নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসরায়েলী ভোট, নাতানিয়ানাহু পরাজিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৬



***আপডেট: ৯৫% ভোট গণনা হয়ে গেছে। ( সেপ্টেম্বর ১৯)

লিকুদ দল পেয়েছে: ৩১ সীট
নীল-সাদা দল পেয়েছে: ৩৩ সীট
বাকী দলগুলো: সর্বাধিক ৫৭ সীট পেতে পারে।

ইসরায়েলের পার্লামেন্ট (নেসেট) ভোট হয়ে গেছে গতকাল, এখন গণনা চলছে, বুধবার ফলাফল পাওয়া যাবে; এবার ভোটে বর্তমান প্রাইম মিনিষ্টার, নাতানিয়ানাহুর দল ও তার কোয়ালিশন সরকার গঠনের সুযোগ না পাবার সম্ভাবনা বাড়ছে! এক্সিট-পোল অনুসারে, বিপক্ষ দল, নীল-সাদা দল ও তাদের কোয়ালিশন সরকার গঠনের সুযোগ পেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পার্লেমেন্টে সীটের সংখ্যা ১২০ টি, সরকার গঠন করতে ৬১ সীটের দরকার।

বর্তমান বিশ্বে, ইসরায়েলের ইলেকশান সবচেয়ে বেশী গণতান্ত্রিক ও সায়েন্টিফিক: ভোট হয় দলের পক্ষে, মানুষ দলকে ভোট দেয়; এবার ২৮টি দল ভোটে অংশ নিয়েছে; মোট সংগৃহিত ভোটের শতকরা ভোট প্রাপ্তির অনুপাত অনুসারে সীট দেয়া হয় দলকে; দল ভোটের আগে, ক্যান্ডিডেটদের একটি তালিকা ইলেকশান কমিশনকে দেয়; কোন দল শতকরা ৩ ভাগ ভোট না পেলে, তাদের দলের কেহ এমপি হতে পারবে না।

এবার বিপক্ষ দলের নেতা হচ্ছে বেনি গানস, তিনি একজন অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল; উনার ভালোই সাপোর্ট ছিলো; কিন্তু "ধর্ম নিরপেক্ষ" সরকার গঠনের ঘোষণা দেয়ার পর, সমর্থন কিছুটা কমেছে; তবে, মুসলিম আরবদের সমর্থন পাবার সম্ভাবনা আছে, যদি আরবেরা কোন সীট পেয়ে থাকে।

নাতানিয়ানাহু বিজয়ের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে; সে এবার প্রাইম মিনিষ্টার না হতে পারলে, তার বিপক্ষ অনেক আগে আনা মামলার বিচার শুরু হবে; সে বিজয়ের জন্য, নতুন করে জর্দান ভেলী, গোলান উপত্যকা ও ওয়েষ্ট বেংকের বেশ কিছু অংশ দখল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে; উহা খুব একটা কাজ করেছে বলে মনে হয় না।

নাতানিয়ানাহু সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পসহ মিলে ২-রাষ্ট্র সমাধানের বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছে; এই ব্যাপারে সে আমেরিকান ইহুদীদের সমর্থন পেয়েছে; কিন্তু স্হানীয় ইহুদীরা ইহাকে বিপদজনক পদক্ষেপ মনে করছে।

গত এপ্রিলেও ভোট হয়েছিলো, এবং নাতানিয়ানাহুর দল জয়ী হয়েছিলো, কিন্তু কোয়ালিশন মিলেও ৬১ সীট পায়নি; সরকার গঠন সম্ভব হয়নি; তাই, আবার ভোট হলো। এবারের ভোটের পর, অবস্হা বুঝে প্রেসিডেন্ট বেনি গানস, কিংবা নাতানিয়ানাহুকে ৬ সপ্তাহের সময় দেবেন; যদি ১ম প্রচেষ্টায় সরকার গঠন সম্ভব না হয়, অন্যদল সরকার গঠনের জন্য ২৮ দিন সময় পাবেন; এরপরও যদি সরকার গঠন সম্ভব না হয়, আবার ভোট হবে। তবে, প্রেসিডেন্ট বড় ২টি দলকে কোয়ালিশন করতে অনুরোধ করতে পারেন।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩১

