নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবী কিভাবে ধ্বংস হবে, কে কিভাবে ইহা ব্যাখ্যা করছেন?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩



একটা স্বাভাবিক লজিক হলো, পৃথিবী যে প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হয়েছে, তার বিপরিত প্রক্রিয়ায় উহা ধ্বংস হবে! কোন প্রক্রিয়ায় পৃথিবী নামক গ্রহটি সৃষ্টি হয়েছে বলে আপনার ধারণা? এই গ্রহের সৃষ্টি সম্পর্কে আপনার যেই ধারণা, উহার ধ্বংস নিয়ে আপনার ধারণা অনেকটা সেই রকম, বা কাছাকাছি হবে।

পৃথিবীর সৃষ্টি সম্পর্কে কোন ব্যাখ্যাটি আপনি সহজে বুঝেন ও আপনার কাছে গ্রহনযোগ্য? বিশ্বের সব মানুষ, সব জাতি জ্ঞানের দিক থেকে একই লেভেলে নন, কেহ স্যাটেলাইট বানাচ্ছেন, কেহ উহা কিনছেন, অনেকের কাছে স্যাটেলাইট কেনার পয়সা নেই; সবাই কিন্ত একই ব্যাখ্যা দিচ্ছেন না, বা একই ব্যাখ্যা বুঝবেনও না; আসলে, এই ব্যাপারে, সবার বুঝার ক্ষমতা একই লেভেলে নেই!

পৃথিবীর সৃষ্টি কিভাবে হয়েছে, কোন জাতি দেখেননি; ইহার ধ্বংস কিভাবে হবে, কেহ দেখবেন না; মানব সমাজের শুরু থেকেই নিশ্চয়ই, পৃথিবীর সৃষ্টি ও ধ্বংস নিয়ে মানুষ নিজের লব্ধজ্ঞান থেকে ব্যাখ্যা দিয়ে আসছেন; সেসব ব্যাখ্যা মানুষের জ্ঞানের পরিসর বৃদ্ধির সাথে, সময়ের সাথে রিফাইন হয়ে আসছে; সামনের দিন গুলোতে এই ব্যাখ্যা আরো রিফাইন হবে, এতে আরো ভাবনা যোগ হবে। তবে, মানুষ যখন মানুষ চাঁদে যেতে সক্ষম হয়েছেন ও অন্য গ্রহে নিজেদের নির্মিত যান পাঠাতে সক্ষম হয়েছেন, এই সময়ের ব্যাখ্যাগুলো প্রায় পরিপুর্ণতা পেয়েছে বলে ধরে নেয়া সম্ভব।

পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে সুর্য নামক তারকাটির দেহ থেকে; উহা ৪.৫ বিলিয়ন বছরের বিবর্তনের মাঝ দিয়ে গিয়ে, আজকের এই অবস্হায় আছে; এই অবস্হা থাকবে না আরো ২/১ বিলিয়ন বছর পর, তখন অনেক বদলে যাবে। সুর্য নামক তারকাটির সৃষ্টি হয়েছে ৪.৬ বিলিয়ন বছর আগে, উহার সেন্টারে হাইড্রোজেন গ্যাস জ্বলছে, সেখান থেকে আলো ও তাপ উৎপাদন হওয়ায়, পৃথিবীতে জীবনের সৃষ্টি হয়েছে।

কারা কিভাবে এসব হিসেবে করে বের করছে? যাঁরা রেল-ইন্জিন বানায়েছেন, যাঁরা গাড়ী বানায়েছেন, যাঁরা উড়োজাহাজ বানায়েছেন, যাঁরা ১২০ তলা বাড়ী বানায়েছেন, যাঁরা রেডিও টেলিভিশন বানায়েছেন, যাঁরা কম্প্যুটার বানায়েছেন, যাঁরা এসব অংক জানেন, যাঁরা এসব জ্ঞানের অধিকারী তাঁরাই এসব হিসেব করছেন। আমরা আকাশে স্যাটেলাইট পাঠায়েছি; কিন্তু উহা আমরা বানাইনি; কারণ, আমরা সেইসব অংক, সেইসব পদার্থ বিজ্ঞান জানি না। আমরা সেইসব অংক জানি না বলে, আমাদের স্যাটেলাইট কি মিথ্যা হয়ে গেছে, আকাশে উড়ছে না?

সুর্যের সেন্টারে হাইড্রজেন জ্বলে, উহা ভয়ংকর ভয়ংকর উত্তপ্ত হিলিয়াম গ্যাসে পরিণত হচ্ছে ও সুর্ষের চারিদিকে জমা হচ্ছে, এ্তে সুর্যের আয়তন ও আকর্ষণ ক্ষমতা বাড়ছে; একই সাথে সুর্যের প্রখরতা বাড়ছে প্রতি বিলিয়ন বছরে শতকরা ১০ ভাগ; এতে একদিন সুর্য তার কাছাকাছি গ্রহগুলোকে নিজের বুকে টেনে নিতে পারে। অথবা সুর্য নিজেই জ্বালানীর অভাবে নিবে যাওয়ার অবস্হার দিকে গেলে সৌরজগতের গ্রহগুলো কক্ষচ্যুত হয়ে মহাশুন্যে ভাসতে গিয়ে ধ্বংস হবে। এই মহাবিশ্বের অন্য কোন তারকার ধ্বংসের সময়, উহার কোন গ্রহ, উপগ্রহ কক্ষচ্যুত হয়ে আমাদের সৌরজগতে ঢুকে আমাদের সৌরজগতের ভারসাম্য নষ্ট করলে, বা আমাদের গ্রহের সাথে ধাক্কা খেলে, আমাদের গ্রহের পতন হতে পারে।

