![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
কালোটাকা হলো, দেশের উৎপাদনমুখী সেক্টর ও বাজার থেকে সরানো মুদ্রা; কালোটাকা অসৎ মালিকের হাতে পড়ে স্হবির কোন সেক্টরে প্রবেশ করে, কিংবা ক্যাশ হিসেবে সিন্ধুকে আটকা পড়ে, অথবা বিদেশে পাচার হয়ে যায়; ফলে, জিডিপি ও বাজেটের অনুপাতে উৎপাদনে বিনিয়োগ হয় না দেশে। বাংলাদেশের জীবনযাত্রার মান হিসেবে, বাজেট ও জিডিপি কোনটাই একেবারে ছোট নয়; কিন্তু বছরের শেষে সমান অনুপাতে চাকুরীর সৃষ্টি হচ্ছে না; কারণ, জিডিপি ও বাজেট থেকে একটা বড় অংকের টাকা সাদা থেকে কালোতে পরিণত হচ্ছে। আমাদের জিডিপিতে রিয়েলষ্টেইট, রেমিট্যানন্স ও গার্মেন্ট-এক্সপোর্ট বড় অবদান রাখছে, জিডিপি বাড়ছে; কিন্তু এসব সেক্টরে কালকে লাখ লাখ বেকারকে চাকুরী দিতে পারবে না হঠাৎ করে; কারণ, এই বাজারগুলো অনেকটা থিতু।
নতুন চাকুরী সৃষ্টির জন্য অনেকগুলো ফ্যাক্টরের মাঝে, সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হচ্ছে মুলধন; সেই মুলধনের একাংশ যদি কালো টাকায় পরিণত হয়, নতুন চাকুরীর সৃষ্টি হবে না। কালো টাকার মালিকেরা কখনো উৎপাদনে বিনয়োগ করে না আইনের ভয়ে, ও হারানোর ভয়ে; যারা কালো টাকা আয় করে, তারা উৎপাদনের থেকে নীচু হারে রিটার্নেও বিশ্বাস করে না। সবচেয়ে বড় কারণ হলো, যারা কালো টাকার মালিক হয়, এরা সাধারণত সৃজনশীলতাহীন নীচু ভাবনার মানুষ; এদের বিনিয়োগ দক্ষতা থাকার কথা নয়।
সাম্প্রতিক সময়ের ক্যাসিনো ব্যবসা ও তাদের কাষ্টমারের মনোভাব বিশ্লেষণ করে দেখুন: এরা ক্যাসিনো থেকে যেই রিটার্ণ পায়, উৎপাদন থেকে সমপরিমাণ রিটার্ণ পেতে হলে, তাদেরকে আলাদীনের প্রদীপ বানানোর কারখানা খুলতে হবে। অন্যদিক দেখুন, এরা জাতির মাঝে সবচেয়ে সেরা দুষ্ট লোকজন; এদের জীবনযাত্রা, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন সবই সমস্যাপুর্ণ; এমন কি এদের অনেকেই অকালে প্রাণ হারাবার কথা; ফলে, দেশ, দেশপ্রেম, সমাজ, জাতি, মানুষ ইত্যাদির ভাবনা এদের মাঝে থাকার কথা নয়; কিন্তু এরা বিশাল পরিমাণ কালো টাকার মালিক, টাকাগুলোকে এই ধরণের কাজে লাগিয়ে রাখবে, যা আসলে পুরো জাতির খারাপ করতে পারে, বা কমপক্ষে জাতিকে হতাশার মাঝে নিমজ্জিত করার জন্য যথেষ্ঠ।
বর্তমান বিশ্বে চাকুরী সৃষ্টির বড় উৎস হচ্ছে ছোট ব্যবসা; আমেরিকার মেগা কর্পোরেশনের চেয়ে ছোট ব্যবসায় অনেক অনেক বেশী মানুষ চাকুরী করেন, একই অবস্হা জার্মানীতে। কিন্ত বাংলাদেশে বর্তমান অবস্হায়, মানুষ শুধুমাত্র চাঁদাবাজ ও প্রশাসনের ঘুষের ভয়ে ছোট ব্যবসার কাছেও যেতে পারছে না। মানুষ নিজেদের সন্চয়, পারিবারিক সন্চয় থেকে কোনভাবেই ছোট ব্যবসায় যেতে পারছে না; ছোট ব্যবসায় যেতে হলে কমপক্ষে প্রশাসনে ও দলে পরিবারের কেহ থাকতে হবে। আবার, যারা প্রশাসনে ও দলে আছে, তাদের লোকজন না জেনেশুনেই ব্যবসার মালিক হয়ে যাচ্ছে, ফলাফল ভালো নয়; এরা কৌশলে ও চাপ প্রয়োগ করে অন্যদেরকে ব্যবসা থেকে দুরে রাখে। কালো টাকার মালিকেরা শুধু যে, উৎপাদনে বিনিয়োগ করে না শুধু তাই নয়, এদের অনেকেই প্রশাসনে ও দলের লোক হওয়ায়, এদের ভয়েই ছোট ব্যবসায় যেতে পারছে না লাখ লাখ মানুষ; এভাবেই, কালো টাকা বিপুলভাবে বেকারত্বের সৃষ্টি করছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তারা ব্যবসা খোলে না, তারা ক্যাসিনো, বার, টপলেস বার খোলে, জমি ও বিল্ডিং কিনে; মেয়র খোকা কোন ব্যবসা খুলেছিলো? মেয়ের খোকার দলে ৪০ জন কমিশনার ছিলো, ওরা ব্যবসা খুলেছিলো?
