![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
ব্লগারেরা খুবই আধুনিক ও সচেতন নাগরিক, এঁরা বাংগালীদের মাঝে নতুন আরেকটা জেনারেশন, যাঁরা সহ-ব্লগারদের লেখা থেকে সাহিত্য, বিজ্ঞান, টেকনোলোজী, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস, ধর্ম সম্পর্কে প্রতিনিয়ত আপডেট পাচ্ছেন; নিজেদের চিন্তা, ভাবনাকে রিফাইন করার সুযোগ পাচ্ছেন। সব জ্ঞানের মা হচ্ছে, দর্শন শাস্ত্র; সেই দর্শন শাস্ত্র, সমাজনীতি, অর্থনীতি, পলিট-ইকোনোমী, অংক, ইতিহাস, লজিক, ফাইন্যান্স, রাষ্ট্র পরিচালনা ও টেকনোলোজীর সন্মিলিত জ্ঞান হচ্ছে রাজনীতি। রাজনৈতিক জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে দেশ পরচালনা করে সরকার, বিরোধীদল ও নাগরিকেরা।
রাষ্ট্রের মুল লক্ষ্য হলো নাগিকের সুখ, শান্তি বাড়ানো, জাতি গঠন, নাগরিকের অধিকার সংরক্ষণ; এগুলোর রূপরেখা হচ্ছে সংবিধান। একজন ব্লগার হিসেবে, আপনি আমাদের সংবিধান, বা জেনেরিক অর্থে সংবিধান বলতে আপনি যা বুঝেন তাই লিখুন। এই পোষ্টে সংবিধানের উপর মন্তব্য করার আগে, গুগল, মুগল, উইকি, মুইকি কিছুই দেখবেন না; দরকার মনে করলে, লেখার পর দেখবেন, আপনি আপনার নিজের বর্তমান ধারণাকে অন্যদের সাথে মিলিয়ে দেখুন। উইকি মুইকি দেখলে, অনেকের মন্তব্য মিলে যাবে।
যিনি যতটুকু জানেন, আজকে মন্তব্য করার আগে বা পরে, উইকি দেখলে ক্রমেই সংবিধান সম্পর্কে ধারণা পরিস্কার হতে থাকবে। তবে, মন্তব্য করার আগে ২/৪ ঘন্টা উইকি দেখলেও সহসা ধারণা গভীর হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই; কারণ, বিষয়টি বিশাল; সঠিক ধারণা পেতে বেশ সময় লাগার কথা, ততক্ষণে এই পোষ্ট অনেক পেছনে চলে যাবে।
১৯৭২ সালে, বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল, সেটার সভাপতি ছিলেন ড: কামাল হোসেন; আইনবিদ হিসেবে তিনি অনেক ধরণের আইনের সাথে পরিচিত ছিলেন। যেহেতু তিনি পশ্চিমে আইন নিয়ে পড়ালেখা করেছেন, উনার আইনী জ্ঞানের উপর পশ্চিমের প্রভাব ছিলো; উনার রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড ছিলো না। ১৯৫২ সাল থেকে শুরু করে, স্বাধীনতা অর্জন অবধি, বাংগালীদের ভাবনাচিন্তার মুলে ছিলো 'বাংগালী জাতীয়তাবাদ'; ড: কামাল হোসেন সাহেব সেটা বুঝতেন বলে মনে হয় না।
শেখ সাহেব ড: কামালকে একজন টেকনোক্রেট হিসেবে রাজনৈতিক দলে নিয়েছিলেন; এতে কিন্তু উনি রাজনীতির গুরু হয়ে যাননি রাতারাতি। উনাকে ততকালীন সরকার ও আওয়ামী লীগ চারটি পয়েন্ট দেন: জাতীয়তাবাদ, গনতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, ও সমাজতন্ত্র; এবং এগুলোর ভিত্তিতে সংবিধান রচনা করতে বলেন।
উনি যা পেরেছেন তা করেছেন; তিনি দেশ বিদেশ ঘুরে, অবশেষে আনুমানিক ৬৫ পৃষ্ঠার একটা ডকুমেন্ট তৈরি করেন; উহাকে বদলায়ে মদলায়ে, এখনো বাংলাদেশ সরকার ব্যবহার করছে।
এখন মন্তব্য করুন, সংবিধান সম্পর্কে আপনি যা যা জানেন, বুঝেন, ২/১ লাইনে সেটা বলুন। উইকি মুইকি দেখলে সেটা হবে প্রশ্নফাঁসের সমান।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে, সংবিধান সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিস্কার নয় বলে ধরে নিচ্ছি
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: আমারও ধারনা পরিস্কার নয় সংবিধান সম্পর্কে।
দেখি সহব্লগারগণ কে কি বলে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে, এটা কোন সমস্যা নয় আজকাল; আজকাল গুগল ও উইকি থেকে খুবই কম সনয়ে অনেক বিষয়ের উপর সহজে ধারণা পাওয়া যায়।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
অভীক অর্ণব বলেছেন: ডঃ কামাল একা সংবিধান রচনা করেননি । উনার সাথে আরও অনেকে ছিলেন।
সংবিধান কি ২/১ লাইনে বুঝানোর জিনিস। ২/১ লাইনে গল্প কবিতা কিংবা উপন্যাস কিংবা ভাঁড়ামোর সারাংশ বলা যায় কিন্তু সংবিধান না
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীচে, আমি ১ লাইনে লেখার চেষ্টা করলাম; ইহা কোন বই থেকে নয়, আমার নিজের ভাবনা থেকে:
আমার মতে, সংবিধান হলো, কোন রাজনৈতিক তত্বের অধীনে নাগরিকের অধিকার, দায়িত্ব ও রাস্ট্র পরিচালনার রূপরেখা, রোডম্যাপ।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২
শাহাদাত নিরব বলেছেন: আমার মতে
মানুষ সংবিধান তৈরি করেছে , সংবিধান মানুষ তৈরী করে নি তাই মানুষের কার্য ক্ষেত্রে সুবিধা অনুযায়ী তা পরিবর্তনশীল.।।।
এবং সেটাই হয়ে আসছে ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্যরি, অপরিস্কার ধারণা
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ওকে, সংবিধান সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিস্কার নয় বলে ধরে নিচ্ছি
ইয়েস।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংবিধান সম্পর্কে ধারণা থাকলে, পার্লামেন্ট, এমপি, বিল, আইন, প্রেসিডেন্ট ও সুপ্রীমকোর্টের উপর নাগরিকের ধরণা বাড়বে।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যে-কোনো দেশ সদ্য স্বাধীন হওয়ার সাথে সাথেই নতুন সংবিধান বা নতুন আইন তৈরি করা সম্ভব হয় না। সচরাচর একটা নির্বাহী আদেশ, বা পিও (প্রেসিডেন্ট'স অর্ডার), ইত্যাদি দিয়ে আইন শৃঙ্খলা চলমান রাখা হয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা তা হলো, বলা হয়- দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে যেসব আইন এ ভূ-খণ্ডে বলবৎ ছিল, তার প্রযোজ্য অংশ কার্যকর থাকবে যতদিন পর্যন্ত নতুন আইন প্রণয়ন করা না হয়। আমাদের সব আইনের ভিত্তিমূল হলো ব্রিটিশ ইন্ডিয়ায় প্রয়োগকৃত আইন; ওখান থেকে পাকিস্তান এবং পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ। একটা দেশের নতুন সংবিধান রচনার সময় সাবেক সংবিধান, যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ স্বাধীন হলো, জনগণের স্বপ্ন ও চাহিদা, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করা হয়। সংবিধান রচনা 'বাংলাদেশের বর্ষাকাল', 'আমার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা' জাতীয় রচনা নয়; এর জন্য একটা প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয়। বিভিন্ন স্তরে এর নানাদিক নিয়ে পর্যালোচনা হয়। সংবিধানকে দেশের বিভিন্ন ইস্যুর ভেতর দিয়ে চালিত করে ওগুলো কোয়ালিফাই করে কিনা তা দেখতে হয়, সংসদীয় কমিটি ও সংসদের নিকট বহুবার উপস্থাপন ও পর্যালোচনা করা হয়। ড কামাল হোসেন প্রণেতা কমিটির সভাপতি ছিলেন, সভাপতির ক্রেডিট বা ডিসক্রেডিটটুকু তাঁর, কিন্তু সমস্ত ক্রেডিট যেমন তার না, ডিসক্রেডিটও না।
আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের নানাক্ষেত্রেই টেকনোক্রেটদের দ্বারস্থ হতে হয় একটা ফুলপ্রুফ সিস্টেম বা পলিসির জন্য। আমলাতান্ত্রিক অনেক জটিলতা থাকে যেগুলো হয়ত নেতারা অবগত নয়। আমলাদের দাপ্তরিক অভিজ্ঞতা অনেক বেশি থাকায় বেশ কিছু ক্ষেত্রে তাদের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। এটা শুধু বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটেই সত্য না, সব দেশের জন্যই।
সংবিধান দু-এক লাইনে প্রকাশ করার বিষয় না। যারা আইন পড়েছেন তারা জানেন এর উপর কী পরিমাণ গবেষণা করতে হয়। এটা একটা স্থিতিশীল এবং চলমান পরিস্থিতির সম্মিলিত দলিল।
আমেরিকার ১০ম শ্রেণির ছাত্র কেন, আমেরিকার শ্রেষ্ঠ ইন্টেলেকচুয়ালও এ দেশ কেন, অন্য কোনো দেশেরই সংবিধান লিখতে পারবে না। একটা দেশের সংবিধান লেখার জন্য সেই দেশের নাড়ি-নক্ষত্র জানা অপরিহার্য। সম্ভব হলে এসব প্রসিডিউরের উপর আপনার জন্য একটা কোর্সের ব্যবস্থা করতাম।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি নিজ ভাষায়, আকারে ইংগিতে অনেক কিছুই বলতে চেয়েছেন; কিছুটা সঠিক, বেশীর ভাগই বেঠিক।
সংবিধান আইনের বই নয়।
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু,
আপনি যেহেতু পোস্টটি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে টুকলি করতে বারন করেছেন, কাজেই আমার দৃষ্টিতে সংবিধান হল,
