নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মে বিশ্বাসীদের মগজের বড় অংশ অব্যবহৃত অবস্হায় থাকার কথা

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৩০



ধর্ম হলো বিশ্বাসের বিষয়, এখানে লজিকের প্রয়োজন ও প্রয়োগ নেই; লজিক প্রয়োগ করে, কোন ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হলে, মানুষের মগজ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের লজিক ও সেই বিষয়ের ডাটাকে প্রসেসিং করে, এতে মগজ ব্যবহৃত হয়; ধর্ম প্রায় সব বিষয়ে কিছু কিছু ধারণা দিয়েছে, সেটাকে নিয়ে থাকলে, অনেক অনেক বিষয়ে কোনরূপ চিন্তা না করে থাকা সম্ভব; ফলে, মগজের ব্যবহার অনেক কম হওয়ার কথা।

মুসলমানেরা জানেন যে, হযরত ঈশা (আ: )'কে আল্লাহ উপরে নিয়ে গেছেন; এবং মোহাম্মদ (স: ) শবে-মেহরাজের রাতে হযরত ঈশা (আ: )'এর সাথে যেরুসালেমে নামাজ পড়েছেন ও পরে আসমানে দেখেছেন; এই বিষয়টা একজন মুসলমানের কাছে পরিস্কার, নতুন করে এটা নিয়ে অকারণে ভেবেচিন্তে নিজের মগজকে ঘর্মাক্ত করছেন না; কিন্তু ঈশা(আ: )'এর নিজ ধর্মের লোকেরা উনাকে নিয়ে অনেক কষ্টে আছেন: ইহুদী রাবাই ও রোমানরা মিলে উনাকে ক্রুশবিদ্ধ করে মেরে ফেলেছিল; ক্রুশে থাকা অবস্হায়, উনার কষ্টকে অনুধাবন, পরে উনাকে পাহাড়ের গুহায় স্হানান্তর ও কবর দেয়ার সময় উনার মৃতদেহ না পাওয়া, ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক ভাবনার, যাতনার সৃষ্টি করে মগজের উপর চাপ ফেলে আসছে সব সময়, যুগের পর যুগ ধরে; অথচ, মুসলামনেরা এই ব্যাপারে না ভেবেই সব জানেন। হযরত ঈশার মৃত্যুকালীন জটিলতা নিয়ে কার মগজ বেশী খরচ হচ্ছে? আসলে, এই ব্যাপারে, ধর্মে অবিশ্বাসীদের মগজ খৃষ্টানদের চেয়ে বেশী ব্যবহৃত হচ্ছে: যেহেতু হযরত ইশা (আ: )'কে কবর দেয়া সম্ভব হয়নি, ও কবর নেই; এদেরকে ভাবতে হচ্ছে, তা'হলে গুহাতে কি হয়েছিলো, উনি গেলেন কোথায়; কোথায় যাওয়া সম্ভব ছিলো? যদি উনি ক্রুশে প্রাণ না হারায়ে থাকেন, উনি কি রোমানদের থেকে পালিয়ে গেলেন?

নাসা থেকে যাঁরা মহাকাশে যান পাঠাচ্ছেন, তাঁরা তাদের মগজকে অনেকভাবে ব্যবহার করছেন; তাঁদেরকে কঠিন কঠিন ডিজাইনের মাধ্যমে নতুন নতুন যান তৈরি করতে হচ্ছে, উহাকে পাঠানো, কন্ট্রোল করা, ফিরিয়ে আনা নিয়ে দুনিয়ার কঠিন কঠিন অংক কষতে হচ্ছে, মেকানিক্যাল থেকে শুরু করে এরোনোটিক্যাল, কেমিক্যাল ও বাইওলপজিক্যাল সমস্যা সমাধান করতে হচ্ছে! এতে মানুষের মগজের ব্যবহার নিয়ে রূপকথার সৃষ্টি হচ্ছে! এত কিছু ভেবে টেবে, মানুষ চাঁদ অবধি যেতে পেরেছেন। অথচ, একজন মুসলমান জানেন যে, বোরাক নিয়ে কোন মাথা ঘামানোর দরকার নেই; ইহার ডিজাইন নিয়ে ভাবার দরকার নেই; বোরাক জীবিত ও সহজেই সেকেন্ডের মাঝেই সাত আকাশ পরিভ্রমণ করতে পেরেছে; চিন্তাভাবনা থেকে বাঁচা গেলো; মগজটা শান্তিতে থাকলো, কোন প্রেসেসিং'এর ঝামেলা পোহাতে হলো না।