মানব জাতি আমাদের গ্রহের ধ্বংস দেখার সম্ভবনা নেই বললেই চলে; কারণ, সৌরজগতে পরিবর্তন ঘটছে মিলিয়ন, বিলিয়ন বছর পরে; মানুষ মাত্র ৩/৪ লাখ বছর এই গ্রহে আছেন, হয়তো আরো আরো আধা মিলিয়ন বছর টিকে থাকতে পারেন; এই সময়ের মাঝে আনবিক বিস্ফোরণ, জেনেটিক সমস্যা, পরিবেশ দুষণের কারণে, বায়ুমন্ডলের পরিবর্তনের ফলে মানব জাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Reverse Engineering

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেই প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হয়েছে, উহার বিপরিত প্রক্রিয়ায় ধ্বংস হবে।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লজিক্যাল পোস্ট। পৃথিবীসহ অন্যান্য গ্রহের ধ্বংস বিষয়ে আপনার বক্তব্য সমর্থন করি। এরকমটাই হবার কথা। আর মানুষ যেমন এর সৃষ্টি চোখে দেখেনি, তেমনি এর ধ্বংসও দেখতে পাবে না। কারণ, নিঃসন্দেহে মানুষ নিজেদের কৃতকর্মের জন্য অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ভাবনা সঠিক

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩২

হিংস্র ঈগল বলেছেন: মানব জাতি অবশ্যই একদিন ধ্বংস হবে। এই বিষয়ে কোন দ্বিমত নেই। কিভাবে ধ্বংস হবে সেটাই আসল ব্যাপার। কেউ কেউ ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স দিচ্ছেন আবার কেউ বিজ্ঞানের। সময়ই আমাদের বলে দেবে কোনটা সঠিক। লেখাটা ভালো লেগেছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানব সমাজের শুরু থেকেই এসব ভাবনা ছিলো; তবে, শুরুর দিকের ভাবনাগুলো অনেকটা মিথ হিসেবে জন্ম নিয়েছিলে, এবং আজকের ভাবনার তুলনায়, সেগুলো খুবই প্রিমিটিভ ধরণের; কিন্তু একটা সময়ের জন্য সেগুলোও গ্রহযোগ্য ছিলো

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ৬৯ সালের পর মানুষ কেন চাদে যাইনি? নাকি কখনোই চাদে যেতে সক্ষম হয়নি?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওখানে মানুষ পাঠানোর মত নতুন কোন কারণ নেই।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোষ্টে উলু বনে ধান গাছ লাগিয়েছেন। পোষ্ট পড়ে অনেকের টেনশন বেড়ে যেতে পারে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ব্যাপারে, মানুষের ধারণার লেভেল অনুসারে বিবিধ ব্যাখ্যা আছে; যে যেটা বুঝতে পারেন, সেটাই উনার জন্য গ্রহনযোগ্য

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনার এই লজিক গুলো আমাদের প্রিয় নবী(স) ১৫০০ বছর আগে দিয়ে গেছে। যেটাকে আমরা কেয়ামত নামে জানি। এবং শুধু পৃথিবী না সব সৃষ্টিই বিনাশ হবে আল্লাহর হুকুমে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, সেভাবে ধ্বংস হলে মানুষ উহা দেখার সুযোগ পাবেন।

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

নজসু বলেছেন:



কোন এক ৫ মে পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে রব উঠেছিলো।
কিন্তু হয়নি। এখনও পৃথিবী টিকে আছে।
তাই মনে হয় মানুষের আগ বাড়িয়ে কিছু বলা ঠিক নয়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৌর জগৎ আনুমানিক আরো ৪/৫ বিলিয়ন বছর টিকার সম্ভাবনা আছে; অনেক ৫ই মে আসবে যাবে।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

বলেছেন: চিন্তার যখন সুযোগ পাওয়াই গেল তবে একবার ভেবে দেখুননা,চেয়ে দেখুন প্রকৃতির দিকে, প্রকৃতিতে ঘটছে অহরহ প্রলয়, প্রাণী জগতে ঘটছে প্রাণবিয়োগ। মহাকাশে অহরহ ঘটছে বিস্ফোরণ, নিস্প্রান জগতে ঘটছে ক্ষয়। কোথায় প্রলয় নেই, প্রতিটি সৃষ্টিই এগুচ্ছে প্রলয়ের দিকে। তবে কেন বলবো মহাপ্রলয় ঘটবেনা। সবকিছু যখন একসাথে বিলয়ের পথে এগুবে তখনইতো ঘটবে মহাপ্রলয়। কখন তা ঘটবে আমরা জানিনা, হয়তো এখনই বা অসীম সময় পরে। ক্ষোদ বিজ্ঞানীরাইতো বলছেন,যদি কৃষ্ণ শক্তি থেমে যায় তবেই শুরু হবে মহাপ্রলয়। এখন প্রশ্ন হল কিভাবে থামবে কৃষ্ণশক্তির প্রবাহ,কি করে ধ্বংস হবে এই মহাবিশ্ব আর কতক্ষণইবা এই ধ্বংস প্রক্রিয়া চলবে? এই প্রসঙ্গে আমরা দেখবো আমাদের ধর্মগ্রন্থ কি বলে, বলাচলে পৃতিবীতে প্রবর্তিত প্রায় সকল ধর্মেই মহাপ্রলয়ের কথা রয়েছে।