প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানের একটা সুনির্দিষ্ট নির্দেশকা থাকে। প্রতিষ্ঠানের সকল সভ্য সেই নির্দেশকাকে সম্মান জানাতে বাধ্য। কেউ যদি নির্দেশকাকে অমান্য করে তাহলে প্রতিষ্ঠান বিরোধীতার তকমা পেয়ে ঐ সভ্যকে সতর্ক করা হয় অথবা তাকে প্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কার করা হয়।
একটা সুনির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে রাষ্ট্রও একটি প্রতিষ্ঠান । এহেন রাষ্ট্র নামক প্রতিষ্ঠানেরও একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশকা আছে। যে নির্দেশকাকে ঐ রাষ্ট্রে বসবাসকারী সকল সভ্য মানতে বাধ্য। যাকে ঐ রাষ্ট্রের সংবিধান বলে। প্রতিষ্ঠান বিরোধীতার কারনে কোনও সভ্যকে সংশ্লিষ্ট সংস্থা বহিষ্কার করতে পারে, যেখানে ঐ সভ্যের সামাজিক বা আর্থিক ক্ষতি বা সম্মানহানি নাও ঘটতে পারে। কিন্তু সংবিধান বিরোধীতার তকমা পেলে সে রাষ্ট্র বিরোধী বা দেশদ্রোহীর মত মারাত্মক আইনী মারপ্যাঁচে পড়বে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতিষ্ঠানের নির্দেশকা'কে বলে "বাই'ল" ।
আপনি বলেছেন, "এহেন রাষ্ট্র নামক প্রতিষ্ঠানেরও একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশকা আছে। যে নির্দেশকাকে ঐ রাষ্ট্রে বসবাসকারী সকল সভ্য মানতে বাধ্য। যাকে ঐ রাষ্ট্রের সংবিধান বলে। "
রাষ্টের ক্ষেত্রে "নির্দেশিকাকে" সংবিধান বলা হয়; তবে, নাগরিককে "সংবিধান" মেনে চলতে হবে, এটা ভুল; শুদ্ধ হবে, নাগরিককে "আইন" মেনে চলতে হবে; সংবিধান মেনে চলতে হয়, আইন প্রনয়নের সময়; আইন প্রনয়ন নাগরিকেরা করে না, করে পার্লামেন্ট সদস্যরা।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: “সংবিধান হল এমন একটি জীবন পদ্ রাষ্ট্র তার নিজের জন্য বেছে নিয়
— এরিষ্টটল সংবিধান মূলত ওই এলাকার আচার আচরণ, পুরোনো রীতি, ধর্ম বিশ্বাস কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে। (((লিখিত অলিখিত দুই ধরনের সংবিধান আছে।) আবার পরিবর্তন শীল ২)অপরিবর্তন শীল
আমেরিকাতে বহু প্রাচীন নিয়ম আজো সংবিধানে স্থান পেয়েছে । এবং কি তা এই একুশ শতকেও পরিবর্তন হয়নি।
যুক্তরাজ্য এই অলিখিত সংবিধান। আবার সেটা এখনো পরিবর্তনীয়।আর এটা অনেক পুরাতন।
ব্রিটিশ সংবিধান একটিমাত্র দলিল নয় বরং তা হাজারো দলিলের মিলিত রূপ।
১ ব্রিটিশ সংবিধানের উৎস।
২ ব্রিটিশ সংবিধানের বৈশিষ্ট্য।
৩ শাসনতান্ত্রিক রীতিনীতি বা প্রথা।
ব্রিটিশ সংবিধানের উৎস
গ্রেট ব্রিটেনের সংবিধান একটি অলিখিত সংবিধান। এটি ইতিহাসের μমবর্ধমান বিবর্তনের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে। ব্রিটেনের সংবিধান কোন নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎসারিত হয় নি। এর একাধিক উৎস রয়েছে। ব্রিটেনের সংবিধান অলিখিত হলেও এর কিছু কিছু লিখিত অংশও রয়েছে। বাস্তবে, ব্রিটেনের সংবিধান লিখিত এবং অলিখিত উভয় প্রকার উপাদানের সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে। বস্তুতঃ একে লিখিত আইন এবং আচার ও প্রথার এক অপূর্ব সমন্বয় বলে উলে−খ করা যায়। নিুলিখিত ঐতিহাসিক উপাদানগুলো গ্রেট ব্রিটেনের সংবিধানকে গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে। যথাঃ
ব্রিটেনের সংবিধান লিখিত এবং অলিখিত উভয় প্রকার উপাদানের সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে।
ঐতিহাসিক সনদঃ
বিধিবদ্ধ আইনঃ বিচার বিভাগীয় সিদ্ধান্তঃ
প্রথা সমূহঃ ব্রিটেনে প্রথা সমূহ ও সংবিধানের অংশ।।।
আমাদের দেশেই সমস্যা। মন চাইলেই পরিবর্তন করে ফেলে।
যেমন মানুষ জামা পরিবর্তন করে।।। ৪৮বছর হয়েছে এর মঝেই বারংবার একই আলু একবার ভর্তা করে একবার ভাজি করে
আরেকবার মসলা দিয়ে ভুনা করে।।। ফাইজলামি
এটা সাধারণ হিসেবে বললাম। আরো বিস্তারিত বলতে গেলে
আমাকে সময় নিতে হবে।।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি কপিপেষ্ট করেছেন?
