নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯ লাখ বাংগালীর আসাম ত্যাগের কথা আসছে কেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২



কথাটা আসছে কারণ, তাঁরা মুসলমান। আসলে, আরো ২১ লাখ বাংগালীর নামও বাদ-পড়াদের লিষ্টে আছে, যাঁরা নিজকে আসামের বাসিন্দা বলে প্রমাণ করতে পারেননি; কিন্তু তাঁরা বাংগালী হলেও তাঁরা হিন্দু; তাঁরা ওখানে থাকতে পারবেন। এখন দেখুন, সঠিক সময়ে, সঠিক ধর্ম কতটুকু দরকারী বস্তু। আবার ভেবে দেখুন, মানুষের বাসস্হানের অধিকার কি ধর্মের উপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত? ধর্ম কিভাবে মানুষকে এতটুকু অন্ধ করলো যে, মানুষকে শুধু মাত্র ধর্মের কারণে, তার কষ্টার্জিত সম্পত্তি, বাড়ীঘর, জন্মস্হান সব ফেলে রিফিউজী হতে হবে?

ঠিক আছে, ধর্মই যদি আসামে বসবাসের মাপকাঠি হয়ে থাকে,তা'হলে সঠিক ও সত্য ধর্মের লোকেরাই থাকুক; ভুল ধর্মের লোকদের বাদ দেয়া হোক। কোনটা সঠিক ধর্ম, ইসলাম, নাকি সনাতন হিন্দু ধর্ম? সেটা কি বিজেপি ঠিক করবেন, নাকি বাংলাদেশের মুসলমানরা ঠিক করে দেবেন ? আদালতই ঠিক করুক, কোন ধর্মটা সঠিক; আদালত যেটাকে সঠিক বলবে, সেই ধর্মের লোকেরা আসামে থাকবে; আন্দাজে ধরে নেয়ার থেকে আইনীভাবে উহা নির্ধারণ করা হোক!

ধর্মীয় দিক থেকে ভাবতে হলে, সত্য ধর্মের চেয়ে, ভুল ধর্মের লোকদের অধিকার কম হওয়া হবে লজিক্যাল; আসামীরা কিসের ভিত্তিতে বলছে যে, সনাতন ধর্মের লোকেরাই সেখানে থাকবে? তাদেরকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে, সনাতন ধর্মই সত্য, অন্যেরা ভুল!

ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা বলছে, দেশ চালনায় ও নাগরিক অধিকারের মাঝে ধর্মের কোন ভুমিকা থাকতে পারবে না; ধর্মের জন্য কাউকে কোনভাবে বন্চিত করা যাবে না।

বাংলাদেশের মানুষ এখন রোহিংগাদের নিয়ে কঠিন অবস্হায় আছেন, তাঁরা অনুভব করতে পারছেন যে, ধর্মীয় কারণে কতটুকু নির্যাতিত হতে পারেন মানব সম্প্রদায়। এখন আসমাের ১৯ লাখও বাংলাদেশের মানুষকে চিন্তিত করছেন; আশাকরি, এবার আরো ভাবার সময় পাবেন। তবে, এটা সঠিক যে, সত্য ধর্মের লোকদের সব ব্যাপারে বেশী অধিকার থাকা দরকার, ভুল ধর্মের লোকেরা কেন বেশী অধিকার ভোগ করবে?

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০১

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,




ধর্মের নামে কাউকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা একধরনের "জাহেলিয়ত" কাজ। মানুষের বাসস্থানের অধিকার কিছুতেই ধর্মের উপর নির্ভরশীল হওয়া উচিৎ নয়।

আপনার যুক্তি ভালো লেগেছে। আদালতই ঠিক করুক কারা কোথায় থাকবেন, থাকা উচিৎ!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ, সেখানকার কেহ বলতে পারবে না যে, এই দেশে শুধু সনাতনী লোকেরা থাকতে পারবে, আদালতে বিজেপি হেরে যাবে। একই নিয়ম ইরান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের জন্য প্রয়োজ্য।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৩

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আদালতে যেতে হবে কোন ধর্ম সত্য এইটা বের করার জন্য? ব্যাপারটা আমার মাথার উপর দিয়ে গেল।
আসলেই কি কেউ বলতে পারবে কোন বিশ্বাস, কোন ধর্ম সত্য?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি হয়তো শুয়ে আছেন, দাঁড়িয়ে পড়ুন।

