নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডাকসুর দায়িত্ব, ভুমিকা ও গঠনতন্ত্র বদলিয়ে দেয়ার দরকার

১২ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৫৭



পুর্ব পাকিস্তানের শেষ বছরগুলো ও বর্তমান বাংলাদেশ পরিচালনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেজুয়েটদের ভুমিকা বাকী অন্যসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনেক অনেক বেশী; যেহেতু, পুর্ব পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ভয়ংকর বিশৃংখলা ও অসফলভাবে চালানো হয়েছে, ও হচ্ছে, ঢাকা ইউনিভার্সিটির গ্র‌েজুয়টদের শিক্ষা ও দক্ষতার মান যে নীচু তা' সহজে অনুমান করা যায়। সময়ের সাথে ঢাকা ইউনিভার্সিটির গ্রেজুয়েটদের মান আরো নীচের দিকে যাচ্ছে ক্রমাগতভাবে।

ভাষা আন্দোলন, ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের সবচেয়ে বড় ও প্রথম সফল আন্দোলন হিসেবে গণ্য হওয়ার কথা; আসলে, সঠিকভাবে ভাবলে, ঐ আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ভাবনার সীমাবন্ধতা সজেই ধরা পড়ে; পশ্চিম পাকিস্তানের নিরক্ষর মানুষদের কথা ভেবে, কোন অবস্হায় বাংলাকে প্রশাসনিক ভাষা হিসেবে দাবী করা উচিত হয়নি; পশ্চিমের নিরক্ষরেরা নিশ্চয় উর্দুকে প্রশাসনিক ভাষা হিসেবে বাংগালীদের উপর চাপিয়ে দিতে চাহেনি।

ডাকসু: ঢাকা ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন, ছাত্রদের নির্বাচিত, ছাত্রদের একটি কমিটি, যা ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত ছাত্রদের অধিকার রক্ষা, এবং সম্ভবমতো ছাত্রদের সার্বিক সাহায্য করার কথা। ১৯২৪ সালে কমিটি প্রথমবার গঠিত হয়, ও ১৯২৫ সালে এই কমিটির গঠনতন্ত্র রচনা করা হয়। গঠনের পর থেকে, ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতার সময় অবধি কমিটির কার্যকলাপ সম্পর্কে তেমন কিছু পরিস্কার নয়; তবে, কমিটি কলোনিয়েল আইনের অধীনে ছাত্রদের স্বার্থ রক্ষা করেছে, হয়তো।

ডাকসু কোনভাবে রাজনৈতিক নেতা তৈরির কারখানা হওয়া উচিত নয়; ইউনিভার্সিটিগুলো রাজনৈতিক নেতা তৈরি করার জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়নি; ইউনিভার্সিটিগুলো শিক্ষিত ও দক্ষ প্রফেশানেল তৈরি করার কথা; রাজনৈ্তিক নেতৃত্ব সব সময়ই কর্মজীবি শিক্ষিতদের থেকেই বেরিয়ে আসে। ডাকসু'তে যারা অংশ নেয়, তারা কোন না কোন ছাত্র রাজনীতি, কিংবা রাজনৈতিক দলের নেতৃতে থাকে; কারো কারো ছেলেমেয়ে ইস্কুল কলেজেও পড়ছে।

ডাকসু'র সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিলো ১৯৯১০-৯১ সালে, সর্বশেষ ভাইস-্প্রেসিডেন্ট ছিলো আমান উল্লাহ আমান; আমান উল্লাহ আমান দেশের একজন অপনেতা, উনার বিপক্ষে হত্যা-মামলা ছিলো; উনার আগে যারা ছিলো, সবাই, রব, বব, মান্না, পান্মা সবাই অপনেতা হিসেবে পরিচয় পেয়েছে।