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
সংবিধান আইনের বই নয়। - সকল আইনের ভিত্তিই হলো সংবিধান।
৩ নম্বরে যেটা বলেছেন, আমার মতে, সংবিধান হলো, কোন রাজনৈতিক তত্বের অধীনে নাগরিকের অধিকার, দায়িত্ব ও রাস্ট্র পরিচালনার রূপরেখা, রোডম্যাপ। - এটা আন্দাজে বললেও ঠিকই বলেছেন। তাহলে আমার কথাগুলো বুঝলেন না কেন? বুঝে থাকলে তো বেশির ভাগই বেঠিক বলতে পারতেন না আসমান থেকে মাটির মর্ত্যে নেমে আসুন
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "সকল আইনের ভিত্তিই হলো সংবিধান। "
-এটা সঠিক।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়,
প্রতিমন্তব্যে আবার আসা। আমার ধারনা আইনকে এনশিওর করে সংবিধান। পার্লামেন্টে কোনও বিল সম্মতি পেলে আইনে পরিনত হয়, কিন্তু তার রক্ষাকবচ সংবিধান। যে কারনে আইনকে সুরক্ষিত করতে পার্লামেন্টে বিভিন্ন ধারায় বা উপধারার মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করা হয়।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন আইন যদি সংবিধানের মুলনীতির সাথে সাংঘর্ষিক হয়, সেই আইন পাশ করা যাবে না; সংবিধান আইনকে রক্ষা করে না, কিছু করে না।
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি মাঝখানের ওই লাইন টুকু। বললাম ই লিখার ইচ্ছা নাই। সময় লাগিবে।আমি ওই টুকু কপি মেরেছি।।।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে, যেহেতু বৃটিশের "সংবিধান নেই" এটুকু বুঝেন; আবার, আইন ও সংবিধান যে, এক নয়, সেটা বুঝেন; তা'হলে, জেনেরিক সংবিধান সম্পর্কে আপনার ধারণা আছে।
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: সংবিধান বলতে আমি, রাষ্ট্রায়ত্ত সকল প্রকার আইনের একত্রীকরণ বুঝি। যে আইনগুলো হওয়া উচিৎ শুধুমাত্র এবং শুধুমাত্র জনমানুষের কল্যাণ এবং সঠিক পথে (সঠিক পথ কোনটা এ ব্যপারে বলতে গেলে অনেক বড় কিছু একটা লেখা হয়ে যাবে, একলাইনে বললাম বলে সেটার সম্পর্কে আর বললাম না।) মানুষকে পরিচালনা করার জন্য।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আইন আলাদা একটি এনটিটি; আইন প্রনয়ন করা হয় প্রয়োজনে; আইন প্রনয়ন করার সময়, সংবিধান মেনে আইন করতে হয়; সংক্ষেপে, এমন কোন আইন প্রনয়ন করা যাবে না, যা সংবিধানের সাথে কোনভাবে সাংঘর্ষিক।
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমার মতে সব দেশের সংবিধান এক করার কোন মানে নাই। আর ব্রিটেনে যেমন নিজেদের পরিবেশ ইতিহাস এসব নিয়ে সংবিধান করেছে তেমন আমাদের করা উচিত। দেখুন মরু এলাকার মানুষ আর নাতিশীতোষ্ণমণ্ডল এর মানুষের আচরণ যেমন এক নয়। তেমনি বাঙালি আর ইংরেজ জাতির এক নয়। এখন
কথা হল পাকিস্তান বা মরু এলাকায় গঠনতন্ত্র একটা প্রহসন মাত্র। কারন তারা গরম মেজাজের লোক।
আবার ব্রিটেনে তাদের অন্য রকম।
আর আমাদের দেশে।
একটু ভেবে দেখা দরকার।
অন্য দেশের সংবিধান পড়ে কামাল সাহেব যে কপি পেস্ট করেছে তা আমার ওই কম্যান্ট এর মতোই দূষণীয়।।।
আমাদের মানুষ আসলে কেমন তা দেখে সংবিধান রচনা করার দরকার ছিলো ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংবিধানের কথা বলতে গিয়ে, মানুষকে ক্লাইমেট, অন্চল, এভাবে না দেখে, পলিটিক্যাল সিসটেমে ভাগ করলে ভালো; যেমন: অথোরিটারিানিজম, ডেমোক্রেটিক, রাজতান্ত্রিক; এই ৩ সিস্টমে, কিংবা গণতান্ত্রিক, রিপাবলিকান, সোস্যালিষ্ট, জাতীয়তাবাদী, রাজতান্ত্রিকে ভাগ করলে, সংবিধানের ভাগগুলো পরিস্কার হয়ে উঠবে।
১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সংবিধান: সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি ।।
এক লাইনে জবাব দিয়েছি ।।