পবিত্র গ্রন্থ কোরআনেও বিশেষভাবে বর্ণিত হয়েছে মহাপ্রলয়ের কথা।

সূরা আল আ’রাফ এ মহান আল্লাহ্ বলছেন,
7:187 আপনাকে জিজ্ঞেস করে, কেয়ামত কখন অনুষ্ঠিত হবে? বলে দিন এর খবর তো আমার পালনকর্তার কাছেই রয়েছে। তিনিই তা অনাবৃত করে দেখাবেন নির্ধারিত সময়ে। আসমান ও যমীনের জন্য সেটি অতি কঠিন বিষয়। যখন তা তোমাদের উপর আসবে অজান্তেই এসে যাবে। আপনাকে জিজ্ঞেস করতে থাকে, যেন আপনি তার অনুসন্ধানে লেগে আছেন। বলে দিন, এর সংবাদ বিশেষ করে আল্লাহর নিকটই রয়েছে। কিন্তু তা অধিকাংশ লোকই উপলব্ধি করে না।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার পর, ২/১ বিলিয়ন বছর প্রলয়ময় ছিলো পুরো সৌর জগৎ, তখন মানব জাতি ছিলেন না; সময় ছিল, পৃথিবীর চারিপাশে বরফের বেল্ট ছিল কয়েকবার; তবে, পৃথিবী ধ্বংস হয়নি; এখনকার পরিস্হিতিতে মানুষ হিসেবে করছেন যে, ইহা আরো ৪/৫ বিলিয়ন বছর থাকবে হয়তো।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: সমস্ত মানব জাতি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পরেও বিলিয়ন বছর পৃথিবী টিকে থাকবে তখন হয়তো পৃথিবীতে অন্যকিছু থাকবে। যাইহোক আমি বলবো মানব জাতি ভাগ্যবান যে ধ্বংস দেখবে না।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


২/১ বিলিয়ন বছর পর, পৃথিবী থেকে পানি হারিয়ে যাবে, তখন বেক্টেরিয়াও বিলুপ্ত হবে।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপাতত এগুলো নিয়ে বিজ্ঞানীরা ভাবছে। আমরা ছুটছি টাকার পেছনে। মাসের শেষ। বাড়িওয়ালাকে টাকা দিতে হবে ১০ তারিখের মধ্যে...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা বাড়িওয়ালার টাকা নিয়ে ভাবছি; বিল গেইটের যেই পরিমাণ টাকা আছে, উনি আমেরিকার নিউজা্র্সি রাজ্যের সব বাড়ী কিনতে পারবেন; তিনি আজকেও কম্প্যুটারের ভাষা শিখছেন, পড়ছেন।

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৫

রাকু হাসান বলেছেন:


অভিনন্দন স্যার পোস্টে ভিন্নতা আনার জন্য । যারা ভাবেন আপনি শুধু রাজনীতি’র টপিক নিয়েই লিখতে পারেন ,তাদের জন্য মোক্ষম জবাব । আপনার লজিকটি শক্তিশালী মনে হয়েছে অামার কাছে । অতীত ইতিহাস খেয়াল করলে কিন্তু আমরা এমনই আভাসই পাই । জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অতীতেও অনেক প্রাণী বিলুপ্ত হয়েছে কিন্তু যুগের যুগের পর মানুষ ঠিকে আছে ,আশাকরি শত সমস্যা মোকাবেলায় মানুষ ঠিকে থাকবে , বিজ্ঞানের আলোকে ।
আপনার স্বাস্থ্য ভালো আছে ?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাস্থ্যের কথা জানতে চাওয়ার জন্য ধন্যবাদ; আসলে, আমার চোখের সমস্যা আমার সকল কাজকর্ম স্হগিত রাখতে বাধ্য করছে; তবে, আশা করছি ভালো হয়ে যাবেো।

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

সনেট কবি বলেছেন: কোরআন মতে মানুষের মহা প্রলয় দেখার কথা। সুতরাং এটা বিশ্বাস করি যে আপনার হিসেব মিলবে না।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার নিজস্ব ধারণা ও বিশ্বাস আপনার ভাবনার জগত; বিশ্বের পৌনে ৮ বিলিয়ন মানুষের নিজস্ব ভাবনার জগৎ আছে।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮

সনেট কবি বলেছেন: মানুষের ভাবনার জগতেও ভুল থাকে। কারণ মানুষ মাত্রই ভুল আছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা মোটামুটি ভুলের মাঝে আছেন, বিশ্ব তাদের দেখছেন; ভুলকারীরা নিজের দেশে থেকেও কষ্ট করছেন, তারা নিজের মানুষকে কষ্ট দিচ্ছেন; সুইডেনের রাস্তায় পথশিশু নেই, আফগানিস্তানে মানুষর স্হায়ী চাকুরী নেই বললেই চলে, বাংলাদেশের মানুষ টাকা জমা রাখছে সুইজারল্যান্ডে; সৌদী তার নাগরিককে বিদেশে হত্যা করছে; যারা ভুল করছে, তারা ইহার পরিণাম ভোগ করছে।

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবী কি সত্যিই ধ্বংস হবে?
পৃথিবীর ধ্বংস হতে আর বেশি দিন নেই।
বিজ্ঞান বলে পৃথিবী ধ্বংশ হবে আবধারিত ভাবেই।

যেভাবে পৃথিবী ধ্বংস হবে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভিডিও দেখেছি, এটাও একটা সম্ভাবনা

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পৃথিবী ধ্বংস হবে তবে তার অনেক অনেক আগে মানুষ ‍বিলিন হয়ে যাবে, আপাতত “ক্যান্সার, এইচআইভি এইডস, এইচবিএস এজি বি পজেটিভ সহ কিডনী” নিয়ে নিচ্ছে লক্ষ কোটি প্রাণ তা আরো বাড়বে - মহামারি লেগেই থাকবে, তারপর আসবে গ্রিন হাউজ বৈশ্বিক উত্তপ্ততা - আগামী পাঁচ হাজার (৫,০০০) বছর মানব জাতি টিকে থাকা বড় প্রশ্ন ও কঠিন মনে হয় - আমার ব্যাক্তিগত নিজস্ব চিন্তা ।

ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, এই ভয়ন্কর তথ্য তুলে ধরার জন্য ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বের অন্য এলাকার লোকজনের সাথে আমাদের ভাবনা ইত্যাদির মিল আছে কিনা দেখার চেষ্টা করছি

