নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যখন সরকারী বন্ডের সুদের হার কমছে, সরকার চীনের থেকে ঋণ নিচ্ছে কেন?

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৯



সরকারী বন্ড হলো, নিজ দেশের মানুষ থেকে সরকারের ঋণ গ্রহন; সরকার এই ঋণের টাকা কোথায় বিনিয়োগ করছে, সেটা কেহ জানেন না; পার্লামেন্টে মেজবানের সময়, এমপি'রা সেটা জানতে চাওয়াটা উচিত; সরকার এক বাজেট পিরিয়ডে কত ঋণ নিতে পারবে, সেটাও এমপি'দের হাতে থাকা দরকার। বাংলাদেশে কয়েক কোটী মানুষ সরকারী বন্ডের আয়ের উপর নির্ভরশীল; এদের ভেতর আছেন অবসরপ্রাপ্তরা। সরকার যদি চীন থেকে ২৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেয়, দেশের মানুষ থেকে ঋণ নেয়ার দরকার হবে? মোটেই দরকার হবে না; এবং যত কম সুদেই চীন থেকে ঋণ নেয়া হোক না কেন, সুদের সেই টাকা চীন চলে যাবে! চীন যদি ২% সুদে ডলারে ঋণ দেয়, চীন চলতে পারবে ভালোভাবে; কিন্তু বাংলাদেশের একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক যদি বন্ডের উপর ৫% সুদ পায়, উনি কি চলতে পারবেন? কখনো পারবেন না। তা'হলে সরকারের কি উচিত, চীন ও ভারত থেকে ঋণ নেয়া?

সরকার পায়রা বন্দর বানাচ্ছে, পদ্মাসেতু বানাচ্ছে, ইলেকট্রিক সাব ষ্টেশন বানাচ্ছে, ইলেকট্রিক ডিস্ট্রিভিউশন লাইন বানাচ্ছে, ৪/৬ লাইন হাইওয়ে বানাচ্ছে; সবই করছে চীনা ইন্জিনিয়ারেরা, চীনের টেকনোলোজী, চীনের ঋণ! বাংগালীরা নিজ দেশে দর্শক, কিংবা আরব ও মালয়েশিয়ার 'অদক্ষ শ্রমিক'। বুড়ো বুড়ীরা চলার জন্য সরকারী বন্ড কিনতো, সেই খাতেও চীন প্রবেশ করেছে; দেশ আসলে বার্মার ভুমিকায় যাচ্ছে! শেখ হাসিনার উচিত, চীনের গ্রেট হলে মিটিং না করে, গ্রামের চা দোকানে মিটিং করা।

চীন নাকি রোহিংগা সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে? রাখাইনের মানুষ কি রোহিংগাদের চায়? বার্মা এখন পুরোপুরি চীনের নিয়ন্ত্রনে, আগামীতে বার্মার প্রেসিডেন্ট হয়তো চীন সরকার থেকে বেতনের চেক নিবে। কিন্তু বার্মার মতো সম্পদ আমাদের নেই; বার্মা আমাদের চেয়ে ৪ গুণ বড় ও লোক সংখ্যা ৬ কোটীর নীচে; ওদের সম্পদ এত বেশী যে, ওখানে ৪/৫টা বিয়ে করাও সম্ভব; বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বিয়ে করে না, জিং জিং'ও খেলে না; কাজের মাঝে একটা পারে, রোহিংগা হত্যা করা! আমরা কি বার্মার মতো হতে পারবো, আমাদের কি এত সম্পদ ও এত বেশী মেয়ে আছে? নাকি চাকরাণী, ঝি ও গার্মেন্টস'এর মেয়েদের সংখ্যা, আমাদের প্রশাসনের লোকদের মাথা গুলিয়ে দিয়েছে আজীবন!

