![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
** উহা সম্পর্কে না জেনে, ব্লগে উহার উপর লেখা পোষ্টগুলোর বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এই পোষ্ট লিখেছিলাম ৫/৬ ঘন্টা আগে; একটু আগে ( রাত ১২টার দিকে) একটা ভিডিও দেখালাম, উহা ওখানে বক্তৃতা দিচ্ছে; উহা যা বলছেন, উহার বক্তব্যে আমি মর্মাহত হয়েছি, উহা যা লিখেছে, লেখাগুলো পোড়ায়ে ফেলার দরকার, উহা বাংগালী জাতীর অংশ হতে পারে না। **
(উপরের বাক্যটি এখন, রাত সাড়ে ১২টায় লিখেছি, নীচের অংশটুকু ৫/৬ ঘন্টা আগের লেখা)।
শেখ সাহেবের অবদান সম্পর্কে হাজারো বিতর্ক আছে; একটা বিষয়ে কেহ বিতর্কে যায়নি (ব্লগার নুরু সাহেবের কথা জানি না), সেটা হলো কবি নজরুল ইসলামকে ঢাকায় নিয়ে আসা, কবির জন্য বাসস্হান, চিকিৎসা, সবকিছুর দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের হাতে তুলে দেয়া। কবি নজরুল ইসলামকে ঢাকায় আনার আগে, কলকাতার মানুষ কবিকে কিন্তু ফেলে দেয়নি, পশ্চিম বাংলার মানুষ উনাকে সন্মান করেছেন, সেখানকার সরকার উনার ভরণপোষণ করেছে; বাংলাদেশ সরকারের মতো বাড়ী দেয়নি, কিন্তু মানানসইভাবে থাকার সব ব্যবস্হা সব সময়ই করা হয়েছিলো। শেখ সাহেব যতটুকু করেছেন, এতে পুরো বাংগালী জাতি কবির হয়ে ভালো অনুভব করেছেন, নিজেদের বদান্যতায় নিজেরা খুশী হয়েছেন।
কবি আল মাহমুদের জন্য কিছু করা সম্ভব হলে, বাংগালীরা তাতেও নিশ্চয় খুশী হবেন।
দু:খখু মিয়ার জন্য যতটুকু করতে হয়েছে, কবি আল মাহমুদের জন্য অতটুকু করার দরকার হয়নি, তিনি নিজেই বাংলাদেশের মধ্যবিত্তের মত চলেছেন; বৃদ্ধ বয়সে ছেলেমেয়েরা উনার ভার নেয়ার মত অবস্হানে ছিলো, আমৃত্যু উনার খরচ বহন করার মতো অবস্হা পরিবারের ছিলো; উনার মৃত্যু হয়েছে বয়সের কারণে, জটিল রোগে বিনা-চিকিৎসায় উনার মৃত্যু হয়নি। উনার চিকিৎসা ইত্যাদি চালানোর ক্ষমতা না থাকলে, পরিবার সাহায্য চেয়ে ব্যর্থ হলে, শেখ সাহেবর মেয়েকে দোষারোপ করা যেতো!
শেখ সাহেবের মেয়ে কিন্তু জনতার টাকা বিলায়ে ইতিমধ্যে নিজে নাম কুড়ায়েছেন; মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্হা না করে, মানুষকে সিংগাপুর পাঠানোর জন্য কোম্পানীর টাকা দিয়ে, নিজে হাজী মোহাম্মদ মহসীন সেজেছেন।
ব্লগে যারা কবির হয়ে অনুযোগ করেছেন যে, উনার মৃতদেহ শহীদ মিনারে আনা হয়নি, রা্ষ্ট্রপতি যাননি, কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবে দাফন করা হয়নি; এগুলো করলে অভিযোগ হয়, না করলে আরো ভালো হয়। আল মাহমুদ'কে নিয়ে যারা গত ২দিন ব্লগে লিখছেন, তারা প্রায় সবাই শেখ সাহেবকে সমালোচনা করে থাকেন, উনার বাকশাল, টাকশাল নিয়ে টানাটানি করেন; যারা বাকশালের সমালোচনা করেন, আমর চোখে উনারা কমবুদ্ধিমান মানুষ; এদিকে, আমার আবার চোখের সমস্যা আছে! এসব ব্লগারেরা, যারা শেখ সাহেবের বাকশাল, টাকশালের সমালোচনা করেন ও কবি আল মাহমুদের মৃত্যুর পর, আল মাহমুদের অধিকার নিয়ে পোষ্ট দেন, তাদের পোষ্ট নিয়ে আমার নিজেরই সন্দেহ শুরু হয়েছে, কবি আল মাহমুদ সাহেবকে নিয়েও আমার সন্দেহ শুরু হয়েছে। এসব ব্লগারদের পোষ্ট পড়ে, আমার কেন মনে হচ্ছে, কবি আল মাহমুদকে মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয়ভাবে দাফন না করার পেছেন যড়যন্ত্র আছে; আবার, এসব ব্লগারেরা যে কবিতা মবিতা ভালোবাসেন, সেটা কেন যেন আমার বিশ্বাস হচ্ছে না।