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: লাপুতার অধিবাসীদের মত চিন্তা করে কি হবে? বিলিয়ন বছর হোক আর এক সপ্তাহ হোক, আমার আপনার কি? এমনেও মরবো, ওমনেও মরবো; মরবো নিশ্চিত।

বিলকিস মামা সব বাড়ি কিন্না ফালাইতে পারলেও সে স্টেজে কাঁচা গু লইয়া উঠার কথা চিন্তা করে; আপনি আমি করি না। ইহা নিয়া কপচাকপচি করাও আমাদের সাজায় না। প্রত্যেকেরই উচিৎ তার লেভেল লইয়া চিন্তা করা; এবং পরবর্তি লেভেলে কি করিয়া উন্নিত হওয়া যায় তার চিন্তা করা।

লাখ লাখ বছর মানুষ এখানে আছে বুঝলাম, তারা কি স্যাটেলাইট আর পারমানবিক বোমা ছাড়া বাচে নাই? বরং এইগুলান বানায়েই তো হিরোসিমা নাগাসাকির মত খারাপ ঘটনা ঘটেছে। লাইফ জটিল হয়েছে। দুনিয়ার অবস্থা খারাপ হয়েছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের ভাবনাশক্তির ক্রমাগতভাবে প্রসারের কারণে এটমবোমাও তৈরি হয়েছে; মানুষ যদি আগের মত থেকে যেতেন, তা;হলে এটমবোমার আবির্ভাব ঘটতো না। ভালো যে, বাংলাদেশের কেহ এই খারাপ বোমা বানাতে জানে না; নাকি আমি ভুল বলছি, হয়তো অনেক বাংগালী এটমবোমা বানাতে জানেন?

১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

রাফা বলেছেন: সৃষ্টি যেমন দেখেনি মানুষ ,ধ্বংসও দেখবেনা ।যার সৃষ্টি আছে তার ধ্বংসও অনিবার্য।তবে সৃষ্টিতে যত সময় লেগেছে ধ্বংসে ততটা নাও লাগতে পারে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবকিছুর বেলায়, গড়ার চেয়ে, ধ্বংস হতে কম সময় লাগে।

১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১৯

সনেট কবি বলেছেন: উন্নত রাষ্ট্রের সব কথা সঠিক হবে আর অনুন্নত রাষ্ট্রের সব কথা ভুল হবে ঘটনা এমন নয়। সংগত কারণে মহাপ্রলয় সংক্রান্ত সুইডিস ধারনা ভুল আর মহা প্রলয় সংক্রান্ত আফগান বিশ্বাস সঠিক হতে পারে। আর পরকাল বিশ্বাসের ফল হয়ত পরকালে পাওয়া যাবে এজন্য এ বিশ্বাসের ফল ইহকালে টের পাওয়া যায় না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পৃথিবী একটি গ্রহ মাত্র; সোলার সিস্টেমে আরো ৭ টা গ্রহ আছে; এছাড়া, মহাবিশ্বে পৃথিবীর কাছাকাছি পরিবেশের ৪০০ বেশী গ্রহ আছে; গ্রহের জন্মমৃত্যুর সাথে মানুষের পরকাল যদি যুক্ত থাকে, এটা একটি কঠিন রিলেসানশীপ হবে।

১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খুব ভালো বিষয় নিয়ে লেখছেন ওস্তাদ চালিয়ে যান । আমরা আপনার লেখাথেকে আরো ভালো ভালো কিছু জানতে চাই।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ব্যাপারটা আজকের বিশ্বের ৭৭৫ কোটী মানুষের মাঝে ৬০০ কোটী পরিস্কারভাবে বুঝেন।

২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গতকাল মঙ্গলগ্রহে যান নেমেছে শুনেছেন। এটাই প্রথম নয়। এর আগেও ৪ বার নেমেছে।

পৃথিবী ধ্বংশের অনেক আগেই কিছু প্রজন্ম মঙ্গল গ্রহে, কিছু শনির এক চাঁদে, আরো একদলকে দুরের এক নক্ষত্রের গ্রহে বসতি ব্যাবস্থা করে মানব প্রজন্মকে কোটি কোটি বছর টিকিয়ে রাখা হবে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মংগল গ্রহ মৃত, সেখানে কেন ববসতি করা হবে, পৃথিবীর মতো জীবন্ত গ্রহ ফেলে মানুষ ওখানে পাথর খেতে যাবে নাকি? নিশ্বাস নিবে কোন ধরণের বাতাসে?

শনি গ্রহের আশেপাশ তাপমাত্রা মাইনাস ৩০০ ডিগ্রি ফা: ( -৩০০ ফ); আপনারা বাচ্চার মত কথা বলেন।

২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোটি বছর পর সুর্য স্ফিত হয়ে পৃথিবী পুড়ে উত্তপ্ত হয়ে যাবে। তার আগেই শনির চাঁদেবসতি গড়া হবে।
সুর্যস্ফিতের কারনে শনি এলাকায় নরমাল টেম্পারেচার থাকবে। আরো কোটি বছর।
তার আগেই উন্নত টেকনলজি সক্ষমতা হয়ে ভিন নক্ষত্রের গ্রহে বসতি ব্যাবস্থা হয়ে মানবকুল আরো কোটি কোটি বছর টিকে থাকবে।

যারা দ্রুত কেয়ামত চাচ্ছে, দ্রুত হাসরের ময়দান হয়ে দ্রুত বেহেস্ত। তাদের জন্য দুসংবাদ। একটা বান্দা বেচে থাকলেও কেয়মত হবে না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


