নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের প্রেসিডেন্ট ডেংগু রোগীদের সাহায্য করতে পারেন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:২৫



ডেংগু মোটামুটি গরীবদের রোগ, মশা গরীবদের ঘরে সহজে যাওয়া আসা করতে পারে; দরিদ্র বসতি এলাকাগুলোতে খোলা নালা-নর্দমা, আবর্জনা, গর্ত, ভাংগা রাস্তা, ঘনবসতি, নেটহীন দরজা-জানালা, সবই মশার জন্য বন্ধুত্বপুর্ণ পরিবেশ। ঢাকার হাসপাতালগুলোতে এখন দরিদ্র রোগিরাই বেশী। ডেংগু চলাকালে, ও ডেংগু থেকে সুস্হ হওয়ারপর রোগীকে অনেক ফলমুল, ভালো পানীয়(ডাবের পানি), ও পুষ্টিকর খাবার দিতে হয়। এখন যেসব রোগী হাসপাতালে আছে, তাদেরকে আমাদের প্রেসিডেন্ট ডাব, ফলমুল, সামান্য আইসক্রীম ইত্যাদি পাঠাতে পারেন আগামী ২/৩ মাস; উনাকে নিজের পকেট থেকে ১ পয়সাও খরচ করতে হবে না।

ঢাকাতে এখন মানুষের আর্থিক অবস্হা ভালো, হাজার হাজার মানুষ ডেংগু রোগীদের ও তাদের পরিবারকে সাহায্য করবেন, যদি আমাদের প্রেসিডেন্ট ডাক দেন। তিনি যদি ইউনিভার্সিটি থেকে হাজার খানেক ভলনটিয়ার নেন ও প্রতি হাসপাতালে ৫ জন করে ভলনটিয়ার দেন; যারা মানুষ থেকে ডাব, ফলমুল সংগ্রহ করে, রোগীদের পৌঁছিয়ে দেবে; এতে, দরিদ্র রোগী ও তাদের সাথে অবস্হানকারী পরিবারের লোকদের কষ্ট অনেকটুকু লাঘব হবে।

উনার দরকার, টেলিভিশনগুলোতে গিয়ে, মানুষকে বলা, যাঁরা রোগীদের জন্য ডাব, ফলমুল ও কিছু রেডিমেইড খাবার দিতে চান, তাঁরা যেন উনার অফিসে ফোন করেন। উনার অফিসে ৫০ জন ভলনটিয়ার রাখতে হবে, যারা মানুষের ফোন ধরবেন, ও দাতাদের নিকটবর্তী হাসপাতালে ভলনটিয়ারদের কাছে পাঠাবেন, ও ধন্যবাদ দেবেন। যদি প্রয়োজন মত ফলমুল ও খাবার পেয়ে যান, মানুষকে ধন্যবাদ দিয়ে বলবেন যে, সেদিন আর পানীয় বা খাবারের দরকার নেই।

অসুস্হদের মাঝে অনেক শিশু আছে, মানুষ যদি শিশুদের জন্য কোন খেলনা দিতে চান, সুন্দর কোন জামা কাপড় দিতে চান, সেটাও নেয়া যেতে পারে; এতে শিশুদের মন ভালো হবে, ওরা তাড়াতাড়ি সেরে উঠবে, ও হাসপাতালে অবস্হানের কষ্টটুকু লাঘব হবে। এটা যদি উনি করেন, উনি নিজেই বড় হবেন, ও সবাইকে বড় করতে পারবেন উনার সাথে।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ফেসিডেন সাব ফ্রাইবেট বিশ্ববিদ্যালায়ের সমাবতন অনুষ্ঠানে হাসি তামাশা করেন ছাত্র ছাত্রী ছত্রাক সবাই হাসে। ইনি এর বাইরে আর কি কাজকাম করেন আল্লাহ মাবুদ জানেন !!!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাসাহাসিটা আমিও ভালোবাসি; তবে, উনার উচিত, ছাত্রছাত্রীদের চাকুরী দিয়ে হাসানো।

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অপ্রসঙ্গতে চলে যাচ্ছি: ভাবতে পারেন বাংলাদেশে এমবিএ কার ছেলে মেয়ে ক্রেডিট কার্ড বিক্রির নামে ব্যাংকে চাকুরী করে যাদের বেতন ৮,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা !!!

