![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
এমনিতে আমাদের ৩০০ জনএমপি আছে, এরা মোটামুটি জাতীয় কলাগাছ; এরপর, কোটা হিসেবে আরো ৫০ জন কি কারণে যোগ করা হচ্ছে, সংখ্যাটা উল্লেখযোগ্য কেন? কোটাতে নারীরা আছেন, হিজড়াদের জন্য কোন কোটা সোটা আছে নাকি? শিল্পি টিল্পি নেয়া হচ্ছে, পার্লামেন্টে নাচগান হবে, মনে হচ্ছে! হিজড়ারা নাকি ভালো নাচগান করেন, তাদের কোটা না থাকলে যোগ করার দরকার।
বর্তমান পৃথিবীতে, প্রয়োজন অনুসারে আয়োজন করা হয়, অকারণে কোথায়ও সংখ্যা বাড়ানোর মত বেকুব লোকজন এখন বিশ্বে নেই; আপনি ইসলাম অনুসারে ৪টি বিয়ে করে দেখেন, কমপক্ষে ২ জন পরকীয়ায় যুক্ত হবেন! তা'হলে, আমাদের পার্লেমেন্ট পুরোটাই এক দলের দখলে থাকার পর, আবার নারী ও হিজড়াদের কেন কোটার অধীনে পার্লামেন্টে আনা হচ্ছে? অকারণে এদের কেন বেতন ভাতা, গাড়ী, বাড়ী, চাকর, চাকরাণী, স্বামী, দাস, দাসী দেয়া হচ্ছে?
শেখ হাসিনার দলের এককভাবে ১৫১ জন এমপি না থাকলে, তখন এসব কলা-কৌশলের দরকার ছিলো, তাও প্রাইম মিনিষ্টার সিলেকশান করার আগ অবধি; প্রাইম মিনিষ্টার হয়ে যাওয়ার পর, এসব প্রতিষ্টিত নারীদের কেন এমপি করা হচ্ছে? ভোটের আগে ভাবলে, আমাদের পার্লামেন্টে নাচগানের লোকের দরকার, নমিনেশন দিয়ে দিলেই সারতো; বদি'র বউ যেই কৌশলে নির্বাচিত হয়েছেন, বাকীরাও একইভাবে নির্বাচিত হয়ে যেতো! নাকি এরা সন্মানী লোকজন, বদির বউ'য়ের মতো নির্বাচিত হতে চাহেনি, বিনা ভোটে নির্বাচিত হতে চেয়েছিলো?
আমাদের পার্লামেন্ট ৪৮ বছর কি বিল পাশ করেছে যে, নারীদের বিপক্ষে গেছে? যার জন্য, আজকে বিনা ভোটে নারী এমপি নিযুক্ত করে, উহার সমাধান বের করতে হবে, কিংবা পার্লামেন্টে নারী পুরুষের ভারসাম্য আনতে হবে?
এই ৫০ জন নাকি দেশের গুণী, জ্ঞানী, অজ্ঞানী, শিল্পী, মিল্পী, শিক্ষিতা, মিক্ষিতা নারী! এরা যদি এত গুণী হয়ে থাকেন, বিনা ভোটে কেন নিযুক্তি চান? এদের সবকিছু আছে, কিন্তু নিজের প্রতি সন্মান নেই, লজ্জাবোধ নেই। এরা না ভালো মহিলা, না ভালো বউ, না ভালো নারী, এরা পঁচা রাজনীতির বেনেফিসিয়ারী।
শেখ হাসিনা অপ্রয়োজনীয় কাজ করতে করতে এতই অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে, কোনটা দরকারী, কোনটা বেদরকারী সেটাও চিন্তা করার সময় পাচ্ছেন না; উনার 'কৌশলী' ভোটেই অনেক অপ্রয়োজনীয় মানুষ এমপি হয়েছে; এরা দেশের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট; এরপর এসব নাচগানের লোকজনকে পার্লেমেন্টে স্হান দিয়ে, প্রতিষ্টিতদের নারীদের অকারণে আরো নতুন সুযোগ করে দেয়া মানে বাকীদের প্রতি অন্যায় করা। কোটাতে যদি এমপি হওয়ার সুযোগ থাকে, হিজড়াদেরও কোটার থাকা উচিত; তখন দেখবেন আওয়ামী লীগে কত হিজড়া আছে!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পার্লামেন্টকে দেশের ধনী ও আড্ডাবাজদের ক্লবে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭
প্রিন্স হ্যামলেট বলেছেন: তৃতীয় লিঙ্গের বেশ কয়েকজন নমিনেশন কিনেছিলেন।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
হিজড়াদের জন্য কোটা থাকলে, হয়তো সালমান রহমানও লাইনে থাকতো।
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২
প্রিন্স হ্যামলেট বলেছেন: কোন সালমান রহমান ?
