যেমন 'নোংড়া' হয়ে যায় না তেমনি কোন অনাবাদী জনপদ মানুষের বসবাসহীনতার কারনে 'পবিত্র' বলে গন্য হয়ে ওঠে না।

জেরুসালেমকে পবিত্র শহর বলা হয়ে থাকে 'বাইতুল মুকাদ্দাস' বা 'আল-আকসা মসজিদের' কারণে। যেমনটি আপনিও হয়তো জেনে থাকবেন, 'মক্কাতুল মুকাররমাহ' এবং 'মদিনাতুল মুনাওওরাহ', -এই দুই শহরকে মুসলমানগন পবিত্র এবং বরকতময় জ্ঞান করে থাকেন, এটা তারা করেন বাইতুল্লাহ শরীফ এবং মসজিদে নববীর সম্মানে, অথচ এই দুই শহরেও হাজারো-লাখো মানুষের বসবাস।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোহাম্মদ (স: ) জন্মের অনেক আগের থেকেই এই শহরকে ইহুদীরা ও খৃষ্টানরা 'পবিত্র" বলে আসছে, নিজেদের দখলে রাখার জন্য।

২৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি জ্ঞানী মানুষ। ইনস্ট্যান্ট প্রত্যুত্তরে কৃতজ্ঞতা।

আপনার শরীর-স্বাস্থ্য কেমন যাচ্ছে?

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি জ্ঞানী ট্যানী নই, সাধারণ ব্লগার; আমি চাচ্ছি যে, মানুষ ইতিহাস, সায়েন্স, রাজনীতি ও অর্থনীতিকে বুঝুক!

২৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধার্মিকরা কাজিয়া করে বিধায় সমাজতন্ত্র কহিল, ধর্ম হইল শোষণের হাতিয়ার। সুতরাং সকল ধর্ম উৎখাত করিয়া সমাজতন্ত্র, সাম্যবাদ, মানব ধর্ম প্রতিষ্ঠা কর। তাহারপর নিজেই একখানা ধর্ম হইয়া দাঁড়াইল। সোভিয়েত হইল তাহাদের তীর্থস্থান, দাস ক্যাপিটাল হইল তাহাদের কিতাব, লেনিন-স্তালিন হইল তাহাদের প্রেরিত পুরুষ ! সোভিয়েত যে তাহাদের পবিত্রস্থান তাহাদের লেখায় ভুরি ভুরি প্রমান আছে।

কোনো স্থান টয়লেটের কারণে পবিত্র হয় না, ইহার পবিত্র স্মৃতির কারণে পবিত্র হয়। নিজ জন্মস্থানও পবিত্র স্মৃতির কারণে পবিত্র !

জেরুজালেম ইহার পবিত্র স্মৃতির কারণে সেমেটিক ধর্মসমূহের কাছে পবিত্র ! ইহার অধিকার রাখা তাই সকলের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, একমাত্র মুসলিম শাসনামলেই সকল ধর্মের লোকেরই স্বার্থ , প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত ছিল। ১৯৪৭ এর আগেও ছিল। আদি ইহুদিরা তাই জায়োনিজমের বিরোধিতা করে।

আপনার বাড়ি থেকে আপনাকে উৎখাত করিয়া অর্ধেক আপনাকে দিতে চাহিলে আপনার মতন মহাপুরুষই কেবল মানিয়া নিবে। অন্যরা অবশ্যই বাধা দেওয়ার চেষ্টা করিবে। আরবরা তাহাই করিয়াছে। মুক্তিকামী মানুষ, যাহারা অন্যায় জুলুমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিয়াছে, শহীদ হইয়াছে, তাহাদের বেকুব বলিলে উহা আপনার নিজের দিকেও আসে। একটু খেয়াল করিবেন ।

আল্লাহর রাসূল স. যখন মিরাজে যাওয়ার সময় বায়তুল মুকাদ্দাসে যান, তখন উহা এখনকার মসজিদ আকারে ছিল না, তবে ইহুদিরা উহাকে কেবলা করিয়াই নামাজ পড়িত , মুসলমানরাও প্রথম দিকে ইহাকে কেবলা করিয়াই নামাজ পড়িয়াছে ! তবে ইহুদি, মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ই ইহাকে বায়তুল মুকাদ্দাস হিসেবেই গণ্য করিত।

আপনার লেখা পড়িয়া মনে হইতাছে, মাথা ব্যাথার কারণে মাথা কাটিয়া ফেলাই উত্তম সমাধান !