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: টিভি চ্যানেল, পত্রিকাসহ নানান ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে কালো টাকা দিয়ে। সেখানে বহু যুবক কাজ করে সংসার চালাচ্ছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদের লোকজন আছে দলে ও প্রশাসনে; কিন্তু প্রশাসনের লোকেরা, হাসপাতালের মালিকেরা, জমি দখলকারীরা, বসুন্ধরা কোনদিনও উৎপাদনমুখী কিছু করবে না।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধরুন অসৎ উপায়ে আমি এক বা দুই কোটি টাকা করে ফেলেছি। অথবা ৫০ লাখ।
সেই টাকা কিন্তু আমি ব্যাংকে জমিয়ে রাখবো না। সেই টাকা দিয়ে আমি ব্যবসা করবো। আর ব্যবসা আমি একা করতে পারবো না। তাই আমার প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজন বুঝে আমি অনেকে চাকরী দিব। তারা আমার প্রতিষ্ঠানে কাজ করবে। যারা কাজ করবে তারা এটা কখনও জানতে চাইবে না আমি ব্যবসা করার জন্য টাকা কোথায় পেলাম। হে হে
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার থিওরী ঠিক আছে, কালকে ঢাকায় একটা বাস, বা ট্রাক নামাতে চেষ্টা করেন, তখন বুঝতে পারবেন; কালকে গিয়ে একটা ছোটখাট গার্মেন্টস করার চেষ্টা করেন, তখন টের পাবেন।
হয়তো কাঁচা বাজারে তরকারী বিক্রয় করতে পারবেন; উহা উৎপাদনমুখী নয়।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তারা ব্যবসা খোলে না, তারা ক্যাসিনো, বার, টপলেস বার খোলে, জমি ও বিল্ডিং কিনে; মেয়র খোকা কোন ব্যবসা খুলেছিলো? মেয়ের খোকার দলে ৪০ জন কমিশনার ছিলো, ওরা ব্যবসা খুলেছিলো?
