নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিংগাদের নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের আরো মাথা ঘামানোর দরকার

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬



আমাদের সরকার বার্মার বন্ধু চীনের সাথে কথা বলে দেখতে পারে, বার্মা যদি তাদের ফেরত নিতে না চায়, বাংলাদেশের সাথে সহায়তা করে, মানজুষগুলোকে ক্ষতিপুরণ দেক; ১০ লাখের জন্য ২০ বিলিয়ন ডলার, মাথাপিছু মাত্র ২০ হাজার ডলার। সেই টাকায় বাংলাদেশ সরকার রোহিংগাদের জন্য বাংলাদেশে, ও অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের থাকার ব্যবস্হা করবে।

ঘুরেফিরে, বার্মা ওদের চাহে না; স্হানীয়রা চাহে না; যদি সেই দেশের মানুষ রোহিংগাদের না চাহে, সেখানে তারা বাস করতে পারবে না; আর বার্মা সরকার তাদেরকে অন্য এলাকায়ও নেবে না, যদিও বার্মার পুরো এলাকায়ই খালি পড়ে আছে।

ফেরত পাঠানোর চেস্টার সাথে এই নিয়ে সরকার কথা বলে দেখতে পারে; কারণ, রোহিংগারা ঐ দেশে আর থাকতে পারবে না; থাকার যায়গা হলেও ওদের জীবন কখনো মানুষের জীবনের কাছাকাছি কিছু হবে না।

রোহিংগাদের ফেলে-আসা গ্রামগুলোতে বার্মা সরকার নিজের টাকায় রাখাইনদের জন্য ঘর তুলে দিচ্ছে, এলাকাগুলো দখল করছে; এটা মুল প্ল্যানের অংশ। রোহিংগাদের ফেরত নেবে নেবে করে ওরা সময় হরণ করছে, বিশ্বকে একটু থিতিয়ে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে, সাথে সাথে বাংলাদেশের মানুষকে অভ্যস্ত হতে সাহায্য করছে। সরকার নিজের টাকায় ঘর না তুলে দিলেও, পড়ে থাকা গ্রামগুলো রাখাইনরা নিজেরাই দখল করে নিচ্ছে।

আমাদের সরকার ফেরত-ইচ্ছুক ৮০৩২ জন রোহিংগার একটা লিষ্ট দিয়েছিল মগের বাচ্ছাদের হাতে; ওরা সেখান থেকে ওরা ৩৭৪ নেবে বলেছে; তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশ সরকার বাকীদের ব্যাপারে সব তথ্য দিয়ে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে যে, ওগুলো রোহিংগা! ৫ লাখ রোহিংগা এখনো ক্যাম্পে আছে; চাইলে মগের বাচ্চারা নিজে এসে লিষ্ট করে নিয়ে যেতে পারে। ওরা আসলে সময় নষ্ট করে, বিষয়টাকে গা-সহা করে নেয়ার চেষ্টা করছে।

যেই পরিমাণ রোহিংগা ফেরত যাবে, তার থেকে অনেক বেশী রোহিংগা ফেরত আসবে ২/১ বছরের ভেতরে; আমাদের জাতি একটা মানসিক অস্বস্তিতে থাকবে এটা নিয়ে।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের বোঝা মনে করছে। ওরা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে। তবে প্রক্রিয়াগত জটিলতা বাড়াচ্ছে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


হত্যা করার সময় মগের বচ্চারা হয়তো কোন ধরণের বিশেষ 'প্রকিয়া' অনুসরণ করেছিল?

ফেরত নিলে বাংলাদেশে কেন ঠেলে দিয়েছে, বিশুদ্ধ করার জন্য?

২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, নৃতাত্ত্বিক, সামাজিক, ভৌগোলিক ইত্যাদি স্বার্থ এর সাথে জড়িত। মিয়ানমার গৃহযুদ্ধের বাইপ্রোডাক্ট রোহিঙ্গা ক্রাইসিস... রোহিঙ্গাদের আসল সমস্যা তারা মুসলিম আর বাংলা বলে। তারা যে আরকানের নাগরিক এটা প্রমানের জন্যে চোদ্দশ শতকের রাজা বোধপিয়াকে কবর থেকে তুলে সাক্ষ্যদান করাতে হবে। এছাড়া আর উপায় নাই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মগের বাচ্চাদের মগজ কম, সম্পদ থাকার পরও কুকুরের মত চীনাদের কাজ করে খাচ্ছে; উহারা জল্লাদ, মানুষ হত্যা উহাদের জীবনের অংশ ছিল সব সময়।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: ৫ লক্ষ রোহঙ্গিগার মাঝে মাত্র ৩৭৪ জন!!!!

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগা আসলে বাংলাদেশে আছে ১০ লাখ।

৫ লাখ নয়, ৮০৩২ জনের একটা লিষ্ট দেয়া হয়েছিল।
শতকরা ৯০ ভাগ রোহিংগা ফেরত যেতে চাইবে না।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আল ইফরান বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারের আপাতত এই ব্যাপারে মাথা ঘামানোর মত আগ্রহ ও সামর্থ্য কোনটাই নাই। তারা দিবাস্বপ্নে আছে আরো এক দফা একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার, যেমন কাদের সাহেব আজকে বলেছেন যে আগামী নির্বাচন একটা ড্রেস রিহার্সাল মাত্র।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামনের ভোট সরকারের জন্য সমস্যা, শেখ হাসিনাকে সেটা নিয়ে মাথা ঘামাতে হচ্ছে! ফলে, সবকিছু স্হবির হয়ে যাবে।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাবছিলাম রোহিঙ্গা নিয়ে লিখাটা খু্বই জরুরী হয়ে পড়েছে কারণ বাংলাদেশর পত্র পত্রিকা এখন রোহিঙ্গা ইস্যুতে আর মসলা খোজে পাচ্ছে না !!! কিন্তু চিন্তা করে লেখাটি তৈরি করার মতো যথেষ্ট ধৈর্য্য পাচ্ছিলাম না, চাঁদগাজী ভাই তা সহজ করে দিলেন, আমি মুল পোষ্ট দেওয়া থেকে অব্যহতি নিয়ে আলোচনায় থাকতে চাচ্ছি ।

১। বাংলাদেশের সিংহভাগ পণ্য চায়না ও ভারত থেকে আমদানী হয়, বাংলাদেশ তারপর ও চায়না-ভারতের সাথে কোন ধরনের আমলাতান্ত্রিক সম্পর্ক করে আছে তা বোধগম্য নয়, তাহলে ভারত-চায়নার সাথে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ নিয়ে কেনো এগুচ্ছে না ? বাংলাদেশ সরকার - ভ্যাট, ট্যাক্স, এআইটি আগামী তিন বছরের জন্য ছাড় দিলে আমরা চায়না-ভারত থেকে আমদাণী বন্ধ করে ইন্দোনেশিয়া-মালয়েশিয়া-ব্রুনাই-জাপান থেকে আমদানী করে চায়না-ভারত থেকে সরে যেতে পারি চায়না-ভারত এর সাথে চিঠি চালাচালি করার দরকার পরবে না, আমরা ব্যাবসায়ী জানি কোথায় চাবি দিলে কোথায় তালা খোলে ! কিন্তু - - - আমাদের সরকার আমাদের দেশের পক্ষে থাকতে হবে দেখতে হবে সরকার দেশের জন্য কি চাচ্ছেন ???

২। ক্রমিক নং - ২, পরবর্তি লিখবো - আশা করবো সামহোয়ার ইন ব্লগ এই লেখাটি যথার্থ মুল্য দেবেন পত্রিকাতে মিডিয়াতে প্রসঙ্গ টি ঝিম মেরে গেছে কেনো ? রোহিঙ্গা আমারা কিভাবে পোষবো টাকা কোথায় বাসস্থান কোথায় ?

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা আগামী ভোট নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন! উনি জানেন, ২ কোটী বাংগালী রোহিংগাদের মত অবস্হায় আছে; আসলে, রোহিংগারা ভালো আছে, জাতি সংঘ খাওয়াচ্ছে; ২ কোটী গরীব বাংগালীকে কেহ খাওয়াচ্ছে না; সরকার ভাবছে, ১০ লাখও নিজের ব্যবস্হা করে নেবে।

চীনের সাথে বাংগালীরা ব্যবসা করছে সস্তায় সবকিছু পাচ্ছে সেজন্য; সররকার করেছে "ওভার ইনভয়েস" করার জন্য।

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমাদের পররাষ্ট্রনীতির যেই হাল তাতে১১ লাখ কেন, ৩-৪ লাখ রোহিঙ্গকে ফেরত পাঠানো যাবে কি না সন্দেহ। আবার এদের রাখাও ঝামেলা।

গত জানুয়ারিতে কক্সবাজার গিয়েছিলাম, ওরা গরু ছাগলের মত বসবাস করছে। ওদের জন্য পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে, দেশের ক্ষতি হচ্ছে। এসব দেখে আমি ওদের এদেশে রাখার পক্ষে নই। দ্রুত একটা ব্যবস্থা নেয়া হোক।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের আবার কিসের পররাষ্ট্র নীতি? পররাষ্ট্র নীতি থাকে তাদের, যারা স্বয়ং-সম্পুর্ণ।

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সংখ্যাগুরুরা যদি সংখ্যালঘুদের বোঝা মনে করে, তা হলে সে অংশে সংখ্যালঘুদের বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়ে। রোহিঙ্গারা ওখানে ভালো থাকবে না। বাংলাদেশ সরকারও এ দিকে বেকায়দায় আছে। জোর করে কিছু করার মতো অবস্থাও তো নেই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্ষতিপুরণ চেয়ে দেখতে পারে। ঐ দেশের মানুষেরা রোহিংগাদের চাহে না

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এ তো এক মহা বিপর্যয় নিয়ে আসবে ভবিষ্যতে। মায়ানমারও নিবে না, আবার বাংলাদেশও তাদের রাখবে গরু, ছাগলের মত। এক সময় তারাও অধিকার দাবী করে বসবে...

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগের ৩ লাখ বাংগালীদের সাথে মিশে গেছে, এই ৭ লাখও মিশে যাবে; এক লাফে ১০ লাখ দরিদ্র বাড়লো, এই আর কি!

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বার্মা একটি খারাপ জাতি। পাকিদের চেয়েও খারাপ। তাদের মতো পচা আর জঘন্য মানুষ হয় না।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদের ইতিহাস ভালো ছিলো না; তবে, সম্পদের মালিক; বাংলাদেশ চাষবাস করে উপকৃত হতে পারতো; মরা রোহিংগা সমস্যায়, সেই সুোগ হারিয়ে গেলো

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ২। বাংলাদেশে দরিদ্র জনগোষ্টি কোন পর্যায়ে আছে তা সরকারী বেসরকারী নানা নিরিক্ষনে বলা হয় বাস্তবে তার প্রতিফলণ হিসেবে বাস্তবায়ণ করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয় না বরং কাটা ঘাঁ’য়ে নুনের ছিটার মতো সংক্রমণ এখন রোহিঙ্গা গোষ্টি এতো বড় সংখ্যা দেশের জন্য ভয়ন্কর কাল হয়ে দাড়াবে, তারা বাংলাদেশীদের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে, জন্ম নিবন্ধন পাসপোর্ট করা এই দেশে বিশেষ কিছু না অনেকে করে নিচ্ছে, অনেকে নানা ক্রাইমের সাথে জড়িয়ে পড়ছে আর রোহিঙ্গা গোষ্টি সাথে করে নিয়ে আসছে ভালোবাসা-বাসির ফসল মরণব্যাধী এইড্স যার সঠিক নিবন্ধন এখনো কোনো এনজিও করে রাখতে পারছে না ।।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারের লোকেরা এখন জাতিকে 'বাজার' হিসেবে ব্যবহার করছে, তারা জাতির টাকায় 'ঠিকাদারী' করছে বড় বড় প্রজেক্টে; মিনিষ্ট্রগুলোতে বসুন্ধরা, ওরিয়েন, খুলনা পাওয়ার, আলম ব্রাদার্সের লোকেরা অফিসে করে সারাদিন।

জাতি বলতে ওবায়দুল কাদের, সালমান রহমান, শাহ আলম, কর্ণেল ফারুক, ফালু, নোমানরা; বাকিগুলো বাজার মাত্র।

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ৩। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গা যা এসে ঢুকেছে এখানেই বন্ধ করা উচিত আর প্রবেশ অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না, সকল মিডিয়াতে সতর্ক বার্তা প্রচার করা উচিত রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশী জাতীয়তা সনদপত্র, জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট, সহ যে কোনো সরকারী সনদপত্র সরবরাহকারী ও সহযোগিতাকারীদের আইনের কাছে সোপর্দ করা হবে। রোহিঙ্গারা তাদের নির্দিষ্ট শিবীর থেকে বাইরে যেতে পারবেন না, এবং তথাকথিত শিকি মোল্লা, আধুলি মোল্লা ও কাষ্ট মোল্লা সহ বাংলাদেশী যে কোনো নাগরিক ধর্মের দোহাই দিয়ে তাদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবেন না - জেল ও শাস্তির বিধান করে আইন জরুরী প্রয়োজন ।।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



জামাত ও বিএনপি নীচে নীচে ওদেরকে সব করে দিচ্ছে। এতে আওয়ামী লীগের লোকজনও আছে

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: 374 জনের মধ্যে সন্দেহভাজন আরসা অনেকগুলো আছে নাকি শুনলাম। এখন হইতো বুঝতে পারছেন কেন?

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিস্হিতি এমন, প্রতিটি রোহিংগা আরসাকে সাপোর্ট করবে; সেটার জন্য ওদেরকে মেরে ফেলার নিয়ম নেই বিশ্বে

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ধারনা একটাই চলে বলে কৌশলে বার্মিজরা রোহিংগাদের কখনো ফেরৎ নেবে না। এখন নাটক করছে যাতে বিষয়টা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহল বেশি উদ্ভিগ্ন না হয়। যাতে চাপ না আসে। তারপর ধীরে ধীরে ইস্যুটা ঠান্ডা হয়ে আসলে সরাসরি অস্বিকার করবে এদের

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওরা সেটাই চাচ্ছে; এই বছর বাংলাদেশের ভোট, ওরা জানে সরকার ব্যস্ত

১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

বারিধারা ৩ বলেছেন: হাসিনা সরকারী সফরে যেখানেই যায়, দ্বিপাক্ষিক কোন বিষয়ের অবতারণার আগে রোহিঙ্গাদের ব্যাপারেই কথা বলে। বুঝাই যায়, রোহিঙ্গাদের নিয়ে হাসিনার মাথা ব্যাথা আছে। আর কত করবে?

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক করেছেন, আরো অনেক হয়তো করবেন; সময় হয়েছে, ক্ষতিপুরণ চাওয়ার।

তবে, তিনি কি আলাপ করছেন, বাংগালীদের জানানোর প্রয়োজন অনুভব করেননি

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সরকার আগে ভাবত রোহিঙ্গা একটা ভালো ট্রাম্প কার্ড। কিন্তু এখন তাদের বিশ্বাস ভঙ্গ হয়েছে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



মীর কাশেম আলী ও বেগম জিয়া ট্রাম্প করেছেন ৩ লাখ রোহিংগা বাংলাদেশে রেখে; মগেরা দেখেছে যে, বাংলাদেশ ভালো পয়সাই আয় করেছে, বাকীদের দিয়েও আয় করবে।

১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: দেশের অবস্থা ভয়াবহ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



২/৩ লাখ মানুষ সব সুযোগ দখল করে নেয়, বাকীদের জন্য কিছু থাকার কথা নয়।

১৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে নিজেরে দেশের জনসংখ্যা স্বাধীনতার ৪৭ বছর পর ও সঠিক আদম সুমারী হয়নি, এই রোহিঙ্গা গণনা ও তাদের নির্দিষ্ট এলাকায় পরিচ্ছন্ন ভাবে আবাসন সহ বার্মা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে আবার দরকার, ৭১ এর যুদ্ধে ভারত সেনাদের যতো ভুমিকাই থাকুক (কম আর বেশী) শেখ সাহেব দেশে ফিরেই ইন্দিরা গান্ধি’কে দ্বিপ্ত কন্ঠে বলেছেন আপনার সেনাবাহিনী আপনি আপনার ব্যারাকে ফিরিয়ে নিন, আপনার কাছে আপনার দেশের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ ।। সারা পৃথিবী ঘোরার প্রয়োজন কোথায় - বাংলাদেশে অবস্থানরত সকল দূতাবাসের দূতদের নিয়ে বাংলাদেশ সরকার বৈঠক করতে পারেন, ***সরকার দল কতো জনপ্রিয় তা উদ্দেশ্য করে প্রতি মাসে দেশে সরকার দলিয় মহরা করে রাস্তা বন্ধ করে অনুষ্টান হচ্ছে মানুষ দেখানো অনুষ্টান, বার্মাা সমস্যা নিরসন হোক সরকার এতো কষ্ট করে ভাড়া করা মাইকিং - ভাই সব ভাই সব “সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ--ক বি--শা---ল গরু ছাগল মহিশের হাট বসেছে আপনারা দলে দলে হাটে আমন্ত্রিত” আশা করি প্রয়োজন পড়বে না, সরকার তার জনপ্রিয়তা ফিরে পাবেন*** ।।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব বেঁচে থাকলে, এখন শেখ হাসিনার কাছে রাজনীতি শিখতে পারতেন; উনি রাজনীতি না শিখে অনেক কইছু করেছেন, কোনটাই সঠিক হয়নি

১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

কানিজ রিনা বলেছেন: আমাদের সরকার অনেক দরদ দেখিয়েছে
বা দেখাচ্ছে। জাতী সংঘ দায়ীত্ব নিয়েছে
ওদের খাওয়াচ্ছে শুধু এইটুকুই। আর কোনও
পদক্ষেপ জাতীসংঘ দৃঢ়তার সাথে নেয় নাই।
মুসলিম দেশগুল যারা এগিয়েছিল সময় কাল
খেপনে তারাও পিছিয়েছে। আসলে মুসলিম
সক্ষম রাস্ট্রগুলর সাথে আমাদের সরকার
একসাথে হয়ে সমস্যা সমাধানে আসতে হবে।
হয় রহিঙ্হাদের ভাগ করে নিতে হবে নইলে
ওদের মাতৃভুমি স্বাধীন করে দিতে হবে যুদ্ধ
করে। ইচ্ছা করলেই মুসলিম দেশ গুল উদ্যোগ
নিলে জাতীসংঘ নিশ্চয় সমর্থন দেবে।
কিন্তু আমাদের সরকার জাতী সংঘের দিকে
তাঁকিয়ে আছে। সরকারের এবিষয়ে আরও
কুটনৈতিক ততপরতা বাড়াতে হবে।
রহিঙ্গারা বেশীর ভাগ জম্মগত অভাবী অশিক্ষিত করে রাখা হয়েছে মিয়ানমার সরকার
তরফ থেকে। অভাবে অশিক্ষার কারনে ওরা
নানান অপকর্মের সাথে জড়িত হয়েছে। যা ওরা
কোনটা ন্যায় কোনটা অন্যায় বুঝার সক্ষমতা
রাখেনা কারন ওরা অভাবী অভাবে সভাব নষ্ঠ।
আমাদের সরকার ধরাশায়ী সেখানেই প্রধানমন্ত্রী
বলেছিলেন আমরা ১৬ কোটি খেতে পেলে
রহীঙ্গারাও খাবে। এখন নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে।
ওবাইদুল কাদের অনেক আগেই বলেছে
আমাদের দেশে জায়গা নাই এত রহিঙ্গা
কোথায় রাখব।
এখন প্রধান মন্ত্রী বিমানে করে জেলায়
জেলায় ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন। ভোটে
জিতলে হয়ত রহীঙ্গা সমস্যা তরাম্বিত হবে।
কি বলেন চাঁদগাজী।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি রোহিংগাদের সম্পর্কে অনেক ভাবছেন, ভাবনাগুলো সঠিকও।

প্রাইম মিনিষ্টার ভোটে জিতলে রোহিংগাদের অবস্হা বদলাবে না। বার্মা যদি রোহিংগা না নিতে চায়, ক্ষতিপুরণ দিলে হয়তো কিছুটা রক্ষা।

বার্মার সাথে যুদ্ধ করে কেহ পারবে না; কেহ যুদ্ধ করতে যাবে না; ওরা পরাজিত হলে দেশের মালিক কে হবে?

১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জামাত ও বিএনপি নীচে নীচে ওদেরকে সব করে দিচ্ছে। এতে আওয়ামী লীগের লোকজনও আছে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এটাও একটা বিরাট সমস্যা । তবে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য সাময়িক সমস্যা হলেও মিয়ানমারের জন্য একটি দির্ঘমেয়াদি জটিল সমস্যার সৃস্টি করবে । হাজার বছর আগে মিয়ানমারে বসবাসকরী রাখাইনরা বিংশ শতাব্দির ষাটের দশক হতে যে নিপীরনের শিকার হয়ে বর্তমান করুন অবস্থায় উপনিত হয়েছে মিয়ানমারের জন্য এর থেকেও করুন দেখতে আরো অনেক কম সময় লাগবে । চীন এদেরকে চেটে পুটে খেয়ে দেয়ে পিশে ফেলার পরে টের পাবে মগেরা কি ভুল করেছে । যাহোক সরকারকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আরো কৌশলী ভুমিকা নিতে হবে ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

শতকরা ২৫ ভাগ মগ কাজ করে না, ওরা বৌদ্ধভিক্ষু। দেশের সম্পদ পড়ে আছে, মেয়েরা আরবে কাজ করে; বাকীরা চীনাদের কাজ করছে আজকাল। মিলিটারী এই ধনী জাতীকে ক্রীতদাসে পরিণত করেছে; ওদের মাথা কাজ করে না।

সামান্য ক্ষতিপুরণ পেলে রোহিংগারা অন্য কোথায় জীবন শুরু করতে পারতো।

২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বার্মার সাথে যুদ্ধ করে কেহ পারবে না; কেহ যুদ্ধ করতে যাবে না; ওরা পরাজিত হলে দেশের মালিক কে হবে?

চাঁদগাজী ভাই, বার্মার সাথে চায়না আছে, আমাদের সাশে ভারত সহমত ও পোষন করেনি, বার্মার সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ পারবে না - এটা চিরন্তন সত্য, তবে বার্মার সাথে আমরা কোন দুঃখে যুদ্ধ করতে যাবো ? এটা আন্ত দেশীয় কোনো যুদ্ধ না, বার্মা’র আভ্যান্তরীণ বিষয় নিয়ে গোলোযোগ হয়ে রোহিঙ্গা পালিয়ে আসছে বাংলাদেশে দলে দলে, এটা বাংলাদেশের সিমান্ত রক্ষা বাহিনী ও দেশের সরকারের দুর্বলতা সহ আমলাতান্ত্রিক দুর্বলতা, আমাদের দেশ বার্মা দ্বারা সবসময় ক্ষতিগ্রস্থ, তারা রোহিঙ্গা হোক আর যা মুল কথা তারা বার্মীজ, অষ্ট্রেলিয়ার মতো এইসব রোহিঙ্গা নামক বার্মীজদের সাগরে রাখা উচিত ছিলো জাতীসংঘ নিজে ব্যাবস্থা নিতো, বাংলাদেশের সরকার জাতীসংঘ আর মালয়েশিয়ার রেশনের লোভ সামলাতে না পেরে দেশের এতো বড় ক্ষতি করে দেবে এটা কেমন কথা ???

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধের তো প্রশ্নই আসে না; কিছু ব্লগার কথায় ক্থায় যুদ্ধের কথা বলেন; সেটার উত্তরে আমি বলেছি যে, ওদের সাথে যুদ্ধে কেহ জিততে পারবে না।

রোহিংগারা নিজেরা চলে আসে বাংলাদেশে; ওদেরকে সরকার চাহেনী; গত আগষ্টেও ২ দিন আসতে দেয়নি; কিন্তু ওরা ঢুকে গেছে।

২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: ডঃ এম এ আলীর ভাইয়ের সাথে একমত, চীন একদিন ওদেরকে লাথি মেরে চলে যাবে। চীন এখন যা করছে তা হল ভারতকে ভাগিয়ে একা সব সুবিধা ভোগ করবে বলে। আপনার লেখাটি ভাল লাগল।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



চীন কোথায়ও যাবে না, ঐগুলো জোঁকের মতো; বার্মিজদের ক্রীতদাস বানাচ্ছে।

২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

মহসিন ৩১ বলেছেন: জনসংখ্যা - এমন একটা বিষয় যার সমাধান জাতিগত ভিত্তিতে করা হত প্রাচীন কাল থেকে। কিন্তু বর্তমান সময় এটাকে আন্তর্জাতিক বিষয় হিসাবে দেখা হচ্ছে অর্থাৎ অভিবাসী সমস্যাকে কাছ থেকে দেখলে কিন্তু এটা আধুনিক যুগের জনসংখ্যা সমস্যারই প্রতিচ্ছবি। ------ দেশ , জাতি আর আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট ভিন্ন ভিন্ন হলেও জাতির মূলধারার বাইরের জনসংখ্যা আসলেই একটা বৈশ্বিক সমস্যা। আর মিয়ানমার সুযোগটা কাজে লাগিয়ে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর আত্তপরিচয় হননের সুযোগ কাজে লাগিয়েছে সফল ভাবে তাদেরকে এইদিকে ঠেলে দিয়ে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইডিয়ট বার্মিজদের পরিচয় তেমন বড় ছিলো না; চীনা এলাকা থেকে মার খেয়ে এদিকে এসেছে; এখন চীনের অর্থনৈতিক ক্রীতদাস হচ্ছে

২৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

মহসিন ৩১ বলেছেন: সেভাবে কোন সমাধান আপাতত হচ্ছে না; চীনা অর্থনীতি তাদের নিজেদের জন্য হিসাব কষা চৈনিক অর্থনীতি বৈ আর কিছু নয়--- হয়ত পুঁজিবাদীদের মতই কায়েমি স্বার্থ বাদী। এদিক থেকে চিন্তা করলে বার্মা এখন হয়তো মায়ানমার হয়ছে ফল কোন লাভের কিছুই না, ‘বাংলাদেশের বন্ধুত্ত’ চিরকালের জন্য বিসর্জন দিয়ে তাদের জন্য লাভ বয়ে আনবে না।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইডিয়টদের মাথায় ঢুকেছে এগুলো বাংগালী।

বাংলাদেশ থেকে পাকী আমলে ও বিএনপি'র আমলে কিছু রাখানদেরদের পালিয়ে যেতে হয়েছে; সেটার জন্য এই অবস্হা।

২৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

মহসিন ৩১ বলেছেন: তাদের তো আর পালাবার দরকার হয় না;মানতে পারলাম না--- নিজ ভূমে পরবাসী হবে কেন মানুষ? ---দেশপ্রেমের মত বিষয়কে পপুলার রেভুলুশানারি মুভমেন্টে পরিণত করা হয় কিনা, বা কেন সেটা হচ্ছে সেসব আগে বোঝা উচিৎ নয় কি।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের প্রাণ বাঁচাতে হলে, তাদেরকে রাখাইন প্রদেশ থেকে বাহিরে থাকতে হবে।

২৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
রোহিঙ্গা নিয়ে বিশ্ব কি চিন্তা করে তার নমুনা দিচ্ছি উইকিপিডিয়া অবলম্বনে:

Rohingya conflict
Main article: Rohingya rebellion in Western Burma
Around 800,000 Muslim Rohingyas live in Burma with around 80% living in the western state of Rakhine. Some Rohingya militant have been fighting on and off since the 1940s to create an Islamic state in Western Burma.[14] Their initial ambition during Mujahideen movements (1947-1961) was to separate the Rohingya-populated Mayu frontier region of Arakan from western Burma and annex that region into newly formed neighbouring East Pakistan (present-day Bangladesh).[15]

In the 1970s, uprisings appeared again during the period of the Bangladesh Liberation War in 1971. Recently, during the Arakan State Riots, the aspiration of the Rohingya militant groups, according to various media reports, is to create northern part of Arakan an independent or autonomous state.[16][17]

According to the US State Department’s 2009 international religious freedom report, the country's non-Buddhist populations were underestimated in the census. Islamic scholars claim the country's Muslim population at around 6 to 10% of the total populace.[18] Muslims are divided amongst Indians, Indo-Burmese, Persians, Arabs, Panthays and the Chinese Hui people.

শুত্র: Click This Link

এখন বলেন এই ভয়ন্কর রোহিঙ্গা প্রাণী আমাদের দেশে কি করতে পারে, বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রধাণমনত্রী শেখ হাসিনা অনেক ঝামেলা করে অনেক সমঝোতা করে শান্তি আনার ব্যাবস্থা করেছেন, রোহিঙ্গা পার্বত্য চট্টগ্রামে আদীবাসী বোদ্ধদের সঙ্গে বড় ধরণের ঝামেলা তৈরি করবে যা সামাল দেওয়ার ক্যাপাসিটি বাংলাদেশ রাখে না। ইডিয়ট জঙ্গী (হিজবুল,হাক্কুল, হুক্কুল) নিয়ে আমরা ভয়াভহ ঝামেলায় আছি, আগে পরে দেখবেন শুরু হবে রোহিঙ্গা - এরা ও হিজবুল আর জঙ্গী’র মশাতো ভাই ।।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১০০ জন রোহিংগার অপরাধের জন্য পুরো ১৫ লাখ আজ পথের ভিখারী।

তাদেরকে মুসলিম দেশগুলোর মাঝে ভাগ করে দিয়ে দিতে হবে।

২৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তাদেরকে মুসলিম দেশগুলোর মাঝে ভাগ করে দিয়ে দিতে হবে।
- যদি সম্ভব হয় তবে ভালো হতো কিন্তু অসম্ভব আমরা বাংলাদেশ এতো বড় রোহিঙ্গা বহর এয়ার ট্রিপ বা জাহাজে করে মুসলিম দেশে পাঠাতে পারবো না আর মুসলিম দেশ তারা ও এসাইলাম দিবে না ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঢাকাতে এ নিয়ে মুসলিমদেশগুলোর একটা মিটিং করলে বুঝা যেতো

২৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
আপনাকে একটা ঘটনা না বলে পারছি না, ২০১১ সালে জাপানে সুনামি হওয়ার পরের দিন (সপ্তাহ দশ দিন পরে না ঠিক পরের দিন) ভারত সরকার উরোজাহাজ ভরে একদল ডাক্তার, ইন্টার্ণী ও নার্স পাঠিয়ে দেন সাথে ঔষধপত্র সহ, কোনো লিডারশিপ নয় শুধু জাপানী ডাক্তারদের পাশে থাকো সহযোগিতা করো, এক মাস পর সেবা দিয়ে তারা ভারতে ফিরে আসে, তার ফিডব্যাক আমার নিজের চোখে দেখা - জাপানে ভারতীয় ডাক্তার, নার্স সরকারী আধা সরকারী বেসরকারী হাসপাতালে চোখে পড়ার মতো ।।

আপনার মন্তব্য পড়ে আশা জাগে “ঢাকাতে এ নিয়ে মুসলিমদেশগুলোর একটা মিটিং করলে বুঝা যেতো” কিন্তু আমলাতান্ত্রিক, রাষ্ট্র ব্যাবস্থাপণা, পররাষ্ট্রনিতীতে আমরা গন্ডমূর্খ ‘ক’ লিখতে দশটা কলম আজও ভাঙ্গি কি আশা করেন আমাদের কাছে, আপনার প্রোফাইলে লেখা আছে “সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ” আমাদের প্রোফাইলে লেখা থাকবে “আমরা গরিব অর্থনৈতিক ভাবে না মানষিক ভাবে আমরা পেট টা আর - - - ছাড়া চিন্তা করতে পারি না” আশা করি ডট ডট করা জায়গাটি আপনি বুঝেতে পারবেন ।।


১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মরা বিএনপি ঠেকাতেই পুরো আওয়ামী লীগের সময় চলে যাচ্ছে। ব্যুরোক্রেটরা আওয়ামীদের অকারণে ব্যস্ত রাখে; ফলে, আওয়ামীরা কোন বিষয়ে মনোনিবেশ করতে পারছে না; ওবায়দুল কাদের, ড: হাছান মাহমুদ ইত্যাদির তেমন কোন ভাবনাশক্তি আছে বলে মনে হয় না।

২৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে অবস্থিত ডিপ্লোমেটিক মিশন গুলোর লিষ্ট উইকিপিডিয়া অবলম্বনে -
https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_diplomatic_missions_of_Bangladesh

বাংলাদেশ প্রশাসন, এনজিও ও রাজনৈতিক দল কেনো তাদের সাথে সংলাপে যাচ্ছে না চিঠি চালাচালি করছে না তা বোঝার জ্ঞান আসলেই আমার-আপনার নাই আর হবে ও না । তবে ভোট আর ক্ষমতার জন্য ডিপ্লোমেটিক মিশন গুলোতে দাওয়াতের কার্ড আর মিলাদের বাক্স নিয়ে হাজিরা দিতে সবাই পছন্দ করেন !!!

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুরানো ডিপ্লোমেট, সেক্রেটারীদের অনেকে ইংরেজী জানে না, এরা ভয়ে বিদেশীদের সামনেও যেতে চাহে না।

২৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশী ডিপ্লোমেটিক মিশন গুলোর লিষ্ট উইকিপিডিয়া অবলম্বনে
https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_diplomatic_missions_in_Bangladesh

বিদেশে অবস্থা্নরত বাংলাদেশের ডিপ্লোমেটিক মিশন গুলোর লিষ্ট উইকিপিডিয়া অবলম্বনে
https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_diplomatic_missions_of_Bangladesh

১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদেশী মিশনগুলোতে প্রশাসনের লোকজনের আত্মীয়রা চাকুরী করেন; সারাদিন নিজেদের ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.