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

১ম বিশ্ব যুদ্ধের পর থেকে ইহুদী জার্মানী থেকে পালাতে শুরু করে; তখন তাদের পালানোর জায়গা আমেরিকা; হিটলার ক্ষমতায় এলে তারা ফিলিস্তিন, পোল্যান্ড ও হল্যান্ডের দিকে পালাতে শুরু করে; জিওনিষ্টরা পালাতে সাহায্য করে ফিলিস্তিনে; কারণ, ইংরাজরা বাধা দেয়নি।
২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদীরা বাঁচার জন্য জার্মানী ও তাদের মিত্র এলাকা থেকে পালিয়ে আমেরিকা কিংবা ইংরেজদের এলাকায় যাচ্ছিল; এদিকে, প্যালেষ্টাইনে যাওয়ার ব্যবস্হা করে জিওনিষ্টরা।

***** ইহুদীরা প্যালেস্টাইনে প্রবেশ করতে কার অনুমতি নিয়েছিল, ফিলিস্তিনীদের না ইংরেজদের?

২৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আর একটা ব্যাপার না বলিলেই না। নবী-রাসূলদের, সাধারণ লোকদের , সাধারণ শাসকদের কাতারে মূল্যায়ন যৌক্তিক নহে। ধর্মীয় বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ না করিয়া নবী রাসূলদের মূল্যায়ন ভুলই হইবে ! আপনারও হইয়াছে ! হজরত সুলাইমান আ., দাউদ আ., ঈশা আ. সম্পর্কে পলিটিকাল সাইন্সের এঙ্গেলে মূল্যায়ন করিতে হইলে ধর্ম ও পলিটিকাল সাইন্স উভয় বিষয়ে গভীর জ্ঞান থাকিতে হইবে, তাহাদের সম্পর্কে ব্যাপক ও সঠিক তথ্য থাকিতে হইবে, যেসব প্যারামিটারে মূল্যায়ন করিবেন, তাহার সবগুলো সম্পর্কে তথ্য থাকিতে হইবে, যাহা আপনার আছে বলিয়া মনে হয় না। পলিটিকাল সাইন্সে আপনার জ্ঞান আছে সন্দেহ নাই, তবে ধর্মে আপনার জ্ঞান হাঁটুতে। এই জ্ঞান ও প্রজ্ঞা লইয়া নবী রাসূলদের মূল্যায়ন না করিলেই শোভনীয় হইবে ।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নবী ডেভিড থেকে রাজা ডেভিড ছিলেন শক্তিশালী, বাদশাহ সুলেমান ছিলেন শক্তিশালী; এগুলো ইহুদী শাসক ও সাথে সাথে ধর্মের রক্ষক।

নবীরা এসেছিলেন সামন্তবাদের সময়, ও রাজতন্ত্রে; তাঁদের সময়, সমকালীন রাজারাই দেশ শাসন করেছে; যখন দরকার নবীদের কাজকর্মে বাধাও দিয়েছে।

আমাদের রাসুলে (স: ) বেলায়, মক্কা মদীনা ছিল "রিমোট এলাকা", শাসন ছিল গোত্রদের হাতে; সেই এলাকা আসলে পারসিকদের এলাকা হওয়ার কথা ছিল; সেইদিক থেকে আমাদের নবী বড় কোন শক্তির চাপে পড়েননি।

২৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রথম মন্তব্যটি সংক্ষিপ্ত করতে গিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য বাদ পড়ে গেছে, যা থাকা জরুরী ছিল।

নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, জেরুসালেমে অবস্থিত বাইতুল মুকাদ্দাস এবং তৎসন্নিহিত এলাকায় কম করে হলেও সত্তরের বেশি সংখ্যক নবী-রাসূল জন্মগ্রহন করেন। এই অসংখ্য নবী রাসূলের জন্মস্থান হওয়ায় এবং পবিত্র ঘর বাইতুল মুকাদ্দাস এই স্থানে অবস্থিত হওয়ায় স্থানটি মুসলিম, ইহুদি এবং খৃস্টান সকল সম্প্রদায়ের কাছেই পবিত্র বলে বিবেচিত। একইরকমভাবে, দুই হারামাইন শরীফাইনের কারনে এবং শেষ নবী মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের জন্মভূমি হিসেবে মক্কাতুল মুকাররমাহ এবং নবীজীর অসংখ্য স্মৃতি বিশেষ করে তাঁর রওজা মোবারক ধারন করায় মদিনাতুল মুনাওওরাহ পৃথিবীর সকল মুসলমানের নিকট সম্মানিত এবং পবিত্র।

টারজান০০০০৭ এর ব্যাখ্যা ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ তাকে।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই নগরী মানুষকে কাছে টেনেছে, মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন অকারণ; আজও হারাচ্ছে

৩০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্ট, সাথে সব মন্তব্য পড়ে গেলাম।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আশাকরি ব্লগারেরা অবস্হা অনুমান করে, নিজদের রিফাইন করতে পারছেন।

৩১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: ১৯৪৮ সালে বৃটিশ ও জাতি সংঘ মিলে ২ রাষ্ট্র করছিলো, আরবেরা চাহেনি; তারা ১২ জাতি মিলে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন দখল করার জন্য ১৫ই মে সকালে যুদ্ধ শুরু করে; ফলাফল, ফিলিস্তিনীরা ৭০ বছর বস্তিতে।
ঔইটা ভুল ছিল .....
ফিলিস্তিনিরা এখন দ্বিরাস্ট্র চায় জেরুজালেমকে রাজধানী ধরে...... কিন্তু পশ্চিমারা কেন পারতেছেনা
৪৮ এর মিডিয়া আর ২০১৭ এর মিডিয়া এক নয় এখন অনেক বিস্তারিত জানা যায় ... ইউরোপ জাতিসংঘ তো ফিলিস্তিনদের স্বাধীনতার পক্ষে কিন্তু দ্বিরাস্ট্রনীতি বাস্তবায়ন এতো কঠিন কেন??

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


২য় বিশ্বযুদ্ধের পর, ইউরোপ নিজের সমস্যা ও রাশিয়ার শক্তির সন্মুখে ভীত অবস্হায় ছিল স্টালিনকে ও জার্মানীকে নিয়ে; সাথে সাথে আরবদের আক্রমণকে ওরা খারাপ চোখে দেখে। আবার, আমেরিকা ইহুদীদের সাহায্য করায়, ইউরোপ চুপ থাকে; তখন ইুরোপ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে, আমেরিকার উপর নির্ভরশীল ছিলো।

আজ ইউরোপ চায় যে, আরবেরা ইসরায়েলকে মেনে নিয়ে পাশাপাশি থাকুক; কিন্তু হামাস ও পিএলও ওদের সাথে নেই।

৩২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

কানিজ রিনা বলেছেন: নতুন নকিব ও টারজান০০০০৭ এর সুন্দর
মন্তব্য উপস্থাপন ভাল লাগল। চাঁদগাজী
নুন্যতম মুসলিম ধর্মে বিশ্বাসী হলে নায়ত
আসলে কি তা বুঝতেন। তাইত সারা বিশ্ব
এই ট্রাম্প বুশ নীতি,বৃটিশ ঐপনিবেশিকতার
নতুন তাবেদার বলেই গন্য করছেন।
আমেরিকা অতীতে রেড ইন্ডিয়ানদের যারা
আমেরিকার স্থায়ী বাসিন্দা ছিল তাদের তারা
করে নিজেদের বসতি গড়ে তুলেছিল।
ইতিহাস কখনও একথা অশিকার করবে না।
ছলে বলে কৌশলে সেই নীতি যুগ যুগ আজও
বিদ্যমান।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা এমন দেশ, যেখানে সাধারণ মানুষ ও সরকারের মাঝে বিশাল পার্থক্য আছে; সরকার ও ক্ষমতার আশেপাশে সব বিলিওনিয়ার ও মিলিওনিয়ার, ব্যবসায়ী, কর্পোরেশন। সাধারণ মানুষ ভোটে আসে না, অর্ধেক্বের কম ভোটে দেশ চলে; ইহা রাজনৈতিক সমস্যায় ভুগছে; মানুষের ন্যুনতম চাহিদা মিটে যাওয়ায় তেমন বড় কনফ্লিকট হচ্ছে না!

