![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
জাতি নিজস্ব আগাছার চাপে ত্রাহি অবস্হায় আছে; এরপর, কোথা থেকে অন্যদের আবর্জনা জাতীর ঘাঁড়ে এসে পড়ছে: কক্সবাজারের রোহিংগা ক্যাম্পগুলোর অশিক্ষিত বেকার রোহিংগা তরুণ ও কিশোরদের মাঝে এখন নাকি ARSA জ্বর উঠেছে! ARSA হচ্ছে, আরাকান রোহিংগা সলভেশান আর্মি; এরা পাকিস্তানী তালেনবানদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত করাচীর অস্ত্রধারী কিছু রোহিংগা জংগী, এরা আরাকান বিজয় করে, নতুন দেশ করবে রোহিংগাদের জন্য! ২০১৭ সালে, এরা আরাকানের পুলিশদের উপর আক্রমণ চালিয়ে ১২ জনকে হত্যা করেছে, নিজেরা মরেছে ৭০ জনের বেশী। আক্রমনের ফলে, ৪/৫ হাজারের মতো রোহিংগা নিহত হয়েছে বার্মার মিলিটারী ও স্হানীর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের হাতে, সব রোহিংগা গ্রাম নিশ্চিহ্ন, ৮ লাখ শরণার্থী হয়ে বাংলাদেশে ঢুকেছে; ভেতরে যেই ৩/৪ লাখ রোহিংগা আছে, সেগুলোও নিহত হবে ওখানে, অথবা বাংলাদেশে এসে ঢুকবে!
এখন, মনে হচ্ছে, বাংলাদেশের জংগী, তালেবান প্রকৃতির লোকদের সহায়তা নিয়ে করাচীর ARSA'এর লোকজন কক্সবাজারে ঢুকে গেছে! ক্যাম্পে অলস বসে থাকা তরুণ ও কিশোরদের মাঝে স্বাধীনতার নামে জংগীবাদ ছড়াচ্ছে! তালেবান ইত্যাদি বর্তমান আফগানিস্তান ও পাকিস্তানকে দোজখে পরিণত করেছে; এদের কোন জীবন নেই, বাকী মানুষদের জীবনকে দোজখে পরিণত করে আসছে এরা।
অনেক তরুণ, কিশোর স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করার রংগীন স্বপ্ন দেখে; কিন্তু এগুলো সম্পর্কে শিক্ষিত তরুণদের ধারণাও ছাগলের বাচ্ছার মতো। যুদ্ধ সম্পর্কে জ্ঞান থাকে সামরিক লোকদের, এই ব্যাপারে সাধারণ মানুষের কোন ধারণা থাকার কথা নয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাড়ে ৭ কোটীর মাঝে মাত্র ১ লাখের কাছাকাছি মানুষ স্বাধীনতা যু্দ্ধে অংশ নিয়েছিলেন; তাও সম্ভব হয়েছে ১৫/১৬ হাজার ইপিআর যোদ্ধা, সামান্য বেংগল রেজিমেন্ট ও শ'খানেক বেংগল রেজিমেন্টের অফিসার থাকার ফলে। বাংগালীদের সাফল্যের মুলে ছিলো ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের ৬ কোটী মানুষের জীবনমরণ সাপোর্ট ও যুদ্ধের মনোভাব।
আরাকানে রোহিংগাদের কোন ভুমি নেই, কোন এলাকা নেই; যারা ভেতরে আছে, তারা মিলিটারীর রাইফেলের আগায় আছে; ওরা বেঁচে আছে, কারণ ওদের হাতে দা, ছুরিও নেই। যেই মাত্র কেহ অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করবে, স্হানীয় রাখাইনরাই ওদের হত্যা করবে। বার্মার মিলিটারী বিশাল, ওদের হেলিকপ্টার থেকে ওরা যাকে ইচ্ছা তাকে হত্যা করার মতো শক্তিশালী।
গেরিলা যুদ্ধের জন্য দরকার তীক্ষ বুদ্ধি, অসীম সাহস, ধৈয্য ও দক্ষতা; রোহিংগারা পেছনে-পড়া জন গোষ্ঠী, এদের কোন গুণ নেই, এরা ভেঁড়ার পাল, এদের সাধারণ বুদ্ধির ঘাটতি আছে।
ARSA মারসা বাংলাদেশের ভেতরে আরো তালেবানী জীবাণু ছড়াবে, শেষে একদিন বাংলাদেশের মানুষ ধৈয্য হারাবে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
'৭১ জেনারেশনের বাহিরে, পরের বাংগালীদের যুদ্ধ সম্পর্কে ধারণা থাকার কথা নয়; সবার একটা মতামত থাকে; তবে, যুদ্ধ বুঝেন সামরিক লোকেরা ও যারা যুদ্ধ করেছেন তারা।
২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের চরাঞ্চলে দা বল্লম নিয়ে মারপিট হয় - এমনকি আমাদের ব্রাক্ষণবাড়ীয়াও গ্রামে গ্রামে দা বল্লম টেঁটা অলঙ্গা নিয়ে মারপিটে ওস্তাদ, মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে সবাইকে বলি অস্ত্র গোলাবারুদ যুদ্ধ নয়! গ্রাম্য মারপিটে টিকতে পারেন কিনা একটু আসুন আপনার বল শক্তি সাহসিকতা দেখি? দেখি আপনি কতো বড়ো যোদ্ধা আর কতো বড় বীর?