লজিক্যালী, সব ধর্ম সত্য হতে পারে না; যে ধর্ম সত্য হবে, তাদের অধিকার ভুল ধর্মের লোকদের চেয়ে বেশী হওয়া উচিত; আদালত নির্ণয় করুক কোন ধর্ম সত্য

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: যে ধর্মের আদালত সে ধর্মই তাদের দৃষ্টিতে সঠিক। সবচেয়ে বড় কথা হলো, মানুষের জন্য আজকাল মানুষ নেই। ওরা হয়ে গেছে ধর্ম, দেশ ও গোত্রের। সব সমস্যার মূল হলো এখানেই। সব কিছুর আগে মানুষকে হতে হবে শুধু মানুষের জন্য, ধর্ম বা গোত্রের জন্য নয়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুরুতে মানুষ নিশ্চয় শুধু মানুষ ছিলেন; তারপর, ধর্ম তাঁদেরকে ধর্মীয় মানুষ বানায়েছে, ধর্ম অনুসারে তাদের অধিকার; মানুষ আবার যদি শুধু মানুষ হয়ে যান, জীবন সহজ হবে, মনে হয়।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আসামের যে অংশের ১৯ লক্ষ বাঙালিদের নাগরিকত্ব বাতিলের কথা হচ্ছে তারা মূলত করিমগঞ্জ, হাইললা কান্দি আর কাছাড়া জেলায় বাস করে। আমার বাড়ি থেকে এ তিনটি জেলার বোর্ডের দেখা যায়; কাছাড়া আর করিমগঞ্জ হাঁটা দূরত্বে। ৪৭ এর দেশ বিভাগের আগে আমাদের পারিবারিক ব্যবসা করিমগঞ্জে ছিল। পরে পানির দামে দাদা তা বিক্রি করে দেন। এখনো ঐ জেলাগুলোতে আমাদের অনেক আত্মীয় আছেন; নিয়মিত যোগাযোগ হয়। আমার আপন ফুফুতো ভাই করিমগঞ্জ জেলা কংগ্রেসের সভাপতি। এসব বিষয় নিয়ে উনার সাথে নিয়মিত কথা হয়।

উনার কথামতে, এই তিনটি জেলায় বেশ কিছু এলাকা আছে যেখানে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বাঙালিরা বসবাস করেন। স্থানীয়রা তাদেরকে রিফিউজি বলে। এসব লোকজনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা হয়। এতে হিন্দু মুসলিম বাছ বিচার নেই। কেউ কেউ আবার মূলস্রোতের সাথে মিশে গেছে। '৪৭ এর আগে থেকে আমাদের এলাকার হিন্দুরা দলবেঁধে ভারতে এই অঞ্চলে যাওয়া শুরু করে যা '৭১ পর্যন্ত চলে। তখন কিছু কিছু মুসলিমও ভারতে বসতি স্থাপন করেন। তবে তা খুব নগন্য। আবার বাবরি মসজিদ নিয়ে আন্দোলন শুরু হওয়ার পরে আমাদের উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের হিন্দুরা ভয়ে জায়গা সম্পত্তি বিক্রি করে ভারতে যাওয়া শুরু করেন। এখন তো এসব গ্রাম প্রায় হিন্দু শুণ্য। মুসলিমরা সম্পত্তি কিনে বসবাস করছে পুরো গ্রামজুড়ে।

'৪৭ এর আগ পর্যন্ত আমাদের এলাকা তথা জকিগঞ্জ-লামা করিমগঞ্জের জমিদার ছিলেন বাবু গুরুসদয় দত্ত। দেশভাগ হলে তাদের সাথে এলাকার প্রভাবশালী হিন্দু পরিবারগুলোও দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান। উল্লেখ্য যে, এই পরিবারের সদস্য ডক্টর ত্রিগুণা সেন পরবর্তী সময়ে কলকাতা পৌরসভার চেয়ারম্যান এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভিসি ছিলেন। পরে '৬৫ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের পেট্রোলিয়াম মিনিস্টার এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনিই দুই দেশের সরকারি বিষয়গুলো সমন্বয় করতেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পেছনে উনার অবদান অসীম।