চীন যদি রোহিংগা সমস্যা সমাধান করতে চায়, রোহিংগাদের রাখাইনের বাহিরে নিয়ে যেতে হবে; বার্মার যায়গার অভাব নেই; চীন কি এসব করতে রাজী হবে? এর থেকে সহজ হবে, প্রতি রোহিংগা পরিবারের জন্য গড়ে ১০০ হাজার ডলার ক্ষতিপুরণ চাওয়া; এই টাকায় রোহিংগারা আমাদের দেশে কিছু একটা করতে পারবে, কিংবা অন্য দেশে চলে যেতে পারবে। বার্মার লোকজন রোহিংগাদের চাহে না।

আমাদের অর্থমন্ত্রীরা থালায় ভাত দেখেন না, চীনে নুডলস দেখেন; এগুলো খারাপ অর্থনীতি; নিজের মানুষ থেকে ঋণ নিতে হবে, ও বেশী টাকা সুদ দিতে হবে; কম সুদে চীনা ও ভারতীয় ঋণ নেয়া ঠিক হবে না; আর সব সেতু, সব ইলেকট্রিক ষ্টেশন, পোর্ট বানাতে বাংগালী মফিজ মিয়াকে কাজে লাগাতে হবে; চীনা ও ভারতীয় চোর ডাকাত এনে দেশ ভরে ফেলা অন্যায়। বাংগালী মফিজ মিয়া বাঁশ দিয়ে সাঁকো বানালেও কাজের শেষে, রাতে বউয়ের সাথে ঘুমাতে পারবে, ভুমধ্যসাগরে ভাসতে হবে না; আমাদের লোকজন বাঁশের সেতুর উপর দিয়ে চলে আসছে আজীবন।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি কোন এক মফিজ মিয়াকে কাজে লাগানোর কথা বলাতে ভালো লাগলো। 'মফিজ'রা দেখছি এখন আপনার চিন্তা-চেতনায় ঢুকে পরেছে!!! :P

মূল বিষয়, যখন সরকারী বন্ডের সুদের হার কমছে, সরকার চীনের থেকে ঋণ নিচ্ছে কেন? নিয়ে কিছু বললাম না। এটা কি কারনে হচ্ছে, তা ব্লগাররা ভালোই জানে। সরকার উটপাখির মতো বালির মধ্যে মাথা গুজে ভাবছে, তাদের কাজকর্ম কেউ দেখছে না। হাস্যকর!!!

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোহাম্মদ বিন তুঘলক নিশ্চয়ই ক্রিকেট কামাল সাহেব থেকে বেশী বুঝতেন।

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলার 'ভুয়া মফিজ'ও যদি চাকুরী পায়, জাতির জন্য সেটাই ভালো।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হচ্ছিল ব্লগারদের কথা। আপনি হঠাৎ মোহাম্মদ বিন তুঘলকের নাম বললেন যে! উনিও ব্লগিং করতেন নাকি!!! :P

'ভুয়া মফিজ' এর বাংলার চাকুরীর দরকার নাই। আমি মহৎ মানুষ, অন্য মফিজদেরকে সুযোগ দেয়ার জন্যই তো চলে এসেছি। তারা শান্তিতে রাতে বউয়ের সাথে ঘুমাক, তাতেই আমার শান্তি!! :)

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিন তুঘলক, এরশাদ সাহেব, বেগম জিয়া, ক্রিকেট কামাল সাহেব, সবাই বাংলা শাসনের সুযোগ পেয়েছিলেন, পাচ্ছেন!

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনার লেখা পড়ে মাথা ব্যাথা ধরেছে, কারণ এই সমস্যা আমেরিকা প্রবাসী চাঁদগাজী দেখতে পেলেও দেশে ডিওটি ফ্রি প্রাডো হাকানো সাংসদের দৃষ্টির আড়ালে, তারা সংসদে হাসি তামাশা গান বাজনা করেন। আর আমলারা এমপি মন্ত্রীর আগে পিছে বেকুবের মতো হেসে হেসে তোষামোদি করেন। সেমিনারে আমালাদের দেখলে মনে হয় এক একজন ভাড় গোপাল ভাড়।

