নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুস্হ, সবল, শিক্ষিত মাতা ব্যতিত সুস্হ-সবল জাতি গঠন হবে না

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩



আপনার পরিচিত যেসব মেয়েরা চাকরাণী হিসেবে জীবন শুরু করেছিল, আজকে তাদের বাচ্চা থাকলে, খোঁজ নিয়ে দেখেন, তাদের বাচ্চাগুলো আপনার পরিচিত অন্য মেয়েদের বাচ্চা থেকে কতভাবে পেছনে! আপনি জাতিতে এই ধরণের বাচ্চার হার কি পরিমাণ দেখতে চান? চাকরাণীদের বাচ্চাগুলো সমাজের অন্য মেয়েদের বাচ্চার মতো বিকশিত হওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে? যেই কিশোরীকে চাকরাণীতে পরিণত করা হয়েছিল, সে নিজে আজকে কি অবস্হায় আছে, সে কি নিজের সন্তানকে স্বাভাবিকভাবে গড়ে তোলার অবস্হানে আছে?

শুধু চাকরাণী ও ঝি'দের সন্তানদের হিসেব করলে বুঝতে পারবেন জাতিতে কি পরিমাণ শিশু, কিশার ও তরুণ কতটুকু অসহায় ও অবহেলিত হয়ে বড় হচ্ছে! এতে আপনি খুশী, অখুশী, কিংবা সাক্ষী গোপাল?

দেশে ক্রমাগতভাবে ২০ লাখের মত টোকাই আছে, এরা কাহাদের সন্তান? এদের মাঝে যারা যুবক যুবতীতে পরিণত হচ্ছে, তারা সমাজের কোথায় অবস্হান পাচ্ছে? এখন যারা রাস্তায় আছে, বা বস্তিতে আছে, তাদের খবর নিয়ে দেখেন, এদের মাতা কোথায়, এদের মাতার বর্তমান পেশা কি? কি কারণে এসব মাতারা সন্তানকে সঠিকভাবে বড় করতে পারছে না? এসব মাতাদের সাহায্য করা কার দায়িত্ব?

কিশোরী ও তরুণী মেয়েকে অবিকশিত যৌবনে যদি যৌনতায় সাড়া দিতে হয়, তাদের স্বাভাবিক বিকাশ ভয়ংকরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়; মেয়েরা বটবৃক্ষের মতো হলেও এসব সমস্যা তাদের পুরো জীবনের উপর প্রভাব ফেলে। কিশোরী ও তরুণীরা বয়সের সাথে সাথে পুরুষের প্রতি উৎসাহিত হয়; কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, তারা যৌনতা আশা করছে! এই সময়ে কিশোরী ও তরুণীদের প্রতি পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে খেয়াল রাখার দরকার, যাতে তাদের মানবিক উৎসাহের সুযোগকে কেহ যৌনতার দিকে নিয়ে না যায়; অকাল যৌনতা মেয়েদেরকে মানসিকভাবে খুবই দুর্বল করে দেয়, তারা জীবনের সাবলীলতা হারায়।

১৯৭২ সালের পর থেকে কি পরিমাণ মেয়ে বস্তিতে, স্কুলের বাহিরে, দরিদ্রভাবে বড় হয়েছে, তাদের সন্তানদের অবস্হা কি? আমাদের কোন সামাজিক সংস্হা এগুলো হিসেবে রাখছে না, এগুলো নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না; কিন্তু এরা আমাদের সমাজে আছে; এদের জীবন সংগ্রামে কারা সাহায্য করছে? এসব দরিদ্র মাতারা কেমন আছে, তাদের সন্তানেরা কি নিজেদের মায়ের সঠিক যত্ন নিতে সক্ষম?

জাতি কি ধরণের মাতা চায়? কিশোরীদের থেকে সেবা চাইলে, কিশোরী মেয়েকে দিয়ে ঘরের কাজ করালে, জাতি কি ধরণের সন্তান আশা করে এসব কিশোরী থেকে? আমরা কি চাই জাতির মাতাদের মাঝে চাকরাণী মাতাও থাকুক, নাকি এসব কিশোরীকে স্বাভাবিক মেয়ে হিসেবে গড়ে, স্বাভাবিক মাতা হতে সাহায্য করার দরকার?


মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আজ চৈত্র সংক্রান্তি। বাংলা সনের শেষ দিন।
বাংলা বছরের শেষ দিন চৈত্র সংক্রান্তিতে আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের জাতি শত কষ্টের মাঝেও নিজেদের উৎসবের সময় পারিবারিকভাবে একটু সুখী হোক, এই কামনা রলো। আপনার জন্যও শুভেচ্ছা রলো

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

হাবিব বলেছেন: আমি দেখেছি, মায়েরা শিক্ষিত হলে সন্তান শিক্ষিত হয়, ভদ্র হয়। সুস্থ শিক্ষিত জাতি পেতে চাইলে অবশ্যই সুশিক্ষিত মায়ের প্রয়োজন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সাল থেকে যে, কয়েক কোটী মেয়েকে চাকরাণী ও ঝি'তে পরিণত করা হয়েছে, তাতে জাতির কি পরিমাণ লাভ হয়েছে? আমাদের নেতারা ও ব্যুরোক্রেটরা এটা বুঝতেছে না কেন, এদের মাথায় কি মগজ আছে?

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমাদের জাতি শত কষ্টের মাঝেও নিজেদের উৎসবের সময় পারিবারিকভাবে একটু সুখী হোক, এই কামনা রলো। আপনার জন্যও শুভেচ্ছা রলো

আমার মন খারাপ।
ইলিশ মাছ কিনতে গিয়ে, তিন-তিনবার বাজারে গিয়েও ফিরে আসছি। ভয়াবহ দাম। সীমাহীন দাম।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা তো ইলিশ মাছ খাবার উৎসব নয়; উৎসব মানে নিজেদের মতো পারিবারিক ও সমাজিকভাবে ভালো সময় কাটানো; পছন্দের খাবর খাওয়া, পছন্দ মতো কিছুতে সবাই মিলে কিছু করাে নামই উৎসব।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭

হাবিব বলেছেন: মগজ আছে, শুধু নিজেরটা বুঝার মগজ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওগুলো মগজ ন;, যারা জাতির হাল ধরে নিজকে নিয়ে ভাবে, তাদের মাথায় গার্বেজ

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভালো বলেছেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কমেন্ট করলে, আমার পোষ্টের মান কমে যায়; আমি মুছে দিতে চাই

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

হাবিব বলেছেন: আপনার পোস্ট আজকেও রিলোড করা হচ্ছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাকে বিব্রত করার চেষ্টা করছে ২/১ জন লোক; ওদের সাজা হবে এক সময়।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এটা তো ইলিশ মাছ খাবার উৎসব নয়; উৎসব মানে নিজেদের মতো পারিবারিক ও সমাজিকভাবে ভালো সময় কাটানো; পছন্দের খাবর খাওয়া, পছন্দ মতো কিছুতে সবাই মিলে কিছু করাে নামই উৎসব।

একটা ইলীশ মাছ দশ হাজার টাকা দিয়ে কেনার টাকা আমার আছে। কিন্তু কথা হলো যে ইলিশের দাম হওয়া উচিত ৬/৭ টাকা। সেই ইলিশ আমি কেন ৩ হাজার টাকা দিয়ে কিনব?
আগামীকাল অবশ্যই ভালো সময় কাটবে। সে বিষয় নিয়ে অবশ্যই পোষ্ট দিব। দাওয়াত আছে তিন জাগায়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিনা কারণে খাবার ও কাপড়ে বেশী খরচ করা সঠিক নয়; মাছের দাম এত বেশী হওয়ার পরও মাছ বিক্রয় হচ্ছে, মানে, সমাজে অস্বাভাবিক কিছু ঘটছে।

ভালো থাকুন, পরিবার নিয়ে, বন্ধুবান্ধব নিয়ে ভালো সময় কাটান, এটাই উৎসব

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি কি সাধারণ জনগণকে দোষ দিচ্ছেন? ওদের দায়িত্ব তো সরকারগুলোর ছিল...

