নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞানের গভীরতা, মানব সভ্যতার চালিকাশক্তি

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮



থমাস বেয়েস( Thomas Bayes, ১৭০২-১৭৬১) ছিলেন ইংল্যান্ডের কেন্ট শহরের মাউন্ট যিয়ন চার্চের ধর্মযাজক; উনার বাবাও ছিলেন ধর্মযাজক; থমাস পড়ালেখাও করেছিলেন ধর্ম নিয়ে। তিনি জীবিত থাকাকালীন, ২টি বই প্রকাশ করেছিলেন:

একটি ধর্ম নিয়ে ( Divine Benevolence, or an Attempt to Prove That the Principal End of the Divine Providence and Government is the Happiness of His Creatures , 1731)।

অন্যটি অংকের উপর ( An Introduction to the Doctrine of Fluxions, and a Defence of the Mathematicians Against the Objections of the Author of The Analyst, published anonymously, 1736)।

২য় বইটি তিনি বেনামীতে প্রকাশ করেছিলেন, সেখানে অংকের মাধ্যমে প্রমাণ করেছিলেন যে, বৈজ্ঞানিক নিউটনের সুত্রগুলো সঠিক; নিউটনকে সাপোর্ট করার দরকার ছিলো, কারণ, ততকালীন চার্চ নিউটনের আবিস্কার সমুহকে অপ্রয়োজনীয় ও ভুল বলে প্রচার চালাচ্ছিল; থমাস ধর্মযাজক হয়ে নিউটনকে সাপোর্ট করে স্বনামে লিখতে সাহস করেননি।

থমাস বেয়েসের ধর্মীয় বইটির মতো বই মিলিয়ন মিলয়ন লেখা হয়েছে; থমাসের সেই বই মানুষের কতটুকু কাজে লেগেছে, সেটা আজকে কোন অর্থ বহন করে না। থমাস বেয়েস আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে বড় অংকবিদদের মধ্য একজন; উনি যেটার জন্য পরিচিত, সেটা হলো 'থিওরি অব প্রোবাবিলিটি'; তিনি তাঁর এই বিশাল কর্মযজ্ঞকে প্রকাশ করেননি; তিনি জানতেন যে, 'থিওরি অব প্রবাবিলিটি' প্রেডিকশনে ব্যবহৃত হবে, মানুষ তাঁর অংককে ব্যবহার করে 'ভবিষ্যত বাণী করবেন', যা বাইবলের 'রেভেলেশন'এর সাথে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করবে।

তিনি জানতেন যে, তিনি ধর্মযাজক; তিনি এও জানতেন যে, তাঁর আধুনিক ভাবনা তাঁরই লেখা ধর্মীয়ে বইয়ের সাথে দ্বন্দ্বে যাবে। তিনি তাঁর ধর্মীয় ভাবনাকে টেনেটুনে তাঁর অংকের উপরে নিতে সমর্থ হননি বলেই, তারঁ বিশাল ভাবনাকে প্রকাশ করতে চাননি; তিনি জানতেন যে, তাঁর ধর্মীয় ভাবনা, ধর্মের নিজস্ব পরিধি অতিক্রম করতে পারবে না; কিন্তু তাঁর নতুন ভাবনাটির পরিধি নেই, এটি বাড়তে থাকবে।

আজকে, থিওরী অব প্রোবাবিলিটি ষ্ট্যাটেটিসটিকস থেকে শুরু করে, অংক, অর্থনীতি, ফাইন্যান্স, ষ্টক-মার্কেট, আর্টিফিসিয়েল ইনটেলিজেন্স, মেশিন-লার্নিং'এ স্হান করে নিয়েছে; এর পরেও সে বাড়তে পারে সভ্যতার সাথে সাথে।

ধর্মীয় জ্ঞানকে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা পরিপুর্ণতা দিয়েছেন, সেখানে নতুন কিছু যোগ করা যাবে না; সেখানে থাকে কোন কিছু বিয়োগ করা যাবে না; কিন্তু মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞানের পরিধি সীমাহীন।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

চাঁনমিয়া বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি কি কারণে লিখেছি, মনেও নেই ...