এবার আসি মূল কথায়। এইসব রিফিউজি স্টেটাস পাওয়া বাঙালিদের স্থানীয় মুসলিম-হিন্দু কেউ সাপোর্ট করে না। যদিও প্রকাশ্যে তা স্বীকার করে না। মূল আসামীয়রা এ বিষয়ে তেমন তৎপর নয়। তারা নতুন পুরাতন হিন্দু-মুসলিম সবাইকে অপছন্দ করে। তবে, এদের বিষয়ে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হবে তাদের সুপ্রিমকোর্টের রায়ে। তবে এদেরকে রোহিঙ্গাদের মতো কখনো পুশ করা হবে না। এটা বিজিপির ভোটের রাজনীতি; যতদিন সম্ভব এই খেলা চালিয়ে যাবে শাসক দল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ঐতিহাসিক ও চলমান তথ্য দিয়েছেন, ভালো হলো! ভারতের সুপ্রীম কোর্ট ধর্মকে গণনা করবে না; তারা আসামের রাজ্য সভার আইন ব্যাখ্যা করবেন; আসামের নীতি অনুসারে যাঁরা বাদ পড়বেন, তাদেরকে অন্য রাজ্যে যেতে হতে পারে; তবে, সেই সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

তবে, ধর্ম দিয়ে কিছু নির্ধারণ করলে, উহা সঠিক ধর্মের লোকদের পক্ষে যাওয়া সঠিক হবে।

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

রাকু হাসান বলেছেন:

খালি চোখে ধর্মই আসামে বসবাসের মাপকাঠি মনে হচ্ছে।কংগ্রেস থাকাকালে ভারত তাদের ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক চেতনা ধরে রেখেছিল। বিজেপী সেই সব চেতনা ধ্বংস করে দিচ্ছে বলে মনে হয় । ভালো হয়েছে আপনি ফিরছেন । লক্ষ্য করলাম আপনি কিছু পরিবর্তন এনেছেন। চেষ্টা করছেন । অন্য ব্লগারদের কাছে শিক্ষণীয় বটে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাঝে মাঝে ভুল টুল হয়ে যায়, এডমিনরা ধরে বসেন; এগুলো ব্লগিং'এর অংশ!

আমাদেরকে বিশ্বের সাথে মিল রেখে চলতে হবে, নতুন ভাবনা, নতুন চিন্তাকে গ্রহন করতে হবে।

বিজেপি মুসলমানদের তাড়ানোর ভুল স্বপ্ন দেখছে, ভারতের সুপ্রীমকোর্ট অন্যায়ের বিপক্ষে দাঁড়াবে।

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: "ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা বলছে, দেশ চালনায় ও নাগরিক অধিকারের মাঝে ধর্মের কোন ভুমিকা থাকতে পারবে না; ধর্মের জন্য কাউকে কোনভাবে বন্চিত করা যাবে না।" - উন্নত দেশ, সভ্য মানুষ, সভ্য চিন্তা।

ভারতের বর্তমান বিজেপি রাজনীতি ধর্মভিত্তিক; ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষও এটা খুব গিলছে।

সমস্যা ভারতের আদালতে সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতের আদালতে যখন যাবে, উহা "ধর্ম নিরপেক্ষতার" আওতায় চলে যাবে। ভালো হতো সত্য ধর্মের পক্ষে গেলে।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের নিজের সমস্যা অনেক। ভারতের আভ্যন্তরীন বিষয় থেকে দুরে থাকাই আমাদের জন্য বাঞ্ছনীয়। তারা আসামে আইফেল টাওয়ার করুক না রোড রোলার চালাবে যা ইচ্ছা তা করুক।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা জে: জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়া, শেখ হাসিনা, মোল্লা শফি নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম; কেহ কি ভেবেছিলো যে, এতগুলো রোহিংগা ঘাঁড়ে পড়বে?

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মানুষ অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলো, এখন আসামে বসবাসকারী বাঙ্গালী মুসলমান হিন্দুদের বেলায় বেশী আবেগ দেখালে যা হবার তা হবে। সহজ অংক ২্+২ = ৪ তাই ভারতের বিষয় ভারত দেখুক, ভারত আমাদের হিন্দি চ্যানেল দিয়েছে আমরা বরং হিন্দি চ্যানেল দেখি “সাস বাহু আ্ওর ঘার জামাই”

