নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আফগানিস্তান: ছোট ছোট ভুল পদক্ষেপ ও রক্তের সাগর

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩



আসলে, ছোট ছোট ভুল পদক্ষেপ নয়, আফগানদের বড় বড় ভুল পদক্ষেপই সেই দেশের মাটিকে নিজেদের রক্ত দিয়ে ভাসিয়ে দিয়েছে নিজেরাই। আজকের আফগানিস্তানে সাড়ে ৩ কোটি আফগান বসবাস করেন, আয়তনে দেশটি ৬ লাখ ৫২ হাজার বর্গ কিলোমিটার; ২০০১ সালে শুরু হওয়া যুদ্ধ এখনো চলছে। কমপক্ষে ১ কোটী পালিয়ে-আসা আফগান পাকিস্তানে খুবই দরিদ্র জীবন যাপন করছে।

মধ্যযুগে আফগানরা পারসিয়ান সাম্রাজ্যের অংশ ছিলো; ১৭০৯ সালে, পাঠানদের এক গোত্র-প্রধান পারসিকদের থেকে কান্দাহার দখল করে নেয়; এটাই আফগানদের নিজস্ব রাজত্বের শুরু। ১৭৪৭ সালে, আহমেদ শাহ দুররাণী নামে এক পাঠান সমরনায়ক পাঠানদের জন্য আফগানিস্তান দেশ গঠন করেন। তিনি ১৮০৯ সালে, ভারতের মালিক ইংরেজদের সাথে বন্ধুত্বের চুক্তি করেন, যাতে ইংরেজরা আফগানিস্তান দখলের চেষ্টা না করে।

কিন্তু চুক্তি ভেংগে যায় ১৮৩৯ সালে, ইংরেজরা আফগানদের কোয়েটা দখল করে নয়; যুদ্ধ চলে ৩ বছর; পুর্ব এলাকায় দখল, বেদখল চলতে থাকে; কিন্তু ইংরেজরা মুলভুখন্ড দখল কর‌তে পারেনি; ইহা ১ম ইংরেজ-আফগান যুদ্ধ। এরপর, আবারো যুদ্ধ বাঁধে ইংরেজদের সাথে ১৮৭৮, ১৮৭৯ সালে; এবার কিছুটা ইংরেজদের বৈশ্যতা স্বীকার করে আফগানরা; তবে, দেশ হারায়নি; উল্টো, ইংরেজরা নিজেদের উদ্দেশ্য, আফগানিস্তান দখলে সফল হয়নি। ১৯১৯ সালে, ইংরেজ বৈশ্যতা অস্বীকার করতে গিয়ে, আফগানরা ইনরেজদের আক্রমণ করে, এবং পুর্বান্চল থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করে; ইহা ইংরেজদের সাথে ৩য় আফগান যুদ্ধ।

১৯৩৩ সাল অবধি, অনেক রাজা ক্ষমতায় আসেন, প্রায় সবাই নিহত হন আভ্যন্তরীণ গোলযোগে; সেই বছর, নিহত জেনারেল ও সম্রাট নাদির শাহের সন্তান জহির শাহ সম্রাট হিসেবে ক্ষমতা লাভ করেন; এই ব্যক্তিই আজকের আফগানিস্তানের জনক হিসেবে গণ্য হন, এবং সর্বকালের বুদ্ধিমান আফগান হিসেবে পরিচিতি পান বিশ্বে।

জহির শাহ মাত্র ১৯ বছর বয়সে আফগানিস্তানের রাজা হন, কিন্তু তিনি গত শতাব্দীর প্রথমভাগের প্রতিকুল পরিবেশের মাঝে আফগানিস্হানে শৃংখলা ফিরিয়ে আনেন; ইংরেজরা যাতে দেশ দখল করতে না পারে, সেজন্য ইংরেজদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন, এবং দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য ক্রমাগতভাবে ডেমোক্রেটিক পদক্ষেপ নিতে থাকেন। শাসনতান্ত্রিকভাবে দেশ রাজতান্ত্রিক হলেও তিনি দেশকে গণতন্ত্রের দিকে নিয়ে যান। ১৯৬৪ সালে তিনি দেশের শাসনতন্ত্র বদলায়ে দেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি চালু করেন। তিনি প্রতিবেশী সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে মিলে, দেশের মেয়েদের ইউনিভার্সিটিতে পড়ানোর ব্যবস্হা নেন ও পুরুষের পাশাপাশি দেশের সরকারী ও বেসরকারী সংস্হায় চাকুরীর ব্যবস্হা করেন।

