নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোদী বলছেন, জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের উন্নয়নের জন্য এসব পরিবর্তন

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৫৯



মোদী জম্মু-কাশ্মীরের উপর বক্তব্য রেখেছেন; তিনি বলছেন, জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের উন্নয়নের জন্য নতুন এসব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে; এসব পদক্ষেপের ফলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। মোদী তাঁর বক্তব্যে বলেন যে, ৩৭০ ধারার কারণে জম্মু-কাশ্মীরের জনগণ এবং শিশুদের ক্ষতি হচ্ছিল; এবং এই বিষয়টি নিয়ে কখনো পরিস্কারভাবে আলোচনা হয়নি। ৩৭০ ধারা আসলে কিভাবে জম্মু-কাশ্মীরের জনগণ ও শিশুদের ক্ষতি করছিলো, সেটার ব্যাখ্যা তিনি দেননি। আমরা বাংলাদেশীরা ৩৭০ ধারাকে যেভাবে বুঝি, জম্মু-কাশ্মীরের জনগণ উহাতে কিভাবে উপকৃত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, সেটা আমাদের পক্ষে পুরোপুরি সঠিকভাবে এনালাইসিস করা সহজ হবে না; যারা কাশ্মীরবাসীদের জীবন যাপনের মান, তাদের জীবন যাপনের ইনডেক্স নিয়ে কাজ করেছেন, শুধু তারা ব্যাখ্যা করতে পারবেন, হয়তো।

মোদী বলেছেন যে, ৩৭০ ধারা এবং ৩৫এ অনুচ্ছেদ জম্মু-কাশ্মীরকে সন্ত্রাস, বংশ পরম্পরায় রাজনীতি এবং দুর্নীতির দিকে ঠেলে দিয়েছে। এখানে বুঝার মতো অনেক কিছু আছে; জম্মু-কাশ্মীরের রাজনীতিতে আবদুল্লাহ ও কি এক পীর পরিবার পরিবারতন্ত্র চালু করে রেখেছে; সাধারণ মানুষ স্বাধীনতার (অলৌকিক) জন্য অপেক্ষা করছে, উন্নয়নের জন্য নয়; ফলে, সাধারণ মানুষ কোনভাবে বেঁচে, স্বাধীনতার আশায় আশায় থাকছে, যা কাশ্মীরে ভয়ংকর দারিদ্রতার সৃষ্টি করেছে।

জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্য সরকারগুলো(বেশীর ভাগই মুসলমান কর্মকর্তা) মানুষের শিক্ষা ও চাকুরীর নিশ্চয়তা দেয়নি কখনো; বাংলাদেশের সমান একটি দেশে মাত্র ১ কোটী ৪৮ লাখ মানুষ বসবাস করছে, এবং তারা দরিদ্র! হতবাক হওয়ার মতো ব্যাপার!

মোদী যা বলছে তা সত্য হলে, সে কেন সকল রাজনীতিবিদদের আটকিয়ে রেখে এত বড় পরিবর্তনের ঘোষণা দিলো? সে কেন রাজনীতিবিদদের নিয়ে এই ব্যাপারে মিটিং করেনি ও মানুষের মতামত নেয়নি, বা কমপক্ষে রাজ্যের বিভিন্ন অন্চলে মানুষের সাথে মিটিং করেনি।

মোদী পর্যটনের বাইরে, তেমন কোন কিছু করার তেমন রোড-ম্যাপ দেননি; উন্নয়ন করতে হলে, তার রোড-ম্যাপ দেয়ার দরকার। মোদী উল্লেখ করেছেন যে, জম্মু-কাশ্মীর এলাকায় কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারে অনেক নতুন চাকুরী সৃষ্টি করা হবে; কিন্তু সেখানে কারা নিযুক্তি পাবে, সেটা নিয়ে কোন রুল উল্লেখ করেনি; চাকুরীর নামে, সেখানে বিজেপি'র লোকদের ঢুকিয়ে দিলে, মানুষ নতুন আরেক বিপদেই পড়বেন মাত্র।