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের প্রশাসনের লোকেরা দেখেও শিখতে পারছে না, এটা একটা সমস্যা! কোন ব্যুরোক্রেট তার নিজের পরিবারের বাহিরে কারো জন্য কিছু করার মত জ্ঞানী বা দয়ালু নন।

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্যুরোক্রেেটের এখন কোনো কাজ নেই, তাদের কাজ - জ্বী হুজুর জ্বী হুজুর টাইপ তৈলাক্ত চেহাড়া নিয়ে তোষামোদি করা, কাজকর্ম যা করছে গ্রামের মেম্বার, চেয়ারম্যান এমপি মন্ত্রী তারাই দেশের হালচাল তারাই দেশের হর্তাকর্তা আর সাথে আছে ছাত্র নামের কলংক অভিশাপ। আমলারা সরকারী ভবনে বসবাস করে কৃতজ্ঞতায় কদম্ব ফুলের মতো ফুটে থাকেন সব সময়।

চীন বাংলাদেশেকে চায়ের সাথে এক চুমুকে গিলে নিবে। এটা বোঝার জ্ঞান আপনার আমার থাকলেও ক্ষমতায় থাকা তাদের জানার কোনো প্রয়োজন নেই তাদের সব কিছু দেশের বাইরে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকে টাকা বাড়ী গাড়ী।
তারা এখন দেশে আছে লাম্পট্য করার জন্য।

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনের ঋণ ও বিনিয়োগ বাংগালীদের নিজ দেশে প্রবাস জীবনসের অভিজ্ঞতা দেবে।

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সরকারের কি উচিত, চীন ও ভারত থেকে ঋণ নেয়া?
.............................................................................................
উন্নয়নের কাজে যে দেশ যত প্রযুক্তিগত ভাবে দক্ষ তাদের প্রযুক্তি ও দক্ষতা
আমাদের নিতে হলে , সে দেশ থেকে শুধু ঋণ নয় প্রযুক্তি ও দক্ষ জনবলও নিতে হয় ।
এই রেওয়াজটা এখন চলে আসছে ।
সরকারী বন্ড শুধু আভ্যন্তরীন চাপকে সহজতর করার একটি উপায় মাত্র, তা দিয়ে নতূন কোন উন্নয়ন মূলক কাজের জন্য
বরাদ্দ করা হয় তবে, যে কোন সময় অর্থনৈতিক চাপের মধ্যে সরকার পড়তে পারে ।
বাংলাদেশে কয়েক কোটী মানুষ সরকারী বন্ডের আয়ের উপর নির্ভরশীল; এদের ভেতর আছেন অবসরপ্রাপ্তরা।
আমি বলব সরকার নিজ স্বার্থে এক সময় বন্ডের মুনাফা বৃদ্ধি করে ছিলো নিজ প্রয়োজনে , এখন আবার নিজ প্রয়োজনে
কমাতে আগ্রহী , সঙ্গে ব্যাংকিক খাতের পরামর্শ ও চাপ আছে ।
তবে একথাও সত্য শুধু মাত্র অবসরপ্রাপ্তরা এই বন্ড কিনেন না, সমীক্ষা বলছে বিপুল সংখ্যক ব্যবসায়ী ও অর্থশালী এবং অবৈধ টাকার মালিকরাও এই সুবিধা নিচ্ছে ।
আমি মনে করি যাচাই পূর্বক, শুধু মাত্র অবসরপ্রাপ্তদের জন্য এই সুবিধা বহাল থাকুক ।
................................................................................................................................
চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও আগে গভীরতর হলে আমরা আজ রোহিংগা সমস্যায় পড়তাম না ।
মাঝে একটি রাষ্ট্রের জন্য তা হয়নি, মনে রাখতে হবে রোহিংগা সমস্যা, শুধুমাত্র রোহিংগা সমস্যা নয়।
এইসব আর্ন্তজাতিক চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আরও দক্ষতার সহিত সূদুর প্রসারী রজিনৈতিক
ও অর্থনৈতিক সিদ্বান্ত নিতে হবে ।
...........................................................................

