নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার শৈশবে দেখা সুন্দরী নারীদের একজন।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৩৮


আমাদের গ্রামের মাঝামাঝি বরাবর, উত্তর দক্ষিণে প্রলম্বিত রাস্তাটি গ্রামটিকে পুর্ব ও পশ্চিম পাড়ায় ভাগ করেছে; আমরা পুর্ব পাড়ায়; এই পাড়ার পুর্বদিকে ধানের মাঠ; এই মাঠে আমাদের চাষবাস, খেলাধুলাও এই মাঠে। পশ্চিম পাড়ার উত্তরদিকটা আমার কাছে বরাবরই রহস্যময় ছিলো: ওখানে ৬টা বাড়ী পরস্পরের সাথে লাগানো ছিলো, পরিবারগুলো পরস্পরের আত্মীয়স্বজন, সবাই দরিদ্র; এদের কেহই চাষাবাদে দিনমুজুরের কাজ করতো না, সবাই পাহাড় থেকে বাঁশ, কাঠ, পাথর এনে বিক্রয় করে চলতো। বাড়ীগুলো বাঁশ, বেত, গাছ গাছড়ায় ভরা ছিল; ওদের সামনের রাস্তায় কেয়াকাঁটার বন ছিলো। পশ্চিম পাড়ার পশ্চিমের মাঠে শীতে বলখেলা খুবই জমতো; তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময়, শীতেকালে আমি পশ্চিমের মাঠে খেলার শুরু করলাম। গ্রামের উত্তর পাশ দিয়ে একটি বড় রাস্তা হয়ে, অনেকটা ঘুরে আমি আসা যাওয়া করতাম; ৬টি বাড়ীর মাঝামাঝি একটা খালের মতো ছিল, বর্ষাকালে সেই খাল হয়ে গ্রামের পানি পশ্চিম দিকে যায়; খালের পাড়গুলো কেয়াকাঁটা ও নানা গাছের জংগলে ভরা, এর মাঝ দিয়ে এসব বাড়ীর লোকজন চলাচল করতো; আমি সাপের ভয়ে সেই পথ হয়ে যেতাম না।

এক বিকেলে, গরু টরু বেঁধে খেলায় যেতে দেরী হয়ে গেলো, আমি দ্রুত খেলার মাঠে পৌঁছার জন্য খালের পাড়ের সরু পথ দিয়ে দৌঁড়ে মাঠের দিকে যাচ্ছিলাম; এই সরু পথে আমার সামনে পড়লেন একজন মহিলা; উনার কোলে ৫/৬ বছরের একটি অতি সুন্দরী, বিষন্ন একটি মেয়ে ছিল; মহিলাটি একটি ছাগলকে বাড়ীর দিকে নেয়ার চেষ্টা করছেন; কিন্তু ছাগলটি কেয়াকাঁটার উপর জড়িয়ে-থাকা লতার পাতা খাওয়ার চেষ্টা করছে; মহিলার কোলে বড় বাচ্চা থাকায় উনি ছাগলটিকে টেনে নিতে হিমসিম খাচ্চিলেন। আমি দাঁড়ালাম, বাচ্চাটির ২টি পায়ে সমস্যা ছিল; আমি এই মহিলাকে প্রথমবারের মতো দেখলেও অনুমানে চিনলাম, এটি তাজুর মা। গত ঈদে মা উনার জন্য ফিতরার টাকা দিয়েছিলেন আমাকে, আমি দিয়ে এসেছিলাম; উনি ঘরে ছিলেন না, উনার মায়ের কাছে টাকাটা দিয়ে এসেছিলাম। উনি দিনের বেলায় বাড়ীর আশেপাশে খুব একটা বের হতেন না।

বছর দু'য়েক আগে উনার বিচার হয়েছিলো, উনাকে একঘরে করা হয়েছে। বছর ছ'য়েক আগে, মেয়ে হওয়ার পরপরই উনার স্বামীর মৃত্যু হয়েছিলো; উনি অনিন্দ্য-সুন্দরী ছিলেন; স্বামীর মৃত্যুর পর, অনেকই উনাকে বিয়ে করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলো; কিন্তু মেয়েটা পংগু হওয়ায় তিনি বিয়েতে আগ্রহ দেখাননি। বছর দু'য়েক আগে, পাশের বাড়ীর এক যুবক রাতে উনার ঘরে প্রবেশ করে, উনি যুবককে বের করে দেন; কিন্তু এই ব্যাপারে নালিশ করেননি; বাড়ীর কে একজন ব্যাপারটা জেনে সবাইকে জানিয়ে দেয়; যুবক পালিয়ে যায়। গ্রামের সবাই মিলে মহিলার বিপক্ষে বিচায় বসায়; অপরাধ: যুবক যদি ঘরে গেলো, কেন তিনি নালিশ করেননি।