৩৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৩

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: ইউরোপের অবস্থা এখন খুব ভাল, তারা কারো উপর নীর্ভরশীল না, তারা যদি আমেরিকার থেকে মুখ ঘুরিছে চিনের দিকে নেয় তাহলে চীন সুপারপাওয়ার আর রাশিয়ার দিকে নিলে রাশিয়া সুপার পাওয়ার। ফ্রান্সের জলবায়ু সম্মেলনের পর তা মোটামুটি স্পস্ট.....
আজ ইউরোপ চায় যে, আরবেরা ইসরায়েলকে মেনে নিয়ে পাশাপাশি থাকুক; কিন্তু হামাস ও পিএলও ওদের সাথে নেই।
এইটা মানতে পারলাম না ... ওয়েস্ট ব্যাংক এর মধ্যে ঢুকে ইসরাইল বসতি বানাচ্ছে ইউরোপ জাতিসংঘ বন্ধ করতে বলতেছে এগুলা রেগুলার ঘটনা.... এইতো সেদিন তেনানিয়হু ফ্রান্স সফর সেশে ইউরোপকে অনুরোধ করল জেরুজামেকে সীকৃতি দিতে, আর ফ্রান্সোয় ওলাদ বলল অধৈধ বসতি নির্মান বন্ধ করতে। এই অবস্থায় হামাস ও পিএলও ওদের সাথে থাকবে কিভাবে ??? ওদের সাথে থাকলে তো পুরা ফিলিস্তিন ধ্বংস হবে, সাধারন কথা, কারন জিবনমান উন্নত হলেও স্বাধীনতা থাকবে না... এটা ফিলিস্তিনিদের সাথে ওপেন জোক
নেতানিয়াহু সরাসরি বলেছে দ্বীরাস্ট্রনীতি একমাত্র সমাধান না.... অর্থ্যাৎ তারা আলাদা রাস্ট্র চায় না, এটা পরিস্কার, সুতরাং .................................





১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি আরবদের মতো ভাবছেন।

ফিলিস্তিনীরা যেখানে আছে, সেটাকে রাষ্ট্র ঘোষণা করার অবসহানে আছে ফিলিস্তিন? পিএলও ঘোষনা করলে, হামাস মানবে?
ফিলিস্তিন যদি জাতি সংঘকে বলে যে, তারা অস্ত্র জমা দেবে জাতি সংঘের কাছে, কোন সন্ত্রাস যেন না হয়; তারা ইস্ট জেরুসালেমে রাজধানী করবে; যেই যায়গা আছে, উহা ফিলিস্তিন, সব ফিলিস্তিনী মিলে দেশ গড়বে; ১০ বছরের জন্য একটা সন্মিলিত সরকার গঠন করবে; তারা কারো স্বীকৃতি চাহে না; শুধু যারা দেশ গঠনে ক্যাপিটেল বিনিয়োগ করবে, সেটা নেবে, এবং ইসরায়েলের সাথে কোন সন্ত্রাস যাতে না হয়, ইউএন বাহিনী দিতে।

৩৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

রক বেনন বলেছেন: And when he drew near and saw the city, he wept over it, saying, “Would that you, even you, had known on this day the things that make for peace! But now they are hidden from your eyes. For the days will come upon you, when your enemies will set up a barricade around you and surround you and hem you in on every side and tear you down to the ground, you and your children within you. And they will not leave one stone upon another in you, because you did not know the time of your visitation. - The Holy Bible (Luke 19:41-44)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাইবেল মানুষের লেখা, মানুষ ততকালীন ইতিহাস, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক জ্ঞান থেকে লিখেছেন।

৩৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৬

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সুন্দর বলেছেন চাঁদগাজীভাই।
এই পবিত্র পবিত্র বলেই রক্ত ঝরিয়েছে অসংখ্য মানুষ।
হাহাকারে পূর্ণ রক্তস্নাত এক প্রেত নগরী।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


দখলদারেরা দখল করেছে, সাধারণ মানুষ প্রাণ হারায়েছেন

৩৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০২

নতুন বলেছেন: যারা এই শহরের জন্য জীবন দেওয়াকে যুক্তিযুক্ত মনে করে তাদের কাছে প্রশ্ন.... সেই জীবনটা তারা নিজের জীবন দেবেন কিনা?