ডাকসু'তে নির্বাচিত হতো মাফিয়া ধরণের ছাত্ররা, এরা কোনদিন পড়ালেখা করতো না, এরা নিজেরাই জানতো না যে, কোন সাবজেক্টে পড়ে; এরা ইউনিভার্সিটিতে খারাপ উদাহরণ ছিলো সব সময়; এরা ইউনিভার্সিটিগুলোর হলে, সব ধরণের অসামজিক কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকতো। এদের অফিস ও ইউনিভার্সিটি ছিলো মধুর ক্যান্টিন; এরা কেহ কোনদিন পয়সা দিয়ে মধুর ক্যান্টিনে খায়নি, জোর করে এরা দলবল নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে খাওয়া দাওয়া করে আড্ডা জমাতো। এসব নেতার কাছে এখনো মধুর ক্যান্টন কোটী টাকা পাবে।

যারা ডাকসু'তে নির্বাচিত হয়েছিলো, এরা এখন দেশের বড় ২/৩ দলে আছে, এরা দেশে অপনেতা হিসেবেই আছে; এবং এরা ডাকসু'কে নেতা তৈরির কারখানা হিসেবে, ডাকসুর নির্বাচন চায়; আসলে, ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রদের কমিটি ছাত্রদের অধিকার রক্ষা ও ছাত্রদের সাহায্য করার কথা; কিন্তু এরা ইউনিভার্সিটিতে অপরাজনীতি চালু করে, ঢাকা ইউনিভার্সিটি'কে গোয়ালে পরিণত করেছে; সময় এসেছে ডাকসু'র গঠনতন্ত্র বদলায়ে, ইহাকে অরাজনৈতিক কমিটি হিসেবে নির্বাচিত ও পরিচালিত করার।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:২২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আসলে এককভাবে ডাকসুকে দোষ দিয়ে লাভ নেই - এককভাবে একটি অংশ বা গোষ্ঠী কখনোই একটি সেক্টরের কবর রচনা করতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, রাজনৈতিক ক্যাডার শিক্ষকসম্প্রদায় সহ একশ্রেণীর ছাত্রনামধারী চাঁদাবাজের মাফিয়া সিন্ডিকেটের রাজত্ব হয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ গোটা শিক্ষা সেক্টর ।

শুধু শিক্ষা সেক্টরই নহে, ব্যাংকিং, পরিবহন, সচিবালয় ও মাঠ প্রশাসন, সবই কোনো না কোনো মাফিয়া চক্রের কব্জায় । পরিবহন সেক্টরের কোথায় ধরুন না কেন - সেখানে শাহজাহান গং দুর্নীতিবাজ পুলিশ, মাস্তান, পরিবহন খাতের সাথে জড়িত সরকারি প্রশাসনের মাফিয়া সিন্ডিকেটের কারণে কোনো সরকারই কখনো জনস্বার্থে কোনো আইন প্রণয়ন বা প্রয়োগ করতে পারে না ।

কোনো দেশপ্রেমিক সরকার যদি আদৌ কোনোদিন বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসতে পারে তবে প্রতিটি সেক্টরের মাফিয়া গোষ্ঠীকে নির্মূল করাই হবে তার জন্য একমাত্র চ্যালেঞ্জ ।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যাংকের ডাকাত, ভুমি দখলকারী, রিলিফের টাকা চোর, বাজে বাজেট, বিদেশী সাহায্য ডাকাতদের বড় অংশ প্রস্তুত করে ঢাকা ইউনিভার্সিটি; এতে ডাকসু একটি নিয়ামক; ডাকসু, কিংবা ডাকু যাহাই হোক, উহার ভুমিকা বদলানোর দরকার।

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মাথায় পচন ধরলে লেজের পরিচর্য্যা করে কতোটুকো ভালো ফল পাওয়া যাবে চাঁদগাজী ভাই ? গোটা সিস্টেমই নষ্ট হয়ে গেছে | এই নষ্ট ও ভ্রষ্টের মরুভূমিতে একটি মরুদ্যানের যত্ন নেয়ার জন্য উদ্যোগটাই বা নিবে কে বা কাহারা ? ;)