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেটা বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো তেকে সব ক্যাপিটেল ঋণ হিসেবে নিয়ে, সব ধরণের সুযোগ দখল করে বসে আছে, এখন এমপি হয়ে, শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হয়েছে।
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের সাংসদ দেখে মনে হতে পারে বাংলাদেশে বিসিএস পাশ করা নারী পুরুষের দুর্ভিক্ষ চলছে ১৯৭১ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত - আজোও । সংরক্ষিত আসনে কোনো প্রাক্তন বিসিএস অফিসার, প্রকৌশলী অথবা ১০ জন গার্মেন্টস কর্মী সাংসদ করলেও হয়তো তারা দেশের গার্মেন্টস কর্মী নিয়ে ভাবতেন তাদের অগ্রসর করার জোড়ালো কোনো ভূমিকা রাখতেন।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে প্রফেশানেলরা রাজনীতিতে নেই।
বিসিএস'রা জাতির ১ নং শত্রু, ওরা জাতিকে দাসে পরিণত করার পেছনে মুল শক্তি
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এইসব ফালতু কাজে কেন সময় নষ্ট করা হচ্ছে।
দেশে সমস্যার শেষ নেই।
দূর্নীতি নিয়ে সরকার কাজ করবে ঘোষনা দিয়েছে। কই কাউকে তো ধরলো না।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে এখনো কিছু সুনীতিবাজ মানুষ কেন আছে, উনাদের বিচার হওয়ার দরকার।
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: শেখ হাসিনাকে আমার কখনোই বুদ্ধিমান মনে হয় নি। ম্যাওপ্যাও একটা।
আজ ইয়াবা বদির বউও এমপি। ওরা কি আমাদের চেয়ে বেশী রাজনীতি বোঝে? ইশ্, একবার যদি এমপি হইতে পারতুম!!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরো ব্লগারদের মাঝে হিসেব করলে, বদি'র বউ হয়তো একমাত্র আপনার থেকে বেশী বুদ্ধিমান হওয়ার সম্ভাবনা।
ব্লগে, আপনার লাফঝাপ কমে গেছে অনেকটা।
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ব্লগে কার কত ঘিলু? কে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী, কানাবগী, লিলিপুট সেটা কি ব্লগারদের অজানা??
আমার বন্ধুর লেখা পড়ুন,blog.bdnews24.com/author/zahedসমালোচনা কারে কয় শিখুন...
#আর লাফঝাপ! ভাবছি আপনাদের জ্বালায় ব্লগিং করাই ছাইড়া দিমু..
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্যরি, একটু উল্টাপাল্টা বলে ফেলেছি।
ব্লগিং করেন, কোন কিছু নিয়ে লেখার শুরু করেন।
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১০
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: জ্বালানী মন্ত্রী হলে কয়লা ঝাড়বো আর শিক্ষা মন্ত্রী হলে বইখাতা। ঝাড়াটাই আসল কথা।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিত ও প্রফেশানেলদের সুযোগ না দিয়ে, শেখ হাসিনা দুনিয়ার যত অপদার্থ সংগ্রহে ব্যস্ত আছেন।
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
গ্রামে বহুবছর আগে একটি কথা শুনতাম “আ-পথ পথ হবে আর আ-ঘাট হবে ঘাট” তেমনি কিন্তু হচ্ছে, আমি জানিনা বিসিএসদের প্রতি আপনার ক্ষোভ কেনো, আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি বিসিএসরাও চাকুরী করে ( চাকুরী অর্থ - দাস, ক্রিতদাস, গোলাম) সময়ে নাম পাল্টায় এখন নাম হয়েছে সার্ভিস !!! - কিন্তু দাস, ক্রিতদাস, গোলাম হতে পার্থক্য কোথায় !!! বিসিএস করে তারা দেশের দাস, ক্রিতদাস, গোলামে পরিনত হয় !!! এবং মুর্খ্য সাংসদরা দেশের নীতি নির্ধারক, তাদের স্যালুট করতে হয় ! করনিয় কি ? সব বিসিএস কর্মকর্তার পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যাবসা না যে স্যালুট করলম না বলে চাকুরী ইস্তফা দিয়ে দেবে। যেই দেশে সুপার সুপ্রীম কোর্টের প্রধাণ বিচারকও পুতুল। - ***আর আমি কাকে কি বলছি আপনিতো এই দেশের মানুষ এই মাটির সন্তান, আমার চেয়ে কয়েক হাজার গুণ ভালো জানেন এই সংসদে থাকা ইডিয়টদের !!!
