নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব কারখানা, ৫-তলা থেকে উঁচু সব দালান ইনস্পেকশান করতে কত সময় লাগবে?

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭



*** কোন ১ জন ইডিয়ট এই পোষ্টটাকে রিফ্রেশ করার শুরু করেছে ***

এই পোষ্টে, সারা দেশের সব কলকারখানা, যেখানে ৫০ জনের বেশী মানুষ কাজ করেন, এবং ৭-তলা বা তার চেয়ে উঁচু বাসভবন কিংবা অফিস ভবন ইনস্পেকশন করতে, আপনার মতে আনুমানিক কত সময় লাগতে পারে, তা জানাতে পারেন।

দেশের সব ৭-তলা বা তার উপরের সব ভবন, ও সব কলকারখান ইনস্পেকশান করলে, আগুন লাগার সম্ভাবনা, নিবানোর ব্যাপারে, আগুনের সময় মানুষ বেরিয়ে যাবার ব্যাপারে ফায়ার ব্রিগেড ও নগর পরিকল্পনা অফিসের ধারণা হবে, তারা সেটার উপর নির্ভর করে, সবাইকে আগুন থেকে মানুষ ও সম্পদ রক্ষার জন্য পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করতে পারবেন। আগামীতে আগুন, বা ভবন ধ্বসের সম্ভাবনা বের করার জন্য আজকেই ইনস্পেকশন শুরু করার দরকার।

বাংলাদেশের সব ধনী, সরকারের লোকজন, প্রশাসনের সবাই দুর্নীতিবাজ; সরকার ও প্রশাসনের লোকজন শুধু যে দুর্নীতিবাজ তা নয়, সাথে সাথে অদক্ষ। ফলে, দুর্ঘটনা জীবনের অংশ হয়ে গেছে: লন্চ ঢুবছে, আগুন লাগছে, দালান পড়ছে, সড়কে মানুষ মরছে।

বাংলাদেশের ফায়ার ব্রিগেড'এর প্রধান একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল; উনার ছোট ভাই বুয়েটের মেকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার, আমার সাথে চাকুরী করেন; একত্রে লান্চে যাই; বনানীতে আগুন লাগার পর থেকে, উনি নিজ ভাই'এর বিশাল ভুমিকা নিয়ে অনেক বকবক করলেন ২ দিন; আমি শুনে গেছি, তেমন মন্তব্য করিনি; আলাপ শেষে উনি নিজেই বললেন, "আমার ভাইকে আপনি নিশ্চয় ইডিয়ট ভাবেন, এজন্য আমার ভাই নিয়ে আপনার সাথে আলাপ করা ঠিক হয়নি, আমি জানি।"

দেশে দুর্ঘটনা ঘটলে, মানুষ মারা গেলে, ব্লগে পোষ্ট আসে: অনেক কবিতা আসে, অনেক উপদেশমুলক পোষ্ট আসে, সরকার-বিরোধী পোষ্ট আসে! তবে, বস্তিতে আগুন লাগলে খুব একটা পোষ্ট আসে না; বস্তিতে আগুন লাগলে বেশী মানুষ মরে না, ওদের ঘরগুলো এমনভাবে তৈরি যে, তারা আগুন থেকে পালাতে পারে; ২/৪ জন শিশু কিংবা শারিরিক, বা মানসিক প্রতিবন্ধীর মৃত্যু হয় মাত্র। যাক, বস্তিতে ইনস্পেকশান করার মতো কিছু নেই; ফলে, উহা নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই।

সারা দেশে সব উঁচু দালান ও সব কলকারখানা ইনস্পেকশান করতে কত সময় লাগবে বলে আপনার ধারণা? আমি এই প্রশ্নটি আমার সহকর্মীকে করেছি; উনি ভুল উত্তর দিয়েছেন। উনাকে বলেছি, উনার ভাই, ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে প্রশ্নটা করতে; উনার থেকে উত্তর পেলে বুঝতে পারবো, উনি কি ধরণের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। আপনি সাধারণ ব্লগার, তারপরও আপনার অনুমানটা জানাবেন!

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশে বড় পদে চাকুরির প্রধান যোগ্যতা হচ্ছে সেই ব্যক্তির মাঝে সকল প্রকার ক্রিমিনাল গুনাবলী থাকতে হবে।খুনে ডাইনিবুড়ীর শাষনতন্ত্রে সৎ , উচ্চশিক্ষিত এবং দক্ষ মানুষের স্থান নাই।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


তা'ঠিক বলেছেন, ওরা দুষ্ট ও অদক্ষ; আপনিও কিন্তু অদক্ষ!

২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কোন এক মন্ত্রী ২ বছর আগে প্রমিজ করেছিলেন পরের বছর ঢাকাতে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না...

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি হয়তো মিলাদ পড়ানোর কথা ভেবেছিলেন।
ইনস্পেকশানে কত সময় লাগতে পারে?