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

অক্পটে বলেছেন: ভালো লাগল লেখাটি।

"ধর্মীয় জ্ঞানকে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা পরিপুর্ণতা দিয়েছেন, সেখানে নতুন কিছু যোগ করা যাবে না; সেখানে থাকে কোন কিছু বিয়োগ করা যাবে না; কিন্তু মানুষের প্রকৃতিক জ্ঞানের পরিধি সীমাহীন।"
সত্য উপলব্ধি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ধরণের ভাবনা লজিক্যাল বলে মনে হয়, বাংগালীদেরকে প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

বাকপ্রবাস বলেছেন: ধর্মের সকল আগ্রহ ইতিহাস চর্চায়। গণিত বিজ্ঞান এসবের প্রতি আগ্রহ তেমন একটা নাই, তাই ধর্মীয় লোকদের কাছ থেকে এসবে অবদানও খুব একটা থাকেনা, অংক আর বিজ্ঞান যখন কিছু আবিষ্কার করবে তখন ধর্ম প্রথমেই যাচাই করবে তার ইতিহাস দিয়ে, সেখানে যদি কোন ব্যঘাত ঘটে সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া। যদি পক্ষে থাকে তাহলে প্রচার প্রচারনা। ধর্ম ব্যাক গিয়ারে না চললেও চালকরা ব্যাক গিয়ারে থাকে, তায় অন্যসব বিষয়গুলোতে তাদের অবদান দেখা যায়না।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় ভাবনা মানুষকে একটা নির্ধারিত বলয়ের মাঝে রাখার চেষ্টা করে।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! ভালো একটি বিষয় সামনে আনলেন।

শুভেচ্চা নিয়েন ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি বিষয় সামনে আনলাম?

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা। থমাস বেয়েস বেনামীতে প্রকাশ করা দ্বিতীয় বইটিতে যেভাবে অংকের মাধ্যমে প্রকাশ করতে চেষ্টা করেছেন যে নিউটনের সূত্রগুলি সঠিক, আমি সেটাই বলতে চেয়েছি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান কোথা থেকে কীভাবে আসলো? উত্তরটা যেন এরকম না হয় এটা প্রকৃতিই দিয়েছে বা প্রাকৃতিক/জন্মগতভাবে এসেছে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ তার অর্জিত জ্ঞানের আলোকে নতুন বিষয় নিয়ে ভাবেন, নিজের ও অন্যদের অর্জিত জ্ঞানকে রিফাইন করেন, নতুন নতুন সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে নিজের জ্ঞানের পরিসরকে ক্রমাগতভাবেই সমৃদ্ধ করে চলেছেন।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমার ১৯৯০-১৯৯৬ কথা মনে পড়ে গেছে “সংস্কৃত একটি শ্লোক” শুনেছিলাম যার অর্থ করা ভয়ংকর ব্যাপার হবে !!! আমার ব্লগে আমি সংস্কৃত শ্লোক টি পোষ্ট দিচ্ছি পড়ে দেখতে পারেন ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার পোষ্টে দেয়া শ্লোকটি পড়েছি।

মানুষের নিজস্ব ভাবনা আসলেই সীমাহীন

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

নতুন বলেছেন: যখন মানুষ মনে করবে যে তাদের প্রাকৃতিক জ্ঞানের গভীরতা ইশ্বরের প্রদত্ব জ্ঞানের থেকে বেশি বা আপডেটেড তখন কি হবে?

বত`মানের মানুষের জ্ঞানের গভীরতা অবশ্যই বিভিন্ন কিতাবের জ্ঞানের কথার থেকে কম নয়... শত বছর বা হাজার বছর পরে কি হবে???

ইশ্বরতো তার কিতাবের নতুন কিছু সংযোজন করবেন না.... তখন কি ঐ কিতাব গুলি ব্যাকডেটেট হয়ে যাবে !!