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা এই অন্চলের নিরীহ মানুষ ছিলেন; পাকীদের জ্বালায় হাতে অস্ত্র নিয়ে ছিলেন; ১৯৭১ সালের মানুষের মনোবল ছিল অনেক উঁচু; এখন মানুষ নিজেদের স্বাক্ষর রাখছে সামাজিক জীবনে।
৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Go back Rohyinga! We don't want you.
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদের ফেরার পথ নেই, মনে হয়।
৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৬
ইসিয়াক বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Go back Rohyinga! We don't want you.
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদেরকে সাহায্য করলে, ওরা পাকিস্তান চলে যেতে চাইবে; ওদের সাথে মিল আছে।
৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ এর কথার সাথে সহমত । আমিও এ ব্লগের কিছু পোষ্ট ও মন্তব্যের ঘরে দেখেছি কেও কেও বলেছেন রোহিঙ্গাদের ট্রেইনিং দিয়ে আরাকান বিজয়ে বাংলাদেশের ভূমিকা কি হতে পারে। আমার কেন জানি আশংকা হচ্চে এমন লেখা চলতে থাকলে
অনেক ব্লগারের উপর মানুষের বিরোপ ধারনা হতে পারে । যাহোক, এই ব্লগের বাদিকে থাকা DW এর একটি লিংকে
বাংলাদেশে শরণার্থী শিবিরে সক্রিয় রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদীরা মর্মে একটি লেখা রয়েছে দেখা যাচ্ছে । সেখানে বিষয়টিকে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে ।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিংকের লেখা দেখলাম, ভয়ংকর! সরকার যদি এসব বিষয় জানে, যাকে সন্দেহ হবে, তাকে ডেকে নিয়ে ভাসান চরে আটকিয়ে ফেলার দরকার।
ভাসান চরের একটা এলাকা ঘরাও করে এদের জন্য যায়গা করার দরকার।
৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৪
ল বলেছেন: দিন দিন অবস্থা ভয়াবহ হচ্ছে।।।ARSA র - গেরিলা যুদ্ধের কৌশল এখনকার সময়ে অকোজ।।
প্রাকৃতিক প্রোডাকশনে উস্তাদ এইসব গোড়া ধর্মীয় ধ্যানধারণায় রপ্ত রোহিঙ্গারা দেশটাকে রঙ্গশালা আর রোগশয্যার আসর বানিয়ে ফেলছে ।।।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেষে বাংগালীরা এদের উপর হাত তুললে বিশ্ব হতবাক হয়ে যাবে।
৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: বার্মার টিকিটাও ছুতে পারবে না এরা। তবে বাংলাদেশে জঙ্গী হামলা চালিয়ে, বাংলাদেশের ইমেজের বারোটা বাজাতে পারবে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মাতে সরকার না চাইলে, বার্মায় কেহ ঢুকতে পারবে না। ওদেরকে ১ সপ্তাহে নিশ্চিহ্ন করে দেবে।
৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মূর্খ ও গোঁড়া ধার্মিক মানুষ অতি ভয়ংকর। এরাই আত্মঘাতি বোমা হামলাকারী হয়। রোহিঙ্গাদের প্রায় সবাই এই প্রকৃতির মানুষ। এদেরকে ঠিকভাবে ট্যাকল করা না গেলে এরা তালেবানদের মতো মাঝে মাঝে মিয়ানমারে ঢুকে নানা অপকর্ম করবে। এদের পেছনে পাকিস্তানের সভাবসুলভ পৃষ্ঠপোষকতা এদেরকে বাংলাদেশের জন্যেও বিপদের কারণ হিসাবে দাঁড় করাবে। বাংলাদেশ সরকার কোনভাবেই রোহিঙ্গা থ্রেট সম্পর্কে সচেতন নয়। আমার ধারনা আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দেবে। আর বাংলাদেশ সরকারের অপরিণামদর্শী ও অসচেতন ভুমিকার কারণে দেশের সাধারণ মানুষ এক দীর্ঘমেয়াদী সংকটের সম্মুখীন হবে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
করাচীতে এদেরকে স্বাভাবিকভাবে থাকতে দেয়, কোন রিফিউজী শিবিরে পাঠায় না; প্রথমদিকে সন্দেহজনকদের সাহায্য করলে, ওরা কারাচী চলে যেতো।
৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মনে হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রামের মত কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পেও আর্মি পাঠাতে হবে। এরা দিন দিন অস্থির হয়ে উঠছে। অকৃতজ্ঞ একটা জাতি...