মহিলাটি খুবই পুরাতন, বিবর্ণ একটি কাপড় পরেছিলেন; উনার মুখের দিকে আমি কতক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম আমি জানি না; মহিলা বললেন,
-তুমি জালাল মিয়ার ছেলে?
-জ্বি।
-তুমি বল খেলতে যাচ্ছো!
-জ্বি।
-যাও!
-আপনি ছাগল নিতে পারছেন না, আমি দিয়ে আসি?
-তোমার খেলায় দেরী হবে না?
-অসুবিধা নেই।
-তোমার মা আমাদেরকে মাঝে মাঝে সাহায্য করেন, উনাকে সালাম বলিও।

আমি জীবনে এমন সুন্দরী কোন মহিলা দেখিনি; আমার মনটা কেমন উৎফুল্ল হয়ে উঠলো, আমি বল খেলছিলাম, নাকি বাতাসে উড়ছিলাম, আমি বুঝতে পারছিলাম না। উনার চোখ দু'টি আমার চোখে ভাসছিলো; উনার দু'চোখে যেন দুনিয়ার বিষণ্ণতা জমা হয়েছিলো; বাচ্চাটাও বিষন্ন। কয়েকদিন আমার সব কাজের মাঝে উনাকে দেখতে পাচ্ছিলাম। এরপর প্রতিদিনই সেই পথ হয়ে খেলতে গেলাম; ভাবতাম, মহিলাটির সাথে দেখা হবে; কিন্তু দেখা হয়নি। সপ্তাহ'খানেক পরে, একদিন দেখি ছাগলটা খালের পাড়ে লতাপাতা খাচ্ছে; আমি খেলতে না গিয়ে কাছে অপেক্ষা করতে লাগলাম; আমি আশা করছিলাম উনি ছাগল নিতে আসবেন, আমি উনাদের বাড়ীর পথের দিকে চোখ রেখে অপেক্ষা করছি; হঠাৎ আমার পেছনের দিক থেকে উনি এলেন; উনি পাশের বাড়ী গিয়েছিলেন, আমাকে ওখানে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে উনি কি ভেবেছিলেন আমি জানি না; উনি আমাকে বললেন,
-তুমি খেলতে যাওনি?
-যাচ্ছি!
-আমি অনেকক্ষণ আগের থেকে তোমাকে এখানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছি!
আমি মাথা নীচু করে মাঠের দিকে চলে গেলাম।

উনার জীবন খুবই কষ্টের, কেহ পাটীপাতার গাছ দিলে উনি পাটী তৈরি করে দেন; উনার বুড়ো বাবা মাঝে মাঝে পাহাড় থেকে বাঁশ আনেন, তিনি কুলা, ডালা বানান; সম্প্রতি ঘরে কেরোসিন তেল, সামান্য তামাক ও বিড়ি রাখেন; পাড়ার কেহ কেহ নেয়।

আমাদের পরিবার গ্রামের শেষপ্রান্তে অবস্হিত আমু ভাইয়ের মুদি দোকান থেকে সব ধরণের তেল কিনতো; একদিন সাহস করে, আমি সন্ধ্যার দিকে তাজুর'মার বাড়ী গেলাম কেরোসিন তেল কিনে আনতে; উনি আমাকে দেখে হতভম্ব। উনি বললেন,
-তোমার মা জানে, তুমি তেলের জন্য এতদুর আসবে?
-না।
-উনাকে বলিও, তুমি আমার থেকে তেল নিচ্ছ!