মুসলমানের জানেন যে, কুরান একটি পুর্ণাংগ জীবনের জীবন্ত বই; এই বই বুঝতে পারলে, জীবন যাপনের জন্য অন্য কোন বই পড়ার দরকার নেই; একজন মুসলমান জীবনে যতবার কোরান পড়েন, অন্য কোন বই তার হাজার ভাগের একভাগও পড়েন না; সেইদিক থেকে বলতে গেলে, তাঁরা অবশ্যই এই পুস্তকে যা পাচ্ছেন, নতুন করে কিছু আবিস্কার করার দরকার নেই। খৃষ্টানরাও একইভাবে বিশ্বাস করেন যে, বাইবেলও পুর্ণাংগ জীবনের জীবন্ত পুস্তক; তবে, সমস্যা হলো, ফাদারেরা ব্যতিত বাকীরা সারা জীবনেও বইটা শেষ করতে পারেন না; কিন্তু প্রতি ঘরেই কয়েক কপি থাকে। ইহুদীরা তাদের বইকে পুর্ণাংগ জীবনের বই বলে না; তারা তাদের নবীর বই থেকে নিজেদের লেখা বইকে বেশী দাম দেয়; উহার নাম তালমুদ; তালমুদ হলো, গ্রান্ড রাবাইদের কর্তৃক গৃহিত সব ধরণের নিয়ম কানুন; ইহা লিখতে মাথা ঘামাতে হয়; কারণ, যারা ইহা পড়েন, উহারা অন্য কাজে নিজেদের মাথা ঘামান বলে, তাদের মাথার ব্যবহার হয়ে থাকে যথেষ্ট।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:০৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: যে যেমন ভেবে শান্তি পায় আরকি!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন পদ্ধতি সম্পর্কে ভাবতে সহজ, এ্যাপেলো-১১, নাকি বোরাক? কোনটার উপর আপনি লিখতে পারবেন?

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:১২

বলেছেন: একজন মুসলমান জীবনে যতবার কোরান পড়েন, অন্য কোন বই তার হাজার ভাগের একভাগও পড়েন না; সেইদিক থেকে বলতে গেলে, তাঁরা অবশ্যই এই পুস্তকে যা পাচ্ছেন, নতুন করে কিছু আবিস্কার করার দরকার নেই ---

১) কয়জন মুসলমান কুরআন পড়ে, কয়জন বুঝে পড়ে এর হালনাগাদ তালিকা আপনি পেলেন কিভাবে!?

২) বেশিরভাগ মুসলমান তো কুরআন পড়তে জানে না।
৩) কুরআন থেকে নতুন নতুন সব আবিস্কার আসছে যেমন হাতের আঙ্গুলের ছাপ! কুরআন গবেষণার দরকার আছে অনেক ইহুদি ও খ্রীষ্টান কুরআন গবেষণা করছে।


২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩) ইহুদীরা ও খৃষ্টানরা এটম বোমা, রেডিও, ওয়ারলেস, কম্প্যুটিং, মেশিন লারনিং, হাবেল টেলিস্কোপ বানানোর ফরমুলা কুরানে পায়নি, বাইবেলে পায়নি, নিজেদের লব্ধ জ্ঞান থেকে এগুলো বের করেছে।

২) মুসলমানদের মাঝে কুরান পড়া ব্যতিত কেহ থাকলে, সেটা আপনি হতে পারেন।
১) আমি হাল নাগাদ পাই দেখে, শুনে ও অনুমান করে।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:১৮

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: কোরআন মানব জাতির পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান তাতে কোন সন্দেহ থাকার কথা নয়, কিন্তু যারা কোরআন পড়ে তাদের মধ্যে বেশির ভাগই কোরআন বুঝে পড়ে না অথবা বুঝে না।বেশির ভাগ বাংলাদেশী কোরআন বুঝেনা তবে তর্কে পারদর্শী, মোল্লারা এমন এমন রুপকথার কাহিনী নিয়ে ওয়াজ করে ইতিহাসে পিএইচডি ধারীরাও ওয়াজে কান্না করে চোখ লাল করে ফেলে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি সুরা ফাতেহা পড়েছেন তো? মুসলমানেরা দিনে কতবার পড়ে সুরা ফাতেহা? সুরা ফাতেহা আপনি বুঝলে, সব মুসলমানই বুঝেন, আপনি বুঝেন কিনা দেখেন!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আল্লাহ কি মানুষের জন্য এমন কিছু পাঠায়েছেন, যা মানুষ বুঝেন না? তা'হলে, মানুষ আল্লাহ সম্পর্কে যা বলছেন, না বুঝেই বলছেন?

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: এক্ষেত্রে নাস্তিকেরা ভালো।
তারা কোনো রক্তারোক্তির মধ্যে নেই।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাস্তিকদের সংখ্যা জাপান, সুইডেন, চীন, রাশিয়ায়, আমেরিকায় বেশী।

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০২

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: কোরআনই পৃথিবীর সর্বশেষ এবং নির্ভূল ধর্মগ্রন্থ পৃথিবীর মানুষের জন্যে, এটি যে মেনে চলতে পারবে সেই সফল দুনিয়াতে ও আখেরাতে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের দেশে মাদ্রাসার ছাত্ররা ও মোল্লারা কুরান মেনে চলছে, তারা বেশী দরিদ্র; রাজনৈতিক দলের মাঝে জামাত কুরান ও শরিয়া মেনে চলে, তারা গণহত্যা চালায়েছে কয়েকবার।

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইস্রাফিল (আ:) সিংগায় ফু দিবেন, পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। নক্ষত্র, সুপারনোভা, হিলিয়াম, হাইড্রোজেন এগুলো নিয়ে ভাবার দরকার নেই।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের ভাবতে হয় না, তাই তারা নতুন কিছু বের করতে পারছে না।

৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮

একে৪৭ বলেছেন: তা ভাই, খুব জানতে ইচ্ছে করছে: আপনার মগজতো ধর্মাবিশ্বাসিদের চেয়ে বেশি ব্যবহার হয়েছে, আপনার আবিষ্কার বা কি কি অবদান আছে?