কবি আল মাহমুদের মৃত্যুর পর উনাকে জানার সুযোগ হলো; ব্লগার নুরু সাহেবের পোষ্ট ও কমেন্ট আসার পর, আরো পরিস্কার হবে। আমার দৈন্যতা হলো, আমি উনার কিছু পড়েছি বলে মনে হয় না; ব্লগের পোষ্টগুলোর বদৌলতে বুঝতে পারলাম, উনি বড় মানের কবি ছিলেন, ও উনার এক কবিতার ২টি বিখ্যাত লাইন হচ্ছে, মায়ের নোলক হারিয়ে যাওয়া ও সারা বাংলাদেশে নোলক খোঁজা; এই ২ লাইনে উনি কি বুঝায়েছেন, কেহ পারলে কমেন্ট করে আমাকে একটু বুঝাবেন।
যেসব ব্লগারেরা বাকশালের বিপক্ষে লিখেন, তাঁরা কবি আল মাহমুদের পক্ষে লেখায়, ব্যাপারটা আমার কাছে ধোঁয়াটে লাগছে; তবে, কবি যদি বিশাল কর্ম রেখে যান, উনাকে বদির বউরা, কিংবা শেখ সাহেবের মেয়েরা ঠেকিয়ে রাখতে পারবেন না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালী মোল্লরা সুযোগ পেলে কবি নজরুলের লালনীল সুতা বের করে ফেলতো; মোল্লরা একটু শান্তিতে আছে যে, বরি ঠাকুরকে আমাদের মুসলিম কবি ম্লান করে দিয়েছেন।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫
আমিই রানা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আর হ্যাঁ, আমার যদি খুব একটা ভুল না হয়, তবে কবি তাঁর ঐ কবিতায় তাঁর দেশপ্রেম খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরার পাশাপাশি মায়ের তথা দেশের হারানো স্বাধীনটাই খুঁজেছেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নোলক মোলকে কবি মাহমুদ "বাংলাদেশের হারানো স্বাধীনতা খুঁজছেন"? বাংলাদেশ স্বাধীনতা হারায়নি কোনদিন, জাতির সাধারণ মানুষেরা "স্বাধীনতার সুফল পায়নি" এটা আমি জানি। সাধারণ মানুষের অংশটুকু সালমান রহমান, কর্ণেল ফারুক, বসুন্ধরা, মেজর মান্নান, প্রানের মেজর আমজাদ, ফালু, তোফায়েল আহমদ, আমান উল্লাহ আমান, বেগম জিয়ারা হজম করে ফেলেছে, এটা আমি বিশ্বাস করি।
"বাংলাদেশের হারানো স্বাধীনতা খুঁজছেন" যদি কবি খঁজে থাকেন নোলকে, উনাকে আমি চশমা কিনে দেবো।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শেষদিকে জামাতের দিকে ঝুঁকে পড়ায় সমালোচিত হচ্ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি জোটে নি। শহিদ মিনারে নিয়ে যাওয়ার অনুমতিও মেলে নি।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
জামাতের দিকে ঝুঁকে গিয়েছিলেন? সারছেন, এই হলো ঘটনা? তাইতো ভাবছি, বাকশাল-বিরোধীরা কেন হঠাৎ কবি-প্রেমী হয়ে গেলো!
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শেষদিকে জামাতের দিকে ঝুঁকে পড়ায় সমালোচিত হচ্ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি জোটে নি। শহিদ মিনারে নিয়ে যাওয়ার অনুমতিও মেলে নি।
শহীদ মিনারে নিয়ে গেলে কি হয়?রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেলে কি মেলে?