চাঁদগাজী ভাই, একটি সময় ছিলো দেশের স্বর্ণালী সময়, সেটি হচ্ছে ১৯৭১ !!! আগাছা নিধনের স্বর্ণালী সময় !!! দেশে আইনের হাত বাধা থাকে এটি সবাই জানে, ১৯৭১ শেষে দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের ও হাত বাধা ছিলো !!! আগাছা নিধন করতে দেওয়া হয়নি !!! - আমি কি সত্যি বলেছি ??? - আমি সনেট কবি ফরিদ ভাই না ধর্ম নিয়ে মনগড়া কথা লিখবো, আমি ইতিহাসের কড়াল সাক্ষী চাঁদগাজী ভাই তাই আমি ইতিহাস যতোটুকু জানি ততোটুকুই লিখি।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই দেশ চালায় বিসিএসরা। এই দেশের মানুষকে পেছনে টেনে রেখেছে ওরা; বিসিএস পরীক্ষা দেয় খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে। এই দেশে ফি'এর বিনিময়ে পড়ালেখার কারণ বিসিএস'দের ষড়যন্ত্র; শেখ সাহেবকে ভুলের দিকে নিয়ে গেছে বিসিএ'রা
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
আংশিক ভগ্নাংশ জামান বলেছেন: সংরক্ষিত আসনে যারা গেছে তাদের মধ্যে শিক্ষিতের চেয়ে মিক্ষিতা বেশী।তবে যতোটুকু বুঝলাম এদের দিয়ে কোনো ভালো কিছু হয়না।দেশের অর্থের অপচয় হয় শুধু।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
একজন এমপি'র দায়িত্ব আপনি নিজেও জানেন না, মনে হয়; ফলে, ওদের জানার কথা নয়। ওরা পার্লামেন্ট নাচগান করবে, হয়তো
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৫
নাহিদ০৯ বলেছেন: এরা নিজেদের দেখা শিক্ষা থেকে দেখেছে যে এমপি যতটা না দায়ীত্ব পালন করার ব্যাপাার, তার থেকেও বেশি অর্থ সম্পর্কিত ব্যাপার। দায় দায়ীত্ব এর ব্যাপার গুলো স্পষ্ট হলে দেখা যেত যে এমপি খুঁজে পাওয়াই মুশকিল।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার মন্তব্যগুলো পড়ে আমার মনে হয়, রাজনৈতিক বিষয়গুলো আপনার কাছে পরিস্কার নয়।
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো দাবি, একমত হতে দ্বিমত নেই আমার
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ এক সময় বাংগালীদের রাজনৈতিক দল ছিলো, এখন ওরা বাংলাদেশকে কলোনী বানায়েছে।
১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৫
বিবেকহীন জ্ঞানি বলেছেন: শেখ হাসিনা ক্ষমতার হস্তান্তরের শেষ দিকে এসে প্রয়োজন এর তুলনায় অপ্রয়োজনীয় কাজ বেশি ই করছেন।
তবে আপনি যে হারে সকলকে বিকৃত করছেন বিসিএস সহো,তয় মশাই আপনার মতে এ দেশে গুনি জন কেহ কি আছেন?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এদেশে গুণীজন আছেন, তাঁদের জনার চেষ্টা করেন। গুণীজনেরা বিসিএস পরীক্ষা দেয় না এখন, ও কোটায় এমপি হয় না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিসিএস'রা আপনার মতো জ্ঞানী শুধু বিবেকহীন
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪১
মানুষ বলেছেন: একমত
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো, আপনি দেশের অবস্হা অনুধাবণ করতে পারছেন, আশাকরি