আমি যতদিন ধরে আপনার লিখা দেখি, আপনাকে দেখতে পাই ঘুরে ফিরে কোন না কোনভাবে সাধারনত জিয়া, পাকিস্তান, মুসলিম/ইসলাম নিয়েই ঘুরপাক খেতে। ওই বলয়টা ছেড়ে সম্পুর্ন নতুন কিছু কি দেখতে পাবো? মগজকে কাজে লাগানো নতুন কোন আবিষ্কার?

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি যদি জেনারেল জিয়া,পাকিস্তান, মুসলমানদের নিয়ে না লিখি, আপনি কি লিখতে পারবেন? ৫ বছর ব্লগিং করেছেন আপনি, ১৫টি পোষ্ট করেছেন, ১৫৭ বার মানুষ আপনার লেখার উপর মন্তব্য করেছেন! আপনি নিশ্চয় প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের কেহ হওয়ার সম্ভাবনা।

গ্রামের একজন সামান্য কৃষক হিসেবে, আমার ১ম আবিস্কার ছিলো, জাতিকে বাঁচানোর জন্য যুদ্ধ করতে হবে; আমি পড়ালেখা করতে সমর্থ হয়েছি, অনেক মানুষকে পড়ায়েছি।

৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

একে৪৭ বলেছেন: আপনার অবজারভেশনের পাওয়ার দেখে মুগ্ধ হলাম। কত চট করে আমার ব্লগের নারি নক্ষত্র সব গরগর করে বলে দিয়ে জ্ঞানের গভীরতা দেখিয়ে গেলেন।

জ্বি, আমি প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের কেউই হবো, আপনার ধারনা ভুল হয় কি করে! আফটার অল- জাতিকে বাঁচানোর জন্য যুদ্ধ আবিষ্কার করা বিজ্ঞানি আপনি!

বিজ্ঞানি সাহেব, কোন ধর্মকে বা কোন ব্যাক্তিকে গালি গালাজ করতে, দোষ বের করতে বিজ্ঞানি হওয়া লাগে না।
গঠনমূলক সমালোচনা, হাবার মতো, অন্ধের মতো দোষ খুজে বেড়ানো এক নয়।
আপনি নিজেকে বিজ্ঞানি ভাবলে সেফুদা মহাবিজ্ঞানি।

হয়তো আপনি তার চেয়েও বড় বিজ্ঞানি, কিন্তু আমি আপনার কদর বুঝতে পারছি না।
প্রশ্নফাঁস জেনারেশন তো!
:D

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি আপনার ১ম মন্তব্যটা আবার দেখেন; জেনারেল জিয়াকে নিয়ে আপনি লিখলে ২ জন কমেন্ট করবেন সর্বাধিক; আপনি পাকিস্তান সম্পর্কে লিখলে, একজন ব্লগার কিছুতেই জানতে পারবে না পাকিস্তান কোন মহাদেশে; আমি এগুলো নিয়ে লিখলে, চেষ্টা করি নিজের ভাবনা তুলে ধরতে, আপনার লেখা দেখলাম, উহা কপিপেষ্টের মতো।

৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৭

একে৪৭ বলেছেন: আপনি কিছু বদ্ধমূল ধারনার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছেন।
ঠিক যেমন আপনি হুট করে ভেবে ফেললেন আমার লিখা কপি-পেস্ট।
তা কপি-পেস্ট হতেও পারে, আপনার ধারনা ঠিকও হতে পারে, কিন্তু ঠিক কি কারনে তা কপি-পেস্ট মনে হয়েছে তার কোন যুক্তি আপনি দেখাতে পারবেন না।
আপনার বেশিরভাগ লিখাও ঠিক তেমনই।

আপনি আপনার ধারনা তুলে ধরছেন ঠিকই, তবে তাতে ফলপ্রসূ এবং সত্যিকারের যৌক্তিক কোন উপাদান কখনোই পাইনি।
সবই অযৗেক্তিক সমালোচনা আর অন্তঃসারশূন্য।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ২/৩টি পোষ্ট পড়েছি, আপনার নিজস্ব ভাবনা তেমন নেই পোষ্টগুলোতে; আমার এই পোষ্টে আমি বলতে চেয়েছি যে, ধর্মে বিশ্বাসী লোকেরা নিজেদের মগজ খাটানোর সম্ভাবনা কম; ফলে, ধর্মে বিশ্বাসী লোকেরা নতুন কিছু নিয়ে ভাবার সম্ভাবান কম; কমভাবনার লোকেরা সমাজের জন্য বোঝা।