আর আপনার পোষ্টে লাইক নিয়ে যাইয়েন +++,
ব্লগারগণ সংবিধান সম্পর্কে কতো জ্ঞান রাখেন দেখা যাবে আজকে মনে হচ্ছে !!!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
"বিজ্ঞপ্তি" শব্দটা এখানে না রাখলেই ভালো হতো; আরো সোজা হতো, যদি বলা হয় রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য, নাগরিকের অদিকার ও কর্তব্যের মুলনীতি, রূপরেখে, রোডম্যাপ; ইহার সাথে সমন্ময় রাখে আইন প্রনয়ন করতে হবে।
১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: নাগরিকের জন্য অন্ন,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে সংবিধানে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "নাগরিকের জন্য অন্ন,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে সংবিধানে। "
-নাগরিকের জন্য অন্ন,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা নিশ্চিত করার কথা "বলা হয়ে থাকে" সংবিধানে।
১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: সংবিধান নির্ণয় করতে সহজ একটা কথা বলি।
আপনি যদি বাঘের খাবার গরুর জন্য বরাদ্দ করেন।
আর গরুর খাবার সিংহকে খেতে দেন খাবে?না।।
আর হাতির খাবার টিয়া পাখিকে খাওয়ান।।।।
ওহ না।। আপনাকে চিরিয়াখানা থেকে বাহির করে দেয়া হবে।।।।।
যান আপনার চাকরি করার দরকার নাই
।।
ঠিক তেমন
সব দেশ আর জাতির জন্য এক সংবিধান লিখা। আর তা প্রয়োগ করাও বোকামি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি মানুষের জাতিত্ব, বর্ণ, ইত্যাদির উপর মিল, বেমিল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেছেন। আসলে, সব মানুষের, সব জাতির মৌলিক অধিকার একই রকম: শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা, বাসস্হান। মৌলিক অদিকার সংরক্ষণই সংবিধনাের বড় ভুমিকা।
১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: রাষ্ট্র পরিচালনার সুবিধার জন্য, রাষ্ট্র কিভাবে পরিচালিত হবে, রাষ্ট্রের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং রাষ্ট্রের সাথে নাগরিকের সম্পর্ক ইত্যাদি এসব বিষয় নিয়ে সংবিধান রচিত হয়।
একটা রাষ্ট্রে সংবিধান থাকতেই হবে এমন নয়, তবে থাকলে ভাল ও সুবধিার বিচারে সব রাষ্ট্রই একটা সংবিধান প্রণয়ন করে এবং সময় ও অবস্থা প্রেক্ষিতে সেটা পরিবর্তনও করে। সংবিধান পরিবর্তন করতে হলে তারও কিছু নিয়ম কানুন মানা হয় এবং সেটা সংবিধানেই লেখা থাকে।
সংবিধান অনেক প্রকার হতে পারে যেমন, ১. লিখিত ২. অলিখিত. ৩. সুপরিবর্তনীয়. ৪. দুষ্পরিবর্তনীয়।
বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর সংবিধান প্রণয়ন করা হয়। এবং পরবর্তীতে অবস্থা ও প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় তার ধারা উপধারা এবং নতুন সংযোজন হয়ে এ্যামেন্টম্যান্ট হয়ে আসছে।
আপনি ড.কামাল প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন সেটা আমার কাছে কিছুটা উদ্দেশ্যমুলক মনে হল। ড.কামাল যা পেরেছেন করেছেন ভুলভ্রান্তি হবে স্বাভাবিক। সমস্যা হল জাতির পিতা ভুলভ্রান্তি করতে পারেন সেটা অনেকেই মেনে নিতে পারেননা। ড.কামাল ভুল করে থাকলে জাতির পিতারও ভুল হল তাকে নির্বাচন করে। তাই সংবিধান প্রসঙ্গ যখন আনা হল সেটা একটা বৃহৎ ব্যাপার, আপনা উচিত ছিল সংবিধান পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকা কিন্তু কামাল প্রসঙ্গ এনে আলোচনা সংকুচিত হল এবং আপনি আলোচনাকে ডুমিনেট করার চেষ্টা করেছেন বলে মনে হল।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, ": রাষ্ট্র পরিচালনার সুবিধার জন্য, রাষ্ট্র কিভাবে পরিচালিত হবে, রাষ্ট্রের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং রাষ্ট্রের সাথে নাগরিকের সম্পর্ক ইত্যাদি এসব বিষয় নিয়ে সংবিধান রচিত হয়। "
