নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেঁয়াজ কোন সমস্যা নয়, সমস্যা হলো মগজে ও ভাবনায়

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:১১



পেঁয়াজ ব্যতিত রান্না করা যায়? অবশ্যই রান্না করা যায়; পাকিস্তানী আমলে, গ্রামের দরিদ্ররা প্রয়োজনীয় অনেক কিছু কিনতে পারতেন না; পেঁয়াজ রসুন, আদা, তেলের জন্য তাঁদের রান্না থেমে থাকে নাই; এখন এসব দরিদ্র পরিবারগুলোর অবস্হা একটু ভালো হয়েছে, অনেক কিছু কিনতে পারছে, কিন্তু কিনতে না পারলে রান্না থেমে যাবে না। পাকিস্তানী আমলে, আমাদের উত্তর ও পুর্বের বাড়ীর চাচী, জেঠিরা মাসে, দুই মাসে আমার মায়ের কাছ থেকে সামান্য সরিষার তেল চেয়ে নিতেন গায়ে মাখার জন্য।

ব্লগারদের মাঝে সবাই নিশ্চয় COMMODITY MARKET এবং FUTURE MARKET'এর ব্যাপারে শুনেছেন, এবং অনেকেই বুঝেন; যাঁরা বুঝেন না, তাঁরা WIKI'তে দেখে নিলে বুঝতে পারবেন; এই ২টি মার্কেট ষ্টক-মার্কেটের মতো, এই মার্কেটগুলোতে গম, ভুট্টা, তেল, তুলা, মাংসের 'কন্ট্রাক্ট' বিক্রয় হয়, এবং তা ভবিষ্যতের জন্য; আপনি আগামী ২/৪ বছরের জন্য কিনে রাখতে পারবেন; আপনার দরকার হলে সাপ্লাই নেবেন, দরকার না হলে বিক্রয় করে দেবেন; তাতে কিছুটা লাভ বা ক্ষতি হবে; কিন্তু পেঁয়াজ থাকবে আপনার দরকারের সময়। অথবা আপনি 'অপশন কন্ট্রাক্ট' কিনতে পারেন; ইহা হচ্ছে, আগামীতে কেনার জন্য, সামান্য অগ্রিম দিয়ে চুক্তি করে রাখা; এটাতে আপনি কিনতে পারেন, দরকার না হলে বাদ দিতে পারেন, কিংবা চুক্তিটাকে বাতিল করে দিতে পারেন, এতে সামান্য ক্ষতি হবে; তবে, দেশে হাহাকার হবে না, পত্রিকার লোকেরা না বুঝে রসালো প্রবন্ধ লেখার সুযোগ পাবে না।

জাতি অশিক্ষিত, এগুলো জানার কথা নয়; এবং সামান্য জানলেও, এগুলোকে কাজে লাগানোর মতো ভাবনাচিন্তা জাতির মাথায় নেই; সাইফুর রহমান, মুহিত, মোস্তফা কামাল, এরা এসব ভাবনার কাছেও যেতে পারার কথা নয়, এগুলো অদক্ষ মানুষের কাতারে পড়েন।

আমাদের যেই ফাইন্যানসিয়াল সিষ্টেম, আমাদের যেই অর্থনীতি, তাতে এসব কাজ লাগানো এখনো মুশকিল; তবে, এগুলোর আলোকে, দেশের ভেতরে উৎপাদনের প্ল্যানিং করা সম্ভব, ও উৎপাদনকে অনুমান করে, বিদেশের সাথে কিছু চুক্তি করা সম্ভব, যা দেশের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করবে।

