![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আমেরিকার প্রতিটি ইউনিভার্সিটি ও কলেজে 'স্টুডেন্ট বডি', 'স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন', 'স্টুডেন্ট ইউনিয়ন' বা এই ধরণের নাম নিয়ে ছাত্রদের অর্গেনাইজেশন আছে; এদের মুল দায়িত্ব হলো, ছাত্রদের সমস্যা সমাধানে ইউনিভার্সিটির অথারিটির সাথে কাজ করা, ছাত্রদের অধিকার রক্ষা, ছাত্রদের ওয়ার্ক-পার্মিট, ছাত্রদের হেলথ ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি নিয়ে কাজ করা, বিবিধ অনুষ্ঠান করা।
নিউইয়র্কে, আমি দেখেছি, ওদের সবচেয় দরকারী কাজ হলো "ফ্রি টিউটরিং দেয়া"; ভেবে দেখেন, ঘন্টায় ৪০ ডলার দিতে হয় একজন প্রাইভেট ক্যালকুলাস টিউটরকে, সেখানে "ফ্রি ক্যালকুলাস টিউটরিং" পাচ্ছে ছাত্ররা। ১ম জেনারেশনের বাংগালী পরিবার ঘন্টায় বাচ্চাকে ৪০ ডলার দিয়ে পড়াতে পারতো?
আমাদের 'ডাকসু'র ফলে আমান উল্লাহ আমানদের সৃষ্টি হয়েছে; বিএনপি'র আমলে, প্রমোশানের জন্য আমান উল্লাহ আমানের বাসায় মিষ্টি নিয়ে যেতেন আমাদের ঢাকা ও অন্য ইউনিভার্সিটির 'প্রফেসরেরা' । ডাকসু রবের মতো ব্যর্থ রাজনীতিবিদ বানায়েছে, আমান উল্লাহ আমানের মতো ডাকাত তৈরি করেছে।
নিউইয়র্কের অনেক কলেজ ও ইউনিভার্সিটিতে, ষ্টুডেন্ট বডির বেশীভাগ গুরুত্ব পদে আছে বাংগালী ছাত্ররা; কারণ কি? প্রধান কারণ হলো, এরা এটাকে "এক্সট্রা একটিভিটি" হিসেবে দেখায়ে অনেক সুবিধা পায় ও চাকুরী পেতে এগুলো বিশালভাবে সাহায্য করে; সেজন্য বাংগালীরা এগুলোতে থাকার চেষ্টা করে। সাদা আমেরিকান বাচ্চারা এগুলোর জন্য তেমন সময় দিতে পারে না।
ডাকসু'র পদে যারা ছিলো, এরা সবাই মাফিয়ার মতো আচরণ করেছে; এরা ডাকসু'কে রাজনৈতিক প্লাটফরমে পরিণত করেছিল; ডাকসুর লোকেরা মধুর কেন্টেনে বিনা পয়সায় খেতো সব সময়; রবের কাছে মধুর কেন্টিন প্রায় ৪০ হাজার টাকা পাবে আজো; আমার উল্লাহ আমান প্রায় ১ লাখ টাকার পরিমাণ ফ্রি খাবার খেয়েছে ততকালীন সময়ে।
ডাকসু'কে ষ্টুডেট বডিতে পরিণত করার দরকার, অথবা উহা বন্ধ করার দরকার; গত ২৯ বছর উহা ছিলো না, সেটা ছিলো ভালো সময়; বাংগালী ছাত্ররা এখন পড়ালেখা করে না; ডাকসু'র লোকেরা ইহাকে রাজনৈতিক প্লাটফরম হিসেবে ব্যবহার করছে, এতে ছাত্রদের জন্য খারাপ উদাহরণের সৃষ্টি হচ্ছে, ও পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে।
২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি উদাহরণ হিসেবে ২ জনের নাম দিয়েছি; আপনি আরো নাম দিতে পারেন; আপনার নামও যোগ হয় কিনা দেখেন।
খাওয়ার পর, উহার জন্য যে বিল দিতে হয়, সেটা সিরাজুল আলম ভাই জানতেন না।
২| ২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি , শিক্ষক রাজনীতি, কর্মচারী রাজনীতি ,অফিসার রাজনীতি , ডাক্তারদের রাজনীতি, এই সব বন্ধ করতে হবে। ছাত্রনেতাদের কাজটা কি বলতে পারেন? আমার মনে হয় দু পয়সা ইনকাম করার ধান্দা করা ছাড়া আর কোন কাজ নাই।
২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্রনেতাদের কাজ হলো, চাকুরী না করে রোজগার করা, মানে ডাকাতী করা।
১৯৭২ সালে, শেখ সাহেবের দায়িত্ব ছিলো ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে প্রশাসনের লোকদের রাজনীতি বন্ধ করা, উনার মাথায় সঠিক ভাবনা ছিলো না।
