নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেবশিশুরা যে স্ফুলিংগ রেখে গেছে, সেটা একদিন হনুমানের লেজের আগুন হবে

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩



রিকসা ড্রাইবার থেকে শুরু করে মিলিটারী ড্রাইবার অবধি "দেবশিশুদের" প্রতি সন্মান দেখায়ে, সুন্দরভাবে গাড়ী চালায়েছেন, সাথে ড্রাইভিং'এর কাগজপত্র বহন করেছেন; কাগজপত্র না থাকলে, স্যরি বলেছেন; কিন্তু এসব লোকেরাই পুলিশের কথা কানে নেয়নি কোনদিন, পুলিশের পেছনে পুলিশকে গালি দিয়ে আসছে আজীবন; সরকার এত দেখেশুনে যাদের চাকুরী দেয়, কেহ তাদের সন্মান করে না; তাদের গালি দেয়, সরকারকে গালি দেয়; পুলিশ ও সরকারের লোকদের দক্ষতা এসব দেবশিশুদের চেয়ে অনেক কম!

অভিনেতা ইলিয়াস কান্চন ও ২/৩ টি এনজিও বছরের পর বছর কাজ করেও "নিরাপদ সড়ক" শব্দটা সব বাংগালীর কর্ণকুহর অবধি পৌঁছাতে সক্ষম হয়নি; ইলিয়াস কান্চনের স্ত্রী প্রাণ হারানোর সময় থেকে, সড়কে, এই বছরের মৃত্যুর হার হয়তো কমপক্ষে ৫/১০ গুণ বেশী হবে। ইলিয়াস কান্চন বছরের পর বছর, বাংলাদেশের সেলিব্রিটিদের সমর্থন পেয়েও কিছুই করতে পারেননি; আমাদের "দেবশিশুরা" ৮ দিনে সরকারকে কাঁপিয়ে, ৯ দফা দাবী পুরণ করায়ে নিয়ে, বাংগালী জাতির ইতিহাসে প্রতিবাদের এক ইতিহাস সৃষ্টি করে গেছে।

সবকিছু ভালো; অনেকই স্বীকার করছেন যে, আজকের প্রজন্ম যা করতে পারেনি বাচ্চারা তা করে, সবার চোখে আংগুল দিয়ে দেখায়ে গেছে যে, সবই সম্ভব; আজকের প্রজন্ম, বুড়ো প্রজন্ম এদের দেবশিশু ডাকছেন, পথ-প্রদর্শক ডাকছেন, দিক-নির্দেশক বলছেন, ইঁদুরের গলায় ঘন্টা লাগানোর বীর ডাকছেন।

আমি একটু কৃপণ, আমি কিছু ডাকতে চাচ্ছি না; এদের মা-বাবা আছেন, এরা বাংগালী মা-বাবার সন্তান; এরা দেবতার সন্তান নন, দেবতা নেই; আমি ছোট করে এদের আগামী বাংলাদেশের লংকার হনুমান ডাকতে চাই; কারণ, এরা একবার যখন রাস্তায় নেমেছে, মনটা রাস্তায় রেখে গেছে, এরা পাঠশালায় ফেরত যাবে শিক্ষকদের পড়াতে। এদেরকে রাস্তায় কেন আসতে হয়েছে, সেটা নিয়ে অনেক লজিক্যাল তর্ক করা যেতে পারে; তবে, এরা রাস্তায় এসেছিলো, এরা মনটাকে রাস্তায় রেখে গেছে, এটা আমার ধারণা; এরা এখন রাস্তার রাজা।

এরা এখন জেনেছে যে, তারা যা করেছে, তাদের অগ্রজেরা তা পারেনি; তারা সুপার-কিড, ভুন্ডের-কিড; তারা অবশ্যই তাদের শিক্ষকদের থেকে বেশী জানে, তাদের অগ্রজদের থেকে বেশী জানে! আগামী ২/১ বছরের মাঝে তারা রাস্তায় ফিরে আসবে তাদের রেখে যাওয়া মনটাকে খুঁজতে।

মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

করুণাধারা বলেছেন: পুরো পোষ্ট পড়ে বুঝেছি মনে হয়, কিন্তু শেষ লাইনটা বুঝতে পারলাম না। এরা কেন আবার ২/১ বছর পর রাস্তায় ফিরে আসবে? আপনার কি মনে হয়, ওরা কিছুদিন পর পর একেকটা চাহিদা নিয়ে রাস্তায় নামবে?

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলার ছাত্ররা একবার রাস্তায় এলে, পরে ওরা পড়ালেখায় মন দেয় না, এটা পুরানো একটা প্যাটার্ণ

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: :) খুব সুন্দর লিখেছেন।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্যাটার্ণ মিলায়ে দেখছি মাত্র।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আশা করি এরা ঢাবি'র গাড়িকে আর রং সাইডে চালাতে জোর করবে না...
আরো আশা করি এরা যখন সরকারী পদে যাবে তখন বাংলাদেশের ঘুষ 'সহনীয়' পর্যায়ে থাকবে...

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৫২ সালে লোকজন আশা করেছিলেন, ১৯৬৯ সালে লোকজন আশা করেছিলেন, ১৯৯০ সালে লোকজন আশা করেছিলেন; আশা করা সম্ভব।

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২

সিফটিপিন বলেছেন: ওরা সুযোগ পেয়েছে তাই রাস্তায় নেমেছে। আর কখনো কাউকে রাস্তায় নামা না লাগে সেই দিকে সরকারের দৃষ্টি রাখা উচিৎ।
আমি কখনো চাইবো না কেউ রাস্তায় নামুক।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার ও আওয়ামী লীগ বলেছে, এটা পরিত্র আন্দোলন ছিল।

৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে পরোক্ষভাবে যেটা মনে হয়েছে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে চিন্তার গভীরতা কম , তাই বলে শুধু আবেগজনিত কারনে এতবড় একটা আন্দোলন করলো - আমার মনে হয় বিষয়টাকে এতটা সরলীকরণ করাটা বোধ হয় ঠিক নয়। আন্দোলনের মূল রহস্য উদ্ঘাটন করলে আগামীতে এরকম সমস্যা হওয়ার কথা নয়। যেকারনে হনুমানের লেজের আগুন হবে বলে আশঙ্কটা আমার দৃষ্টিতে সমস্যাটাকে জিইয়ে রাখার প্রয়াস বলে মনে হয়েছে। সদর্থক চিন্তা ভাবনাই ভবিষ্যতে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি আনবে। যেটা নির্ভর করছে বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর উপরে ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক "ভেরিয়েবলস", অনেক ডিপেন্ডেন্সী

৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৬

ভীতু সিংহ বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি এই বর্তমান প্রজন্মকে প্রশ্নফাস জেনারেশন মনে করতাম। ভাবতাম স্মার্টফোন হাতানো ছাড়া তারা আর কিছু করতে পারে না। কিন্তু এই প্রশ্নফাস জেনারেশন আমাদের লজ্জায় ফেলে দিয়েছে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


হিসেবে নিকেশ করতে হবে, লাভক্ষতি মেলাতে একটু সময় লাগবে।

৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


ইউটিউবখোর, ফেবুখোর প্রজন্ম গড়ে উঠেছে। তাদের বিনোদন দাদু সিফুদা। এছাড়া কিছু রিউমরবাজ ইউটিউবার সেলিব্রেট ওদের পীর। এরা ভালগার ভিডিও দেখে বড় হচ্ছে। রাস্তার রাজারা পাঠশালায় ফিরে শিক্ষাঙ্গনে হনুমানের লেজ দিয়ে যাতে আগুন ছড়াতে না পারে সে জন্যে জালি বেত চালু করা হঊক! বংগাল দেশের শিশুদের এই থেরাপি লাগবে। ইউরোপীয় স্টাইলে এঁদের বড় করা যাবে না। দেশের সংস্কৃতির এরা বারটা বাজিয়ে দিয়েছে!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমান উল্লাহ আমানের ভয়ে ঢাকা ইুনিভার্সিটির শিক্ষকেরা কাঁপতো; এদের ভয়ে এদের শিক্ষকেরা কি করবে কে জানে!

৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: যে জেনারেশন বাজে শব্দের ইস্তেমাল করে বাহবা পাচ্ছে তারা আরো বেপরোয়া হবে! তবে তারা ঝড়ে পড়বে শয়ে শয়ে.......

স্কুলে স্কুলে টিসির হৈ পড়ে গেছে! উস্কানি দাতারা ওদের শান্ত্বনা দিতে আসছে না। তাদের মজা নেওয়া শেষ। তারা এখন ফেবু ব্লগে জ্ঞান কপচাচ্ছেন! বিভিন্ন নতুন ইস্যুতে লেখা দিচ্ছেন, একে ওকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিচ্ছেন!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিবহনের সমস্যাগুলো মানুষের জীবনের অংশ হয়ে গেছে, ওরা রাস্তায় এসে নাড়া দেয়াতে মানুষ নিজকে সমস্যার মাঝে দেখতে পেয়েছে, সেটা ভালো; কিন্তু কুইনাইন সারানো সম্ভব নাও হতে পারে।

৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০২

সনেট কবি বলেছেন: ইতিবাচক পরিবর্তন হয় কি না কে জানে? আমরা বহুবার হতাশায় ডুবেছি।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্কুল কলেজের ছেলেরা ১ দিন, ২ দিন হরতাল করতো আগে; ৯/১০ দিন সড়ক দখল করার পর, সামনের দিনগুলোতে এদের ভাবনাচিন্তা কি রকম হয়, দেখার বিষয়।

১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


এদেশের মানুষ দ্বায়িত্বহীন! এরা ছাত্রদের আন্দোলনে সমর্থন দিয়ে নিজেরা কিছুই করবে না। দেশের ট্রাফিক আইন ভাঙবে, ঘুষ খাবে, পরকিয়া করবে, বড় বড় বুলি কপচাবে। নিজের ষোলআনা যারা বুঝে শিশুদের কাঁধে চেপে বন্দুক দাগালো এঁদের জন্যে ঘৃনা। ভাষা অশালীনতাকে যারা বৈধতা দিল তারা অন্ধ! ভবিষ্যতে আমাদের এর মাশুল দিতে হবে।


ছাত্ররা যা করেছে তাকে সাধুবাদ জানাই! কিন্তু তাদের আসল কাজ পড়ার টেবিলে, রাস্তায় নয়!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব বাচ্চারা আগে, একসিডেন্ট এলাকায় ২/৪ ঘন্টা সড়ক অবরোধ করতো; এবার কিভাবে পুরো শহর দখল করলো, সেটা বেরিয়ে আসলে বুঝা যাবে, কি হয়েছিলো। শেখ হাসিনার ইন্টেলিজেন্সরা, মনে হয়, গিগমীদের থেকে বুদ্ধিমান।

১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এটা এখন প্রয়োজন ছিলো। এভাবে চলতে থাকলে, সরকার নিজদের সংস্কার না করলে আরো অকল্পনীয় কিছু ঘটতে পারে।

সরকারের চাপে বাণিজ্যিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের হয়রানি করছে, এটাও সরকারের আরেকটা ভুল। এই শিশুগুলোর ফ্যামিলি, আত্মীয়স্বজন নিশ্চয়ই সেটা ভালো চোখে দেখবে না।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের সব হিংসুকেরা সরকারের অংশ হয়ে গেছে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলোর প্রয়োজনীয়তা মির্জা ফখরুল, ডা: বদরুদদোজা, ড: কামাল হোসেনরা বুঝার দরকার ছিলো; খালি পার্টিতে নাম লেখায়ে, ভোটের বাকস নিয়ে হাঁটলে জাতি কি ভোট দেবে?

১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

রাকু হাসান বলেছেন: স্যার আপনার প্রতি যথেষ্ট বিনয় শ্রদ্ধা রেখে বলছি ‘‘এরা রাস্তায় নেমে মুদ্রার উল্টোপিট দেখিয়েছে । চোখে চোখ রেখে কথা বলছে কি পুলিশ,রাজনীতিবিদ বা সেনাবাহিনী যা কোন দিন পারেনি । এদের সাহস আছে ,পরিবর্তন অানার মনোবল আছে । রাজনীতির স্পর্শ যখন একবার পেয়েছে তারা তার একটি নেতিবাচক প্রভাব কিছু সংখ্যকের উপর পড়লেও পড়তে পারে । সেটা সংখ্যায় কম হবার কথা, এই সব ছেলেরা রাস্তার হোক আর যাই হোক ,এমন ও হতে পারে অাগামি কয়েক বছর পরে এমে নতুন পরিবর্তন এনে দিবে । ব্যক্তিগত ভাবে আশাবাদী ,রাস্তার ছেলে বলা টা আমার কাছে নেতিবাচক লাগলো । তবে আপনার মতামতে আমি শ্রদ্ধাশীল । আপনি বিশ্বাস করেন তারা আবার রাস্তায় নেমে আসবে ,সেটা আমারও মনে হয় ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি বলেছি, "রাস্তার রাজা"। আম গাছে শীতকালে মুকুল এলে, উহাতে আম হয় না।

১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

এটম২০০০ বলেছেন: They are not 'street boys', they are dear sons and daughters of BD Millitary, RAB, Intelligence, Bureaucrats etc. who decide not only the fate of Bangladesh, but also of Hasina. After these children would narrate their 'superficial failure' of movement and 'sufferings on roads' to their parents, I believe we shall get an invisible force that may give us the thing we all want, at any time. Let the thing best for Bangladesh take place.