বহু কালো টাকার মালিক অসংখ্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেছে। এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অসংখ্য লোক চাকরি করছে। এরকম কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম ইছা করেই লিখলাম না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
খোঁজ নিয়ে দেখেন, ওদের লোক আছে দলে, প্রশাসনে, বা সে নিজেই মাফিয়া, মাস্তান।
আপনার মতো সাধরণ মানুষ তো কালো টাকা আয় করেন না; কোনভাবে করলে জেলে চলে যাবেন।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ওদের লোকজন আছে দলে ও প্রশাসনে; কিন্তু প্রশাসনের লোকেরা, হাসপাতালের মালিকেরা, জমি দখলকারীরা, বসুন্ধরা কোনদিনও উৎপাদনমুখী কিছু করবে না ।
বসুন্ধরা প্রতিষ্ঠানে হাজার হাজার লোক কাজ করে। ওদের ফ্যাক্টরীতে অসংখ্য মানুষ কাজ করে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বসুন্ধরার হাতে যে পরিমাণ টাকা, সেই তুলনায় কাজের লোকের সংখ্যা খুবই সামান্য, একেবারেই নগন্য
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনার থিওরী ঠিক আছে, কালকে ঢাকায় একটা বাস, বা ট্রাক নামাতে চেষ্টা করেন, তখন বুঝতে পারবেন; কালকে গিয়ে একটা ছোটখাট গার্মেন্টস করার চেষ্টা করেন, তখন টের পাবেন।
হয়তো কাঁচা বাজারে তরকারী বিক্রয় করতে পারবেন; উহা উৎপাদনমুখী নয়।
আপনি ভালো করেই জানেন, বুঝেন আমি পরিবহন ব্যবসা করতে পারবো না। আমি খুবই নরম মনের মানুষ।
আমার কাছে যদি ৫০ লাখ কালো টাকা থাকে তাহলে আমি নিশ্চয়ই সবজি বেচবো না।
তবে একটা প্রকাশনি দেবার ইচ্ছা আছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রকাশনী ইত্যাদি হচ্ছে, ইন্টেলেকচ্যুয়েল প্রপারটি নিয়ে কাজ কারবার; ইহা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই; ইহা এমন যায়গা যেখানে কালো টাকার সম্ভাবনা কম।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
খোঁজ নিয়ে দেখেন, ওদের লোক আছে দলে, প্রশাসনে, বা সে নিজেই মাফিয়া, মাস্তান।
আপনার মতো সাধরণ মানুষ তো কালো টাকা আয় করেন না; কোনভাবে করলে জেলে চলে যাবেন।
দুই হাত ভর্তি টাকা থাকলে নানান রকম বুদ্ধি মাথায় অটোমেটিক চলে আসবে। প্রয়োজনে টাকা দিয়ে লোক রাখবো, যেন জেলে যেতে না হয়। ক্যাসিনোর লোকজন গাধা। আমি টাকা এমন ভাবে সিস্টেম করবো কেউ বুঝবে না। ধরা খাবো না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
দু'হাত ভর্তি সাদা টাকা ছিলো এ,কে খান সাহেবের, উনাকে আইয়ুব খানও ভয় করতো।
দু'হাত ভরে যাদের কালো টাকা আছে, তাদের বউ ও ছেলেমেয়ে থাকে আমেরিকায়, ওরা বাংলাদেশে অন্য মেয়ের সাথে ঘুমায়, আর বউকে টেলোফোন করে রুটিন মাফিক
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
বসুন্ধরার হাতে যে পরিমাণ টাকা, সেই তুলনায় কাজের লোকের সংখ্যা খুবই সামান্য, একেবারেই নগন্য
বসুন্ধরা বলেন, ওরিয়ন বলেন ওদের কোম্পানীতে বহু লোক কাজ করে। ওরিয়ন গ্রুপ কিছু দিনের মধ্যে একটা ইংরেজি দৈনিক বের করবে।
বসুন্ধরা বা ওরিয়ন অথবা এদের মতো নানান প্রতিষ্ঠান যদি কলকারখানা না করতো এত এত লোক কোথায় চাকরি করতো?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরিয়নে কালো থাকা তেমন থাকার কথা নয়; ওরা সরকার থেকে বেশী লাভ করে।
বসুন্ধরা অনেক সরকারী জমি দখল করেছে প্রশাসনের লোকদের সাহায্য, এবং মানুষ থেকে কম দামে জমি নিয়ে গেছে জোর খাটায়ে; উহা কালো টাকার খনি।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1668024.bdnews
উপরের লিংকে দেখেন, বসুন্ধরা নদী ও খালা দখল করে নিয়েছে
৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
প্রকাশনী ইত্যাদি হচ্ছে, ইন্টেলেকচ্যুয়েল প্রপারটি নিয়ে কাজ কারবার; ইহা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই; ইহা এমন যায়গা যেখানে কালো টাকার সম্ভাবনা কম।
আপনাকে আবারো বলি, কালো টাকা আছে বলেই বহু লোক খেয়ে পড়ে বেঁচে আছে। বউ বাচ্চা নিয়ে কেউ কেউ বিদেশ ভ্রমনেও যেতে পারছে। পরিবারের নানান শখ মিটাতে পারছে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কালো টাকায় মানুষ বাঁচে না, যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তারা হাজার কোটীর মালিক; এদের কারণের অন্যেরা বিনা চিকিৎসায় মরে, বিনা শিক্ষায় থাকে, বেকার থাকে
১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
দু'হাত ভর্তি সাদা টাকা ছিলো এ,কে খান সাহেবের, উনাকে আইয়ুব খানও ভয় করতো।
দু'হাত ভরে যাদের কালো টাকা আছে, তাদের বউ ও ছেলেমেয়ে থাকে আমেরিকায়, ওরা বাংলাদেশে অন্য মেয়ের সাথে ঘুমায়, আর বউকে টেলোফোন করে রুটিন মাফিক
কালো টাকা হোক আর সাদা টাকা হোক। বুদ্ধি করে সব্বাই টাকা ইনকাম করতে পারে না। কালো টাকা ইনকাম করতে হলেও অনেক শ্রম দিতে হয়। মেধা খাটাতে হয়।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাসপাতালে বেশী টাকা নিতে কি মেধার দরকার হয়; প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে মেডিক্যালে ভর্তি করানোর জন্য ৩০ লাখ টাকা ডোনেশন নিতে কি মেধার দরকার হয়? সরকারী রাস্তা করার সময় ওভার-বিল করতে কি মেধার দরকার হয়?