আমি মাকে বলিনি; টাকা পয়সা আমার হাতেও থাকতো; ফলে, বলার দরকার হয়নি। আমু ভাইয়ের দোকান থেকে সরিষার তেল ও নারিকেলের তেল আনছিলাম বরাবরের মতো; ৩/৪ সপ্তাহ পরে আমু ভাই একদিন জিজ্ঞাসা করলো,
-কিরে, তোরা কেরোসিন তেল কোথা থেকে কিনিস আজকাল?
-বুড়োমিয়া ১ টিন তেল নিয়ে এসেছে, এখন কিছুদিন কেরোসিন তেল কেনা লাগছে না।

আমু ভাই এমনভাবে তাকালেন, বুঝলাম উনি বিশ্বাস করেননি। ২/৩ দিন পর, আমি কেরোসিনের টিনটা হাতে নিয়ে বের হচ্ছি, মা বললেন,
-দোকানে যাচ্ছ?
-কেরোসিন আনতে যাচ্ছি, অন্য কিছু লাগবে?
-তুমি আজকাল তো আমুর দোকান থেকে নাকি কেরোসিন আনছ না! কোথা থেকে কিনছ?
-তাজুর মা থেকে আনছি!
মা আমার দিকে অদ্ভুতভাবে তাকিয়ে রলেন।
-আমু ভাইয়ের দোকান থেকে আনবো?
-না, তুমি যেখান থেকে আনছ, ওখান থেকেই নিয়ে আসগে।

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


অসাধারণ লেখা। প‌ড়ে বি‌মো‌হিত হলাম।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়ে ভালো লেগেছে? সেই মহিলাটির কথা মনে পড়লে, আজো আমার মনটা সমীহে ভরে যায়!

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

মুক্তা নীল বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ একটা লেখা পড়লাম । তাজু'র মা সংগ্রাম করে বেঁচে ছিলেন, ভালো লাগলো । সেই সাথে আবারও ভালো লেগেছে আপনার আম্মার নিরবে সাহায্যে এগিয়ে আসা।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের বাল্যকালে, আমাদের চারিপাশের মানুষের জীবন এত কষ্টকর ছিলো যে, এখনো মনে পড়লে মনটা খারাপ হয়ে যায়; এর মাঝেও মানুষ মানুষকে সাহায্য করেছেন, জীবন চলেছে আপন মহিমায়।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

জুন বলেছেন: শক্ত গাথুনীতে লেখা এক কোমল গল্প যা মনকে দ্রবীভূত করে দিলো চাঁদগাজী । পাহাড় থেকে বাশ বেত কেটে আনার কথাগুলো পড়ে চোখের সামনে ভেসে উঠলো শৈশবের সীতাকুন্ড যেখানে আমাদের পুকুরের ঐপাশে থাকা গরীব কিছু পারিবারের কথা। তাদের পুরুষগুলো লম্বা বাশের ভাড়ায় দুপাশে ঝুলিয়ে কাঠ কেটে নিয়ে আসতো পাহাড় থেকে বিক্রির জন্য। কখোনো বা ফুলঝাড়ুর ফুল।
আপনার সুন্দরীর জন্য রইলো অশেষ শ্রদ্ধা।
+

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সীতাকুন্ড, বাড়বকুন্ড, তেরিয়াইল, বড়-দারোগা হাট এলাকার হাজার হাজার লোকের জীবিকার উৎস ছিলো পাহাড়; আজকে সেসব পাহাড়ের অনেকটুকু পুরোপুরি মরুভুমির মতো হয়ে গেছে; বাঁশ, বেত, কলা নেই।

কেন আমাদের মানুষকে এতো কষ্ট করতে হলো, এটার উত্তর খুঁজে পেলাম না।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শৈশবের এসব ঘটনা মনকে নাড়া দেয়...

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, আমি এখনো সেসব দিনগুলোর মাঝে আটকে আছি।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

আমি মুক্তা বলেছেন: শৈশব স্মৃুতি, দোলা দিয়ে গেলো হৃদয়ের গভীরে। ভালো সুন্দর-সাবলীল লেখা। আপনি এত সুন্দর লেখতে পারেন, তো উপন্যাস বা বই বের করেন না কেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলেই সাবলীল? বই লেখার কথা ভাবছি; লোকজন পড়বে বলে মনে হয়?

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: দারুণ হয়েছে। সুন্দর স্মৃতিচারণ। তাজুর মা'র থেকে তেল আনতেন, তাও অনেকদূর হেটে। এটা ভাল লেগেছে। বিপদগ্রস্ত মানুষকে সাহায্য করাই মানুষের পরম ধর্ম।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি অপেক্ষা করতাম, কত তাড়াতাড়ি কেরোসিন শেষ হবে!