যেখানে এই যীষু খৃস্টের সবকিছু নিয়েই প্রশ্ন আছে সেখানে ধমের নামে একটা শহরকে ঘিরে এতো বছরের ক্যাচাল এবং তাতে লাখো মানুষের জীবন শেষ!!!

এটা সম্পূন` অযৌক্তিক...

এটা চললে কারন এটার পেছনে আছে রাজনিতি.... ধম` আসল বিষয় না।

আরব বিশ্বকে অশান্ত রাখতে সম্রাজবাদী দেশগুলির একটা চাল মাত্র.... আর কিছুইনা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আরবরা তেল না পেলে, বর্তমান বিশ্বে ওরা যাবা হয়ে ঘুরে বেড়াতো, ওদের বৈষয়িক বুদ্ধি নেই, ওদের ভাবনাচিন্তা কখনো সঠিক ছিলো না।

৩৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

গরল বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) এর কথার দ্বিমত করছি, ইহুদীরা আরব নয়, তারা মিশর থেকে বিতারিত কৃতদাস বা মোজেস এর অনুসারী। তাদের ডিএনএও আলাদা, ইসরায়েল ডিএনএ টেস্ট করে তাদের নাগরিকত্ব দেয়। যে কেউ ইহুদী দাবি করে ইসরায়েল এর নাগরিক হতে পারে না।

The Israeli State recently announced that it may begin to use genetic tests to determine whether potential immigrants are Jewish or not.

উপরের লিংকে গেলে এর বিস্তারিত জানতে পারবেন। তার মানে হচ্ছে ইহুদী আসলে শুধু ধর্মই না এটা একটা জাতিও, তাদের আলাদা জাতিস্বত্তা ও কৃষ্টি আছে। আর একটা জিনিষ হল সবাই বলছে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাকি ইহুদীরা আবার আসা শুরু করে ইসরায়েল এ, এটাও ভূল তথ্য। ১৬০০ সালের দিকে থেকেই ইহুদীরা ফিরতে শুরু করে ইসরায়েল এ এবং তারা যে দখল করে নেয় এটাও ভূল তথ্য। তারা জমি কিনতে কিনতে যখন প্রায় জেরুজালেমের অর্ধেক এর বেশি জমি কিনে ফেলে তখন আরবদের টনক নড়ে যে তারা কি ভূল করে ফেলেছে।

After the Jews were expelled from Spain in 1492, some communities settled in Palestine. During the 16th century, Jewish communities struck roots in the Four Holy Cities—Jerusalem, Tiberias, Hebron, and Safed—and in 1697, Rabbi Yehuda Hachasid led a group of 1,500 Jews to Jerusalem. In the second half of the 18th century, Eastern European opponents of Hasidism, known as the Perushim, settled in Palestine.

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা যে জমি কিনেছে পানির দামে একথা মোটামুটি প্রায়ই মুসলমানেরা বুঝে না; সাথে সাথে, দুষ্ট আরবেরা বৃটিশ সরকারের কাস জমিও বিক্রয় করেছে, বৃটিশ ওখানে বেশী জনবল দেয়নি; কারণ, ১৯২১ সালেই তারা বলেছে যে, তারা চলে যাবে; ফলে, আরবদের উল্টা কাজ, ইউরোপীয় ইহুদীদের সাহায্য করেছে এলাকা হস্তগত করতে।

৩৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

পলাতক মুর্গ বলেছেন: মানসিক প্রতিবন্ধী

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে থাকেন, ক্রমেই সুস্হ য়ে যাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.