নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু মানুষ সঠিকভাবে কিছুই বলতে পারে না

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৩



গতকাল, কি এক বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং (বিপিও) সামিটের অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে জয়; উনি বক্তব্যে বলেছেন, “২০২১ সালের মধ্যে এক লাখ তরুণের কর্মসংস্থান হবে বিপিওতে। এই খাতে দশ বছর আগে যেখানে আমরা মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলার আয় করতাম, সেখানে এখন আমরা ৮ বিলিয়ন ডলার আয় করতে শুরু করেছি।” কথাটা সঠিক নাকি? বাংলাদেশের বিপিও, নাকি জিপিও কি আসলে ৮ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে? যদি আপনি মনে করেন, তা সম্ভব, তা'হলে, ৮ বিলিয়নকে সংখ্যায় লিখুন!

উনি উনার বক্তব্যে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া আন্দোলন নিয়ে বলেছেন, “সম্প্রতি আমরা সারা দেশে কোটা আন্দোলন দেখলাম। সরকার প্রথমবারের মতো কোটা সংস্কারের উদ্যোগও নিয়েছে। কিন্তু আমি বলতে চাই, প্রতি বছর জনপ্রশাসনে আমরা মাত্র ৩ থেকে ৪ হাজার লোককে নিয়োগ দিতে পারি, এটা সংখ্যায় একেবারেই নগন্য। এর চেয়ে বেশি চাকরিপ্রার্থীকে কিন্তু আমরা তথ্যপ্রযুক্তি খাতেই চাকরি দিতে পারি। তরুণদের বলব, সরকারি চাকরির দিকে এত না ঝুঁকে আইটি সেক্টরের দিকেও ঝুঁকতে পারো।”

প্রতি বছরে জনপ্রশাসনে ৩ থেকে ৪ হাজার লোকের নিয়োগকে "চাকুরী সৃষ্টি" হিসেবে নিয়েছেন উনি; জনপ্রশাসনের বাহিরে যে সরকারের বিশাল অংশ রয়ে গেছে, সেটা উনার খেয়াল নেই; বছরে ৩/৪ লাখ নতুন গ্রাজুয়েট কি শুধু জনপ্রশাসনে চাকুরী খুঁজে? উনি বলেছেন আইটি সেক্টরের দিকেও ঝুঁকতে; ভালো, ওখানে বছরে, আনুমানিক কি পরিমাণ চাকুরী সৃষ্টি হয়েছে? কি পরিমাণ চাকুরী সামনের বছরগুলোতে সৃষ্টি হবে? এখন গড়ে, কি পরিমাণ আইটি গ্রাজুয়েট বের হয়, এবং গড়ে কি পরিমাণ চাকুরী সৃষ্টি হচ্ছে সেই সেক্টরে? বর্তমানে আইটি সেক্টরের গ্রাজুয়েটরা বেকার কিনা; এখানে উনি কোন সংখ্যা দেননি।

তিনি আরেকটি কথা বলেছেন, "প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই সরকার প্রোগ্রামিং প্রশিক্ষণের কথা ভাবছে "। এটা যমনে হয়, বেশী বলা হয়ে গেছে; প্রাইমারী স্কুলে থাকাকালীন বাচ্চারা তাদের মতো করে, সামান্য প্রোগ্রামিং হয়তো করতে পারবে; কিন্তু বাংলাদেশের প্রাইমারী স্কুলের বাচ্চারা কি ইংরেজী এতটুকু পারে যে, প্রোগ্রামিং করার চেষ্টা করবে; প্রাইমারী স্কুলের জন্য প্রোগ্রামিং-জানা শিক্ষক পাওয়া যাবে?

এখন জয় তেমন কথা বলে না; আগে উনি নিজের মায়ের মত বকবক করতেন; এখন মা কথা কম বলেন, উনিও কথা কমিয়ে দিয়েছেন। আগে জয় মুখ খুললে খালি ভুল কথা বের হতো; এবারের কথা শুদ্ধ কিনা?

বিপিও সামিট লিংক: https://www.youtube.com/watch?v=2kfStKFUTic

মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০২

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: জয় কি রাজনীতি বোঝে??

ডাক্তারের ছেলে হলেই চিকিৎসা করা যায়???

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে একজন আইটি এডভাইজার; রাজনীতি সম্পর্কে কমনসেন্স তো থাকার কথা; টেকনিক্যাল লোকরা যা বুঝে, সেটা মোটামুটি সঠিকভাবে বুঝে। তবে, সে টেকনিক্যাল কিনা আমি জানি না।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: দেশের আইটি ফার্ম এ কাজের চাহিদা আছে এটা সত্য, এমনকি স্যালারিও অনেক, এমনকি কিছু সফটওয়ার কোম্পানি ডলারে বেতন দেয়, এটা ভাল দিক, ঢাকায় শত শত সফটওয়্যার কোম্পানি আছে যারা, গেইম থেকে শুরু করে অনেক ভাল ভাল সফটওয়্যার বানায়।। সমস্যা হল অনেক ছেলেমেয়ে পাশ করে ঠিকই তবে ভাল পোগ্রামিং পারে না, স্কিল ভাল নয়। সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেশীরভাগ প্রাইভেট কোম্পানিগুলোর কাজের পরিবেশ ভাল নয়, কর্মি দেয় চাকরভাবে!
প্রাইমেরিতে প্রোগ্রামিং শেখানো এটা বাড়াবাড়ি হবে মনে, হাইস্কুল থেকে শেখানো যেতে পারে এতে দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে, লজিকালি চিন্তাভাবনা করতে শিখবে। প্রোগ্রামিং শেখার জন্য ইংলিশ সমস্যা নয় কারন বাংলায় অনেক ভাল মানের প্রোগ্রামিং বই পাওয়া যায়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


৯ম ও ১০ম শ্রেণীতে প্রোগ্রামিক শিখানো যেতে পারে। বাংলায় তো কোড লেখা সম্ভব নয়!