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বার্মায় সেনাবাহনীর জন্য সংসদে অনেকগুলো আসন সংরক্ষিত রাখা আছে। পাশের দেশ বাংলাদেশে কেবল নারীদের জন্য। তবে অনগ্রসর পুরুষদের জন্য ১০ টি আসন সংরক্ষণ করা জরুরি। বিষয়টি ভেবে দেখুন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পার্লামেন্ট পুরুষ-নারীর কোটার যায়গা নয়, এখানে বিল আনা ও বিল পাশের জন্য আইন-প্রনয়নকারীরা মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার কথা।
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সময়োপযোগী একটি বিষয় নিয়ে লিখে আমাদেরকে আলোচনার সুযোগ দানের জন্য ধন্যবাদ । এপ্রসঙ্গে বলা রাখা ভাল যে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসনে সরাসরি নির্বাচনের জন্য নারী আন্দোলনের দীর্ঘ দিনের দাবী উপেক্ষিত হচ্ছে ক্রমাগতভাবে। তাই জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন গুলোর একটা মীমাংসা হওয়া দরকার । আমাদের সাফ কথা হচ্ছে যদি জনগণ তাঁদের নির্বাচিত না করতে পারে তাহলে বোনাস এবং বিশেষ সুবিধার আসনের দরকার কী? উল্লেখ্য যে স্বাধীন দেশে গোড়া হতেই জারী ছিল নারীদের প্রতি ‘বিশেষ দৃষ্টিতে’ জাতীয় সংসদে অংশগ্রহণের ব্যাপারটি। গোড়াতে নিয়ত ভাল ছিল কিন্তু ফলাফল দাঁড়িয়েছে ভিন্ন। রাজনৈতিক দলের নারী কর্মীদের নিজেদের মতো করে নির্বাচনী এলাকায় কাজ না করে বসে থাকলেই হয় । যেহেতু ভোটার এর সাথে সম্পৃক্ত নয়, তাই তদবির ও তোয়াজ করে নেতাদের কাছে তাদেরকে যোগ্যতা প্রমাণ করতে হচ্ছে।এটা কি অপমানজনক নয়? এটা জেনেও যখন তারা তদবির ও দেন দরবার করে অপমানজনক এই কোটা পদ্ধতিতে এমপি হচ্ছেন তখন সাধারণ ভোটার হিসাবে তাদের নিয়োগের ব্যপারে কিছুই করার না থাকলেও আমার তাদের এই কোটা পদ্ধতিতে তোয়াজ করে অপমানজনক এমপি হওয়ায় তাদেরকে শুধু অনুকম্পাই করতে পারি । সন্মানের আসন তারা নীজেরাই হারিয়েছেন এখানে সমাজে অপামর নারী পুরুষের কিই বা আর করার আছে ।
ধারণা করা হয়েছিল যে সংবিধান অনুযায়ী ১০ বছর অর্থাৎ জাতীয় সংসদের দুটি মেয়াদ পূর্ণ হবার পর মহিলাদের বিশেষ কোটা সুবিধা আর না দিলেও চলবে। এরপর তাঁরা সাধারণ আসনের নির্বাচনের মাধ্যমে আসতে পারবেন।সেটা অবশ্যই পারতেন যদি বিশেষ সুবিধাটা সরাসরি নির্বাচনের আওতায় আনা হোত। কিন্তু সেটা করা হয় নি, পরিণতি হয়েছে এই যে, নারীদের শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্বে আনার চেষ্টা করা হয় নি, দু’একজন আসতে পারলেও বেশীর ভাগ থেকে গেছেন দয়া বা করুণার ওপর।
একটা বিষয় লক্ষনীয় যে সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন থাকায় সংসদে নেতৃত্বদানকারী বা সংখ্যাগরিষ্ট দলের বেশ লাভই হয়। এই নারী সদস্যরা নিষ্ঠার সাথে সংসদের অধিবেশনগুলোতে আসেন, সাধারণ আসনের সদস্যদের অন্যসব ব্যক্তিগত কাজ বেশী। সংসদ নেত্রী উপস্থিত থাকলে সাধারণ আসনের সদস্যদের উপস্থিতির সংখ্যা বাড়ে, নইলে বিরোধী দলের মতোই তাঁরাও নিয়মিত বর্জন করে । নারী সদস্যদের ক্ষমতা বা সুযোগ নেই তেমন কিছু করার , তবে তাঁরা নেতা নেত্রীর গুনগান করেন বেশ জোরে শোরে । জাতীয় সংসদ সদস্য হিশেবে সমাজে সমাদৃত হচ্ছেন , বিশেষ বা প্রধান অতিথি হয়ে অনুষ্ঠান করছেন। দেশ সেবার জন্য তাঁদের আন্তরিকতা দেশের জন্যে কাজ করার মানসিকতা তাঁদের থাকলেও থাকতে পারে । তবে কোন প্রতিশ্রুতি দিতে না পারার অসহায়ত্ব তাঁদের রয়েই যাচ্ছে ।