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রথম থেকেই আর্মির অধীনে রাখার দরকার ছিলো
১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা আমেরিকা গিয়েছেন।
উনি বিভিন্ন দেশের প্রধানদের সামনে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, রোহিংগা মিয়ানমারে ফেরত যেতে হবেই। চীন ছাড়া সব্বাই একমত হয়েছে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের প্রতি চীনেরও ক্ষোভ আছে; চীন আরাকানে ব্যবসা করছে; সেখানে রোহিংগারা সমস্যা। জাতি এখন রোহিংগাদের বুঝার সুযোগ পেয়েছে; কয়েকদিন পরে বলবে, বার্মা এদের মারছে, সেটাই ঠিক আছে।
১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সবচেয়ে দুঃখজন রোহিংগারা দিন দিন হিংস্র হয়ে উঠছে। এবং এক শ্রেনীর লোক তাহের হিংস্র হবার জন্য উস্কানি দিচ্ছে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে প্রচুর মানুষের মগজ কম, এরা রাজনীতিও করে এবং জংগীদের সাথেও আছে, এরা রোহিংগাদের জংগী কাজ সাহয্য করার সম্ভাবনা আছে।
১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৬
জাতির বোঝা বলেছেন: আপনি আরো লিখুন । আপনার লেখা জাতিকে উপকৃত করবে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি চাচ্ছি, ব্লগারেরা এইসব ব্যাপারগুলো ও দেশের বর্তমান অবস্হা অনুধাবন করুক
১৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ১০-১২ লক্ষ রোহিঙ্গােএখনো সমস্যা না তবে সমস্যা হবে তখন যখন বাংলাদেশের হিজবুল্লাহ আনসারুল্লাহ জঙ্গি বাঙ্গি তাদের সাথে অবাধে মেলামেশার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশ সরকার প্রশাসন ও আইনের উচিত রেহিঙ্গা শিবিরে অবাধে বাংলাদেশী যাতায়াত বন্ধ করণ নিশ্চিত করা। এবং এটি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া অতি অতি জরুরী।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার কি করছে, মানুষকে জানালে ভালো হতো
১৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশে জনগণ, সরকার, আইন, প্রশাসন সবাই এখন ঢাকার ক্যাসিনো নিয়ে ব্যাস্ত। ব্যাস্ততা থাকুক, ব্যাস্ততা সবাইকে সচল রাখে, তবে ভুলে গেলে হবে না - বাংলাদেশে এই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় ইস্যু “রোহিঙ্গা” - রেহিঙ্গা শিবিরে সাধারণ জনগণ প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জরুরী - এটি যতো তারাতারি কার্যকর হবে ততো বিপদমুক্ত হবে স্থানীয় আইন - স্থানীয় প্রশাসন, সহ সমগ্র বাংলাদেশ। এটি নতুন করে ভাবনার বিষয় রোহিঙ্গাদের শিবিরে সাধারণ জনগেনের সাথে মিশে প্রবেশ করবে হিজবুল্লাহ আনসারুল্লাহ সহ যতো জঙ্গি তৎপর দল।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার নিশ্চয় এগুলো বুঝে; সমস্যা হলো, সরকার দরকারী পদক্ষেপ নিচ্ছে কি নিচ্ছে না, মানুষকে জানতে দেয় না।
১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সরকারের পদক্ষেপ সাধারণ জনগণ জানার প্রয়োজনও নেই। সরকার ক্যাসিনো হামলা করবেন এটি সাধারণ জনগণকে বলে কয়ে হামলা করেন নি। সরকার ডেষ্টিনি হলমার্ক ধরেছেন সাধারণ মানুষের কাছে কৈফিয়ত দিতে বাধ্য নয়। এটি সাধারণ জনগণের ভালোর জন্যই করা তা সবার বোঝা উচিত।