৩| ২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: ও তাই নাকি ? তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তত্থাকথিত ছাত্র সমিতিগুলোর (স্টুডেন্ট বডি ) এর অফিসগুলোতে এবং এদের সপ্তাহ শেষের অনুষ্ঠান গুলোতে (weekend party) প্রায়ই পুলিশ তল্লাশি করে , কোকেন , মারিজুয়ানা ইত্যাদি পায় , অনেককে গ্রেপ্তারও করে। এদের এসমস্তও কার্যকলাপ অনেক সাধারন ছাত্রদের জন্য , বিশেষ করে যারা ছাত্রাবাসে থাকে , তাদের পড়ালেখার পরিবেশ দুর্বিষহ করে তোলে। অন্তত আমার সামান্য অভিজ্ঞতা তাই আমায় দেখিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক সামাজিক আন্দোলন গুলোতে এদের একটা ভূমিকা আমাকে দেখান । কুয়ার ব্যাঙের মত শুধু নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। আমাদের ডাকসুর রয়েছে এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস এবং তৈরি করেছে অনেক যোগ্য নেতৃত্ব। সবকিছুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে উদহারন হিসাবে নেওয়া একটা অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে । ভুলে যাওয়াটা উচিত নয় , পৃথিবীটা অনেক বড় এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে রোল মডেল না মেনেও অনেক দেশ এখন উন্নতি ও মুক্তচিন্তার চরম শিখরে।
২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বের কেহ উচ্চ-শিক্ষা পেতে চাইলে নিশ্চয় তারা বাংলাদেশে যায় না, আসে আমেরিকা কিংবা পশ্চিমে। আমেরিকা বা বিশ্বের কোথায়ও ছাত্র রাজনীতি নেই।
আমেরিকায় প্রচুর বাংগালী ছাত্র পড়ায়, আমেরিকা উদাহরণ হিসেবে আসতে পারে।
স্বাধীনতা সংগ্রামে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রামের কৃষকদের সন্তানদের অবদান অনেক বেশী, আপনি হয়তো তখন মংগল গ্রহে ছিলেন।
মাদক এখন সারা বিশ্বের সমস্যা; মাদকের দিক থেকে হিসেবে করলে, ঢাকা ইউনিভার্সিটি গড়ে আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকে এগিয়ে থাকবে।
৪| ২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ডাকসু গোলাম আযম সহ বেশ কিছু গর্বেজ পয়দা করেছে। তথাকথিত ছাত্রনেতাগুলো(নতুন -পুরাতন সব) আজ দেশের বোঝা।
২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ডাকসু'কে ছাত্রদের দরকারী ষ্টুডেন্ট বডি হিসেবে ব্যবহার না করে, ইডিয়টগুলো ইহাকে অপরাজনীতির প্লাটফরম হিসেবে ব্যবহার করেছে; আজো লিলিপুটিয়ানরা সেটা বুঝতে অক্ষম।
৫| ২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:
কত বড় বড় বিপ্লবী আমেরিকান ড্রিমের কাছে সেজদা করলো....
ওনার সাথে কি আপনার পরিচয় আছে?
২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার সাথে আমার ঘনিষ্টতা ছিলো সব সময়।
৬| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে লেখা পড়ার মান খারাপ।
কোনো ছাত্র ইউনিয়ন আজ পর্যন্ত ছাত্র ছাত্রীর উপকারে আসে এমন কোনো কাজ করেনি। যদিও ছাত্রছাত্রী কল্যান ট্রাস্ট নামে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। তাতে স্টুডেন্টদের কোনো উপকার হয় না। বরং কল্যান ট্রাস্ট এর যারা পরিচালক না সভাপতি তারা বেশ আছে।
২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রশ্নফাঁস করে, পরীক্ষা না দিয়ে, যারা পাশ করে, তারা কি করে অন্য ছাত্রের কল্যান করবে? এগুলো পিগমী ডাকাত।
৭| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: আপনি কি কখনও ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন? ???