দেশে, এই বছর কি পরিমাণ চাষী পেঁয়াজ, রসুন, আদা, আলু উৎপাদনের প্ল্যানিং করছেন, সেটা সরকারকে কমপক্ষে ৬ মাস আগে জানতে হবে; যদি উৎপাদন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, সেটাকে বাড়ানোর জন্য চাষীর সাথে 'কন্ট্রাক্ট' করতে হবে, চাষীর থেকে কেনার 'কন্ট্রাক্ট' কিনতে হবে। মোস্তাফা কামাল, কিংবা খাদ্য মন্ত্রী এই ধরণের কিছু ভাবছেন না; কারণ, দেশে পেঁয়াজ, রসুন, ডাল না থাকলেও উনাদের ঘরে উহা চলে আসবে; যাদের ঘরে আসবে না, তাদের নিয়ে উনারা ভাবেন না; উনাদের বউ'এর কাছে কোন মহিলা গিয়ে এক চামচ সরিষার তেল কোনদিনও চাইতে পারবেন না।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পেঁয়াজ একটু পরিমাণে কম খাওয়া উচিত।
বাংলাদেশে পেঁয়াজের ব্যবহার অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে ।
এটা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



পেঁয়াজ উৎপাদনের লোকেরা উট চরাচ্ছে, তাদের বউরা তো আর পেঁয়াজ রসুন উৎপাদন করতে জানে না।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পেঁয়াজ কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশের গৃহিণীরা দায়ী!!! পেঁয়াজের দাম ৭০ টাকা কেজি হওয়ার সাথে সাথে প্রতিটি পরিবারের গৃহিণীরা ১০ কেজি করে পেঁয়াজ কেনার প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েন বাজারে সুপারশপে - ফলাফল চাক্ষুষ দৃশ্যমান এখন!!!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মগজে সমস্যা থাকলে, সবকিছুই সমস্যা

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশর মানুষের অতি ভোজনে যেই খাদক পশু তৈরি হয়েছে তাতে কুবেরের ধনও শেষ হয়ে যাবে, ইলিশ মাছ কেনার প্রতিযোগিতা দেখলে মনে হবে ঘরে সম্ভবত ২০-২৫ জন সদস্য আছে!!! তানা হলে সাধারণত ঢাকাবাসী একটি পরিবারে ৫-৬ জন সদস্য থাকতে পারে সর্বোচ্চ। সেখানে ৪ - ৬ টি ইলিশ নিত্য কেনা এটি খুবই সাধারণ দৃশ্য বাজারে। ব্লগার রাজীব নুর বাজারে বেড়াতে যান মাঝে মাঝে তিনি দেখেন বাজারে উম্মাদ বাঙ্গালীর বাঙ্গালীয়ানা!!!

কি বলবো - “আবার তোরা মানুষ হো” !!! আর কবে মানুষ হবে, এখনতো পশু হয়ে গেছে - এদের দরকার প্রচুর খাদ্য, যার যোগান দিতে ভারত বাংলাদেশ সরকার ফেইল মেরেছে।



০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশে অসুসম ফাইন্যানসিয়াল সিষ্টেম চালু করেছে সরকার; ঢাকার বাড়ীর মালিকেরা, কন্ট্রাক্টরেরা, প্রশাসনের অনেকই প্রতিদিন ১ ট্রাক করে ইলিশ কিনতে পারবে; কিন্তু আরবে যারা কাজ করছে, কডনীর সমস্যা নিয়েও ডাক্তার দেখাতে পারে না।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মগজহীন রা দেশ নিয়ে ভাবে না। কারণ, তেনাদের সন্তানেরা বাইরে বড় হয় আরাম আয়েশে...

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটা ঘটছে, সবাই দেখছে; কিন্তু মানুষ কিছু করার মতো অবস্হানে নেই

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যারা মিতব্যায়ী তারা প্রকৃতপক্ষেই জ্ঞানী। তার কেবল মিতব্যয়ীই নন তারা সর্বত্র মিতাচার করেন। ফলে তারা অপচয় করেন না। তাদের অভাবও হয় না।

আমাদের উচিত মিতব্যায়ী হওয়া। এক সময় আমাদের মা-চাচীরা মুষ্ঠি চাল রাখতেন। বর্তমানে এই চাল কেউ রাখেন না। এটা ছিল তাদের মিতাচারের একটা নমুনা। ভবিষ্যতে কখনো কোন দিন বাড়িতে চাল না থাকলে মুষ্ঠি চালের সংগ্রহ থেকে এক দিনের ভাতের সংস্থান সহজেই হয়ে যেত।