মোদীর একটি বড় উদ্দেশ্য হলো, গেরিলা যুদ্ধ ও পাকী জংগীদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে রাজ্যে হিন্দু নাগরিকদের বসতি স্হাপন করা হবে; এবং ধনী পরিবারেরা এখন থেকে রাজ্যে তাদের গ্রীস্মকালীন ঘরবাড়ী বানানোর অনুমতি পাবে। এই ধরণের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা না করাতে, বুঝা যাচ্ছে যে, মোদী অনেক কিছু লুকিয়ে রাখছে।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনার পোষ্টে একটি বিষয় আমি লিখে রাখছি বাংলাদেশে আমি আপনি সহ সকল ব্লগার, ফেসবুকার সহ অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়া ও টিভি চ্যানেলে কাশ্মীর নিয়ে যতো ভাবনা হবে আলোচনা সমালোচনা হবে কালকে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি জেলা সমস্যা তৈরি হবে !!! সমস্যা তৈরি হবে রোহিঙ্গা নিয়েও !!! - এটি ভয়ংকর মহামারী আকার ধারণ করবে, যা আমাদের চিন্তার বাইরে কল্পনার ও অতীত তাই সাবধান হয়ে যান। আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ সমস্যা ও বিষয় আছে তা নিয়ে লিখুন প্লিজ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগা সমস্যা ভারত স্বাধীন হওয়ার আগে শুরু হয়েছে, চট্টগ্রাম ও পার্বতয় চট্টগ্রামের রাখাইনরা দেশ ত্যাগ করে আরাকানে যাবার পর, উহা ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা সৃষ্টি করেছে আইয়ুব খান ও জিয়াউর রহমান; আইয়ুব খান পাহাড়ীদের ডুবে যাওয়া ঘরবাড়ী ও জমির ক্ষতিপুরণ দেয়নি; জিয়া শান্তি বাহিনীকে থামাতে গিয়ে সাধারণ মানুষকে নির্যতিত করেছে।

ভারত জানে বাংগালীরা অস্ত্র ধরতে জানে।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মোদী যা বলছে তা সত্য হলে,
সে কেন সকল রাজনীতিবিদদের আটকিয়ে রেখে এত বড় পরিবর্তনের ঘোষণা দিলো?

...............................................................................................................
মোদীর উদ্দেশ্য যে সৎ নয় তা আমরা জানি
উনার সন্ত্রাসী আচরনের জন্য একসময় আমেরিকা তাকে নিষিদ্ধ করে ছিলো
তবে ক্ষমতায় আসার পর , নিজ স্বার্থে তা তুলে নেয় ।
বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার পিছনে তার প্রতক্ষ্য হাত ছিলো
.............................................................................................
এখন সব ভুলে তিনি সৎ নেতা হলে দেশ ও বিদেশ সবার জন্য মঙ্গল ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজাকে নিজের মতো করে স্বাধীন থাকতে দিলে, দেশটি ভারত বা পাকিস্তানের সাথে যোগ না দিলে ভালো হতো। উগ্র কাশ্মীরীদের কারণে আজকের এই অবস্হা

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৩৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: বাংলাদেশের সমান একটি দেশে মাত্র এক কোটি ৪৮ লক্ষ মানুষ বসবাস করছে, এবং তারা দরিদ্র ! হতবাক হবার মতো ব্যাপার |

হতবাক হওয়ার কিছুই নেই | আসলে কাশ্মীরের হতভাগা জনগণের অবস্থা অনেকটা স্বাধীনতা পূর্ববর্তী বাংলাদেশের জনগণের মতোই | বাঙালিরা যখন পাকিস্তানের সাথে (বরং বলা উচিত পাকিস্তানের অধীনে) ছিল তখন পাকিরা বাঙালিদের বিকশিত হতে দেয় নি | বাঙালিদের সব দিক দিয়ে দমিয়ে রাখা হয়েছিল নানান ছলচাতুরির মাধ্যমে | উন্নয়নের বরাদ্দটুকুও পাকিরা সিংহভাগ খেয়ে ফেলতো | এমনকি পূর্বপাকিস্তানে কোনো বিদেশী দূতাবাসও রাখা হয় নাই, ফলে বাঙালিরা প্রবাসে যেতেও তেমন সক্ষম হয় নাই (সিলেটিরা বাদে, তারা ভাউচারের মাধ্যমে ব্রিটেনে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলো ) | পাকিরা সেই ব্রিটিশ পরবর্তী সময় থেকেই ইউরোপ ও পরে আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে বলেই ওই সকল দেশে তাদের খুঁটি আমাদের থেকে একটু শক্তভাবেই গেথেছে | যাহোক পাকিদের কাছ থেকে আলাদা হওয়ায় কারণেই প্রবাসী রেমিটেন্স থেকে শুরু করে গার্মেন্টস ও অন্যান্য ক্ষেত্রেই আমাদের অভূতপূর্ব উন্নতি আমরা করতে পেরেছি |