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৩

কানিজ রিনা বলেছেন: বর্তমান প্রধান মন্ত্রীর ছেলে ভবিষ্যৎ পিদ্যানমন্তী
হবে। ভাষনের হালচালে তাইতো মনে হয়।
আমি আগেও আপনাকে বলেছি দইনেত্রীর
ছেলেরা কি যোগ্যতা অর্জন করেছে তার
প্রমানতো পেলেন। প্রবীন দুই নেত্রী যখন
অক্কা পাবে তাদের ছেলেরা দেশ চালাবে
কেমনে বলতে পারেন? তখন দেশের হাল
কি হবে। ভার্সিটির ছেলেরা কোটা বাতিলের
আন্দলন করেছে মাঝখানে পায়োরীটি পেয়েছে
তারেক জিয়া। কারন সরকার দোশ দিচ্ছে
তারেক জিয়ার ইন্ধন। হা বাবা বলতে হয়
তারেক জিয়ার অনেক ক্ষমতা। ইহারা দেশের
ভবিষ্যৎ পিদ্যান মন্তী হবে। ধন্যবাদ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগের মুল নেতারা জয়কে আওয়ামী লীগের নিয়নত্রণ হাতে নিতে দেয়নি এখনো; শেখ হাসিনাও জয়কে নিয়ে কিছু বলছে না; আগামী ভোটে জয় দাঁড়াবে না; এতে জয়ের জন্য কিছুটা ভালো হবে।

তারেক বিএনপি সভাপতি এখন; সভাপতি হিসেবে ১ম ভুলের পরিচয় দিয়েছে, উনি এক শিক্ষকের সাথে এ নিয়ে কথা বলেছেন, যাহা না বলাই ভালো ছিলো।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৯

প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: খুশির খবর যে, জয় সকলকে সরকারি আইসিটি ডিপার্টমেন্টে চাকরীর জন্য বলে নাই। তার কথাতে কিছুটা বেসরকারি খাতের কথা পরোক্ষভাবে চলে এসেছে। তবে খুব দ্রুতই আইটি খাতের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এ খাতে দক্ষ ব্যক্তির চাকরীর আশায় বসে থাকাটা বোকামী। এ খাতে চাকরীর চাহিদা প্রচুর। তবে এক খাতে এত নির্ভর হওয়ার কোন প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না।
আর শুধু প্রোগ্রামিং-ই তো আইটির একমাত্র খাত না। আর প্রাথমিক থেকে তো অত্যন্ত বাড়াবাড়ি। আইটির বিভিন্ন দিকসমুহ উন্মোচন প্রয়োজন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক, নেট-ওয়ার্কিং, সিষ্টেম এডমিন, ডাটাবেজ বেশ আগের থাকেই শিখানো সম্ভব; প্রোগ্রামিং'এর জন্য কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে: ৯ম, ১০ শ্রেণী অবধি।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২০

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার স্মৃতি স্মৃক্তি শক্তি ভুল না করলে সজিব ওয়াজেদ জয় কম্পিউটার সায়েন্সে অর্নাস করেছে ইন্ডিয়া থেকে এবং হার্ভাড থেকে ইকোনমিক এ মাস্টার্স করেছে, সে শিক্ষিত। যাইহোক প্রোগ্রামিং জানার জন্য ক্লাস ফাইভের ইংরেজীই যথেষ্ট মানে প্রোগ্রামিং দরকার লজিক, প্রচুর অধ্যাবর্ষার প্রয়োজন আর ইয়েস নো এবং এ থেকে জেড পর্যন্ত ইংলিশ জানলেই হল ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫ম শ্রেণীতে বাংলাদেশে কতটুকু ইংরেজী জানে কে জানে! আমি কলেজের ছেলেদের ইংরেজী সমস্যা দেখেছি। যাক, কিছু আইডিয়া হয়তো দেয়া সম্ভব।

জয়, আমেরিকায় ইকোনোমিকস'এ পড়েনি, পড়েছে 'পাবলিক এডমিনিষ্ট্রেশনে।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২১

প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: ও হ্যাঁ, ২০২১ সালের মধ্যে নাকি এ খাতে ১০ লক্ষের অধিক চাকুরীর সৃষ্টি হবে আইটি খাতে। যদিও ইহা একটি সংখ্যামাত্রই মনে হচ্ছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪ বছরে ১০ লাখ চাকুরী? বেশীই মনে হচ্ছে!

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫০

দয়িতা সরকার বলেছেন: প্রাইমেরিতে প্রোগ্রামিং শেখানোর নাম করে বচ্চাদের ইউটিউব, ফেসবুক হালাল করে দেয়া আরকি।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাচ্চারা এত কম্প্যুটার পাবে কোথায়?

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আইটি সেক্টরে কি মানুষ এমনি এমনি যাবে? সরকারের কর্তব্য হল সেই প্রশিক্ষনের সহজ সুযোগ করে দেয়া। সেরকম ব্যবস্থা না করে অহেতুক গলাবাজির মানে কি? গলাবাজি কিংবা চাপাবাজি নয়, মানুষ দেখতে চায় কাজ।