১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩১

একে৪৭ বলেছেন: আমার লিখা ১৫টা পোস্টের ভাবনাটা তাইলে ভেবে দিলো টা কে?!
কে জানে! হয়তো আমাকেও বিজ্ঞানি হওয়া লাগবে তা বোঝার জন্য।

এনিওয়ে, আপনি সিনিয়র ব্লগার, আপনার ভাবনা চিন্তা আরও ভাবগাম্ভির্যপূর্ণ হবে আশা করি।

সামুতে আসার পর থেকেই আপনার লিখা চোখে পরতো, এখনো পরে, তবে কখনোই কোন মন্তব্য করা হয়নি।
আজ করলাম, হয়তো ভবিষ্যতেও করবো।

যেমনটা বলেছিলাম, আপনার বেশিরভাগ লিখাই আমার কাছে যৌক্তিক মনে হতো না, তাই বলে আমি আপনাকে কখনোই ঘৃনা করিনি, করবোও না।

ধর্ম আমি বিশ্বাস করি কি করি না, সেই প্রশ্ন আমাকে নিয়ে তোলার কারও অধিকার নাই।
তবে আমি মনে করি "ধর্ম নামক অদৃশ্য ভয়টা" মানুষের থেকে উঠিয়ে নিলে পরিস্থিতি জঘন্য থেকে জঘন্যতম রুপ ধারন করবে, যেখান থেকে আর কখনোই ফিরে আসা সম্ভব হবে না। তাই আমি ধর্ম টিকিয়ে রাখার পক্ষে।

গঠনমূলক লিখার প্রত্যাশায় রইলাম। ভালো থাকবেন।


২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ধর্মকে উঠানোর কথা বলিনি, ধর্মীয় মানুষদের ভাবনাশক্তি বিকাশের সম্ভাবনা কম থাকার কথা বলেছি।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি বোরাকের উপর সহজে লিখতে পারবেন, নাকি এ্যাপেলো-১১'এর উপর সহজে লিখতে পারবেন?

১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: একে৪৭ বলেছেন:

ধর্ম আমি বিশ্বাস করি কি করি না, সেই প্রশ্ন আমাকে নিয়ে তোলার কারও অধিকার নাই।

## এই লাইনটায় আমার একটু কৌতূহল হচ্ছে ।সেটা থেকেই আমার প্রশ্ন 'একে' ভাইয়ের কাছে , চাদ্গাজী ভাই তো জেনারেলি পোস্ট লিখেছেন , ঠিক কোন লাইনটায় আপনার মনে হল চাঁদগাজি ভাই আপনাকে নিয়ে আপনার উপরোক্ত প্রশ্নটি তুলেছেন । সেই লাইনটা একটু কোট করবেন প্লিজ । কৌতুহল মিটাতে চাই ।

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

একে৪৭ বলেছেন: Shopnodana12
ওটা আমি এমনিতেই বলেছি এটা বোঝাতে যে আমি ধর্মের পক্ষে অন্ধভাবে নই।
(যাতে কেউ এটা ভেবে বসে যে আমি যথেষ্ট ধার্মিক বা মাওলানা গোছের কেউ)।

"চাদ্গাজী ভাই তো জেনারেলি পোস্ট লিখেছেন"
আমার মন্তব্যে চাঁদগাজি ভাইয়ের শুধুমাত্র আজকের এই পোস্ট নিয়েই বলিনি, আমি ওভারঅল ওনার লিখার ধরন নিয়ে বলেছি।

আপনার কৌতূহল কতটুকু মিটেছে জানি না, তবে আমার লিখায় কৌতূহল হবার মতন বিশিষ্ট কেউও আমি নই।
:D

১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: @ একে ৪৭, আপনার উত্তর আমার কাছে অনেকটাই অনুমেয় ছিল (অনুমেয় মানে স্পেসিফিক কিছু দেখাতে আপনি দেখাতে পারবেন না) । জাস্ট আপনার কাছ থেকে শুনতে চাচ্ছিলাম । নীচের আলোচনাটা হাল্কা ভাবেই নিয়েন ।

এবার আমার মতামত দিই । আমার ব্যক্তিগত অবজারভেশন হচ্ছে ধর্ম বিষয়ে কিছু কিছু ধার্মিক হঠাত উত্তেজিত বা গরম হয়ে পড়েন । দেখুন , আপনি যে কথা বলেছেন , সেটা কিন্তু কিছু পরিচয় হলে যে কেউ জিজ্ঞেস করতেই পারে যে আপনি ধর্ম বিশ্বাস করেন কি করেন না । উত্তর দিতে আপনি বাধ্য নন, সেইটাই আপনার সীমানা । কিন্তু ঔরকম সিম্পল প্রশ্ন কেউ করতেই পারে যদি চেনা জানা হয়ে থাকে ।

