![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
বাংলাদেশ ও বার্মা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে, আগামীকাল, ২২শে জানুয়ারী থেকে রোহিংগারা দেশে ফেরার শুরু করবে; চুক্তি অনুসারে, রোহিংগাদের প্রথমে তোলা হবে কোন এক "অস্হায়ী ক্যাম্পে"; অস্হায়ী ক্যাম্প থেকে তাদেরকে কখন, কোন অবস্হায় বাড়ীতে যেতে দেবে তা মোটাই পরিস্কার বলে মনে হচ্ছে না; কারণ, এদের শতকরা ৯০ ভাগের বাড়ীঘর নেই, কিংবা থাকলেও সেগুলো নিরাপদ নয়। "অস্হায়ী ক্যাম্পে" থেকে নিজ বাড়ীতে ফেরা নির্ভর করবে বার্মা সরকারের অনেকগুলো অনিশ্চিত ও পরিবর্তনশীল সিদ্ধান্তের উপর।
অস্হায়ী ক্যাম্পগুলো ভয়ংকর কাঁটাতার দিয়ে ঘেরা, এবং সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে আছে। একমাসে যেই পরিমাণ রোহিংগা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, তাদের ফেরত নিতে বার্মার লাগবে ২ বছরের বেশী সময়!
যাদের বাড়ীঘর পোড়ানো হয়েছে বা আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে, সেখানে বাড়ী কে নির্মাণ করবে, কত সময়ের মাঝে নির্মাণ করবে? যেসব বার্মিজ রাখাইন গত আগষ্ট মাসে রোহিংগা হত্যায় অংশ গ্রহন করেছে, তারা ফেরত-যাওয়া রোহিংগাদের যে আবার আক্রমণ করবে না, সেটার নিশ্চয়তা কি? ফেরত যাওয়া রোহিংগারা ক্যাম্পে থাকাকালীন সময়ে, "আরসা" যদি কোথায়ও কিছু করে, বার্মার সেনা বাহিনী কিছুতেই ক্যাম্পের লোকদের কোথায়ও যেতে দেবে না; সেনা বাহিনীর হাত থেকে পালানোর কোন পথও থাকবে না।
ক্যাম্পে কোন ধরণের স্কুল নেই।
যদি অস্হায়ী ক্যাম্প সাময়িকভাবে রাখার কথা হয়, সেটা হওয়ার দরকার ছিলো নাফ নদীর পুর্ব তীরে, নদীর সাথে লাগোয়া ভুমিতে, জাতি সংঘের পুরো কন্ট্রোলে; এবং ক্যাম্পে যারা থাকবে, তাদের বাড়ী ঘর না থাকলে, তারা ক্যাম্পে থাকাকালীন বার্মা সরকারের খরচে, জাতি সংঘের তত্বাবধানে ঘরবাড়ী তোলার শর্ত চুক্তিতে থাকার দরকার ছিলো; ঘর প্রস্তুত হলে জাতি সংঘের তত্বাবধানে রোহিংগাদের ঘরে যেতে হবে, ও সেই এলাকায় জাতি সংঘ নজরদারী করবে আগামী কয়েক বছর।
রোহিংগাদের নিজস্ব কোন নেতৃত্ব নেই; নেতৃত্ব না থাকলে, ক্যাম্পে থাকা রোহিংগাদের ন্যুনতম প্রয়োজনীয় ব্যাপারে সেনা বাহিনী বা সরকারের সাথে আলোচনা করবে কে? নেতৃত্ব থাকলে, ক্যাম্পে কোনরূপ নেতৃত্ব দেখলে, বার্মার সেনা বাহিনী তাদের সহ্য করবে না; সেনা বাহিনী তাদেরকে সন্দেহ করে অকারণে অত্যাচার করবে। ফলে, নেতৃত্ব দিতে হবে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি কিংবা জাতি সংঘের লোকদের; সেটা নিয়ে চুক্তিতে কি আছে কে জানে!