আমরা সবাই বুঝতে পারছি এই কোটা বিরোধী আন্দোলনের মূল বিষয় আসলে কিছুই না বরং তীব্র বেকার সমস্যা। সেই হতাশা থেকে কোটাকে অসহনীয় মনে হয়েছে। তীব্র বেকার সমস্যা না থাকলে এই কোটা নিয়ে তেমন কেউ মাথা ঘামাতো না। কোটা একেবারে উঠিয়ে দেয়াটা খুবই ভাল একটি পদক্ষেপ। এতে করে সরকারের বিজয় হয়েছে বরং আন্দোলনকারীদের পরাজয় হয়েছে। সরকার সুবিধা দিতে পারে শিক্ষা, আর্থিক ভাতা ইত্যাদিতে কিন্তু তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ন চাকুরীতে নয়। সেখানেই বাধবে স্বার্থের সংঘাত। সরকার সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয় এবং মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয়কে শক্তিশালী করে সেখানে কিছু কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে যাতে অনগ্রসর অংশ উপকৃত হয়। সুবিধা দিতে চাইলে নানাভাবে সুবিধা দেয়া যায় কিন্তু তা হতে হবে অনগ্রসরদের জন্যে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, আপনি কোটার ও দেশের বেকারত্বের ডাইলেমা সঠিভাবে বুঝেছেন। কোটা এতদিন থাকাই ছিলো সরকারগুলো অপরাধ; প্রয়োজনীয় পরিমাণ চাকুরীর সৃষ্টি হলে, কোটা নিজের থেকেই অকেজো হয়ে যেতো।

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: উনাকে বলতেই হবে। আফটার অল বঙ্গবন্ধুর নাতনি তিনি। এত চুপচাপ হলে চলবে কি ভাবে...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশাল পোষ্টে চাকুরী করেন উনি; কথাগুলো শুদ্ধ হওয়ার দরকার।

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

দয়িতা সরকার বলেছেন: বাচ্চাদের কম্পিউটার লাগেনা । মায়ের স্মার্ট ফোন তাদের কম্পিউটার।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আচ্ছা, সেটা অবশ্য জয়ের ব্যাপার না। সেটা ঘটলে আপনা আপনিই ঘটবে।

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আই টি তে অনেক সম্ভাবনা আছে। অনেক ব্যাংক, হাসপাতাল এখনো ম্যানুয়ালি চলছে। অনেক সরকারী প্রতিষ্ঠানে এখনো পুরোনো পদ্ধতি চালু আছে। সব কিছু আইটি নির্ভর করলে অনেক লোকবল লাগবে। কথা সত্য। তবে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বলেই চিন্তা হয় বাস্তবায়ন করতে পারবে কিনা...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আইটি এমন একটি বিষয়, সরকারের লোকদের থেকে তরুণেরা ইহাকে বেশী বুঝার কথা; ফলে, এই সেক্টরে সরকার থেকে ছেলেমেয়েদের ধরণা বেশি পরিস্কার হবে।

১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: বেচারা জয়; কিছু তো বলা লাগে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বলার জন্য বললে চলবে না; খুবই বিশাল দায়িত্বের চাকুরী বাগায়ে নিয়েছেন; বেতন টেতনের কথা শুনলে অনেক গ্রাজুয়েট হার্টফেল করবেন।

১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: গরুর রচনা আর কত দিন শুনতে হবে কে জানে

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের মানুষের জীবন, তাঁদের মৌলিক অধিকার, জাতির অবদান বুঝা কঠিন ব্যাপার; জয়ের কথায় সাধরণ মানুষের কথা নেই এখনো।

১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৪

মুরাদ পাভেল বলেছেন: ডায়লগের শেষ নেই..

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডায়ালগে, উনার পদানুসারে (এডভাইজার) "সারবস্তু" কম; আমার মনে হয়!

১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪১

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: বড় বড় পদস্থ ব্যক্তিদের কথা কম বলা ভাল। না বললেও আরও ভাল।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কথা কম বললে, ভুল কম হওয়ার সম্ভাবনা।

তবে, উনি যত বড় চাকুরী করেন, আসলে উনার অনেক কথা বলার দরকার আছে; কিন্তু কথাগুলোতে দরকারী সরকারী তথ্য থাকার দরকার, মানুষ ও দেশের অবস্হার সঠিক তথ্য থাকার দরকার।

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:২০

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আমাদের আইটি সেক্টর অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। যেমনটা গার্মেন্টস শিল্পে সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করে অশিক্ষিত দরিদ্র মেয়েরা এখন স্বাবলম্বী। আইটি সেক্টরটি ঠিক তেমনই হতে পারে এদেশের শিক্ষিত মেধাবী তরুণদের জন্য। সে জন্য এই খাতটিকে ঢেলে সাজানোর প্রয়োজন, প্রয়োজন তরুণদের আইটি বান্ধব শিক্ষাদান ও পরিবেশ উন্নয়ন।
সজীব ওয়াজেদ জয় কেবল বঙ্গবন্ধু কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারই পুত্র নন, তিনি এদেশের অন্যতম মেধাবী পরমাণু বিজ্ঞানী ডঃ ওয়াজেদ মিয়ারও পুত্র। আমাদের আইটি সেক্টরে যুগান্তকারী বিপ্লব এনে দিতে পারে এই সজীব ওয়াজেদ জয়ই, যদি তাঁকে সে সুযোগ দেওয়া হয় সঠিকভাবে।
সবাইকে দিয়ে সব হয় না, যাকে দিয়ে যা হয় আমরা যদি তা করতে পারতাম, বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বের দরবারে অনেক কিছুই দেখিয়ে দিতে পারতাম। উত্তরাধকারের ধারা বজায় রাখতে হবে এমন তো নয়। জয়কে এদেশের রাজনীতিতে মানায় না, তাঁর রক্তে বাংলার মাটির ঘ্রাণ যতোই থাকুক, জটিল রাজনীতির মারপ্যাঁচ বুঝে এ পথে চলা তাঁর জন্য অত্যন্ত দুরূহ বলেই আমার ব্যাক্তিগত ধারণা। তবে আইসিটি সেক্টরে তাঁকে সুযোগ দিলে, একজন রাজনীতিবিদের চেয়ে সহস্রগুণ ভাল দিকনির্দেশনা দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। পরমানুর চক্রবাক যেমন ডঃ ওয়াজেদ মিয়া দক্ষতার সাথে ধরেছিলেন, রাজনীতির জটিল পরিক্রমায় শেখ হাসিনা যেমন সাফল্যের সাথে হাল ধরেছেন, সফটওয়্যারের ক্যালকুলেশন বা প্রোগ্রামিংএর লজিক ঠিক তেমনি সাবলীল ভাবে জয় সমাধান করতে পারবেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বই জয়কে দিতে হবে, রাজনীতির কথাই তাঁকে বলতে হবে এমন কেন?
পারিবারিক রাজনীতির ধারা থেকে বের হয়ে আমরা যদি দেশ গড়ার দিকে মনোনিবেশ করি, তাতে দেশ সমৃদ্ধির দিকেই শুধু এগোবে না, যোগ্য নেতৃত্বও বের হয়ে আসবে। এবং যার যার কৃতিত্ব ইতিহাসের পাতায় স্বমহিমায় জ্বল জ্বল করবে।
আর যাই হোক সজীব ওয়াজেদ জয়কে যথাস্থানে যথাযথ সুযোগ দানের জন্যই আমার আকুতি। জানি না তাঁর পছন্দ কী?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