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


একই বিষয়ে, মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞানের সাথে ধর্মীয় জ্ঞানের লজিক্যাল দ্বন্দ্ব বেশ আগেই শুরু হয়েছে; ২ টার মাঝে, যে কিন একটা গুরুত্ব কমে আসবে সময়ের সাথে।

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধর্মীয় জ্ঞানকে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা পরিপূর্ণতা দিয়েছেন। মানুষের সকল জ্ঞানও সৃষ্টিকর্তা দিয়েছেন, তবে সৃষ্টির মধ্যে জ্ঞানের একটা লিমিটেশনও দিয়ে দিয়েছেন। একটা ছাগলকে যত ট্রেনিংই দেয়া হোক, ওরে দিয়ে কোনোদিন কথা বলানো যাবে না, কারণ ওটা হলো ছাগলের ক্ষমতার বাইরে। সার্বিকভাবে মানুষেরও একটা সীমাবদ্ধতা আছে, আবার ব্যক্তিবিশেষেও জনে জনে মানুষের জ্ঞানের তারতম্য হয়। ধর্ম আর বিজ্ঞানে কোনো বিরোধ নেই, যেখানে মনে করবেন বিরোধ আছে, ওটা বোঝার মতো ক্ষমতা না থাকায়ই বিরোধ মনে হয়।

লেখাটা দারুণ, এই প্রশংসাটা না করলে অন্যায় হবে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জন্মের পর, মানুষ ধর্মীয় জ্ঞানের অধিকারী হচ্ছেন, একই সাথে প্রাকৃটিক জ্ঞানের অধিকারী হচ্ছেন; মানুষের স্বভাব হলো, জ্ঞানকে রিফাইন করা ও পরিবর্ধন করা; একটা ছোট সমস্যা হচ্ছে, মানুষ তার ধর্মীয় জ্ঞানকে রিফাইন করতে চাইবে না।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

নতুন বলেছেন: ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০ ০ লেখক বলেছেন:
একই বিষয়ে, মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞানের সাথে ধর্মীয় জ্ঞানের লজিক্যাল দ্বন্দ্ব বেশ আগেই শুরু হয়েছে; ২ টার মাঝে, যে কিন একটা গুরুত্ব কমে আসবে সময়ের সাথে।


এখন নতুন কিছু আবিস্কার হলে বা নতুন কোন তত্ব আসলে... ধামিকরা তাদের বইতে আগেই লেখা আছে বলে খুজে পায়... তারা নিজেরা কোন কিছু ঐ কিতাব থেকে আগে বের করতে পারেনা....

গুরুত্ব কমে আসার বিষয়টা আস্তে আস্তে দ্রুততর হচ্ছে....

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয়রা মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞানকে ধর্মীয় জ্ঞানের আওতাধীন হিসেবে দাবী করে, দ্বন্দ্ব কমানোর চেষ্টা করছেন

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধর্মে যোজন বিয়োজন করলে সেটা সৃষ্টিকর্তার সাথে বেয়াদবি করা হয়। তাহলে ভেবে নেয়া হতে পারে সৃষ্টিকর্তার ধর্মের চেয়ে আমরা বেশী জানি! বিশেষ করে যারা মনে করে তাদের ধর্ম সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক আরোপিত। তবে প্রাকৃতিক জ্ঞান অর্জন করাতে কোন বাধা ধর্মে দেয়া হয় না...

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


একটা সমস্যা হচ্ছে, মানুষের অর্জিত প্রাকৃতিক জ্ঞান ও ধর্মীয় (প্রদত্ত) জ্ঞান মোটামুটি সামানুপাতিক নয়; কারণ, মানুষের প্রকাৃতিক জ্ঞানে ভুল থাকতে পারে, সময়ের সাথে সেটা রিফাইন সম্ভব; কিন্তু ধর্মীয় জ্ঞানকে কোন কারণে, কোনভাবে রিফাইন করলে, উহা মুল্যহীন

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,



বক্তব্য কঠিন , সবার পক্ষে মেনে নেবার মতো পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকার সম্ভাবনা ( প্রোভাবিলিটি ) এ মূহুর্তে নেই সম্ভবত । দিন যাবে মানুষের চারিধার থেকে অর্জিত জ্ঞান এই প্রোভাবিলিটির মান/মাত্রা কমিয়ে আনবে ধীরে ধীরে ।
তবে এটা ঠিক -" মানুষের প্রকৃতিক জ্ঞানের পরিধি সীমাহীন।" অর্থাৎ "জ্ঞান আহরণ ও তার সুযোগের পরিধি সীমাহীন"

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার কোট, "জ্ঞান আহরণ ও তার সুযোগের পরিধি সীমাহীন", আরেকটু বেশী লজিক্যাল