১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

অয়ন নাজমুল বলেছেন: লেখাটা ভাল তবে লেখাটা আরেকটু বড় ও বিশ্লেষন ধর্মী হতে পারতো। আমি ধর্ম বিষয়ে এ ধরনের বড় আকারের লেখা খুঁজছি। নিজের এ ধরনের লেখা লেখার আগ্রহ আছে তবে একে৪৭ ভাইয়ের মতো লোকদের ইলজিক্যাল লজিকের ব্রাশ ফায়ারের ভয়ে লিখতে পারছি না। চাদ্গাজী ভাইয়ের প্রতি সাধুবাদ রইলো।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার ধারণা, ধর্মের মাঝে অনেক কিছু আছে, যেগুলো মানুষের ভাবনাশক্তিকে ভোঁতা করে দেয়

১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

একে৪৭ বলেছেন: Shopnodana123
(অনুমেয় মানে স্পেসিফিক কিছু দেখাতে আপনি দেখাতে পারবেন না)
আমি স্পেসিফিক কিছ দেখাতে চাই নি, দেখানোর প্রশ্ন আসছে কেন?

আমার লাইনটা আবার পড়তে পারেন:
"ধর্ম আমি বিশ্বাস করি কি করি না, সেই প্রশ্ন আমাকে নিয়ে তোলার কারও অধিকার নাই।
তবে আমি মনে করি ......."
এখানে এই "তবে" শব্দটা আগের লাইনকে যুক্ত করে, এবং "আমি মনে করি...." বলে আমি আমার নিজের ধারনার কথা বলেছি।
এটা নিয়ে কারও কনফিউশন তৈরী হতে পারে ভাবলে আরও পরিষ্কার করে লিখতাম।

"ধর্ম বিষয়ে কিছু কিছু ধার্মিক হঠাত উত্তেজিত বা গরম হয়ে পড়েন"
এটা একদমই স্বাভবিক নয় কি? ওখানে মানুষের আবেগ জড়িত, আর আবেগের ক্ষেত্রে যুক্তি খাটে না।

আর যারা দাবি করে তারা অনেক বোঝে, তাদের সেই আবেগে আঘাত করে অযথা শান্তি নষ্ট করার পক্ষে থাকবেন?

আবারও নিজের অবস্থানকে বলছি (যদিও এবারও আপনি প্রশ্ন করেননি)
আমি ধর্ম পালন করি কি করি না তার দৃষ্টিকোন থেকে নয়, কেবলই যৌক্তিক( নিজের যা মনে হয়েছে) অবস্থান থেকে অপ্রয়োজনীয় এসব তর্ক বিতর্ক পরিহার করার জন্য বলছি।
ধর্ম সত্য কি মিথ্যা, ধার্মিকরা উপকারি নাকি অপকারি, এসব বিষয়ে তর্ক বিতর্ক তৈরী করে পরিবেশ কি ভালো হচ্ছে নাকি আরও খারাপ হচ্ছে? যদি মনে করেন ধার্মিকরা বুঝতে পারছে না, নামাজ পড়ে কোরআন পরে তাদের উপকার কিছুই হচ্ছে না...
ওনাদের এসব কথায়তো তারা পরিবর্তন হচ্ছে না! তার চেয়ে কি বুদ্ধিমানের মতো এই তর্কটাই বন্ধ করা উচি‌ৎ না???

উত্তেজিত হওয়া আমাদের রক্তে, আবহাওয়া বা অন্য যে কোনভাবেই হোক, আমরা খুব সহজেউ উত্তেজিত হই।
সেটা ধর্ম থেকে শুরু করে সাধারন গল্পতেও।

১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

একে৪৭ বলেছেন: "আমি ধর্মকে উঠানোর কথা বলিনি, ধর্মীয় মানুষদের ভাবনাশক্তি বিকাশের সম্ভাবনা কম থাকার কথা বলেছি।"
আপনি আবারও আপনার বদ্ধমূল ধারনার মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছেন।

বিজ্ঞানের চর্চা ধর্মিক-অধার্মিকের প্রশ্ন নেই।
কাওমি মাদ্রাসায় যারা পড়ে তারা ওখানে কোরআন মুখস্ত করতেই যায়।
চারুকলায় যারা পড়ে তারা শিল্পকলা নিয়েই পড়তে যায়, কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়তে যায় না।

আপনি বলছেন "ধর্মে বিশ্বাসীদের মগজের বড় অংশ অব্যবহৃত থাকার কথা", এখানে ধর্মই কেন?
চারুকলায় ছবি আঁকতে শেখা মানুষের মগজ পুরোটা ব্যবহার হয়?
আমারটাই হচ্ছে?
আপনারটা হয়???

নাস্তিকদের সবাই বড় বড় বিজ্ঞানি হয়েছিলো?
দুনিয়ার সকল বিজ্ঞানিই নাস্তিক ছিলো???

আপনি পড়েননি, সেটা আপনার বিষয়, আমি পড়িনি সেটা আমার বিষয়, গোটা দেশে কেউ পড়েনি এটা গোটা দেশের বিষয়, কোথাও ধর্মের বিষয় না।

"আপনি কি বোরাকের উপর সহজে লিখতে পারবেন, নাকি এ্যাপেলো-১১'এর উপর সহজে লিখতে পারবেন?"
আমি আপনার কাছে আরও পরিণত প্রশ্ন আশা করেছিলাম।

আমি একটা প্রশ্ন করি।
আপনি আপনার বড়-বাবাবার দাদার কথা বেশি লিখতে পারবেন? নাকি তারেক জিয়ার/জয়ের কথা বেশি লিখতে পারবেন???