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যুরোক্রেট ম্যুরোক্রেটরা ডাকাত, ওদের ছেলেমেয়েরা জানে; ওদের বেশীর ভাগ ছেলেমেয়ে বখে যাচ্ছে আজকাল

১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জনদাবী নিয়ে মির্জা ফখরুলদের কখনো আন্দোলন করতে দেখিনি। তারা নিজেদের জন্য হরতাল, অবরোধ করেছেন। তারা সরকার ক্ষমতার যাওয়ার পর থেকে পতন পতন করে গলা ফাটিয়ে পতন শব্দটার মান কমিয়ে ফেলেছেন।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদের রাজনীতি করার কোন অধিকার আছে?

শেখ হাসিনা জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে, কিন্তু বিএনপি'র মতো চিল-কাউয়া, বা জামাতের মতো জল্লাদ দিয়ে কি হবে?

১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিক্ষার্থীদের আবেগজনিত বড় একটা আন্দোলন সবার সমর্থন ছিল। কিন্তু শেষটা ভাল হল না।
৮ম দিন পর্যন্ত চলল বড়দের উষ্কানিতে।

৫ দিনে আমি পোষ্ট দিয়েছিলাম - "সফল হয়েছ। এবার থামো। নইলে বড়রা এসে তোমাদের ইউনিফর্ম/ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে নিজেরা পরিধান করে তোমাদের নামে দাঙ্গাহাংগামা করবে .. লাশ বানাবে .."

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ঠিক সময়ে পোষ্টটা দিয়েছিলেন, ওরা পড়ে দেখেনি; অল্পের জন্য মিস হয়ে গেছে।

ছেলেরা এত দীর্ঘ সময় রাস্তায় থাকার কথা নয়; থাকাতে ভালো হয়েছে, শাহজাহান কি কারণে চাকুরী পায়, সেটা পরিস্কার হয়েছে; সমস্যা হলো, এই জেনারেশন (যারা আসলে পড়ার মত ছিলো ) পড়ালেখা করবে কিনা সন্দেহ

১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১০

এটম২০০০ বলেছেন: বিআরটিএ-তে দালালদের দৌড়াত্ম্য বন্ধের ওষুধ আমার কাছে আছে : কাদের. LISTEN WHAT THIS IDIOT SAYS. IN CASE THE MEDICINE IS WITH YOU WHARE DID YOU KEEP THOSE SO LONG SALA, INSIDE YOUR ......?

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

হিসেবে করলে, ওবায়দুল কাদের সাহেবদের পরিবারও মাফিয়ার মাঝে পড়ে।

১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:





এমনটা না হোক তাই আশা করি। ওরা জ্ঞান দিয়ে দেশ গড়ুক, হৃদয়ের মধ্যে সাহস রেখে একটি সুন্দর দেশ গড়ার কারিগর হোক।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আশাই মানুষকে সামনে অগ্রসর হতে সাহায্য করে।

১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৬

জাতির বোঝা বলেছেন:
প্রতি দিন বাংলাদেশের সরকারী অফিসগুলোতে কয়েক শত কোটি টাকার ঘুষ বাণিজ্য হয়। এর বিরুদ্ধে কেউ কোন কথা বলে না। সবাই মনে করে এটা অসৎ কর্মকর্তা আর কর্মচারীর মৌলিক অধিকার।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো সমাধানের জন্য মানুষকে সামাজিক ব্যবস্হা নিতে হবে; এসব অফিসারদের চিহ্নিত করে, এলাকা থেকে বের করে দিতে হবে।

১৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
"এগুলো সমাধানের জন্য মানুষকে সামাজিক ব্যবস্হা নিতে হবে; এসব অফিসারদের চিহ্নিত করে, এলাকা থেকে বের করে দিতে হবে।"

আমার মনে হয় , কাজটি কঠিন।
বিষয়টি এখন এতোটাই ব্যাপক যে, ঠক বাছতে গাঁ উজার হয়ে যাবে।
লোম বাছতে যেমন কম্বল উজার হয় ঠিক তেমনি।

আমি এমনও কর্মকর্তা, কর্মচারী দেখেছি, মুখে রবীন্দ্রনাথের মতো দাড়ি। মাথায় টুপি। অথচ ধুমিয়ে ঘুষ খান।
মসজিদেও যান সবার আগে।
তাদের নীতি- ঘুষ খাই দুনিয়ার আরামরে জন্য।
নামাজ পড়ি আখেরাতে আরামে থাকার জন্য।
উহারা বড়ই শেয়ানা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদেরকে সবাই চেনে; একজন মসজিদে আলাপ তুললে ওরা এলাকা ছেড়ে পালাবে।

২০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

কানিজ রিনা বলেছেন: ওরা এখন লেখা পড়ায় মন দিক।
বাপরে কয়েক দিন স্তব্দ হয়ে ছিলাম
ওরা আবার চাঁপাতী হাতুরীর তলে
পড়ে কিনা। তবুও কয়েকজন পড়েছে
সাংবাদিক সহ। আপনার ভয় পাওয়ার
কিছু নাই নিশ্চয় ওরা এখন দেশ গড়ার
প্রত্যয় নিয়ে লেখা পড়ায় মন দেবে।
দেশে দুর্নীতি চাটুকার অপনীতির বিরুদ্ধে
ওরা রুখে দাঁড়াবে। এদেশ আলবদরের
বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল যেমন শিক্ষিত
অশিক্ষিত তাঁতী ক্ষেতী কামার কুমার
ঠিক ওদের পাশেও থাকবে তাঁতী চাষী
কামার কুমার। সমস্ত অন্যায়ের বিরুদ্ধে
রুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয়ে জয়ধনী তুলবে।
এই কামনায়।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার আশা সত্য হোক; ১৮৬৯ সালে ছাত্রলীগ সবচেয়ে বেশী বিপ্লবী ছিল, ইসলামী ছাত্র সংঘ ততকালীন সাময়ে মদীনা সনদের কথা বলতো।