১০০ লাখে ১ কোটী হয়, উহা লিখতে শিখেন।

৩/৪ লাখ বছর পর, মানুষের প্রজনন ক্ষমতা থাকবে না।

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১

হাসান রাজু বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী আপনাকে প্রথম যে মন্তব্যটি করেছেন এমন মন্তব্য আমিও করেছিলাম আগের একটি পোস্টে । আপনার আগামাথাহীন মন্তব্যের কারনে কথা বাড়াই নি।
আপনি উনাকে প্রতিউত্তর করেছেন "মংগল গ্রহ মৃত, সেখানে কেন ববসতি করা হবে, পৃথিবীর মতো জীবন্ত গ্রহ ফেলে মানুষ ওখানে পাথর খেতে যাবে নাকি? নিশ্বাস নিবে কোন ধরণের বাতাসে?
শনি গ্রহের আশেপাশ তাপমাত্রা মাইনাস ৩০০ ডিগ্রি ফা: ( -৩০০ ফ); আপনারা বাচ্চার মত কথা বলেন। "


আবার মন্তব্যকারি "ল" এর প্রতিউত্তর করেছেন "পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার পর, ২/১ বিলিয়ন বছর প্রলয়ময় ছিলো পুরো সৌর জগৎ, তখন মানব জাতি ছিলেন না; সময় ছিল, পৃথিবীর চারিপাশে বরফের বেল্ট ছিল কয়েকবার; তবে, পৃথিবী ধ্বংস হয়নি; এখনকার পরিস্হিতিতে মানুষ হিসেবে করছেন যে, ইহা আরো ৪/৫ বিলিয়ন বছর থাকবে হয়তো।"

আপনার এক মন্তব্য আরেকটির সাথে সাংর্ঘসিক । মানুষের বসবাসের অযোগ্য পৃথিবী যদি এক সময় বসবাসের যোগ্য হতে পারে তবে অন্য গ্রহ বসবাসের যোগ্য হতে পারবে না কোন যুক্তিতে ? আরেক যায়গায় বলেছেন পৃথিবীর মত আরও গ্রহ আছে ৪০০ টি। তার একটিও কি মানুষ বসবাসের যোগ্য না অথবা মানুষই তাকে বসবাসের যোগ্য করে তুলতে পারবে না ? আপনি বলছেন পৃথিবী বাঁচবে আরও বিলিয়ন বছর । আর চিন্তা করছেন মানুষের সাধ্যের সীমা আপনার যুগেই আটকে থাকবে। যত সময় যাবে মানুষের সাধ্যের ক্ষমতা আরও বাড়বে। চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ সেটা বুঝতে মানুষের লক্ষ বছর লেগেছে কিন্তু সেটা জয় করতে কয়টা বছর লেগেছে মাত্র। যাক, এইসব আপনার মাথায় ধরবে না পুরনো মডেলের প্রসেসর নিয়ে খুব বেশি জটিল চিন্তা শুরু করেছেন। মানুষ যেদিন আবিস্কার করেছে যত উপরে উঠবে অক্সিজেনের অভাবে মানুষ তত বেশি ভুগবে। সেদিন আপনার মত কম র‍্যামের গতির মানুষ সিদ্ধান্ত দিয়ে দিয়েছিল মানুষ কখনো চাঁদে যেতে পারবে না।কারন অক্সিজেনহীনতায় কিছুক্ষণের মধ্যে মানুষ মারা যাবে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি সায়েন্স বুজেন না, মংগল গ্রহ থেকে পানি হারিয়ে গেছে; এর ফলে, প্রানের বিনাশ ঘটেছে; পৃথিবীতেও তা ঘটবে; তবে, ততদিন মানুষ থাকবে না।

২/৩ লাখ বছরের মাঝে, ক্রমেই মানুষের প্রজনন ক্ষমতাও দ্রুত কমে যাবে; হাজার মেয়ের মাঝে ১ জনের বাচ্চা হবে।

২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

নতুন বলেছেন: পৃথিবি সৃস্টি থেকে এখন পযন্ত হিসেবে ধরলে মানুষের আবিভাব খুবই অল্প সময় আগে হয়েছে।

২৪ ঘন্টা হিসেবে ধরলে মানুষ এসেছে মিনিট খানেক আগে...


তাই কেয়ামত যদি কোন ধুমকেতু বা বড় গ্রহানুর আঘাতে না হয় তবে সাভাবিক প্রকৃয়াতে আরো কোটি বছর পরে হবে... আর ততদিন মানুষ থাকবে বলেই সবার ধারনা...

কারন সূয` বড় হয়ে পৃথিবি বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে যাবে...

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিবেশের কারণে, সময়ের সাথে, মানুষের বড় সমস্যা হবে, প্রজনন কমে যাবে

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

হাসান রাজু বলেছেন: আপনি তো ভাই মানুষ মারবেন। আপনার মুরিদ ক্যামন ভয় পেয়েছে দেখেছেন ? সে ক্যান্সার, এইচআইভি এইডস, এইচবিএস এজি বি পজেটিভ সহ কিডনী রোগে যে মানুষ মরছে তাতে আতংকিত।
তাকে বুঝান, ম্যালেরিয়া, বসন্ত, প্ল্যাগের এর মহামারির তুলনায় এটা কিছুই না। মানুষের এমন মহামারীতে মৃত্যু কমে যাওয়ায় মানুষের গড় আয়ু বেড়ে গেছে। শিশু মৃত্যুর হার পৃথিবী জুড়ে কমে গেছে। অন্তত এইসব রোগে মহামারীতে মানুষ মরে শেষ হবে এমন আতংকিত হওয়ার কিছু নাই। উনি বহুত লেখাপড়া জানা লোক। কিন্তু আপনার লেখা পড়লে আউলাইয়া যায়। উনার বিদ্যার বহর আর পোস্টে আহাজারি দেখলে বুঝি, দেশের পীর বাবার সামনে টাই-কোট পড়া শিক্ষিত (!) লোকের এত ভিড় কেন ।
উনাকে জানাবেন গ্রিন হাউজ ও নিজে থেকে তার ক্ষত সারিয়ে নিতে পারে। আর মানুষ যেহেতু কারন আর করনীয় কি সে ব্যাপারটা জানে এবং এ নিয়ে কাজ ও করছে অতএব এখানেও খুব বেশি আতঙ্কিত না হয়ে সংযত জীবন যাপন করে পরিবেশটাকে সুন্দর আর সুস্থ রাখি । ব্যাটা বহুত চিকন বই পড়ছে কিন্তু মাথায় ঢুকায় নাই কিছুই।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার শিষ্য কেহ নেই, আমি অনেকের শিষ্য; যাঁরা মানব সমাজের কমপ্লেক্স মডেল তৈরি করছেন, মানব সমাজ নিয়ে ভাবছেন, তাঁদের লেখা মেখা পড়ার চেষ্টা করেন।