পেয়াজ বলেন, রসুন বলেন একটু কম করে খরচ করা দরকার। আমাদের দেশে এই সব দামী জিনিস খুব বেশী উৎপাদিত হয় না। আমদানী করে এতো বেশী চাহিদা সব সময় মেটানো সম্ভব নাও হতে পারে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা মিতব্যয়ী হয়ে থাকেন; বাংলার শতকরা ৬০ ভাগ মানুষ কাজের সাথে ঘুষ নেয়, বেশী মুনাফা করে, অন্যের সম্পদ দখল করে, বেশী ভাড়া নেয়, এদের কাছে টনে টনে টাকা, অন্যের টাকা; এরা খরচ করতে ভাববে? দেশে অমানুষের সংখ্যা বেশী হয়ে গেছে

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

শায়মা বলেছেন: কেকা ফেরদৌসীদের মত রন্ধন বিশেষজ্ঞরা কিন্তু চাইলেও পেঁয়াজ ছাড়া রান্নার মজাদার রেসিপে বের করে ফেলতে পারে।

ফান না কিন্তু!
সিরিয়াসলি বললাম!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সম্ভব।
সাধারণ মানুষের রেসিপি থাকে না, ওঁরা পকেটের অবস্হানুসারে খেয়ে থাকেন।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শায়মা বলেছেন: কেকা ফেরদৌসীদের মত রন্ধন বিশেষজ্ঞরা কিন্তু চাইলেও পেঁয়াজ ছাড়া রান্নার মজাদার রেসিপে বের করে ফেলতে পারে।

ফান না কিন্তু!
সিরিয়াসলি বললাম!

পেঁয়াজ একটু কম ব্যবহার করেও তো রান্না করা যায়। কেজি কেজি পেঁয়াজ কেন রোজ খেতে হবে?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই দেশে পেঁয়াজের অভাবে নয়, দরকারী নিউট্রিশনের অভাবে কোটি কোটী মানুষ কম বয়সে মারা গেছেন।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কালকে থেকে পিয়াজ না খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। :)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগের তুলনায় অর্ধেক ভাত খান, আপনি দীর্ঘদিন ভালো থাকবেন।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। সমস্যা হলো মগজে ও ভাবনায়। তবে দেশের মধ্যে উৎপাদনের যে প্ল্যানিংয়ের কথা বলেছেন এটিই হবে সর্বোত্তম। আমারও মনে হয়, উৎপাদন ও প্রয়োজন অনুসারে আমদানির সুষ্ঠু ও সঠিক পূর্ব পরিকল্পনা এবং তাঁর সঠিক প্রয়োগ'ই হল কৃষি দ্রব্যের সংকট নিরসনের একমাত্র উত্তম পন্থা।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের প্ল্যানিং মিনিষ্টারেরা নিজেরাই মাফিয়া, ওরা কি প্ল্যান করবে?

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





প্ল্যানিং মিনিষ্টারেরা মাফিয়া নয় - তারা অসুস্থ। তাই সরকার পতনের সাথে সাথে এক একজন ফখরুলের মতো যাত্রাদলের জোকারে পরিনত হয়ে যান। বাংলাদেশে কোনো এক সময় মানুষ না খেয়ে মারা গেছে এখন অতিরিক্ত ভোজনে মারা যাচ্ছে তার প্রমাণ যত্রতত্র গজিয়ে উঠা ফার্মেসী, ডায়গনষ্টিক সেন্টার আর হাসপাতালের দেশ সোনার বাংলাদেশ!