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন । বহু ক্ষেত্রে কেউ সৎ থাকতে চাইলেও সমাজ থেকে সৎ থাকতে দেয় না । তাজুর মায়েদের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন বসে বসে ভাবি, আমাদের শৈশবের সময়, মানুষ কত পেছনে ছিলেন; অকারণে মানুষকে অনেক ব্যথা সইতে হয়েছে।

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আপনি বেশ চমৎকার করে বর্ণনা করতে পারেন। আমার শৈশব, কৈশোর ও গ্রামে কেটেছে। তাই পড়ছিলাম, আর চরিত্রগুলো চোখে ভাসছিলো।
সাপের ভয়! বাক্যটা পড়তেই ছোট, বড়, চিকন বেশ কয়েকরকম সাপের চলাচল চোখে ভাসলো। যেগুলো গ্রামে চলাফেরা করতে গিয়ে দেখেছিলাম।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সাপকে ভয় পেতাম, আমি খুব একটা দেখে শুনে চলতাম না, ২/৪ বার ডো্ঁয়া সাপের গায়ে পা দেয়ার পর, সাপ সম্পর্কে আমার একটা ভয়ের জন্ম নেয় মনের মাঝে; কিন্তু সামনাসামনি সাপ দেখতে আমি খুবই অভ্যস্ত।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ আপনার শৈশব কী দারুণ ছিল। ব্লগে আজকাল আসা ই হয় না আর আপনি এমন চমৎকার সব লেখা দিচ্ছেন !!
অনেক অনেক ভালোলাগল।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, এজন্যই মানুষ তাঁদের শৈশবে ফিরে যেতে চান।

১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার লেখা...........
সাবলীল বর্ননাশৈলী........

শৈশবের ঘুড়িটা উড়ুক নীল আকাশে..........

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুতা কেটে গেছে

১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি আরও লিখুন আপনাকে নিয়ে; আমাদের জন্য পাঠের আনন্দ সে লেখা।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন সময় পেলে, আমি আমার শৈশবের সেই দিনগুলোর মাঝে ফিরে যাই বারে বারে।

আপনার রহস্যময় আরব্য-রজনীর ছোঁয়ালাগা জটিল বাক্যে ও ভাবনার কিছু লেখা পড়েছিলম কয়েকবার; আপনার বইতে সেগুলো কি স্হান পেয়েছে?

১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:১২

গরল বলেছেন: গ্রামে এখনও সুন্দরী মহিলারা বেশ নির্যাতিত হয়ে থাকে ঠিক একই কারণে। দেশের মানুষের চরিত্র এখনও পাল্টায় নাই শুধু বেশ-ভূষা পাল্টেছে।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের মানুষেরা মানুষ হওয়ার সুযোগ পায়নি, এখন আমাদের এলাকার পুরুষেরা দেশেও থাকে না, সবাই আরবে; তাদের স্ত্রীরা জাতীয় রেমিটেন্সের মাতা

১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: তাজুর মা সুন্দরী না হইলে কি তেল আনতেন? অনেক দিন পর আঙ্কেলের সাথে মজা করতে ইচ্ছে হল।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের অনেক ধরণের গুণ আছে, যা অন্য মানুষকে আকর্ষণ করে, সৌন্দয্য মাত্র একটা গুণ।

১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ৩য় শ্রেনীতে পড়ার সময় আমার কোনো কাহিনী মনে নেই। অনেক চিন্তা করেও কিছু মনে করতে পারি না। ক্লাশ ফাইভের ঘটনাবলি বেশ মনে আছে। আপনি ভাগ্যবান, আপনার সৃতি শক্তি বেশ ভালো।
তাজু কে?
ওই সুন্দরী মহিলার সাথে কি সূর্বনা মোস্তফা বা কবরী এদের কারো সাথে মিল আছে? এদের কাউকে দিয়ে উদাহরন দিলে উনি কত সুন্দর ছিলেন বুঝতে সহজ হতো।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

মহিলার সাথে যুবতী বয়সের সায়রা বানুর (দিলীপ কুমারের স্ত্রী) মিল ছিলো।

তাজু মহিলার মেয়ের নাম ছিলো; তাজু পোলিওতে আক্রান্ত হয়েছিলো; কষ্টের ব্যাপার, সে জীবনে সুখের মুখ দেখেনি।