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের জবাবে জনাব কেকিয়াং তাকে বলেন যে,
বেইজিং বিশ্বাস করে যে রোহিঙ্গা সংকট বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বন্ড ও সরকারী ফাইন্যান্স সম্পর্কে আপনার কিছুটা ধারণা আছে, সেটা ভালো! আমাদের মতো দরিদ্র দেশের জন্য বন্ড হতে পারতো জাতীয় ঐক্যের "ফাইন্যানসিয়াল যন্ত্র "; উহা বুঝার জন্য অনেক বড় ভাবনা ও দেশ প্রেমের মানুষ হতে হয়।

রোহিংগা সংকট বৃটিশ আমল থেকে চলে আসছে। লোকগুলো যেহেতু বাংলাদেশে এসেছে প্রাণ বাঁচাতে, ওদের সমস্যা সমাধানের ভার আমাদের ঘাঁড়ে এসে গেছে; এই মানুষগুলো থেকে আমরা লাভবান হতে পারি ও ওদের জন্য একটি অপেক্ষাকৃত ভালো জীবনের নিশ্চয়তা দেয়া সম্ভব; চীন কিছু করবে না; চীনারা পরিপুর্ণভাবে মানুষ নয়, ওরা অর্ধ-মানব।

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ের উপর মুল্যবান লেখা , সরাসরি প্রিয়তে গেল ।
বিষযটির প্রতি সকলের সচেতন হওয়া প্রয়োজন ।

গ্লোবাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার হাব রিপোর্ট অনুসারে, বাংলাদেশকে পানি, জ্বালানি, টেলিকম, বন্দর, বিমানবন্দর, রেল ও রাস্তাভ মতো অবকাঠামোগত সেক্টরে ২০১৬-২০৪০ সাল মেয়াদে ৬০৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। বর্তমান ফাইনাশিয়াল পুঁজি বাজারের বর্তমান প্রবণতা ইঙ্গিত করে যে অবকাঠামো খাতে বাংলাদেশ ৪১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে সক্ষম হবে - যার ফলে অবকাঠামোখাতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগের জন্য এই সময়ে ১৯২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঘাটতি থেকে যাবে। এ জন্য সরকার হন্যে হয়ে বৈদেশিক সুত্র হতে ক্রমাগতহারে ঋণ গ্রহন করে যাচ্ছে । সেই ঋণের সুদের হার যাই হোক না কেন তার বহুবিধ হিডেন সুবিধা দানের পরিমান বিবিধ ভাবেই দৃষ্টিগোচর হচ্ছে, যার আনেকগুলিই এ পোষ্টে তুলে ধরা হয়েছে । ঋণের অর্থ ব্যবহারের জন্য উচ্চ পারিশ্রমিকে বৈদেশিক জনবল নিয়োগসহ মাত্রাতিরিক্ত দামে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও নির্মান সামগ্রী ঋণদাতার পছন্দের উৎস হতে সংগ্রহ করতে হচ্ছে যার চড়া মাসুল জাতিকে গুনতে হচ্ছে । দেশের মফিজদেরকে উত্তাল সাগর কিংবা আদম বেপারীর খোপরীতে ডুকে বিদেশে পাড়ি দিতে হচ্ছে ।

