![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
জেনারেল জিয়া ক্ষমতায় আসার পর, বাংগালীদের আরব দেশে পাঠানোর শুরু করে; তখন আরবে বেশীর ভাগই বিদেশী কোম্পানীরা (বৃটিশ, জার্মান, ফ্রান্স) লোক নিতো; তখন বিদেশী কোম্পানীরা আরবদের বড় বড় কলকারখানাগুলো গড়ছিলো ও চালাতো; তারা বস্তায় বস্তায় টাকা আয় করতো, বিদেশী শ্রমিকদেরও প্রচুর টাকা দিতো। তখন, আরবে কাজ করে অনেক বাংগালী এত বেশী টাকা আয় করেছিলো যে, বাংলাদেশের ব্যুরোক্রেটরা বা ব্যবসায়ীরাও এত টাকার মুখ দেখেনি। জেনারেল এরশাদের আমলে খোলে মালয়েশিয়া; মালয়েশিয়া তখন জাপান ও অনেক আমেরিকান কোম্পানীর সাব-কন্ট্রাক্টর ছিলো; সেখানেও বেতন ভালো ছিলো।
কিন্তু এসব জেনারেলরা ও তাদের ব্যুরোক্রেটরা কি কখনো দেশে মানুষের চাকুরী সৃষ্টির চেষ্টা করেছিলো; রেমিটেন্সের হার্ড-কারেন্সী দিয়ে বাকীদের জন্য কলকারখানা করেছিলো? না, তারা চাকুরী সৃষ্টির চেষ্টা করেনি, তারা আরব ও মালয়েশিয়ার কাঁচা টাকা ধরার চেষ্টা করছিলো; তারা মানুষের পরিবার পেছনে রেখে টাকা আয়ের জন্য বিদেশে যাবার সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়টা অনুধাবন করতে পারেনি; এমন কি আজকের সরকার ও দেশের শিক্ষিত সমাজ সেটা অনুধাবন করছে না।
আসলে, আজকের সরকার, ব্যুরোক্রেটরা ও শিক্ষিতরা, মানুষকে 'রেমিটেন্সের' জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে, বিদেশে চলে যাবার জন্য উৎসাহিত করছে। দেশের ভুয়া অর্থনীতিবিদরা এটাকে একটা "বিরাট সাফল্য" হিসেবে দেখায়ে আসছে বরাবরই। সাইফুর রহমান ও মুহিত এই রেমিটেন্স নিয়েই বাজেট করতেন সব সময়; মানুষের পরিবার ফেলে চলে যাওয়াকে তারা অনুধাবন করেনি কোনদিন; আসলে, এই ২ বুড়োর পরিবার জ্ঞান ছিলো শুন্যের কোঠায়।
১৯৭২ সাল থেকেই দেশের প্রতিটি মানুষকে কাজ দেয়া যেতো; মানুষের শ্রম এই দেশে সম্পদ গড়ে তুলতো; মানুষকে বউ, বাচ্চা ফেলে প্রতিকুল পরিবেশে জীবন যাপন করতে হতো না; তাঁরা জাতির জন্য শ্রম দিতে পারতেন; সেটা ঘটেনি, তাঁরা আরব ও অন্যদের জন্য শ্রম দিয়েছেন।
১৯৭৬ সাল থেকে আজ অবধি কমপক্ষে ৪ কোটী বাংগালী পুরুষ বিদেশে কাজ করেছেন; এঁদের অর্ধেক ছিলেন বিবাহিত; তাঁরা যখন বিদেশে ছিলেন, তাঁদের পরিবার কে দেখেছে, তাঁদের ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার দায়িত্বে কে ছিলো? খোঁজ নিয়ে দেখেন, যাঁরা আরবে অদক্ষ শ্রমিক হিসেবে কাজ করেছিলেন, তাঁদের শতকরা ৮০ ভাগের ছেলেরা আবারো অদক্ষ হিসেবে আরবের মরুভুমিতে বাবার জোয়াল টানছে।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "ভারী কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশীরা মধ্য চল্লিশেই বার্ধক্যে পৌছায় । "
-তাদের বউরা তো চল্লিশেই বার্ধক্যে পৌছায় না; এগুলো মানুষের পারিবারিক ও সামাজিক অশান্তির সৃষ্টি করে চলছে।
২| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৫৪