জয়ের "কোন সুযোগ আর বাকী আছে"? আপনি বলছেন, জয়কে যদি সুযোগ দেয়া হয়; আমি বলছি, উনার কোন সুযোগটা বাকী আছে?

জয় কত বছর আইটি এডভাইজার? এই সময়ের মাঝে, কত জনের চাকুরী হয়েছে ওর কারণে, এই তথ্যটি জানার মানুষের দরকার।

১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:০২

কানিজ রিনা বলেছেন: প্রদানমন্ত্রী শেখহাসীনা সেলুলার ফোন চালু
দেশের আনাচে কানাচে ঝোপে জঙ্গলে
তাল গাছের আহায় পর্যন্ত ভুতে ফোন
সব্যবহার করে। এখন আইটি প্রোগ্রামিং প্রাইমারী সেকশন থেকে হলে ঝোপের
জীবজন্তরাও সম্ভাবনাময় জীবনে ফিরে
আসবে বলে ধরে নিয়া যায়। যেমন মুবাইল
চালুর করায় ফকিররা উপকৃত হয়েছে
নেটের কারনে ফকির ভিক্ষাবৃত্তি করে
কোটিপতি বনে যাচ্ছে। তিন বছরের বাচ্চারা
মোবাইল কিকাজে লাগে সব জানে।
অথচ মুবাইল রেডিয়েশন কি জানেনা।
কারন রেডিয়েশন চোখে দেখা যায়না।
ঠিক আইটি সম্বাবনা তেমনই হবে।
মোট কথা মাননীয় শেখহাসিনা মোবাইল
চালু না করলে দেশের সামাজীকতায় ধস
হোতনা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার সময়ে হয়তো (আমি ঠিক জানি না) সেলফোন সহজলভ্য হয়েছে; কিন্তু বাংলাদেশকে গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের দিকে নিয়ে গেছে জেনারেল জিয়া; জেনারেল জিয়া হয়তো জাতির ভবিষ্যত বুঝতেন না।

এখন অবস্হা বুঝা গেছে; ছাত্রছাত্রী ও মেয়েদের ফোনের সময় লিমিটেড করে দেয়ার দরকার।

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:১১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনি সম্পূর্ন ঠিক বলেছেন, অনেক সুযোগ পেয়েও জয় তাঁর সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পারছেন না। বলতে পারেন, বাঁধা কোথায়? বাঁধা তো কিছু রয়েছেই, যেমন ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা কিছু কাজ করতে পারছেন না (আমার ধারণা)। জয়ের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। কিছু মানুষ সবসময় তাঁদের ঘিরে থাকেন, ঠিক কিং মেকার না হলেও অনেকটা কিং কন্ট্রোলার বলা চলে। এরা কারা, তা আপনিই আমার চেয়ে ভাল জানেন, তাই কিছু বলছি না। এই কিং কন্ট্রোলারদের কারণেই জয়কে রাজনীতির দিকে ধাবিত করা হচ্ছে, আর বিচক্ষণ শ্রদ্ধাভাজন তাজ উদ্দিন আহমদের চৌকষ পুত্র সোহেল তাজকে কৌশলে আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। যেমনটা হয়েছিল '৭৪-'৭৫এর সময়। তাজ উদ্দিন আহমদকে সরিয়ে বঙ্গবন্ধুকে মোশতাক বলয়ে ঘিরে রাখা হয়েছিল, পরিণতি তো কতোটা করুণ হয়েছিল সবাই জানে।
জয়কে রাজনীতির বলয়ে না ঢুকিয়ে স্বাধীনভাবে আইসিটি সেক্টর নিয়ে কাজ করার সুযোগ কিন্তু দেওয়া হয়নি। আর অস্বিকার করার উপায় নেই এদেশে আইসিটির যতোটা উন্নয়ন হয়েছে, তার অনেকটাই জয়ের পরামর্শেই। আইসিটিকে যেভাবে থার্স্ট সেক্টর হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, তা এগোতে পারেনি, এদেশেরই সংশ্লিষ্ট সেক্টরের কিছু রাঘব বোয়ালদের জন্য, এরাই সেখানে বড় বাঁধা।
সঠিক শিক্ষা আর নির্দেশনা পেলে এদেশের শিক্ষিত মেধাবী তরুণরাই ঘরে বসে বিদেশ থেকে কাজ এনে করতে পারে, চাকুরীটা মূখ্য নয়।
সকল ক্ষেত্রে রাজনীতির খেলা মঙ্গলের বার্তা বয়ে আনে না। জয়ের ক্ষেত্রেও হয়েছে অনেকটা তাই।
(ত্রুটি মার্জনা করবেন)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশে আইটি অনেক এগিয়ে গেছে; এটাতে জয়ের অবদান কতটুকু আমি ঠিক জানি না; কারণ, জয় কি করছে, তার কথা থেকে বুঝা মুশকিল।