যাহোক, বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন পুঁজী বাজার হতে বিপুল পরিমান ঘাটতি অর্থ সংস্থান কতটুকু হতে পারে তাও একটু বিবেচনার দাবী রাখে ।বাংলাদেশের প্রাতিণ্ঠানিক পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) দ্বারাই গঠিত যা বিএসইসি দ্বারা পরিচালিত । ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত, ডিএসই এবং সিএসইর বাজার মূলধন মাত্র যথাক্রমে ৪৬.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ৩৭.৫০বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বর্তমানে দেশে মাত্র আটটি ডিবেঞ্চার স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত । সরকারী ঋণ সিকিউরিটিগুলিতে প্রদেয় ৪% হতে ১২% এর আয়ের তুলনায় এই ধরনের ডিবেঞ্চারগুলির আয় বেশী হলেও ( ১৪%-১৭%) এগুলি এখনও অসম্পূর্ণ ও আইনী কার্যধারার কারণে তালিকাভুক্ত। বাংলাদেশে বিনিয়োগকারীগণ উচ্চ সুদের কম ঝুঁকিপুর্ণ বন্ডগুলিতে বিনিয়োগে যেমন জাতীয় সঞ্চয় প্রকল্প, ট্রেজারি বন্ড এবং ট্রেজারি বিল প্রভৃতির দিকেই বেশী ঝুকে ঝুঁকছেন । তবে বাংলাদেশ বন্ড মার্কেটে বেশ কিছু কাঠামোগত সমস্যা রয়েছে, যেমন কর্পোরেট বন্ডগুলির কম চাহিদা, কম বিনিয়োগকারী বেস, সচেতনতার অভাব, বন্ড সরবরাহের অভাব, বন্ড প্রদানের উচ্চ মূল্য এবং দুর্বল বাজার অবকাঠামো ।

সরকার দেশে বর্তমানে দু ধরণের ঋণ উপকরণ সরবরাহ করে যেমন ট্রেডযোগ্য সিকিউরিটিজ (ট্রেজারি বন্ড এবং ট্রেজারি বিল) এবং নন-ট্রেডেবল সিকিউরিটিজ। ট্রেজারি বিলগুলি ক্রেডিট ঝুঁকি মুক্ত এবং মাধ্যমিক বাজারে ব্যবসা যোগ্য হলেও মাধ্যমিক বাজারে এর বেচাকেনা করতে গিয়ে অব্যাবস্থাপনার কারণে অনেকেই ফতুর হয়ে গেছেন । অন্যদিকে বাজারে থাকা চার ধরনের নন-ট্রেডেবল সিকিউরিটিজ যথা (জাতীয় সঞ্চয় সার্টিফিকেট এর আওতায় পাঁচ বছর মেয়াদী সঞ্চয় পত্র, পেনশনকারী সঞ্চয়াপত্র, পরিবার সঞ্চয়পত্র, তিন মাসিক সঞ্চয়পত্র,) বাংলাদেশ প্রাইজ বন্ড, মার্কিন ডলার প্রিমিয়াম বন্ড, মার্কিন ডলার বিনিয়োগ বন্ড, মজুরী উপার্জনকারীর উন্নয়ন বন্ড; এবং বিশেষ উদ্দেশ্য ট্রেজারি বন্ড চালু থাকলেও এই ঋণ সিকিউরিটি বন্ডগুলি সেকেন্ডারি বাজারে কেনা বেচা করা যায়না । এগুলি শুধু সেভিং ব্যুরো, বাংলাদেশ ব্যাংক, নির্ধারিত ব্যাংক বা ডাকঘরগুলি দ্বারা বিক্রি করা যেতে পারে। তাই বন্ডের সুদ বৃদ্ধির সাথে সাথে এর বাজার জাতকরনের পরিধিকেও আরো বৃদ্ধি করতে হবে । বন্ডের সুদের হার বৃদ্ধি নির্ভর করে এর চাহিদা বৃদ্ধির উপরে । তাই সরকার যত বেশী এই বন্ডের উপর ঝুঁকবে এর সুদের হারও তত বাড়বে এবং দেশের পুঁজী বাজারো চাঙ্গা হবে । তখন সরকারের সদিচ্ছা থাকলে বিদেশী ঋনের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে দেশীয় পুঁজী বাজারের প্রতি অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল হতে পারবে দেশও উপকৃত হবে বিবিধভাবে ।

ধন্যবাদ জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ের উপর পোষ্ট দিয়ে আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য ।
তথ্য সুত্র Study-of-Bangladesh-Bond-Market

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সাধারণ ধারণা দিতে 'সরকারী বন্ড' কথাটা বলেছি যাতে, যেই কোন সাধারণ ব্লগার বুঝতে পারেন; প্রাইভেট বন্ড বাংলাদেশে কখনো জনপ্রিয় হয়নি, হবেও না; কারণ, ফালুর 'ঢাকা সিরামিক', শাহ আলমের 'বসুন্ধরা', বা সালমান রহমানের 'ছিলছিলা বিমানের' বন্ড কে কিনবে? এসব চোর ডাকাতদের থেকে কেহ 'প্রাইভেট বন্ড' কিনবে?