সময়ের সাথে আফগানিস্তানকে রিপাবলিক ঘোষণার কথা তিনি বলেছিলেন; তার আগে, তিনি মানুষকে সেজন্য প্রস্তুত করছিলেন; আসলে, ৬০ শতকে আফগানিস্তানের মানুষ, ততকালীন পাকিস্তান কিংবা ইরানের মানুষ থেকে সুখে শান্তিতে ছিলেন।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ষাটের দশকে আফগানরা শিক্ষা দীক্ষায় অনেক এগিয়ে ছিল। ধর্মীয় আধিপত্য তাদের পিছিয়ে দিয়েছে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মোল্লা ওমর, পাকিস্তানী মাদ্রাসার মোল্লারা, বাংলাদেশের মোল্লারা ও কিছু আরব মিলে, আফগানদের বলি দেয়ার পাকা ব্যবস্হা করে গেছে।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: মাঝে মাঝে আপনাকে বোকা মনে হয়।
নিজের দেশের সমস্যার শেষ নেই। আপনি আছেন আফগানিস্থান নিয়ে!!!

আগে নিজের দেশ তারপর অন্য দেশ।
নাকি ভুল বললাম?

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


২০০৪ সালে বাংলাদেশে গ্রেনেড আক্রমণের জন্য আফগান ফেরত বাংগালীদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো। আফগানিস্তানকে ভয়ংকর জনপদে পরিণত করেছে, তাদের কিছু লোক আজকের বাংলাদেশে ফিরে এসেছে, এবং আজো অনেকেই সেই দেশে আছে; ওরা বাংলাদেশকে সেদিকে নেয়ার চেষ্টা করছে; সেজন্য আফগানিস্তানকে বুঝতে হবে।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আফগান বাদশা জহির শাহ এখন কোথায়? ইটালিতে নির্বাসিত জীবন শেষ করার পর তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন । তারপর তিনি আর ক্ষমতা তুলে নেননি নিজের হাতে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


২০০৭ সালে তিনি কাবুলে দেহত্যাগ করেছেন। উনি যুদ্ধের মাঝে ফিরে এসেছিলেন, যুদ্ধ এখনো চলছে; বেশকিছু পরিমাণ বাংগালী এখনো ওখানে আফগান সরকারের বিপক্ষে যুদ্ধে নিয়োজিতদের দলে আছে।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মোল্লা ওমর, আলকায়দা, লাদেন সবাই মিলে দেশটাকে নরক বানিয়ে ফেলছে বা নরক বানানোর পথ করে দিয়েছে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটা সঠিক; পাকিস্তানের মাদ্রাসার গ্রেজুয়েট মোল্লা ওমর, মাদ্রাসার মক্তবের ৬০ হাজার ছাত্র, কিছু নিরক্ষর আরব, কিছু বাংগালী ও চেচনিয়ানরা মিলে দেশটাকে কবরস্হানে পরিণত করেছে; এদের একাংশ বাংলাদেশেও এসেছিলো।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই অঞ্চলে খারাপ মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তানের বেশ্যলয়গুলোতে দরিদ্র আফগান মেয়েরা এখন যৌনদাসীতে পরিণত হয়েছে।
ওখানে আরবদের টাকা, পাকিস্তানের জংগীদের ঘাঁটি, অপরাধী আরবদের অবস্হান, সব মিলিয়ে ভয়ংকর অবস্হা; ওরা আফগানদের পংগু করে দিয়েছে।