কাশ্মীরিরা যদি ভারত ও পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার সুযোগ পায় তবে তাদের এই দারিদ্র বেশিদিন থাকবে না | তারা বাংলাদেশিদের মতোই উন্নতির সুযোগ পাবে |

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা আরব ও মালয়েশিয়ার দাস হতে হলে, স্বাধীনতার দরকার ছিলো না।

১৯৭২ সাল থেকে যদি আমাদের মানুষ নিজ জাতির জন্য শ্রম দিতো, আমরা কোরিয়ার সমান হতাম; রেমিটেন্সের নামে জাতিকে দাসে পরিণত করে, শতকরা ২০ ভাগ পাকিস্তানীদের থেকে ভালো আছে।

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নরেন বাবুর ভাগ্য ভালো যে তামিলনাড়ুর তামিলরা কোন ঝামেলা করে না। তাহলে কিন্তু খবর ছিল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তামিলরা, মরাঠারা, পান্জ্ঞাবীরা, সবাই ভারতের এক একটা দিক নিয়ে উন্নতি করছে; তামিলরা শিক্ষায় খুবই এগিয়ে গেছে।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন:

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরুর জীবনের জীবনের নিশ্চয়তার জন্য মানুষের প্রাণ হরণ

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

জাহিদ অনিক বলেছেন: ৫ নাম্বার মন্তব্য দেখে হাসতে হাসতে শেষ!
জিও মোদি জি, জিও !

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাচীন ভারতের দরিদ্র পরিবারের একমাত্র সম্পদ ছিলো গরু

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪

ching বলেছেন: পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা সৃষ্টি করেছে আইয়ুব খান ও জিয়াউর রহমা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনিও ছিলেন নাকি? মিলিটারীতে চাকরী টাকরী করেছিলেন?

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যারা গাট্টিবোচকা নিয়ে রেডি হচ্ছেন। যেহাদের পথে কাশ্মিরে ... তদের বলছি

৭১ এ পাকি পাঞ্জাবীরা যখন ৯০% মুসলিম দেশে মুসলিমদের কচুকাটা করে যাচ্ছিল তখন কোন কাশ্মিরি প্রতিবাদ করেনি। কোন মুসলিমা দেশও আমাদেরকে বাচাঁতে এগিয়ে আসেনি। শুধু ভারতই এসেছিল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কাশ্মীর এখন থেকে ভারতের যেকোন রাজ্যের মতো হয়ে গেলে, অলৌকিক স্বাধাীনতার আশা তেমন আর নেই।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭

ching বলেছেন: আমি তখন পিচি্চ ছিলাম পরিবারের সাথে জঙ্ঘলে লুকিয়ে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭১ সালে?

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: نصلي من أجل كشمير
Pray for khasmir
কাশ্মীরের জন্য দোয়া

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতি দেশে, প্রতি মসজিদে, প্রতি বেলায়, দোয়ার পর, কাশ্মীর ও প্যালেষ্টাইন এখন এই অবস্হানে

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন:
লেখক বলেছেন :
গরুর জীবনের জীবনের নিশ্চয়তার জন্য মানুষের প্রাণ হরণ।

শুনেছি, বৃদ্ধ গরুর জন্য বৃদ্ধাশ্রম করা হয়েছে। বৃদ্ধ, অপ্রয়োজনীয় গরু যেগুলো গৃহস্থদের কোনো কাজে আসে সেগুলোও লালনপালন করতে হয়। নইলে বৃদ্ধাশ্রমে...
বিক্রি করার উপায় নেই। এটা গবীর গৃহস্থদের জন্য মহা সমস্যা। একদম গরুর জীবন রক্ষার জন্য মানুষের প্রাণ হরণের মতো অবস্থা।

বিজেপির এইসব কর্মকাণ্ড তাদের দেশ ও দশের জন্য সমস্যা। হিন্দুদের জন্যও....

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোদীর বিজেপি ভারতের বেকুব শ্রেণীকে গরুতে পরিণত করেছে

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে ডেঙ্গু সমস্যা এখন পর্যন্ত সরকার প্রশাসন ডাক্তার শক্ত হাতে হাল ধরতে পারেনি! সবাই লেবেনচুষ খাচ্ছে আর বাণী চিরন্তনী দিয়ে যাচ্ছে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের দক্ষতা এটুকুই, প্রাকৃতিকভাবে এডিস উৎপাদন কমে এলে, ডেংগুর প্রকোপ কমবে।