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: থিওরী অব প্রোবাবিলিটি বর্তমানের অনেক অজানা বিষয়ের উত্তর দিতে পারবে ভবিষ্যতে। অনেক ধারণাই হয়তো পাল্টে যাবে তখন।

একটা স্বল্পালোচিত বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেছেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


থিওরী অব প্রোবাবিলিটি বর্তমানে যেই অবস্হায় আছে, উহাতে আরো নতুন কিছু যোগ হতে পারে। লেখায় আলোচিত উদাহরণটি ধর্মীয় জ্ঞানের তুলনায় ব্যাপাক নয়; সাধারণ মানুষের ভেতর ধর্মীয় জ্ঞান ও প্রাকৃতিক জ্ঞান পাশাপাশি কাজ করছে; থমাসের বেলায়, বিষয়টা বড় ও ব্যাপক হওয়ায়, আলোচনা করতে সুবিধা হচ্ছে, চোখে পড়ছে হজে।

১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই অল্প কথায় এই গুনীজনের জীবন গাথা ও তার মুল্যবান কির্তীর কথা তুলে ধরেছেন সুন্দর ভাবে । থমাস বেইসের প্রবাবিলিটি তত্বের পথ বেয়ে পরবর্তীতে অ্যালান টুরিং এবং জর্জ মাউইউনাসের মত বিজ্ঞানীরা নতুন বিজ্ঞান ও পরীক্ষামূলক শিল্পসম্মত দর্শনের উপর ভিত্তি করে একটি জটিল একক সম্পর্কের নোডগুলিকে লাইন সংযোগ করে বিন্দুর সাথে বিন্দু জুরে একটি জটিল মৌলিক ঐক্যের যুগসুত্র খুঁজে পেয়েছেন । তাদের বিকল্প দৃষ্টিভঙ্গি একটি সুস্পষ্ট প্রেগম্যাটিক এবং বিশ্বজনীন জীবন্ত নেটওয়ার্কগুলির আন্তসংযোগ সাধনের মাধ্যমে প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছেন । তিনি তাঁর সৃজনশীল প্রতিভাধর গানিতিক তত্ত্বগুলি দিয়ে মহাবিশ্বের বাস্তবিক সংমিশ্রণকে ডায়াগ্রাম্যাটিকভাবে নান্দনিক তত্বমিশ্রিত পদ্ধতির সাহায্যে প্রকাশ করার জন্য উত্সাহিত করে গেছেন দারুনভাবে । আপনি যতার্থই বলেছেন, মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞানের পরিধি অসীম , তবে এটা বিধাতারই দান , যারা করে সাধন, তারা বিধাতার কাছ হতে পায় তার চাওয়ার বহুগন । ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটির জন্য । পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।
থমাস বেইসের সমাধি ক্ষেত্রের একটি ছবি তুলে দেয়া হল এখানে , তাঁর প্রতি রইল প্রগার শ্রদ্ধা ।
Monument to Thomas Bayes and his father Joshua, in Bunhill Fields burial ground

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বুঝা যাচ্ছে যে, আপনি থমাস বেয়েস সম্পর্কে আরো জানতে চেয়েছেন। মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান যদি সৃষ্টিকর্তার দান হয়ে থাকে, থমাস ২য়টি বইটি বেনামীতে প্রকাশ করলেন কেন; ও উনার মুল কাজগুলো অপ্রকাশিত রাখলেন কিসের ভয়ে?

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৬

বিজন রয় বলেছেন: স্টক মার্কেট আর ধর্মীয় জ্ঞানের মধ্যে সম্পর্ক কি বা সংযোগ কোথায়?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় জ্ঞান ষ্টকমার্কেটকে সাপোর্ট করার কথা নয়; ফলে, ষ্টকমার্কেট বিষয়ক জ্ঞান ও ধর্মীয় জ্ঞান সম্পুরক হওয়ার সম্ভাবনা নেই

১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: তাহলে বিজ্ঞান ও ধর্ম সম্পূরক কি না? কেন? কেন বা না?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেই ধর্ম যেই যুগে এসেছে, সেই যুগে যতটুকু বিজ্ঞান ছিল, সেটার সাথে সম্পুরক; সময়ের সাথে দুটোর মাঝে দ্বন্দ্ব বাড়ছে।