২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। আন্দোলনকারীদের যেসব বিশেষণে বিশেষায়িত করেছেন, পড়ে হাসি আসল।
তবে ওরা আবার দু এক বছর পর রাস্তায় নামলে কী খুব খারাপ হবে? ওরা হয়তো কোন যৌক্তিক দাবি নিয়েই মাঠে নামবে। আমাদের অন্তত দুতিনটা দল দরকার ছিল, একটা শক্ত বিরোধীদলের দরকার ছিল, যারা জনগণের দাবি নিয়ে মাঠে নামতে পারে। তা নেই। আছে জাতীয় পার্টি আর বিএনপির মত ডোরাসাপ। এদের বদলে, আজকের এই আন্দোলনকারীরা অনেক অনেক গুণ ভাল।
আমিও তাদের দেবশিশু বলি না। তাদের বাবারা দেবের মত কিছুই করেনি। তারা এ প্রজন্মকে একটা ডাস্টবিনের মত রাষ্ট্র দিয়ে গিয়েছে। তারা দেব হতে পারে না। আর পুরানের দেবরাও যে খুব ভাল ছিল, তা নয়। এ যুগে ওরা বেঁচে থাকলে, তাদের নিয়ে লাখলাখ স্ক্যান্ডেল অনলাইনে ভাইরাল হতো।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতার ১০ বছর পর, ১৯৮২ সালেও দেশের ৪ ভাগ শিশুও স্কুলে যায়নি; আজ শ'তে ৩০/৩৫ জন লিখতে পড়তে পারে না; এরা বর্তমান বিশ্বের রাজনীতি বুঝেন?

৯ দিন যারা রাস্তায় ছিলো, এদের বেশীর ভাগই প্রয়োজনীয় পরিমাণ লেখাপড়া করবে না; তাদের থেকে ইনু, মেনন, শামীম ওসমান, ইলিয়াছ আলী, আমান উল্লাহ আমানরা বেরিয়ে আসবে।

নতুন দলের দরকার আছে; কিন্ত সরকারী দল, বেএনপে, জেপার কারণে নতুন শক্ত দল হতে পারছে না; মানুষকে একটা রাজনৈতিক দল করতে হবে; আলীগ, বেএনপে, জেপা, জুমাত এগুলো মারাঠাদের দল, জল্লাদদের দল, ঠগদের দল।

২২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০১

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বাচ্চারা যে কাজটা করেছে সেটা ঠিক আছে; ওরা ভালো ডেমোনেস্ট্রেশন করেছে।
পরীক্ষাগারে হাইব্রিড জাতের চারা থেকে ২০ কুইন্টাল ধান উৎপাদিত হলে মাঠে গিয়ে সেটা ১৫ কুইন্টালও হয় না। এই ৫ কুইন্টালকে বলা হয় ইল্ড গ্যাপ(Yield Gap)।
রাজপথে এই Yield Gap আরও বেশী হবে- চার পাঁচ কুইন্টালও ঘরে তোলা যাবে না।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাপতে যখন শিখেছেন, সবকিছু সম্পর্কে একটা কাছাকাছি ধারণা পাবেন।

২৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৮

জাহিদ অনিক বলেছেন: পরিমাপ বুঝলে আরেকটা সমস্যা, কতটা বেশী ঠকলাম সেটা বুজতে পারলে মন বেশী খারাপ হয়

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটাই সবচেয়ে দরকারী জ্ঞান; আমাদের ভোটারেরা ব্যালেট পেপার নামক খালি "চেক" লিখে দেন প্রার্থীদের, এবং বুঝে না যে, কতটুকু হারালো।

২৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন ৫২'র ছাত্ররা পরবর্তীকালে আর লেখাপড়া করেনি ! ওদের দেবশিশু ডাকার মত অতি আবেগ দেখানোর কোন কারণ নেই। কেন এই প্রজন্মের ছেলেমেয়রা তাদের বাবা-মা এবং শিক্ষকদের পুরনো ও ব্যর্থ হয়ে যাওয়া ভাবে তার অনেক কারণ আছে। নানামাত্রিক বিস্তৃত আলোচনা আছে এই বিষয়ে। তবে ওরা যে মুখ খোলার সাহস নিয়ে গেছে সেটা ন্যায়ের জন্য মুখ খোলার। চাপার জোর বা শক্তিবাজি দেখানোর নোংরা সাহস নয়। আর এই ধরণের সাহস বজায় রাখার জন্য, নিজের গলার স্বর উঁচু রাখার জন্য আরও বেশী করে তাদেরকে নিজেদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হবে। আশেপাশের সবার প্রশংসা ও প্রত্যাশা যেমন ওরা নিজেদের উপর দেখবে তেমনি বরং আরও বেশী সচেতন হবে ওরা নিজেদের সব আচরণে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করার ও সত্য কথা বলার এটা একটা ধারাবাহিক ফ্লো। ব্যতিক্রম তো সবসময়ই ছিল, থাকবে। তবে আপনার একটা মন্তব্যের সাথে একমত, অনেক ভ্যারিয়েবলস অনেক ডিপেন্ডেন্সি আছে সামনে এমন অবস্থা না হওয়ার । আর আন্দোলন এই পর্যায়ে গেলো কেন এবং কিভাবে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে আসবে।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাবতে পারেন, ১৯৫২ সালে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে কি ধরণের সামর্থ পরিবারের ছেলেমেয়েরা পড়তেন? তারা আন্দোলন মান্দোলনে জড়িয়ে গিয়েছিল, বিপ্লবী হিসেবে ভালো কিছু করেনি:

গোলাম আজম, বাংগালী জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ংকর জল্লাদ
গাজী উল হক: নিজে ভালো করেছেন, অনেক কিছু লিখেছেন; কোনদিন দরিদ্রদের শিক্ষা নিয়ে ১ লাইনও লিখেননি।
ভাষা মতিন সাহেব: নিজকে নিজে অনেক বক্তব্য দিয়েছেন; কারো জন্য কিছু করেছেন কিনা ১ দিনও বলেন নি।

৩ জনের উদাহরণ দিলাম।

২৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি মনে প্রানে চাই ইলিয়াস কাঞ্চন সড়ক পরিবহ্ন মন্ত্রী হোক।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার সেই নলেজ নেই; শেখ হাসিনার উচিত খুবই দক্ষ একজন লোককে ওখানে বসায়ে, বিদেশ ২/৩ জন সাদা লোককে আনার দরকার।

২৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনার আশংকা বোধহয় সত্যি ! বাস্তবিকই আমাদের শিক্ষার্থীরা অপচয় করার মতন বিপুল সময় পায় বিধায় আন্দোলনে সময় দিতে পারে ! একারণেই আন্দোলনের অগ্রভাগে তাহাদের বারেবারেই দেখা যায় ! এতদিন ইহা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ছিল, এখন স্কুল পর্যায়েও দেখা যাইতেছে ! স্কুলে শিবিরের তৎপরতা আগেই ছিল, এখনো আছে ; নতুন করে শুরু হবে শিশু লীগ, শিশু দল, শিশু সমাজ , শিশু ফ্রন্ট ইউনিট। শিক্ষাব্যাবস্থার ইয়ে আগেই মারা গিয়াছিল এখন ট্রেন চলিবে !!