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভারত যদি সত্যিকার অর্থেই একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হত এবং দেশের উন্নয়নই যদি তাদের শাষকদের একমাত্র লক্ষ্য হত তাহলে কাশ্মীরীরি কোনদিন ভারত হতে বিছিন্ন হতে চাইত না। বরং ভারতের অংশ হয়ে এই ভুস্বর্গ এশিয়ার সুইজারল্যন্ড হতে পারতো।

সিঙ্গাপুর একটা সময় মালয়েশিয়ার অংশ ছিল । ১৯৬৫ সালে স্বাধীনতার পর এখান থেকে কোন মালে মুসলিম মালয়েসিয়ায় ফিরে যায়নি। কারন তাদের কোন বিরুপ পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি।আজো সিঙ্গাপুরিয়ান বৃহত্তর মালে মুসলিম কমিউনিটি মালয়েশিয়ার মালেদের চেয়ে অনেক বেশি ভাল আছে। কারন সিঙ্গাপুরের নাগরিক হবার কারনে ফার্স্ট ওয়ার্ল্ডের বাসিন্দা হতে পেরেছে এবং মালয়েশিয়ার চাইতে হাজারগুন বেশি সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারছে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি নিজে, ও বাংগালীরা অসাম্প্রদায়িক কিনা?

ভারতীয়রা আমাদেরই অংশ। ভারতের শিক্ষিতরা ভালো বলেই ২২ কোটী মুসলিম ভারতে এখনো আছে; নতুন সমস্যা হচ্ছে বিজেপি; উহা ক্ষমতা হারাবে এক সময়; মুসলমানেরা খৃষ্টান দেশে যেতে পারছে, নতুন করে বসতি করছে, অন্য ধর্মের মানুষ মুসলিম দেশে আসতে পারছে না।

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

অক্পটে বলেছেন:

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




ছবিতে বুঝা যাচ্ছে না, শিশু কি করছে?

১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

অক্পটে বলেছেন: ব্লগে পোস্ট করার পর ছবিটা অনেক ছোট হয়েগেছে তাই বুঝতে পারছেন না।। আমার কাছে যে ছবিটা আছে সেটা অনেক বড়, সমগ্র পৃষ্ঠা জুড়েই দেখা যায়। ছিটকায় রাবার পড়িয়ে পাথর ছুড়ছে। ছোটবেলায় এটা আমাদের অস্র ছিল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বুঝলাম।

১৯৭১ সালে হলে, পাকী সৈন্যরা গুলি করে দিতো।

১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একুশ শতকে যারা উন্নতি করতে পারেনি তারা আর ইহজীবনেও পারবে না। এটা আমার নিজের আবিষ্কার করা থিওরী।
কাশ্মিীর কখনোই স্বাধীন হতে পারবে না। তাদের উচিত হবে নিজেদেরকে ভারতীয় মনে করে উন্নতি করা। প্রচুর পড়াশোনা করা। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষায় ও জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নতি করা। প্রচুর চাকরি ও ব্যবসা করা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৪০ সালের আগের থেকে কাশ্মীরা মুসলমানের ২ ভাগ হয়ে যায়, ১ ভাগ কংগ্রেসের সাথে, অন্যভাগ মুসলিম লীগের সাথে; সেই অনোক্যর ফলাফল আজকে পাচ্ছে। এখন ভালো করতে হলে, স্বাধীনতার কথা চেপে গিয়ে, ভারতীয়দের মাঝে মিশে, নিজ পায়ে দাঁড়াতে হবে।

১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: একটি দেশের জনগন সাম্প্রদায়িক হবে কি না, তা সম্পুর্নভাবে নির্ভর করে ক্ষমতাসীনদের ওপড়। ক্ষমতাসীনরা সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় না দিলে কোনভাবেই জনগনের পক্ষে সাম্প্রদায়িক হয়ে ওঠা সম্ভব নয়।

''অন্য ধর্মের মানুষ মুসলিম দেশে আসতে পারছে না''
কথাটি পুরোপুরি ভুল। ভুল ভাংতে হলে আপনাকে দুবাই, আমিরাত, কাতার , মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ায় যেতে হবে। তুলনামুলকভাবে এই মুসলিম দেশগুলো উন্নত এবং হরেক জাত এবং ধর্মের মানুষের বাস সেখানে।

আমার ইন্ডিয়ান প্রতিবেশী আছে , ইন্ডিয়ান কলিগ আছে। দেশ নিয়ে তারাও আমাদের মতই হতাশাগ্রস্ত ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"মালয়েশিয়া, ইন্দিনেশিয়ায়, হরেক রকম লোকজন বাস করে", সঠিক।