১২ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবকিছু নষ্টের মুলে প্রশাসনের উঁচু পদের লোকেরা ও রাজনীতির লোকেরা; ইহাদের বড় অংশ ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে; ইউনিভার্সিটি থেকে পরিবর্তন শুরু করার দরকার; আগামীতে, নতুন ভালো মানুষ, কিংবা ডাকাত ইউনিভার্সিটি থেকেই আসবে।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশ অলরেডি নষ্টদের দখলে চলে গেছে।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশাসনে ও রাজনীতির দুষ্ট-মানুষদের একাংশ তৈরির এক বড় কারখানা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাষা আন্দোলন নিয়ে এ কি দৃষ্টি ভঙ্গি আপনার!
ভয়াবহ!

জিন্নাহ ঘোষনা এত স্পষ্ট তবু আপনার বোধে ঢুকলোনা!
এতদিন পরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ভিত্তিকেই আপনি ভুল বলছেন!!!!???
এ ঠিক নয়।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মাথায় লজিক নেই বরাবরই: উর্দুকে প্রশাসনিক ভাষা করলে বাংগালীরা চাকূরী ও পড়ালেখায় পেছনে পড়ে যেতো; একইভাবে, বাংলাকে প্রশাসনিক ভাষা করলে, পশ্চিম পাকিস্তানের লোকজন চাকুরী ও পড়ালেখায় পেছনে পড়ে যেতো; ইংরেজী ছিলো তখনকার দরকারী ও প্রচলিত প্রশাসনিক ভাষা; এবং সেটা পাকিস্তানের ২ অন্চলের জন্য গ্রহনযোগ্য ভাষা ছিলো, আজও ইংরেজীই বিশ্বের উন্নতদেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশী গ্রহনযোগ্য প্রশাসনিক ও বিজ্ঞানের ভাষা।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিন্নাহ সাহেব ভুল করে উর্দুকে প্রশাসনিক ভাষা করতে চেয়েছিলেন; এদিকে ১ টা ইউনিভার্সিটির ছাত্ররাও একই ধরণের ভুল করেছেন বাংলাকে প্রশাসনিক ভাষা দাবী করে; জিন্নাহ পুর্ব পাকিস্তানের বাংগালীদের স্বর্থের বিপক্ষে কথা বলেছিলেন, ঢাকার ছাত্ররা পশ্চিম পাকিস্তানের মানুষের স্বার্থের বিপক্ষে কথা বলেছিলেন; এটা কোনদিনও আপনি বুঝবেন না।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

আপনার মাথায় যে গোবর ভরা সে বহু আগেই বুঝে ইগনোর করি!
কিন্তু এখানে আপনি ভাষা আন্দোলনকে হেয় করেছেন। কারো ভূলের ফসল বলছেন।
এটাতে একমততো নইই তীব্র প্রতিবাদ জানাতেই অংশ নেয়া!

বহু অঞ্চলে বহু ভাষা নিয়ে বহু দেশ চলছে। কিন্তু জিন্নাহ জোর করে উর্দেকই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করতে চেয়েছে! যেটা বাঙালী হিসেবে মেনে নেয়া কারো উচিত ছিল না, নেয়ও নি!
সেই ঔচিত্যবোধকে আপনি ভুল বলছেন!

১২ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

উর্দুকে মেনে না নেয়া অবধি সঠিক ছিল।

বাংলাকে প্রশাসনিক দাবী করায় ৫/৬ জন বাংলালী গুলি খেয়ে প্রাণ হারায়েছেন অকারণে; আপনি তো গুলি খাওয়াদের কেহ নন। উর্দু হলে বাংগালীদের অধিকার খর্ব হতো, বাংলা হলে পশ্চিমের ক্ষতি হতো।

অন্যের ক্ষতি করাই আপনাদের জীবনের একটা বড় অংশ।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: টাইপো উর্দেকই = উর্দুকেই