জয়কে নাম্বার ও ডাটা নিয়ে কথা বলা দরকার; কারণ, সে বিদেশে শিক্ষিত; সে জানে জানে কিভাবে নিজকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে হবে।

১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:১৫

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ভয়াবহ দুঃসংবাদ! ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ভয়ংকর ডিজিটাল সন্ত্রাস থেকে উদ্ধার করুন। আমিন। জনাব, বেশি কথা বলবো না উনার ব্যাপারে, বললে পরশু চলে আসবে পেপারে। দেশ যতটুকু ডিজিট্যাল হয়েছে তার ধাক্কা সামলাইতেই অবস্থা কাহিল। এরপর যদি প্রাইমারী স্কুলের ছেলেরা প্রোগ্রামিং শুরু করে তাহলে আর এ দেশে থাকতে হবে না। মঙ্গল গ্রহে চলে যেতে হবে। মহোদয় চোখে শুধু উন্নয়নগুলোই দেখে চলেছেন কিন্তু বাতির নিচের অন্ধকার উনি দেখেন না। এটাই সমস্যা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয় আমেরিকায় ছিলো দীর্ঘদিন; তাকে বাতির আলো ও অন্ধকার, সব নিয়ে কথা বলতে হবে।

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:১৭

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: মহোদয়, আমি একটা সমস্যা আবারো ফেইস করছি। ছাইপাশ যাই লিখছি কোন না কোন কারণে তা ১ম পেজে আসছে না। অথচ আমি নিরাপদ জোনে রয়েছি। যদি বিষয়টি একটু খোলাসা করতেন। ধন্যবাদ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার নোটীশ চেক করেন, দেখেন, কোন কারণে এডমিন কইছু করলো নাকি! হয়তো সাময়িক ব্যান করতেও পারে।

এডমিনকে [email protected] এ ইমেইল করে অনুরোধ করেন আপনাকে ব্যানমুক্ত করার জন্য

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৩২

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং না শিখিয়ে সিলেবাস আরো হালকা করা উচিৎ এবং জেএসসি পিএসসি সম্ভব হলে এসএসসিও উঠিয়ে দেওয়া উচিৎ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং (৫ম শ্রেণী) শিখানোর আসলে দরকার নেই; তবে, কম্প্যুটিং'এর উপর ভালো ধারণা দেয়ার দরকার; কিন্তু শিক্ষক আছে কিনা সন্দেহ।

২২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪১

সোহানী বলেছেন: ভারত চীন সহ সকল দেশই আইটি সেক্টরে সীমাহীন ইনভেস্ট করে। তাই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে ওদের গ্রাজুয়েটরা। আপনি নিশ্চয় জানেন আমেরকিা সর্টটার্ম জব ভিসা বন্ধ করে দিচ্ছে যার ৮০ ভাগের উপরেই ভারতীয়। এবং মজার ব্যাপার হলো কানাডা তাদরেকে লুফে নিচ্ছে। মানে দাড়াঁলো তারা এখন সরাসরি কানাডায় ভিসার জন্য এপ্লাই করতে পারবে।

অথচ আমাদের দেশের এতো লোক সংখ্যা হয়েও আমরা কিছুই করতে পারলাম না। শুধু বড় বড় কথা বললেতো হবে না, এ সেক্টরে আমাদের পরিকল্পনা কি, কিভাবে লোকবলকে কাজে লাগাবো, কিভাবে জব ক্রিয়েট করবো...... এ নিয়ে কি কোন সুনির্দিস্ট পরিকল্পনা আছে? জানতে চাই কারন কোথাও দেখিনি এ পর্যন্ত।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতীয় সরকার শুরুতে বিদেশ অবস্হিত ভারতীয়দের সাহায্য নিয়েছিল। বাংলাদেশ বিএনপি'র সময় জামাল রেজা চৌধুরীর সাহায্য নিয়েছে, যিনি ঢাকা ও সিলেটের বাইরে ক্সকিছু জানেন না; আওয়ামী লীগ শুরুতে কার সাহায্য নিয়েছিল আমার জানা নেই; এখনা আওয়ামীদের কানামামা জয় আছে; তবে, তার প্ল্যান পরিস্কার নয়।

২৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:২০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বুঝিনা কি হবে ভবিষৎ ছেলে মেয়েদের।কোথায় ঠাই হবে নতুন প্রজন্মের।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয় চাকুরী নিয়ে সামান্য কথা বলেছে; কিন্তু সংখ্যা ইত্যাদি নিয়ে কোন ধারণা দেয়নি; প্রজন্মের দরকার চাকুরী।

২৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: তা ছাড়াও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাচ্চাদের বয়ছ কি তাদের জ্ঞানই বা কতটুকো হয় তখন।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয় এখনো আবেগে ভুগছে, মনে হয়; এত বড় পোষ্টে থেকে আরো বেশী দায়িত্বশীল হওয়ার দরকার, ও বেশী সঠিক হওয়ার দরকার।

২৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

অক্পটে বলেছেন: সবাই সরকারী চাকরী আইটি খাতে কাজ করলে কৃষিখাত সব সময় অবহেলিত এবং পিছেই পড়ে থাকবে। শিক্ষিত বেকার যুবকদের কৃষিখাতে উৎসাহি করা দরকার। ইতোমধ্যে বেশ কিছু যুবক কৃষিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছেন।