শিশুদের আন্দোলন পুরোপুরি যৌক্তিক হইলেও এইভাবে রাস্তায় নামা, পুরো সপ্তাহ রাস্তায় থাকা এবং ম্যাংগো পিপলের বিপুল সমর্থন সম্ভবতঃ এই প্রজন্মের পড়াশোনা শিকায় তুলিতে সহায়তা করিবে যদিনা সরকার কঠোর হয় ! তবে শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন এবং উহাতে বিপুল জনসমর্থন , সরকারের বিরুদ্ধে গণঅসন্তোসের বুদ্বুদ বলা যাইতে পারে ! আর কাহারো মাঠে নামিবার বিচি , হেডম নাই বিধায় শিক্ষার্থীরাই বারবার মাঠে নামিতেছে, জনগণ সমর্থন করিতেছে, কাপুরুষ বিরোধী দলগুলো হাওয়া দিতেছে ! ইয়ে মারা যাইতেছে শিক্ষার্থীদের !

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিবির জাতি থকে পংগু মানব তৈরি করছে, জল্লাদ তৈরি করছে, লীগ তৈরি করছে ইনু-মানব, ছাত্রদল তৈরি করছে ইলিয়াস আলী জেনারেশন।

এই ছেলমেয়েরা পড়ালেখা করে না, এখন থেকে মোটাই করবে না; এরা "কোমলমতি" নয়; এরা পর্ণমতি

২৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০১

মিথী_মারজান বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে এবং যে আশঙ্কা করেছেন কোন কোন ক্ষেত্রে এমনটাও দেখা যাবে।
তবে ওরা যে কাজটা করেছে এভাবে সবার বিবেক, বিশেষ করে ট্রাফিক আইনের কার্যকারীতা এবং বাস্তবায়নের দিকটায় এই মুহূর্তে একটা নাড়া দেয়ার প্রয়োজন ছিল আমাদের দেশের জন্য।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা প্রমাণ করেছে যে, বাংগালীরা সরকারী চাকুরী পেলে ডাকাতী করে, গাড়ী চালায় বদমায়েশের মত, এরা নিজেরা ভালো নিজের থেকে ভালো হবে না; তবে, কোমল মতিরা পড়ালেখা করার সম্ভাবনা কম।

২৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

বিজন রয় বলেছেন: আমার আপত্তি আছে!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীকে খেতে বললেও আপত্তি থাকে

২৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

গরল বলেছেন: ছাত্রদের আন্দলোন নিয়ে ড: ইউনুসের লেখাটা কি পড়েছিলেন?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


না পড়িনি; উনার লেখার সারমর্মটা বলুন।

৩০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আশা করি আমরা আমাদের অন্ধত্ব কাটিয়ে উঠবো। বাচ্চারা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামনের দিন গুলোতে এসে শামীম ওসমানের মতো, ইলিয়াস আলীর মতো দেখাবে।

৩১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

রক বেনন বলেছেন: কেউ কেউ হয়ত এখন স্কুলে স্কুলে শিশুলীগ খুলতে চাইবে। অথবা তুচ্ছ কোনো বিষয় নিয়ে স্কুল ক্যাম্পাসের ভিতরেই আন্দোলন শুরু করতে চাইবে।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্কুলগুলো শিবির নষ্ট করে দিয়েছে ইতিমধ্যে; এখন, পুলিশের ভয়ে অনেকে স্কুলেও যাবে না

৩২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

কাছের-মানুষ বলেছেন: এই আন্দোলন নিরাপদ সড়ক সৃষ্টির ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভুমিকা রাখবে!

তবে অনেক ছাত্রছাত্রি গুম, নিখোজ, মামলা, টিসি ইত্যাদি ঘটনার মধ্য দিয়ে যাবে, বিগত আন্দোলনের ইতিহাস তাই বলে।

ভাল থাকুক কোমলমতি শিক্ষার্থিরা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


তারা রাস্টায় আসায় বুড়োরা যে অপদার্থ সেটা প্রমাণ হয়েছে; তবে, তারা ইনু, ইলিয়াস আলী, শিবির জেনারেশনে পরিণত হবে।

৩৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যাক বাচ্চারা একটা দৃষ্টান্ত উপস্থাপনে সক্ষম হয়েছে,

এ জাতীর জন্য এটাও কম কিছু নয়।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


একটা নয়, তারা এই জাতীয় অনেকগুলো কাজ করবে, সামনেরগুলো জাতির জন্য মারাত্মক হবে

৩৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
উনার সেই নলেজ নেই; শেখ হাসিনার উচিত খুবই দক্ষ একজন লোককে ওখানে বসায়ে, বিদেশ ২/৩ জন সাদা লোককে আনার দরকার।

গত ২৫ বছর ধরে ইলিয়াস কাঞ্চন কাঞ্চন সড়ক নিয়ে কাজ করছেন। তার অভিজ্ঞতা অনেক।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখানে দরকার ইন্জিনিয়ারিং, ব্যবসা ও পাবলিক রিলেশনের সমন্নয়ে প্ল্যানিং; ইলিয়াস সাহেবের ব্যাকগ্রাইন্ড আমি জানি না; উনার ২/৪টা বক্তব্য আমি শুনেছি, ওগুলো মানবিক কথাবার্তা; মানবিক কথাবার্তাকে দেশের অর্থনীতি ও সেবাতে পরিণত করার দক্ষতা উনার আছে বলে মনে হয় না।

