নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাকৃতিক শক্তিতে সৃষ্ট সব বস্তুই গোলাকার, ডিম্বাকার, লেবু, বা কমলালেবুর মতো।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৪২

**

*** কোন ১ ইডিয়ট পোষ্টটাকে রিফ্রেশ করছে ***

পাহাড়িয়া চরার নুড়িগুলো গোলাকার, চ্যাপ্টা গোলাকার, লম্বাটে গোলাকার, মার্বেলের মতো গোলাকার, ডিমের মতো গোলাকার, বৃত্তের মতো গোলাকার, উপবৃত্তের মতো গোলাকার হয়ে থাকে। আমাদের গ্রহগুলো গোলাকার, উপগ্রহগুলো গোলাকার, নক্ষত্রগুলোও গোলাকার; প্রাকৃতিক শক্তি বস্তুকে এক সময় গোলাকার, বা তার কাছাকাছি ফরমে নিয়ে যায়। আমাদের মহাবিশ্ব যত ধরণের জোতিস্ককে বুকে ধরে রেখেছে, সবগুলোই সময়ের সাথে গোলাকার হয়ে গেছে, কিংবা গোলাকার হয়ে যাবে; ইহা প্রকৃতির স্বাক্ষর।

কোন একটা নীহারিকা, তারকা যদি কোন কারনে বিস্ফোরিত হয়, উহার থেকে নতুন জোতিস্ক সৃষ্টি হয়; এগুলো এক সময় গ্যাস আকারে থাকে, বিবিধ আকৃতিতে থাকে, কোটি কোটী বছর পরে, সেগুলো মোটামুটি কোন এক ধরণের গোলকের মতো হয়: হতে পারে ডিমের মতো, কমলা লেবুর মতো, কিন্তু থালার মতো গোলাকার হয় না।

প্লাষ্টিকের একটি চেয়ার যদি প্রচন্ড ঝড়ে পড়ে, তাড়িত হয়ে খোলা মাঠের কোন একদিকে যেতে থাকে, সে কিন্তু ঘুরতে ঘুরতে যাবে; এবং চেয়ারের আকৃতি যে রকমই হোক না কেন, ঘুরার সময়, চেয়ারটি তার সবচেয়ে প্রলম্বিত অংশের ব্যাস বিশিষ্ট একটি বৃত্তের সৃষ্টি করবে সর্বাধিক পক্ষে।

আমাদের মহাবিশ্ব তার সমস্ত নক্ষত্র, গ্রহ, উপগ্রহ, ধুমকেতু, নীহারিকাকে বুখে ধারণ করে ঘুরছে; ঘুর্ণমান মহাবিশ্বের পরিধিতে থাকা বস্তুগুলো নিজ ঘুরছে, ও মহাবিশ্বের পরিধিতে থেকে মহাবিশ্বকে কোন এক ধরণের গোলাকার আকার দিচ্ছে! ঘুর্ণমান এসব বিশাল বস্তুগুলো ঘুরার সময় কি ধরণের, কি আকারের গোলাক তৈরি করে নিজের চারিদিকে, এটা নিয়ে জ্যামিতির একটা শাখা বের হয়েছে অনেক আগে; এই শাখার অংক ও বস্তুর আকার, আকৃতি ইত্যাদি হলো টপোলোজি নামে একটি বিষয়ের ব্যাপার স্যাপার।

ফরাসী এক অংকবিদ, ১৯০৪ সালে একটা ধারণার কথা বলে, উহা আসলে ৩ ডাইমেনশনের ভেতরে ঘুর্ণমান বস্তর গোলাকার আকৃতি নিয়ে; ইহাকে ঐ অংকবিদের নামানুসারে 'পনকারে সমস্যা', বা 'পনকারে অনুমান' নাম দেয়া হয়; তিনি মহাবিশ্বের আকৃতি বুঝার জন্য ছোট আকারের বস্তুর আকৃতিকে প্রথমে অংকের মাধ্যমে বুঝতে চেয়েছিলেন; এই অংকটির বর্ণনা আপনারা উইকিতে দেখতে পাবেন। অংকটা কঠিন ছিলো; তিনি এই ধরণের বিষয়কে অংকের সাহায্য প্রমাণ করার চেষ্টা করেন, তিনি পারেননি; শতশত অংকবিদ পারেননি; ১০০ বছর পর, উহার সমাধান করেছেন সোভিয়েত রাশিয়ার অংকবিদ গ্রিগরী পিরেলমান।