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কাবুলিওয়ালা নামক একটি গল্প পাঠ করেছি। সেখানে আফগানিস্তান থেকে জনৈক রহমত আলী বাংলাদেশে ঘুরে বেড়াতেন টাকার বস্তা নিয়ে‌ । বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরে মানুষকে উচ্চ সুদে টাকা ধার দিতেন। টাকা ফেরত না দিলে ছিল ভয়াবহ কঠিন সমস্যা।

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বৃটিশ আমলে, পাকিস্তান আমলে, কাবুলের গরীবেরা ভারত ও ইরানে কম্বল, হাতের কাজকরা দেয়ালের জন্য ছবি, উলের টুপী, শুকনো ফেল ফেরী করতে বের হতেন; ৪/৫ বছর পর, দেশে ফেরত যেতেন; বড় কষ্টের জীবন ছিলো। আজকের মালয়েশিয়া, ইতালীতে আটকে-পড়া বাংগালীদের মতোই।


বাংগালী বেকুব লেখকেরা ওদেরকে না বুঝে ভয়ংকর চরিত্রে পরিণত করেছে; রবী ঠাকুর ওদের মানবিক দিক দেখেছিলেন।

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০২

আখেনাটেন বলেছেন: আপনি মনে হচ্ছে ইচ্ছে করেই যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা এড়িয়ে গেলেন। সোভিয়েতদের তাড়াতে ওয়াহাবি মতবাদকে পূঁজি করে হাজার হাজার ভাড়াটে যোদ্ধাকে কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদীচক্রই লেলিয়ে দিয়েছিল। এর কুফল এখনও বয়ে চলেছে গোটাবিশ্ব।

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেগুলোও লিখবো।

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
২০০৪ সালে বাংলাদেশে গ্রেনেড আক্রমণের জন্য আফগান ফেরত বাংগালীদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো। আফগানিস্তানকে ভয়ংকর জনপদে পরিণত করেছে, তাদের কিছু লোক আজকের বাংলাদেশে ফিরে এসেছে, এবং আজো অনেকেই সেই দেশে আছে; ওরা বাংলাদেশকে সেদিকে নেয়ার চেষ্টা করছে; সেজন্য আফগানিস্তানকে বুঝতে হবে।

হায় হায়---
ভয়াবহ।
পৃথিবীতে একদল লোক ভালোর জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আরেকদল লোক খারাপ করার কাজ করে যাচ্ছে।

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা শেখ হাসিনার উপর গ্রেনেড মেরেছিলো, তারা বাংলাদেশে তালেবানদের মতো ইসলামিক দেশ গড়ার কাজে লিপ্ত ছিলো।

৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এ'অন্চলের মানুষ যতদিন না নিজেদের ভালো বুঝতে পারবে, ততদিন সাফার করবে। নিজেদের মধ্যে মারামারি-কাটাকাটি করতে থাকলে বাইরের লোক সুযোগ নিবেই। এসব বোঝার জন্য যে যথাযোগ্য শিক্ষার দরকার, এই ছোট্ট কথাটা এ'অন্চলের নেতাদের মাথায় কোনদিনই ঠিকমতো ঢোকে নাই। এরা সবসময় ব্যস্ত থেকেছে, কিভাবে নিজের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করা যায় সেদিকে। ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে।

ঠিক এ'কারনেই এদিককার লোকজন গিয়ে কখনও ইউরোপ-আমেরিকা দখল কিংবা সেখানে বিশৃংখলা সৃস্টি করতে পারবে না। কারন তারা নিজেদেরটা ঠিক রাখাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়।

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মির্জা ফখরুল, ড: কামাল, ড: এমাজুদ্দিন, ড: হাসান, দীপুমনি, বেগম জিয়া, বদির বউ কি শিক্ষার গুরুত্ব বুঝে না?