কিন্তু অন্য ধর্মের কেহ "ইমিগ্রশন" নিয়ে বাস করতে আসে না।

১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
১৮৪৬ সালে গোলাব সিং সারে সাত কোটি টাকায় কাশ্মীর কিনে নিয়েছিল ।
কেনা জায়গার বিষয়াবলিকে মালিকের কি বলে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা ।
প্রায় শতবছর পরে গোলাব সিং এর বংশধরের হাত ঘুরে বিবিধ প্রকারে ভারত
ও পাকিস্তানের হাতে পরার পরে নিগৃহিত হতে হতে এখন কি তারা আবার
তাদের পুর্বাবস্থায় ফিরে যেতে চায় গোলাব সিংদের মাথায় ছাতা ধরার জন্য ,
তারা তাদের সেই পুর্বেকার স্বাধীনতা চায় নাকি প্রকৃত স্বাধিকার, গনতন্ত্র ও
আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন চায় সেটার সুরাহা হতে হবে আগে ।

তারা কি চায় , কিভাবে চায় সেটা পাকি আর ভাকিদের মুখ থেকে না শুনে
কাশ্মীরিদের কাছ হতেই দুনিয়াবাসী জানতে চায় । কারো সৃষ্ট ও মদদ পুষ্ট
নেতা নয়, এর জন্য তাদের নীজস্ব নেতৃত্ব সৃস্টি করতে হবে নীজেদেরকেই,
সঠিক আত্ম উপলব্দিই তাদের মুক্তির একমাত্র পথ , অন্য কোন পথে তা
একেবারেই হবার নয় । যাহোক , নিগৃহীত ও দারিদ্র পিড়িত কাশ্মীরীদের
সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি । সকলের জন্য ঈদ শুভেচ্ছা রইল ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৩২ সাল থেকে কাশ্মীরের মুসলমানের ২ ভাগ বিভক্ত হওয়াতে আজকের সমস্যা।

কেনার টাকাটা দেখবেন তো! মনে হয় ৭৫ লাখ রুপি (সাড়ে ৭ কোটী নয়)।

১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২২

কানিজ রিনা বলেছেন: পাঁচ নং মন্তব্য হা হা হা। মোদীর গরু নীতির
আওতায় চলে আসলেই কাশ্মীরীরা পার পাবে
নইলে না।
দশ নং মন্তব্যে ছোট্ট ছেলেটি গুলতি তাক করে
আছে।
কয়বছর হতে চললো মোদীর গরুনীতি। আরও
ততোদিন গেলে গরুগুল গঙ্গায় ভাসিয়ে মাছর
খাদ্য হবে পূর্নিও হবে। আর তানাহলে পাকিদের
দাওয়াত দিলে ভাল হবে।
কাশ্মীর নিয়ে কথা বলাটা ব্লগার ঠাকুর মামুদ
পছন্দ করছে না। তাই সাবোধান হয়ে যান।
এদিকে সরকারী ডিফেন্স কর্মকর্তারা সাবধান
করেছে কোনও মিছিল মিটিং করা নিষেধ।
আপনার চার পেরার কথা গুল খুবই দামী।
ধন্যবাদ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাত্র ৪ নং প্যারার কথাগুলো দামি? আমার মুখ দিয়ে কমদামী কথা সাধারণত: বের হয় না!

২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২৮

প্রবালরক বলেছেন: প্রসঙ্গ: ১ নং প্রতিমন্তব্য: রোহিংগা সমস্যা ভারত স্বাধীন হওয়ার আগে শুরু হয়েছে, চট্টগ্রাম ও পার্বতয় চট্টগ্রামের রাখাইনরা দেশ ত্যাগ করে আরাকানে যাবার পর, উহা ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা সৃষ্টি করেছে আইয়ুব খান ও জিয়াউর রহমান; আইয়ুব খান পাহাড়ীদের ডুবে যাওয়া ঘরবাড়ী ও জমির ক্ষতিপুরণ দেয়নি; জিয়া শান্তি বাহিনীকে থামাতে গিয়ে সাধারণ মানুষকে নির্যতিত করেছে।[/sb