গ্রিগরী পিরেলমান ১৯৬৬ সালের লেনিনগ্রাডে জন্মগ্রহন করেন; ছোটকালে ভালো অংক পারায়, সরকার তাকে অংক শেখার স্কুলে নিয়ে যায়; সোভিয়েতে সেই সময় তিনি অংকে নাম করেন; সোভিয়েত ভেংগে যাবার পর, আমেরিকান অংকবিদেরা তাঁকে কালিফোর্নিয়া নিয়ে যায়; সেখানে তিনি আমেরিকান অংকবিদদের সাথে কাজ করেন; ১৯৯৪ সালের দিকে তিনি বিশ্বের বেশ কয়েকটি কঠিন অংকের সমস্যার সমাধান বের করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি 'পনকরে সমস্যা' হাতে নেন; তিনি বুঝতে পারেন যে, ইহা সমাধান করতে হলে, উনাকে বেশ কিছু বছরের জন্য আমেরিকান সমাজ থেকে দুরে চলে যেতে হবে; তিনি লেনিনগ্রাডে ফিরে যান।

ইতিমধ্যে তাঁর বোন চলে গেছে ইসরায়েলে, মা চলে যাবার জন্য প্রস্তুত; কিন্তু ছেলেকে একা রেখে তিনি গেলেন না। ৯ বছর অংক কষে, তিনি প্রাথমিক ফলাফল জানান বিশ্বকে; তাঁকে একটা কানাডিয়ান পুরস্কার দেয়া হয়। কিন্তু তিনি তা নিতে কানাডা যাননি। ২০০৪ সাল থেকে শুরু করে, ২০০৬ সালের মাঝে তিনি লিখিতভাবে 'পনকরে সমস্যা'র সমাধান বুঝিয়ে দেন। বিশ্ব তা গ্রহন করে; তাঁকে ১ মিলিয়ন ডলারের এক পুরস্কার দেয়া হয়; কিন্তু তিনি পুরস্কার আনতে যাননি।

২০১০ সালে অংবিদদের পুরস্কার দেয়া হচ্ছিল স্পেনে; গ্রিগরী তখন নিজের পুরস্কারটি নেয়ার আগ্রহ দেখান; কিন্তু শর্ত দেন যে, স্পেনের রাজার হাত থেকে পুরস্কার নেবেন। রাজা অনুষ্ঠানে আসেন গ্রিগরীকে পুরস্কার দেয়ার জন্য, কিন্তু গ্রিগরী অনুষ্ঠানে যাননি। ২০১২ সালে, পুরস্কারের ঘোষণাটিকে বাতিল বলে ঘোষণা করা হয়। গ্রিগরী এখন লেনিনগ্রাডে বাস করেন।

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৫৮

Sujon Mahmud বলেছেন: ভালো লিখেছেন। +++++

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


অংক টংক পারেন তো?

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:১৫

ঢাকার লোক বলেছেন: পুরস্কার গ্রহণ না করার কি কারণ ছিল স্পষ্ট নয়, কোনো ধরনের অভিমান কিনা জানা নেই; তবে গ্রেগরিকে তার কৃতিত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ দেয়া আন্তর্জাতিক পুরস্কার সমূহ গ্রহণ করলে আমার মনে হয় তাঁর সম্মান কোনো অংশেই কমে যেত না ! যে যত জ্ঞানী তার তত বিনয়ী হওয়াটাই বাঞ্চনীয় ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, তিনি কিছু অংকবিদের কথায় মন খারাপ করেছিলেন; অথবা তাঁর ভুবনে সেই পুরস্কারটি কোন স্হান পায়নি।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রিগরী শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠানে যান নি কেন? স্পেনের রাজা এলো তার ইচ্ছা অনুযায়ী।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আসলে, শেষমেষ রাজাও উনার কাছে তেমন গুরুত্বপুর্ণ মানুষ ছিলেন না, মনে হয়।

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গ্রিগরি নিজে রাজার হাত পুরস্কার নেওয়ার আগ্রহ দেখান, রাজা পুরস্কার দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে হাজির হন কিন্তু গ্রিগরি পুরস্কার নিতে আসেননি।

এটা সত্যিই অভদ্রতা, এবং রাজার জন্য অপমানজনক।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


গ্রিগরী না ভেবেই শর্তটা দিয়েছিলো, হয়তো; মনে হয়, পুরস্কার নিয়ে সে তেমন উৎসাহী ছিলো না; রাজা গ্রিগরীকে সন্মান দেখায়েছেন, সেটা খুবই ভালো দিক।

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

জুন বলেছেন: পুরস্কারটি নিয়ে সে গরীবদের মাঝে বিলিয়ে দিতে পারতো। নাকি এসব চিন্তাভাবনা তার মাথায় আসেনি!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুনলাম, তিনি নিজেই বেশ দরিদ্র জীবন যাপন করছেন; দীর্ঘদিন যাবতকোন চাকুরী করছেন না।

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অঙ্ক আমার খুব ভয় করতো।
বিশেষ করে প্রাইমারীতে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