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এভাবেই চলেছে দেশ এভাবেই চলবে - - - - যা অতীত ছিলো তাই বর্তমান আর ভবিষ্যত।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে ফাইন্যান্সের ব্যাপারে সাহায্য করার মতো মানুষজন নেই
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫২
মানতাশা বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
যাহাই বলুন কালো টাকা অবৈধ।অবৈধ টাকা সরকার বাজেয়াপ্ত করিয়া সঠিক কাজে লাগাতে পারে।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাদের কাছে কালো টাকা, তারা প্রশাসনে আছে; কিংবা তাদের পরিবারের লোকজন প্রশাসনে আছে।
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৮
সুপারডুপার বলেছেন: ব্লগ ও মন্তব্যগুলো পড়লাম। রাজীব নুর ও চাঁদগাজী সাহেব দুইজনই তাদের এঙ্গেল থেকে ঠিক আছেন।
কালো টাকা কি ভাবে প্রয়োগ হয় , তা নির্ভর করে টাকার পরিমানের উপর :
১) কালো টাকা ৫ - ১০ -২০ কোটি টাকা হলে, দেশের মানুষরা বাসা বাড়ি করে, দাড়ি রাখে, হজ করে, ছেলে-মেয়েকে বিদেশে পাঠায় , বিদেশ ভ্রমণ - আনন্দ ফুর্তি করে , মসজিদ মাদ্রাসা ভন্ড বাবার দরবারে দান করে। এতে সুবিধা হচ্ছে , কালো টাকার কিছু সাদা প্রয়োগে, সারফেসে সাদা প্রলেপ পরে। তাই ভিতরের কালো টুকু কেউ দেখতে পারে না।
২) কালো টাকার পরিমান বেশি হলে। তারা চেষ্টা করে এই কালো টাকার, কালো বিনিয়োগ করে, আরও কালো টাকা ইনকাম করতে। যেমন: লুট চুরি করা, ড্রাগ - ইয়াবা, ক্যাসিনো , বিউটি পার্লার নামের কল গার্ল সাপ্লাই দেওয়া / পতিতা ব্যবসা ইত্যাদি।
৩) কালো টাকার পরিমান অনেক বেশি হলে; তারা কালো টাকার, কালো বিনিয়োগের পাশাপাশি; শিল্প-প্রতিষ্ঠান- বড় আকারে রিয়্যাল ইস্টেট ব্যবসা করে। সারফেসে সাদা প্রলেপ দেওয়ার জন্য তারা কিছু মসজিদ, মাদ্রাসা, দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও নির্মাণ করে।
সবগুলো ক্ষেত্রেই তার কাজের লোকের দরকার পরে। তাই যে, যে লেভেলে ইন্টারেস্টেড, সেই সেই লেভেল থেকে কাজ করছে।
দারিদ্রের দুষ্টচক্র বা স্বল্প উৎপাদনশীলতার কারণে উচ্চ বেকারত্ব থেকেই যাচ্ছে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনর দেয়া বেকারত্ব/দারিদ্রতার সাইকেল আমাদের দেশের জন্য প্রয়োজ্য।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেকেই বলে থাকেন কালো টাকার মালিকেরা কিছু টাকা কড়ি বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্টানে দান খয়রাত করে নীজেদেরকে প্রভাবশালি জনহিতৌশি সমাজ দরদী হিসাবে প্রতিষ্টিত করে । এই বিষয়টির দিকেও কিছুটা নজর দিলে এদের প্রভাব প্রতিপত্তি কমতে পারে। রাতের আঁধারে দুস্কর্ম করে দিনের বেলাতে জন দরদী হিসাবে বুক চেতিয়ে চলা লোকদেরকে চিহ্নিত করে তাদের বিরোদ্ধে সামাজিক ঘৃণার বিষবাস্প ছড়াতে হবে । এই কালো টাকার মালিকগন আইন শৃংখলা বাহিনীর হাতে ধরা খেয়ে জেলে গেলেও কালো টাকার কল্যানে সেখানে রাজার হালে আরাম আয়েসে থেকে তাদের এ সমস্ত ঘৃন্য কাজকর্ম নব নব অভিনব কৌশলে অব্যাহত রাখার প্রয়াস চালাবে । ব্যপক সামাজিক প্রতিরোধ সাথে আইনের সৎশাসনই পারে কেবল এদেরকে দমাতে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুলিশ, জেল প্রশাসন, ও বিচার বিভাগ কালো টাকার মাঝে ডুবে আছে।