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: সেটা সত্য । প্রায় দশ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে ইউনিপে কিংবা ডেস্টিনি যখন হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছিল তার বেশিরভাগ ছিল প্রবাসীর টাকা । প্রবাসীদের বউ এই টাকাগুলো নষ্ট করেছে। তাদের জৈবিক চাহিদার কথা নাই বা বললাম।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকারের লোকেরা ও ব্যুরোক্রেটরা আমাদের মানুষকে দাস হিসেবে বিক্রয় করে, অনেকভাবে জাতিকে অসুখী করে চলছে।
৩| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৫৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়া অত কঠিন নয়, অনুধাবনটা একটু কষ্টকর।
৪| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:০৫
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: পুরো সিস্টেম তো দূষিত রক্তের ধারক। যেসব আমলারা পাকিস্তানের দালালী করেছে বাংলাদেশের পথচলা শুরু হয়েছিল তাদের পরামর্শে ।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালে, ১৬ই মার্চ সকালেও যেসব ব্যুরোক্রেট পাকীদের পক্ষে কাজ করেছে, তাজুদ্দিন সাহেব তাদেরকে নিয়ে প্রশাসন শুরু করেছিলেন; উনার মাথায় কোন ধরণের ভাবনা ছিলো না; একই কারণে উনার প্রাণটাও গেলো বেঘোরে।
৫| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:১৫
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: উনি তো কোণঠাসা ছিলেন বাকিদের দ্ধারা। উনি ভারতের বোতলবন্দি ছিলেন । সমতা রক্ষার জন্য অনেক কিছু নীরবে সহ্য করে গেছেন ।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমতা বা মমতা, যেটাই হোক, উনাকে সেটা করার দরকার ছিলো "মুক্তিযোদ্ধাদের" দিয়ে; মুক্তিযোদ্ধারাই প্রাণ দিয়েছিলেন।
৬| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৩৪
গোলাম রাব্বি রকি বলেছেন: কিছু সমস্যা সৃষ্টি করলেও উপকার যে হয়নি একথাও আপনি বলতে পারেন না। বাংলাদেশের কল্যাণে কাজ করবে কোনকালে বাংলাদেশে এমন সরকার ছিল না, না এখন আছে ।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার আর ব্যুরোক্রেটদের কল্যান হয়েছে।
৭| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৩৬
ওমেরা বলেছেন: চাঁদ গাজী ভাইয়া হাংগরের খাবার , উকুনের খাবারও নাকি হয়।
কিছুদিন আগে এক মহিলার কাছে শুনেছিলাম উনার এক ভাই অনেক আগে দালালের মাধ্যমে কি ভাবে যেন ইটালী যাচ্ছিল ( আমার সব মনে নেই) অনেক ঘুরে ঘুরে শেষ পর্যন্ত ইটালী ডুকতে পারেনি খেয়ে না খেয়ে কোথায় আটকে ছিল তিন মাস পর যখন দেশে ব্যাক করে তখন নাকি উনার সারা শরীরে উকুন ভর্তি ছিল।
পরে অবশ্য উনি আবারো দালালের মাধ্যমেই ইটালীতে পৌছেন, তখন দেশে ভালো রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশের সম্পদ শিয়াল কুকুরে খাচ্ছে; আদম বেপারী, সরকার ও ব্যুরোক্রেটরা মিলে কমপক্ষ ২ কোটী মানুষকে পরিবার থেকে আলাদা করেছে; মানুষ ডুবেছে ভুমধ্যসাগরে, আন্দামান সাগরে, বংগোপসাগরে; এদিকে সবাই বউ নিয়ে মালয়েশিয়া ও দুবাই গিয়ে হানিমুন করছে।
৮| ১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:৩৪
ল বলেছেন: আজকের পোস্টে প্লাস দিলাম গাজী সাহেব,
কেউ কি ভেবে দেখেছে যারা আরবের মরুতে জীবনের সোনালি দিনগুলো শেষ করে তাদের পরিবার পরিজন কেমন করে দিন কাটায়!!