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

হাবিব বলেছেন: কতজন লোক ইন্সপেকশনে থাকবে তা একটা বড় ফ্যাক্ট। যদি প্রতিটি ইউনিয়নে ১০ জন করে লোক একজন ইন্সপেক্টরের আওতাও দিয়ে দেয়া হয় তাহলে সময় কম লাগবে। ঢাকা শহরে ওয়ার্ড বা শেকসন অনুযায়ী তদন্ত হতে পারে। প্ল্যান করে কাজ করলে ১ মাসের বেশি সময় লাগার কথা না। ইন্ড্রাষ্টিয়াল এড়িয়াতে সময় আরো ১ মাস বেশি সময় লাগতে পারে।

আমরা ২০০৭ সালে যখন নবম শ্রেণিতে পড়ি তখন জন্ম নিবন্ধনের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ৭ দিন সময় দিয়ে ৬ জন করে লোক দেয়া হয়। তাতে মানুষের সংখ্যা নয় শুধু সবার বিস্তারিত তথ্য জোগাড় করে দিয়েছিলাম। আসল কথা পরিকল্পনায় সব। আমি আমার কথা বললাম। আপনি কি মনে করেন? কতদিন লাগতে পারে?

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মতে ২ থেকে ৩ দিন লাগবে।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি অদক্ষ এবং অসৎ হলে দেশেই থাকতাম। প্রানপ্রিয় দেশ ছেড়ে বিদেশে স্থায়ী হতাম না।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ইনস্পেকশানের সময়টা অনুমান করতে পারেননি; সেজন্যই, মনে হচ্ছে যে, আপনি অদক্ষ হওয়ারই কথা

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

হাবিব বলেছেন: আমাকে একটা বইয়ের কথা বলতে চেয়েছিলেন....... মনে আছে?

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বই'এর নাম: জনতার জার্নাল
লেখক: আকিম মহমদ
প্রকাশক: প্রতিকথা
আইএসবিএন: ৯৭৮৯৮৪৩৪০৬৩৬১

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি আপনার খারাপ অভিজ্ঞতার পোষ্টটি পড়েছি; কিন্তু মন্তব্য করতে চাইনি।

৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি একটা ভালো প্রশ্ন রেখেছেন । আমার মনে হয় সংঘটিত ক্ষেত্রে যেখানে ব্যাংকের মাধ্যমে বেতন দেওয়া হয়, সেখান থেকে হিসাবটি পেতে দু তিন দিনের বেশি লাগার কথা নয়। জেলা পর্যায় থেকে জাতীয়তার ভিত্তিতে ফাইনাল রিপোর্ট পেতে সর্বাধিক চার পাঁচ বা এক সপ্তাহ লাগতে পারে।
তবে অসংগঠিত ক্ষেত্রে রিপোর্ট পেতে যথেষ্ট সময় লাগতে পারে। এখানে দু/ তিন সপ্তাহ লাগতে পারে।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মনে হয়, ১ দিনে সব ইনস্পেকশন সম্ভব; সর্বাধিক ২/৩ দিন।

৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এজন্য সর্বপ্রথম ১ সদস্য বি‌শিষ্ট উচ্চ পর্যা‌য়ের তদন্ত ক‌মিশন গঠন কর‌তে হ‌বে। ক‌মি‌টি ৬ মা‌সের ভেতর প্র‌তি‌বেদন দা‌খিল কর‌বে। তারপর যারা কাজ কর‌বে তা‌দের খোঁজ করা হ‌বে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদেরকে নতুন করে গরু-গাড়ীর চাকা আবিস্কার করতে হচ্ছে বারবার।

৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: দারুন একটি পোষ্ট দিয়েছেন। সত্য কথা লিখেছেন।
আজকাল মানুষ সত্য কথা বলতে ভুলেই গেছে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে, ১ লাখ ৫০ হাজার ইন্জিনিয়ার কাজ করছেন; প্রেসিডেন্ট তাঁদেরকে ১ দিন ভলনটিয়ার হয়ে উঁচু বাড়ীগুলো ও কারখানাগুলো ইনস্পেকশান করে দিতে বললে, পুরো কাজটা ১ দিনে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে; বেশী সময় নিয়ে করলে, সর্বাধিক ২/৩ দিন সময় লাগতে ারে।

৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রাজীব নুর বলেছেন: দারুন একটি পোষ্ট দিয়েছেন। সত্য কথা লিখেছেন।
আজকাল মানুষ সত্য কথা বলতে ভুলেই গেছে।

সত্য কথার ভাত নাই। তাই সত্য কথা বলার লোক কমে যাচ্ছে। সবাই ভাতের থালা ভরপুর দেখতে চায়।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা রেফারেন্স হিসেবে নিয়মিত মিথ্যা হাদিস উল্লেখ করে থাকে।