২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমার ধারণা পৃথিবী ধ্বংস হবে কেবল, একটা গ্রহের বিনাশ হয়ে যেতে পারে নানা কারনে। একটা মহাবিশ্ব-গ্যালাক্সী, নক্ষত্র, মিল্কিওয়ে এঁদের কখনো ধ্বংস হবে না। বিগ ক্রাঞ্চ বলে অবশ্য কী একটা আছে, বিগ ব্যাঙ এর অপজিট।
তবে যাইহোক না কেন, মানুষ সেটা লাইভ দেখার সুযোগ পাবে না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধ্বংস, বা পরিবর্তনগুলো আসে সাধরণত একটা 'নক্ষত্রের' পরিবারে, গ্যালাক্সির প্রশ্নই উঠে না।

ওটা সঠিক, "তবে যাইহোক না কেন, মানুষ সেটা লাইভ দেখার সুযোগ পাবে না। "

২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: অনেক ভাবে পৃথিবীর ধ্বংস হতে পারে।
প্রাকৃতিকভাবে, যেমন- অন্য গ্রহের কিংবা গ্রহানুর আঘাত, গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণে পৃথিবী মঙ্গলের মত পানিশূণ্য হয়ে যেতে পারে কিংবা আমাদের নক্ষত্র সূর্য আলোহীন হয়ে গেলে। তাছাড়া মানবসৃষ্ট একটি কারণও আছে । আর তাহলো পরমানু বোমার বিস্ফোরন। যদি একাধিক ক্ষমতাসম্পন্ন পরমানু বোমার বিস্ফোরন ঘটানো হয় তবে পৃথিবী খন্ডিত হয়ে সূর্যর কক্ষচ্যুত হয়ে যাবে। কিংবা দ্বিখন্ডিত না হলেও সূর্য থেকে কাছে অথবা দূরে চলে যাবে, দুটোই আমাদের বিনাশের কারণ হবে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"শতকোটী আনবিক বোমা একত্রে বিস্ফোরিত করলেও পৃথিবী খন্ডিত হবে না"। আনবিক বোমা প্রথেমে ভুপৃষ্ট থেকে স্হাপনা, গাছ, প্রানীর বিলুপ্তি ঘটাবে, পরে ৩০/৪০ বছর রেডিয়েশনের কারণে সবকিছু পংগু ধরণের হয়ে স্বল্পায়ু হবে।

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জাহিদ হাসান বলেছেন: অনেক ভাবে পৃথিবীর ধ্বংস হতে পারে।
প্রাকৃতিকভাবে, যেমন- অন্য গ্রহের কিংবা গ্রহানুর আঘাত, গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণে পৃথিবী মঙ্গলের মত পানিশূণ্য হয়ে যেতে পারে কিংবা আমাদের নক্ষত্র সূর্য আলোহীন হয়ে গেলে। তাছাড়া মানবসৃষ্ট একটি কারণও আছে । আর তাহলো পরমানু বোমার বিস্ফোরন। যদি একাধিক ক্ষমতাসম্পন্ন পরমানু বোমার বিস্ফোরন ঘটানো হয় তবে পৃথিবী খন্ডিত হয়ে সূর্যর কক্ষচ্যুত হয়ে যাবে। কিংবা দ্বিখন্ডিত না হলেও সূর্য থেকে কাছে অথবা দূরে চলে যাবে, দুটোই আমাদের বিনাশের কারণ হবে। -
সুন্দর স্বচ্ছ মন্তব্য, সহমত পোষন করছি ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


-উনার নীচের বক্তব্য ও ধারণা ভুল, পরমানু বোমা পৃথিবীকে কোন অবস্হায় খন্ডিত করতে পারবে না:

"তাছাড়া মানবসৃষ্ট একটি কারণও আছে । আর তাহলো পরমানু বোমার বিস্ফোরন। যদি একাধিক ক্ষমতাসম্পন্ন পরমানু বোমার বিস্ফোরন ঘটানো হয় তবে পৃথিবী খন্ডিত হয়ে সূর্যর কক্ষচ্যুত হয়ে যাবে। "

২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: মানুষ কি আসলেই চাঁদে গিয়েছিলো?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


গিয়েছিলো।

২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সবই আল্লাহ পাকের ইচ্ছা্ । উনি যাহা চান তাহাই হয়।
উনি বলেন- কুন ( হয়ে যাও)
তারপর সব হয়ে যায়।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আল্লাহ'র কাজ আল্লাহ করেন; মানুষের কাজ মানুষ করেন; সমস্যা হলো, শিক্ষিত ও শিক্ষা-বন্চিতরা একই কাজ করেন না।

৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

হাসান রাজু বলেছেন: উনাদের লেখা পড়লে আমার কিছু বলার থাকে না। যুক্তি আর অংক দিয়ে আমার মাথা হ্যাক করে ফেলেন । তারপরও যদি কোন দ্বিমত থাকে তাদের পাইনা আমার বক্তব্য জানাতে।
আমার শুধু আপনার লেখা পড়তে ভাল লাগে (পাম হিসেবে অবশ্যই নিবেন)। আপনার প্রতিটি বক্তব্যে আমার দ্বিমত থাকে। আপনাকে প্রশ্ন করে রাগাতে মজা লাগে। আপনার অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দিয়ে সটকে পরা আমাকে উৎসাহিত করে। যেকারো প্রতিটি মন্তব্যের উত্তর দেয়ার যে প্রবণতা সেটাকে আমি শ্রদ্ধা করি(এটা মন থেকে বললাম)।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অলরাইট, আমি একজন ভালো পাঠক পেয়েছি, যিনি কমপক্ষে লেগে থাকেন, আমার লেখায় বৈষম্য আছে কিনা, সেটা বুঝার চেষ্টা করেন; ভালো

৩১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৬

ফেইরি টেলার বলেছেন: বিনয়ের সাথে একটি প্রশ্ন ছিল , হাইড্রোজেন গ্যাস কোন পরমানু থেকে বিবর্তিত ;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

হাইড্রোজেন নিজেই মৌলিক পদার্থ, উনার পরমাণুও হাইড্রোজেন।

৩২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

ফেইরি টেলার বলেছেন: সেটা ঠিক আছে, কিন্তু প্রশ্নটি ছিল মৌলটি কোথ থেকে আসলো , শুন্য থেকে নাকি অন্য কোন মৌল থেকে বিবর্তিত হয়েছে । আজকেই বলতে হবে না, আপনি ভাবুন তারপর একদিন বললেই হবে :)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, আমি দেখি

৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

রেযা খান বলেছেন: ভালো লাগলো

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগারেরা এসব জানেন

৩৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পৃথিবী ধ্বংসের আগে মানুষ এই গ্রহ ছেড়ে চলে যাবে। সব মানুষ না যেতে পারলেও কিছু মানুষ চলে যাবে অনন্ত মহাবিশ্বে স্পিস শিপে করে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ কোথায়ও যেতে পারবে না

৩৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: ব্লগে বেশ কিছুদিন ধরে দেখছি কেউ কোন বৈজ্ঞ্যানিক পোস্ট দিলে কিছু অতি জ্ঞ্যানী লোক চলে আসে একে ধর্মিয় আবারন দেয়ার জন্য, ভাব খানা এমন বিজ্ঞ্যান কিছু করলে তা ধর্ম ছাড়া করতে পারে না, ধর্মের কাছে বিজ্ঞ্যান কে নতি স্বীকার করতেই হবে। চাদ্গাজি পৃথিবী কি ভাবে ধ্বংস হতে পারে এর উপর ব্যাখ্যা দিয়েছেন ব্যাস ওমনি একে ধর্মিয় লেবাসে টেনে হিচড়ে ঢুকানর জন্য এক পক্ষ উঠে পড়ে লেগেছে। মাঝে মাঝে ধর্ম কিছু ব্যাখ্যা রুপক অর্থে দিয়ে থাকে এই সব জ্ঞ্যানি লোকদের মাথায় এটা সহজে অনুপ্রবেশ করতে পারে না।

আমার প্রশ্ন পৃথিবী ধ্বংস বলতে কি শুধু মাত্র এই গোলোক এর কথা বুঝিয়েছে নাকি সম্পূর্ণ মহাবিশ্বের। যদি শুধু মাত্র আর্থ নামক গোলোকের কথা বলে থাকে তবে অন্যগুলার কি হবে? ধরি সৌর জগত এর যত গ্রহ উপগ্রহ আছে এরা ধ্বংস হয়ে যাবে কিন্তু বাকি যে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন সুর্যের ন্যায় তারা আছে যারা আমাদের সৌর জগতের থেকে বেশি গ্রহ নিয়ে আছে তাদের কি হবে।
আমার জানা মতে মহাবিশ্বে প্রতিদিন কিছু না কিছু তারা ধংস হয়ে যাচ্ছে তাদের কেয়ামত তো সেই দিনি যে দিন তারা ধ্বংস হচ্ছে। ওই সব তারাদের পর্যাবেক্ষন করলেই তো আমারা আমাদের পরিনতি সম্পর্কে জেনে যাই। এতো আবারন টাবারন দিয়ে টানা হ্যাচড়া করার কি আছে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা মহাবিশ্বের ট্টিলিয়ন ট্রিলিয়ন নক্ষত্রের মডেল অনুধাবন করতে পারে না, তাদের জন্য আমাদের পৃথিবীই সব; সুর্য একটি বড় লাইট, চাঁদ ছোট লাইট, তারাগুলো আকাশকে সাজানোর জন্য আলোকের কণা

৩৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উন্নত রাষ্ট্রের সব কথা সঠিক হবে আর অনুন্নত রাষ্ট্রের সব কথা ভুল হবে ঘটনা এমন নয়।
...................................................................................................... সহমত।
পৃথিবী ধ্বংসর পূর্বে একজন অসহায় মানুষকে সহায়তা করি ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ষব দেশের মানুষের কাছে কোন না কোন ধরণের সম্পদ আছে; আফগানিস্তান, ইয়েমেন, বাংলাদেশ, পাকিস্তান অনুন্নত কেন?