১। রোহিঙ্গা ও রাখাইন এক নয়। রোহিঙ্গারা মুসলিম। রাখাইনরা বৌদ্ধ।
২। আরাকানে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ইতিহাস অন্তত: এক হাজার বছরের পুরানো ইতিহাস। ৬৪০ খ্রিষ্টাব্দে হযরত আলীর ছেলে হানাফিয়া এখানে আগমন করেছিলেন এবং রানী কাইয়াপুরীকে বিয়ে করেন। তারপর তাঁর হাত ধরে এ অঞ্চলের ক্যানিবালরা মুসলিম ধর্ম গ্রহন করেন। মুসলিম জনগোষ্ঠী দ্রুত বৃদ্দ্বি পেতে থাকে। আরবদের নৌ-বানিজ্যের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের সূর্ত্রে তারপরেও আরাকানে আরব মুসলিমদের আগমন অব্যাহত থাকে।(তাই এলাকার নাম হয়ে যায় আল-রুকুন বা আরাকান) এ মুসলিম জনগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে হিন্দু, মুসলিম এবং বৌদ্ধ শাসকদের অধীনে শাসিত হয়েছে। প্রাক ’৪৭-এ পার্বত্য চট্রগ্রামে এমন কোন মুসলিম জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব ছিলনা যার আরাকানে গিয়ে কোন প্রভাব তৈরী করার শক্তি-সামর্থ্য রাখত। সে হাতে গোনা কিছু মুসলিমদের আরাকান গমনও অত্যন্ত ৪০০ বছরের বহমান ইতিহাস।
৩। এখন রোহিঙ্গাদেরকে যদি বাংলাদেশী বলে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়া সঠিক হয় তবে পার্বত্য উপজাতীয়দেরকেও তিব্বতে এবং ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুরিতে ঠেলে দেয়া আরো বেশী যুক্তিসঙ্গত। কারন এ পার্বত্যাঞ্চলে উপজাতীদের আগমনের ইতিহাস বড়জোর ২৫০ বছরের।
৪।বলেছেন - 'পার্বত্য চট্রগ্রামের সমস্যা সৃষ্টি করেছে আইউব খান ও জিয়াউর রহমান।' মাঝখানে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা উল্লেখ করেননি। ’৭৩-এ উপজাতীয়রা বঙ্গবন্ধুর কাছে তাদের স্বাধীন স্বকীয়তার স্বীকৃতি চেয়ে প্রত্যাখ্যাত হয়ে বিক্ষুব্ধ হয়।
৫। সিআইএ-র তৎকালীন ষ্টেশন চীফ ফিলিপ চেরীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের পর জিয়াউর রহমান ক্ষমতার কেন্দ্র আসে এবং ভারতের লেজুড়বৃত্তির থেকে বাংলাদেশকে বের করে নিয়ে আসতে উদ্যোগী হয়ে সফলতার দিকে এগোয় তখন ইন্দিরা গান্ধীর ভারত পার্বত্য চট্রগ্রামে শান্তিবাহীনির অশান্তির প্রথম বীজ বপন করে বাংলাদেশকে চাপে রাখার জন্য। এ উপজাতিগোষ্ঠী সীমান্তের দুইদিকেই বসবাস করে এবং তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগও বজায় থাকে। ঐপারের উপজাতীয়দেরকে ব্যাবহার করে এপারের উপজাতীয়দের হাতে অস্ত্র তুলে দেয় ভারতের গোয়েন্দা বাহীনি।

১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালে, পর্বতের রাজা চাপে ও তাপে পাকীদের পক্ষে ছিলো; পাকীরা তাদের কিছু অস্ত্র দিয়ে "আধা রাজাকার" তৈরি করেছিলো। রাজা পাকিস্তানে পালিয়ে যাবার পর, পর্বতের ম্যাঁওপ্যাঁও নেতারা শেখ সাহেবের কাছে যায় ১৯৭১ সালের ভুমিকার জন্য মাফ চাইতে; সাথে সাথে অটোনোমাস এলাকা চায়, শেখ সাহেব না করে দেন; এতে তারা মন খারাপ করেছিলো, তবে বাংগালীদের বিপক্ষে অস্ত্র ধরেনি।

১৯৭১ সালের থেকে শুরু করে, বাংলাদেশের প্রতি, আজ অবধি ভারতের নীতি বদলায়নি। শেখের মৃত্যুর পর, বিশৃংখলার সময়, জিয়ার বাবা, পাকি আইএসআই এর সন্তান, "উলফা' আমাদের পর্বতে ঘাঁটি করে পাকী টাকায়; পাকীদের ছোট ভাই জিয়াকে ভারত এই ব্যাপারের নোটীশ দেয়, ও শান্তি বাহিনীকে অস্ত্র দেয় কিছু উলফা বিরোধী অফিসারেরা।

১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা আরবী ভাষায় কথা বলে?