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: যারাই সরকার গঠন করুক, ফিলিস্তিনের কোন লাভ নেই। ফিলিস্তিনের লাভ ক্ষতি সব আমেরিকার নিকট।চাবি আমেরিকার সিন্ধুকে রাখা আছে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরবেরা ১৯৪৮ সালের ১৫ই মে যুদ্ধ করে ফিলিস্তিন হারায়েছে; এখন ফিলিস্তিন হবে, ওরা অস্ত্র রেখে দিলে।

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তিনটি দুর্নীতির মামলা রয়েছে।

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনিদের বিপক্ষে তথা ইসরায়েলের পক্ষে ভোট দিয়ে নেতানিয়াহুর ধন্যবাদ পেলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব ৭১ বছর ফিলিস্তিনের পক্ষে ছিলো, আর কতদিন?

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন অবস্থা !! শুধু একজনের স্বার্থে অন্যায় কিছু হওয়া অনুচিৎ। দোষী ব্যক্তি সাজা হওয়া উচিৎ —সে যেই হোক ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, ভোটে কেহ পরিস্কারভাবে জয়ী হয়নি নাতিনিয়াহু প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা নেই; নাতিনিয়াহুর বিরুদ্ধে আনাীত ঘুষের মামলা শুরু হবে শীঘ্রই।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ কি কখনো ইসরায়েল ভ্রমণ করতে পারবে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকার নিজেই পাসপোর্টে সীল মেরে বন্ধ করে রেখেছে; তবে, বেশীরভাগ মানুষ ভিসা পাবে না।

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পোষ্ট টি রাখুন সাময়িক থেকে পূর্ণবহাল করুন। ইসরায়েল পৃথিবীর শক্তিশালী কোনো দেশের বাহু হিসেবে কাজ করছে, ইসরায়েল সংক্রন্ত পোষ্ট ব্লগে যা আছে সব ধর্মীয় গুণকির্তন। এটি ভিন্ন বিষয়।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্ট টিকে "সাময়িক" করেছিলাম, কারণ একই সময়ে আমার আরো ১টি পোষ্ট সামনের পাতায় ছিলো। ব্লগ শ্লো ছিলো।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইসরায়েলের পার্লামেন্টে যেই ক্ষমতায় আসুক ফিলিস্তিনের কোনো পরিবর্তন হবে না।
- এরা বেকুব না বর্বর সেটাই এখন বড় প্রশ্ন?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাতিনিয়াহু ২-রাষ্ট্র সমাধান থেকে সরে যাচ্ছিলো; সৌদী, জর্ডান, আরব আমিরাত চাচ্ছে না যে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র হোক। ফিলিস্তিনীরা ( হামাস ও পিএলও) যেভাবে এগুচ্ছে, এতে ফিলিস্তিন দেশ হবে না।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া এই দুইটি দেশের পাসপোর্টেই ছাপার অক্ষরে লেখা আছে, ইসরায়েল ব্যতীত বিশ্বের সব দেশে ভ্রমণ করা যাবে। ইসরাইলের সাথে বাংলাদেশের সমস্যাটা কবে থেকে শুরু?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসরায়েলের সাথে বাংলাদেশের কোন সমস্যা হয়নি; পাকীপন্হি ব্যুরোক্রেটরা এই নিয়ম চালু করেছিলো; শেখ সাহেব ও পরের কমবুদ্ধিমানরা ইহাকে অপসারণ করেনি।

ইসরায়েল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিলো প্রথম ৫ দেশের মাঝে এক দেশ হিসেবে।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার এই তথ্যটি জানা ছিল না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার ও প্রশাসন লেভেলে, বাংগালীরা যে ভিক্ষুক, এটা একটা ঐতিহসিক প্রমাণ

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তবে আমি যদি প্রাইম মিনিস্টার হতাম আমি অবশ্যই ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতাম। কারণ , তারা অনেক উন্নত জাতি। তাদের কাছ থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।