ডেঙ্গু রোগে এখন আল্লাহর উপর ভরসা করা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই। যা ঘটার ঘটে গেছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ঠিক জানি না বিবিএ, এমবিএ'রা কাদের ছেলেমেয়; তবে, এসব ছেলেমেয়ে পড়ালেখা ফাঁকি দেয়ার জন্য এসব সাবজেক্টে পড়ছে, কিংবা এরা পড়ালেখায় ভালো ছিলো না কোনদিন।

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের চাকুরী ও বেতন নিয়ে আলাদা পোষ্টে কথা বলি, আমি দুঃখিত অপ্রাসঙ্গিক কথা এই পোষ্টে নিয়ে এসেছি।

ডেঙ্গু সমস্যায় মনে হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ নমরুদের বংশধর আর মশা জিহাদ করে মানুষ হত্যা করছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকার মানুষ ময়লা ও আবর্জনা পরিস্কার করে না; ময়লা মানুষ

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ডেঙ্গু অক্রান্তদেরকে প্রেসিডেন্টের উদ্যোগে ভলানটিয়ার দিয়া এই গরমে দিনে ডাবের পানি দিয়ে সেবা শুস্রসা করতে পারলে তো ভালই হয়, উত্তম প্রস্তাব । তবে প্রেসিডেন্টকে ডাবের দিকেও একটু খেয়াল দিতে হবে যে । এডিস মসা যেমন মানুষের জীবন শেষ করে দিচ্ছে তেমনি এডিস মশার চেয়ে ছোট এলিওফাইড নামক এক প্রকার সাদা মাকড়ের আক্রমণে গ্রামাঞ্চলে নারিকেল উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে। অতীতে আমাদের দেশে নারিকেলে এ রকম সমস্যা দেখা যায়নি। এ সম্পর্কে সংস্লি কোষ্নোটদের কোন ধারণা না থাকায় আক্রমণের প্রাথমিক পর্যায়ে মাকড় অনাবিষ্কৃত থেকে যায়। কৃষকের ধারনা ছিল মোবাইল ফোনের টাওয়ারের কারণে নারিকেলে এমনটি হচ্ছে। মাসকয়েক আগে ঢাকায় ৮০ হতে ১০০ টাকায় ডাব কিনতে গিয়ে দোকানদারকে ঢাবের দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে তার কাছ হতেও শুনা যায় মোবাইল এর কারনেই নাকি দেশে ডাবের ফলন কমে যাচ্ছে । মোবাইল ফোন অপারেটরগন অবশ্য একে গুজব বলেছেন । যাহোক, সংস্লিষ্টদের অজ্ঞতার কারণে এ সমস্যা সমাধানের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। মূল সমস্যা ক্ষতিয়ে না দেখে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এ সমস্যাকে গুজব বলে অবহেলা করায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষক। এসব মাকড়ের ঝাঁক কচি নারিকেলের বোঁটার কাছে বৃতির নিচে বসে নারিকেলের গা থেকে রস চুষে খায়। রস চুষে নেয়ার সময় নারিকেলের যে ক্ষত হয় পরবর্তিতে তা ফাটা বাদামি দাগে পরিণত হয়। পরে সেকেন্ডারি ইনফেকশনের মাধ্যমে আরও বেশি সমস্যায় আক্রান্ত হয়। বাতাস, কীটপতঙ্গ ও পাখির মাধ্যমে মাকড় এক গাছ থেকে অন্য গাছে ছড়ায়। বর্তমানে এটি বেশ উল্লেখযোগ্য সমস্যা হিসেবে পরিগণিত। তাছাড়া কচি অবস্থায় ফল ঝরে যায়, খোসা শক্ত ও ছোট হয়ে যায়। একটি গাছ থেকে বছরে ১০০ থেকে ১৫০টি নারিকেল পাওয়া গেলেও মাকড় আক্রান্ত গাছ থেকে কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনাই থাকে না। এমতাবস্থায় রোগীদেরকে ডাব খাওয়াতে হলে প্রেসিডেন্টকে এ বিষয়টির দিকেও যে যথাযথ গুরুত্ব দিতে হবে । ধন্যবাদ ভাল একটি বিষয়ের অবতারনা করার জন্য ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভয়ানক ব্যাপার!
আমাদের ময়মনসিংহ ইউনিভার্সিটির গ্রেজুয়েটরা মালয়েশিয়া গিয়ে ঈদ করতে ব্যস্ত।
নাকিকেল গাছের মালিকেরা নিশ্চয় এসব বুঝার কথা নয়; তদুপরি, গাছের উপর কি হচ্ছে, কেহ জানার কথা নয়।