- ভাবা যায় মাত্র তিন (০৩) দিনে ৭০ টাকা থেকে পেঁয়াজের দাম ১২০ টাকা কিলোগ্রাম!!!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাজারের উপর সরাকরের নিয়ন্ত্রণ নেই; বাংলাদেশে এটাকে বলে "মুক্ত বাজার"

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার মাঝে মাঝে মনে হয় ফেসবুক বাদ দিয়ে লোকেরা যদি ব্লগ পড়তো তাহলে কুব ভালো হতো্

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের জাতি একটা নিদ্দিষ্ট লেভেলে আছেন, হঠাৎ কিছু ঘটবে না।

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের পিয়াজ ছাড়া তরকারী কল্পনাই করা যায় না, অনেকই সবজীর বদলে মাছের সাথে পিয়াজের ঝোল খেয়ে অভ্যস্ত। পিয়াজের অতি ব্যবহার কমানোর সময় এখনই।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব জাতির খাদ্যাভাস একই রকম নয়; তবে, খাদ্যের সরবরাহ ঠিক রাখার মতো মাথা থাকতে হয় সরকারে।

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: @মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই, ফেসবুকের আদম ব্লগে আছেন - তিন লাইনের লেখা পোষ্ট, ছবি পোষ্ট এরা কারা? এরাই ফেসবুক। ব্লগে পোষ্ট দিয়ে নিষিদ্ধ ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন তাকে আর জাগানো যায় না।

চাঁদগাজী ভাই, বাংলাদেশের মাফিয়া হচ্ছে প্রাণ আর এএফএল, বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, যমুনা গং। আর মাফিয়াদের ছত্র ছায়ায় পালিত ব্যাবসায়ী সিন্ডিক্যাট।

পেঁয়াজ ও ভোজ্য তেল বাংলোদেশের মাটিতে মাঝে মাঝে ভুমিকম্প করে দেয়। ভুমিকম্পে বাংলাদেশের মানুষ হু-লু-লু-লু করে একদম কাঁচা বাজার মুদির দোকান আর সুপারশপে গিয়ে হামলা করে দেয়। সবার ঘরে এখন মিনিমাম ১০ কেজি করে পেঁয়াজ মজুদ আছে। - এখন টিভি দেখছে আর দেশের পেঁয়াজ আকাল নিয়ে মজা করছে।

ক্যাসিনো হামলা করার মতো ফ্লাট এপার্টমেন্ট বাসায় হামলা করা উচিত। বাসায় ২ কেজির বেশী পেঁয়াজ পাওয়া গেলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা। - সরকারের হাতে বিড়াট সুযোগ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



খাদ্যমুল্য নিয়ন্ত্রের জন্য সরকারের হাতে কিছু সুইচ থাকার দরকার; সরকার সেই সুইচগুলো বুঝার মতো অবস্হানে নেই; মানুষ এই ধরণের বিশৃংখল বাজারের সাথে তাল মিলিয়ে বাঁচতে চেষ্টা করে।

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: সকালে টিভিতে খবরে শুনলাম। মিয়ানমার থেকে সরকার বহু পেঁয়াজ এনেছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার সব কিনতে পারছে, টাকা আছে; কারণ, সরকার মানুষ বিক্রয় করতে পারছে।

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভারতীয় পণ্য ছাড়া আমরা কতখানি সচল??

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতির প্রয়োজনীয় দ্রব্য কি কি, কতটুকু নিজে প্রস্তুত করা সম্ভব, সেটার উপর ষ্টাডি নেই, সঠিক কোন প্ল্যান নেই; ফলে, ভারত ও চীন থেকে "দ্রব্য" কিনতে হবে, ও "মানুষ বিক্রয়" করতে হবে।

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩১

বলেছেন: আমাদের নিত্যদিনের খাদ্য তালিকায় সংশ্লিষ্ট খাতের উন্নয়ন নিতান্ত অপরিহার্য ,
পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচসহ সকল মসলা সামগ্রীর অভ্যন্তরীণ উৎপাদন, বিপনন, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়ন আবশ্যক।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা ১৮ কোটী মানুষকে চালানোর দায়িত্ব নেন, তারা এই সবুজের দেশে সামান্য পেঁয়াজ, রসুনের প্লানও পারে না; ওরা আসলে কম-বুদ্ধিমান