কিন্তু আফসোস । জীবনে আমি একটা মেম্বার ও হতে পারব না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসরায়েল যাওয়ার পথ বন্ধ করেছে আরবদের ভিক্ষা পাবার জন্য; আরব থেকে ভিক্ষা পায়, ইসরায়েল থেকে বিদ্যা পেতে পারতো

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

সোহানাজোহা বলেছেন: আমরা ভিক্ষা করতে পছন্দ করি, জাতীয় পেশা বলতে পারেন। বিদ্যা প্রয়োজন নেই তাই ইসরায়েলেরে সাথে সম্পর্ক করতে দেশ, দেশের জনগণ ও সরকার ইচ্ছুক না। ইসরায়েল বাংলাদেশের কবে কিভাবে শত্রু হয়েছে তা কোনো বই পুস্তক ইতিহাসে পেলাম না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা বাংগালীদের শত্রু হয়ে গেছে আমাদের নবীর (স: )'এর মদীনা গমনের পরপরই

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২০

জগতারন বলেছেন:


লেখক বলেছেনঃ
ইসরায়েলের সাথে বাংলাদেশের কোন সমস্যা হয়নি; পাকীপন্হি ব্যুরোক্রেটরা এই নিয়ম চালু করেছিলো; শেখ সাহেব ও পরের কমবুদ্ধিমানরা ইহাকে অপসারণ করেনি।

ইসরায়েল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিলো প্রথম ৫ দেশের মাঝে এক দেশ হিসেবে।

লেখক ও সকলের জানার জন্যঃ
তখন বাংলাদেশ ইসরায়েল-এর সে স্বীকৃতি ফিরায়ে দিয়েছিল; বাংলাদেশ তা গ্রহন করে নি। কিন্তু তখনও সাদ্দামের ইরাক বাদে আর কোনও আরব দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় নি।
কী সুন্দর তাই না ?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, ইয়েমেন প্রমাণ করেছে যে, আরবদের মগজ ছোট।

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অতি সংক্ষেপে ইজরায়েলের নির্বাচন ফলাফল পর্যালোচনা সুন্দর হয়েছে ।
ইজরাইলের নির্বাচন ফলাফলের বিষয়ে খেয়াল রাখছিলাম আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম গুলিতে ।
নাতানিয়াহুর পরাজয়ে সেখানকার সরকার গঠনের বিষয়ে পরিস্কার কোন ধারনা পাওয়া যাচ্ছিল না ।
তবে নাতানিয়াহু বলেছে একটি স্ট্রংগার জায়ানিস্টিক সরকার হতে যাচ্ছে দেশে । এছাড়া নির্বাচনে
পরাজয়ের কারণে সেলভেশন হিসাবে সে তাকিয়ে আছে ট্রাম্পের আচরন ও ইরাণের ভুমিকার দিকে ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এবারও 'ডেডলকের' সৃষ্টি হয়েছে; দেশের প্রেসিডেন্ট হয়তো, ২ প্রতিযোগী দল ( লিকুদ ও নীল-সাদাকে) সর্বদলীয় কোয়ালিশন করতে বলবে; না হয়, ৩য় বার ইলেকশানে যেতে হবে; সেটা ইসরায়েলের জন্য ভালো হবে না।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রায় একই সময়ে জাতীয় নির্বাচন হল তিউনিসিয়ায়।
স্বৈরশাসক জয়নুল আবদীন বিন আলীর বিদায়ের পর অন্যান্ন আরব দেশের মত মৌলবাদি বা একনায়কের খপ্পর থেকে বেচে যাওয়া তিউনিসিয়া নিয়ে আমার আগ্রহ বরাবরই ছিল।
বাংলাদেশী কোন পত্রিকায় তিউনিসিয়ার কোন খবরই দেখি না। বিবিসি ইংলিশ পেজে কিছু পেলাম।

২০১৪ নির্বাচনে পশ্চিমা সেক্যুলার ধারণাকে ভিত্তি করে সুশীল সমাজকে নিয়ে সাইদ এসেবসি গড়ে তোলেন 'নিদা তুনিস'। আরব বসন্তের পর কর্মদক্ষতা দিয়ে নিদা তুনিসকে স্থানীয় ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচন জিতিয়ে দেশটিকে মৌলবাদি খপ্পর থেকে বাচিয়ে দিয়েছিল।