২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই অক্পটে, আমাদের ব্রাক্ষণবাড়ীয়া একটা রিউমারের জেলা, এই জেলায় প্রতি ঘরে মিনিমাম দুজন করে মিডলইষ্ট, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর প্রবাসী - আর পরিবারের বাদবাকী যারা দেশে আছে তারা সহ প্রবাসীরা ইন্টারনেটকে গসিপনেট বানিয়ে গসিপ করে বেড়ায়। আমার জেলা আমি জানি এই জেলা সম্পর্কে। অন্ধকার গুহামানবে পরিনত হয়ে আছে ব্রাক্ষণবাড়ীয়া জেলার মানুষ জন।

২২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই, সিঙ্গাপুর হচ্ছে উন্নত ঢাকা, আর মালয়েশিয়া হচ্ছে মালয়েশিয়া আপনি কি বুঝতে পারছেন পার্থক্য??? সিঙ্গাপুরের মানুষ জানটা নিয়ে সারা দিন দৌড়ায়! দৌড়ের উপরে থাকে একমুঠো দেশ। আমি পেটের জ্বালায় সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া দৌড়াই আমি জানি সিঙ্গাপুর উন্নত দেশ হওয়া সত্তেও মালয়েশিয়া থেকে পেছনে আছে।

আপনার সাথে আরেকটি উদাহরন দেই ইতালী !!! ইতালী মালয়েশিয়ার কাছে অর্থনৈতিক ও বাসযোগ্য দেশ হিসেবে অনেক অনেক পেছনে। অন্যান্য ইউরোপ যদি বলি তাহলেও জার্মান স্পেন ফ্রান্স সুইজারলেন্ড বেলজিয়াম সহ হাতেগোনা কয়েকটা দেশ বাদে আর কোনো দেশ মালয়েশিয়ার অথনৈতিক অবস্থার ধারে কাছে দাড়াতে পারবে না। বাংলাদেশর আদম মালয়েশিয়া থাকে বলে মালয়েশিয়াকে হেন তেন দেশ ভেবে থাকেন বাংলাদেশের অনেকে। আপনি আশ্চর্য্যে হবেন আমেরিকা থেকে আরামদায়ক দেশ মালয়েশিয়া - এখানে নিগ্রো আর সাদা চামড়ার চোর চামার এসে মাইর পিট করে না।

২৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সংখ্যাটা সারে সাত মিলিয়ন (তথা পচাত্তর লক্ষ ) রুপি হবে , ভুল বসত এটা কোটি লেখা হয়ে গেছে । অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দু:খিত ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


অসুবিধা নেই, ভাবছিলাম ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বেশী রূপী নিয়ে গেলো কিনা।

২৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কাশ্মিরীরা ভারতের সাথে মিলিয়ে চলতে চাইলেও শেখ আর মুফতি পরিবার তা দিতে চাইবে না। তারা সাধারণ কাশ্মিরীদের খেপিয়ে তুলছে, তুলবে। কিন্তু কাশ্মিরীদের বিকল্প কোন ভালো পথও দেখাচ্ছে না।

১১ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কাশ্মীরীরা অলৌকিক কিছুর আশায় আছে

২৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৭

ইসিয়াক বলেছেন:

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি

২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:২১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: প্রবালরক বলেছেন: ৬৪০ খ্রিষ্টাব্দে হযরত আলীর ছেলে হানাফিয়া এখানে আগমন করেছিলেন এবং রানী কাইয়াপুরীকে বিয়ে করেন। তারপর তাঁর হাত ধরে এ অঞ্চলের ক্যানিবালরা মুসলিম ধর্ম গ্রহন করেন।

একে সপক্ষে রেফারেন্স বা তথ্য প্রমান দিতে পারবেন কি ?

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগার প্রবালরক মোটামুটি গাঁজাখোরী গল্প পেতেছেন, মনে হচ্ছে

২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

প্রবালরক বলেছেন: Mohammed Hanifa and Queen Kaiyapuri
The Arab Muslim traders had good contacts with Arakan (Rahambori Island), Burma, Indochina, Indonesia, Malay etc. with their trade and they propagated the religion of Islam in those countries. The arrival of Mohammed Hanif son of Hazarat Ali (R.A) to Arakan is also narrated in a book written in 16th century by Shah Barid Khan named Hanifa O Kaiyapuri.

“In 680 AD after the war of ‘Karbala’ Mohammed Hanofiya with his army arrived at Arab-Shah Para, near Maungdaw in the Northern Arakan, while Kaiyapuri, the queen of Cannibals ruled this hilly deep forest attacking and looting the people of Arakan. Mohammed Hanif attacked the Cannibals and captured the queen. She was converted to Islam and married to him. Her followers embraced Islam en masse. Mohammed Hanif and the queen Kaiyapuri lived in Mayu range. The peaks where they lived were still known as Hanifa Tonki and Kaiyapui Tonki. The wild cannibals were tamed and became civilised. Arakan was no more in danger of them and peace and tranquillity. The followers of Mohammed Hanif and Kaiyapuri were mixed up and lived peacefully.”15 The descendants of these mixed people no doubt formed the original nucleus of the Rohingya Muslims in Arakan.