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতি সাধরণত: সরকারকে অনুসরণ করে; তব, সময় ছিলো, আমরা আইয়ুব খান, কিংবা ইয়াহিয়ার সরকারকে অনুসরণ করিনি; জাতির শিক্ষিত অংশ বানরের মত সরকারকে অনুসরণ করা ঠিক হবে না।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

হাবিব বলেছেন:




লেখক বলেছেন: বিনা কারণে খাবার ও কাপড়ে বেশী খরচ করা সঠিক নয়; মাছের দাম এত বেশী হওয়ার পরও মাছ বিক্রয় হচ্ছে, মানে, সমাজে অস্বাভাবিক কিছু ঘটছে।
--আপনার কি মনে হয়? কি ঘটছে?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমাজের বড় একটা অংশের মানবিক গুণ খুবই কম।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯

জুন বলেছেন: অপুষ্টিতে ভোগা মায়েদের সন্তান অপুষ্টই থাকে। বিশাল সংখ্যক পুষ্টিহীন এক জাতি গড়ে উঠছে আমাদের দেশে যা দেশের ভবিষ্যতের জন্য ভয়াবহ ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজকের যেই অবস্হা, সেটার মুলে ছিলো ১৯৭২ সাল থেকে বেঠিক পদক্ষেপ। আজকের ভুল পদক্ষেপ ২০৩০ সালের পর জাতিকে আরো ভয়ংকর অবস্হার মাঝে নিয়ে যাবে।

সরকার জাতীকে সবল করার কোন রকম পদক্ষেপ নিচ্ছে না; বরং সরকারী অন্যায়ের ফলে, জাতির অবস্হা আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৪

কানিজ রিনা বলেছেন: ১৯৭২ সালে যে ৩০ লাখ মুক্তি যোদ্ধা সহিদ
হয়েছিলেন, তাদের মা বোন বাবা সন্তানরা
কোথায় কিভাবে দিন কাটিয়েছেন। নিশ্চয়
কারো কারো একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলে
যে ছিলেন কৃষক কামার কুমোর তাঁতী।
তাদের কি আপনারা মুক্তি যোদ্ধারা লিষ্ট
রেখে ছিলেন? আপনারা মুক্তি যোদ্ধারা কি
পারতেন না? অসহায় সন্তান হারা মা বাবা
পিতৃহারা ছেলে মেয়েরা কোথায় আছে কেমন
আছে নাকি তারা পেটের ক্ষুধায় ঝি চাকর
হয়েছেন শুধু বেঁচে থাকার ত্যাগিদে রাস্তায়
দিন কাটিয়েছে মানুষের কাছে হাত পেতে।
আজ আমেরিকায় বসে নীতির কথা বলে
রাজনীতি শিখাচ্ছেন। কোথায় ছিলেন ভাঙা
দেশটা যখন পুনারায় গড়া প্রয়োজন ছিল।
নাকি দেশটা স্বাধীন হয়েছে দায়ীত্ব সব শেষ।
বলতে পারেন আপনারা যারা মুক্তিযোদ্ধারা
বেঁচে ছিলেন তারা তাদের সন্তানদের মুক্তি
যোদ্ধা হওয়ার আদর্শে গড়ে তুলে ছিলেন?
তাহলে তো আজ দেশের ভুলভ্রান্তি লগ্নে
আজ দুর্ধষ বদীর বউরা এমপি মন্ত্রী হতে
পারতো না। দেশের গরীব মেয়েরা আজ
নতুন করে দাসী হয়ে মিডলইষ্টে যেতে হতনা
কই আপনাদের মুক্তিকামীদের সন্তানেরা
কোথায় আদর্শ কোথায় স্বাধীনতার সুখ?
কোথায় তিরিশ লাখ সহীদের পরিবারবর্গ
তাদের নাতীপুতিরা নাকি তারাই বংশ পরম্পরায় ঝি চাকর দাসী হয়ে আজও
কিশোর কিশোরীরা দিন গুজরাচ্ছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সামান্য ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র ছিলাম; তবুও বুঝতে পেরেছিলাম যে, তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব ভয়ংকর ভুল করছেন। শেখ সাহেবের পক্ষে থেকে, উনার ভুলের কথা বলে ভয়ংকর অবস্হার মাঝে পড়ে হতাশ হয়ে বিদেশে চলে গিয়েছিলাম পড়ালেখা করার জন্য; তারপর সবকিছুই আমাদের নাগালের বাহিরে চলে গেছে।

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১২

আহা রুবন বলেছেন: কাজের মেয়ে সৃষ্টি হয় প্রধান দুটি কারণেঃ পিতার অবর্তমানে অভাবের তাড়নায় ও নদীতে সব হারানোর ফলে। কাজের মেয়ে অর্থাৎ শিশুটির তো সেই বয়সে কাজ করার কথা নয়। শিশুদের দায়ীত্ব রাষ্ট্রে না নিলে আমরা জাতি হিসেবে ভঙ্গুরই থেকে যাব।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