বাংলাদেশ সরকার যাই করুক না কেন, রোহিংগাদের ব্যাপারে নিজদের বা জাতি সংঘের উপস্হিতি ব্যতিত বার্মার অনেক অভ্যন্তরে কোন অস্হায়ী ক্যাম্পে পাঠাতে স্বীকার করা ঠিক হবে না; কারণ, ক্যাম্পে আটকা পড়লে রোহিংগাদের প্রাণ থাকবে বার্মার সেনা বাহিনীর হাতে; বার্মার সেনা বাহিনী ভয়ংকর মগের বাচ্চা ব্যতিত অন্য কিছু নয়, এদেরকে কোনভাবেই মানুষ বলা সম্ভব নয়।
এদিকে, ৪০ গ্রামের রোহিংগাদের থেকে ছোটখাট একটা নেতৃত্বের নাকি উদ্ভব ঘটেছে, এবং তারা ৪টি শর্ত নিয়ে বার্মা সরকারের সাথে আলাপ করতে চায়!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ জাতি সংঘকে পুরোপুরি সাথে নিচ্ছে না, নিজেরা বেশী দায়িত্ব নিচ্ছে!
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
আটলান্টিক বলেছেন: যুদ্ধের সময় জাতিসংঘ বাংলাদেশের জন্য কিছু করে নাই
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪৭ বছরে বিশ্বে অনেক কিছু বদলে গেছে; এখন রোহিংগাদের ভরণপোষণ জাতি সংঘই করছে; বাংলাদেশের পক্ষে একা এসব কাজ করা কঠিন হবে।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
গব্বু বলেছেন: রোহিংগাদের জন্য খুব খারাপ লাগে। মানুষ কত নিষ্টুর হতে পারে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মগ জলদস্যুর বাচ্চাগুলো আসলেই অমানুষ; ওরা বিনা শাস্তিতে পার পেয়ে যাচ্ছে বারবার।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আশংকা গুলি অতিব যৌক্তিক ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের ফরেনমিনিষ্টার একা অনেক কিছু করার চেষ্টা করছেন, জাতি সংঘ কতটুকু যুক্ত বুঝা যাচ্ছে না।
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
আবু তালেব শেখ বলেছেন: বার্মা কে বিশ্বাস করি না। ওরা মানুষ নামের নরপশু। হইতো আন্তর্জাতিক অংগনে একটু ভালো সাজার জন্য কিছু রোহিংগাদের নেবে।
তাদের ভাগ্যে কি ঘটবে আল্লাহ ভালো জানেন।
আবার শুনেছি হিন্দু রোহিংগাদের প্রাধান্য বেশি দেওয়া হচ্ছে ইন্ডিয়া কে খুশি রাখার জন্য
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, হিন্দু রোহিংগাদের পালানোর পেছনে ছিল আরসা; বার্মার সৈন্যরা বা রাখাইনরা হিন্দুদের আক্রমণ করার কোন কারণ নেই।
কিছু রোহিংগা ক্যাম্পে যাবার পর, আরসা আক্রমণ হবে; তখন রোহিংগারা ক্যাম্পে আটকা পড়বে।
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেবার পর থেকে দেখছি, আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে মাদার অব হিউমিনিটি বলা হচ্ছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগের কিছু লোকজন ইংরেজী শিখছে; ঈদ করছে বিদেশে।
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
মায়াবী ঘাতক বলেছেন: কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন ছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যুর কোন সমাধান হবে বলে মনে হয় না। তারপরেও চাই সব রোহিঙ্গা শান্তিতে তাদের দেশে বসবাস করুক।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কাফি আনানের সুপারিশ কার্যকরী করতে পারবে জাতি সংঘ; বাংলাদেশ সেজন্য জাতি সংঘের সাথে কাজ করলে ভালো হতো; বাংলাদেশ একটু বেশী সামনে চলে গেছে।
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিংরাদের উচিত যাওয়ার আগে যে পরিমান বনভূমি নষ্ট করেছে, গাছ কেটেছে। তার তিন গুন গাছ লাগিয়ে আওয়া।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা গত ৩৮ বছরে অনেকটা বুদ্ধিহীন জাতিতে পরিণত হয়েছে; নিজের লোকদের মালয়েশিয়া নিয়ে যাবে বলে, ফিলিপাইন নিয়ে ক্রীতদাসের মত বিক্রয় করে দেয়।
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: তাহলে তো রোহিঙ্গাদের আগের মতো অবস্থা হবে । কোন লাভ ওদের হবে না ।
এতগুলো মানুষ কতটা অসহায় তাদের কেউ নিতে চাচ্ছে না ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে রোহিংগাদের মতো দরিদ্র আছে ৩/৪ কোটি বাংগালী, এটা নতুন কিছু নয়; রোহিংগাদের খাওয়াচ্ছে জাতি সংঘ; বাংলাদেশকে এতো তাড়াহুড়া করার দরকার নেই; জাতি সংঘের সাথে মিলে বার্মার সাথে চুক্তি করার দরকার আছে।
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামী লীগের কিছু লোকজন ইংরেজী শিখছে; ঈদ করছে বিদেশে।
