![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
এবারের দ: কোরিয়ায় অনুষ্টিত শীতকালীন অলিম্পিক বিশ্বের একটি বড় সমস্যার সমাধানের পথ খুলেছে বলে মনে হচ্ছে। অলিম্পিকে ২ কোরিয়ার খেলোয়াড়রা "এক টিম" হিসেবে উদ্ভোধনে অংশ নিয়েছিল। খেলাতে কিমের বোন এসেছিল, দ: কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সাথে মিটিং করেছে। সেই মিটিং'এর সম্প্রসারণ হিসেবে, কিম দক্ষিণের প্রেসিডেন্টের সাথে আলাপ করেছে, ও গতকাল দক্ষিণের প্রেসিডেন্টের মারফত ট্রাম্পকে মে মাসে বসার জন্য আমন্ত্রণ করেছে।
গতকাল দ: কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে মিটিং করেছেন, ও কিমের আমন্ত্রণ পৌঁছায়ে দেন; ট্রাম্প মৌখিকভাবে দেয়া আমন্ত্রণ গ্রহন করায় পেন্টাগণ ও আমেরিকান রাজনীতিবিদগণ কান্নাকাটি শুরু করেছে; তারা বলছে যে, প্রেসিডেন্ট কংগ্রেস, ন্যাশনাল সিকিউরিটি ও পেন্টাগণের সাথে আলাপ না করে এভাবে মৌখিক আমন্ত্রণ গ্রহন করতে পারেন না। আজ অবধি হোয়াইট হাউস এই নিয়ে কিছু বলেনি; তবে, আমন্ত্রণ গ্রহন করা হয়ে গেছে।
এটা পরিস্কার যে, আমেরিকা, রাশিয়া ও চীন কখনো ২ কোরিয়াকে এক দেখতে চাহে না; এমন কি জাপানও ২ কোরিয়াকে এক দেখতে চাহে না। চীন ও রাশিয়া উ: কোরিয়াকে ব্যবহার করে আসছে আমেরিকাকে অতিষ্ট করে, ব্যস্ত রাখার জন্য; এই ২ দেশ কোনভাবে আমেরিকার সাথে মুখোমুখি গন্ডোগোলে যেতে চাহে না, সেজন্য তারা কোরিয়া ও ইরানকে ব্যবহার করছে। তবে, ইরানে কিমের মত পাগল তারা এখনো পায়নি।
আমেরিকা একটা ভুল ধরণার বশত: ২ কোরিয়াকে এক হতে দিচ্ছে না; সেটা হলো সামান্য অস্ত্র ব্যবসা ও সামরিক ঘাঁটি; আমেরিকার সরকার অস্ত্র ব্যবসা থেকে লাভবান হয় না আজকাল, মানবতা বিরোধী কয়েকটি কোম্পানী সেখান থেকে মুনাফা করছে। আর ঘাঁটি? ওখানে এখন আর ঘাঁটির দরকার নেই, চীনারা বিশ্বের সবচেয়ে দুর্মীতি পরায়ন ক্যাপিটেলিষ্টে পরিণত হয়েছে; চীনা প্রেসিডেন্ট কয়েকদিনের মাঝে হয়তো কালিফোরনিয়ায় ম্যানশন কিনবে।
যাক, আমেরিকার দুষ্ট রাজনীতিবিদরা গতকাল থেকে খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়ে, শুধু চীৎকার করেই চলছে, ট্রাম্প কোন অবস্হায়ই এই আমন্ত্রণ গ্রহন করতে পারে না। কিন্তু উহা গ্রহন করা হয়েছে; এখন বাদ দিতে হলে, মিথ্যা কোন অজুহাত তুলতে হবে, কিংবা কিমকে ক্ষেপিয়ে তুলতে হবে, কিছু একটা করে।
২ কোরিয়া এক হওয়ার পথে অনেক বড় বড় অন্তরায় সৃষ্টি করবে চীন, রাশিয়া, পেন্টাগণ ও জাপান;সবচেয়ে বড় সমস্যা হবে, কেহ চাইবে না যে, কোরিয়ার হাতে আনবিক বোমা থাকুক। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়া যদি পাগলা মিয়াকে অনেক ছাড় দিয়েও এক হয়ে যায়, তারা লাভবান হবে, বিশ্বের একটা সমস্যা কমে আসবে।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
২ কোরিয়াকে বিভক্ত করে রেখেছে বিশ্বের ভয়ংকর ৩ শক্তি; দু:খের বিষয় যে জাপানও চায় না যে, ২ কোরিয়া এক হোক।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার মনে হয় অন্যদের দিকে না তাকিয়ে, জার্মানীর মত দুই কোরিয়াও এক হওয়ার সময় এসেছে। তবে নেতৃত্ব নিয়ে যে ঝামেলা থাকবে সেটা কীভাবে সমাধান হবে তা নিয়ে চিন্তার অবকাশ আছে। তবে আলাদা দেশ হয়েও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান রাখা যায়। বিশ্বের একটা সমস্যা কমবে। কথাটা সত্য...