১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৫

মহসিন ৩১ বলেছেন: দুঃখিত ! প্রাকৃতিক জ্ঞান যদি ধর্মীও জ্ঞান থেকে টেনে-টুনেই আলাদা হবে বা হয়ে যায় তাহলে সেটা বিধাতা জ্ঞান হিসাবে ( অর্থাৎ ব্যাবহারিক সামগ্রীর জ্ঞান বা 'তথ্য-পথ্য' ) সেটা দিবে না। মানারত, মানত, বিয়োগ, বিভাজন, অভাজন ......ইত্যাদি হিসাবে তাহা উল্লেখ করে থাকতেন। ---- আপনি জীবন যাপন করলেন অন্য ১ উদ্দেশের তাগিদে-তাড়নায় -- তবে ওখানে--- হুঃ--- কিছু সমস্যা আছে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি বলছেন, তা আমার পক্ষে বুঝা সম্ভব হয়নি।

থমাসের ধর্মীয় জ্ঞান নিশ্চয়ই যথেষ্ট ছিল; কারণ, তিনি বিষয়গুলো পরিস্কার রূপে বুঝতেন বলেই বই লিখতে সমর্থ হয়েছেন।
তিনি অংকের উপর যে জ্ঞান লাভ করেছিলেন, এটা প্রাকৃতিক জ্ঞান; সেটা্তেও উনি পন্ডিত ছিলেন।

মানব সমাজে তিনি উনার অংকের জ্ঞানের জন্য পরিচিত

১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার এবং আপনার জ্ঞান কোন এক প্রান্তে এসে সমান সমান। ( কিন্তু; কিন্তু সেই প্রান্ত কিছুটা ধ্বংসাত্মক ও হতে পারে !! ) ভাবুন যে আপনি আয়নাতে নিজেকে দেখছেন-- এখন দেখছেন; তাই এক্ষন কেই আপনি জেনেছেন। আপনাপন জ্ঞান ইহাই। জুড়ে গেলেন আপনি নিজেরি সাথে। আর ধরুন আমি এবং আপনি উভয়ই বিশ্ব বিধাতার সামনে হাজির হলাম। ---তখন উভয়েরই জ্ঞান পরিপূর্ণ হয়ে যাবার কথা-- তাই নয় কি?? ( কিছু বাকি নাও তো থাকতে পারে!)

আমরা সবাইই বাহ্য করি এবং খাইও বটে , তবুও আমরা এসব কিছু কাজকে জ্ঞান বলে ধরতে নারাজ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার ও আপনার জ্ঞান কোন একে প্রান্ত এসে হয়তো সমান; কিন্তু আপনার ও থমাসের জ্ঞান কোন এক প্রানতে এসে সমান নয়।

১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনার উত্তরগুলো ডেফিনিট হওয়া প্রয়োজন। হয়ত পর্যাপ্ত স্টাডি না করেই পোস্ট দিয়েছেন। প্রথমত, প্রাকৃতিক জ্ঞান আর ধর্মীয় জ্ঞান, এ ধরনের কোন জ্ঞানের শ্রেণিবিভাজন আছে নাকি? মানুষের সব জ্ঞানই প্রাকৃতিক। এগুলো হতে পারে ধর্ম, বিজ্ঞান, সাহিত্য, রাজনীতি, খেলাধুলা ইত্যাদি নিয়ে। এসব শ্রেণিবিন্যাসের জন্যই বিভিন্ন ফ্যাকাল্টির উদ্ভব। ধর্মের উপর জ্ঞানকে মনে হয় আপনি ধর্মীয় জ্ঞান বলতে চাইছেন। সেটাও প্রাকৃতিক জ্ঞানই। কোন জ্ঞানই সীমিত না। জ্ঞান আহরণের তাগিদ রয়েছে হাদিস ও কোরানে। জ্ঞান সীমিত হলে এই তাগিদ দেয়া হতো না। ধর্মের জ্ঞান সীমিত হলে ধর্মের উপর গবেষণা হচ্ছে কেন? হতে পারে কোরানে আল্লাহ সব বলে দিয়েছেন, কিন্তু কোরানের সবকিছু বোঝা শেষ হয়ে গেছে, বা হাদিসের সব কিছু বোঝা সারা, এমনটা আজও ঘটে নি। এক সুরা ফাতিহার উপরই হাজার হাজার তফসির হচ্ছে, হাজার হাজার বই রয়েছে। সীমিত হলে এত তফসিরের প্রয়োজন ছিল না।