১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পেয়াজ খুব কম ও পরিমিত পরিমানে খাদ্য দ্রব্য হিসাবে ব্যাবহার করলে কোন ক্ষতি নেই । ছোটকালে দেখেছি ঘরে পেয়াজের স্বল্পতা থাকলে মা রান্না করার সময় একটি পেয়াজের খানিকটা দিয়েই তরকারী রান্না করতেন , ভুজনের সময় দেখতাম তরকারীর স্বাদ গন্ধ কোনটিই কম হয়নি, এটা বেশ স্বুসাদুই লাগত। তাই এটা খাওয়ার ব্যপারে মিতব্যয়ী হলে কোন ক্ষতি নেই ।
ইসলাম ধর্মের দৃস্টিকোন হতেও দেখা যায় এটা খাওয়াকে বেশ নিরোৎসাহিতই করা হয়েছে । এর ব্যপারে নবীজী ﷺ বলেছেন,
مَنْ أَكَلَ الْبَصَلَ وَالثُّومَ وَالْكُرَّاثَ فَلَا يَقْرَبَنَّ مَسْجِدَنَا، فَإِنَّ الْمَلَائِكَةَ تَتَأَذَّى مِمَّا يَتَأَذَّى مِنْهُ بَنُو آدَمَ
যে ব্যক্তি পেঁয়াজ, রসুন এবং পেঁয়াজের মতো গন্ধ হয় এমন কোনো সবজী খাবে, সে যেন আমাদের মসজিদের ধারে কাছেও না আসে, কেননা; মানুষ যে খারাপ গন্ধ দ্বারা কষ্ট পায়, ফিরিস্তারাও তদ্রূপ কষ্ট পায়। (সহীহ মুসলিম ১/৩৯৫)
উক্ত হাদীসে পেঁয়াজ-রসুন খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে। ‘কারণ’ হিসাবে বলা হয়েছে, এর গন্ধ দ্বারা মানুষ কষ্ট পায় । তবে এ বিষয়ে মুসুল্লিদের কর্তব্য হবে, মুখ ভালভাবে ধুয়ে নেয়া। এরপরেও যদি কিছু দুর্গন্ধ থেকে যায় তাহলে নামাযের কোনো ক্ষতি হবে না । কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন,لاَ يُكَلِّفُ اللّهُ نَفْسًا إِلاَّ وُسْعَهَا لَهَا আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না (সূরা বাকারা: ২৮৬)। তবে নি:সন্দেহে বলা যায় পেয়াজ কম খাওয়াটা কিংবা একেবারে না খাওয়াটা মানুষের সাধ্যের মধ্যেই পরে শুধু মন মানসিকতার খানিকটা পরিবর্তন প্রয়োজন । তাই এটা কম খেলে সবদিক দিয়েই ভাল । এখানে প্রসঙ্গক্রমে বলে রাখি কোন কাঁচা পেয়াজ আমি একেবারেই খাইনা , পরিবারের অন্য সদস্যদেরকেও সালাতে সাদা লাল কোন প্রকারের পেয়াজ খাওয়াকে নিরোৎসাহিত করি ।

যাহোক, খাবারের রুচী কিংবা স্বাদ বাড়ানোর জন্য এটা যদি কেও খেতেই চান তাহলে নিয়মের মধ্যে সীমিত পরিমানে খেলে দেশ , জাতি, সমাজ ও নীজের জন্যও তা কল্যানকর । ইদানিং দেশে পেয়াজের ঘাটতি দেখা দেয়ায় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তথ্য হতে দেখা যায় পেয়াজের মোট চাহিদার প্রায় শতকরা ৭০ ভাগ দেশেই উৎপাদিত হয় । তাই স্বল্প মেয়াদে দেশে এর উৎপাদন না বাড়াতে পারার ক্ষেত্রে শুধু মাত্র ২০ হতে ৩০ ভাগ মিতব্যায়ীহলেই এই সমস্যা মিটে যায় ।