৩৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

গরল বলেছেন: তুমিই বাংলাদেশ - মুহাম্মদ ইউনূস

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

ধন্যবাদ, লেখাটা পড়েছি।

লেখাটা হাউকাউ; উনি সবার সমান দেখেছেন, বাচ্চারা রাস্তায় নামায় ড্রাইবারেরা ভালোভাবে আইন মানছিলো, এটা সঠিক: কিন্তু ৮০/৯০ বাস ভাংগা ও ৬/৭টি পোড়ার কারণে যে, মালিকারা ভয়ে বাস ট্রাক রাস্তায় দিচ্ছিলো না, সেদিকটা উনার চোখে পড়েনি, ঢাকা যে অচল হয়ে যাচ্ছিলো, সাধারণ মানুষের বেতনের টাকা যে রিকসা, সিএজজি ড্রাইভারদের পকেটে চলে যাচ্ছিল, বাজারে সরবরাহ বন্ধ হচ্ছিল, সেটা উনি দেখেনি। উনি প্রায় ২০০ কোটি টাকার মালিক হওয়ায়, কেরানীদের কথা ভুলে গেছেন। বাচ্ছারা ২/৩ দিনের বেশী থাকায় সরকার চাপের ভেতর চলে গেছে, সেটা উনার কাছে পরিস্কার হয়নি; উনার লেখাটা মোটামুটি হাউকাউ

৩৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: দেব শিশুরা যাতে আর রাস্তায় না নামে, সেজন্যে কি করা প্রয়োজন বলে আপনি মনে করেন? অথবা, রাস্তায় নামার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তাঁরা কিভাবে পড়া-লেখায় ভালো করতে পারে? একজন অগ্রজ হিসেবে আপনার কি পরিকল্পনা এ নিয়ে?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা লেখাপড়ায় মন দেবে না।

শেখ হাসিনা বুঝতে পারছেন না, উনার লোকেরা জাতিকে পংগু বানায়ে ফেলছে; আবুল, শাহজাহান, মেনন, ইনু, শামীম ওসমান জেলে থাকার কথা

৩৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: কিছু কাল দিবে না, এটা সত্যি। এমনকি, কেউ কেউ রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার চিন্তাও করতে পারে।

কিন্তু, তাদের বেশির ভাগকে কিভাবে আবার পড়া-লেখার ট্রেকে ফিরিয়ে আনা যায়?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের সমাজ ব্যবস্হা ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্হায় অন্যদের সাহায্য না করে, বিপদে ফেলা হয়; এটা সত্য যে, স্কুল কলেজে শিবির বাসা বেঁধেছে, এবার সরকার সেটা নিয়ে লাগবে; পড়ালেখায় সাহায্যের বদলে ধরপাকড় শুরু হবে।

৩৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সরকার ছাড়াও ব্যক্তি হিসেবে আমাদের কি কোন দায়িত্ব নেই তাঁদেরকে আবারো পড়া-লেখার ট্রেকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা চেষ্টা করে আসছে, অন্য পরিবারের ছেলেমেয়েরা যাতে পড়ালেখা তাদের পরিবারের পেছনে পড়ে থাকে।

৩৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার এই পোষ্টের প্রেক্ষিতে আমার আজকের ফেসবুক স্ট্যাটাস,

শিশুরা রাস্তায় নেমে আমাদেরকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে রাষ্ট্রের অব্যবস্থাপনাগুলো, ইতিমধ্যেই আমরা তাদের দেবশিশু উপাধি দিয়েছি। কিন্তু চাঁদগাজী নামের একজন ব্লগার আশংকা প্রকাশ করেছেন, যে শিশুরা হিরোইজম নিয়ে রাস্তা থেকে পড়ার টেবিলে ফিরে গেল তারা কি পারবে পড়াশুনায় মন বসাতে? এই শিশুরা কি ভবিষ্যতে বাবা মা,শিক্ষক ও গুরুজনদের সম্মান করবে? যেমন পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে ছাত্রনেতাদের ভয়ে শিক্ষকরা কাপতে থাকেন তেমন কিছু ঘটবে নাতো?

উনার আশংকা অমুলক নয়,এদেরকে কেন রাস্তায় নামতে হল সেটাও ভাবতে হবে। আমরাই এদেরকে রাস্তায় নামার পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছি। ভবিষ্যতে অন্যান্য ইস্যুতেও যে এরা রাস্তায় নামবে না সেটা এখনি বলা যাচ্ছে না। এদের অনেকেই ইতিমধ্যেই নিজেকে হিরো ভাবতে শুরু করেছে এবং ফেসবুকে বড়দের মাঝে জ্ঞান বিতরণ শুরু করে দিয়েছে। শিশুদের মধ্যে হিরোইজমের ফল কি তা উওরার কিশোর আদনান হত্যাকান্ডই বড় উদাহরণ।

যেহেতু শিশুদের রাস্তায় নামার পথ আমরাই উন্মুক্ত করেছি এদেরকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার দায়িত্বও আমাদের। ভবিষ্যতে কোন ইস্যুতে যেন এদেরকে রাস্তায় নামতে না হয় সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে বাবা মায়েরা প্রফেশনাল কাউন্সিলরের সহায়তা নিতে পারেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার ফেসবুক নেই; ফেসবুকের লোকজন কি ভাবছেন? স্কুল/কলেজের বাচ্চারা সড়ক অবরোধ করলে ৫/৬ ঘন্টা থাকে, এরা কি করে ৮ দিন রলো? মনে হয়, সরকার এটার পেছনে লাগবে

৪০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

মিঃ আতিক বলেছেন: এ আন্দোলনের ফলাফল সিআইয়ের ঘরে উঠতে যাচ্ছে, এ বিষয়ে কি বলবেন?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




সিআইএ বাংগালী, পাকিস্তানী, আফগানীদের ভয় পায়

৪১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঝড়ে বক মরে গেছে চাঁদগাজী ভাই, আন্দোলোনে রঙ ব্যাবহার করতে গিয়ে এখন সরকারী নাকানি চুবানি খাচ্চে !!! সরকারী যে কোনো কাজ খুব ঢিলে ঢালা ভাবে হয় এবং দীর্ঘ মেয়াদী - আন্দোলোনের অনাদায়ী পাওনা জের আগামী অর্থবছর যাবত চলবে ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা থেকে জাতি কিছু আশা করতে পারে না; প্রথমে বিএনপ-জামাতের নেতাদের দেশ ছাড়া করে, সর্ব-নাগরিকের একটা সরকার করে, উনার সরে যাওয়া দরকার। উনি সব অপরাধী ও অদক্ষদের হাতে দেশের দায়িত্ব দিয়েছেন।

৪২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০১

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: বাংলাদেশ একটি অনুর্বর ও বন্ধ্যা দেশ , এই দেশে সৃষ্টিশীল কোনো সম্ভাবনা তৈরি হয়না । এই দেশ কোনো মেধাবীকে ধারণ পর্যন্ত করতে পারেনা , প্রতিটা ক্ষেত্রে দলীয় রাজনীতির বিষবাষ্প দিয়ে ভরা । দেশে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করার পরপরই অল্পকিছুদিন বাংলাদেশের খুবই স্বনামধন্য এবং ঐতিহ্যবাহী একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল , দেখেছিলাম দলীয়করণের এবং তথাকথিত রাজনৈতিক মেধার কি দাপট !!!