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:২৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমাদের প্রেসিডেন্ট ডাব, ফলমুল, সামান্য আইসক্রীম ইত্যাদি পাঠাতে পারেন
আগামী ২/৩ মাস; উনাকে নিজের পকেট থেকে ১ পয়সাও খরচ করতে হবে না।

............................................................................................................
তালগাছের গোড়া কেটে পানি ঢালার কোন অর্থ নাই । সংশ্লিষ্ট অনেক দপ্তর আছে , যারা
সময়ের সঠিক কাজটি করলে এমন অবস্হার উদ্ভব ঘটেনা ।আমাদের সামাজিক সমস্যাগুলি
চিহ্নিত সুতরাং সঠিক কাজটি কে করবে তাকে দ্বায়িত্ব প্রদান ও ঠিকমত মনিটরিং করাটা
আমাদের অতি আবশ্যক ।
..............................................................................................................
আমাদের সচেতনা ও দ্বায়িত্বজ্ঞান আনয়নের মূল কাজটি কে কখন করবে সেটাই মূখ্য বিষয় ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রেসিডেন্টের চাকুরীও নিজের কট্রোলে নেই

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৪৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমাদের শীর্ষ নেতারা একটাই কাজ করতে পারেন এখন | দু হাত তুলে সৃষ্টিকর্তার কাছে মুনাজাত করা | এতে কাজ হতেও পারে - দোয়া কবুল হলে ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত, ঠান্ডা সহ চরম প্রতিকূল আবহাওয়া এসে মশককুলকে ধ্বংস করে ফেলবে | যে দেশে বেড়া ধান খেয়ে ফেলে সেই দেশে এই একটিমাত্র উপায় বাকি আছে এখন ডেঙ্গু থেকে পরিত্রান পাওয়ার |

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগে বৃষ্টি না'হলে, গ্রামের মানুষ ধানের মাঠের মাঝখানে খতম পড়তেন; এখন সেটা আর নেই।

জাতির এই সময়ে, প্রেসিডেন্ট সাহেব সামান্য হাত বাড়ালে মানুষের মাঝে আশার সন্চার হতো।

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫

ইসিয়াক বলেছেন: অদ্ভুত এক আঁধার চারিদিকে , মুক্তির কোন পথ খোলা নেই। কি হতে চলেছে সামনে কে জানে ?

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ নতুন করে কিছু ভাবছেন না, আমরা একই অবস্হানে আছি দীর্ঘ সময় ধরে।

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশে অনেক মানুষেরই কোন কাজ নেই। আবার অনেক মানুষই কোনো কাজ করতে চাইছে না। কিছু মানুষ আছে তারা কেবল বেতন চায় । আবার কিছু মানুষ আছে তারা কাজ চায় না। বেতন চায়।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেশীরভাগ মানুষ কাজের জন্য কৃতিত্ব পাচ্ছেন না, এবং সরকারের লোকেরা কাজ না করে জাতীর কাছে উদাহরণ হয়ে গেছে।

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ডেংগু শুধু গরীবদের রোগ না। সব শ্রেনী পেশার মানূষেরই হচ্ছে। বরং দরিদ্রলোকদের ডেংগু কম হচ্ছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এবার ধনীদের বেশী হচ্ছে, তাদের বাড়ীর ছাদের বাগানের কারণে

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ঈদের আগে রাশেদ খান মেনন সাহেব আমাদের এলাকায় ফ্রি ডেংগু পরীক্ষা করিয়েছেন। স্কুলে মাঠে অসংখ্য লোক ফ্রি রক্ত পরীক্ষা করে নিয়েছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডেংগু ইনফেসকশান হলে, জ্বর থেকে মুক্তি পাবার কি কোন উপায় আছে?
ইনফেকশান সম্পর্কে জানার পর, সরকার একটা ধারণা পেতে পারে, যদি সরকার চায়।