আসলে সরকারে সব সময় লোভী এবং চতুর শিক্ষিতরা স্থানপায় বিধায় যুবাদের কোথায় কাজে লাগাতে হবে সেই খেয়াল তাদের থাকেনা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


"আসলে সরকারে সব সময় লোভী এবং চতুর শিক্ষিতরা স্থানপায় বিধায় যুবাদের কোথায় কাজে লাগাতে হবে সেই খেয়াল তাদের থাকেনা। "

আপনার ধারণা সঠিক।
সরকারী চাকুরী পাবার পর, অনেকে নিজের ব্যবসা বাণিজ্যে সময় দেয়, পরিবারকে সময় দেয়; চাকুরীর দায়িত্বের কথা ওদের অনেকেই ভুলে যায়।

২৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

রাফা বলেছেন: আপনি কি সজিব ওয়াজেদ জয়-এর বক্তব্য শুনেছেন ? নাকি হাওয়ায় তীর ছুড়লেন! সজিব বলেছে বর্তমানে আমরা আইটি সেক্টরে সেভেন মিলিয়ন ডলার আয় করছি।২০২১ সালে এটা ওয়ান বিলিয়নে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।বিষেষজ্ঞদের ধারানা এটা আরো বেশি হতে পারে।পৃথিবিতে আইটি সেক্টর আমাদের প্রবল সম্ভবনা আছে এটাতে কোন সন্দেহ নাই।আমরা ৮০টি দেশে সফটও্য়ার রপ্তানি করছি।ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই দাড়িয়ে গেছে।সরকার আপনাকে ট্রেনিং দিতে পারে কিন্তু প্রচেষ্টা ও কাজ করার দক্ষতা ও ক্ষমতা আপনাকেই অর্জন করতে হবে।সব যদি সরকারই করে দেয় তাহলে আর এত বেকার বেকার বলে চিৎকার করার দরকার কি! তাহলে সরকারই সবার খাওয়া পড়ার দায়িত্ব নিয়ে নিক কি বলেন?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গতকালও চেষ্টা করে বিপিও সামিটের লিংকটা যোগ করতে পারিনি; এখন চেষ্টা করলাম, হয়নি। জয় বিপিও সামিটতে উপরের তথ্যগুলো দিয়েছে।

https://www.youtube.com/watch?v=2kfStKFUTic

২৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কথা বলায় এক্সপার্টনা! :(

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যে দায়িত্বে আছেন, ঐ দায়িত্বে যেতে হলে, কিছু বড় বড় রিকোয়ারমেন্ট পুরণ করতে হয়

২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বুদ্ধিমানরা কথা কম বলে।

না বুঝে কথা বলার মধ্যে কোন কৃতিত্ব নেই।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি এমন যায়গায় আছেন, যেখানে এখনকার তরুণদের চাকুরীর মুল উৎস

২৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ১/২ বছরের শিশুদের শিখালে কেমন হবে প্রোগ্রামিং ? আর যে এই কথাটি বলেছে সে তো ১/২ বছরের বাচ্চাদের মতোই কথা বলেছে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি ভেবে কথা বলেননি; এসব ব্যাপারে কথা এমনভাবে বলতে হয়, যা বাস্তবে করা সম্ভব।

৩০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

ক্স বলেছেন: @রাফা, সেভেন মিলিয়ন ডলার মানে প্রায় ষাট কোটি টাকা। এটা কোন টাকা? বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি তো এর চেয়ে বেশি ব্যয়ই করে থাকে আইটি সেক্টরে। একটা কোম্পানিতে সফিস্টিকেটেড ইআরপি চালু করতেই ৫/৬ কোটি টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। ২০১৮ সালে যে দেশ সত্তুর লাখ ডলার কামায়, তিন বছরের মাথায় তা দেড়শ গুণ বাড়িয়ে এক বিলিয়ন ডলার করার জন্য কোন অলৌকিক রাস্তা বের করেছেন জয় বাবা ভোলানাথ? কেউ কেউ বলছেন তা নাকি আরও বেশি হতে পারে। কোন যাদুমন্ত্রে?

তবে জয় বাবা যা বলবে তাই সত্য বলে মেনে নিতে হবে। জয় বলে কথা। তার উপর কথা বলবে কে?

৩১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: জয় ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী তার কাছ থেকে দায়িত্বশীল কথাবার্তা মানুষ আশা করে, কিন্তু উনি মাঝেমধ্যে এমন সব কথা বলেন যা অনেকেই হতাশ করে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয় অনেকের চেয়ে হয়তো বেশী পরিশ্রমী হওয়ার কথা; তবে, এই ধরণের দেশ চালাতে বিশাল ভাবনার লোকের দরকার।

৩২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

ঢাকাবাসী বলেছেন: যে দেশে জিপিএ ৫ পাওয়া এইচএসসি পাশ ছোকড়ারা ইংরেজী বলে 'আইএম জিপিএ ৫' সেই দেশের স্কুলের পোলাপান করবে প্রোগ্রামিং! ধরণী তুমি দ্বীধা হও।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাইমারীতে কম্প্যুটারের ব্যবহার শিখানোর খুবই দরকার। তবে, শিক্ষক তৈরি করতে হবে।

৩৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আগে ভুল বলতো এখন তারছিরা টাইপ কথা বলে। উনি নিজেও জানে না যে সে কি কথা বলতেছে!!
প্রাইমারি লেভেলে প্রোগ্রামিং শেখাবে, উনি নিজেই হয়তো জানেন না যে প্রোগ্রামিং কি জিনিস!!