কিছুই না।কিছুই না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি যদি ভালো কবিতা রেখে যান, শহীদ মিনার উনাকে খুঁজে বের করবে।
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৫
ডার্ক ম্যান বলেছেন: উনি একদা জাসদের পত্রিকা গণকন্ঠের সাথে যুক্ত ছিলেন, অবশ্য আহমদ ছফাও যুক্ত ছিলেন প্রায় একই সময়ে। উনি জামাতের দেওয়া সংবর্ধনা নিয়ে নিজেকে বিতর্কিত করে তুলেছেন প্রায় একদশক আগে। একদা বাম আবার একদা ডান করতে গিয়ে মাইনকার চিপায় পড়েছিলেন ।
তিনি স্বাভাবিক মৃত্যু বরণ করেছিলেন। যারা উনার জন্য মায়াকান্না করছেন, তারা উনার কয়টি লেখা পড়েছেন ??
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা উনার পক্ষে পোষ্ট দিয়েছেন, তাদের অনেকেরই পোষ্ট বেশ দুর্বল, উনার সৃষ্টি সম্পর্কে তেমন কিছু বলেননি; তবে, বুঝা গেছে যে, ঢাকার শহীদ মিনার এখনো আছে, ওখানে বসুন্ধরা কোন আবাসিক এলাকা গড়ে তোলেনি।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০২
রাজীব নুর বলেছেন: কবি এখানে আক্ষরিক অর্থের নোলক খোঁজেনি, খুঁজেছেন এর ঐতিহ্য এবং ঐশ্বর্যকে।
নোলক গ্রাম বাংলার সাধারণ নারীর নাকের অলংকার, এটা যতটা না অলংকার তার চেয়েও বেশি অহংকার।
নোলক কেউ ছিনিয়ে নিলে ফিরে পাবার যুদ্ধ করার একটি সুযোগ থাকে। আমরা সেই যুদ্ধ করেছি। বিজয়ও পেয়েছি।
নোলক খুঁজতে খুঁজতে যে প্রাকৃতিক সম্পদ কবি দেখিয়েছেন এখন তার সব কিছুই হুমকির মুখে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
তা'হলে তো এই কবি বেশ বড় ধারণার কবি! সাহিত্যে আপনার বেশ দখল আছে, দেখছি
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনাদের সমস্যা হল, ব্লগের অখাদ্য কুখাদ্য সব বের করা
আল মাহমুদ লিখে গুগলে সার্স করে কিছু পড়েছেন?
পড়েনঃ
১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন এবং যুদ্ধের পরে দৈনিক গণকণ্ঠ নামক পত্রিকায় সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সম্পাদক থাকাকালীন এ সময় সরকারের বিরুদ্ধে লেখার কারণে এক বছরের জন্য কারাবরণ করেন। ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুশেখ মুজিবুর রহমানতাকেশিল্পকলা একাডেমীরগবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের সহপরিচালক পদে নিয়োগ দেন। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক হিসেবে ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন।
পুরস্কার ও সম্মাননা
*.বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার(১৯৬৮)
*.জয় বাংলা পুরস্কার (১৯৭২)
*.হুমায়ুন কবীর স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭২)
*.জীবনানন্দ স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭২)
*.কাজী মোতাহার হোসেন সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৬)
*.কবি জসীম উদ্দিন পুরস্কার
*.ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৬)
*.একুশে পদক(১৯৮৬)
*.নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক (১৯৯০)
সমালোচনাঃ
উনি মানুষ ফেরেস্তাও নন শয়তানও নন।
অনেকেই সমালোচনা করেন যে, আল মাহমুদ ১৯৯০’র দশকে ইসলামী ধর্মীয় বোধের দিকে ঝোঁকে পড়েন। তার কবিতায় ইসলামী চেতনার প্রতিফলন ঘটতে থাকে।[১৪]যদিও তিনি বিভিন্ন সময় তাঅস্বীকার করেছেন।[১৫]
(এটা সত্য শেষ দিকে তিনি ধর্মের দিকে ঝুঁকে পড়েন। তার মনে এই নয় তিনি জামাত ইসলাম করেন বা তথাকথিত মৌলবাদী। উনার সাক্ষাতকার আমি পড়েছি। সহজ সরল মানুষ)
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলছেন, উনি সহজ সরল মানুষ ছিলেন, ধর্মীয় মানুষ ছিলেন; তা'হলে মৃত্যুর পর, উনি নিশ্চয় শহীদ মিনারে গিয়ে, 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাংগানো ২১ ফেব্রুয়ারী' গাওয়ার জন্য উৎকন্ঠিত ছিলেন না; বাকশাল বিরোধী ব্লগারেরা শহীদ মিনার শহীদ মিনার করছে কেন? আপনি নিজেই কি বাকশাল বিরোধী?