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
উত্তর একেবারেই গরীব, ওদের কিছুই নেই; মানুষকে গরুর মত খাটতে হয়; এক হলেই সঠিক হবে। দ: কোরিয়াকে আনেক ছাড় দিতে হবে।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শুধু গরীব না। এরা(উত্তর কোরিয়া) রোবটের প্রায় কাছাকাছি। আর কিম জন উং, তার বাবা ও দাদাকে তো ইশ্বর মনে করে। কিম জন কে নিয়ে কোন কথা বললেই মারতে তেড়ে আসে। এরা সহজে মূলধারার সাথে মিশতেও পারে না। গত ৫০ বছর ধরে এদের খাদ্যাভ্যাসের কারণে দক্ষিণ কোরিয়ানদের চেয়ে উচ্চতাও কিছুটা কমে গিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া এদের এক না করলেও অন্তত কিম জন-এর তাফালিং টা কমাতে পারলে দুই কোরিয়ার তথা বিশ্বে একটু হলেও শান্তি আসত...
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলেই, খাদ্যাভাবে মানুষের গঠনও বদলে গেছে; কঠিন অবস্হা।
উত্তর কোরিয়ার মিলিটারী ব্যতিত বাকীরা কিমের ভয়ে অভিনয় করছে।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
কানিজ রিনা বলেছেন: হা হা হা চাঁন্দু আপনার আগের লেখাটা
কোথায়? বলছে একটা ভুল পাওয়া গেছে
বিষয়টা কি?
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগেরটা সরায়ে দিয়েছি; ওটা লিলিপুটিয়ান মির্জাকে নিয়ে ছিল; ভাবলাম লিলিপুটিয়ানরা কখনো মানুষ হব হবে না।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৮
প্রামানিক বলেছেন: দেখা হওয়ার পর কি হয় সেই অপেক্ষায় রইলাম।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার চীন, রাশিয়া আমেরিকার পক্ষে এসে যাবে, যাতে এক হতে না পারে। কোরিয়া যদি কিম তার জেনারেলদের হাত করতে পারে, চীন রাশিয়া ও আমেরিকা পরাজিত হবে।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৯
কানিজ রিনা বলেছেন: ও তয় লিলিপুটিয়ান ফকরুল নিয়ে মাথা
না ঘামানই উচিৎ। আমি চাই যত তারা
করে দুই কোরিয়া এক হয় ততো মঙ্গল।
দুই কোরিয়ার দুপাশে লক্ষ লক্ষ আপন
আত্বীয়র হাহাকার বন্ধ হোক ওরা আপনত্ব
ফিরে পাক। ধন্যবাদ
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উত্তর কোরিয়া লোকজন খেতে না পেয়ে, শারীরিক দিক দিয়ে বেঁটে হয়ে গেছে; তারপরও নিজেদের কম্প্যুটার বানয়েছে এটম বোমা বানায়েছে, এটমিক পাওয়ার স্টেশন বানানোর পথে।
লিলিপুটিয়ান ফখরুলদের কারণে ঢাকায় ৫ লাখ বুয়া আছে, দেশে ১১ লাখ কিশোরী চাকরাণী হয়েছে; আর কোকোর বাচ্চারা মালয়েশিয়ায় পড়ছে।
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৪
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আমেরিকা অনেক হুমকি ধমকি দিয়ে এখন নমনীয় কেন? বুঝতে পেরেছে হুমকি দিয়ে কাজ হবে না
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা নমনীয় হয়নি এখনো, ট্রাম্প নিমন্ত্রণ নিয়েছে একা, নিজের থেকে। আমেরিকা বলতে কংগ্রেস ও পেন্টাগণ; ওরা খুশী নয় যে, ট্রাম্প নিমন্ত্রণ নিয়েছে।
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৬
আবু তালেব শেখ বলেছেন: ইএস বুঝতে পেরেছে এটা আফগান,ইরাক,লিবিয়া নয়
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আফগানিস্তানে থেকে লাদেন বলেছিল যে, সে আমেরিকায় অপরেশন চালায়ে বিল্ডিং ভেংগেছে; কিম আমেরিকার কোন ক্ষতি আজও করেনি।
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
আবু তালেব শেখ বলেছেন: দুই কোরিয়া এক হওয়ার আদৌ কোন সম্ভাবনা আছে???
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র; কিম যদি আগামী কয়েক বছরের মাঝে তা না করে, মিলিটারীর নীচু আফিসারেরা বিদ্রোহ করবে।
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫২
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: রথচাইল্ড ফ্যামিলির স্বার্থ কোনদিকে তা আগে দেখতে হবে। তাদের স্বার্থের বাইরে আমেরিকা কোনদিনও যেতে পারবে না। যেদিন যেতে পারবে সেদিন পৃথিবী হবে স্বর্গ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই দিকটা আপনাকে দেখতে হবে, উহাদের ব্যাপার স্যাপার কংগ্রেসে ও ব্যবসায়; ট্রাম্প কারো কথা শুনে বলে মনে হয় না।
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কোরিয়া এক হলে তা হবে সোভিয়েত ভাঙ্গার পর ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা, পুটিন ও চীনের জন্য চিন্তার বিষয় হবে; এরা শান্তিপ্রিয় দেশ হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কোরিয়ানরা দাবার ঘুটি হয়ে আছে। জার্মানি/ভিয়েতনাম এর মত তারা এক হবে না। তবে আলোচনার মাধ্যমে উত্তর কোরিয়ার বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা কমানো হলে কিমের খ্যাপাটে মনোভাব কমবে। যা দুই কোরিয়ার জন্যই মঙ্গলজনক।