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন,

"কাওমি মাদ্রাসায় যারা পড়ে তারা ওখানে কোরআন মুখস্ত করতেই যায়।
চারুকলায় যারা পড়ে তারা শিল্পকলা নিয়েই পড়তে যায়, কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়তে যায় না। "

-যাঁরা কোন বিষয়কে লজিক্যালী ভাবেন, বুঝেন, তাঁরা সবাই বিজ্ঞানী নন; তবে, তাঁরা ভাবেন, মগজের ব্যবহার হয়।

এ্যাপেলো-১১ ও বোরাক এই ২টির মাঝে কোনটি বুঝা কঠিন হবে?

১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

একে৪৭ বলেছেন: আপনি শিওর যারা ধর্মে বিশ্বাস করে তারা ভাবে না???
আপনার বিশেষ জ্ঞানে ওটা আপনার মনে হতেই পারে।

তবে আমার মতে: কে ভাববে আর কে ভাববে না, তা ধর্মের উপর নয়, ব্যাক্তি এবং তার পারিপার্শিক অবস্থার উপর নির্ভর করবে।

কোন ধার্মিক যদি ডাক্তার হয় তবে সে ধর্ম ভেবেই ডাক্তার হয়নি, সে ক্যামিস্ট্রি, বায়োলজি, এনাটমি পড়েই ডাক্তার হয়েছে।
কোন ধার্মিক যদি ইঞ্জিনিয়ার হয় তাকে ফিজিক্স পড়েই হতে হয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ার/ডিক্তার/বিজ্ঞানি হতে তাকে ধর্ম বাধা দেয় না।

আপনি বলছেন "ধার্মিকরা মগজ ব্যবহার করে না",
আমি বলছি মগজ ব্যবহারে ধার্মিক/অধার্মিক বিষয় না, মগজ ব্যবহার নির্ভর করে ব্যক্তি, সমাজ ও রাস্ট্রের কাঠামোর উপর।

"এ্যাপেলো-১১ ও বোরাক এই ২টির মাঝে কোনটি বুঝা কঠিন হবে?"
আপনি কোন এঙ্গেল থেকে এই প্রশ্ন করছেন তার উপর এর উত্তর নির্ভর করে।

যদি বলেন: ধর্মিয় এসপেক্ট থেকে বলতে, তবে তা বোঝার কিছু নাই, তা কেবলই বিশ্বাসের উপর নির্ভরশিল এবং তা করা পনির মতোই সহজ।
সে ক্ষেত্রে এ্যাপোলো-১১ কঠিন।

আবার যদি বলেন বোরাকের ঘটনা কিভাবে সম্ভব তা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে দেখতে, তবে বর্তমান জ্ঞানে তা বোঝা কেবল কঠিনই নয়, প্রায়া অসম্ভব।
ভবিষ্যতে যদি কোনদিন মানুষ লাইটের চেয়ে দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে, বর্তমান লাইটইয়ার সেকেন্ডেই অতিক্রম করতে পারে, কেবল তখনই বোরাকের ঘটনার কোন যৌক্তিকতা মাথায় আসতে পারে। বর্তমান বিজ্ঞান অনুযায়ী তা অসম্ভব এবং অবাস্তব।

একসময় মানুষের ধারনায় পৃথিবী চেপ্টাই ছিলো, তখন ওটাকে গোল বলা বহু যুগ পাগলের প্রলাপের মতোই ছিলো।

"যাঁরা কোন বিষয়কে লজিক্যালী ভাবেন, বুঝেন, তাঁরা সবাই বিজ্ঞানী নন; তবে, তাঁরা ভাবেন, মগজের ব্যবহার হয়"
ভাবনা মানুষের এক বিচিত্র বৈশিষ্ট।
একই শাঁকো দেখে কেউ দেখে মানুষের পার হওয়ার সুবিধা, আর কেউ দেখে চুরি করার মতো বাঁশ।

আমি সবার ভাবনাকে এপ্রিশিয়েট করি, যদি তা গঠনমূলক ভাবনা হয়।
কোন ব্যাক্তি/গোষ্ঠিকে ছোট করে দেখা বা বলার মতো ভাবনা গঠনমূলক নয়।

মোল্লাদের ২টা গলি দিয়ে ভালো লাগতে পারে, তবে তাতে ভালে কিছু নাই।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন,
"যদি বলেন: ধর্মিয় এসপেক্ট থেকে বলতে, তবে তা বোঝার কিছু নাই, তা কেবলই বিশ্বাসের উপর নির্ভরশিল এবং তা করা পনির মতোই সহজ।
সে ক্ষেত্রে এ্যাপোলো-১১ কঠিন।

আবার যদি বলেন বোরাকের ঘটনা কিভাবে সম্ভব তা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে দেখতে, তবে বর্তমান জ্ঞানে তা বোঝা কেবল কঠিনই নয়, প্রায়া অসম্ভব। "