১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার তো কোন বই নেই!
কোনদিন নিজের প্রকাশনা হলে চিন্তা করবো, সেগুলো থাকবে কি থাকবে না।
ধন্যবাদ :)

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বই নেই? আপনার লেখাগুলো, কবিতাগুলো প্রকাশ করে দিন, ব্লগের বাহিরের লোকজন সেগুলোর সাথে পরিচিত হোক।

১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:০২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার সাবলীল লেখা।
দেখা যাচ্ছে ছোটবেলা থেকেই আপনি পরোপকারী ছিলেন, যার রেশ এখনও রয়ে গিয়েছে। :P
রাজনৈতিক বৃত্ত থেকে বের হয়ে ভিন্নধর্মী লেখা দিচ্ছেন.....ভালো।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার আশানুসারে কিছুই ঘটেনি, আশা ছিল মানুষকে সাহায্য করা; মানুষের দু:খকষ্ট আমাকে নাড়া দিয়েছে সব সময়।

১৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! আপনার এই লেখার মধ্যে আপনার মধ্যের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠলো। আমি তো এই লেখায় প্রেম, মানবিকতা কিংবা দুঃসাহসী একজনকে দেখতে পেলাম।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার কবিতায় আমি এঁদের খুঁজতে চেষ্টা করি

১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বাস্তব গল্পটা ভালো লাগলো।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় গল্পগুলো হলো, মানুষের জীবনে ঘটে-যাওয়া ঘটনাগুলো।

১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩

শায়মা বলেছেন:

১৭. ২০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! আপনার এই লেখার মধ্যে আপনার মধ্যের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠলো। আমি তো এই লেখায় প্রেম, মানবিকতা কিংবা দুঃসাহসী একজনকে দেখতে পেলাম।



গুড গুড আমিও এসবের চাইতেও বেশি কিছু দেখিলাম! :)

২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নারীদের সৌম্য সৌন্দয্য আমাকে কিশোর থেকেই বিমোহিত করেছে

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: আপনার এই গ্রাম উল্লিখিত লেখাগুলো বেশ টাচি হয়। বিশেষ করে আমরা যারা গ্রামের আলো-বাতাস খেয়ে শৈশবটা পার করেছি তারা নিশ্চয় কানেক্ট হয়ে যাই এইসব লেখায়।

লেখাটি কিছু উচ্ছ্বল সুশ্রী মানুষের কথা স্মরণ করায়ে দিল।

সুন্দর লেখাটির জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইট, পাথর, নালা,নর্দমা নেই; আছে প্রজাপতিরা।

২১| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:১৭

আখ্যাত বলেছেন:
আপনার বাবা (জালাল মিয়া)
আপনার মা
আপনি
সবার জন্য শুভ কামনা

২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ। আপনার জন্যও শুভ কামনা রলো।

২২| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,



অপাপবিদ্ধ কিশোর বয়সে কিছু কিছু সৌন্দর্য্য খুব টানে। এই টানটাকে কোনও ছকে ফেলা যায়না। কেবল একটা মন কেমন কেমন করা অনুভূতি - আকাশের মতো অবারিত, জোছনার মতো তরল আলোকময়, বাতাসের মতো শিহরণ জাগানীয়া, রোদেলা দুপুরে ঘুঘুর ডাকের মতো মোহনীয়!
আপনার লেখার ভেতর দিয়ে তেমন কিছু প্রতিচ্ছবিই দেখলুম। একটি কিশোরের চোখে নিরব একটি রূপকথার ঝলক।
সাথে একসময়ের গ্রাম্য আলেখ্যও লেখাটিকে প্রানের মতো সতেজ করে দিয়ে গেছে।

গল্পে এক সমাজচিত্র একেছেন, যে সমাজের জন্যে আজও মাথাকুটে মরতে হয় তেমন ধারনাও দিয়েছেন কিছু কিছু প্রতি মন্তব্যে।

২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনার পরিধি অনেক বিস্তৃত

২৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মহিলার সাথে যুবতী বয়সের সায়রা বানুর (দিলীপ কুমারের স্ত্রী) মিল ছিলো।
তাজু মহিলার মেয়ের নাম ছিলো; তাজু পোলিওতে আক্রান্ত হয়েছিলো; কষ্টের ব্যাপার, সে জীবনে সুখের মুখ দেখেনি।