অংক খুবই দরকারী বিষয়; যেই জাতির লোকজন অংক কম জানেন, তাদের অবস্হা ভয়ংকর খারাপ। আসলে, অংক ব্যতিত রাজনীতি করা, প্রশাসনে বড় পদে কাজ চালানো মোটামুটি অসম্ভব।

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:
(গ্রিগরী পেরেলমান)
রাশিয়ান বিজ্ঞানীদের আমি খুবই পছন্দ করি। বিশেষত ইয়েকভ পেরেলমানের গণিতের ধাঁধা বইটা আমার খুবই প্রিয়। ভালো পোষ্ট

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার অংকের অবস্হা কেমন?

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:
(হেনরি পয়েনকার)
আপনি ফিল্ডস মেডেলের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ না করায় অনেকে বিষয়টা নাও জানতে পারেন। পেরেলমান ফিল্ডস পদক নিতে অস্বীকৃতি জানান। এই ফিল্ডস পদককে বলা হয়, গনিতের নোবেল। একজন সত্যিকারের শ্রেষ্ঠর মতো, তিনি কাজটি করেছেন, প্রমান করেছেন গনিতকে ভালোবেসে একটা মানুষ কি ত্যাগ করতে পারে! ম্যাথ কমিউনিটিগুলোতে ওনাকে অনেক সম্মান করা হয়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:





ধন্যবাদ, ফিল্ডস পদককে কথা বলার জন্য; ২০০৬ সালে গ্রিগরীকে এই পুরস্কারটিও নেননি

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল একটি বিষয়ের উপর লিখেছেন ।
উইকিপিডিয়া হতে তথ্য নিয়ে বিষয়টিকেে নীচে আরো একটি বিস্তৃতি দেয়া হল
In 1996 Grigori rejected the prestigious prize of the European Mathematical Society, a committee of nine mathematicians voted to award Grigori a Fields Medal for his work on the Poincaré conjecture However, Grigori declined to accept the prize. Sir John Ball, president of the International Mathematical Union, approached Grigori in Saint Petersburg in June 2006 to persuade him to accept the prize. After 10 hours of attempted persuasion over two days, Ball gave up. Two weeks later, Grigori summed up the conversation as follows: "He proposed to me three alternatives: accept and come; accept and don't come, and we will send you the medal later; third, I don't accept the prize. From the very beginning, I told him I have chosen the third one ... [the prize] was completely irrelevant for me. Everybody understood that if the proof is correct, then no other recognition is needed. I'm not interested in money or fame,' he is quoted to have said at the time. 'I don't want to be on display like an animal in a zoo. I'm not a hero of mathematics. I'm not even that successful; that is why I don't want to have everybody looking at me।

On 1 July 2010, he rejected the first Clay Millennium Prize that worth one million dollars , saying that he considered the decision of the board of CMI and the award very unfair and that his contribution to solving the Poincaré conjecture was no greater than that of Richard S. Hamilton, the mathematician who pioneered the Ricci flow

In this regard Grigori also stated that "the main reason is my disagreement with the organized mathematical community. I don't like their decisions, I consider them unjust.
The Clay Institute subsequently used Grigori’s prize money to fund the "Poincaré Chair", a temporary position for young promising mathematicians at the Paris Institut Henri Poincaré
( Source : https://en.wikipedia.org/wiki/Grigori_Perelman)

শুভেচ্ছা রইল

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার জন্য শুভেচ্ছা রলো।

আপনি পুরস্কার না নেয়ার বিষটি তুলে ধরেছেন; আমার মতে উনি ভুল করেছেন।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫

নজসু বলেছেন:




আপনার ব্যতিক্রমী পোষ্টটি ভালো লাগলো।
...............................................
আমি সময় কম পাচ্ছি শ্রদ্ধেয়। তাই পোষ্টও কম দিচ্ছি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্ট দেন, এতে ব্লগিং-বিরোধীরা হতাশ হয়ে নিজের চুল নিজে চিঁড়বে।

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গণিতের মতই জটিল গ্রিগরীর মন...

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৯৫ সালের পর, উনি মানুষ থেকে দুরে সরে গেছেন, এটা সমস্যার সৃষ্টি করেছে, মনে হয়।

বাংগালীরা অংকে কেমন?

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: এইটা অন্য জিনিস। এইটা হইলো সাচ্চা ভালোবাসা, নিজের কাজের প্রতি, প্যাশনের প্রতি, অংকের প্রতি। আমরা যারা ওভারটাইম করি দুইটা বাড়তি পয়সার জইন্য, বসরে তেল দেই প্রমোশনের জইন্য তারা এইডা বুঝমু না। এর মানে অনেক গভীর।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


হতে পারে!
উনি পুরস্কার নেননি, সেটা বড় বিষয় নয়, বড় বিষয় হলো, উনি একটি কঠিনতম অংকের সমাধান বের করেছেন।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩

অন্তরা রহমান বলেছেন: এক মিলিয়ন ডলার নেয় নাই??? মানুষ নাকি সন্ত???