ঈদ ইদানিং পিকনিক করতেও বিদেশ যাচ্ছেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগের লোকজনের মনোভাব ও ব্যবহার এখন পাকিস্তানী সরকারের সমান; আমার খেয়াল আছে পাকী আমলের কথা, পাকীদের ব্যবহার; সাধারণ মানুষের জন্য ওদের দয়ামায়া নেই, সামান্য দয়ামায়া ছিল শেখ সাহেবের মাত্র।
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ ওরা গত ৩৮ বছরে অনেকটা বুদ্ধিহীন জাতিতে পরিণত হয়েছে; নিজের লোকদের মালয়েশিয়া নিয়ে যাবে বলে, ফিলিপাইন নিয়ে ক্রীতদাসের মত বিক্রয় করে দেয়।
আমাদের দেশে যারা নৌ পথে যায়- তাদেরও এই অবস্থাই হয়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের আদম বেপারীরা আফ্রিকার কালো ক্রীতদাস ব্যবসায়ীদের সমান; সরকারে ওদের লোকজন আছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, সবচেয়ে বড় ব্যবসা হয়েছে আদম ব্যবসা।
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমাদের আদম বেপারীরা আফ্রিকার কালো ক্রীতদাস ব্যবসায়ীদের সমান; সরকারে ওদের লোকজন আছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, সবচেয়ে বড় ব্যবসা হয়েছে আদম ব্যবসা।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের তো ভয়াবহ অবস্থা। নিজের চোখে দেখেছি- গ্রামের সহজ সরল মানুষ গুলো বিদেশ যাওয়ার আশায় লম্বা লাইন ধরে ঘন্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের সাথে খুব খারাপ ব্যবহারও করা হওয়। ঘুষ তো আছেই---
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিদেশে যেতে গিয়ে গ্রামের ৩০% মানুষ সর্বশান্ত হয়ে গেছে, দালালেরা টাকা নিয়ে কিছুই করেনি, বা বিনা ভিসায় আরব, মালয়েশিয়া, রাশিয়া নিয়ে, ফেলে দিয়ে পালিয়ে গেছে; হাজার হাজার মানুষ বিদেশী জেলে ছিল।
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সরকারের এক্ষেত্রে বেশি তাড়াহুড়া করছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার ভোটের আগে কিছুটা দক্ষতা দেখাতে চায়; কিন্ত বার্মা ভয়ংকর দেশ, উহার সাথে কিছু করার সময় জাতি সংঘ থাকার দরকার।
১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চুক্তির শর্তের কোন ধারা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন কি?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
না; তবে, ২ বছরে ৬ লাখ ফেরত নেয়ার কথা
১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আসলে যারা রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতি ছিল তারা চিন্তায় আছে। সরকারের উচিৎ ছিল এই সম্পর্কে জনগণ কে ভালো ধারণা দেওয়া।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই সরকার কোন ব্যাপারে মানুষকে কিছুই জানতে দিচ্ছে না; কি করছে, জাতির কোন সমস্যা, জাতির সুখবর, কোন কিছু মানুষকে জানতে দিচ্ছে না; পুরোপুরি পাকিস্তানী সরকারের মতো, যা করতে হয়, তারা করছে।
১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: রোহিঙ্গাদের দুর্দশা আরো বাড়বে এতে। জান্তার কলকাঠি নাড়া সরকার এদের কখনই তাদের দেশে আর ফেরত নেবে না। সব আই ওয়াশ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন ও জাতি সংঘের সাহায্য না নিয়ে, বার্মার সাথে কিছু করা সম্ভব কিনা, বলা মুশকিল। সরকার মানুষকে এ ব্যাপারে আপডেট দিলে মানুষ খুব একটা ভয় পেতো না; কারণ, জাতি সংঘ রোহিংগাদের ২/৪ বছর খাওয়াবে।
১৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: রোহিঙ্গা নিয়ে আমাদের দেশের মগজহীনরা (বুদ্ধিজীবীরা!) কেন জানি নিরব আছে। তারা হয়ত সাধারণ মানুষের আবেগের কারণে মুখ খুলতে পারছেনা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবি দেখছি না; শেরে বাংলা, ও ড: শহীদুল্লাহ সাহেবের পর, কেহ তেমন বুদ্ধিমত্তা দেখায়নি।
টিভিতে যারা কথা বলেন, তারা গুল ছাড়েন; কথার পেছনে কথা বলে তর্ক করেন; তারা কোনকিছু সঠিকভাবে অনুসরণ করেন বলে মনে হয় না।
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৪
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: রোহিংগারা ত্রস্ত।
চোখের সামনে পরমাত্মীয়দের নির্যাতিত হয়ে মরতে দেখেছে।নিউজে এসেছে তারা আর বার্মা ফিরে যেতে চায় না।প্রয়োজনে বাংলাতেই মরবে তবুু নয়।
বার্মার সুচির খাম খেয়ালিপনাকে প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে কেন?