-এটা আংশিক ডেফিনেশন; ড: কামাল সাহেবের সাথে পুরোপুরি মিলে গেছে; বাদ পড়েছে নাগরিকের অংশ।
১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: "সংবিধান এমন কিছু যেটাতে রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের অধিকার, চাওয়া পাওয়া নিয়ে বলা থাকবে। ক্ষমতাসীন সরকার বা রাস্ট্র পরিচালকরা সেটা মেনে রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন।"
-- বাংলাদেশের সংবিধান আমারো সম্পূর্ণ পড়া হয়ে ওঠেনি। প্রয়োজন হলে, দুএক পৃষ্ঠা পড়েছি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো ডেফিনেশন
১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
হবা পাগলা বলেছেন: সংবিধান হচ্ছে নাগরিকের অধিকারের সনদ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার নিয়ম নীতি
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক
২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @সংবিধান সম্পর্কে আপনি যা যা জানেন, বুঝেন, সেটাবলুন
(এখন মন্তব্য করুন, সংবিধান সম্পর্কে আপনি যা যা জানেন, বুঝেন, ২/১ লাইনে সেটা বলুন। উইকি মুইকি দেখলে সেটা হবে প্রশ্নফাঁসের সমান।)
এটা কি দুলাইনে বলার বিষয়?
(একটা জোকস শুনুনঃ
দশ বছর আমেরিকা থাকার পর দেশে এসে বন্ধুরা জানতে চাইলো, দোস্ত আম্রিকা কেমন? এক লাইনে বল?
উত্তরঃ খুব ভালো...)
আমার পুরো সংবিধান পড়া আছে, এর মূলনীতি/বিষয়বস্তু ঠিক আছে। সমস্যা হল, এসব ঠিকমত প্রয়োগ করা হয় না।
দ্বিমত থাকলে রাতে পড়াশানা করে আসবেন। তোতা পাখির বুলি আমার পছন্দ নয়।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কমেন্টের উপরের কমেন্ট সঠিক! আপনার ডেফিনেশন কই?
২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
যেদেশে সংবিধানের কোন মূল্যায়ন নাই। সেখানে সংবিধান ডাস্টবিনের পেলে রাখা নবজাতক।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে নাগরিক অধিকার নিয়ে এখনো "বড় ধরণের বিল আসেনি পার্লামেন্টে"; ফলে সংবিধানের মুল উদ্দেশ্য কাজে লাগছে না; উহা শুধু ভোটের সময় বেশী ব্যবহৃত হচ্ছে।
২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সংবিধান ৬৫ পৃষ্ঠার একটা বই যেটা উত্তর পাড়ার বসগণ তাদের প্রয়োজন মোতাবেক ব্যবহার করেন। উহা জনগণকে কিছু দেয় না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সংবিধান অনুসরণ করে, মানুষের মৌলিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করার কোন প্রচেষ্টা আজও করা হয়নি
২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
চোখেরে কাঁটা বলেছেন: আমাদের সংবিধান যেটা তার যথাযথ প্রয়োগ হলেই অনেক। আমাদের সংবিধান নামে মাত্র আছে। ইহা যথাযথ প্রয়োগ নেই। রাষ্ট্র পরিচালনা যারা করে তারা সংবিধান মানে না, জানে না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকারগুলো নাগরিকদের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য কোন আইন আজও করেনি;ফলে, আমাদের সংবিধানের ব্যবহার হয়নি বললেই চলে।
২৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সংবিধান সম্পর্কে ধারণা থাকলে, পার্লামেন্ট, এমপি, বিল, আইন, প্রেসিডেন্ট ও সুপ্রীমকোর্টের উপর নাগরিকের ধরণা বাড়বে।
“সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান প্রতিটি নাগরিকের পবিত্র কর্তব্য।” কারণ, আমরা যদি সংবিধান রক্ষা না করি সংবিধান আমাদের রক্ষা করবে কিভাবে!
শুভ দুপুর!