১০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
যারা শেখ হাসিনার উপর গ্রেনেড মেরেছিলো, তারা বাংলাদেশে তালেবানদের মতো ইসলামিক দেশ গড়ার কাজে লিপ্ত ছিলো।

দেশভাগের পরপর নকশালরা কি এর শুরু করে? চীন কি এর জন্য দায়ী? মাও সে তুং? একদল শিক্ষিত ছেলে মেয়ে লেখা পড়া বাদ দিয়ে সবাই বিপ্লবী হওয়ার জন্য অস্থির হয়ে উঠলো। শেষ তারা পুলিশের গুলিতে মারা পড়লো।
সেই থেকে নানান ছোট ছোট দল, নানান মতবাদ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লো।

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিরাজ শিকদার ছিল মানসিক রোগী, জল্লাদ; সে ও আরো কয়েকভাগে বিভক্ত নকশালরা নিরপারাধ মানুষ মেরেছে; চীন এসব নিয়ে মাথা ঘামাতো না।

যারা মানুষ মেরে শেখ সাহেবকে বিপদে ফেলছিলো, ওরা বিপ্লবী ছিলো না, ছাত্র ছিলো না, ছিলো জল্লাদ।

১১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে কাবুলীওয়ালা আসতো গ্রামে গঞ্জে তারা হালুয়া কাপড় বিক্রি করতো, টাকা-দাদন সুদ খাটাতো। আফগানী বংশধর বাংলাদেশে আছে তাদের মধ্যে আফগানী আচড়ণ লক্ষ্য করা যায়, তারা বাংলাদেশকে ধর্মের নামে আফগান বানাবে। এই ধর্মের দোহাই দেওয়া লোকজন বাইজী নাচেও ব্যাস্ত থাকে আবার ধর্মের বাণী নিয়ে তর্ক মাতায়।

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোল্লারা পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে মাদ্রাসার এতিম ছেলেদের পাঠিয়ে দিয়েছে তালিবানদের কাছে: অর্ধেক মরে গেছে, বাকীরা জল্লাদে পরিণত হয়েছে; যারা দেশে ফিরেছে, তারা শিবির ও জামাতে যোগ দিয়েছে।

১২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এক সময় কারা যেন বাংলাদেশের শ্লোগান দিয়েছিল -"আমরা হবো তালেবান/ বাংলা হবে আফগান!

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো ছিল শিবির, হেফাজত ও আফগানিস্তান থেকে ফেরত আসা মাদ্রাসার জংগীরা; ওরা আছে, শেখ হাসিনার ভয়ে চুপ করে আছে, সুযোগ খুঁজছে, ওরা বেরিয়ে আসবে।

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫০

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: এগুলো ছিল শিবির, হেফাজত ও আফগানিস্তান থেকে ফেরত আসা মাদ্রাসার জংগীরা

মাদ্রাসাতে কখনো জঙ্গি ছিল না, নেইও,ইনশাআল্লাহ থাকবে ও না (আমি আলিয়া মাদ্রাসার কথা বলি নি)।
আর ঐ সময় হেফাজত বলতে কিছু ছিল নাকি? বয়সের ভারে কি আবোল-তাবোল বকছেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আফগানিস্তানের বাংলাদেশের কারা তালেবানের হয়ে যুদ্ধ করেছে?

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: হেফাজতের কেউ?

০১ লা আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জামাত ও হেফাজতের রেডিক্যালরা মাদ্রাসার এতিমদের এক্সপোর্ট করেছিলো

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

অন্তরা রহমান বলেছেন: এই ব্যাপারে কয়েকদিন আগেই একটা বই পড়েছিলাম। তবে পোস্ট আরো বড় আর তথ্যবহুল এবং কনক্লুসিভ চাই। অন্তত আপনার মতন ব্লগারের কাছ থেকে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৩ সালে, আফগানিস্তানকে কক্ষচ্যুত করা হয়েছে, সেটা ক্রমেই তাকে আজকের রক্তক্ষয়ী যু্দ্ধের মাঝে টেনে নিয়েছে; এতে কিছু বাংগালীরও অবদান আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.