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: গতকাল ইদ উপলক্ষে সুরভিদের বাসায় গিয়েছিলাম মিরপুর।
সেখানে স্থানীয় এক লোক, নিজের টাকায় পুরো এলাকায় মশার ওষুধ দিচ্ছেন দিনে ছয় বার করে। উনি সামনে নির্বাচনে দাঁড়াবেন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রয়োজনের বেশী ঔষধ দিলে, লাংগস ক্যনসার ও ব্লাড ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা আছে

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো কথা।

তবে আমাদের নেতারা শরীরের ডেঙ্গুতে পরাস্ত না হলেও মনের ডেঙ্গুতে আক্রান্ত। তাই ভালো উদ্যোগ, কথা, কাজে তাদের 'শক সিনড্রোম'র ভয় থেকেই যায়। সে ভয়েই উনারা জনগণ থেকে আলোকবর্ষ দূরে অবস্থান করেন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি সবচেয়ে বড় পদে আছেন, তেমন কোন এক্টিভিটিজ নেই

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাই, আপনার প্রস্তাব কিন্তু আমার মনে ধরেছে।
শুধু মহামান্য প্রেসিডেন্ট কেন?
চাইলে, অনেকেই স্বেচ্ছায় মানুষের সেবায় অনেক কিছু করতে পারে।

ভালো থকবেন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন দেশে থাকলে, আমি নিজেই করতাম, প্রেসিডেন্ট সাহেবকে ভলনটিয়ার হওয়ার প্রস্তাব দিতাম, উনি ফোন ধরতেন, আনন্দ পেতেন

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি এই ধরণের ভলনটিয়ার যোগাড় করে, মানুষকে সাহায্য করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো ভাবনা। তবে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের দিয়ে এসব কাজ হবেনা। তিনারা এসব পরামর্শ নিতেও আগ্রহী নন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি জানি, উনাদের মাথায় এসব আসবে না কোনদিনও।

১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৫৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: প্রেসিডেন্টের চাকুরীও নিজের কট্রোলে নেই
....................................................................
বাস্তবতা কত % ইতিহাস তা নির্ধারন করবে ।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডা: বদরুদ্দোজা, ড: ইয়াজুদ্দিন, বিচারপতি সায়েম, বেগম জিয়ার কি একটা রাজাকার প্রেসিডেন্ট ছিলো, বিশ্বাস নাকি অবিশ্বাস, এদের অবস্হা দেখেছিলেন?

১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:২১

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: হাহাহা... এখন আর মিস্টার বিন-এর সিরিজ দেখার প্রয়োজন হয় না। উনার বিভিন্ন বক্তব্যেই সেই স্বাদ পাওয়া যায়।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যার যতটুকু দক্ষতা! কিন্তু সবচেয়ে বড় যায়গা দখল করে বসে আছেন।

১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে প্রেসিডেন্টের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর পদক্ষেপ নিলে প্রেসিডেন্ট তার পদ নিয়ে ঝুঁকিতে পড়ে যাবেন।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারে যা ঘটছে, একা শেখ হাসিনা করছেন, বাকীরা পেনশনে আছে।

১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: বর্তমানে ওনার ভূমিকাটা এরকম, যার বাড়িতে আগুন লেগেছে সে কিনা বাগানে বসে বাঁশি বাজায়।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যা কিছু ঘটছে, উনারা ইহাকে স্বাভাবিকভাবেই নিচ্ছেন। উনি কিভাবে সুস্হ আছেন, সেটা উনার বোধগম্য নয়

২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: প্রেসিডেন্ট সাহেবের অতো সময় নাই। উনি নিজের শরীর নিয়েই ব্যস্ত। ৩ মাস পর পর হয় ইংল্যান্ড অথবা সিঙ্গাপুর যান নিজের চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রের টাকায়। মাঝে হাসিনা ধমক দেওয়ায় আসা যাওয়া বন্ধ ছিলো। এখন হাসিনা নিজেই রাষ্ট্রের টাকায় চিকিৎসায় ঘন ঘন বাইরে যাচ্ছেন। প্রেসিডেন্টকে এখন আর পায় কে ? উনিও এখন আবার আসা যাওয়া শুরু করেছেন।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাস্হ্য সচেতন মানুষ, মাউন্ট এলিজাবেথে একটা রুম নিয়ে ঠাকলে ভালো হতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.