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি এবং আপনি হয়তো উহাকে ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয় ধরে নিয়ে চুপ করে থাকতে পারবো! কিন্তু এতে সমস্যা দুরীভুত হবে না; ২/৪ কটী বাংগালী আছে, যারা মনে করেছে হিন্দুরা এই দেশের ভালো নাগরিক নয়, মুসলমানেরাই ভালো নাগরিক।

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





ভারত হতে সব মুসলিম টাইন্না বাংলাদেশে আনবেন তারা - এটিও সহজ অংক। দেশে প্রশাসণের ঘুম হারাম, চা সিগারেট খেয়ে খেয়ে তারা তাদের হাইপারটেনশন বাড়াচ্ছে আর শিল্পী সমাজ টাকা লুটে নিচ্ছে। কোথায় সুদুর চীনে কোন ব্যাক্তির সাথে কি হয়েছে বাংলাদেশে জাগো জাগো আওয়াজ পাওয়া গেছে সেই সুদুর চীনের মুসলিম পিরিতিতে বাংলাদেশে জেগে উঠেছে দ্রোহের মেঘনার চর। আমরা নিজেরা নিজেদের দেশে রোহিঙ্গা হয়ে যাবো এভাবে ভিন দেশের মুসলিম বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে থাকে যদি - ভেবে দেখুন।
ফিলিস্তিনের মুসলিম বড় কস্টে আছে তাদের জন্য বাংলাদেশে বাড়ী ঘরের ব্যাবস্থা করুন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




বাংলাদেশের মানুষ আধুনিক সায়েন্স ও টেকনিলোজী শিখতে পারছে না, ধর্মটা শিখতে পারছে সহজে।

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৪

বলেছেন: নিজ দেশের মানুষকে তাড়িয়ে দেওয়া কতটা ভয়াবহ !!

পৃথিবী জুড়ে এসব নৈরাজ্য বাড়বে নাকি কমবে??

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



নৈরাজ্য কমে আসছে; এশিয়া ও আফ্রিকায় কিছু সময় লাগবে, এদের হৃদয়ে দয়া মায়া নেই।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৪৬

ইসিয়াক বলেছেন: কিছু মানুষ রাজনৈতিক দৌড়ে টিকে থাকার জন্য ধর্মের অপব্যবহার করে আসছে। নিজেদের স্বার্থে ধর্মীয বিভেদ সৃষ্টি করছে এবং নিজেরা লাভবান হচ্ছে। আর সবচেয়ে আশ্চর্য বহু মানুষ এই টোপে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে ।
কেউ কেউ ভিটেমাটি ছেড়ে উদ্বস্তু হচ্ছে ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম এমন একটা তত্ব, যা বিভেদই করে শুধু; কারণ, এক ধর্ম অন্য ধর্মকে অসত্য বলে সোাজাসুজিভাবে।

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধর্ম এইসব আজগুবি জিনিস মানুষের বানানো। এই সব দিয়ে যারা নাগরিক অধিকার বিবেচনা করে তারা গর্দভ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম এমন যুগের মানুষেরা সৃষ্টি করেছিলেন, যারা আজকের মানুষের কাছে শিশুর সমান বুদ্ধিমান।

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কোন ধর্ম ই প্রামাণ করতে পারবে না যে উহাই সঠিক।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজকে ধর্ম নিজেই নিজের ভারে ডুবে যাচ্ছে।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ব্রিটিশ আমলের গণভোটের রায়ে করিমগঞ্জ, কাছার, বারাক এই রকম আরো কিছু জায়গা নাকি পূর্ব বাংলার অন্তর্ভুক্ত হতে চেয়েছিল। সেই জায়গাগুলি বাংলাদেশকে ফিরিয়ে দিতে দাবি জানাতে হবে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আবার বৃটিশাকে নিয়ে আসতে হবে, তাদের হাতে সেসব এলাকার শাসন ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে ভোট করতে হবে।

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আমার নানা নানী আসামে ব্যবসা করতেন। যদি তাদের পৈত্রিক বাড়ি বিক্রমপুর। কিন্তু ব্যবসার কারনে আসামে বাড়ি ঘর করে ছিলেন। কিন্তু বাড়ি ঘর ব্যবসা ফেলে তাদের চলে আসতে হয়েছিল। তখন আমার মায়ের বয়স এক বছর। সেই ব্যবসা যদি আমাদের থাকতো, তাহলে আজ আমাদের টাকা পয়সার কোন অভাব থাকতো না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে, আজ অবধি উপমহাদেশের লোকেরা যত দু:খ কষ্ট পেয়েছে, সেটা তাদের নিজেদের দুর্বুদ্ধির কারণে।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কোনো মামা নেই। শুধু এক খালা আছেন। উনি আজও আসামের কথা বলেন। আসামে উনার বন্ধুদের কথা বলেন। আজ খালা মৃত্যুর খুব কাছে। তার একটাই চাওয়া আমার জন্মস্থানে যেতে চাই। আমার বন্ধুদের দেখতে চাই।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের বয়স বাড়লে অভিজ্ঞতা বাড়ে, তখন তাঁরা তাঁদের পরম বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে চান।