ষ্টক মার্কেটাকে সরকার "সোমনাথ মন্দিরে" পরিণত করেছে, কিছু বাংগালী ওখান থেকে ক্রমাগতভাবে ডাকাতী করছে। আইপিও'র টাকা কোথায় বিনিয়োগ করতে হয়, ঢাকা ইউনিভার্সিটির পিএইচডি'রাও জানে না, মনে হয়। আইপিো'র টাকাটা সবাই অন্য ব্যবসায় খাটায়, মগের মুল্লুক।

বাংলাদেশের মানুষের কাছে যেই পরিমাণ সম্পদ আছে, এতে করে আমরা আমেরিকার মত ধনী হতে পারবো না; তবে, সুইডেন, দক্ষিণ কোরিয়ার মত হতে পারি সহজেই; শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে দেশের কাজে লাগাচ্ছেন না, তাঁদেরকে আরব, মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দাস বানায়েছেন। মাঝে মাঝে ভুমধ্যসাগরের হাংগরের খাদ্যও বানাচ্ছেন।

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এই সুযোগে কি আমিও একটা ঋণ ব্যবস্থা চালু করব নাকি ভাবছি । আমাদের এসব দেখে দেখে এখন গা সওয়া হয়ে গিয়েছে । আমরা হচ্ছি জনগন । শুধু নামে মাত্র । আমাদের কোন ক্ষমতা নেই ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্ষমতার জন্য দরকার ঐক্য, ঐক্যের জন্য দরকার জ্ঞান, জ্ঞানের জন্য দরকার শিক্ষা

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



বাংলাদেশ বর্তমানে সম্ভবত ১৪ লক্ষ কোটি টাকা ঋণে আছে যা দক্ষিন এশিয়াতে দ্বিতীয়, পাকিস্তান প্রথম। চীনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ইতিমধ্যে শ্রীলংকা বেকদায় আছে।
করের ১৮.২% সুদ দিতে হচ্ছে এখন আমাদের, এভাবে চলতে থাকলে আগামী পাঁচ বছর পরে মনে হয় ৩০-৪০% ছুঁয়ে ফেলব তখন ফিরে আসা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে তাই এখনি সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে,নইলে শ্রীলংকার মত বন্দর চীনের হাতে তুলে দিতে হবে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শ্রীলংকা বড় পোর্ট বানিয়েছে চীনের টাকায়, সেই পোর্ট দিয়ে ডাব নারিকেল এক্সপোর্ট করবে মনে হয়; আমাদের বড় এয়ারপোর্ট দরকার, আদম বেপারীরা মানুষ বিদেশে পাঠাতে পারছে না সহজে!

সরকার মানুষের ভোটও চাহে না, মানুষের টাকাও চাহে না, দেশী চালের ভাতও চাহে না, সরকার নুডলস খাবে এখন থেকে।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



সরকার নুডলস খাবে এখন থেকে।
চীনের মিষ্টি কথায় যদি নুডলস খাওয়ার চিন্তা করে তাহলে বিপদ মনে হয় না কেউ ঠিকাতে পারবে। চীন হল বর্তমান যুগের কর্পোরেট ডাকাত। তাদের সাথে চুক্তি করতে হলে হাজার বার ভাবা উচিত, এরা নিজেদের স্বার্থ ১% ছাড় দেয় না।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের প্রশাসনের লোকেরা নিজের পরিবারের বাহিরে কাউকে চেনে না; চীনেও একই অবস্হা। পুরো আমেরিকান মহাদেশে সবাই সবাইকে সালাম দেয়, কেহ একজন চাইনীজকে সালাম দিতে আমি দেখিনি।

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু পছন্দে নিলাম।। মোবাইলে বলে বেশি কিছু না।
কেমন আছেন।।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভালো আছি; আপনার কথা মনে পড়ছিলো, আপনার নিকটা কিছুতেই মনে আসছিলো না; ভালো আছেন? দেশে, নাকি এখনো বাহিরে?