গত বছরের স্থানীয় নির্বাচনে অবস্য স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৩৩, ইসলামপন্থি আধা-মৌলবাদি আন্নাহদা ২৯ আর এসেবসি সেকুলার নিদা তুনিস ২৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল।

কিন্তু বেচারা সাইদ এসেবসি মারা যাওয়াতে একটু আগাম নির্বাচন হচ্ছে।
নির্বাচনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ২৬ জন, যার মধ্যে দু’জন নারীও ছিলেন। মূল প্রতিদ্বন্দীদের মধ্যে ছিলেন

১। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব নাবিল করৌই।
২। ইসলামপন্থী আন্নাহাদা দলের প্রধান ও প্রাক্তন স্পিকার আবদুল ফাত্তাহ মুরো
৩। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ শাহেদ।

কিন্তু নির্বাচনের ফলাফলে সবাইকে অবাক করে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থি কায়েস সাইদ 18.4% ভোটে প্রথম হন। উনি একজন ল প্রফেসর।
২য় হন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব নাবিল করোই (সদ্য জেল থেকে বের হওয়া)।

যেহেতু এরা কেউই ৫০% ভোট পান নি। ফ্রান্স মিশরের মত এই দুজনের ভেতরেই আবার ভোট হবে। অক্টোবরে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


তিউনিসিয়া অবশেষে আলোর পথ খুঁজে পেয়েছে; তরুণরা দেশ গড়ার কাজে লেগে গেছে।

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীর সব দেশে যাবার সুযোগ থাকা উচিত।
বাংলাদেশের কোন মানুষ চাইলেও ইসরাইল যেতে পারবে না। যদি যায় তার কপালে শনি/খারাপী আছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



অদক্ষ লোকেরা দেশ চালাচ্ছে

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর আলোচনা। ধন্যবাদ।
ইসরায়েলীরা তাদের স্ব স্ব পেশায় সব সময় নিখুঁত হতে চেষ্টা করে বলে আমার মনে হয়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা সবকিছু আধুনিকভাবে করছে, ভেবেচিন্তে করছে।

১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান বিশ্বে ক্ষুদ্র ব্যবসাই সবচেয়ে বেশী মানুষের জন্য চাকুরী সৃষ্টি করে; বড় বড় কর্পরেশনগুলো এক পর্যায়ে আর নতুন চাকুরীর সৃষ্টি করতে পারে না; বড় কর্পোরেশনগুলো প্রায়ই প্রতিযোগীতার সন্মুখীন হয়, এবং পাবলিক কোম্পানীতে পরিণত হয়; তখন তারা চাইলেও ব্যবসা হঠাৎ করে বাড়তে, বা বদলাতে পারে না।

১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:
এই মাসের ১৭ তারিখে ইসরায়েলের পার্লামেন্টের ভোট হয়েছে; ভোটের রেজাল্ট 'ডেডলক'এর সৃষ্টি করেছে; প্রাইম মিনিষ্টার নেতানিয়াহুর ধর্মীয় দল, লিকুদ ও সেই পক্ষের সব কোয়ালিশন মিলে পেয়েছে ৫৫ সীট; আর, অন্য বড়দল, নীল-সাদা দল ও তাদের কোয়ালিশন পেয়েছে ৫৬ সীট; সরকার গঠনে দরকার ৬১ সীট। এই মহুর্তে আরেকটি দলের কাছে আছে ৯ সীট; সেই দলের নেতা হচ্ছে, জেনারেল এভিগধর লিবারম্যান, দলের নাম, ইজরায়েল বেইতেইনু পার্টি; ইনি যেই কোয়ালিশনে যাবেন, সেই কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে পারবেন।

এই বছর এটি ছিল ইসরায়েলের ২য় ভোট, গত ভোট হয়েছিলো এপ্রিল মাসে; উহাতে ডেডলক হওয়ায় সরকার গঠন সম্ভব হয়নি; সেই কারণে ২য় ভোট হলো, ফলাফল একই।

নীল-সাদা দলের সাথে জেনারেল লিবারম্যানের একদিক থেকে মিল আছে, ২ জনেই "ধর্মনিরপেক্ষ"; আবার, জেনারেল লিবারম্যান বর্তমান প্রাইম মিনিষ্টার, নেতানিয়াহুর ডিফেন্স মিনিষ্টার ছিলো; কিন্তু ২০১৮ সালে নেতানিয়াহুর সাথে 'হামাস' নিয়ে বিতর্ক লেগে লিবারম্যান রিজাইন করে; লিবাফরম্যান মনে করে যে, হামাস'কে ফিলিস্তিন থেকে বের করে দিতে হবে; না'হয় ফিলিস্তিনে শান্তি আসবে না। আসলে, এদিক থেকে লিবারম্যান সঠিক; কিন্তু নেতানিয়াহু এট বড় যুদ্ধে জড়াতে চাহেনি।

নেতানিয়াহু বড় ২ দল মিলে সরকার গঠন করতে চেয়েছিলো; তাতে, ২ দলে মিলে ৬৫ সীট ছিলো, সাথে থাকতো কোয়ালিশনের ছোট দলগুলো; এতে নীল-সাদা দল আগ্রহ দেখায়নি; সাদা-নীল দল চাচ্ছে, নেতানিয়াহু সরকারের বাহিরে থাকুক, তাতে উহার ঘুষের বিচার শুরু হবে। এদিকে, লিবারম্যান চাচ্ছে, বড় ২ দল ও তার দল মিলে সরকার গঠন করা হোক।

যাক, দেশের প্রেসিডেন্ট এখন পরিস্হিতি দেখছেন; তিনি যেই দলের সমর্থক বেশী আছে মনে করেন, সেই দলকে সরকার গঠনের জন্য ৬ সপ্তাহ সময় দেবেন। ৬ সপ্তাহের মাঝে যদি সরকার গঠন করতে না পারেন, ২য় কোয়ালিশন সরকার গঠন করার জন্য ২৮ দিন সময় পাবে। এরপর সরকার গঠন না হলে, ৩য় বার ইলেকশান হবে; তবে, দেশকে সেই দিকে নিবে না দলগুলো, হয়তো।

১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:
https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1667325.bdnews

লেবাননে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আব্দুল মোতালেব সরকার শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, যাচাই-বাছাইয়ের পর আবু সামা নামের ওই বাংলাদেশিকে তার জেলা মৌলভীবাজারে ফিরতে ‘ভ্রাভেল ডকুমেন্ট’ দিয়েছেন তারা। দূতাবাসের পক্ষ থেকে তাকে একটি বিমান টিকেটও দেওয়া হয়েছে।

“টিকেট নিতে আজকে উনি এসেছিলেন। রোববার বিকালে দেশের উদ্দেশে লেবানন ছাড়বেন তিনি।”

রাষ্ট্রদূত গত মাসে ‘বিশেষ ব্যবস্থায়’ বাংলাদেশিদের দেশে ফেরার সুযোগ দেওয়ার উদ্যোগ নিলে দূতাবাসে যোগাযোগ করেন সামা। আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বরে দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় এই সুযোগ পাবেন সেখানকার অবৈধ বাংলাদেশিরা।

রাষ্ট্রদূত জানান, ফিলিস্তিন যুদ্ধের জন্য আশির দশকে প্রথম দেশ ছাড়েন আবু সামা। ছয় বা সাত বছর পর দেশে ফেরেন তিনি। এরপর আবার এসে আর কখনও দেশে যাননি।

এক ফেইসবুক পোস্টে রাষ্ট্রদূত লিখেছেন, তিনি ওই ব্যক্তির অনুভূতি বুঝতে চেয়েছিলেন।

“তিনি শুধু আমার দিকে তাকিয়ে ছিলেন। কিছু বলতে পারছিলেন না।”

আবু সামার আট সন্তান, তাদের পাঁচজন মেয়ে।

“তিনি বলেছেন, এখন তাদের কাউকে কাউকে চেনেন তিনি। তার সব সন্তানই বিবাহিত। দুই বছর পর তার বয়স ৭০ বছর হবে বলে জানিয়েছেন সামা।”

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.