হয়তোবা তাঁরা এ কথা স্বীকার নাও করতে পারেন, কিন্তু ক্ষমতাহীন বা দ্বিতীয় শ্রেণীর সংসদ সদস্য হয়ে তাঁরা গণতন্ত্রের স্বাদ কতটুকু ভোগ করতে পারছেন। তাঁরা সংসদ সদস্য,অথচ নীতি নির্ধারণীতে তাঁদের কথা কতটুকু শোনা হয় বা গুরুত্ব দেয়া হয়? সাধারণ আসনের সদস্য যারা বহু টাকা খরচ করে এবং ভোটারের বাড়ী বাড়ী গিয়ে ভোট চেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁদের কাছে এই সংসদ সদস্যদের আসলে কি কোন গুরুত্ব আছে। তাঁরা তো ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নন। তাদের মনোনয়ন দিয়েছেন দলের নির্বাচিত নেতারা। তাহলে কাদের কাছে দায়বদ্ধ তাঁরা? জনগণ তো নয়ই এমন কি নারীদের প্রতিনিধিত্বও তাঁরা করছেন না।এটা তো তাঁদেরই ব্যক্তিগতভাবে বিশেষ সুবিধা পাওয়া। জনপ্রতিনিধি হবার সুযোগ তো বন্ধ করে রাখা হয়েছে সংবিধানেই।এভাবেই কি চলবে অনন্তকাল!!!
বিশেষ সুবিধার অসুবিধা হোল যে একবার শুরু করলে বন্ধ করা যায় না। কারণ এর সাথে গোষ্টি-স্বার্থ যুক্ত হয়ে যায়। ১৯৯১ সাল থেকে বিএনপি-আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে পালা করে, এবং এই আসন নিয়ে তাদের মতো করে সংবিধান পরিবর্তন করেছে, কিন্তু সরাসরি নির্বাচন নিয়ে নারী আন্দোলনের দাবীর প্রতি সম্পূর্ণ অবহেলা করা হয়েছে । সাধারণ আসনে নারীদের নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন না দেয়ার কারণ হিমাবে বলে হয় নারীদের নাকি টাকা ও মাস্তান পাওয়ার নেই। কাজেই নির্বাচনে তারা জিতবে না।রাজনৈতিক দলগুলো ধরে নেয় যে নারী কর্মীদের জন্যে তো সংরক্ষিত আসন রয়েছে। এখন দলের জন্যে কাজ করুক, জিতলে একটি আসন দিয়ে তাদেরকে পুরস্কৃত করা যাবে ।
দেশের নির্বাচন কমিশনও দেখা যায় ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মালিকানা সম্ভাব্য সংখ্যাগরিষ্ট দলের হাতে সঁপে দিয়ে বসে আছেন? এই আসন গুলোর সাথে যদি জনগণের কোন সম্পর্ক না থাকে তাহলে এই আসন রাখার দরকার কি? এই আসনের নির্বাচন সরাসরি হলে শুধু রাজনৈতিক দলের কর্মী নয়, দেশের নারী আন্দোলন কর্মীরাও অংশ নিতে পারেন এবং জনগনের ভোট নিয়ে জাতীয় সংসদে আসতে পারেন। তাই জাতীয় সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখ না রাখার বিষয়টির একটি সুরাহা হওয়া প্রয়োজন ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি অনেক বিষয়ের উপর কথা বলেছেন; ঢাকার ধনী মহিলারা আমাদের পার্লামেন্টকে এলিটদের ক্লাব হিসেবে নিয়েছেন, ওখানে আড্দা দিতে চান।
১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যা দেখছি, বাংলাদেশের তথাকথিত জনপ্রিয় সেলিব্রিটিদের সর্বশেষ স্বপ্ন মনে হয় বিনা ভোটে এমপি হওয়া...