-লজিক্যালী ভাবলে, বোরাক একটা রূপকথা; বোরাকের যেই কল্পিত ছবি ইসলামিক বইতে দেয়া হয়, সেটা হাস্যকর।

১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

রাজীব নুর বলেছেন:

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছবিটি দেখে ভালো লাগলো।

১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১

একে৪৭ বলেছেন: "লজিক্যালী ভাবলে, বোরাক একটা রূপকথা"
আমার আগের মন্তব্যে আমি বলেছি- বর্তমান বিজ্ঞান/লজ্যিক অনুযায়ী তা অসম্ভব এবং অবাস্তব। রুপকথাও বলতে পারেন।

"বোরাকের যেই কল্পিত ছবি ইসলামিক বইতে দেয়া হয়, সেটা হাস্যকর।"
রিকশার পেছনে নায়ক রুবেলের ছবি দেখেছেন নিশ্চই? তা দেখে হাসি পায় না? আমারও পায়।
বোরাকের ছবি দেখলেও পাবে, এমনকি কেউ যদি আল্লাহ্'র ছবিও আঁকে তা হস্যকরই হবে।

কিন্তু Pixar Animation Studio বোরাক আঁকলে কিন্তু তা আর হাস্যকর লাগবে না।
তখন কেন লাগবে না???
কারন তখন যিনি আঁকবেন তিনি আর রিকশার পেছনে যিনি আঁকবেন তাদের কোয়ালিটি এক নয়।

বইয়ে যে বোরাক আঁকে বা যারা আঁকছে, তাদের কোয়ালিটি দিয়ে আপনি সব ধার্মিককে বিচার করা যায় না।
আর বই বা ফেইসবুকে ফটোশপ দিয়ে ধর্ম প্রচার করা মানুষগুলোও কেউ কোন ধর্মের অথোরিটি নয়।
কিছু অশিক্ষিত/সল্প শিক্ষিত মানুষের কার্যকলাপ দেখে তা নিয়ে জেনেরিকভাব কোন পোস্ট লিখা শিক্ষিত ব্লগারদের জন্য বেমানান।
গত কোরবানীতে দেখলাম কোন পিরের পরামর্শে এক গ্রামের মানুষ কোরবানী'র গরুর রক্ত খাচ্ছে।
বিকৃতি সর্ব ক্ষেত্রেই আছে, ওগুলা নিয়ে................. :-<

যাই হোক, আপনি সিনিয়র ব্লগার, গঠনমূলক লিখা দেখতে পাবার প্রত্যাশায় রইলাম।
ভালো থাকবেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বয়ং মাইকেলেন্জেলো, বা পিকাসো যদি বোরাক আঁকেন, উহা হাস্যকর হবে! বোরাক উড়েছিলো শুনলে পশ্চিমের বাচ্চারাও হাসবে।

২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

তারেক ফাহিম বলেছেন: ধর্ম সম্পুর্ণ বিশ্বাসের ব্যাপার।



রাজিব ভাই........ যুগল ছবিটি ভালো দেখাচ্ছে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম বিশ্বাসের ব্যাপার, সেই ব্যাপারে আমার ক্সকোন সন্দেহ নেই! আমরা যে পদ্মাসেতু বানাতে পারি না, ট্রাম বানাতে পারি না, এগুলোর পেছেন লজিক্যাল কারণ আছে!

২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

একে৪৭ বলেছেন: আপনার কথা-বার্তাও মাঝে মাঝে বাচ্চা বাচ্চাই শোনায়, যা আমার এবং অনেকের কাছেই হাস্যকর লাগে।
আমি আপনাকে বড় মানুষই ভাবতাম, এও শুনলাম যুদ্ধ আবিষ্কার করে যুদ্ধও করেছেন, আসলে আপনি কি???

"স্বয়ং মাইকেলেন্জেলো, বা পিকাসো যদি বোরাক আঁকেন, উহা হাস্যকর হবে! বোরাক উড়েছিলো শুনলে পশ্চিমের বাচ্চারাও হাসবে।"
ক্রিসমাসের উড়ন্ত হরিন দেখে ওদের বাচ্চারা হাঁসেনা কেন?
কিংবা যখন কুমড়া কথা বলে???
পিতার ইন্টারেকশন ছাড়া যিশুর জন্মের বিষয় নিয়ে কেউ হাঁসে না কেন???
ফ্লাইং সসার দেখে কেউ হাসে না কেন?
বিগ ফুটের ফুটপ্রিন্ট দেখে পশ্চিমের বাচ্চারা হাসেনা কেন?
উড়ন্ত সুপারম্যান, স্পাইডারম্যান হাঁসেনা কেন???

আপনি বোরাকের ছবি নিয়ে হাঁসি হাসছেন, অথচ যার কোন অবয়ব কেউ দেখেনি, যা একেছে ক্লাসলেস কিছু পিপল, আর তাকে সত্যি ধরে আপনি অযথাই হাঁসছেন!
ওটা দেখলে হাঁসি আমারও পাবে, তবে আপনার হাঁসি আর আমার হাঁসিতে পার্থক্য থাকবে বহু।

ধর্মে উল্যেখিত বহু জিনিস আছে যা যুক্তি দিয়ে প্রমান করা সম্ভব না।
গডের অস্তিত্য কেউ কিভাবে প্রমান করতে পারে যদি না গড সয়ং এসে দেখা দিয়ে যায়???