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেশে চীনা দ্বারা ভরে গেছে, এদের কারনে আমারা যারা ছোটখাট ম্যানুফ্যাকচারার তাদের ব্যবসা লাটে উঠে যাচ্ছে! এরা ফেরি করে এই দেশে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করছে! এগুলো কি লোকাল ব্যবসায়ীর জন্য ক্ষতিকর না? এগুলোতে সরকারের দৃষ্টি দেওয়া উচিত!

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা কম বুঝেন, তিনি দেশের মানুষকে বেকার করছেন নিজের ভুলের কারণে।

১২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চীনারা এমন একটা জাতি, যাদের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নাই। বর্তমান চীন তো আর মাও সে তুং-এর চীন নয়। আমেরিকা ও রাশিয়াকে পদানত করার জন্য ওরা সব কিছু করতে পারে। একটা কথা প্রচলিত আছে ওদের নিয়ে। চীনে তো মোবাইল ফোন বানানো অনেকটা কুটির শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে। কম দামী সেট থেকে শুরু করে প্রায় লাখ টাকা দামের মোবাইল ফোন তৈরি করতে পারে ওরা। ওদের নিয়ে প্রচলিত কথাটা হলো এই যে, আপনি যদি চীনে গিয়ে কোন ছোট মোবাইল তৈরির কারখানায় ঢুকে বলেন যে আমাকে বাংলাদেশি ৫০০ টাকার মধ্যে একটা স্মার্ট ফোন বানিয়ে দিতে হবে, তাহলে ওরা বলবে অবশ্যই বানিয়ে দেব। সেই ৫০০ টাকার মোবাইল ফোন এক ঘণ্টার মধ্যে তৈরি করে ওরা সুদৃশ্য প্যাকেটে ভরে আপনার হাতে দিয়ে দেবে। ৫০০ টাকার ফোন বানিয়ে ওরা ১০০ টাকা মুনাফা করবে। খেলনা ফোন নয়, সত্যিকারের ফোন। তবে ফোনটা দুই তিনদিন চলার পর অক্কা পাবে কী না, সেটা ওরা জানে না। এ নিয়ে কথা বলতেও ওরা আগ্রহী নয়।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনের মানুষ কোন সময় সুখী ছিলো না; মাও'এর বিপ্লবের পর ওরা খাবার ও থাকার যায়গা পেয়েছিল; তবে, পার্টির অকারণ চাপে অশান্তিতে ছিলো; এখন ওদেরকে ওদের সরকার আমেরিকা, জাপান, ভারত ও কোরিয়া বিরোধী করে, শ্রমিক মৌমাছিতে পরিণত করেছে; ওরা ভালো আছে; তবে, সুখী জাতি নয়।

শেখ হাসিনা ওদেরকে এই দেশে এনে, নিজের মানুষকে আরো অসুখী করছেন।

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: চীন আমাদের কোনো সাহায্য করবে না।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনারা কাজের মানুষ এবং অসৎ ব্যবসায়ী

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

নাহিদ০৯ বলেছেন: চাইনিজ একটা কোম্পানির সাথে গত ৬ বছর ধরে কাজ করছি। চীনের রাজনীতি চাইনিজ মানুষদের সম্পর্কে আমাদের ধারণা খুবই কম।

ওরা এসব হুদাই হুদাই কাজে মাথা গলায় কম। ওরা ইংরেজি জানে না বুঝে না বুঝতেও চায় না। ওরা শুধু কাজটা বুঝে।