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুনলাম, উনি দারিদ্রতার মাঝে আছেন।

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কিংবদন্তি গণিতবিদ গ্রিগোরির অনুষ্ঠানের না যাওয়াটা খুব শোভনীয় লাগলো না ,যেখানে রাজার হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার ইচ্ছা উনি নিজেই প্রকাশ করেছিলেন। এই বিষয়টা আপনি আরেকটু ক্লিয়ার করলে ভালো হতো।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুরস্কারের বেলায়, শর্ত দিয়ে না যাওয়াটা সঠিক হয়নি।

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

হাবিব বলেছেন: শুধু আপনার পোস্টকেই কেন রিফ্রেশ করছে?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশ্নে বুদ্ধিমত্তার অভাব আছে।

১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অংক জানা মানুষগুলি জাতির প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন অংশ।
আমাদের দেশে অংককে ভীতিকর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষকদের বুঝা উচিত, যে ছাত্র অংকে কাঁচা, সে মোটামুটি সবকিছুতেই কাঁচা।

১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো পোষ্ট ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার বসন্তের কবিতা আসছে নাকি ব্লগে?

১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার থেকে গণিতের পোস্ট :D :D
এরকম আরো পোস্ট চাই.........

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার অংকের খবর কি? গড়ের থেকে উপরে আছেন তো?

১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার লেখায় ভালোলাগা !

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেয়েরা অংক ভালোবাসেন?

২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আ‌মি অঙ্ক ভয় পেতাম কারণ, ক্লা‌সে শিক্ষকগণ ঠিক ম‌তো বুঝা‌তেন না। সম্ভবত অনেক শিক্ষক নি‌জেও অঙ্ক বুঝ‌তেন না। অঙ্ক যে একটা নিছক সূ‌ত্রের খেলা এটা ধ‌রি‌য়ে দি‌তে পার‌লে অঙ্কে মজা পা‌বে যে কেউ। শিক্ষকরা ক্লা‌সে পড়া‌নোর চে‌য়ে ব্যাচ পড়া‌নো নি‌য়ে বেশী ব্যস্ত থাক‌তেন ব‌লে যারা ব্যা‌চে পড়ার সামর্থ্য রাখ‌তো না তা‌দের কা‌ছে অঙ্ক চিরকালই আতঙ্ক।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি জীবনে পড়িনি; ক্লাশের ২/৪ জনকে অংকে সাহায্য করতে হতো; আমি অংকবিদ নই; তবে, দরকারী অংকগুলো বুঝি; অংকই বিশুদ্ধ জ্ঞানের দরজা।

২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আসলে, শেষমেষ রাজাও উনার কাছে তেমন গুরুত্বপুর্ণ মানুষ ছিলেন না, মনে হয়।


আমি যদি গিগরী হতে পারতাম!!!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেকোন সময় গ্রিগরী হওয়া সম্ভব।

২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৪২

অনল চৌধুরী বলেছেন: ৫০২৯ জন পড়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।
এরকম পাঠকসংখ্যা না হলে ব্লগে লিখে লাভ কি?

১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিছুদিন থেকে কোন এক ইডিয়ট আমার পোষ্টগুলোকে রিফ্রেশ করছে; এখন কিছু করতে পারছি না ইডিয়টাকে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্টের শুরুতে এটা নিয়ে বলা হয়েছে, উহা আপনার চোখে পড়েনি?

২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

নাসির ইয়ামান বলেছেন: জ্ঞানসমূহ অংকের বিচ্ছুরিত কণামাত্র,অংকই আসল!

তবে প্রকৃতিটা আবার কী,মানে প্রকৃতির কোন বিধায়ক আছে কী?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যেখানে আছেন উহাই প্রকৃতি।

২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: গড়ের থেকে উপরে কিনা জানিনা কিন্তু অলিম্পিয়াড পর্যায়ের ;)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা উৎসাহজনক।

২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:৫১

অনল চৌধুরী বলেছেন: যার যা ইচ্ছা করুক।
ভালো লেখা মানুষ পড়ছে,এটাই বড় কথা।
রিফ্রেস করে কি পাঠকসংখ্য বাড়ানো যায় বা এর পিছনে সেই লোকের উদ্দেশ্য কি,সেটা বুঝলাম না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাকে হতাশ করার অপচেষ্টা

২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:৪৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: সে নিজেই হতাশ হবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেটাই ঘটবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.