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন:
জিন্নাহ সাহেব ভুল করে উর্দুকে প্রশাসনিক ভাষা করতে চেয়েছিলেন; এদিকে ১ টা ইউনিভার্সিটির ছাত্ররাও একই ধরণের ভুল করেছেন বাংলাকে প্রশাসনিক ভাষা দাবী করে; জিন্নাহ পুর্ব পাকিস্তানের বাংগালীদের স্বর্থের বিপক্ষে কথা বলেছিলেন, ঢাকার ছাত্ররা পশ্চিম পাকিস্তানের মানুষের স্বার্থের বিপক্ষে কথা বলেছিলেন; এটা কোনদিনও আপনি বুঝবেন না।

<< আপনার মতো বুঝতেও চাইনা!
দুদলের স্বার্থান্ধতা ছিল বলেইতো বিচ্ছিন্নতা অবশ্যম্ভাবী ছিল । হয়েছেও তাই!
যে ভাষা আন্দোলনকে ভুল বলছেন সেই ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই কিন্তু স্বাধীনতা!

তাহলে কি দাড়াল! আপনি ভাষা আন্দোলনকে ভুল/সীমাবদ্ধ ভাবনার ফসল বলে প্রকান্তরে স্বাধীনতারই বিরোধীতা করছেন!
অথচ আপনি নাকি জেড ফোর্সের একজন সৈনিক!

বয়স হলে ভাবনারা এলোমেলো হয় শুনেছি।
তেমন ক্ষেত্রে উন্মুক্ত মাধ্যম থেকে দূরে থাকাই সকলের জন্য নিরাপদ।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনারা সঠিকভাবে ভাবতে না পারার কারণে শেখ হাসিনার কাছে পরাজিত হচ্ছেন বারবার।

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দ্বিতীয় ও চতুর্থ অনুচ্ছেদ এর সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করছি। ইতিমধ্যে বিদ্রোহী ভৃগুভাই বিষয়টি সামনে এসেছেন । মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যে সহনশীলতায় কাম্য।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভৃগু সাহেবের রাজনৈতিক গুরু বেগম জিয়া, উনার ভাবনাও অতটুকু। সবকিছু সহনশীলতার মাঝে আছে।

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:০৩

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: নিয়মনীতি তে সংস্কার আনা প্রয়োজন..

শুভ সকাল.....

১২ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন দেখছি, মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধী উহার সহসভাপতি হয়ে গেছে! উহা ভোটে দাঁড়ালো কিভাবে?

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি অবশ্যই বন্ধ করা উচিত। এগুলো সভ্য দেশে চালু থাকতে পারে না। কোন দেশের শিক্ষক তার ছাত্রদের ধমকে কাজ করতে পারে না...

১২ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সব অপনেতা একসময় তথাকথিত ছাত্রনেতা ছিলো। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার জন্য বাংগালীদের আরেকবার যুদ্ধে যেতে হবে।

১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পোস্টের বক্তব্য সুন্দর।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্দের সাহায্য করার জন্য ভালো ছাত্র দরকার; ডাকাতেরা কিংবা জল্লাদেরা ছাত্রদের জন্য কি করবে?

১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আ‌মে‌রিকার বিশ্ব‌বিদ্যালয়গু‌লোর ছাত্রসংসদ নির্বাচন নি‌য়ে এক‌টি পোস্ট দিন। জীব‌নে হয়‌তো ওই দে‌শে যে‌তে পার‌বো না। আপনার মাধ্য‌মে জানার প্রয়াস ।


স্যার, আ‌মে‌রিকার বিশ্ব‌বিদ্যালয়গু‌লোর ছাত্রসংসদ নির্বাচন নি‌য়ে এক‌টি পোস্ট দিন। জীব‌নে হয়‌তো ওই দে‌শে যে‌তে পার‌বো না। আপনার মাধ্য‌মে জানার প্রয়াস ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্ট দেবো,
আপনি প্রবাসে কাজ করেন, আপনার জন্য আমেরিকা আসা কিছুটা সহজ হতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.