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: আসলে সাংস্কৃতিক অঙ্গনেই ঝামেলার সৃষ্টি হয়েছে। আল মামুন অনেক নামকরা কবি ছিলেন।জামাত সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে তাকে শহীদ মিনারে না নেয়াটা অনেকেই মেনে নিতে পারছে না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সংকৃতির এক বড় পুরুষ হচ্ছে, শেফিক রহমান, ভ্যালেন্টাইনস-ডে পালনের ব্যবস্হা করেছেন, হাতে লাল গোলাপ পরণে আন্দার-্ওয়ার নেই।
জামাতীরা তো কবিতা ভালোবাসে না, ওরা 'রগকাটার যন্ত্র' বানায়!
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ডার্ক ম্যানবলেছেন: উনি জামাতের দেওয়া সংবর্ধনা নিয়ে নিজেকে বিতর্কিত করে তুলেছেন প্রায় একদশক আগে। একদা বাম আবার একদা ডান করতে গিয়ে মাইনকার চিপায় পড়েছিলেন ।
..তা ঠিক। উনি হুমু এরসাদের থেকেও জমি পেয়েছেন। অমন সুযোগ অনেকেই নিয়েছে/নিচ্ছে।
#যারা উনার জন্য মায়াকান্না করছেন, তারা উনার কয়টি লেখা পড়েছেন ??
সে যাই হোক, আল মাহমুদ এই একটা কবিতার জন্য হলেও বেঁচে থাকবেন।
একুশের কবি- তাআল মাহমুদ
ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ
দুপুর বেলার অক্ত
বৃষ্টি নামে, বৃষ্টি কোথায় ?
বরকতের রক্ত।
হাজার যুগের সূর্যতাপে
জ্বলবে, এমন লাল যে,
সেই লোহিতেই লাল হয়েছে
কৃষ্ণচূড়ার ডাল যে!
প্রভাতফেরীর মিছিল যাবে
ছড়াও ফুলের বন্যা
বিষাদগীতি গাইছে পথে
তিতুমীরের কন্যা।
চিনতে নাকি সোনার ছেলে
ক্ষুদিরামকে চিনতে?
রুদ্ধশ্বাসে প্রাণ দিলো যে
মুক্ত বাতাস কিনতে?
পাহাড়তলীর মরণ চূড়ায়
ঝাঁপ দিল যে অগ্নি,
ফেব্রুয়ারীর শোকের বসন
পরলো তারই ভগ্নী।
প্রভাতফেরী প্রভাতফেরী
আমায় নেবে সঙ্গে,
বাংলা আমার বচন আমি
জন্মেছি এই বঙ্গে।
সব কথার শেষ কথা, বাঙালীরা বড় হারামি জাতী।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাজার হলেও ডার্ক, ডুর্ক, বুঝা মুশকিল; উনি আপনাকে উত্তর দেবেন, হয়তো।
১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কবিতায় উনার অবদান অনেক কিন্তু জামাত সংশ্লিষ্টতায় নিজেকে বিতর্কিত করে ফেলেছেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
জামতীরা কি কবিতা মবিতা ভালোবাসে? ওরা তো রগ কেটে আনন্দ পায়! জামাতীরা পুরানো ভারতের ঠগী গোত্রের লোকজন।
১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
'সোনালী কাবিন' শব্দ দুটো উচ্চারণ করলেই যার নাম সামনে আসে,
তিনি হচ্ছেন কবি আল মাহমুদ। 'সোনালী কাবিন' কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমে
সাহিত্যানুরাগীদের মনে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন বাংলা সাহিত্যের
অন্যতম প্রধান এই কবি।
আল মাহমুদের কবিতার বিষয়বস্তুতে প্রথম দিকে গ্রামের জীবন,
মুক্তিযুদ্ধের আগে বামপন্থী চিন্তা-ধারা এবং নারী মুখ্য হয়ে উঠলেও
১৯৭৪ সালের পর থেকে তাঁর কবিতায় ইসলামী ভাবধারাও প্রবল হয়ে উঠে।
১৯৫০ সালের পর বাংলা সাহিত্যে যত কবির আবির্ভাব হয়েছে, শিল্পমান এবং
লেখার বিচারে বিশ্লেষকরা আল মাহমুদকে সন্দেহাতীতভাবে প্রথম সারিতেই রাখছেন।
কবির মৃত্যর পরে কোন বিতর্ক নয়, মৃত্যুর পরে তার আত্মার শান্তি কামনা করছি।
সোনালী কাবিনের কবি আল মাহমুদের মৃত্যুতে আমার গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