আর আমরা তাবৎ দেশের ভাষা শিখে এটাই শুধু জানতে চাই আমাদের কে কি বলল, কে কি শোনালো, আর কে কি ভাবলো আমাদের ব্যাপারে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা কাজ বুঝে, কাজ করে, নিজের বউ ও বাচ্চাকে চিনে, এটাই জীবন; এটা বিশ্বের অন্যদের জন্য বিপদজনক। অন্য জাতির মানুষদের বুঝতে হলে, কমপক্ষে ইংরেজী জানার দরকার।

চীনের দুর্ভিক্ষে ১৫০ লাখ মানুষ মরেছে, কারণ তারা নিজের পরিবারের বাইরে অন্যকে সাহায্য করেনি।
এই মন্তব্যটি আপনার সম্র্কে ভালো কিছু বলেনি।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেখানে আপনি কাজ করেন, সেটা কোন দেশে, কি ধরণের কোম্পানী? আপনি নিজের কি ধরণের কাজের সাথে যুক্ত।

আপনি কতটুকু ইংরেজী জানেন। ১৯৭২ সাল থেকে যেসব মেয়ে বাসায় চাকরাণীর কাজ করছে, তারা আপনার সমান ইংরেজী জানে কিনা?

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

নীলপরি বলেছেন: এই বিষয় নিয়ে আমার তেমন আইডিয়া নেই । আপনার পোষ্ট ও মন্তব্য থেকে কিছু জানলাম ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি হলেন আমাদের ব্লগের কবি, ভালোবাসার কবি; আপনার জগত এসব ঝামেলা কিছুটা কম; যাক, বন্ডের সুদের হার যদি কমানো হয়, দেশের অনেক অবসরপ্রাপ্তরা ভয়ানকভাবে দরিদ্র হয়ে যাবেন, তাঁদের আয় কমে যাবে; চীন থেকে ঋণ নিলে চীনারা আমাদের 'অবসরপ্রাপ্তদের' চেয়ে বেশী উপকৃত হবে।

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি এগুলো বুঝার কথা?

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন:


আপনি কি এগুলো বুঝার কথা?


বাচ্চাদের লেখা বুঝে আমার কোন লাভ নেই ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক।
আপনি লিখেছিলেন, "আধুনিক প্রযুক্তি মানুষকে বেকার করে দিচ্ছে"; আপনি মনে মনে কিন্তু লিলিপুটে বসবাস করেন!

১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনি লিখেছিলেন, "আধুনিক প্রযুক্তি মানুষকে বেকার করে দিচ্ছে";

আমি এটা লিখেছি?
হাস্যকর!

বাচ্চারা যে অনেক কথা বুঝতে পারে না এটাই তার অন্যতম উদাহরন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে গুহা মানব থেকে গেছো মানব সবার জন্য ব্যবস্হা আছে!

১৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৩৪

ভবিষ্যত বলেছেন: শেষমেষ...বাংলাদেশর এর অবস্থা মালদ্বীপের মতো হবে না তো?.... চীনের কাজ হলো...যেই দেশে দুর্নীতি বেশি, চোর বাটপারে ভরা সেই সমস্ত দেশে ঋন দিয়ে দেশের বন্দর কিংবা পুরাে দেশকে বশে করা........

০৭ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


দুর্নীতিবাজ সরকারগুলো চীনকে ডেকেই দেশে নিয়েছে।

২০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:৫১

রাকু হাসান বলেছেন: চীন সরকার অর্থনৈতিক স্বার্থটাই দেখবে বলে মনে হচ্ছে । বাংলাদেশ এমন জায়গায় চীনকেও খুব জোরে চাপ দিতে পারবে না । কেননা বাংলাদেশের উন্নতি ,অর্থনীতি দুটিতেই চীন গরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান সম্ভবনা কম দেখছি। চীন চাইবে না ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনারা কাজ করবে, বাংগালী গ্রেজুয়েটরা কাজের তামাশা দেখবে।

২১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একটি গোল টেবিল বৈঠক - “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” শীর্ষক সেমিনার লেখাটি আশা করি পড়বেন আপনার ভালো-মন্দ মন্তব্য আমার লেখার মান উন্নয়ন করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.