২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, আমি ছাত্র রাজনীতির বিরোধিতা করেছি আজীবন।
৮| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৬
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: এ ব্যাপারে আমার ধারনা খুব কম, মনে হচ্ছে আপনার কথাগুলো যুক্তিসংগত।
২৮ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি এই ধরণের কথাগুলো ব্লগে অনেকবার বলেছি, অনেকেই এই ধরবের মনোভাব পোষণ করেন।
৯| ২৮ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:২৪
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অন্তত বাংলাদেশে এইসব ডাকসু ফাকসু নামের ছাত্র সংগঠন গুলো একেকটা গার্বেজ, জাস্ট টাকা কামানোর ধান্দা। বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ডে ভবন নির্মাণ, গবেষণা ইত্যাদির জন্য টাকা আসলে আগে এরা তার একটা অংশ দাবি করে! মনে হয় যেন বাপের সম্পত্তি!
মুক্তিযুদ্ধ কি একা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় করেছিল? আর কোন বিশ্ববিদ্যালয় জরিত ছিল না? বুয়েট, রাজশাহী, চিটাগাং বিশ্ববিদ্যালয়ের কি খবর?-যারা বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছে। যুদ্ধে কৃষক, শ্রমিক, সাধারণ মানুষের কি খবর?
২৮ শে মে, ২০১৯ রাত ২:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
চট্টগ্রাম কলেজের ২য় বর্ষ, "বি সেকশন"এর ১০০ জনের মাঝে ৩ জন ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা, ২ জন রাজাকার; মুক্তিযোদ্ধাদের থেকে ১ জন শহীদ হয়েছিলেন। আমার পরিচিত এক কৃষকের ৪ ছেলে গিয়েছিলেন যুদ্ধে; এর থেকে অনুমান করতে পারবেন।
আমি ঢাকা ইউনিভার্সটির অংক বিভাবের ১ জনকে দেখেছিলাম ১ নং সেক্টরে; দৈবক্রমে উনার বাড়ী ছিল চট্টগ্রামে।
১০| ২৮ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:১২
আমিনভাই বলেছেন: অনেকেই অনেক কিছু করে। আমি কিছুই পারি না। লিখতে পারি না বলতে পারি না। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ চাই। ছাত্র রাজনীতি বন্ধের কাজ করতে চাই। সব সময় এমন লিখে যাবেন।
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের ছাত্ররা ১০ লাইন কবিতা মুখস্হ লিখতে পারে না; বই দেখে নিউটনের ল'গুলোেকে সঠিক মতো নকল করতে পারে না, ওরা কিসের রাজনীতি করবে? ছাত্র রাজনীতি কথাই ইডিয়টদের আবিস্কার।
১১| ২৮ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উপাচার্য হবার জন্য অনেক বড় বড় শিক্ষকরাও ছাত্র নেতাদের দ্বারস্থ হন। এটাই বাস্তবতা। এরাই বিশ্ববিদ্যালয় চালান।
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি জীবনে ৩ দেশে পড়েছি; বাংলাদেশের শিক্ষকদের চেয়ে ইউরোপের দপ্তরীও বেশী জানে।
১২| ২৮ শে মে, ২০১৯ ভোর ৬:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মরহুম আব্দুস সামাদ আজাদ সাহেব রাষ্ট্রপতি হতে চেয়েছিলেন।
তার দল তাকে রাষ্ট্রপতি বানায়নি।
এটা তার একটা দুঃখ ছিল।
এটা কি আপনি জানেন?
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্কুলে পড়ার সময়, আমি ১৬/১৭ টা গরু রাখতাম; মরহুম আব্দুস সামাদ আজাদ সাহেবকে আমার গরু রাখার জন্য চাকুরীও দিতাম না।
১৩| ২৮ শে মে, ২০১৯ ভোর ৬:৩০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উপাচার্য হবার জন্য অনেক বড় বড় শিক্ষকরাও ছাত্র নেতাদের দ্বারস্থ হন। এটাই বাস্তবতা। এরাই বিশ্ববিদ্যালয় চালান।
সহমত |
আর এই সকল দলীয় মাস্তান ছাত্রনেতাদের আনুকুল্য লাভকারী তেলবাজ ইডিয়টগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রোভিসি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক দায়িত্ব পেয়ে নিজের আখের গুছিয়ে নেয়ার সুযোগ পায় | এই সব তেলবাজ ইডিয়টগুলোর কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর রেঙ্কিং তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে !
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা পড়তে চাহে না, শিক্ষকেরা পড়াতে চাহে না; উদ্ভট যোগসাজন।
১৪| ২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:০১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
প্রশ্নফাঁস করে, পরীক্ষা না দিয়ে, যারা পাশ করে, তারা কি করে অন্য ছাত্রের কল্যান করবে? এগুলো পিগমী ডাকাত।
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্র নেতাদের অনেকই জানে না, কখন ইউনিভার্সিটিতে পরীক্ষা হয়; জাতি হাজার হাজার ইডিয়ট পালন করছে।
১৫| ২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
প্রশ্নফাঁস করে, পরীক্ষা না দিয়ে, যারা পাশ করে, তারা কি করে অন্য ছাত্রের কল্যান করবে? এগুলো পিগমী ডাকাত।
দেশটা যে কি পরিমান নোংরা হয়ে গেছে ভাবলে নিজের কাছেই খারাপ লাগে।
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১০/১২ কোটী মানুষ দাসের মতো খেটে, বাকীদের চলতে দিচ্ছে, সেজন্য জাতি টিকে আছে।
১৬| ২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: স্টুডেন্ট বডি, স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন এইগুলো শুনতে ভালো শোনার।
ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র দল, ছাত্র লীগ এইগুলা শুনতে দলীয় দলীয় মনে হয়, মনে হয় একজনের সাথে আরেকজনের কোন্দল।
২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকায় আমার ১ম প্রফেশানেল চাকুরীর ইন্টারভিউ'এর ব্যবস্হা করেছিলো ষ্টুডেন্ট বডির এক সিনিয়র মেয়ে, আমি তাকে ভোট দিয়েছিলাম; আমি সেই চাকুরীটা পেয়েছইলাম।
১৭| ২৮ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭
বঙ্গদুলাল বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি নিয়ে আপনার লেখাগুলোই সবচেয়ে বেশি নাড়া দেয়, ভাবায়।আপনার কাছ থেকে অনেক কিছুই জেনেছি।আপনার লেখার মাধ্যমে যতটুকু জানতে পারি,খুব সম্ভবত আপনি ১নং সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এবং চট্টগ্রামেই আপনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে।আপনার লেখায় মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আমাদের চট্টগ্রাম বিভাগের উল্লেখযোগ্য স্মৃতি যোগ করবেন।উত্তরোত্তর শুভকামনা আপনার প্রতি।আমাদের মাঝে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুন।
২৮ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি চট্টগ্রামের মানুষ; ১৯৭১ সালে ১ নং সেক্টর এলাকায় ছিলাম; ২৫ শে মার্চ চট্রগ্রাম দখল করতে পারেনি পাকীরা, এপ্রিলের ৩ তারিখের দিকে তারা চট্রগ্রাম শহর দখল করে; কিন্তু চট্টগ্রামের উত্তরাংশ জুন মাস অবধি যুদ্ধ করেছে।
১৮| ২৮ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আমেরিকার কথা জানি না। ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজগুলোর অনেক বাঙ্গালী ছাত্র-ছাত্রীরা ভালো মার্কস আর জবে সময় দেওয়ার জন্যে নিজে এসাইনমেন্ট না করে বাংলাদেশ থেকে করিয়ে নিতো।
ঐ ভার্সিটিগুলোর স্টুডেন্ট ইউনিয়নগুলোর কাছে এটা ওপেন-সিক্রেট ছিলো। কিন্তু, তারা এটাকে বন্ধ করার কোন পদক্ষেপ নেয়নি। উইকএন্ডে ডেন্স-ফ্লোর জমানোই তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্যের একটি।
২৮ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইংল্যান্ডে এশিয়া ও আফ্রিকার জালিয়াতরা বাসা বেঁধেছে; ইংল্যান্ডের পড়ালেখায় এখন ফাঁকীবাজি।
১৯| ২৮ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪
অক্পটে বলেছেন: "১০/১২ কোটী মানুষ দাসের মতো খেটে, বাকীদের চলতে দিচ্ছে, সেজন্য জাতি টিকে আছে।"
এরকম একটি তুমুল সত্য বলার জন্য অভিনন্দন!
২৮ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেভাবেই এই অর্থনীতি গড়ে তুলেছে কিবরিয়া সাহেব, সাইফুর রমান, মুহিত; এবার আনা হয়েছে বলদের যায়গায় গাধাকে।
২০| ২৮ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নতুন বলেছেন: ছাত্র রাজনিতি ছাত্রদের জন্য না। বরং রাজনিতিক দলের লাঠিয়াল বাহিনি....
দেশের শিক্ষাব্যবস্হার উন্নতির জন্য ছত্ররাজনিতি বন্ধের দরকার।
সরকার রাজনিতিক ভাবে খারাপ কাজ করলে জনগন পথে নামবে.... ছাত্রদের তৌরি করে রাখতে হবেনা।
২৮ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতি বন্ধের জন্য মানুষকে ব্যবস্হা নিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রব,আমানের বাইরে আওয়ামীলীগের কেউ ডাকসুর ভিপি ছিলনা?
আপনি কি শিউর, তাদের কাছে মধুর ক্যান্টিনের কোন বকেয়া নাই!!