অল্পতে সেরে গেছে; কবি কাবির যায়গায় আছেন, পোষ্টও টিকে আছে; সবদিক রক্ষা হলো।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার এই মন্তব্যের উ্ত্তর দিয়েছিলাম ২ ঘন্টা আগে; একটু আগে একটা ভিডিও দেখলাম, উহা সেখানে বক্তব্য রাখছে; কথা শুনে আমার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো, এই সাপ আমাদের জাতির অংশ হতে পারে না।
১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: #লেখকবলেছেন:আপনি বলছেন, উনি সহজ সরল মানুষ ছিলেন, ধর্মীয় মানুষ ছিলেন; তা'হলে মৃত্যুর পর, উনি নিশ্চয় শহীদ মিনারে গিয়ে, 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাংগানো ২১ ফেব্রুয়ারী' গাওয়ার জন্য উৎকন্ঠিত ছিলেন না;
. তা ছিলেন না।
#লেখকবলেছেনঃ বাকশাল বিরোধী ব্লগারেরা শহীদ মিনার শহীদ মিনার করছে কেন?
.. ট্যাগিং না করে মগজ দিয়ে ভাবুন।
উনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, প্রথম কাতারের সাহিত্যিক। উনি যেই মতেরই হোন, উনাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মান জানানোটা আমাদের দায়িত্ব। আমরা সেখানে ব্যর্থ।
# আপনি নিজেই কি বাকশাল বিরোধী?৮
না।
বাকশালকে আমি পজিটিভলি দেখি। এটা বাস্তবায়িত হলে বাঙালীরা আরো ভালো থাকতো, তবে বঙ্গবন্ধু সেটা হয়তো বাস্তবায়ন করতে পারতেন না। বাঙালীরা হারামি জাতী। এরা শুধু নিজের সুবিধা বোঝে, অন্যকে দমিয়ে রাখতে পছন্দ করে।।
# কবি যদি বিশাল কর্ম রেখে যান, উনাকে বদির বউরা, কিংবা শেখ সাহেবের মেয়েরাঠেকিয়ে রাখতে পারবেন না।
.. ঠিক। দারুন লাইন।
উন্নয়ন করতে গিয়ে শেখ হাসিনা সুস্থ রাজনীতিতে, গণতন্ত্রে বিরাট শূন্যতা সৃষ্টি করেছেন। এর জন্য জাতীকে বহুদিন ভূগতে হবে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটু আগে, একটা ভিডিও দেখলাম; আমার গায়ে আগুন জ্বলছে; উনার কবিতাগুলো পুড়ে ফেলার দরকার।
১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভিডিওতে দেখালাম, উনি বক্তৃতা দিচ্ছেন; উনি যা বলেছেন, সেটার পরিপ্রেক্ষিতে উনার সব কবিতা পুড়ে ফেলার দরকার; বাংলার মাটি উনাকে গ্রহন করার কথা নয়।
১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৯
স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আল মাহ মুদ নাকি একবার বলেছিলেন, তস্লিমা সংগমে অনন্য। এই কথা কি সত্য নাকি গুজব?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটু আগে একটা ভিডিও দেখালাম, উনি ওখানে বক্তৃতা দিচ্ছেন; উনি যা বলছেন উনার বক্তব্যে, আমি মর্মাহত হয়েছি, উনার কবিতাগুলো পোড়ায়ে ফেলার দরকার, উনাকে বাংলার মাটিতে কবর দেয়ার অধিকার উনার পরিবারের থাকা উচিত নয়।
১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৬
জগতারন বলেছেন:
প্রিয় ব্লগার নূর আলম হিরণ , ভাই, আপনি একটু সাবধানে থাকবেন।
আপনাকে ছাত্র শিবীরের কুত্তারা টার্গেটের মধ্যে নিয়া যেতে পারে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহা কবি, নাকি সর্প, যাই হোক, ইহা আমাদের জাতির অংশ হতে পারে না।
১৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:২৬
ল বলেছেন: কবি আল মাহমুদের মৃত্যুতে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি,
পাখির কাছে ফুলের কাছে থেকে আজ বিধাতার কাছে।
মৃতের সমালোচনা না করা ভালো।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই শিয়াল কুকুর কি পায়খানা লিখেছে, উহাকে তা খাইয়ে দেয়ার দরেকার।
১৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যুদ্ধাপরাধী সমর্থক জামাতি-বিম্পি ব্লগারেরা 'শহীদ মিনার শহীদ মিনার' করছে কেন?