নয়দিন রাস্তা আটকে আন্দোলন খুব প্রশংসার কিছু হতে পারে না , যারা এতো বাহবা দিচ্ছেন তাদের আবার ভাবার জন্য অনুরোধ রইলো । শিক্ষার্থীদের প্রধান কাজ পড়াশুনা করা , মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের এই সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এমনিতেই সৃজনশীল পদ্ধতির নামে একটা অদ্ভুত সিস্টেম দিয়ে শিক্ষার্থীদের মেধাহীন করে ফেলা হয়েছে , তার উপর প্রশ্ন ফাঁস , এখন আবার রাজনীতির বাতাস ঢুকে গেলো , এই সিস্টেম এর ভেতর দিয়ে এসে যে ইউনিভার্সিটি এর ছাত্রনেতা হবে সেই হয়তো দেশের মন্ত্রী , এমপি হবে !! তার কাছ থেকে কি আশা করা যায় ???

সবশেষে আমরা যাদের ঊনসত্তর , একাত্তর বা নব্বই এর কিংবদন্তি ছাত্রনেতা বলি , দেশ পরিচালনায় তারা কতটুকু দক্ষ হয়েছেন !! রাস্তায় উল্টো পথে গাড়ি নেয়া কি দক্ষতার পরিচয় নাকি ছাত্রজীবন থেকে দেখিয়ে আসা ক্ষমতার দাপট ??

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৬৯ ও ১৯৯০ সাল অদক্ষ ও চোর নেতাদের জন্ম দিয়েছে; এবারের দেবশুশুদের থেকে নতুন চোর ডাকাত সৃষ্টি হবে।

৪৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: অাগে হোক
অতীতের নীতিবান নেতারাও পরে চোর-সন্ত্রাসী নেতায় পরিণত হয়েছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

সেটাই বাংগালীদের প্যাটার্ণ

৪৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্যাটার্ণ মিলায়ে দেখছি মাত্র (২ নং প্রতিমন্তব্য)) - আগামীতে প্যাটার্ণ টা একই থাকতেও পারে, আবার নাও পারে। তবে অস্বীকার করার উপায় নেই, ঐ বয়সী ছেলেপুলেরা সরকারকে যত বড় একটা জোল্ট দিয়ে গেছে, এ যাবত তাহা আর কেহ পারে নাই। আর জাতির বুড়ো খোকারাও টিভিতে বসে বসে দেখেছে, জাতীয় অনিয়ম, অনাচার ও বিশৃঙ্খলা কাহাকে বলে এবং সেগুলো কিভাবে ঠিক করা যায়!
"৯ দিন যারা রাস্তায় ছিলো, এদের বেশীর ভাগই প্রয়োজনীয় পরিমাণ লেখাপড়া করবে না; তাদের থেকে ইনু, মেনন, শামীম ওসমান, ইলিয়াছ আলী, আমান উল্লাহ আমানরা বেরিয়ে আসবে" (২১ নং প্রতিমন্তব্য) - আপনার এ ভাবনাটা সত্য হবার সম্ভাবনাকে একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায়না, এবং সেক্ষেত্রে দেখা যাবে তাদেরকে কোলে বসিয়ে দুধে ভাতে পোষার জন্য তারা একজন নেত্রীকেও পেয়ে গেছেন।
আবুল, শাহজাহান, মেনন, ইনু, শামীম ওসমান জেলে থাকার কথা (৩৬ নং প্রতিমন্তব্য) - অথচ তারাই এখন রাজনীতি- অর্থনীতির নিয়ন্ত্রক, মুখ্য না হলেও পরোক্ষভাবে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার পর্যনেক্ষণ ও মন্তব্য বেশ ওজনী:

"আবুল, শাহজাহান, মেনন, ইনু, শামীম ওসমান জেলে থাকার কথা (৩৬ নং প্রতিমন্তব্য) - অথচ তারাই এখন রাজনীতি- অর্থনীতির নিয়ন্ত্রক, মুখ্য না হলেও পরোক্ষভাবে। "
-এরা দেশ ও অর্থনীতি চালানোতে, এই কমসম্পদ,দরিদ্র দেশে "সুপার ধনী" বেড়েছে ১৭.৪% হারে, দেশ ভরে গেছে বেকারে, মানুষ স্ত্রী ও পরিবার রেখে বিদেশে অমানবেতর শ্রম দিয়ে পরিবারের জন্য রুটি যোগাচ্ছে।

শিশুরা রাস্তায় নেমে সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে গেছে; তবে, আজকের বিশৃংখল রাজননীতি ও নিয়ন্ত্রণহীন স্কুলের কারণে ওরা কক্ষক্চ্যুত হওয়ার বিরাট সম্ভাবনা; আবার সেটা ব্যবহার করার জন্য অসৎ রাজনীতিবিদেরা আছে।

৪৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

এটম২০০০ বলেছেন: Considerable number of youth have promised not to vote BAL-Hasina. After the publication of Surendra Nath Sinha's book only a few Hindu may think of voting BAL-Hasina. So, this dictator has no hope in free and fair election. Her only hope may be EVM.

If BNP does not participate, BAL-Hasina's win will be rejected by the world, where India would not have the courage to interfere. So, another party or power may come to power. Definitely it will not be BAL-Hasina. It is safe for the BAL leaders, workers to clear their exit route open.

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা চাচ্ছে যে, বিএনপি ভোটে আসুক, বিএনপি ভোটে আসবে, ৫০টির কাছে সীটও পেতে পারে।

৪৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩

এটম২০০০ বলেছেন: BNP should not participate in election unless the conditions for free and fair elections are fulfilled. If BNP does not participate the result (definitely BAL-Hasina's win) will not be acceptable nationally and internationally. Well, there may be turmoil and agitation, but we know it would (01) BRING DEMOCRACY and (02) THROW BAL IN THE DRAIN.