15- M.A. Taher Ba Tha, The Rohingyas and Kamans (in Burmese), Published by United Rohingya National League, Myitkyina (Burma), 1963, P.6 – 7; Maung Than Lwin, Rakhine Kala or Rohingya, The Mya Wadi Magazine, issue July 1960, PP.72-73; N.M Habibullah, Rohingya Jatir Itihas (History of the Rohingyas), Bangladesh Co-Operative Book Society Ltd., Dhaka, 1995, PP.32-33.

তথ্যটি আমি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করেছিলাম। ১৫৭ পৃষ্ঠার বিশাল লেখা। লিন্ক রাখার কথা তখন মনে হয়নি। তাই লিন্ক দিতে না পারায় দু:খিত। চাইলে আরো ৫০ খানা সূত্রের উল্লেখ করতে পারি। ব্লগ ভারী হয়ে যাবে বলে বিরত থাকছি।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা ব্যতিত আরো বিভিন্ন গোত্রের মুসলমান আছে বার্মায়

২৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৬

প্রবালরক বলেছেন: যাক, প্রসঙ্গ ছিল কাশ্মীর।
‘কোন রাষ্ট্রের জনগোষ্ঠীকে কে শাসন করবে, কিভাবে তা শাসিত হবে, তা নির্ধারণের এখতিয়ার কেবল ওই জনগোষ্ঠীর।’ রুজভেল্টের এই প্রস্তাব রাশিয়াসহ সারা ইউরোপ ভিত্তি হিসেবে মানতে রাজি হওয়াতেই রুজভেল্ট হিটলার ঠেকাতে বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়েছিলেন। সবাইকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য দিয়ে যুদ্ধে জিতিয়েছিলেন।
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধোত্তর যুগে রাজা-রাজড়াদের যুগ, কলোনিয়াল যুগ শেষ হয়ে যায়।
একদিকে কাশ্মীর যে ভারতের অংশ নয় তা পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু ভালভাবেই বুঝতেন। অন্যদিকে হরি সিং ছিল রাজা। জনগনের প্রতিনিধি নয়। তার স্বাক্ষর করা চুক্তি নিয়েও বৈধতার প্রশ্ন থেকে যায়।
কাশ্মীরের রাজা হরি সিং জওহরলাল নেহেরুর সাথে এ্যাকসেশন চুক্তি স্বাক্ষর করেন ২৬ অক্টোবর ১৯৪৭।
নেহেরু কাশ্মীর ইস্যু জাতিসংঘে তোলেন ১লা জানুয়ারী ১৯৪৮।
জাতিসংঘের প্রস্তাবে বলা হয়েছিল – কাশ্মীরের জনগন কাদের দ্বারা কিভাবে শাসিত হবে তা নির্ধারন করার দায়ীত্ব কেবল কাশ্মীরি জনগনের। গনভোটের মাধ্যমে কাশ্মীরী জনগন তা ঠিক করবে।
এ গনভোটটিই কখনো কাশ্মীরে অনুষ্ঠিত হয়নি। অন্য কথায় ভারত বা পাকিস্তান কাশ্মীরে গনভোট করেনি।
মনে রাখা দরকার যে ২০১৮ সালে ভারতের সুপ্রীম কোর্টের এক রায়ে বলা হয়েছিল ৩৭০ ধারা বাতিল করা যাবেনা।
তারপরেও মোদীর গেরুয়া মৌলবাদ ইতিহাস বিকৃত করে, কাশ্মীরকে ভারতভূক্ত করে অখন্ড ও সংখ্যালঘুমুক্ত ভারতের লক্ষ্যে যে উম্মাদনা জাগিয়ে তুলছে তার আঘাত থেকে বাংলাদেশ কি বাঁচতে পারবে?
একারনেই পরিস্থিতির উপর সতর্ক নজর রাখা ও বিচার-বিশ্লেষনের মাধ্যমে গনসচেতনতা তৈরী করা প্রয়োজন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সাল থেকে বাংগালীরা বিশ্বে যোদ্ধা জাতি; ভারত বা অন্য কেহ বাংলাদেশের সাথে পাগলামী করতে চাইবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.