৩৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

হাসান রাজু বলেছেন: পৃথিবীর সৃষ্টি সূর্য নামক তারকাটির দেহ থেকে !!! এইটা কোন বিজ্ঞান ?
****************************************


এইটা যদি সত্যি হয় তবে সেটা কাল ও হতে পারে। মানব জাতি না আপনিও তাহলে দেখে যেতে পারবেন এই গ্রহের ধ্বংস।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুর্যের একটি ফিজিওলোজিক্যাল ও কেমিক্যাল অবস্হায়, উহা আন-ষ্টেবল ছিল, সেই সময় উহার শরীরের অংশ ভেংগে গেছে; আজকে যেই অবস্হায় আছে, এটি পুরোপুরি ষ্টেবল, এবং ইহা ২/৩ বিলিয়ন বছর খুব একটা বদলাবে না।

৩৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

হাসান রাজু বলেছেন: এই মহাবিশ্বের অন্য কোন তারকার ধ্বংসের সময়, উহার কোন গ্রহ, উপগ্রহ কক্ষচ্যুত হয়ে আমাদের সৌরজগতে ঢুকে আমাদের সৌরজগতের ভারসাম্য নষ্ট করলে, বা আমাদের গ্রহের পতন হতে পারে।
-এইটা যদি সত্যি হয় তবে সেটা কাল ও হতে পারে। মানব জাতি না আপনিও তাহলে দেখে যেতে পারবেন এই গ্রহের ধ্বংস।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


অন্য তারকার গ্রহ সৌর মন্ডলে প্রবেশ করার সম্ভাবনা এত কম যে, মানুষ উহা দেখার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে!

৩৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

হাসান রাজু বলেছেন: "Big Bang Theory মতে এই মহাবিশ্ব একটি বিন্দুতে ঘনিভূত ছিল। এক মহাবিষ্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও সুচনা হয় যার আকৃতি প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। জ্যোতির্বিদরা নিশ্চিত করেছেন যে, গ্যালাক্সিরা একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে এবং মহাবিশ্ব প্রতিনিয়ত সম্প্রসারিত হচ্ছে।"
এখন পর্যন্ত এটাই সবচেয়ে গ্রহন যোগ্য থিওরি। সেই হিসেবে পৃথিবী সূর্যের ক্ষয়ে যাওয়া অংশ বা দেহাংশ হতে পারে না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "Big Bang Theory মতে এই মহাবিশ্ব টি বিন্দুতে ঘনিভূত একছিল। "

-Big Bang Theory'এর এই "মহাবিশ্ব টি বিন্দুতে ঘনিভূত একছিল", এটুকু মহা ভুল; এটা শুদ্ধটা কি হবে, সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

৪০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

হাসান রাজু বলেছেন: হুম । এই গ্রহ কখনোই ধ্বংস হবে না। মানব জাতির শেষ হয়ে যাওয়ার শঙ্কা আর নাই। বরং এই গ্রহ আর মানব জাতি অনন্ত কাল এভাবেই চলতে থাকবে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনন্তকাল? চারিদিকে চেয়ে দেখেন, ২ বিলিয়ন বছরে যেই পরিমাণ তেল জমা হয়েছে, উহা ২০০ বছরে শেষ!

৪১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

হাসান রাজু বলেছেন: আপনার ধারনা ভুল । মহা ভুল। চিন্তা করার শক্তি ফুরিয়ে যাচ্ছে আপনার।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার এই অবস্হা? জাতির কি হবে?

৪২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

হাসান রাজু বলেছেন: হা হা হা ....... জাতি স্বাভাবিক আছে, ছিল, থাকবে ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি স্বাভাবিক থাকলে, এই ব্লগে ১০/২০ হাজার একটিভ ব্লগার থাকতেন।

৪৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

সমালোচক মন্তব্যকারী বলেছেন: বিজ্ঞানী।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের হাজার বছরের লব্ধজ্ঞান নবীদের জ্ঞানের চেয়ে বেশী হওয়ার কথা

৪৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

হাসান রাজু বলেছেন: জাতি স্বাভাবিক থাকলে, এই ব্লগে ১০/২০ হাজার একটিভ ব্লগার থাকতেন।

মাথা খারাপ?
Big Bang Theory, এখন পর্যন্ত এটাই সবচেয়ে গ্রহন যোগ্য থিওরি। আপনি এটা বাতিল করে পৃথিবী সূর্যের দেহাংশ হিসেবে মনগড়া থিউরি দিয়ে দিলেন। এরচেয়ে চাঁদের বুড়ির গল্প মজাদার।
তেলের রিজার্ভ হিসাব করে মানব জাতির ঠিকে থাকার সময় বের করছেন।

এই রকম উদ্ভট মানুষ ব্লগে বেড়াতে আসলেও ব্লগ চিরতরে হ্যাং হয়ে যাবে। একটিভ হলে তো মানব জাতিই ধ্বংস হয়ে যাবে তেলের মজুদ থাকা সত্ত্বেও।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সংস্কৃতি মানুষকে হতাশার মাঝে নিক্ষেপ করেছে।

৪৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

অচিন্ত্য বলেছেন: এই বিষয়ে আমি এক সময় অনেক অনেক ভাবতাম। শিহরিত হতাম। আজকাল ভাবনাগুলো পালিয়ে গেছে। এক, আমি এই জগতের লোক নই। দুই, বিজ্ঞানীরাও এই বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করে কোন কূল কিনারা করতে পারছেন না, আমি তো কোনছার। স্বাভাবিকভাবেই ভেবে ভেবে দিশাহারা হওয়া ছাড়া আর কোন অর্জন হয় না। সবচেয়ে বড় কথা, মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি নিয়ে বিজ্ঞানীদেরও সমস্ত থিওরির বেইজ মূলত এজাম্পশন। এক কঠিন অনিশ্চয়তা। মানবীয় প্রবণতা অনিশ্চয়তা পছন্দ করে না। এজন্যই মনে হয় আমরা রিলিজিওনের আশ্রয় নেই যা আমাকে একটি নিশ্চয় অবস্থায় নিয়ে যায়। জানি না। বিষয়টা জটিল।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মগজের ভাবনাশক্তি কমে আসছে; বয়স কি ৩০ বছরের বেশী?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.