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সস্তা জনপ্রিয়তা পাবার চেষ্টা করছে মনে হয়, অথবা এখনো নিজ দায়িত্ব বুঝতে পারেনি।

৩৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

রায়হান চৌঃ বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংক লুট এবং জয় সাহেবের ইদুরের গর্তে গমন কেমন যেন এক মিলবন্ধন রয়েছে। এনি ওয়ে ইনি মনে হয় পরিষ্কার আবহাওয়ার গন্ধ পাওয়াতে আবার গর্ত থেকে বাহিরে আসিতেছেন। তাকে আসতে দিন..... কারণ বিনোদনের বড়ই আকাল পাড়িয়াছে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আইটি'তে আমরা দেরীতে শুরু করেছি, একটা বুষ্টের দরকার।

৩৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

পলাশবাবা বলেছেন: "প্রাইমারি লেভেলে প্রোগ্রামিং শেখাবে" বলতে মনে হচ্ছে বোঝাইছেন 'প্রাইমারি লেভেলে প্রোগ্রামিং বানান শিখবে '' প র ফলা ও কার গ র ফলা আ কার ম ই কার ং প্রোগ্রামিং ।।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাইমারী লেভেলে বাচ্চারা যদি "হোম ওয়ার্ক" করার মত বিষয়গুলো শিখতে পারে, সেটা হবে বড় অর্জন; সেটার জন্য কম্প্যউটার ও শিক্ষক দরকার।

৩৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: জয়তো খারাপ কিছু বলে নাই! আইটি সেক্টরে সত্যিই বিপ্লব ঘটানো সম্ভব ! ৩-৫ বছরেই সম্ভব ! শুধু শিক্ষাব্যাবস্থা যদি ঠিক থাকিত, আউটকাম বেসড হইত, মার্কেট ওরিয়েন্টেড হইত তাহা হইলে সম্ভব ছিল। ভারতে আইটির বিপ্লব খুব বেশি সময়ে তৈরী হয় নাই ! অনেকদিন আগে হইতেই তাহাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইটির সাব্জেক্টগুলো খুলিয়াছে ! তাহার সুফল ভারত পাইতেছে ! বছর কয়েক আগে চীন হিসাব করিয়া দেখিল তাহাদের গার্মেন্টস ব্যাবসায় ১ টাকায় ২ টাকা লাভ হয়. সেখানে ইলেক্ট্রনিক্সে ১ টাকায় ৭ টাকা লাভ হয়। তাহারা ব্যবসা পাল্টিয়ে এখন ইলেক্ট্রনিক্সে জাদু দেখাইতেছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এ আমেরিকার সাথে টক্কর দিতেছে ! প্রযুক্তির সব ক্ষেত্রেই জাদু দেখাইতেছে !

মেধায় যে বাঙালি কম নহে তাহা বাঙালির শৃঙ্খলা ভঙ্গের প্রবণতা ও শৈল্পিকভাবে একে অন্যের ইয়ে মারা হইতেই বোঝা যায় ! সমস্যা হইল মেধা কাজে লাগানো ! যুবসমাজকে কাজে লাগাইতে হইলে কিছু ডেডিকেটেড, সৎ, অবিতর্কিত বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী লাগিবে , যাহা আমাদের নাই ! ধজঃভঙ্গ বুদ্ধুজীবী, রাজনীতিজীবী ও মন্ত্রী দিয়া শিক্ষাব্যবস্থাকে ধজঃভঙ্গ বানাইয়া গতর খাটানো গার্মেন্টস, কাবিখা প্রজেক্ট, কৃষি, আর রিকশা চালানোর বিপ্লব সম্ভব হইতে পারে বুদ্ধিবৃত্তিক বিপ্লব নহে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তরুণদের সামনে সরকারী শক্তিশালী সংগঠক নেই; সবকিছু অনিয়ম, বেনিয়মের মাঝ দিয়ে চলছে; যাক আইটি এমন একটা ব্যাপার, যে শিখছে, তার মাথায় কিছু "ইন্টেলিজেন্ট প্রোপারটি" জন্ম নিচ্ছে।

৩৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিতে অনেক পিছিয়ে। জয় যে ধারণা দিলেন সরকার তার ৩০% করে দেখালে দেশ অনেক এগুবে।

সরকারি উদ্যোগে চালু হওয়া উপজেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে প্রশিক্ষণের নামে ভণ্ডামো শেখানো হয়। এসব বন্ধ না করতে হলে আইটি সেক্টর থেকে আকাইম্মা লোকদের সরিয়ে আইটি স্পেশালিষ্টদের ঢুকাতে হবে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখি, উপজেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে কি শেখানো হচ্ছে, কতদুর শেখানো হচ্ছে।

৩৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

ঢাবিয়ান বলেছেন: উনার কথা থেকে যা বুঝলাম সেটা হল সরকারী চাকরি শিক্ষিত তরুনদের জন্য না। তরুনেরা যাবে আইটি সেক্টরে। তার মানে সরকারি চাকরি উনার গোলামদের জন্য রাখতে হবে যারা উনাদের ক্ষমতায় বসে থাকা নিশ্চিত করবে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে কিছুতেই সব কিছুকে মিলিয়ে, ঘুছিয়ে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারছে না, মনে হয়; উনার চাকুরীটা খুবই খুবই বড়

৩৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

গরল বলেছেন: আইটিতে কিছু করতে চাইলে সরকারকে আইটি সার্ভিস ও আইটি প্রডাক্ট ডেভলপমেন্টে ইনভেস্ট করতে হবে বা যারা ইনভেস্ট করে তাদের সহযোগীতা করতে হবে। দেশেই এখন বিলিয়ন ডলার আইটি মার্কেট আছে। আমি বোধ হয় আপনারই একটা পোষ্টে মন্তব্য করে হিসাব দিয়েছিলাম যে পাঁচ বছরে শুধু সরকারী খাতে শুধুমাত্র অরাকল ডাটাবেজই কেনা হবে সব মিলিয়ে ১,০০০ কোটি টাকার বেশী। বেসরকারী হিসাবটা তাহলে কত একটু চিন্তা করবেন।