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি'র সেক্রেটারী ফখরুল সাহেব এমপি নির্বাচিত হয়েও উহার গুরুত্ব বুঝতে পারলেন না, নাচেগানে-ভরাদের কথা কি বলবো?
১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
আপনি হয়তো আমার লিখা পড়ে বুঝতে পারেননি আমি কি বলছি, এই দেশে কয়টা বিসিএস আছেন - এমপি, প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রী বলেন তো ? এই দেশে সরকারকে তলানীতে নিয়ে পৌছানোর জন্য কয়জন বিসিএস কাজ করেছেন বলেন ?
আমি বলি এই দেশে ১৯৭১ থেকে আজ ২০১৯ পর্যন্ত দেশে যতো রাজনৈতিক অরাজনৈতিক সমস্যা, জঙ্গি সমস্যা, ধর্মীয় সমস্যা, রাজনৈতিক হত্যা, জলপাই পার্টির আগমন সহ সরকার পতন - সব দেশের এমপি, প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রী সহ দেশের রাজনৈতিক সান্ডা পান্ডা সহ সাথে থেকেছে “দেশের সাধারণ জনগণ - যাদের পরিবারে বিসিএস নেই” !!!
১। খালেদা জিয়াকে কে বা কারা ডুবিয়েছে - বিসিএস কর্মকর্তারা !!! ??? নাকি তার দলের এমপি, প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রী, জলপাই পার্টি সহ দেশের ১৭ কোটি সাধারণ জনতা যারা খালেদা জিয়াকে ভালোবেসে জেলের কয়েদী করে দিয়েছে ?
২। লেঃ জেঃ হোঃ মোঃ এরশাদ কে কে বা কারা রাষ্ট্র নায়ক করেছে - বিসিএস কর্মকর্তারা !!! ??? নাকি দেশের জলপাই পার্টি সহ বিএনপি আওয়ামী লীগের সান্ডা পান্ডা সহ দেশের ১৭ কোটি সাধারণ জনতা !!!
৩। জিয়া হত্যার পেছনে দায়ী কে ??? জলপাই পর্টি সহ এই দেশের রাজনৈতিক সান্ডা পান্ডা সহ ভারত+পাকিস্তানের ভালোবাসার সহযোগিতা ।
৪। শেখ সাহেব সহ তার পরিবার হত্যায় দায়ী কে ??? জ্বী ততকালীন জলপাই পার্টি সহ রাজনৈতিক সান্ডা পান্ডা ।। ***আপনি কি বলতে চান ততকালীন আওয়ামী লীগ সহ ভারত+পাকিস্তান সহযোগিতা ছাড়া এতো বড় হত্যাযজ্ঞ হয়ে গেছে ???
*** এই দেশের সকল কুকর্মে দেশের রাজনৈতিক সান্ডা পান্ডা সহ সাথে থাকে দেশের বিশাল সাধারণ জনগণের বহর। সাধারণ জনগণ কারা ? - তারা সব খারাপ কাজকে গ্রহণ করে, বাহবা দেয়, দোয়া করে। মোনাজাত করে। কারো হত্যার দিনে মিলাদ পড়ে মিষ্টি বিতরন করে। আনন্দ করে। কারো হত্যা দিবসে কেক কেটে মজা লুটে - এরা কারা ??? বলেনতো এরা কারা ???