এরা তো সারাটা সময় শহীদ মিনার, ফুল এসব হারাম হারাম বেদাত ইত্যাদি বলে গেছে।
এখন আবার শহীদ মিনার নিয়ে কান্নাকাটি কিসের?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই লোক কিসব কুকুরের পায়খানা লিখেছে, উহা পোড়ায়ে দেয়ার দরকার
১৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উনি গণকণ্ঠ নামক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন বলে শোনা যায়। সেই পত্রিকাটি এখন আর নেই। তবে হাসান কালবৈশাখী মনে হয় ঠিকই মন্তব্য করেছেন।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এর কবিতায় লাথি মারি আমি, এই লোকের ভিডিও দেখে আমার গা জ্বলে গেছে, হারামী অমানুষ এই লোক; এই লোক নিশ্চয় সাহিত্যের নামে পায়খান করেছে।
১৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেখকবলেছেন:একটু আগে, একটা ভিডিও দেখলাম; আমার গায়ে আগুন জ্বলছে; উনার কবিতাগুলো পুড়ে ফেলার দরকার।
.. দশ বছর আগের ভিডিও দেখলেন আজকে!! তাতেই অগ্নিকান্ড!!!!
কুল ম্যান, কুল
জাশি নিয়ে কবির ভিডিওর কথা যদি বলতে হয়, তবে বলিঃ ঐ ব্যাটার সম্পর্কে এসব নিয়ে লেখা মানে সময় নষ্ট। ব্যাটা বদ..
তবে আমি তো এত উগ্র না, আমি মুদ্রার দুপিঠ দেখে চলি।
১. কবিতার জন্য কবি আমার কাছে প্রিয়।
২. জাশি নিয়ে বক্তব্যে তিনি আমার কাছে ঘৃণ্য।
[আপনি এখনো ঠিকমত প্রতিউত্তর করতে পারেন না।)
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই নামে যে, এই রকম এক ইডিয়ট আছে, সেটাই আমি জানতাম না। এসব গার্বেজ এই বাংলায় জন্মেছে, এটাই দু:খের বিষয়।
২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
দেশী পোলা বলেছেন: সালাম আলাইকুম, কেমন আছেন? সামুতে আবার পোস্ট ব্যান হয়েছি এজন্য আসা হয় না।
এইসব জামায়াত শিবিরের তেনা পেচানি বাদ দেন,
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামুতে আগের ব্লগারেরা নেই বললেই চলে; নিজকে মানিয়ে নেন, মনে কিছু এলে লিখতে তো হয়!
২১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪
দেশী পোলা বলেছেন: সালাম আলাইকুম, কেমন আছেন? সামুতে আবার পোস্ট ব্যান হয়েছি এজন্য আসা হয় না।
এইসব জামায়াত শিবিরের তেনা পেচানি বাদ দেন
আমার সেই প্রস্তাবিত প্রজেক্টের কথা মনে আছে তো??