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিএনপি'তে যারা আছেন, এদের মাথায় তেমন কোন বুদ্ধিসুদ্ধি আছে বলে মনে হয় না

৪৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

এটম২০০০ বলেছেন: বাংলাদেশে মানবাধিকার ও নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে দুই সংস্থার উদ্বেগ
প্রকাশের সময় : সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৮, ১১:১০ পূর্বাহ্ণ

আপডেট সময় : সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৮ at ১২:১৯ অপরাহ্ণ


নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি ও ভোটের পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এশিয়ান ফোরাম ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ফোরাম এশিয়া) ও এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশন্স (এএনএফআরইএল) নামে দু’টি মানবাধিকার সংস্থা। এক যৌথ বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, ঢাকায় ৭ থেকে ১০ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একটি ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন’ পরিচালনা করা হয়। এ সময় যেসব সাক্ষ্য ও উপাত্ত পাওয়া গেছে, সেসবের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযোগী পরিবেশ না থাকা নিয়ে সর্বোচ্চ উদ্বেগ প্রকাশ করে সংস্থা দু’টি।

বাংলাদেশে মানবাধিকার, মৌলিক স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি নজিরবিহীন আক্রমণের সম্মুখীন- এই যুক্তির স্বপক্ষে সংস্থা বেশকিছু যুক্তি তুলে ধরেছে।



শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ আয়োজনের স্বাধীনতা লঙ্ঘন নিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার ও সড়ক নিরাপত্তার দাবিতে আয়োজিত শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে অত্যধিক মাত্রায় বলপ্রয়োগ ছিল মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ আয়োজন ও ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারের লঙ্ঘন।
এতে বলা হয়, প্রায় শতাধিক ব্যক্তি, যাদের বেশিরভাগই শিক্ষার্থী, ২৯শে জুলাই থেকে ১৫ই আগস্টের মধ্যে আটক হয়। বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে কমপক্ষে ৫২টি মামলা দায়ের করা হয়। ৫ হাজার অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে সড়ক নিরাপত্তার দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে সহিংসতা সৃষ্টির অভিযোগ আনা হয়।

সংস্থা দু’টি লিখেছে, তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইন, বিশেষ করে আইনটির অস্পষ্ট ৫৭ ধারার মাধ্যমে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পদ্ধতিগতভাবে সঙ্কুচিত করা হয়েছে। ৫৭ ধারার অধীনে প্রখ্যাত আলোকচিত্রী ও সমাজকর্মী শহীদুল আলমের অবৈধ গ্রেপ্তার প্রমাণ করে বাংলাদেশে অনলাইন ও অফলাইনে মতামত প্রকাশ ও সরকারের সমালোচনা করার অধিকার বেশ সীমিত।
কেবল ২০১৮ সালের ৩১শে আগস্ট নাগাদ, মোট ১২৮ জনকে আইসিটি আইনে আটক করা হয়েছে।

২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথিত মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করার অভিযোগে।

আইসিটি আইনকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। এর ফলে অতিরিক্ত ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। কারণ, এই আইনটির অনেক ধারার ব্যাপকতা অত্যন্ত বেশি এবং সাজার হারও আনুপাতিকভাবে বেশি।
মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার হরণ হয়েছে- এমন বক্তব্যও দিয়েছে ফোরাম এশিয়া ও এএনএফআরইএল। বিবৃতিতে বলা হয়, এই বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট নাগাদ ৩৬৭টি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নথিবদ্ধ হয়েছে। এই বছরের মে থেকে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী যুদ্ধে ২২৮ জন বিচারবহির্ভূতভাবে খুন হয়েছেন।

‘ভিন্নমত ও সুশীল সমাজের ওপর দমনপীড়ন’ শীর্ষক অংশে বলা হয়েছে বিচারিক হয়রানি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও গুম এই দেশে এক ধরনের ভয়ের পরিবেশ তৈরি করছে। ফলশ্র“তিতে সুশীল সমাজভিত্তিক প্রতিষ্ঠান, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিক ও বিরোধী দলের সদস্যরা বিশেষ হুমকির মুখে রয়েছেন।

বিভিন্ন সংস্থার দ্বারা আর্থিক সংস্থান বন্ধ করা, আইনি হেনস্তা, নজরদারি, ভয়ভীতি প্রদর্শনের কারণে সুশীল সমাজের অবস্থান ক্রমেই সঙ্কুচিত হচ্ছে। সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের বাসায় ৪ঠা আগস্ট আক্রমণ করা হয়। এ ধরনের ঘটনা প্রমাণ করে বাংলাদেশে মানবাধিকার কর্মীরা কী ধরনের ভয়ের পরিবেশে কাজ করছেন।

গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা নিয়ে সংস্থা দু’টি লিখেছে, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাতন্ত্র্য ক্রমেই ভেঙে পড়ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা ও ন্যায়পরায়ণতা নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক বিশ্বাসহীনতা আমরা নথিবদ্ধ করেছি।

এই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ থাকার প্রশ্নে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

সংকট নিরসনে ফোরাম এশিয়া ও এএনএফআরইএল বাংলাদেশ সরকার, নির্বাচন কমিশন ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি বিভিন্ন আহ্বান জানিয়েছে। সরকারের প্রতি ৫৭ ধারা বিলোপ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ করা, শহিদুল আলম সহ সকল আটককৃত প্রতিবাদকারীকে মুক্তি দেয়া, সকল ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করা, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে বাধা না দেয়া এবং ৯০ দিনের মধ্যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান জানানো হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার, নিরপেক্ষতা নিশ্চিত, সুশীল সমাজ ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা, সরকারকে সকল ধরনের মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের পরামর্শ দেয়া এবং দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সুশীল সমাজের প্রচারাভিযানে সমর্থন দিতে বলা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কাঠামো ব্যবহার করে বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি তুলে ধরা অব্যাহত রাখা, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ তৈরিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো, মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতির দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ বিশেষ করে ভারতের এক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার সুযোগ আছে বলেও মন্তব্য করা হয় বিবৃতিতে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে এই দেশগুলোকে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে বলা হয়েছে। সূত্র: শীর্ষ নিউজ

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কাট-পেষ্ট করে কি দিচ্ছেন, দেয়ার আগে বুঝার চেষ্টা করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.