বাংলাদেশের সংবিধান
আজকের অধ্যায়: তৃতীয় ভাগ - মৌলিক অধিকার
আজকের অনুচ্ছেদ: ৩৮।
অনুচ্ছেদের নাম: সংগঠনের স্বাধীনতা
“জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার স্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে সমিতি বা সংঘ গঠন করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকিবেঃ
তবে শর্ত থাকে যে, কোন ব্যক্তির উক্তরুপ সমিতি বা সংঘ গঠন করিবার কিংবা উহার সদস্য হইবার অধিকার থাকিবে না, যদি-
(ক) উহা নাগরিকদের মধ্যে ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করিবার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়;
(খ) উহা ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জন্মস্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি করিবার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়;
(গ) উহা রাষ্ট্র বা নাগরিকদের বিরুদ্ধে কিংবা অন্য কোন দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গী কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়; বা
(ঘ) উহার গঠন ও উদ্দেশ্য এই সংবিধানের পরিপন্থী হয়।”
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে, আপনি মনে হয়, আমাদের সংবিধানের থেকে মৌলিক অধিকারের ছোট একটা অংশ তুলে দিয়েছেন, ভালো।
২৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
হাসান রাজু বলেছেন: কিছু নিয়ম, নীতি, আদর্শ যেগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে রাষ্ট্র চলবে। পরবর্তীতে যে কোন নীতি নির্ধারণে বা কোন আইন প্রনয়নে বা কার্যকলাপে ঐ বিষয়গুলোর সাথে সাঙ্ঘরসিক হয় এমন কিছু পরিত্যাগ করা হবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ডেফিনেশন ৫০ ভাগ সঠিক; রাষ্ট্র আছে, নাগরিক নেই।
২৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ওকে, আপনি মনে হয়, আমাদের সংবিধানের থেকে মৌলিক অধিকারের ছোট একটা অংশ তুলে দিয়েছেন, ভালো।
বাংলাদেশের সংবিধান
অধ্যায়: তৃতীয় ভাগ - মৌলিক অধিকার
আজকের অনুচ্ছেদ: ৩৭।
অনুচ্ছেদের নাম: সমাবেশের স্বাধীনতা
“জনশৃঙ্খলা বা জনস্বাস্থ্যের স্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হইবার এবং জনসভা ও শোভাযাত্রায় যোগদান করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকিবে।”
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো ফালতু অধিকার, গার্বেজ; এগুলো দিয়ে ড: কামাল সাহেব ৬৫ পৃষ্টা ভরে দিয়েছে; শিক্ষা বা চাকুরীর উপর কিছু পেলে, সেটা দিয়ে একটা পোষ্ট দেয়ার চেষ্টা করেন।
২৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: ইহা চৌদ্দবারের বেশী সংশোধিত হয়েছে
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নাগরিকদের মাঝে, বেশীরভাগ কবিরাই সংবিধান লংঘন করে থাকেন।
২৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জনগণের জানার মত বা মনে রাখার মত তেমন কিছু সংবিধানে নেই। ভাসা ভাসা যা মনে আসছে (উইকি মুইকি না দেখে) সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম যুক্ত আছে। রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলাম আছে। বিচারকদের অপসারণ ক্ষমতা সাংসদদের হাতে ছিল তা বাতিল করা হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছে...
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংবিধানকে আইন প্রনয়নের রূপরেখাও বলা চলে; তবে, উহা জনতার অধিকারের সনদ ও রাষ্ট্র চালনার রোডম্যাপ।
২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রাষ্ট্রের সর্বোচ্য আইন হচ্ছে সংবিধান; এর আলোকেই দেশ চলে। বাংলাদেশের সংবিধান যুক্তরাজ্য ও ভারতের সংবিধানের আলোকে রচিত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
যুক্তরাজ্য ছিল কলোনিয়েল সিস্টেমের ও ক্যাপিটেলিজমের বাবা, আমাদের সংবিধান কি করে তাদের মত হতে পারে?
৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একটি দেশ কিভাবে চলবে, তার ক্যাটালগ হচ্ছে সংবিধান।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটাও একটা মোটামুটি ধারণা, কাছাকাছি
৩১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮
নীলপরি বলেছেন: অনেকেই বলে দিয়েছেন । খুব বেশী জানি না । বলছি না । সংবিধান মেনেই দেশ চালানো উচিত যা বেশীরভাগ সময়ই হয় না ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার কলাগাছেরা পার্লামেন্যটে কোন বিল আনে না; ফলে, সংবিধান মৃত।
বেগম জিয়া জানেন যে, বিল শুধু টেলিফোন ও বিদ্যুতের জন্য দিতে হয়।
৩২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমি তেমনকিছু জানিনা, যখন যেখানে পড়ি সেখানে কিছু শিখি।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংবিধান সম্পর্কে উইকিপেডিয়াতে পড়ে নিয়েন; সংবিধান হলো, আইন প্রনয়নের জন্য মুলনীতি, রূপরেখা, রোডম্যাপ; দেশে এমন কোন বিল আনা যাবে না, এমন কোন আইন পাশ করা যাবে না, যা সংবিধানের নীতির পরিপন্হি।
সংবিধান, জাতি গঠন, নাগরিকের অধিকার, কর্তব্যের সনদ ও রাষ্ট্র চালনার রূপরেখা।
৩৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
বিষাদ সময় বলেছেন: "সংবিধান হল কোন রাষ্ট্রের দর্শন, পরিচালনার সংক্ষিপ্ত এবং সর্বোচ্চ নিয়ম নীতি"
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সর্বোচ্চ নিয়ম বলা সম্ভব।
৩৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
সংবিধান এবং আইন দেশে ডিকশনারী বা লেজার আকারের বইয়ে আছে - থাকুক। প্রয়োজন হচ্ছে তার প্রয়োগ বা প্রয়োগের ব্যাবস্থা দেশে সুনিশ্চিত কি না ? আমি-আপনি-আমরা কতোটা সংবিধান/আইন মেনে চলি !!! ???