*** দেশে ছুটিতে আসেন যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, সহ মন্ত্রনালয়ে যাবেন - সেখানে দেখবেন কার্টুন আর জোকার যারা মুক্তিযোদ্ধা নাম বিক্রি বাট্টা করে সার্ট কোটে মুক্তিযোদ্ধা পিন ব্যাজ ঝুলিয়ে সং সেজে ঘুরছে !!! দেশে মুক্তিযোদ্ধা নামটি আর কতো বিক্রি হবে ??? এখনো আবেদন প্রক্রিয়া চালু আছে - মুক্তিযোদ্ধা নিবন্ধন চলছে !!! ২১০০ সনেও মুক্তিযোদ্ধা নিবন্ধন চলবে ।
শেষকথা: বিসিএস কর্মকর্তাদের পরিবার পরিজন আছেন, তাদের রাজনৈতিক সিংহাসনে বসার লোভ নেই, হ্যা তারা একটি কাজ করেন - দেশে যখন এমপি, প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রী গ্রেফতারী ওয়ারেন্ট টেবিলে আসে তাতে দ্রুত স্বাক্ষর করেন - দ্রুত !!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ মিলিটারীকে দেশে চালনায় নীতি নির্ধানরণে এনেছিলেন জেনারেল জিয়া ও এরশাদ; বেগম জিয়াকে বিএনপি প্রধান বানায়েছে ও ভোটে জিতায়েছে মিলিটারি; কিন্তু বেগম জিয়াকে ডাকাতিতে এনেছে বিসিএস'রা
১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সংসদ ভবন একটি নাটক সিনেমা ইন্ডাষ্ট্রি, এখানে অভিনেত্রী সহ গানের শিল্পি প্রয়োজন আছে । - এর বেশী বললে পুরুষতন্ত্র হয়ে যাবে।
এই দেশে সংসদে বিল আর আইন নিয়ে বাসের হকারের মতো বক্তৃতা দেওয়ার জন্য দেশের সাধারণ জনগণ যোগ্য, যাদের পরিবারে বিসিএস নেই। যাদের এসএসসি এইচএসসি বোর্ড পরিক্ষায় বসলে ডায়রিয়া কলেরা হয়ে যায় !!!
***বিসিএসরা বাসের হকারের মতো বক্তৃতা দেন না - দিতে পারেনও না, তারা অন্য কিছূ পারেন যেটা সাধারণ জনগণের জানার অধিকার নেই ।
***গ্রাম্য প্রবচণ আছে - কাচারিতে কালো কোট গায়ে পরতে হলে হলে উকালতি পাশ করতে হবে । - তেমনি বিসিএস সিক্রেট জানতে হলে বিসিএস পাশ করতে হবে সেই চেয়ারে বসতে হবে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিসিএস ক্যাডারেরা প্রশাসনের সর্বোচ্চ শ্রেণী; তারা বিশ্বাস করে, তারাই দেশ চালায়, তারা যেভাবে দেশ চালায়, উহা জনতার আশাপুরণ করার জন্য নয়, নিজেদের ইচ্ছাপুরণের জন্য। একজন সেক্রেটারীর নাম বলেন, যে দুর্নীতি করেনি; তাদের দুর্নীতি মানুষকে দাসে পরিণত করেছে, তাদের নীতির ফলে, বাংলদেশের দরিদ্ররা শি্ক্ষা থেকে বন্চিত হয়েছে।
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
নাহিদ০৯ বলেছেন: ইউটিউবে এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও আলোচনা দেখলাম আজকে। আমার মনে হলো আপনার এই আলোচনার সাথে বেশ যায়। দেখতে পারেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, আমি সময় পেলে দেখবো।
২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সংসদে প্রচুর হিজড়া এমপি আছে, বিশেষ করে যারা রাত দুইটায় নির্বাচিত হয়েছে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতিটি এমপি বুঝে যে, তারা এত সুন্দর পার্লেমেনট ভবনে বেমানান। ফখরুল সাহেব হয়তো ভবনটিকে সন্মান করছেন।
২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভাবনার শেষ নেই।লীগের করমীরা এখন সবাই এমপি
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
লীগের কিছু লোকজন এমপি বানানোর মেশিনে পরিণত হয়েছে।
২৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একজন সেক্রেটারীর নাম বলেন, যে দুর্নীতি করেনি; - চাঁদগাজী ভাই, একজন সেক্রেটারীর নামই বলছি “মতিউর রহমান ঠাকুর” বাংলাদেশের নিযুক্ত মিয়ানমারে ও পরবর্তীতে জাপানে রাষ্ট্রদূত ছিলেন - তাঁর সারা জীবনের আয় তাঁর তিন ছেলে মেয়েকে তিনি শিক্ষিত করেছেন ব্যাবসায়ী করে তুলেছেন রাজনৈতিক ছায়া থেকে দুরে সরিয়ে দিয়েছেন। এছাড়া উল্লেখ করার মতো আর কিছু নাই। তিনি গ্রামের বাড়ীতে কখনো কখনো নিজে রান্না করেন, ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেল দেখেন আর শাক স্ববজ্বী চাষ করেন।
চাঁদগাজী ভাই, করাপশন কোথায় নেই, আমরা বিসিএস চিকিৎসকদের দেখে সারা বাংলার বিসিএসদের এক পাল্লায় মাপতে পারি না।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাক, আপনি ১ জনের নাম বলতে পারায় আমি চুপ হয়ে গেলাম।
২৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ এর বক্তব্যের রেশ ধরে বলছি, সাবেক সংস্থাপন সচিব আবুল কাশেম।
ছেলে মেয়েকে পড়া লিখা শিখিয়েছেন। অর্থ কড়ি নাই। এলপিআরের টাকায় এলাকায় একটা একতলা বাড়ী করেছেন।
২০০৯ সালেও উনার বাসায় গিয়ে দেখি ১৯৮৫ সালে কেনা সাদা কালো টিভিটা ছাড়া বাসায় আর কোন টিভি নাই।
উল্যেখ্য- উনার ছেলে ২০১৭ সালে বিসিএস পরীক্ষায় সারা বাংলাদেশে প্রথম হয়েছিল।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদেরকে পথে কাঁটা বিছায়ে দিয়েছে আমাদের ক্যাডারেরা
২৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশে সব সেক্টরই দুর্নীতিতে আকণ্ঠ ডুবতে বসেছে, সিভিল সার্ভিসও তার ব্যতিক্রম নয় | বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সিভিল সার্ভিসের যে পরিমান কর্মকর্তা সৎ ছিলেন বর্তমানে তার এক দশমাংশ সৎ কর্মকর্তা খুঁজে পাওয়া যাবে না | এমনকি পরবর্তীতে আমার সহপাঠিদের যারা বিসিএস কর্মকর্তা ছিলেন (নবম ও দশম ব্যাচ) তাদের মধ্যে কিছু সৎ কর্মকর্তা ছিলেন, বিশেষত বেশ কিছু মহিলা কর্মকর্তা সৎভাবেই জীবনযাপন করেছেন | কিন্তু বর্তমানে তরুণ কর্মকর্তারা কি পুরুষ কি মহিলা চাকুরীতে যোগদান করেই প্রথমে উপরিতে তার শেয়ার কত তার খোঁজ খবর জানার চেষ্টা করেন |
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা ডাকাতী করতে গিয়ে, জাতিকে দাসে পরিণত করেছে; গরীবের মেয়েগুলোকে চাকরাণী ও ঝি বানায়েছে।
২৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৩
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বাংলাদেশে ক্ষমতার শীর্ষে এতো এতো নারী, অথচ দেশে নারী নির্যাতন বা ধর্ষণ কমেনি এক শতাংশও।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শীর্ষে অনেক নারী আছেন বটে, তবে তাঁদের দক্ষতা দেশ চালানোর মতো নয়।
২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৮
Redwine বলেছেন: মানুষ হিসেবে সকল অধিকার উনাদের প্রাপ্য। উনারা যেহেতু অনগ্রসর্মান গোষ্ঠী এবং বাংলাদেশে তাদের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়,তাই আমার মতে সংসদে তাদের প্রতিনিধিত্ব থাকা প্রয়োজন। আমাদের মানসিক দৈন্যতার কারণে যেহেতু সরাসরি ভোটে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ নেই তাই কোটার মাধ্যমেই সে সুযোগ দেয়া হউক।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
পার্লামেন্টে কোটা থাকার দরকার নেই বামগলাদেশের মতো দেশে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলা সিনেমা নাটকের অভিনেত্রীদের জন্য এমপি কোটা করা হয়েছে !!!