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেকে ই আছে দেশে উপার্জন করে বিদেশে খরচ করে। পরিবারের সদস্যরা দেশের বাইরে থাকেন । আর কর্তা টাকা পাঠাতে থাকেন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কালো টাকা আয়ের ফলে, ও হুন্ডির কারণে এসব সম্ভব হচ্ছে।
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্যবসায়ীদের চাপে রাখতে গেলেই তারা ব্যবসা বন্ধ করার হুমকি দেয়। ফলে, অনেকে বেকার হয়ে পড়ে। যে কারণে দেখা যায়, সব সরকারই ব্যবসায়ীদের তেমন ঘাঁটাতে চায় না। তার একটা কারণ হল - সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্নীতি আর নিজেদের সৎ সাহসের অভাব। ৭০ লাখ প্রবাসী থাকার পরও বিমান লস করে। ট্রেনের সিট খালি না থাকলেও রেল লস করে। এগুলো নতুন কিছু নয়। যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। কেউ পরিবর্তন আনতে চাইছে না। 'আমরা আমরাই তো' নীতিতে চলছে সব সরকার...
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
২০১৪ সাল থেকে শেখ হাসিনা যদি বিমান, রেল, পোর্ট, যাতায়তের জন্য সঠিক, দক্ষ মানুষ গড়ে তুলতেন ও ব্যবসায়ীদের বিকল্প গড়ে তুলতেন, এগুলোর সমাধান করতে পারতেন; দক্ষ ও সৎ মানুষ খুঁজে বের করা উনার দায়িত্বের মাঝে ছিলো।
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৭
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: গণতান্তিক পদ্ধতিতে ও দেশ লুট হয়, সামরিক হলে ও দেশ লুট হয়, তাহলে দেশটা চলবে কিভাবে ? দলে একজন কিংবা কয়েকজন সৎ হলে তো তারা কিছুই করতে পারবে না।যে দেশে বেশীর লোকই চোর সেটাতো দেশ হতে পারে না। যাদেরকে সাধারণ পাবলিক বলে নিরপরাধ তকমা দেওয়া হয় তারাও যে সুযোগ পেলে চুরি করবে না তার ভরসা কি?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধরণ জনতাকে সরকার ও প্রশাসনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়; বর্তমান সময়ে, শেখ হাসিনা কঠোর হতে পারতেন; কিন্তু তিনি অকারণে প্রশাসনকে উনার পক্ষে ধরে রাখার জন্য চুপ করে আছেন।
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কালোটাকার কোন একটি ইতিবাচক প্রভাব নেই। তবু কেন মানুষ বুঝেনা বুঝিনা। আসুন সবাই কলোটাকা বর্জন করি । সুন্দর পোস্ট ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশের প্রশাসন ও রীতিনীতি কালো টাকা আয়ের পক্ষে কাজ করছে; অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান ও মুহিতের অদক্ষতার কারণে জাতির ক্ষমতাশীল অংশ কালো টাকার মালিক হয়েছে; এবারের অর্থমন্ত্রী আরো অদক্ষ।
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কাছে যদি এক কোটি কালো টাকা থাকতো। তাহলে আমার আর কোনো চিন্তা ছিল না।