তারপরও যদি ধর্মীয় জ্ঞান, প্রাকৃতিক জ্ঞান, সামাজিক জ্ঞান এরুপ ক্লাসিফিকেশন করেনও, এটা বিশ্বাসীরা বলবেনই যে এই সব জ্ঞান সৃষ্টিকর্তাই মানুষকে দিয়েছেন। এবং এই জ্ঞানের পরিধি অসীম, তবে মানুষের ক্ষমতা অসীম নয়।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় জ্ঞান মতে, হযরত আদমকে "মাটির" থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে; প্রাকৃতিক জ্ঞানে তা সঠিক নয়; এটা একটি ছোট, কিন্তু ২ ধারার জ্ঞানের উদাহরণ।

২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

মেহবুবা বলেছেন: নতুন কিছু তথ্য পেলাম।থমাস ব্যায়েস সম্পর্কে জানা হল ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে, সময় পেলে উনার থিওরীটা জেনে নিবেন; ইতিমধ্যে জেনে থাকলে, সেটা অনেকভাবে সাহায্য করবে।

২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২০

অনল চৌধুরী বলেছেন: ধর্মের ঠাকুরমার ঝুলি অার অঅরব্য রজনীর গল্পের বিরুদ্ধে কথা শুনলে সবাই ক্ষেপে যায়।হিন্দু,মুসলিম,বৌদ্ধ,খ্রীষ্টান-সবাই।এজন্য কম ঝামেলা হয়নি।
ইউরোপে শত বর্ষব্যাপী যুদ্ধ,এখন পর্য়ন্ত ক্যাথলিক-প্রোটেষ্ট্যান্ট দ্বন্দ,ভারতে অার্য-অনার্য লড়াই অার শিয়া-সুন্নি বিভেদ,বৌদ্ধ-রোহিঙ্গা দ্বন্দ-এসবকিছুর মূল ধর্ম।
অাবার এক ধর্মের লোক অন্য ধর্মকে হেনস্থা হতে দেখলে আনন্দ পায়।
শান্তির জন্য সৃষ্টি হলেও শেষপর্যন্ত সব ধর্মই হয়ে উঠেছে অশান্তির উৎসে।
কারণ কিছু মানুষ যেকোন উজুহাতে দাঙ্গা-খুনাখুনি লুটপাট অার নারী নির্যাতন করতে চায়।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মের ইতিহাস হচ্ছে, সময়ের সাথে মানুষ ধর্ম থেকে দুরে সরে যায়।

২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৩২

সিগন্যাস বলেছেন: জ্ঞানবিজ্ঞান পশ্চিমারা নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছে । অন্যকোন দেশকে কিভাবে গাড়ি বানাতে হয় তার ফর্মুলা দিতে নারাজ

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিম সব দরজা খোলা রেখেছে, আমরা কখনো প্রস্তুত ছিলাম না

২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই লোকের কার্যকলাপ সবার জন্য উদাহরণ

২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

ching বলেছেন: মানুষের প্রকাৃতিক জ্ঞানে ভুল থাকতে পারে, সময়ের সাথে সেটা রিফাইন সম্ভব; কিন্তু ধর্মীয় জ্ঞানকে কোন কারণে, কোনভাবে রিফাইন করলে, উহা মুল্যহীন

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় জ্ঞানের পরিধি দেয়া আছে

২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।


আমার আর কিছু বলার রইল না!

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ নতুন নতুন ভাবনা সভ্যতাকে ক্রমাগতভাবে বদলিয়ে দিচ্ছে

২৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:

অসাধারণ একটি লেখা পড়লাম।
এমন লেখা আরো পড়তে চাই।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখায় কিছু ছিলো?

২৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তরুলতা সহজেই তরুলতা, পশুপাখি সহজেই পশুপারি কিন্তুু

মানুষ প্রান পন চেষ্টায় তবেই মানুষ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে অশিক্ষিত করে রাখা সবচেয়ে বড় অপরাধ

২৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কট্টর ধর্মপন্থির মাঝেও কেউ কেউ ধর্মের বাইরে গিয়ে কিছু কাজ করেন - পরবর্তিতে তা মানব সভ্যতায় বিরাট ভূমিকা রাখে - রেখেছে, আমরা হয়তো তাদের নাম ও জানি না, নাম জানার প্রয়োজনও মনে করি না - তাতে কিছুই আসে যায় না !!! সমস্যা হচ্ছে আমাদেরই কারো কারো কাছে ইতিহাস মানে পাতিহাস - তখন লজ্জা হয় সেই ব্যাক্তির প্রতি যিনি ব্লগে লেখার মতো অক্ষর জ্ঞানতো অর্জন করেছেন কিন্তু ইতিহাস আর পাতিহাস যখন বলেন তখন তাকেই নিয়ে সন্দেহ জাগে তার নিজের ইতিহাস কি - কি তার পরিচয় ???

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করেছে মুসলিম দেশগুলোতে

২৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৮

প্রামানিক বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদেরকে জ্ঞান আহরণ করতে হবে; যেভাবে আমরা চলছি, এটা সঠিক চলা নয়।

৩০| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৫৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: সিগন্যাস বলেছেন: জ্ঞানবিজ্ঞান পশ্চিমারা নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছে । অন্যকোন দেশকে কিভাবে গাড়ি বানাতে হয় তার ফর্মুলা দিতে নারাজ-এটা অাবার কেমন কথা !!! জাপান,চীন কোরিয়া,ভারত কি গাড়ি বানায় না??
বাংলাদেশও তো বানাচ্ছে ১৯৭২ থেকে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিম সবকিছু মানুষকে জানতে দিয়েছে, পুর্বের বড় অবদান ছিলো ধর্ম

৩১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: "সু শিক্ষিত, জ্ঞানী, সচেতন ও মনুষ্যত্ব সম্পূর্ণ এবং সামাজিক ব্যক্তিরা একটু বেশী'ই বিনয়ী হয়ে থাকে"

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সমাজে অশিক্ষিতের হার বেশী, বিনয়ী মানুষের সংখ্যা কম।

৩২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩১

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কট্টর ধর্মপন্থির মাঝেও কেউ কেউ ধর্মের বাইরে গিয়ে কিছু কাজ করেন - পরবর্তিতে তা মানব সভ্যতায় বিরাট ভূমিকা রাখে - রেখেছে = সহমত পোষন করছি ।

আত্মবিস্বাসী ও জ্ঞানি মানুষের অভাব সমাজে, যখনি কোনো ব্যাক্তির মাঝে এই দুইয়ের সংমিশ্রন হয়েছে আত্মবিস্বাস ও জ্ঞান সেখানে সমাজ, পরিবশে, দেশ পরিবর্তন হতে বাধ্য । থমাস বেয়েস এরা মানুষ রুপী এ্যান্জেল ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি ধর্মকে নিজের প্রাকৃতিক জ্ঞান থেকে উপরে রেখেছেন

৩৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১৫

তারেক সিফাত বলেছেন: ধর্ম আর বিজ্ঞানের মধ্যে দ্বন্দ্ব অনেক আগে থেকেই দুনিয়াতে। বিজ্ঞানকে ধর্মের আবরণে কখনো বেঁধে রাখা যায়নি আর যাবেও না কখনো। আজ কোন কিছু আবিষ্কার করা না গেলেও অদূর ভবিষ্যতে কেউ না কেউ এসে ঠিকই আবিষ্কার করে বিশ্বসেরা হবে। আরো নতুন জ্ঞানের ধা্রা আসতে থাকবে যুগের পর যুগ ধরে।

প্রোবাবিলিটি আর স্ট্যাটিকটিস এর ব্যবহার ততই বাড়ছে যত আমাদের চারপাশ কপ্লেক্সিটির দিকে যাচ্ছে, প্রব্লেম সলভিং এর অন্যতম হাতিয়ার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। রিসার্চ ফিল্ডে এই বিষয় ছাড়া কিছু চি্ন্তা করা কঠিন হয়ে পড়ছে দিনকে দিন ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, সায়েন্টিক ধারনা ক্রমাগতভাবে বাড়তে থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.