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:
সাধারণত একটা মাঝারী ফ্যাক্টরি অডিট করতে ১ দিন লাগে আর রিপোর্ট করতে পরে সময় কাগে কিছুদিন। বিদেশী কম্পানীগুলো দেশে ইনভেস্ট করার আগে ওদের অর্থায়নে অডিট চেক করিয়ে নেয়। বিল্ডিং অডিট করতে কতদিন লাগেব !
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর মনে হয় কিছু কিছু ইনস্পেকশন করেছিল তারপর সেগুলোর কি হয়েছিল জানি না।

বনানী ও গুলশানে আগুন লাগার পরে শুনেছিলাম ইনস্পেকশন করা হবে, রবিবার থেকে ১৫ দিনের কাজ শুরু হবার কথা।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার বা প্রশাসনে দক্ষ লোকজন নেই, আছে দুর্নীতিবাজ; ওদের দ্বারা হবে না, মানুষের সাহায্য নিতে হবে।

১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫

গরল বলেছেন: ইন্সপেকশন ঘরে বসে করবে না সরেজমিনে করবে তার উপর নির্ভর করছে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



১ম পর্বে ঘরে বসে করবে, ২য় পর্বে সরজমিনে করবে; যেগুলোতে সমস্যা এমনিতেই ধরা পড়বে, সেগুলোতে যাওয়ার দরকার নেই; যেগুলো মোটামুটি ভালো, সেগুলো আসলে ভালো কিনা দেখতে হবে।

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

আখেনাটেন বলেছেন: ধরুন, রাজউকের ৬০০ জন লোকবল নিয়োজিত হল এই ইনস্পেকশন কাজে। প্রতি ৩ জনে একটি গ্রুপ করে ইনস্পেকশনে গেলে মোট গ্রুপ হবে ৬০০/৩ = ২০০টি। এবং একটি গ্রুপ দিনে ৩টি করে বিল্ডিং তদন্ত করতে সক্ষম হলে ২০০ গ্রুপ দিনে ২০০*৩ = ৬০০ বিল্ডিং ইনস্পেকশন করতে পারবে।

এখন ধরুন, ঢাকা শহরের প্রতি বর্গ কিলোমিটারের ৭ বা তার অধিক উচ্চতাসম্পন্ন ভবনের সংখ্যা ১০০০টি। ঢাকা শহরের মোট আয়তন ৩০৬ বর্গ কিলোমিটার। সুতরাং ঐ উচ্চতার মোট ভবন হচ্ছে ১০০০*৩০৬ = ৩০৬,০০০ টি।

এখন প্রতিদিন যদি উপরের লোকবল নিয়ে ৬০০ ভবন ইনস্পেশন করা যায় তাহলে ৩০৬,০০০/৬০০ = ৫১০ দিন লাগবে সমস্ত ঢাকা ইনস্পেকশন করতে। মানে হচ্ছে ছুটির দিন বিবেচনায় নিলে প্রায় দুইবছরের ধাক্কা।

এটি একটি টেনটাটিভ অ্যানালাইসিস। লোকবল বাড়িয়ে বা কমিয়ে এই সময় কমাতে বা বাড়াতে পারেন।

তবে সমস্যা হচ্ছে এর ফলাফলও কিন্তু দু-ধারী তলোয়ার। অদক্ষ ও অসৎ লোক দ্বারা এই তদন্ত কিংবা সঠিক মনিটরিং না থাকলে এটি শুধুমাত্র অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছু হবে না।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশী ইন্জিনিয়ার আছেন; পুরো কাজটা ১ দিনে, বা সর্বাধিক ২ দিনে শেষ করা সম্ভব।

১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:০৪

বলেছেন: আমার প্রশ্ন হলো - টাকা পয়সা ও সময় অপচয় করে এই ইনস্পেকশন করে লাভটা কি হবে?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাড়ী ও কারখানাগুলো সাধ্য মতো ফায়ার এক্সিট বানাবে, অগ্নি নির্বাপন গ্যাস সিলিন্ডার কিনবে, ড্রিল করাবে, ও মানুষকে দায়িত্ব দেবে।

১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

নজসু বলেছেন:




কিন্তু বস্তিবাসীর ঐটুকু সম্বলও তো পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার তো দুরের কথা, সাধারণ মানষও বস্তিবাসীদের পক্ষে নন; বাংগালীরা ক্সমন থেকেই ক্যাপিটেলিষ্ট।

আপনার পোষ্ট চোখে পড়েনি সম্প্রতি

১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সমস্যাটা হচ্ছে যে, দেশে অন্য কিছু একটা হলেই, ইনস্পেকশন এর কথা কারো মনে থাকবে না।
উত্তরা, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় আগুন লাগলে, বা বিল্ডিং পড়ে গেলে, সবাই আবার ইনস্পেকশনের কথা বলা শুরু করবে!

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


২৫/২৬ লাখ সরকারী কর্মচারীর মাঝে কিছু লোকের তো মগজ থাকা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.