হাঁসি আসা ভালো, হাঁসি সাস্থের জন্যও ভালো, তবে সেটা সিন্সিবল হাঁসি হওয়া উচি‌ৎ।

আপনার বুদ্ধিকে আরও বিকশিত হতে হবে, মাঝে মাঝে আপনাকে বাচ্চা বাচ্চা শোনায়।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যদি কোরানের বোরাককে সুপারম্যান সিনেমার সমতলে আনেন, পশ্চিমের বাচ্চারা এই ব্যাপারে উৎসাহী হবে।

আপনি কি বলতে চান, সেটার অর্থ কি দাঁড়াচ্ছে, সেটা বুঝার চেষ্টা করেন।

২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

একে৪৭ বলেছেন: সুবিধাজনকভাবে উত্তর দিচ্ছেন কেনরে ভাই?
বাবা ছারা জন্ম নেয়া জিসু'র কথা বললাম, ক্রিসমাসের হরীনের আকাশে গাড়ি নিয়ে ওড়ার কথা বললাম, কুমড়ার হাসি এবং কথা বলার কথা বললাম, সেসব ব্যাপারে পশ্চিমা বাচ্চারা হাসে কি না প্রশ্ন ছিলো।
কেবল সুপারম্যান আর বোরাকেরটাই চোখে পরলো?

বাকিগুলো নিয়ে আপনার বক্তব্য কি???

আরও এডড করে দেই:
উড়ন্ত হনুমান?
গরুর মাথা আর মানুষের বডি?
১০ হাতের দেবী?
হাতির মাথাওয়ালা মানুষ?

এগুলো দেখলে আপনার হাসি পায় না???
এগুলো পশ্চিমা বাচ্চারা কখনো দেখেনি???
(যদিও এগুলো নিয়ে আমার কোন প্রশ্ন নাই, কারন এগুলো কারও বিশ্বাস। বললাম কেবলই আপনার বাচ্চা মার্কা লিখা দেখে)।

মনে হচ্ছে আপনাকে এগুলো বলে কোনই লাভ নাই, শত এক্সাম্পলেও কোন লাভ হবে না।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সান্তা-ক্লাউস নবী নন, সব ধর্মীয়দের চিন্তাসক্তি সীমিত

২৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২০

একে৪৭ বলেছেন: প্রশ্নটা নবী কিংবা সাধারন মানুষের ছিলো না,
প্রশ্ন ছিলো ওসব দেখে পশ্চিমা বাচ্চারা হাঁসে কি না, আপনার হাঁসি পায় কি না।

আপনার চিন্তাশক্তির পরিধী দেখে অবাক হতে হয়।
সত্যিই আপনি মহাবিজ্ঞানি।
:D

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি কোন ধরণের বিজ্ঞানী নই, আমি একজন সাধরণ ব্লগার।

২৪| ১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: আসলে আমার ব্যক্তিগত অভিমত, কোরআন কোন বিজ্ঞানের বই নয়, এটি পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান। পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান গ্রন্থ আমাদের সুস্থ-সুন্দর ও শালীন ভাবে চলতে শেখায়, কিসে আমাদের দোষ হবে, কোন কাজটা ভাল হবে এইসব শেখায়, মানুষ্কে শ্রদ্ধা করতে শেখায়। আমি চাই সবাই নিজে নিজে যে ভাষায় পারদর্শী সে ভাষায় কোরআন পড়ুক। না বুঝে তোতা পাখির মত পড়ে বা মুখস্ত করে লাভ নেই।

কিন্তু কোরআন পড়লেই যে আমাদের আর কোন বই পড়তে হবে না তা ভুল। একটি বই ছোট সকল দিকে বিশধ জ্ঞান দিতে কখনোই সম্ভব নয়, সেটা প্রতিটা বিষয়ের ছোঁয়া দিতে পারে তবে বিশধ আলোচনা করে না। এর জন্য আমাদের শুধু কোরআন পড়লেই হয়ে যাবে না, আমাদের বিজ্ঞান পড়তে হবে, সাহিত্য পড়তে হবে সাথে যা যা দরকার পড়তে হবে। কোরআনের কোথাও বলা নেই যে একজন মানুষের শুধু কোরান পড়লেই সব পড়া হয়ে যাবে।

তবে মূল সমস্যা ধর্মীয় গোড়ামী।

১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরানে বিশ্ব , সমাজ, অর্থনীতি, ফাইন্যান্স সম্পর্কে যেই ধারণা দেয়া হয়েছে, সেটা ৬০০ শতকের সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে; মানুষ কোরানের ধরণাকে ওভাবে রাখতে চায়; ফলে, নতুন ধারণাগুলোর সাথে তাল মিলানোর ভাবনা নিয়ে তারা মাথা ঘামায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.