ধন্যবাদ মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

২২ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার জীবনের কিছু মুল্যবান মহুর্ত

২৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

বলেছেন: লেখক বলেছেন:


মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় গল্পগুলো হলো, মানুষের জীবনে ঘটে-যাওয়া ঘটনাগুলো--------১০০/১০০

২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভেবেচিন্তে গল্প লিখতে অনেক কাঠ পোড়াতে হয়, এতে ধুঁয়া হয়, ছাই হয়।

২৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গাও গেরামেও এখন আর আগের মতো সৎ আর সাহসী মানুষ দেখা যায় না।
সবাই থাকে তালে তালে।
কোন একটা ছুতো খুজে।
মানুষের উপকরা করার মাঝেও যে আনন্দ আছে এটা যে মানুষ এক বার বুঝে যায় সেই মানুষ মহামানব হয়ে যাবেন।
তার আর অন্য কিছু ভালো লাগবে না।
কেবলই মানুষের কল্যাণ করবেন তিনি।

২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গ্রামের মানুষ রাজনীতি ও গ্রাম্য পলিটিক্স নিয়ে বিভক্ত; এমনিতেই স্বাধীনতার পরবর্তী জেনারেশনটা অকেজো ধরণের হয়েছে।

২৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
স্যার, ব্লগার গিয়াস উদ্দিন লিটনের মাহাথির বিষয়ক একটি পোস্টে আপনার মন্তব্যটি দেখলাম । সাথে আরো এক জন বিশিষ্ট ব্যক্তি জনাব খায়রুল আহসান স্যারও মন্তব্য করেছেন।

খায়রুল আহসান বলেছেন: এত চমৎকার একটা তথ্য অনেক পাঠকের মত আমারও জানা ছিল না।
আমরা উনাকে মরিয়ম নগরে আনবো একদিন - চাঁদগাজী সাহেবের এ প্রত্যাশার কথা জেনে প্রীত হ'লাম। আশাকরি, উনি যতটুকু পারেন, রাজনীতিতে ওনার প্রভাব খাটিয়ে এ আশাবাদকে সত্যে পরিণত করার চেষ্টা করে যাবেন। উনি (মাহাথির) মরিয়মনগরে এসেছেন, এটা দেখতে পেলে আমি খুশী হবো।
১,৫ এবং ২১ নং প্রতিমন্তব্যগুলো ভাল লেগেছে।
পোস্টে প্লাস + +

মাহাথির এই জাতীয় কথা বলেছেন তার কোন প্রমাণ নেই। আমি উনার পূর্ব পুরুষ নিয়ে বই খুজেছি। তাতে যা পাওয়া গেছে তাতে উনি বলেছেন- উনার পূর্বপুরুষরা ভারত থেকে আগত। সেটা পাকিস্তানও হতে পারে। তবে গবেষকগণ মোটামুটি এক মত যে উনার পূর্বপুরুষ ভারতের কেরালা থেকে আগত।

এ ব্যাপারে একটি পোস্ট দেয়া দরকার। কিন্তু সময় পাচ্ছি না।

মাহথিরের সাথে বাংলাদেশের সব চেয়ে ভালো সম্পর্ক ছিল - মালয়েশিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত জনাব ফারুক সোবাহান ও জনাব একেএম আতিকুর রহমান সাহেবের। পরের জন তো মাহাথিরকে নিয়ে একটি বই রচনা করেছেন। তবে উনাদের সাথে ঢাকার সাংবাদিকরা চেষ্টা করলে কথা বলতে পারেন। অযথা অনুমানের ভিত্তিতে পত্রিকাতে যা তা প্রকাশ করে বাংলাদেশীদের এখন ধারণা হয়েছে যে মাহাথির আমাদের নাতি।
নাজিব হেরে যাবার পর শ্রমিকরা বলতো- এবার আমাদের নাতি প্রধানমন্ত্রী। আমাদের আর পায় কে? কিন্তু মাহাথির নিজে বিদেশী শ্রমিক কমানোর পক্ষে। দাদারা এবার হতাশ।

২২ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্ট দেন।

মাহাথিরের পুলিশরা যেভাবে দরিদ্র বাংগালীদের উপর অত্যাচার করছে, এবং মাহাথির এসব গরীব মানুষের পরিবার পরিজন নিয়ে ভাবছেন না, মালয়েশিয়ার ভবিষ্যত কি হতে পারে?

২৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:২৬

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ভালো লাগলো।
জি এস আহমদের সাথে একমত। কিছু কিছু ভালো লাগা ব্যাখ্যা করা যায় না।

প্লেটোনিক ভালোবাসা ??
ঘোর ??

জানি না। আমারও রকম কিছু স্মৃতি আছে। এরকম ।

২২ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেই বয়সে সুন্দরী নারীর সৌন্দয্যে মোহিত হওয়াটা মনে হয় স্বর্গীয় অনুভবতা

২৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:২২

মিরোরডডল বলেছেন: I see. So this was your crush Man :- )
Just kidding!!!
How could I miss this writing.
অসাধারণ একটা লেখা । যেমন সুন্দর সাবলীল লেখা ঠিক সেইরকম সুন্দর প্লট ।
I can see I can feel.
আপনার শৈশব কৈশোর নিয়ে লেখাগুলো বুকের ভেতরে স্পর্শ করে যায় ।
প্লীজ আরও লিখুন । আজ সামু আছে কাল নাও থাকতে পারে । বই প্রকাশ করুন । কালেকশনে রাখতে চাই ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার পোষ্ট টি খুঁজে বের করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

দেখি, আমার কৈশোরের কাহিনীগুলোকে এক যায়গায় আনতে হবে।

২৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

মিরোরডডল বলেছেন: I was away for a while. That’s why missed few.
এখন ওগুলো পড়ছি ।
দেখি না, অবশ্যই করবেন ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আবারো ধন্যবাদ

৩০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "কয়েকদিন আমার সব কাজের মাঝে উনাকে দেখতে পাচ্ছিলাম" - একটি সত্য ও সৎ স্বীকারোক্তি। এমনই হয়।
আবার আসবো এ পোস্টে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা সবাই জীবনের অনেক সুন্দর মহুর্তগুলো অনুভব করতে করতে এতদুর এসেছি।

৩১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই পোস্ট, এবং আপনার লেখা আরো কয়েকটা পোস্ট পড়ে বুঝেছি, আপনি শৈশব-কৈশোর থেকেই পরোপকারী ছিলেন, বিশেষ করে সমাজের দুর্বল শ্রেণীর প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন। আপনার মা জননীও এসব ক্ষেত্রে আপনাকে নীরবে সম্মতি দিয়ে গেছেন, আপনাকে উৎসাহিত করে গেছেন। উভয়ের জন্য শুভকামনা....
আমি অপেক্ষা করতাম, কত তাড়াতাড়ি কেরোসিন শেষ হবে! (৬ নং প্রতিমন্তব্য) - নিবিষ্ট মনের উপচিকীর্ষা!
তাজু'র মা কি এখনও বেঁচে আছেন?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাজুর মা বেঁচে নেই; তবে, তিনি সুখী হয়েছিলেন, আমার এক গ্রাম্য কাকু উনাকে বিয়ে করেছিলেন; তাজুকেও বিয়ে দিয়েছিলেন।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, সময় নিয়ে, আমার পোষ্টগুলো দেখে দেয়ার জন্য।

৩২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আোনেক ধন্যবাদ।
আমার শৈশবের অংশ

৩৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মানুষের অনেক ধরণের গুণ আছে, যা অন্য মানুষকে আকর্ষণ করে, সৌন্দয্য মাত্র একটা গুণ। মুশকিল হলো, বাঙালি সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে না, বেশিরভাগই হয় লুটেরা, ধর্ষক। যারা উপভোগ করতে পারে, তাদেরকেও একই কাতারে ফেলে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি তখন সবেমাত্র ৩য় শ্রেণীতে, উনার কি গুণ আমি জানবো? উনার সৌন্দয্যই আমাকে বিমোহিত করেছিলো, আজো আমি পুলকিত হই।

৩৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার এই লেখায় অনেক বৈশিষ্ট্যই ফুটে ওঠেছে। পরোপকারী মনোভাব ও সৌন্দর্যবোধ তন্মধ্যে অন্যতম। অবশ্য আপনার এ বৈশিষ্ট্যের প্রমাণ আগেও পেয়েছি।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো তেমন কিছু না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.