টাকা টা ব্যাংকে রেখে দিতাম। প্রতিমাসে যা ইন্টারেস্ট পেতাম। তা দিয়ে কোনো রকমে মাস পার করে দিতাম। কাম কাজ কিচ্ছু করতাম না। শুয়ে বসে আরাম করে জীবনটা পার করে দিতাম।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
নির্দলীয় এক কালো টাকার মালিকের উদাহরণ:
আমাদের এলাকার এক সাব-রেজিষ্টার অনেক কালো টাকার মালিক ছিলেন, দুদকের লোকদের হয়ে, কে বা কারা উনাকে ভয় লাগিয়ে অনেক টাকা নিয়ে গেছে; উনি ভয়ে এখন বিদেশে থাকেন।
২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
আমাদের এলাকার এক সাব-রেজিষ্টার অনেক কালো টাকার মালিক ছিলেন, দুদকের লোকদের হয়ে, কে বা কারা উনাকে ভয় লাগিয়ে অনেক টাকা নিয়ে গেছে; উনি ভয়ে এখন বিদেশে থাকেন।
মালয়েশিয়াতে কয়েক হাজার কোটি কালো টাকা নিয়ে এখানে সেকেন্ড হোম করে বসেছে প্রায় ৪ হাজার বাংলাদেশী কালো টাকার মালিক। মালয়েশিয়ান সরকার কেবল টাকা পেলেই খুশী। তারা টাকার কোন উৎস জানতে চায় না। এই সব টাকা সেন্ট্রাল ব্যাংক অব বাংলাদেশ ( বাংলাদেশ ব্যাংক) কে না জানিয়েই এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। এখানে তারা বিলাসী জীবন যাপন করে। তারা দামী ফ্ল্যাটে থাকেন। দামী গাড়ীতে ঘুরে বেড়ান। দেখতে খুব আরাম লাগে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বৃটেন এই ব্যবসা করে, মালয়েশিয়া, দুবাই এই ব্যবসা ধরেছে; আমেরিকাও এই ব্যবসা করে, তবে বিশাল অংকের টাকার জন্য: আমেরিকায় বেশী এসেছে চীন, রাশিয়া ও দক্ষিণ আমেরিকার ডাকাতেরা; বাংগালী ডাকাতেরাও এসেছে, তবে এরা লুকিয়ে থাকে।
২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
কানিজ রিনা বলেছেন: ডাক্তার এমএআলির মন্তব্যের উত্তরটা
সঠিক দিয়েছেন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুলিশ চায় যে, দুষ্টরা ক্যাসিনো খুলুক, বার খুলুক, খুব খারাবী করুক; প্রশাসন চায় যে, মানুষ আরব যাক কাজ করতে, বিচারকেরা বিচারকে ঝুলিয়ে রাখে ঘুষের জন্য
২২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছে দেখার জন্য।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগারেরা ভাববেন, আপনি আমার মালটি নিক।
২৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৬
দয়িতা সরকার বলেছেন: সালু সরকার বলেছেন: আমি আপনাকে কি বলে ডাকব, স্যার না ..কেমন আছেন। আপনার টপিকের বাইরে আমার পারসনাল প্রব্লেন সেয়ার কোরছি।
আমি খুব প্রবলেম এ পড়েছি । কি ভাবে বের হব পারছিনা। আমার বিলিভ করার মতো কেও নেই। আপনার কাছে সাজেশন প্রত্যাশা করছি। কিভাবে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারি।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার সমস্যার কথা বলুন।
২৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
ল বলেছেন: অর্থ মন্ত্রণালয় প্রায় প্রতি বছরের বাজেটেই কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ দিলেও তা তেমন কাজে আসছে না। গত ৪২ বছরে সাদা হয়েছে মাত্র ১৩ হাজার কোটি টাকা। অথচ দেশে ১শ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অপ্রদর্শিত অর্থ রয়েছে ..
গত তিন দশকে বাংলাদেশি পুঁজিপতিদের মালিকানাধীন অনেক শিল্পকারখানা, নির্মাণপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অশ্রীলঙ্কা, কেনিয়া, নেপাল, ভারত, মালয়েশিয়া, দুবাইয়ে অফশোর বিজনেসে –---------- হুন্ডি পদ্ধতি ব্যবহার করেই এসব পুঁজিপতি তাঁদের বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তুলেছেন, এটা কি সরকার জানে?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা বাংলাদেশ থেকে টাকা নিয়ে বিদেশে রিয়েলষ্টেইট করছে, ব্যবসা করছে, প্রশাসনে তাদের পরিবারের লোকেরা আছে ও জানে।
আজকে শেখ হাসিনা তাদের নাম বের করতে বলুক, ১০ হাজার নাম বেরিয়ে আসবে।
২৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই সপ্তাহে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে আমার কাছে এই ধারণা প্রতীয়মান হয়েছে যে, বাংলাদেশের অভিভাবক শেখ হাসিনা ছাড়া আর কেউ নেই। সবাই তো দেখি, খালি ধান্দাবাজিতে ব্যস্ত । সবাই টাকা কামানো তে অস্থির। দেশ নিয়ে , দেশের মানুষ নিয়ে, সততা নিয়ে কেউ ভাবে না। আফসোস!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনিই একমাত্র অভিভাবক, সন্দেহ নেই; তবে, বেশ অদক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন; উনি যদি সঠিকভাবে চালাতেন, এত বিশৃংখলা হওয়ার কথা নয়।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি যদি পুলিশের সবগুলো অফিসারকে একবেলা ডিনারে ডেকে, খাওয়া শেষে বলতেন, "আমি চাই আপনারা সঠিভাবে কাজ করেন, সতভাবে আয় করেন, জাতিকে সাহায্য করেন; আমি আপনাদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করবো"। এতে দেশের বিশৃংখলা কমে আসতো।
২৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশের উপদেশ দেয়া আর অরন্যে রোদন সেইম।
সত্যিকারের দুর্নিতি বন্ধ করতে হলে বড় যাগায় হাত দিতে হবে। বাংলাদেশের সকল দুর্নিতির হোতা আমলারা। ডিসি টিএনো উপসচিব যুগ্ন সচিব ডিজি কত বাহারি বাহারি নাম .. দুএকটা চুনোপুটি ধরেও লাভ হবে না।
ফ্রান্স, ইরান, কিউবা, ভিয়েতনামের মত ভাল মন্দ সকল আমলা (উচ্চপদস্থ ক্যাডার) ও উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তাদের সবাইকে ১ দিনে বর্খাস্ত করতে হবে।আমলা ছাড়া ৬ মাস দেশ চলতে পারে প্রমানিত
আমলা ছাড়া ৬ মাস দেশ চলতে পারে প্রমানিত।
বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষিত যোগ্য লোকের কোন অভাব নেই।
নতুনভাবে বিসিএস পরিক্ষার মাধ্যমে মেধাবী তরুন-তরুনিদের বাছাই করে দক্ষ ক্যাডার নিয়ে খালি পদ পুরোন করতে হবে।
এই বিসিএস আমলাদের চাকুরির মেয়াদ হবে ৫ বছর, (আমেরিকায় আমলাদের মেয়াদ ৪ বছর, আমলারা কোন গাড়ী পায়না, পিয়ন ড্রাইভারও পায় না। নিজের গাড়ি নিজেই চালিয়ে আসে, অফিসের কাজে কোথাও গেলে যাতায়াত ভাতা পায়, ৪ বছর পর নবনির্বাচিত সরকার আগেই পরিক্ষা দিয়ে পাস করে ওয়েটিং একটি প্যানেল থেকে বাছাই করে আমলা নিয়োগ করে)
এর মাঝে নতুন নিয়গ পাওয়া এই বিসিএস আমলাদের দুর্নিতির অভিযোগ পাওয়া মাত্র বর্খাস্ত হবে।
৫ বছর পর পুরোনো আমলারা নতুনদের সাথে পরিক্ষা দিয়ে আসতে হবে।
হাসিনার বয়স হয়ে গেছে, এখন সাহস করে একটা বড় একটা ডিসিশন নেয়া উচিত।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই আমলাতন্ত্র ভেংগে দেয়ার দরকার; এই ধরণের সেক্রেটারী প্রথাও ভেংগে দেয়ার দরকার; প্রশাসনের মানুষ অভিজ্ঞা ও দক্ষতার ভিত্তিতে মিনিষ্ট্রতে চাকুরী করবে; অকারণ এদেরকে গুরুত্বপুর্ণ করেছে সরকার; এগুলো বৃটিশ আরোপিত কলোনিয়েল সিষ্টেমের অংশ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: কালো টাকার কারনেই অসংখ্য মানুষ খেয়ে পড়ে বেঁচে আছে।
যার কালো টাকা আছে, সেই টাকা দিয়ে সে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলছে, সেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অসংখ্য বেকার চাকরি করছে।