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: ভারত স্বাধীনতা লাভ করার পর হতে ভারত এবং ভারতের জনগনের জন্যে সবচেয়ে ভাল সরকার হলো কংগ্রেস।কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় থাকে ভারত তখন শান্ত থাকে ।১২০/৩০ কোটি মানুষের দেশ ভারতকে অশান্ত করার জন্য বেশি মানুষের দরকার পড়ে না, বিজেপির শ খানে নেতায় যথেষ্ট ।ভারতের শান্তি ভারতের জনগণে হাতে । ইন্দিরা গান্ধী পর্যন্ত দেশ শান্ত ছিল, সুন্দর ছিল। এরপর রাজীব গান্ধীর সময় এলোমেলো দেখা দিলেও ওনাকে সময় দেয়নি তামিল টাইগারেরা। পরে কোন গান্ধী আর হাল ধরতে পারল না, হয়ত তারই পরিণতি আজকের এই ভারত।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পন্ডিত নেহেরু ও উনার কন্যা ইন্দিরা গান্ধী বিশালভাবে বিচক্ষণ ছিলেন; হিন্দু ধর্মের বর্ণপ্রথা এখনো লোপ পায়নি; কংগ্রেস উহাকে যতটুকু কমিয়ে এনেছিলো, মোদী উহাকে আবার আগের স্হানে নিয়ে গেছে; এখন থেকে নীচু বর্ণের হিন্দুরা ও মুসলমানেরা এগুতে পারবে না কিছু সময়ের জন্য

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পশ্চিমবঙ্গের লিস্টের পর বোঝা যাবে, এই অবৈধদের নিয়ে কী করবে ভারত সরকার। মমতার দল লিস্ট করার বিপক্ষে। বোঝা যাচ্ছে, তেনারা 'দীর্ঘদিন অবস্থান করা বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বাঙালীদের' ভারতীয়ই ভাবতে চান। ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব একটা সুবিধার যাচ্ছে না। এসব লিস্ট, ফিস্ট আই ওয়াশ কিনা কে জানে...

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মৌদী ১ম বার যেই কয়টি অর্থনৈতিক মেগা প্ল্যানের কথা বলছিলো, সেগুলো আশানুরুপ ফল দেয়নি; একই সাথে সম্পদ আটকা পড়েছে ধনীদের হাতে; অলিখিত মন্দাভাব তৈরি হয়েছে; সে দলকে অকাজে লাগায়ে দিয়েছে।

১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

অক্পটে বলেছেন: ধর্ম নিরপেক্ষতা বিশ্লেষণ করা যত সহজ, সত্য ধর্ম বিশ্লেষণ করা ততো কঠিন। সব মানুষই মনে করে তাদের নিজের ধর্মটা সত্য। হিন্দু বিচারক যদি মনে করে বসেন যে সনাতন ধর্মই চিরসত্য তাহলে ত তিনি বিজেপি মনোভাবাপন্নই হবেন।

বিজেপির সাথে তাল মিলিয়ে আদালতই হুকুম তামিল করার নির্দেশ দিয়েছেন এনআরসি করার জন্য। ধর্মনিরপেক্ষ দেশে এমন একটি প্রস্তাব করার প্রাক্কালেই আদালতের উচিত ছিল ভবিষ্যতের সম্ভাব্য অসন্তোস এরাতে এই বিষয়ে বিজেপিকে নিরুৎসাহিত করা। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষ দেশের আদালত এমনটা করেন নি। এখন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলছেন, ২ কোটি বাংলাদেশি মুসলিম অনুপ্রবেশকারী ভারতে ঢুকেছে। বিজেপি বলছে, হিন্দুদের নাগরিকত্ব দেব। তাড়াব মুসলিম ও রোহিঙ্গাদের।

কিন্তু কথা হচ্ছে ধর্মনিরপেক্ষ দেশের আদালত কি সঠিক পদক্ষেপ নিবে বলে আপনার মনে হয়? আর সত্য ধর্ম বলে কি কোন ধর্ম আছে? ইসলাম র্ধ্ম খুবই নবীন ধর্ম পুরনো ধর্ম হলো সনাতন ধর্ম। পৃথিবীর আদিতে হিন্দু ধর্ম ছিল। তবে পুরনো আর নুতন হলেই কি সত্য নির্ধারিত হয়? হয়না। গোজা মিল দিলে সব কিছুই হয়।

সকল ধর্মই মানুষের তৈরী। মেড বাই মেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে সত্য ধর্ম হচ্ছেম সনাতন ধর্ম, ইহা মন্দির থেকে সুপ্রীমকোর্ট অবধি।

যাক, ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত; ফলে, লিষ্টের বাহিরে "হিন্দুরা" থাকার অধিকার পেলে, মুসলমানেরাও পাবে, এটাই ঘটবে।

২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে, আজ অবধি উপমহাদেশের লোকেরা যত দু:খ কষ্ট পেয়েছে, সেটা তাদের নিজেদের দুর্বুদ্ধির কারণে।

কিভাবে??
সে সময়কার রাজনীতিবিদদের ভুল স্বিদ্দান্তের কারনে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবশ্যই ওরা কম দক্ষতা নিয়ে দেশ চালায়েছে, ওরা ১৯৪৭ সালের ইউরোপীয় অর্থনীতি, শিক্ষানীতি ও ফাইন্যান্স অনুসরণ করেনি

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মানুষের বয়স বাড়লে অভিজ্ঞতা বাড়ে, তখন তাঁরা তাঁদের পরম বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে চান।

এখন খালা আসাম যেতে চান। অথচ তার ছেলে মেয়েরা তাকে আসাম পাঠাতে চান না। ছেলে মেয়ের ধারনা আসাম গেলেই তার মার শেষ ইচ্ছা পূর্ণ হবে এবং তিনি মরে যাবেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বলা কঠিন, আসাম নিশ্চয় উনার শৈশবের আসাম নেই; কেহ কি জানেন, কে কোথায় গেছে, উনি কাকে খুঁজে পাবেন?

আমার সাথীদের অনেকেই মৃত্যুবরণ করেছেন।

২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভারত এখন হিন্দু রাষ্ট্র। বিজেপি পর পর দুই দফায় ক্ষমতায় আসার পর আরএসএস-এর ভাবাদর্শ বাস্তবায়নের পথ খুলে গেছে। শুধু মুসলমান নয়, অন্য ধর্মের মানুষদেরও ভারতে বসবাস করা কঠিন হয়ে যাবে। তবে এমন কট্টর হিন্দুত্ববাদী মনোভাব ভারতের অখণ্ডতার প্রতি হুমকি হয়ে দেখা দিতে পারে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবচেয়ে ঝারাপ সময় যাবে ২০ কোটী মুসলমানের ও ২৫ কোটী নীচুবর্ণের হিন্দুদের।

২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
অবশ্যই ওরা কম দক্ষতা নিয়ে দেশ চালায়েছে, ওরা ১৯৪৭ সালের ইউরোপীয় অর্থনীতি, শিক্ষানীতি ও ফাইন্যান্স অনুসরণ করেনি

আপনি যে অকপটে সত্য কথা গুলো বলেন, এটা আমার খুব ভালো লাগে।

এখন যারা দেশ চালাচ্ছে তারা কেমন??

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতের মুল অর্থনীতি ও ব্যবসা বাণিজ্য চালায় ব্যুরোক্রেটরা; তারা ভারতীয় পদ্ধতিতে খুবই দক্ষ; তবে, তারা ধর্মীয়দের পছন্দ করবেন; এতে করে, নীচু বর্ণের হিন্দুরা ও মুসলমানদের থেকে কেহ সহজে ব্যুরোক্রেসীতে প্রবেশ করতে পারবে না। ভারতে কিছুটা উন্নয়ন-হতাশা ছড়িয়ে পড়ছে; ধন-সম্পদ আটকা পড়ছে, মনে হয়; ব্যাংকে টাকা পড়ে আছে।

২৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
বলা কঠিন, আসাম নিশ্চয় উনার শৈশবের আসাম নেই; কেহ কি জানেন, কে কোথায় গেছে, উনি কাকে খুঁজে পাবেন?
আমার সাথীদের অনেকেই মৃত্যুবরণ করেছেন

আসাম বদলে গেছে। এবং তারা বন্ধুবান্ধবেরা কে কোথায় আছে তার কোনো ঠিকানা নেই। খালা আবেগ থেকেই বলেন, আমি চিনবো। এবং বন্ধুদেরও খুঁজে পাবো।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকায় কি উনি হাঁপিয়ে উঠেছেন?

২৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এখন মানুষের মধ্যে মানবতার চেয়ে ধর্ম ই বেশী কাজ করে। তাই মানুষ ভালো মন্দ বিবেচনা করতে পারে না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তান ও বাংলাদেেশে পড়ালেখার মান নীচু হওয়াতে, এরা বিশ্বেের সাথে তাল মিলাতে পারছে না; আরবের ভেঁড়া ও উটের রাখাল, বেদুইনদের কিসব রীতিনীতিকে অনুরসরণ করার চেষ্টা করছে।

ভারতের সম্পদ বিলিওনিয়ারদের হাতে আটকা পড়ায়, নীচু শ্রেণী লক্ষ্মীর কৃপা মাগছে।

২৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৮

গরল বলেছেন: ধর্মই যত অধর্মের মূল।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজতন্ত্রের সাময়ে ধর্ম ছিলো রাজার ক্ষমতাকে খর্ব করার মতো তত্ব; এখন মানুষ অনেক ইন্টেলিজেন্ট সমাধান বের করেছেন।

২৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আসামের মধ্যে সিলেট একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলা ছিল যা হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রদেশের মধ্যে ছিল। সিলেটের লোকজন সিলেটি বা বাংলায় কথা বলত যেখানে এই প্রদেশের বাকি লোকজন আসামি ভাষায় কথা বলত। সিলেট, আসাম-এর সাথে থাকবে এবং নতুন দেশ ভারতের সাথে যুক্ত হবে নাকি পূর্ব বঙ্গ-এর সাথে যুক্ত হয়ে নতুন দেশ পাকিস্তানে যোগ দেবে এই নিয়ে ১৯৪৭ সিলেটে অনুষ্ঠিত হয় একটি গণভোট |

গণভোটে সিলেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দেয়। এর ফলে সিলেট আসাম থেকে আলাদা হয়ে পাকিস্তানভুক্ত হয়। তবে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দিলেও র‍্যাডক্লিফ রোয়েদাদে সিলেটের করিমগঞ্জের কিছু থানা ও আশেপাশের অধিকাংশ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা ভারতের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

পাকিস্তানের সিলেট অংশে ও ভারতের করিমগঞ্জ সহ বোরাক উপত্যকায় একই ভাষাভাষী লোকদের বসবাস ও আত্মীয়তার কারণে দেশভাগের পরও সীমান্তের এপার ওপারে যাতায়াত অব্যাহত ছিল বলে জানা যায় |

যে ভারতীয় জনগণ জীবিকার জন্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে গিয়ে আত্মীকৃত হয়ে যাচ্ছে, সেই ভারতীয়রাই ধর্মীয় উন্মাদনার অজুহাতে তাদের দেশের একটি অংশে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের বের করে দিয়ে নিজেদের চরম হিপোক্রেসিরই স্বরূপ প্রকাশ করে চলছে |

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতীয়রা সারা বিশ্বে ছড়ায়ে গেছে; আবার নিজদেশ থেকে লোক বের করার কথা বলছে, বিপদে পড়বে।

২৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: শুধু ধর্ম দিয়ে পেট ভরবে না, নতুন চাকুরী তৈরি না করতে পারলে মোদীর গদিও বেশীদিন থাকবে না তবে বাংলাদেশ পাকিস্থানকেও ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র ঘোষণা করা হোক। নিজেরা ইসলামিক দেশ হিসাবে গর্ববোধ করবেন আর পাশের দেশ হিন্দু দেশ হলে অসুবিধা? দ্বিজাতি তত্ত্বই যত নষ্টের গোঁড়া।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা ও পাকীরা চায় যে, ভারত ধর্ম নিরপেক্ষ হোক, আর নিজেরা ধমীয় হোক; মগজ কম থাকলে যা ঘটে আর কি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.