দরিদ্র শিশুরগুলোর দায়িত্ব নিলো না শেখ হাসিনা, উনার জীবনটাই বৃথা, উনার নাম বাতাসে মিশে যাবে, খারাপ মানুষ হিসেবে জাতি উনাকে স্মরণ করবেন।

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৭

বলেছেন: আজকের আপনার লেখাটা সত্যি সমাজ সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করবে।
সুস্থ মা ছাড়া সুস্থ সন্তান জন্ম দেয় ও লালান পালান করা সম্ভব নয়।

সমাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সবাই এ ব্যাপারে সচেতন হই।


ভালো থাকুন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা অন্য পরিবারের কিশোরীকে চাকরাণী বানায়েছে; তাদের সবল-সুস্হ অপদার্থ বউ কিছুই করতে পারে না; ইহা জাতি নয়, জাতির নামে কলংক।

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্লিজ, মুছে দিন। ওটা হাবিব সাহেবের পোস্টের জন্য।
তিনি পাসপোর্টের জন্য হন্য হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পাচেছন না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঠিক আছে; নববর্ষের শুভেচ্ছা

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: নেপোলিয়নের সেই বিখ্যাত উক্তি, আপনি ভাব-সম্প্রসারণ করলেন

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


অস্টম শ্রেণীর নোট বইতে দিলে হয়তো চলতো!

১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

রাফা বলেছেন: এটা চিরন্তন সত্য ।নিজে সুস্থ না থাকলে অন্যকে সুস্থ রাখবেন কিভাবে ! প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে চাকরানি সৃষ্টিতে আমার আপনার ভুমিকা অস্বিকার করতে পারবেন কি ? এখনও এমন পরিবার আছে এক গ্লাস পানি পান করার জন্য চাকরানির সহায়তা প্রয়োজন হয়।এর সমাধানে শ্রমের মর্যাদা দিয়ে সন্মান করতে হবে প্রতিটি মানুষকে।বড় বড় রেষ্টুরেন্টে যারা আপনাকে ভিবিন্নভাবে সার্ভ করছে তারাও সেই একই কাজ করছে পক্ষান্তরে।কিন্তু আধুনিক বিশ্বে কি তাদের সেই দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ আছে ? কাজের মর্যাদা ,সঠিক মুজুরি ও মানুষকে মানুষ হিসেবে সন্মান করতে পারলে এটা কোন সমস্যাই না।

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেয়েদের দায়িত্ব নেয়ার কথা ছিল সরকার প্রধানদের। আমাদের প্রতিটি সরকার প্রধান ছিল শক্তিশালী ও নিকৃষ্টমানের মানুষ।

আমি চাকরাণীর কথা অস্বীকার করতে পারবো; গ্রামের একটা দরিদ্র পরিবারের মেয়ে নিজের তেকে আমার বয়স্ক মা'কে সাহায্য করতো; সে ১৬/১৭ বছরের মেয়ে। আমি দেশে চাকুরী নেয়ার পর, সে আমার জন্য রান্না করতো কিছুদিন; সে আমাকে ভালো জানতো; আমরা মেয়েটাকে বিয়ে দিয়েছিলাম; সে এখনো আমার কথার উপর কথা বলে, এবং আমি তার কথা মেনে নিই।

বয়স বেশী হওয়াতে তাকে আমি পড়াতে পারিনি; ১৬/১৬ বছরের মেয়ে হওয়াতে চাপও দিতে পারিনি।

১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৪৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: তাই ভেবে তো দি

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিনা প্রশ্নফাঁসে, ৮ম শ্রেণীর বাংলা ২য় পত্রে পাশ করতে পারবো, মনে হয়।

১৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে যেকোনো পরীক্ষায় পাশ করতে পারবেন

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এত কম জানি যে, কোন মানুষ যে কোন ধরণের প্রশ্ন করলে, ভয় পেয়ে যাই! আমার চোখের সমস্যার কারণে এত কম পড়েছি যে, কোন ব্যাপারেই আমার ধারণা পরিস্কার নয়।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি লেখার শুরু করেন।

১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: লেখা আপাতত সম্ভব না। মোবাইল থেকে লিখতে পারি না। আপনারা লিখে যান আমি কমেন্টস করে যাবো সাধ্যমতো