দেশে চাকুরির বাজার যখন রেন্ডিয়ারা নিয়ে যায় তখন আমার দেশের মানুষ ভূমধ্যসাগরে সলিল সমাধি হয়।
১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইন্ডিয়ান, শ্রীলংকা ও সাদারা বাংলাদেশের প্রফেশানেল চাকুরী দখল করেছে; কারণ, আমাদের সোনামনিরা "প্রশ্নফাঁস" করার জন্য হাইটেক ব্যবহার করছে, আর ফেইসবুকে নিজের ১৪ গোষ্ঠীর ছবি লোড করতে ব্যস্ত।
আরবের মরুভুমি ও মালয়েশিয়ার পাম বাগানে জীবন কাটাচ্ছে অদক্ষরা; আদম বেপারীরা ও ব্যুরোক্রেটরা মালয়েশিয়ায় বাড়ী কিনেছে।
৯| ১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অবৈধভাবে প্রবাসে যাওয়া বাঙ্গালীদের কিছু তো পথিমধ্যে মারা যায় কিংবা তাদের অপহরণ করে পরিবারের কাছে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। ভিটেমাটি বিক্রি করে যাওয়া সদস্যটির জন্য পরিবার চেষ্টা করে। তবে বেশিরভাগ সময়ই তা বৃথাই যায়।
এদেশের সরকার কেবল রেমিট্যান্সই দেখে। কাচা টাকা যে ! ওদিকে অদক্ষ শ্রমিক হয়ে দিন কাটে প্রবাসীদের।
এই সিস্টেমে পরিবারের সর্বস্ব হারানো সন্তানটি গাধার মতো খাটুনি খাটে। অনেক সময় নূন্যতম মজুরিও ঠিক মতো দেয় না। শ্রমিক হিসেবে বহুত কষ্টে তাদের দিনাতিপাত হয়। সাথে পরিবারের স্ত্রী, সন্তানরাও বঞ্চিত হয়।
পোস্টে ভালোলাগা...
১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সম্পদগুলো পড়ে আছে, সেগুলোকে কাজে লাগানো হয়নি, কৃষির আধুনিকায়ন করা হয়নি, মানুষকে শিক্ষা দেয়া হয়নি; সরকারের ইডিয়টগুলো আদম বেপারীদের সাথে যোগ দিয়ে ট্রলিয়ন ডলারের দাস ব্যবসা করেছে।
১০| ১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:১৬
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: ল এর মন্তব্য দেখে একটা ঘটনা মনে পড়লো। কিছুদিন আগে একটা ছেলের সাথে কথা হয়েছিল যে মেরুতে উটের খামারে কাজ করে মাত্র আটশ রিয়েলের বিনিময়ে
১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আট'শ রিয়েল থেকেও টাকা পাঠায়, নিজে গরমে ও চিকিৎসার অভাবে কিডনি রোগে ভোগে।
১১| ১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:৫১
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: কথাগুলো সত্য,কারণ আমি একজন সৌদি প্রবাসী,আমরা এখানে রোজ মানবেতর জীবনযাপন করি,কষ্ট কি জিনিস সেটা আমরা খুব কাছ থেকে দেখি। আমাদের জন্য কোন চয়েস থাকেনা,কারণ আমরা প্রবাসীরা একটি অন্ধকার ঘরে আলো জালাই,যে ঘরে একজন বয়স্ক বাবা থাকে যার প্রতিমাসে ৫ হাজার টাকার ঔষুধ লাগে,একজন মা থাকে যিনি তার ছেলেদের জন্য বুক চাপড়ে কাঁদে রোজ ইফতারের আগ মুহুর্তে। একজন ছোট ভাই থাকে যার প্রতিমাসে এটা সেটা ইত্যাদির খরচ চালাতে হয়,আবার সে ঘরে যদি ১/২ জন বোন থাকে তাদের বিয়েও দিতে হয় একজন প্রবাসীর ঘাম ঝরানো টাকায়। এতকিছুর মাঝে তার চয়েস একদিন একটা হলেই হলোতে চলে যায়। ধন্যবাদ চাঁদগাজী,যেখানে মন্তব্য শেষ করলাম,সেখান থেকেই কাল বা পরশু পোষ্ট দিবো ইনশাআল্লাহ
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, ৪ কোটী মানুষকে লোভী, মগজহীন প্রশাসন পরিবার থেকে বিচ্চিন্ন করে দিয়েছে; ওরা মানুষের জন্য বিদেশে চাকুরী খুঁজেছে, দেশে কিছু করেনি; মানুসকে শিক্ষার সুযোগ থেকে বন্চিত করে, মানুষকে দাস হিসেবে বিক্রয় করেছে।
১২| ১৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: বিদেশে গিয়ে কুলির কাজ করতেও সমস্যা নেই কিন্তু দেশে কলকারখানা হলে তাতে কাজ কলেই যে সম্মানে লেগে যায়। এটাও কিন্তু ভাববার বিষয়।
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের শ্রমকে সন্মান করার মতো পরিবেশ গড়ে তোলেনি জাতি; অন্যের জন্য শ্রম দেয়ার থেকে জাতির জন্য শ্রম দেয়া যে জীবনের অংশ, সেটা মানুষকে শেখানো হয়নি
১৩| ১৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: বুঝলাম । অনেকগুলো মাল্টিনিক খুলেছেন।