দেশে তৈরী ব্যাংকিং সলুশন দিয়ে বেশ কয়েকটা প্রথম সারির ব্যাংক চলছে, অথচ সরকার কিনছে ইন্ডিয়ান সিস্টেম। দেশে তৈরী হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সল্যুশন দিয়ে চলছে ইউনাইটেড হসপিটাল, স্কয়ারও এখন দেশী সল্যুশনের দিকে ঝুকছে। অথচ সরকার খুজছে ইন্ডিয়ান সিস্টেম। দেশী বেশ কয়েকটা কম্পানী দুবাই, আফ্রিকা ও এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে আন্তর্জার্তিক মানের ডাটা সেন্টার বানিয়েছে, অথচ সরকার কাজ দিচ্ছে PWCকে যা এখানে মূলত পরিচালিত হয় ইন্ডিয়ানদের দিয়ে। সরকার যদি দেশী সল্যুশন ডেভলপমেন্টকে ব্যাকআপ না দেয় তাহলে আইটিতে শুধু ফ্রিল্যান্সিংই করবে, প্রফেশনাল সার্ভিস প্রভাইডার জন্মাবে না।

এভাবে শুধু ফ্রিল্যান্সিং এর বুলি না ঝেরে প্রফেশনাল রিসোর্স ডেভলপমেন্টে নজর দিলে পাঁচ বছরে দেশেরই বিশ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব যা ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে লাগবে বিশ বছর।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এভাবে ভাবতে হলে, বেশ কিছু বছরের কাজের এক্সপেরিয়েন্স দরকার; জয় কাজ করেনি; ফলে, তার কাছে সবকিছু হালকা হালকা, আবছা আবছা

৪০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর ছেলের বক্তব্য কেন জানি আমার ভালো লাগে না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয় এমন বিশাল দায়িত্বে আছে, যেটা বাংগালী তরুণদের চাকুরীর বিশাল উৎস; তাকে সত্যই দায়িত্বশীল হতে হবে; এখানে দেশীয় রাজনীতিবিদদের মত হলে ভয়ানক ক্ষতি হবে তরুণদের।

৪১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অবদানের অন্তরালে যেই কাজ করুকনা কেন
কৃতিত্বটা জয়ের'ই কারণ তিনি আইটি এ্যাডভাইজার।
দেশ কিন্তু ডিজিটাল হচ্ছে, সুতারাং অল ক্রেডিট গো টু হিম।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে এটাই নিয়ম, এজন্য সব প্রশংসা একজনই পায়

৪২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জন্মগত পরি চয়ে যো গ্য হয় তা রা সাং ঘাতি ক র কম অযো গ্য।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারেকের মত সহজ হবে না।

৪৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩১

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:
ভাল ছাত্র হলেই ভাল শিক্ষক হওয়া যায় না। রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নিলেই ভাল রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না। জয় তার জলন্ত উদাহরণ।
উনি একজন ভাল আইটি বিশেষজ্ঞ। তবে উনার বেহিসেবি কথাবার্তা উনার অদূরদর্শিতা

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি যেখানে আছেন, সেটাই এখন তরুণদের চাকুরীর উৎস; উনাকে বড় ভুমিকা নি্তে হবে; কথা বলতে হবে সঠিক তত্য দিয়ে।

৪৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার একটি নিজস্ব চিন্তা আছে । সেটা হলো - ক্লাস ওয়ান থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত কোন মেধাতালিকা বা প্রথম, দ্বিতীয় হবার কোন ব্যাপার থাকবে না। সবাই শিখবে। আনন্দ করবে । আর পড়বে। আর মজা করবে। প্রাথমিক স্তরে কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা থাকার আমি ঘোরতর বিরোধী।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সেই ধরণের কিছুর দিকে যাবে না; কারণ, মানুষকে প্রতিযোগীতার মাঝে রেখেছে সরকার: পরিবারে পরিবারে প্রতিযোগীতা।

৪৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:০৯

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: বোকাসোকা, হাবাগোবাব ধরনের ছেলে। রাজনীতিতে নামলে মা না থাকলে ভয়াবহ বিপদে পড়ে যাবে। তারেকের বুদ্ধির তার চেয়ে একটু বেশী।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারেককে কয়েকজন মিলিটারী অফিসার ও দাউদ ইব্রাহিমের লোকেরা মিলে বড় ধরণের মাফিয়া বানায়েছে; মনে হয়, ওর অবস্হা ভালো নয়।

জয় বাংলার মানুষকে বুঝে বলে মনে হয় না

৪৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

গ্রীনলাভার বলেছেন: আইটি তে আমরা যারা নুন্যতম পড়াশুনা করেছি - আমাদের উচিত আইটি এর কিছু বই বাংলায় অনুবাদ করে ফেলা। পড়াশুনার গুনগত মানের পরিবর্তন আসবে। ইংলিশের উপর থেকে চাপ কিছুটা হলেও কমানো যাবে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, কম্প্যুটারের দরকারী বইগুলোর অনুবাদ দরকার।

৪৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: আরো বেশী করে ইংরেজি পড়তে হবে। অনুবাদ হতে পারে। তবে ইংরেজি জানা খুবই জরুরি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


২য় ভাষা হিসেবে সবাইকে কমপক্ষে ইংরেজী জানতে হবে।

৪৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

রক বেনন বলেছেন: প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই সরকার প্রোগ্রামিং এর কথা ভাবছে- খুব ভালো। কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয় কি শুধু শহরের গুলো নাকি এই তালিকায় গ্রামের বিদ্যালয় ও থাকবে? যে সকল বাচ্চাগুলো A for Apple পরছে তাদের অনেকেই আপেল চোখে দেখেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.