দেশের প্রত্যেকটা মেয়ের জন্য মাস্টার্স ডিগ্রী পর্যন্ত বিনে পয়সায় পড়াশোনা করার ব্যবস্থা করে দিন, দেশ পাল্টে যাবে
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কাছাকাছি থাকেন, চেষ্টা শুরু করবো; সময় বয়ে যাচ্ছে।
২২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: নোলক আল মাহমুদের বিখ্যাত কবিতা নয়।
উনি ভালো লিখতেন তবে তার সময়কার সেরা লেখক কিনা তা নিয়ে তর্ক হতে পারে।
আপনি ওনার সোনালী কাবিন পড়ে দেখতে পারেন মেয়াবাই।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি জীবিত থাকলে, এক কপি সোনালী কাবিন উনাকে খাইয়ে দেয়ার ব্যবস্হা করার যেতো, এখন দেরী হয়ে গেছে; সোনালী কাবিন কুকুরের পায়খানা পরিস্কার করার কাজে লাগবে ।
২৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমার মনে হয় যারা নজরুল আর আল মাহমুদকে কে একই কাতারে ফেলছে তারা নজরুল বা মাহমুদ দুজন কে ভালভাবে চেনেই না ।
কারন নজরুল এক অন্য জগত । আমি নজরুল ভক্ত বলে বলছি না । তিনি না থেকেও যা সৃষ্টি করে গিয়েছেন তাতে তো বলার অপেক্ষা রাখে না তিনি কি ছিলেন ।
আর আল মাহমুদ কে নিয়ে অনেক বির্তক হয়েছে । সেসব নিয়ে না ভাবাই উচিত । তবে এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু কে টেনে আনাটা অবাঞ্চনিয় ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আল মাহমুদ মৃত এক পঁচা এক সাপ।
২৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
তা'হলে তো এই কবি বেশ বড় ধারণার কবি! সাহিত্যে আপনার বেশ দখল আছে, দেখছি
আমি লেখাপড়া করেছি বাংলা ভাষা ও বাংলা সাহিত্য নিয়ে।
ইদানিং আমার বই পড়া কম হচ্ছে। কিন্তু আমি প্রচুর পড়াশোনা করি। বইমেলাটা শেষ হলে আবার ব্যাপক আকারে পড়া শুরু করবো।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
উহার নাম বদলায়ে রাখলাম, "বাল মওদুদ"
২৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই পঁচা সাপকে যারা কবি বলেছে, তারা মানুষের স্তরে নেই
২৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঘুরে ফিরে সবাইকে জাফর ইকবালের ফিল্টারে পাস করতে হবে...
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার গায়ে আগুন জ্বলছে, কিছু বলতে চাচ্ছি না, শুধু এটুকু বলতে চাই, উহার লেখা নিশ্চয় কুকুরের পায়খানা
২৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
এই পোস্টের ৮, ৯ ও ১৫ নং মন্তব্য আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। উত্তর দিয়ে কৃতার্থ করুন।
২৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
শাহাদাত নিরব বলেছেন: প্রিয় চাদ্গাজী ভাই
মরহুম আল মাহমুদ একজন শ্রেষ্ঠ কবি এটা আপনি জানতেন না (আপনার ভাষ্য মতে)
আসলে এক চোখা হতে হতে কেমন যেনো আপনি এক চোখের শক্তিশালী হয়ে যাচ্ছেন।
২৪শে অক্টোবর ২০০৯ তারিখে অমি রহমান পিয়াল ভাই এই ব্লগে কমেন্টে কবি আল মাহমুদ এর দোষ গুন অনেকটাই আলোচোনা করেছেন।
এবং ২৩/০৮/২০০৮ সালে আরিফ জেবতিক ভাই অন্য কোথাও তার সম্পর্কে অনেক লম্বা লিখেছেন।
তা থেকে একটাই প্রমাণিত উনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সাহসী কলম সৈনিক (হোক সেটা ভগ্নিপতির ছত্র ছায়ায়)
এসব কিছু নিমিষেই ম্লান হয়ে যায় যখন কবি আল মাহমুদ ইসলাম ধর্ম কে নিয়ে একটু লেখালেখি করেছেন।
অনেকের ধারনা জামাতের এজেন্ডা হয়ে গেছে ।
আসলে এখন আমরা ব্যাক্তি কে দেখিনা
দেখি সে কার সাথে সম্পৃক্ত।
আদেশ নয় অনুরোধ আল মাহমুদ সম্পর্কে একটু পড়ুন অনেক ভুল ভেঙ্গে যাবে ।
ধন্যবাদ
(পোষ্ট ব্লক করে রাখছে তাই অনেক কিছু প্রকাশ করতে পারছিনা)
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
শেষের লাইনটি লাইক দিলুম।
মানুষের কর্মই ঠিক করবে সে কিভাবে ইতিহাসে বেঁচে থাকবে। কাজী নজরুল ইসলাম ইসলামী সংগীত লেখার কারণে এদেশের মাওলানারা তাঁকে বিশাল সম্মান করে বক্তব্য দেয় আবার শ্যামা সংগীত লেখার কারণে হিন্দু মেীলবাদীরা তাঁকে সত্যিকারের হিন্দু আদর্শবাদী হিসাবে তুলে ধরে।