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে গাধা পালন কেন্দ্র খোলায়, উহা র্যাংক পায় না।
১৪| ১৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে তাই নদী পথে যাচ্ছে ভাগ্য পরিবর্তনের আশায়।
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা এটুকুই, উনার মাথা সামন্তবাদের সময়ের জমিদারের সমান।
১৫| ১৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তরুণদের ভাগ্য খুবই খারাপ। তাদের ভবিষ্যত দেখার কেউ নেই।
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
তরুণদের ভার নেয়ার কথা দেশের সরকার ও প্রশাসন; ড: হাছান, মির্জা ফখরুল, নাসিম, হানিফ কি কোন তরুণের ভার নেয়ার মতো মানুষ? এরা নিজের ভারও নিতে সক্ষম নয়।
১৬| ১৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: শিরোনামটা খুব সুন্দর, নাম দেখেই পোষ্টের কথা বোঝা যায়।
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি কিছুটা ভেবেচিন্তে শিরোনাম দিই, যাতে কষ্ট করে পড়তে না হয়; এবং কিছু ব্লগার আছেন, উনারা পোষ্টের কিছু বুঝেন না, শিরোনামটা তাদের সাহায্য করতে পারে, হয়তো।
১৭| ১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময় এখনো আছে, সরকারের আন্তরিকতা আবশ্যক।
১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকার হচ্ছে, শিক্ষিত ডাকাতের দল।
১৮| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:২৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কথাগুলো দুঃখজনক হলেও সত্যি, তবে আমার দেশের মানুষদের বিদেশে কাজ করে টাকার মালিক বনে যাওয়ার একটা বড়সড় নেশা সবসময়ই লক্ষণীয় শ্রদ্ধেয়! বিদেশে হাঁড়িপাতিল মাজলেও দেশে তারা পাঁচ মিনিট হেটে যেতেও অনিহা বা মানইজ্জত খোয়ানোর কথা মনে করে থাকেন।
দেশের ভিতর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার চেষ্টা কতটুকু করে থাকে সরকার তার হিসেব জানিনা, তবে একটা চাকরি জোগাড় করতে মোটা অংকের টাকা গুনতে হয় এটা ভালোই জানি।
তবে, এদেশের মানুষদের কারিগরি শিক্ষার প্রতি নজর বেশি দেয়ার ব্যাপারে আমার মতামত।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "তবে একটা চাকরি জোগাড় করতে মোটা অংকের টাকা গুনতে হয় এটা ভালোই জানি। "
-এটা কি প্রশাসনের চাকুরী সৃষ্টি, নাকি অপরাধ? কতো বছর এই অপরাধ চলতে দেবেন শেখ হাসিনা?
১৯| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুধু চাকরির ক্ষেত্রে নয়, এদেশের সরকারি বেসরকারি সকল ক্ষেত্রেই টাকার বিনিময় অধিকার প্রাপ্তির সুযোগ মিলে!
দুর্নীতি নির্মূল করতে পারলে দেশের মানুষদের অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব সরকারের পক্ষে, নয়তো......
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে মুহিত ও অন্য ব্যুরোক্রেটরা ভুলের মাঝে জড়ায়ে রেখেছেন; মানুষ সরকারের থেকে চাকুরী কিনে নিচ্ছে, সেটা উনি বুঝতেছেন না?
২০| ১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ছোট্ট এই দেশের জন্য 18 কোটি জনসংখ্যা আসলেই একটা বোঝা। যতদিন পর্যন্ত সরকার এটা বুঝতে না পারবে ততদিন পর্যন্ত এই অবস্থার অবসান হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। অতিরিক্ত জনসংখ্যা সম্পদ নয়। আপদ অথবা বিপদ।
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
একজন শিক্ষিত দক্ষ মানুষ জাতি ও বিশ্বের জন্য নিয়ামক, একজন অশিক্ষিত মানুষ জাতির জন্য বোঝা; শেখ হাসিনা কেন সবাইকে পড়াচ্ছেন না? সবাইকে পড়ালেখা করালে কার টাকা খরচ হবে?
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৪১
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: অদক্ষ শ্রমিক রপ্তানিতে তেমন বিশেষ কোন লাভ হয় না। ভারী কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশীরা মধ্য চল্লিশেই বার্ধক্যে পৌছায় ।
কতজন বাংলাদেশী নিখোঁজ হচ্ছে তার কোন পরিসংখ্যান নেই। বিদেশে যারা চলে আসে তাদের আর কোন চয়েস থাকে না।