১ টি উদাহরন দিবো আশা করি এর বেশী উদাহরনের প্রয়োজন নাই । ***একটি ম্যাচের কাঠির জন্য বা অবহেলা করে সারাদিন গ্যাসের চুলা জ্বলছে - এখানে কি দেশের সংবিধান, আইন, গ্যাস মন্ত্রনালায়, গ্যাস কোম্পানী - বাসায় এসে বাল্যশিক্ষা দেবে ? গ্যাস ব্যবহারে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার যদি বাসায় থাকে - তৈরি হবে বাসায় আইন, সংবিধান, ন্যায়, নিয়ম, নীতি, ব্যাবহার, অপব্যাবহার, বিশ্লেষণ ইত্যাদি-ইত্যাদি । সংবিধান, আইন আমাদের কাছে বাসার দেশের সরকারী গ্যাসের মতো তাই আমরা অজ্ঞ ।
দেশে সংবিধান/আইন যদি বাসায় ব্যাবহারের এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের মতো করা হয় - তাহলে সরকারের, আইনের, আমার, আপনার চাকা ঠেলতে হবে না - দেশের জনগণ নিজে নিজে চাকা ঠেলবে !!! তবে কথা থেকে যায় বাংলাদেশের মানুষ তা সহ্য করতে পারবে তো - নাকি বৃটিশ শাসন নাম দিয়ে দেবে !!!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার যখন কোন ব্যাপারে যেকোন লেভেলে সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাকে সংবিধানের সাথে মিলিয়ে দেখা হয়; সাধারণ মানুষ সংবিধান লংঘন করার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে, সাধারণ মানুষের জীবন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
৩৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৮
ল বলেছেন: টাকা আর ক্ষমতার স্বাদ পেতে
বৃহত্তর পরিসরে দেশের ও জনগণের সাথে কৌশলে সংবিধান লংগন
কোন ক্রাইম না হয়ে যেটি লালন করা হয়
তাই উওম সংবিধান।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংবিধান লংঘিত হলে, সুপ্রীম কোর্ট ব্যবস্হা নিতে পারে।
৩৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০০
নষ্টজীবন® বলেছেন: ভালো বিষয়ে আলোচনা করেছেন, সংবিধান সম্পর্কে জানা সকল নাগরিকের প্রয়োজন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
নাগরিক শামীম ওসমান, নাগরিক পিন্টু, নাগরিক ইলিয়াস আলী, নাগরিক বেগম জিয়ারা এই জন্মে এসব বুঝবেন না, হয়তো!
৩৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৭
পিকো মাইন্ড বলেছেন: সংবিধান জেনে কি লাভ? জননেত্রী শেখ হাসিনা যা বলবে তাই সংবিধান।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিতরা কিছু জানেন না বলেই জননেত্রীরা ৩৭ ও ৩৫ বছর রাজনীতি করছেন
৩৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩২
রাফা বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে সংবিধান ,আমার, আপনার ,সকল নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষা কবচ সংবিধান।এর আলোকেই পরিচালিত হবে দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সহ সকল কিছু।কিন্তু দুঃখের সাথে বলছি এর ঠিক বিপরীতটাই করা হয় সকলের সাথে।
ধন্যবাদ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার দেয়া ডেফিসনেশন গ্রহনযোগ্য
৩৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সংবিধানের সবকিছু পুরোপুরে বাস্তবয়না হয়না।
তাই সংবিধান প্রণয়ের সময় সবদিক বিবেচনা করা উটিৎ।
একটি দেশ ও তার জনগণকে পরিচালনা ও রক্ষার জন্য যে বিধি বিধান রচিত হয় তাই সংবিধান একেবারে সংক্ষিপ্ত অর্থে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার শেষ লাইনটা সঠিক।
সংবিধান প্রনয়নের সময় জাতির সব প্রফেশান'এর মানুষের প্রতিনিধি থাকার দরকার ছিলো; আমাদের সংবিধান টাজুদ্দিন সাহেবের অধীনে হলে, এর থেকে ভালো হতো।
৪০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
সূর্যালোক । বলেছেন: জানার সীমা খুব কম আমার। জানা দরকার।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
উইকিপেডিয়া আপনাকে সাহায্য করবে; ব্লগ আপনার ধারণাকে রিফাইন করতে সাহায্য করবে।
৪১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮
ফাহিমা জেরিন জেবা্ বলেছেন: আমাদের দেশে এখন ও সংবিধানের সুষ্ঠু বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ড: কামাল সাহেব ভালো সংবিধান লেখেননি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচুর টাকা/ক্ষমতা থাকলে সংবিধানের তোয়াক্কা না করলেও চলে।