রোহিঙ্গা শিবিরে বিজিবি চেক পোষ্ট সহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাত প্রস্থ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরী।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
জনগণ সরকারের নীতি জানে না বলেই ক্যাসিনো গড়ে উঠছে, বাজেটের টাকা কোথায় যাচ্ছে, কেহ জানে না।
১৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একটি সংঘবদ্ধ চক্র চেষ্টা করে যাচ্ছে রোহিঙ্গাদের ভাসানচর বিমুখ করতে, রোহিঙ্গাদের পার্বত্য অঞ্চলের দিকে ঠেলে দেওয়া তাদের মূল উদ্দেশ্য। এতে করে শত বছরের পুরোনো কোন্দল জেগে উঠবে পাহাড়ি আদীবাসী বনাম রোহিঙ্গা আর তাতে মদদ দেবে উক্ত চক্র।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারকে অনেক কইছু করার দরকার: যেসব পরিবারে বাবা নেই, সেসব পরিবারকে আলাদা করে ফেলার দরকার; যারা আরসা'র পক্ষে তাদেরকে কৌশলে করাচী পাঠিয়ে দেয়ার দরকার।
১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ক বি তা ব্লগার সেলিম আনোয়ার ভাই আপনাকে উৎসর্গ করে কবিতা লিখেছেন আজ। সম্ভবত এখনো আপনার নজরে পড়েনি।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই কবিতটি অন্য ধরণের, ভালো লেগেছে!
১৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে জামাত শিবির অনেক গভীরে শিকড় গেড়ে বসে আছে আর নতুন প্রজন্ম খুব সহজে মগজ ধোলাই হচ্ছে জামাতের কাছে, আর এই নতুন প্রজন্ম চেইন হিসেবে কাজ করছে সমাজের - দেশের রন্ধে রন্ধে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে কক্সবাজার জেলায় বহিরাগত সহ যেকোনো বাংলাদেশী রোহিঙ্গা শিবিরে যেতে আইনী চেকপোষ্ট ও নজরদারী করা সহ রোহিঙ্গা শিবিরের বাইরে এলাকা বেষ্টনি হিসেবে কাঁটা তারের বাউন্ডারী ও নিরাপত্তা চৌকি জরুরী।
ARSA সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধরণ জনগণ ততোটুকুই জানে ARSA যতোটুকু জানিয়েছে। এর বাইরে ARSA সম্পর্কে কিছুই জানা নেই - এটি বিপদজনক, আরো বিপদজনক এখানে বাংলাদেশী নারী পুরুষ বিশেষ করে নারী ও তরুণ সদস্য কি পরিমান?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা তরুণদের চাকুরী ও পড়ালেখার দিকে মনোনিবেশ না করার ফল হচ্ছে, জামাত এদেরকে রিক্রুট করছে।
১৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বর্তমান প্রজন্মের তরুণরা চাকুরী করেও বিপথগামী হচ্ছে - এর কারণ কি? অতি লোভ? সরাসরি বেহেস্তে চলে যাবে ৭০ জন হুর? আর প্রতিকারই বা কি?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
চাকুরীর পদ খালি নেই, কেহ না কেহ কিছু চাকুরী পাচ্ছে; বর্তমান তরুণদের বেশীর ভাগ পড়ালেখা না করে পাশ করেছে; আবার, ধর্মের উযপর কিছু বলতে পড়ালেখা করার দরকার হয় না
২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পেঁয়াজ ব্যতিত রান্না করা যায়? অবশ্যই রান্না করা যায়; পাকিস্তানী আমলে, গ্রামের দরিদ্ররা প্রয়োজনীয় অনেক কিছু কিনতে পারতেন না, তাঁদের রান্না থেমে থাকে নাই; এখন এসব দরিদ্র পরিবারগুলোর অবস্হা একটু ভালো হয়েছে, অনেক কিছু কিনতে পারছে, কিন্তু কিনতে না পারলে রান্না থেমে যাবে না। পাকিস্তানী আমলে, আমাদের উত্তর ও পুর্বের বাড়ীর চাচী, জেঠিরা মাসে, দুই মাসে আমার মায়ের কাছ থেকে সামান্য সরিষার তেল চেয়ে নিতেন গায়ে মাখার জন্য।