একটি গ্রহণযোগ্য চিরস্থায়ী বন্দবস্তত অতীব জরুরী।
দেশে বুদ্ধিজীবিরা সরকারী অ্যাওয়ার্ডসের মোহে মুখে কুলুপ এটে বসে আছে।
অনেকে ভয়ে কিছু বলছে না।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার যারা এসেছে, তারা ভয়ংকরভাবে মানসিক সমস্যায় ভুগছে; এদের যেতে সময় লাগবে, এরা প্রানের ভয়ে ভীত।
আমাদের সরকার কারো কথা শোনে না; কি করে দেখুন
১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
রক বেনন বলেছেন: অস্থায়ী ক্যাম্পে তো তাদের জীবনটাই ক্ষণস্থায়ী হয়ে উঠার সম্ভাবনা!!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বের সেরা অমানুষ বার্মিজদের হাতে পড়েছে রোহিংগারা; বাংগালীদের হাতে এখন রোহিংগাদের ভবিষ্যত; সবমিলে, ভয়ংকর অবস্হা
২০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
তারেক ফাহিম বলেছেন: সাথে কিছু নিচ্ছেতো?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা এতই দরিদ্র যে, কিছু নেয়ার মত অবস্হানে নেই
২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: মানবতাবোধটুকু মনে রাখলেই হবে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের জন্য বিশ্বে একটি জাতিই আছে, বাংগালী; ওরা কম বুঝে, কতটুকু মনে রাখতে পারবে, বলা মুশকিল
২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
প্রামানিক বলেছেন: সব রোহিঙ্গা তাদের মাতৃভুমিতে সন্মানের সাথে ফিরে যাক এটাই আমাদের কাম্য।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, বাংলাদেশ একা চেষ্টা করছে, জাতি সংঘ পেছনে পড়ে গেছে।
২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৮
Abdullah Al Noman বলেছেন: ফেরত নিয়ে যে তাদের আবার নতুন ভাবে গনহত্যা করা হবেনা।তার সম্ভাবনাও কিন্তু কম নয়। আর এই চুক্তিও অনেক বিতর্কিত। বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ মুসলিম বিশ্বনেতাদের (উল্লেখ্যঃএরদোগান) সাথে পরামর্শ করে রোহিংগাদের ফেরত পাঠানো।এতদিন তাদের নির্যাতন করা হলে, তারা পালিয়ে আসতে পেরেছে। কিন্তু এবার যদি ফেরত নিয়ে সেনাবাহিনী সকলকে ক্যম্পে পুরে ক্যম্প জ্বালিয়ে দেয়,তখন কেউই আর বাচতে পারবেনা।এবং মগ সেনাবাহিনীরা মিডিয়ায় প্রচার করবে যে,তারা (রোহিংগারা)অস্ত্র বানাতে গিয়ে তা বিষ্ফোরিত হয়ে সবাই মারা গেছে.......।তখন আর কিছু......... করার থাকবেনা।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরেদেগান পালিয়ে বাংলাদেশে আসতে পারে।
মুসলমানেরা বার্মিজদের থেকে কম নয়; ওরা নিজেরগুলো মেরে পরিস্কার করছে।
২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: বার্মা সেনারা মগের বাচ্চা এগুলো মানুষের ভেতর পরে না। বার্মা সরকার এখন রোহিঙ্গা দের নিয়ে বিশাল এক খেলা শুরু করেছে, যা তারা আরও বড় সময় নিয়ে খেলবে। মূলত তাদের মনের কথা হলো রোহিঙ্গা ফেরত না নেয়া।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মগের চাচ্ছে ওরা বাংলাদেশে থেকে যাক।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
আটলান্টিক বলেছেন:
