![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করা হোক; বয়স্ক কোন মুক্তিযোদ্ধার ছেলেমেয়ে এখনো পড়ালেখায় থাকলে, তাদেরকে ফ্রি পড়ানো হোক, ও যোগ্যতানুসারে চাকুরী দেয়া হোক। মুক্তিযোদ্ধাদের নাতিপুতিরা কোন অবস্হায়, কোন কোটা পাবার যোগ্য নয়; নাতিপুতিরা হতদরিদ্র হলে, তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধারা সাহায্য করবে।
শেখ হাসিনা আজকে পুনরায় ঘোষণা দিয়েছেন যে, মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকবে; ইহা উনার বেকুবী ও গোঁয়ার্তুমি। মুক্তিযোদ্ধা-কোটা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অপমানকর, ইহা বাতিল করা হোক।
দরকার চাকুরী সৃষ্টির, এসব কোটা মোটা, হাউকাউ জোড়াতালি দিয়ে আর কতদিন? জাতির কাছে সম্পদ আছে, মানুষ আছে; দরকার বিশুদ্ধ মগজের, যারা চাকুরী সৃষ্টি করতে পারে; যারা চাকুরী সৃষ্টি করতে জানে না, ম্যাঁওপ্যাঁও কোটা দিয়ে দেশ চালাতে চায়, তাদেরকে লাথি মেরে প্রশাসন থেকে বের করার দরকার।
মুক্তিযোদ্ধা কোটা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করা হয়েছিল শুরু থেকেই; তাঁদেরকে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে, বাংলাদেশ-বিরোধীদেরও চক্ষুশুল করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের পড়ালেখার খরচ দিলে, ও বিনা-কোটায় চাকুরী দিলে কোন অসুবিধা হতো না; জাতি লাভবান হতেন।
যাঁরা সরাসরি যুদ্ধ করেছেন, ছাত্ররা ব্যতিত, বাকীরা ছিলেন সাধারণ ও দরিদ্র পরিবারের মানুষ; বেংগল রেজিমেন্ট ও ইপিআর'এর লোকজনও ছিলেন দরিদ্র পরিবারের লোকজন; তাদের কারো শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণীর বেশী ছিলো না।
২২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন; আমার জানামতে যাদের 'মেধাবী' বলা হয়, সেই রকম কাউকে আমি যুদ্ধে দেখনি, ও প্রাণ হারাতে শুনিনি।
বাংগালীরা কথায় কথায় বলে, ঐ ছেলেটা 'ব্রিলিয়েন্ট', মেধাবী; আমার চোখের কিছু সমস্যা আজীবন ছিল, আমাকে কেহ 'ব্রিলিয়েন্ট', 'মেধাবী' দেখালে আমি আজীবন চোখের সামনে ভেঁড়া দেখতাম। আমার জগতে মেধাবী হিসেবে যাঁরা ছিলেন ও আছেন, তাঁরা হলেন মুক্তিযোদ্ধারা, তাঁদের সাথে আরেকটা মুখ ভেসে উঠে, তিনি হলেন শেরে বাংলা সাহেব।
মুক্তিযোদ্ধারা বিনা-বেতনে, বিনা-খাবারে জাতির জন্য যুদ্ধ করেছেন; বিনা-বেতনের চাকুরী হারানোর পর, চাষীর অমেধাবী ছেলেদের কি 'কোটার' কোন দরকার ছিলো? এরা কি সেক্রেটারী হয়েছে, নাকি এটমিক এনার্জির জিএম হয়েছে, নাকি আদমজী জুটমিলের পারসেজ অফিসার হয়েছে, নাকি বিসিএস দেয়ার কথা? এঁদেরকে কেন কোটা দেয়া হয়েছে? এঁদের ছেলেমেয়েরা কি ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার, বিসিএস হয়েছে; অশিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েরা কি 'মেধাবী' হওয়ার ক্থা? তাদের কোটার কোন দরকার ছিলো না।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
গারো, খাসিয়া, টিপারাসহ সকল পেছনে-পড়া জন গোষ্টীর কোটা থাকতে হবে; "মেধাবীদের" জন্যও কোটার দরকার। মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করা হোক।
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১৫
সঞ্জীব ব্যানার্জী বলেছেন: মুলে আঘাত করছে যে একেবারে! এক্কেবারে অনুচিত। মুক্তিযোদ্ধারা প্রকৃত অর্থে *গ্রেট* ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধারা জাতির জন্য যুদ্ধ করেছেন, উনাদের এসব কিছুর কোন দরকার ছিলো না।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৫
ঢাকার লোক বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ভীতর খুব অল্পসংখকই বড় চাকুরীর উপযুক্ত ছিলেন এবং বড় চাকুরী পেয়েছেন. যদিও কিছু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সচিব উপসচিব হয়েছেন! দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে মেয়ের ফ্রি পড়া লেখার দায়িত্ব সরকারের নেয়ায় আপত্তি মনে হয়না কারো আছে, এতে যোগ্যতা অর্জন করে তারা নিজেরাই কাজ খুঁজে নিতে পারবে , নাতি পুতির দায়িত্ব অন্য সাধারণের মত তাদের মা বাবার উপর ছেড়ে দেয়াই আমার মনে হয় অধিক যুক্তি সঙ্গত. এতে ওরাও অন্যদের মত স্বনির্ভর হতে শিখবে, যা ওদের জন্য যেমন সম্মানজনক তেমনি রাষ্ট্রীয় অর্থাগারের জন্যও সহায়ক ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোটা চালু করেছিল আওয়ামী লীগের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা; সেটাতে বিএনপি -জামাতের ভুয়ারাও সেক্রেটারী হয়েছে: ইপিআর আর চাষীর ছেলেরা বিসিএস দিয়ে ব্যুরোক্রেট হয়নি।
মুক্তিযোদ্ধাদের পড়ালেখা কম ছিলো; কিন্তু উনারা সবচেয়ে বড় চাকুরী করার জন্যও প্রস্তত ছিলেন; ম্যাঁওপ্যাঁও চোর-ডাকাত সেক্রেটারীদের চেয়ে মুক্তিযোদ্ধারা বেশী যোগ্য ছিলেন।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৬
মুচি বলেছেন: দেশ এগিয়ে যাক, শত প্রতিকূলতা এড়িয়ে। মুক্তিযোদ্ধাদের কেউ কোন পার্সোনাল কিছু নিয়ে ভেবেছেন বলে মনে হয় না। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মেনে নিলেও, নাতি-নাতনি একটু বেশি হয়ে গেল না ??
আচ্ছা পরবর্তীতে কি পুতিও কোটাধারী হবেন? জাতি জানতে চায়।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতিকে জানাতে চাই, কোটা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কখনো দরকার ছিলো না; কোটার দরকার ছিলো 'মেধাবী' ও ব্রিলিয়েন্টদের জন্য।
জাতিকে আরো জানাতে চাই, শেখ হাসিনার দায়িত্ব চাকুরী সৃষ্টি করা; কোটার গোজামিল দিয়ে উনি নিজকে ছোট করছেন মাত্র।
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৫৫
ঢাকার লোক বলেছেন: এ কোটায় মুষ্টিমেয় কিছু মুক্তিযোদ্ধা যদিও বা কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন কিন্তু এর সবচেয়ে বড় খারাপ দিক হলো এ কোটা সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদেরকে জনসাধারণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে সাধারণ জনগণের প্রতিপক্ষ হিসাবে দাঁড় করেছে. একে ভালো বলা কঠিন ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালের পরের জেনারেশন স্বাধীনতার মুল্য পরিশোধ করেনি, এরা অনেকটা রিফিউজির মতো, এরা সবকিছু ফ্রি চায়; মুক্তিযোদ্ধারা প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে জাতিকে মুক্তি এনে দিয়েছেন; তারপরও তাঁদের এসব কোটা পোটার দরকার নেই। মুক্তিযোদ্ধারা জন্মেছিলেন সব সাধারণদের মতোই; তবে, তাঁরা সাধারণ ছিলেন না।
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০৩
সাইমন শেখ বলেছেন: Right
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
চেষ্টা করছি সঠিকভাবে ভাবার।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২৪
রাফা বলেছেন: তিব্র বিরোধিতা করছি আপনার এই মতামতের।কৃষক মুক্তিযোদ্ধা ,শ্রমিক মুক্তিযোদ্ধা বা হত-দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধার ঘরের সন্তান শিক্ষিত কিংবা মেধাবী হবেনা এটা খুবই অযৌক্তিক।৩০/৪০ বছর পুর্বে যত ডাক্তার,ইন্জিনিয়ার কিংবা অন্য পেশায় ভালো পদে গিয়েছেন তারা সবাই কি শিক্ষিত পরিবারের সন্তান ছিলেন? অবশ্যই না ,অনেক অশিক্ষিত মায়ের ঘরে মেধাবী সন্তান নিজের চোখেই দেখা আছে।
আর ২য়ত ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধারা কোটা`তো দুরের কথা সবচাইতে বেশি নিগৃহিত ছিলো।বাংলাদেশে তুচ্ছ সাহায্যের জন্য মুক্তিযোদ্ধাকে রাজাকারের স্বরণাপন্ন হোতে দেখেছি।যখন সবচাইতে বেশি প্রয়োজন ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাড়ানোর তখন সবচাইতে বেশি বঞ্চিত করা হয়েছে তাদেরকে।শিবিরের দ্বারা মুক্তিযোদ্ধাকে লাথি মারার দৃশ্য মনে হয় আপনি দেখেননি।বাংলাদেশের জন্য বেশির ভাগ যুদ্ধ করেছে মিডল ক্লাস ও গ্রামের অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠি।ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অবশ্যই সহায়তা করতে হবে আজিবন।
বাতিল নয় কোটার সংস্কার অবশ্যই প্রয়োজন।যদি প্রয়োজন হয় কোটার বাইরে গিয়েও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-পুতিদের সাহায্য করতে হবে।কোটায় যদি কোন পদ পুরণ না হয় তাহোলে অবশ্যই মেধাবিদের দ্বারা সেই শুণ্যস্থান পুরণ করতে হবে।
ধন্যবাদ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ম্যাঁওম্যাঁও একটু কম করিয়েন! ১৯৭২ সালে, বিনা-বেতনের মুক্তিযোদ্ধাদের সরকারে না নিয়ে, পোড়াবাড়ীতে পাঠায়েছেন তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব, ওকে!
মুক্তিযোদ্ধারা সরকারে থাকলে তাজুদ্দিন সাহেবকে জেলে নেয়ার সাহস কারো থাকতো না; ম্যাঁওম্যাঁও একটু কমায়ে আনেন।
শেখ হাসিনা চাকুরী সৃষ্টি না করাতে কোটার দরকার হচ্ছে। ম্যাঁওপ্যাঁও ছাত্রলীগের ক্যাডারদের আয় মুক্তিযোদ্ধাদের থেকে গড়ে ২০ গুন বেশী, ম্যাঁওপ্যাঁও কম করিয়েন।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধারা না-খেয়ে, বিনা-বেতনে ৯ মাস যুদ্ধ করেছিলেন; উনারা শেখে সাহেবের অধীনে বিনা-বেতনে আরো ৯ বছর চাকুরী করতে পারতেন; শেখ সাহেবের বুদ্ধি ছিলো না বলে, এসব সম্ভব হয়নি। মুক্তিযোদ্ধাদের যদি শেখ সাহেব পাশে রাখতেন, এই দেশে কোটার দরকার হতো না
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৩৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আগামী ৬০,৭০ বছর পরেও এদেশে মুক্তিযোদ্ধা পাওয়া যাবে!
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু কিছু মুক্তিযোদ্ধার বয়স ৪৭ বছরও আছে মনে হয়; এগুলো আওয়ামী, বা বিএনপি মেশিনে ম্যানুফেকচারড
৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো লাগলো।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালে, মুক্তিযোদ্ধারা সরকারে ছিলেন, ১৯৭২ সালে মুক্তিযোদ্ধারা সরকারে থাকার কথা ছিল; তা'হলে, কোনদিন কোন কোটার দরকার হতো না
১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৪৮
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: কোন কোটাই থাকাই উচিত নয়। এমন কি জাতীয় সংসদের মহিলা কোটাও বিলুপ্ত করা দরকার। কোটা একটাই সেটা মেধা কোটা।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪/৫টা জনগোষ্ঠী আছে: খাসিয়া, গারো, টিপারা, মগ ইত্যাদি; এদেরকে সাহায্য করেনি দেশ।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১২
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চাঁদগাজীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সময়োপযোগী লেখাটির জন্য | প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ করা এবং কোটা পদ্ধতির সংস্কার এখন দেশ ও জাতির আত্মমর্যাদা ফিরিয়ে আনা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি কার্যকর রাষ্ট্রের নিশ্চয়তার প্রদানের জন্য অপরিহার্য্য হয়ে পড়েছে | কোটা পদ্ধটিকে নিয়োগপ্রাপ্ত অনেক কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের মানের এতোই অধঃপতন হয়েছে যে মাঝে মাঝে দেশে গেলে এদের আচার আচরণ এবং কথাবার্তায় আমি খুব কনফিউজ হয়ে যাই যে এরা আসলেই বিদ্যালয়ের চৌকাঠও পেরিয়েছেন কিনা ? এদের অনেকে আবার প্রবাসে দূতাবাসগুলোতে রাজনৈতিক কারণে পোস্টিং পান, কিন্তু তাদের মধ্যে নূন্যতম পেশাদারিত্বেরও ছাপ পাওয়া যায় না |
ঠিক একইভাবে কোটা এবং প্রশ্ন ফাঁসের ফসল ছাত্রছাত্রীরা বিদেশে পড়াশোনার জন্য আসলে কি পরিমান বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে উত্তর আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে তার দু একটা নমুনা দেখার দুর্ভাগ্য আমার হয়েছে | এদের কেউ কেউ এই চাপ সহ্য করতে না পেরে অবশেষে ড্রপআউটের পথই বেঁচে নিয়েছেন |
আসলে বাঁকা পথে চাকুরী বা শিক্ষার সুযোগ নিয়ে এরা হয়তো দেশের সহজ সরল মানুষকে বেকুব বানিয়ে জীবন কাটিয়ে দিতে পারে, কিন্তু বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে দেশের গন্ডির বাইরে এই সকল নিম্নমানের প্রোডাক্ট কখনই প্রতিযোগিতায় ঠিকতে পারে না এবং দেশকে সম্মানজনকভাবে রিপ্রেজেন্ট করতে পারে না | আর এই সকল নর্দমার কীটগুলো কখনই দেশের আপামর জনসাধারণের জন্য কখনই কোনো মঙ্গোল বয়ে নিয়ে আসতে পারবে না |
২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা অকাজ করে সময় নষ্ট করছেন, উনার দরকার চাকুরী সৃষ্টি করা, কোটা নয়।
মালয়েশিয়া, কাতার, সিংগাপুরে একটা কোটা আছে, "দেশীরা" ম্যানেজমেন্টে থাকবে; কারণ, তাদের মানুষ থেকে চাকুরী বেশী। শুরুতে সিংগাপুরের অবস্হা আমাদের থেকে ভয়ংকর খারাপ ছিলো।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই কোটায় যদি সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধারা লাভবান হত তাহলে সেটা মেনে নিতে কারোরই অসুবিধা হত না।। কিন্তু যখন দেখি ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধা ,ভিক্ষা করে দিন চালায় তখন বুঝে নিতে অসুবিধা হয় না, এই সব কোটার সুবিধাভোগী কারা।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসল মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েরা বেশীদুর এগুতে পারেননি; নকলেরা প্ল্যানিং করে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে, সব সুযোগ নিচ্ছে! মুক্তিযোদ্ধা কোটা বন্ধ করে, সরকার তাদেরকে আলাদাভাবে দেখুক।
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:০৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার নাতি কোটা একেবারেই অযৌক্তিক, এইসব উদ্ভট আইডিয়া কারা যে প্রধানমন্ত্রীর মাথায় ঢুকান বুঝি না।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রধানমন্ত্রীর কাছে সবাই আসতে পারে, চাইতে পারে; উনাকে ভাবতে হবে, এই ব্যাপারে ভাবনার জন্য লোক নেয়া যেতে পারে। একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কেহ বিপদে পড়লে সাহায্য করা যায়; কিন্তু গড়ে কোটার দরকার নেই।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: কোটা এক ধরণের বৈষম্য। সরকারের উচিত চাকুরীর জন্য প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধি করা। একটা কথা বেশ সুন্দর বলেছেন, ফ্রি পড়ালেখার সুযোগ করে দেয়া এরপর না হয় মেধা যাচাই করা যাবে। জাতির অনেক মেধাবী সন্তান আছে। যারা বৈষম্য ও দুর্নীতির কারণে এগিয়ে আসতে পারছে না। কোটা বন্ধ হোক। সাথে দুর্নীতিও। অবশ্য দুর্নীতি বন্ধ হবে না।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেসব ইডিয়ট নিজের আয় থেকে ব্যয় বেশী করে, তারা অবশেষ দুর্নীতি করে; যারা দুর্নীতি করে, তাদের দ্বারা কোন কাজই হয় না; কোটা মোটা ওদেরই সৃষ্টি; গুণী লোকেরা চাকুরী সৃষ্টি করার কথা
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কোটার কথা বললেই তো এখন জামাত-রাজাকার বানায়ে দিচ্ছে চেতনা ধারীরা।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগে দক্ষ লোকজন নেই; বিএনপি-জামাতে বাংগালী নেই
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রয়োজনে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতী, পুতি ছাতী এদের পড়া ফ্রি করে দ্যা হোক। খেয়ে পরে বাচার জন্য ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত বৃত্তি দেয়া হোক, অনুদান দেয়া হোক। নিজেদের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ দেওয়া হোক। তারপর তারা আসুক চাকড়ি করতে মেধার ভিত্তিতে, কোটার ভিত্তিতে নয়।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশে পড়ালেখা ফ্রি করা যেতো,জাতির ততটুকু সম্পদ ও রিসোর্স ছিলো; ফলে কোটা মোটা কিছুর দরকার হতো না; দেশ হতো সিংগাপুরের মতো, কেহ শেখ সাহেবের গায়ে হাত তোলার সাহস পেতো না।
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকারি চাকুরিতে ঘুষ খাইতে মেধা কি পরিমান দরকার?
মেধাবীরা মাইক্রোসফট নাসা বাদ দিয়ে এই অল্প কয়টা চাকরিতে কি মধু?
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেধাবী বলতে বাংগালী জাতিতে একজন জন্ম গ্রহন করেছিলেন, শেরে বাংলা; বাকীরা ভালো ছাত্র।
আমাদের চেয়ে ৬ বছর আগে যাত্রা শুরু করেছিল সিংগাপুর; এখন হাজার হাজার বাংগালী ওখানে ক্রীতদাসের মতো কাজ করছে
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩
মিন্টু ভাই বলেছেন: আছেন কেমন বড় ভাই ? এখন আর আপনাকো জালাইতে ব্লগে আসা হয় না।ফেবুতেই আড্ডা মারি।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
অলস হয়ে গেছেন?
ফেবুতে কি নিয়ে আড্ডা হয়? ওটা তো বাংগালী জাতির ইন্টারন্যাশনাল ছবি-এলবাম।
১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: একজন মুক্তিযোদ্ধার নিকট হইতে এমন একটা পোস্ট খুবই দরকার ছিল। কোটা আসলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অপমান। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হইলেতো যেকোন সুযোগই অন্যায় সুযোগ হইবে। মুক্তিযোদ্ধারা এই অন্যায় সুযোগ কেন লইবে ?অসমর্থ হইলে তাহাদের তো কোটা ছাড়াই, এমনকি চাকুরী ছাড়াই রাষ্ট্রীয়ভাবে আজীবন বংশপরম্পরায় আর্থিক সহায়তা করার দরকার ছিল, রাষ্ট্রের কাছে ইহা তাহাদের অধিকারও বটে। কোটা তাহাদের সাধারণ মানুষের ভ্রূকুটির সম্মুখীন করিয়াছে। মানুষের মাঝে তাহাদের যে সম্মানের স্থান ছিল তাহা প্রশ্নবিদ্ধ করিয়াছে। ধান্দাবাজদের সুযোগ করিয়া দিয়াছে ।
প্রশাসনে নিজের লোক ঢোকানোর জন্য কোটা ব্যাবহৃত হইতেছে ! বাস্তবে ক্ষমতা চলিয়া গেলে ইহাদের রং গিরগিটির মতন পরিবর্তন হইয়া যাইবে !
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিনা-বেতনে, বিনা-খাবারে ৯ মাস যাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন, তাঁরা শেখ সাহেব, তাজুদ্দিন সাহেবের অধীনে বিনা-বেতনে, বিনা-খাবারে ৯ বছর কাজ করতে পারতেন; শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব খুবই অদক্ষ ছিলেন।
যাক, যুদ্ধ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা ভেটেরান পেনশন পেলেও চলতো। দরকার ছিলো চাকুরী সৃস্টি করা, বেকুবেরা করেছে কোটা।
২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮
মোগল সম্রাট বলেছেন: কয়দিন পর দেখমু আম্লিগ সরকার ইন্ডিয়ান মুক্তিযোদ্ধা কোঠা চালু করছে কারন তাদের সেনাবাহিনীও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করছে। তখন মেধাবীরা আম্রীকায় যাইয়া কেএফসির প্লেট মাজবে!!!!!!
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে, যেসব ভারতীয় সৈনিক বাংলার মাটিতে প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে ১৯৭২ সালে এককালীন সাহায্য করার দরকার ছিলো; সব দেশে সৈনিক পরিবারেরা দরিদ্র থাকে।
আপনি তো ফ্রি স্বাধীনতা পেয়েছেন, সব পরিবার ফ্রি স্বাধীনতা পাননি।
২১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪১
শামচুল হক বলেছেন: দরকার চাকুরী সৃষ্টির, এসব কোটা মোটা, হাউকাউ জোড়াতালি দিয়ে আর কতদিন? জাতির কাছে সম্পদ আছে, মানুষ আছে; দরকার বিশুদ্ধ মগজের, যারা চাকুরী সৃষ্টি করতে পারে; যারা চাকুরী সৃষ্টি করতে জানে না, ম্যাঁওপ্যাঁও কোটা দিয়ে দেশ চালাতে চায়, তাদেরকে লাথি মেরে প্রশাসন থেকে বের করার দরকার।[/sb
আপনার ম্যাঁওপ্যাঁও কথাগুলো ভালো লাগল।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বুদ্ধিপ্রতিবন্দীরা সরকার চালাচ্ছে, হবুর মতো যা মাথায় আসছে তা করছে; এদের মগজ লিলিপুটিয়ানদের মতোই ছোট
২২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
নীল আকাশ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা কোটা হচ্ছে একটা বিরাট রকমের বাটপারি ও ধপ্পাবাজী। দেশের মুক্তিযোদ্ধা কয়জন আর চাকরী পায় কয়জন? যারা এটার সমর্থন করেন তারা হচ্ছে আরেক বাটপার। পুরো ব্যাপার টা হচ্ছে পলিটিক্যাল নিয়োগের বৈধতা দেয়ার পিছনের রাস্তা। আমার জানা মতে ৪ বছরের অবৈধ মুক্তিযোদ্ধা ও এখন দেশে আছে আর এদের নাতি পুতিরাই এই কোটা ব্যবহার করে দেশ কে দিন দিন উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাচ্ছে!!! বাংলাদেশে সব চেয়ে বেশি মুক্তিযোদ্ধা কবে হয়েছে জানেন ? ১৭ ডিসেম্বরে। চোর বাটপার গুলি কোলকাতায় ফুর্তি ফার্তা করে দেশে এসে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে গেছে আর আসল মুক্তিযোদ্ধারা এখন রিকশা চালায়। আর এটাই হলো বাষ্তবতা। নির্মম হলেও এটাই সত্য।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা দল করতো, শরনার্থী ক্যাম্পে ছিলো, সবাই মুক্তিযোদ্ধার লিষ্টে চলে এসেছে; জিয়া ক্ষমতায় আসার পর, দলে মুক্তিযোদ্ধা বাড়ানোর জন্য অর্ডার দিয়েছিলো, তখন লাখ খানেক চোর-ডাকাতকে যোগ করা হয়েছে।
২৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: কোটা এখন টেটা,
কোটা এখন যাদুর কৌটা।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের প্রায়ই লোকই অদক্ষ, হবু আর গবুরা মিলে মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে।
২৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
তারেক ফাহিম বলেছেন: চিন্তা করেছি মুক্তিযোদ্ধার নাতিন দেখে বিয়ে করবো
চাকুরী দরকার
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেখিয়েন, নকল মুক্তিোদ্ধার নাতিন বিয়ে করে আবার ঠকে না যান; যাচাই করে নিয়েন।
দরকার ছিলো চাকুরী সৃস্টি করা, বেকুবেরা করেছে কোটা। কোটা করেছে সিংগাপুর, দেশী লোকজন থাকবে ম্যানেজমেন্টে, বিদেশীরা শ্রম দেবে।
২৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সরি টু সে!!
প্রধানমন্ত্রীর পা মাটিতে নেই!!!
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি এসেছিলেন বিচার করতে,দেশ চালানোটা উনার জন্য বোনাস।
২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ওস্তাদ খুব সুন্দর পোষ্ট দিয়েছেন।
আপনার মন্তব্য গুলোও বেশ চমৎকার হয়েছে।
মেধার জয় হোক, কোটা নিপাত যাক।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যদি কোনদিন, কোন ভয়ানক পরিস্হিতির জন্য কোটা চালু করার দরকার হতো, সেটা করার দায়িত্ব পড়তো মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে।
এখন কোটার দরকার, কতজন মাফিয়া শামীম ওসমান, কত জন বুদ্ধিপ্রতিবন্দি মির্জা ফখরুল দলে থাকতে পারবে
২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
তার ছিড়া আমি বলেছেন: আপনার মত একজন মুক্তিযোদ্ধার পক্ষে এমন একটা লেখা আশা করেছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাকী মুক্তিযোদ্ধারা আমার থেকে আরো বড় মনের ছিলেন সব সময়।
২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সুন্দর উপলদ্ধি। আমি মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনির কোটার ঘোর বিরোধী।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধা থেকে সব দরিদ্র পরিবারের জন্য একমাত্র কোটা হলো, তাদের ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার খরচ সরকারের; এখানেই শেষ, চাকুরী নিজের দক্ষতায়
২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১
ching বলেছেন: পাহাড়ে কোটা নিয়ে যদি কিছু লিখতেন?
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাহাড়ের মানুষের জন্য বাংলাদেশ সরকার চাকুরী সৃষ্টি করেনি, তাদেরকে পড়ালেখায় সাহায্য করেনি; তাদের জন্য এখনো কোটা রাখতে হবে, ও সেখানে চাকুরী সৃষ্টি করতে হবে, তাদেরকে পড়ালেখার খরচ দিতে হবে।
৩০| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: দেশটাতো দক্ষতার সাথে ভালো করে চালাতে হবে তাই না ? অদক্ষ, কম মেধাহীনদের দিয়ে দক্ষতাতো সৃষ্টি করা যাবে না | বিসিএসে এখনই সব ধরণের কোটা বন্ধ করা দরকার | মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েদের প্রাইমারি স্কুল থেকে ইউনিভার্সিটি পর্যন্ত ভালো শিক্ষার সুযোগ না সৃষ্টি করে শুধু কোটায় নিয়োগ দিলে কোনো সমস্যার সমাধান হবে না বরং প্রশাসনে অদক্ষতা বাড়বে | প্রশাসনের অদক্ষতা সারা দেশের জন্যই বিপদজনক | বিসিএসে কোটা একেবারেই মিনিমাম লেভেলে রাখা দরকার | নন গেজেটেড পজিশনগুলোতে, ডেভলাপমেন্ট প্রজেক্টের পজিশনগুলোতে কোটায় প্রয়োজনমতো লোক নিয়োগের কিছু প্রভিশন রাখা যেতে পারে |
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের পুরোপড়ালেখার খরচ সরকার দিলেই চলবে, চাকুরী ওরা নিজেরা খুঁজে নেবে।
বিসিএস'এ কম-'মেধাবী"দের দেয়া দরকার; 'মেধাবী'রা ডাকাতি করলে ধরা সহজ নয়। বাংলাদেশে বিসিএস'রা সবচেয়ে বেশী ডাকাতী করেছে; ঢাকা শহরের বনানী, গুলশানের অধিকাংশ বিল্ডিং ব্যুরোক্রেটদের ডাকাতীর টাকায় গড়ে উঠেছে।
৩১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার কাছে অবাক লাগে যে বীর মুক্তি যেদ্ধারা মাত্র দিন কয়েকের প্রশিক্ষনে অসীম সাহসীকতায় নীজ মেধা আর কৌশল প্রয়োগ করে বলতে গেলে বিনা অস্রে ( কিছু থ্রি নট থ্রি , ও পাকিদের কাছ থেকে কেড়ে নেয়া স্টেনগান ও চাইনিজ এল এম জি দিয়ে) সে সময়কার আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জামে সমৃদ্ধ একটি নিয়মিত পাকি সেনাবাহিনীকে সমপুর্ণ পরাভুত করে দেশের স্বাধিনতা ছিনিয়ে আনতে পেরেছে, সেই বীর মুক্তি যুদ্ধার সন্তানেরা ( চাকুরীর বাজারে প্রবেশে বয়স সীমাবদ্ধতার কারণে এখন কোন প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধারই সরকারী চাকুরীতে আবেদন করারই কোন সুযোগ থাকার কথা না ) কেন ২০ হতে ৩০ বছরের প্রশিক্ষন দিয়ে ( প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা হতে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ পর্যন্ত সময় কালকে প্রশিক্ষন পর্যায় ধরে নিয়ে ) চাকুরীর বাজারের একটি মামুলী প্রতিযোগীতায় নীজ যোগ্যতায় বিজয় ছিনিয়ে আনতে পাববেনা । দেশের প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধাদের প্রতি বরাবরই সম্মান ও শ্রদ্ধা ছিল , এখনো আছে ও ভবিষ্যতেও থাকবে । তাঁদের সন্তানদের প্রতিউ শ্রদ্ধা থাকবে যদি তারা অসীম সাহসী বীর মুক্তিযুদ্ধার যথাযথ উত্তরসুরী হিসাবে নীজেদেরকে প্রমান করতে পারে । আর যদি শুধুমাত্র মুক্তি যুদ্ধার সন্তান হিসাবে অন্য সকলকে অযৌক্তিকভাবে টপকিয়ে চাকুরীর পিছনে ধাবিত হওয়ার জন্য রাষ্ট্রিয় পর্যায়ে তাদের জন্য সুযোগ সুবিধা তৈরী করে দেয়া হয় তাহলে সংগত কারণে তারা ক্রমাগতই সমাজের বৃহদংশের কাছে শ্রদ্ধার বদলে একটি করুনার পাত্র হিসাবে বিবেচিত হতে পারে , এটা সচেতন যে কোন মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের কাছে বিশেষ করে মর্যাদার আসনে আসীন কোন বীর মুক্তিযুদ্ধার মেধাবী সন্তানদের কাছেও গ্রহনযোগ্যতা পাবে বলে মনে হয়না , আর তাইতো দেখা যায় কোটা পদ্ধতি সংস্কারের জন্য দেশের সর্বত্রই একটি বিক্ষোভ দানা বেধে উঠছে, এমনকি অনেক মুক্তিযুদ্ধারাও কোটা পদ্ধতি সংস্কারের পক্ষে কথা বলছেন। তা্ই কোটা পদ্ধতির বিষয়টাকে যথাযথভাবে মুল্যায়ন করে দেশের প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধার সন্তানদেরকে চিরদিন মর্যাদার আসনে সমাসীন রাখার জন্য তাদেরকে শিশুকাল হতে শিক্ষাজীবনের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত যতধরনের সুযোগ সুবিধা আছে তা দিয়ে উপযুক্তভাবে তৈরী করা প্রয়োজন, যাতে করে তারা তাদের গর্বিত বীর মুক্তিযুদ্ধা পিতা- মাতার মত আপন যোগ্যতায় চাকুরীর বাজারে যথাযথভাবে প্রতিযোগীতার মাধ্যমে নীজ বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারে। এটাই হবে বীর মুক্তিযুদ্ধাদের সন্তানদের জন্য একটি উপযুক্ত কর্মপন্থা। এরকম কর্মপন্থার প্রতি দেশের সকলের অকুন্ঠ সমর্থন ও সহযোগীতা থাকবে বলেই দেখা যায় । তবে দেশের বীর মুক্তিযুদ্ধা ও তাঁদের সন্তানদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধা প্রদর্শনের নিমিত্ত একটি টোকেন কোটা পদ্ধতির ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে , তানা হলে বিবিধভাবে কোটা ব্যবস্থার সুবিধাভোগীরা মুক্তি যুদ্ধের চেতনার নামে যেকোন সময় যে কোন ধরনের আন্দোলনের পরিবেশ সৃস্টি করতে পারে ।
ধন্যবাদ বিষয়টিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই প্লাট ফরমে তুলে ধরার জন্য ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালের সরকারে মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন; পরেও তাঁদের সরকারে রাখার দরকার ছিলো। তখন মুক্তিযো্দ্ধা ভাতা, কোটা,বা ঐ ধরণের কিছুর দরকার হতো না।
আজকে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের কোন কোটার দরকার নেই; যদি কোন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এখনো পড়ালেখায় থাকে, সরকার তাদের সব খরচ দেক; চাকুরী তারা খুঁজে নেবে।
৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনি কি একটা বিষয় খেয়াল করেছেন, আমাদের অনেকগুলো কোটা থাকলেও ধর্ম ভিত্তিক কোন কোটা নাই। ধর্মীয় দলগুলোর পক্ষ থেকে মুসলমানদের জন্য ৯৫% কোটা দাবী করছি। অন্য ধর্মের মানুষরা আপনারাও দাবি করতে পারেন। এ ব্যাপারে আমি খুব শিগগিরই ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে একটি একক সমাবেশ ডাকার ইচ্ছা পোষণ করছি।
ধর্ম ভিত্তিক কোট এখন সময়ের দাবি।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মীয়রা বিশ্বাস করেন যে, রিজিক আল্লাহের হাতে, সরকারের কইছু করার নেই; সেজন্য সরকারকে কিছু বলছে না, হয়তো
৩৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫০
যবড়জং বলেছেন: শেখ হাসিনা কে ভরসা করতাম কিন্তু এখন আর তাকে ভরসা করা যায় না । ।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি ১৭ কোটী লোক নিয়ে লুডু খেলছেন বসে বসে।
৩৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সামনে তো ইলেকশন এগুলা বলা লাগে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে আওয়ামীলীগ চমৎকার রাজনীতি করে।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ যা করে, উহাকে রাজনীতি বলা ঠিক হবে না; উনারা বাংলাদেশকে কলোনীর মতো চালাচ্ছেন; ভালো খারাপ, লাভ লোকসান সবই উনাদের।
৩৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৫
প্রামানিক বলেছেন: তবে চাকরী ক্ষেত্রে জেলা কোঠা উঠানো ঠিক হবে না, কারণ অনেক জেলা এখনও চাকরী ক্ষেত্রে অনেক পিছনে আছে।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেবের সময় থেকে যদি সবাইকে পড়ানো হতো, আজকে বাংলাদেশে বিদেশী শ্রমিক আনতে হতো।
৩৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মুক্তিোদ্ধা
অত্র লেখার প্রথম শব্দটি কি লিখলেন? মুক্তিযোদ্ধা শব্দটির বানান জানেন না, নাকি চোখে পড়েনি !!
গোড়ায় গলদ যাকে বলে !! চোখ কান খোলা রাখুন !! শত হলেও লেখার প্রথম শব্দ তাও স্পর্শকাতর শব্দ !!
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ
৩৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
আবু তালেব শেখ বলেছেন: কিছুই বলবো না।শান্তি চাই।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেকারে দেশ ভরে গেছে, মানুষ নৌকা নিয়ে দেশ থেকে পালাচ্ছে; শান্তি কিভাবে আসবে?
৩৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
রসায়ন বলেছেন: দেশের পিএম যদি বুদ্ধি খরচ না করে চলে তবে আমাদের কি হবে । এরকম ঘাড় তেরামি করলে পাবলিক কই যাবে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি নিজকে পিএম ভাবেন, নাকি মালিক ভাবেন, বুঝা মুশকিল হয়ে গেছে।
৩৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: ভীষণ গোয়ার্তুমীতে পেয়ে বসেছে সরকারের। অথবা হতে পারে ক্ষমতার দম্ভ। এই জাতি বিধ্বংসী কোটা প্রথার সংস্কার যত দ্রুত করা হবে ততই মঙ্গল।
মুক্তিযোদ্ধারা জাতির সূর্যসন্তান। তাদের সরকার আরো সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে দিয়ে এই কোটা-ফোটা নামক কালাজ্বর শীঘ্রই বিদূরিত করা দরকার।
সহমত আপনার পোস্টের সাথে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা ভুলেই গেছেন যে, উনি সরকার প্রধান; উনার সব অবদান বাতাসে মিশে যেতে পারে।
৪০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১৭
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,
বিল গের্টস যেমন সফটওয়্যার তৈরীর পরিকল্পনা করতে পারে কিন্তু সফটওয়্যার তৈরী করতে পারে বিজ্ঞানীরা । তেমনি যারা দেশের জন্য যুদ্ধ করতে পারে কিন্তু তাদের চাকরীর যোগ্যতা অবশ্যই নাও থাকতে পারে। প্লেন তৈরীকারীকেতো আর পাইলটের দ্বায়িত্ব দেয়া যায় না। কোন নোংরা,নিচু লোকেদের প্রভাবে প্রভাবিত হচ্ছে দেশটা কে জানে। এজন্য নেদারল্যান্ডে যাবার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছি।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভিসা পেলে, আগামীকাল ১৫ কোটী লোক বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাবে।
গ্রামের একজন চাষীর ছেলে মুক্তিযোদ্ধা, মুহিত অথবা সাইফুর রহমানদের তুলনায় হাজারগুণে উন্নত ধারণাসম্পন্ন মানুষ ছিলেন সব সময়।
৪১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:১৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
দেশের স্বার্থেই কোটা লাগবে! কেন লাগবে তা বোঝার জন্যে মহান সংবিধান আর মহামান্য আদালতের কোটা বাতিলের পক্ষে রিটের খারিজের কাগজপত্র ঘাটাঘাটি করলেই হবে। সংবিধানে অনগ্রসর গোষ্ঠীরর জন্যে রাষ্ট্রের বিধান বলে একটি কথা ২৯ অনুচ্ছেদে অর্থাৎ মৌলিক অধিকারসমূহের মধ্যে বলা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে মৌলিক অধিকারের বাতিলের ক্ষমতা আইন সভারও নেই। যারা কোটার মাধ্যমে চাকুরীতে প্রবেশ করে তারা কারো দয়ায় চাকুরী পায় না। এম সি কিউ, লিখিত পাশ করে ভাইভা পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। এরপর সে এই সুবিধা ভোগ করতে পারে। বিসিএসের মত কঠিন পরীক্ষায় পাশ করা পরীক্ষার্থীর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন যারা তোলে তারা শুধু কথার খই ফোটাতে জানে। নিজেদের অযোগ্যতা ঢাকতে আজকাল মানুষ রাষ্ট্রের সংবেদনশীল অংশ নিয়ে টানাহেঁচড়া করতে দ্বিধাবোধ করে না। যারা কথিত দেশপ্রেমিক যারা বৈষম্যহীন বাংলাদেশের কথা বলে, তারা তাদের স্বার্থকেই প্রাধান্য দিচ্ছে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেহেতু, জাতি কখনো গারো, খাসিয়া, মগ, তিপারা, জেলের মতো পেছনে পড়ে থাকা জন গোষ্ঠীকে কোনভাবে সাহায্য করেনি; তাদেরকে সাহায্য করতে হবে আজ।
যেহেতু সরকার চাকুরী সৃষ্টি করেনি কোনদিন, তারা এসব ব্লা ব্লু করে দেশ চালাবে।
৪২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৪২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধ কোর্ট টাই পড়া বাবুরা করেনি। গ্রামের কৃষক, চাষা, মজদুর, ছাত্ররাই বেশিরভাগ মুক্তিযোদ্ধা ছিল। সংখ্যাটা আনুমানিক ৭০- ৮০ ভাগ হবে। সাড়ে সাতকোটি বাংলাদেশিরর মধ্যে এই আনুমানিক ৩-৪ লাখ ( আসল সংখ্যাটা জানা নেই) এর থেকে বেশি মনে হয় নয় যুদ্ধ করেছে। এই গরীবদের কেউ গুলি খেয়ে শহিদ হল, কেউ আহত হয়ে অচল হল, কেউ যুদ্ধে গিয়ে রাজাকারদের রোষে পরিবার হারাল। তাদের ত্যাগের দাম নেই এটাই বলছেন অনেকে। অদ্ভুত এই জাতির বিবেক।
তাদের প্রতি রাষ্ট্রের কর্তব্য ও দ্বায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা বড়ই লজ্জার বিষয়। আমার লজ্জা ও ঘৃনায় মাথা নত হয়ে আসে। এ কেমন কথা। যারা রাষ্ট্রের জন্মে জীবন বাজি ধরল তাদের প্রতি রাষ্ট্রের সামান্য উপহার খুব বেশি কিছু কি? এখন যুদ্ধ হলে কয়জন পাওয়া যাবে এই ষোল কোটি থেকে। যারা সামান্য সরকারী চাকুরীর জন্যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে ভুজংভাজাং তত্ত্ব দেয় তারা রাষ্ট্রযন্ত্র ও এর জন্মের ইতিহাস জানে না। দেশে সরকারী চাকুরীর অভাব আছে। শতকরা একভাগও এই চাকুরী করে না। তবে কি বাকি ৯৯ ভাগ এই চাকুরির আশায় মরে যাবে? কি আছে এতে?
দেশসেবা শুধু ওতেই হয়। নিজের ইচ্ছে থাকলে দেশের সেবা যেকোন স্থান থেকেই করা যায়। এটা বুঝা উচিত।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১ সালে সরকারের অংশ ছিলো; যেভাবে তাজুদ্দিন সাহেবের চাকুরী ছিল, মুক্তিযোদ্ধাদেরও চাকুরী ছিল; পার্থক্য হলো, মুক্তিযোদ্ধারা প্রাণ দিতে গিয়েছিেলন, বিনা-বেতনে, বিনা খাবারে।
১৯৭২ সালে, মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের অংশ নয়; শুধু তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব সরকারে আছেন। ১৯৭৫ সালে, শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের গায়ে কেহ হাত তুলতে পারতো না, যদি উনারা মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে রাখতেন।
৪৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৪৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
উপজাতিদের বিশেষ সুবিধা রয়েছে। তাদের কোটা আছে। তারা চাকুরী পাচ্ছে। সাধারণ সবাই সরকারি চাকুরী পাবে না। এটা বাস্তবতা। এমনকি কোটার সবাই চাকুরি পাচ্ছে না। যারা লিখিত ভাইভা পাশ করছে তারা পাচ্ছে। মেধার বিকল্প বাংলাদেশের সরকারি চাকুরি বিশেষ করে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেনীর চাকুরীতে আপাতত দেখছি না।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উপজাতি ও গরীবদের সরকার কোনভাবে সাহায্য করেনি কোনদিন। এখন উপজাতিদের কিছুটা সাহায্য করছে।
গরীবদের পড়ালেখার টাকা দিয়ে প্রশাসন ও সরকারের লোকেরা ইমারত গড়েছে ঢাকা শহরে।
৪৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:০০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সরকারী দফতর চালাতে বন্দুকের থেকে কলম বেশি লাগত। এটা সবাই জানত। আর যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তাই অনেকে কম শিক্ষিত হবার কারনে সর্বোচ্চ অবদান রেখেও সরকারি চাকুরীতে আসতে পারেন নি। আর এটা বুঝেই গণপরিষদ মহান সংবিধানের ২৯ নং অনুচ্ছেদ অবতারণা করেন অনগ্রসরদের কথা। এসব বিষয় পড়া উচিত। প্রেক্ষাপট না বুঝে হুজুগে সুযোগ খুঁজা বাংগালির ধর্ম। সুবিধাববাদীরা জানে না যে আগে পিঠে ধর, তবে ঘোড়া চড়।
যারা যোগ্য নয় তারা কোটা তুলে দিলেও চাকুরী পাবে না।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি মুক্তিযুদ্ধে যাঁদের দেখছি, এঁদের বেশীর ভাগই শেখ সাহেব থেকে ভালো বুঝতেন। শেখ সাহেব এঁদের বুঝতে না পেরে অকালে প্রাণ হারায়েছেন।
৪৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:০৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
দেশে আইসা গরীব খুঁজেন। আগে গ্রামে ঝিঁ পাওয়া যেত। এখন সবঘরের কর্ত্রী ঝি। আর গ্রামের ঝিঁ, শহরে ইনকাম করে। অনেকের ইনকাম সরকারি মেজিট্রেটের থেকেও বেশি।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বুয়াদের জীবন মনে হয় ড: কামালের মেয়ের থেকেও ভালো? ১৯৭১ সালের পর, কোন কিশোরীর কি চাকরাণী হওয়ার কথা ছিলো?
৪৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বুয়া কি কোন চাকরির পোস্ট। এটা মানুষ করে বিপদে পড়ে। অন্য কোন উপায় নাই বলে। এটা কোন পেশা হতে পারে না।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাগলাদেশে বুয়া মানে জীবন থেকে বন্ছিত।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা অমানুষ হওয়ায়, বাংলাদেশের মেয়েদের "বুয়া" হতে হয়েছে; আশা করছি, বেগম জিয়া যেন জেল থেকে বের হতে না পারেন।
৪৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
গালিব আফসারৗ বলেছেন: এসব কোটা মোটা দিয়া দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধকে ছোটো করা হচ্ছে, অপমানিত হচ্ছেন অজান্তেই মুক্তিযোদ্ধারা। এসব বুঝাইবো কেডায় অগোরে
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বুঝার মতো মানুষ সরকারে ও দলে নেই; আমরা নিজেরা বুঝতেছি, আপাতত
৪৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
দুঃখিত। অনুচ্ছেদ ২৮ হবে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সংবিধান নিয়ে ব্যস্ত হওয়ার কারণ নেই; ড: কামাল সাহেব কর্পোরেশনের আইনবিদ, মানে অমানুষ; কামাল সাহেব মানুষকে বুঝার মত বড় কেহ নন।
৪৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানগুলোতে মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায় একেবারে দীনহীন বেশে। দেখলে খুব কষ্ট লাগে। মুক্তিযোদ্ধারা দরিদ্র ছিলেন, সন্তানদের ঠিকমতো দেখাশোনা করতে পারেননি; তাদের জন্য কোটা ঠিক আছে। তাই বলে নাতিপুতিদের জন্যও? ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যায়।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেখছেন, যাঁরা স্বাধীনতা এনেছেন, তাঁরা দীনহীন বেশে। কারা বৃটিশদের মতো দামী কাপড় পরছে।
আমি দেশে আসবো যখন, কোন মুক্তিযোদ্ধাদের নাতিপুতিদের সরকার পোষতে হবে না, আমি মুক্তিযোদ্ধাদের বলবো নিজের দরিদ্রদের নিজে পুষতে।
৫০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০০
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: দারুন চমৎকার দিক তুলে ধরেছেন ।
মুক্তিযোদ্ধা দের ছেলেমেয়েরা এতোদিনে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অনেক বড় হয়ে গেছেন । নাতি নাতনির জন্য কোটা ব্যবস্হা হাস্যকর ছাড়া কিছুই না ।
বরং কোটা দিয়ে ওনাদের প্রতি ক্ষোভ জন্ম দিচ্ছে । আর বর্তমানে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা রাই এইসব সুযোগ পাচ্ছেন ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
একজন যেসব মুক্তিযোদ্ধা ছেলেমেয়ে/নাতিদের জন্য কোটার সুযোগ নিচ্ছেন, তাদের বেশীর ভাগই লীগ ও বিএনপি'র মেশিনে তৈরি মুক্তিযোদ্ধা
৫১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: যথার্ত পোস্ট । ভালো লাগল।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগিং'এর দিক থেকে ভাবনা
৫২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
আমি লম্বা মানুষ অল্প কথায় মন্তব্য করতে পারি না, আমার কথাও লম্বা হয়ে যায় তাই গল্প না বলে পারছি না
*** মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন বাঘ, আপনি লক্ষ্য করবেন আমি লিখেছি “ছিলেন বাঘ” অর্থাৎ এখন কি নেই ? চাঁদগাজী ভাই অরিজিনাল মুক্তিযোদ্ধা’রা যারা যুদ্ধোত্তর বেঁচে ছিলেন বার্ধক্যজনিত কারণেই এখন আর অনেকেই বেঁচে নেই-হাতে গোনা কয়েকজন আছেন । বাকি সব ডুপ্লিকেট ট্রিপলিকেট !!! মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্মের কোনো পানের কৌটা-জর্দার কৌটা বা পানের পিক ফেলার কৌটা’র প্রয়োজন নাই, তাঁরা নিজেরা নিজেদের জায়গা নিজে তৈরি করে নিতে পারে - চাঁদগাজী ভাই বাঘের বাড়ী’র প্রয়োজন পড়ে না, বাঘ যেই বনে যায় সেই বনে সে রাজা-সেই বনে তার বাড়ী, বিড়ালের পরের বাড়ীর উচ্ছিষ্ট আর পরের বাড়ীর চিপা প্রয়োজন বিড়ালের কৌটা লাগবে - মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের-তাদের সন্তানদের কৌটা লাগে না । হাইব্রিড আর ডুপ্লিকেট ট্রিপলিকেট মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কৌটা পদ্ধতী = বিড়ালের গায়ে ডোরা কাটা দাগ দিয়ে বাঘ করা যাবে না, বিড়াল বিড়াল ই থাকবে, তথাকথিত সন্তানরা জানে তাদের বাপ দাদা রা কোনো কালে মুক্তিযোদ্ধা ছিলো না তাদের লজ্জা থাকা উচিত এই নকল সার্টিফিকেট - পানের পিক আর থুঃ থুঃ ফেলার কৌটা এটা কোনো কোটা পদ্ধতী নাহঃ
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি নিজকে সঠিভাবে প্রকাশ করেছেন, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলো কোটা ব্যবহার করেনি, করেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কত্তৃক সৃষ্ট ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা
৫৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১২
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: আমার মনে হয় এই ব্যপার নিয়ে সরকার একগুঁয়েমি করলে সাধারন ছাত্রদের বিপক্ষে চলে যাবে। জামাত শিবির এই সুযোগ কাজে লাগাবে। দেশের মাত্র পাচ ভাগ সুবিধা ভোগকারী লোক আওয়ামীলীগ কে বাচিয়ে রাখবে তা ভাবা বোকামী। আমার আবার After শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়া দেখার খুব ইচ্ছা। তারা কোটা রাখে কিনা।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেগম জিয়ার রাজনীতি শেষ।
আওয়ামী লীগের কি হবে, সেটা নির্ভর করছে আগামী নির্বাচনের পরের অবস্হার পর।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০৫
বৃত্ত হাবিব বলেছেন: কোটা প্রথা সংস্কার করা এখন সময়ের দাবী।