ব্লগারদের মাঝে সবাই নিশ্চয় COMMODITY MARKET এবং FUTURE MARKET'এর ব্যাপারে শুনেছেন, এবং অনেকেই বুঝেন; যাঁরা বুঝেন না, তাঁরা WIKI'তে দেখে নিলে বুঝতে পারবেন; এই ২টি মার্কেট ষ্টক-মার্কেটের মতো, এই মার্কেটগুলোতে গম, ভুট্টা, তেল, তুলা, মাংসের 'কন্ট্রাক্ট' বিক্রয় হয়, এবং তা ভবিষ্যতের জন্য; আপনি আগামী ২/৪ বছরের জন্য কিনে রাখতে পারবেন; আপনার দরকার হলে সাপ্লাই নেবেন, দরকার না হলে বিক্রয় করে দেবেন; তাতে কিছুটা লাভ বা ক্ষতি হবে; কিন্তু পেঁয়াজ থাকবে আপনার দরকারের সময়। অথবা আপনি 'অপশন কন্ট্রাক্ট' কিনতে পারেন; ইহা হচ্ছে, আগামীতে কেনার জন্য, সামান্য অগ্রিম দিয়ে চুক্তি করে রাখা; এটাতে আপনি কিনতে পারেন, দরকার না হলে বাদ দিতে পারেন, কিংবা চুক্তিটাকে বাতিল করে দিতে পারেন, এতে সামান্য ক্ষতি হবে; তবে, দেশে হাহাকার হবে না, পত্রিকার লোকেরা না বুঝে রসালো প্রবন্ধ লেখার সুযোগ পাবে না।
জাতি অশিক্ষিত হলে, এগুলো জানার কথা নয়, এবং সামান্য জানলেও, এগুলোকে কাজে লাগানোর মতো ভাবনাচিন্তা থাকার মতো অবস্হানে জাতি নেই; সাইফুর রহমান, মুহিত, মোস্তফা কামাল, এরা এসব ভাবনার কাছেও যেতে পারার কথা নয়, এগুলো অদক্ষ মানুষের কাতারে পড়েন।
আমাদের সেই ফাইন্যানসিয়াল সিষ্টেম, আমাদের যেই অর্থনীতি, তাতে এসব কাজ লাগানো এখনো মুশকিল; তবে, এগুলোর আলোকে, দেশের ভেতরে উৎপাদের প্ল্যানিং করা সম্ভব, ও উৎপাদনকে অনুমান করে, বিদেশের সাথে কিছু চুক্তি করা সম্ভব, যা দেশের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করবে।
দেশে, এই বছর কি পরিমাণ চাষী পেঁয়াজ, রসুন, আদা, আলু উৎপাদনের প্ল্যানিং করছেন, সেটা সরকারকে কমপক্ষে ৬ মাস আগে জানতে হবে; যদি উৎপাদন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, সেটাকে বাড়ানোর জন্য চাষীর সাথে 'কন্ট্রাক্ট' করতে হবে, চাষীর থেকে কেনার 'কন্ট্রাক্ট' কিনতে হবে। মোস্তাফা কামাল, কিংবা খাদয় মন্ত্রী এই ধরণের কিছু ভাবছেন না, কারণ দেশে পেঁয়াজ, রসুন, ডাল না থাকলেও উনাদের ঘরে উহা চলে আসবে, যাদের ঘরে আসবে না, তাদের নিয়ে উনারা ভাবেন না; উনাদের বউ'এর কাছে কোন মহিলা গিয়ে এক চামচ সরসার তেল কোনদিনও চাইতে পারবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার ব্যাক্তিগত ধারণা ফেসবুক সহ ব্লগেও ARSA আছে, কারণ ব্লগে বেশ কয়েকবার এমন কথা আমি নিজে পড়েছি রোহিঙ্গাদের ট্রেইনিং দিয়ে আরাকান বিজয়ে বাংলাদেশের ভূমিকা কি হতে পারে, আমি আশ্চর্য হয়েছি তারা কি বাংলাদেশের মানুষ নাকি ARSA?
আমাদের দেশের অকৃতজ্ঞ মানুষের নূন্যতম ধারণা আছে কি - ১৯৭১ পাক বাংলা যুদ্ধে সহযোগিতা করতে কি পরিমান ভারতীয় সৈন্য শহীদ হয়েছেন?
মুর্খ্য মৃত-অর্ধমৃত রোহিঙ্গাদের তারা কি ট্রেইনিং দিয়ে মিয়ানমার পাঠানোর চিন্তা করছে তারা জানে আর জানে তাদের ঈশ্বর! আর এর ফলাফল বাংলাদেশে কি হবে তা কি জানা আছে?
আমি আবারো বলছি বার্মা বাংলাদেশ বন্ধু রাষ্ট্র রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ আশ্রয় দিয়েছে মাত্র এর বেশী কিছু না। বার্মা তথা মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশে কোনো দ্বন্দ্ব নেই।