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, মনে হচ্ছে আপনার কম্প্যুটার নেই; লাইব্রেরীগুলোতে থাকতে পারে, হয়তো

২০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:১৫

রাফা বলেছেন: এরচাইতে ভালো উদাহারন আমার কাছেই আছে । আমি সেগুলো বলে নিজেকে বড় করতে চাইনা-বরং এতে নিজেকে নিজেই ছোট করে ফেলা হবে বলে আমি মনে করি।ব্যাতিক্রম কখনই উদাহারন হতে পারেনা।যখন এটা সমাজে অধিকাংশ মানুষ করবে তখনই এর সুফল পাবে মানুষ।

আপনি আমেরিকায় থাকেন ,নিশ্চই দেখেছেন বেবি সিটিং ,আয়া ও গভর্নেন্স-এর কাজ করে অনেকেই।এমনকি কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্টদের মধ্যেও কেউ কেউ বেবি সিটিং করে নিজের হাত খরচ চালায়।প্রকারান্তে এগুলো কোন পর্যায়ের কাজ বলুন'তো আমাকে ! কাজেই কোন কাজেই সমস্যা নেই বরং কাজের মর্যাদা ও তাদেরকে আমার আপনার মত মানুষ ভাবতে পারলেই নিরানব্বই ভাগ সমাধান হয়ে যায়।আমি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই বললাম কথাগুলো।

ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো উদাহরণ দিয়েছেন; তবে, কলম্বিয়ার যেসব ছাত্রীরা বেবি সিটিং করে, সাথে সাথে কলম্বিয়ায় পড়ে; তারা একদিন বাংলাদেশে চাকুরী করবে।

২১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের শিশুরা প্রতিবেশী ভারত পাকিদের চেয়ে ভাল অবস্থানে আছে।

বাংলাদেশের একটি শিশু ৪ বছর বয়সে পড়াশোনা শুরু করে ১৮ বছর পার হওয়ার আগে গড়ে ১১ বছর শিক্ষা কার্যক্রমের আওতায় থাকে। অন্যদিকে ভারতের শিশু ১০ দশমিক ২ বছর ও পাকিস্তানের শিশু ৮ দশমিক ৮ বছর স্কুলশিক্ষা পায়।

বাংলাদেশের ১৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু-কিশোরদের মধ্যে গড়ে ৮৭ শতাংশ কমপক্ষে ৬০ বছর বেঁচে থাকবে। ভারতের ৮৩ শতাংশ শিশু-কিশোর কমপক্ষে ৬০ বছর বেঁচে থাকবে। আর পাকিস্তানের ৮৪ শতাংশ শিশু-কিশোরেরা এই বয়সসীমা পার করবে।

১০০ বাংলাদেশি শিশুর মধ্যে ৬৪ জন যথাযথ উচ্চতা নিয়ে বেড়ে ওঠে। প্রতি ১০০ জনে ভারতে তা ৬২ জন ও পাকিস্তানে ৫৫ জন। বিশ্বব্যাংক বলছে, এই ধরনের খর্বাকৃতি জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত বয়ে বেড়াতে হয়।

মানবসম্পদ উন্নয়নে বাংলাদেশ ভালো করেছে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার, শিশুদের স্কুলে পাঠ গ্রহণের সময়কাল, শিক্ষার মান, প্রাপ্তবয়স্কদের অন্তত ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত বেঁচে থাকা, শিশুদের সঠিক আকারে বেড়ে ওঠাসহ বেশ কয়েকটি সূচক দিয়ে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। আদর্শ শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসুবিধা পেলে একটি শিশু প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে শতভাগ উৎপাদনশীলতা দেখাতে পারে। বাংলাদেশের একজন শিশু বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা পেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গড়ে ৪৮ শতাংশ উৎপাদনশীলতা দেখাতে পারবে। আর পাকিস্তানের শিশুরা ৩৯ শতাংশ। সুত্র-
প্রথম আলো

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বাংলাদেশের ৫০ জনকে জানি ব্রুকলীনে থাকে, টাকা পাঠায়; চট্টগ্রামের হালি শহরে ঘরবাড়ি করেছে, কিন্তু ব্উ দেশে, এই দেশে কাগজপত্র পায়নি; গত ১০ বছরে বউ'এর সাথে জিং জিং করার সুযোগ পায়নি। আশাকরি, আপনার অবস্হা এই রকম নয়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.