যাহোক শুধু পেয়াজ রসুন কেন, মুক্তবাজর অর্থনীতির বেশ কিছু কুফলতো ভোগ করতেই হবে । মুক্তবাজারের গালভরা মুখরোচক ও গনতান্ত্রিক যত বিশেষণ/অভিধাই থাকুক না কেন, এটা সার্বিকভাবে একটি পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভিন্ন আর কিছু নয় । এটার বিশ্বায়নের ফলে বৈশ্বিক পুঁজিবাদি শক্তির কাছে দেশীয় সকল খাতের উৎপাদনই দারুনভাবে বিঘ্নিত হয় , দেশীয় শিল্প কারখানা বিদেশী পুঁজি পতির কাছে প্রতিযোগীতায় চিতপটাং হয়ে পড়ে । এ বিষয়টি নিয়ে এই মন্তব্যের ঘরে স্বল্প পরিসরে কথা আর না বাড়িয়ে এর বিবর্তন ও পরিনতি সম্পর্কে জনমুল্যায়নকে দুটি চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হল ।
মুক্তবাজার অর্থনীতির বিবর্তন

0003
মুক্তবাজার অর্থনীতির জনমত মূল্যায়ণ

০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের অর্থনীতি শুধু কৃষিভিত্তিক হলেও, সবাই খেয়েদেয়ে ভালো থাকার কথা; এরপর মানুষকে দাস হিসেবে বিক্রি করছে, কাপড় বিক্রি করছে, তারপরও কিছু নেই; এগুলো আসলে বানরের কলা ভাগের কাহিনী

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৫

সুপারডুপার বলেছেন:
ফটো ক্রেডিট : https://www.dailymail.co.uk

বাংলাদেশে বড় আকৃতির হাইব্রিড পেঁয়াজ উৎপাদন করা, সমস্যার সমাধান হতে পারে !!!

আর এখনকার সমস্যার জন্য , সরকার পক্ষ থেকে প্রতিটি ন্যাশনাল আইডি কার্ডের বিপরীতে মাসে সর্বোচ্চ কত গ্রাম পেঁয়াজ কিনতে পারে, তা নির্দিষ্ট করা উচিত।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের অভাবে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও কুমিল্লার অনেক জমিতে চাষ হচ্ছে না, মানুষ সৌউদীতে উট চরাচ্ছে।

১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৩৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন : যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা মিতব্যয়ী হয়ে থাকেন; বাংলার শতকরা ৬০ ভাগ মানুষ কাজের সাথে ঘুষ নেয়, বেশী মুনাফা করে, অন্যের সম্পদ দখল করে, বেশী ভাড়া নেয়, এদের কাছে টনে টনে টাকা, অন্যের টাকা; এরা খরচ করতে ভাববে? দেশে অমানুষের সংখ্যা বেশী হয়ে গেছে।
-
সঠিক। বেশিরভাগ ফ্যামিলিতেই দেখা যায় কাজ করে একজন, বসে বসে খায় ৪ জন। যারা বসে বসে খায়, ঘুমায় এরা বেশি খরচ করে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৭৮/৮০ লাখ পরিবারের কেহ কাজ করে না; ঢাকায় যাদের ২টি এপার্টমেন্ট আছে, তারাও কাজ করে না।

২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৫২

রাফা বলেছেন: আর কবে আমাদের বোধদয় ঘটবে সেটাই ভাবছি।যখন যে জিনিসের মূল্য বৃদ্ধি ঘটে সেটা নিয়েই পেরেশান মনে হয় একমাত্র বাঙালীই হয়।পিয়াজকে মনে হোচ্ছে বাঙালীর প্রধান ও একমাত্র খাবার।কবে যে আমরা মানুষ হবো ,সেটাই ভাবছি।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে দরকারী শিক্ষা দেয়া হয়নি, কালচার শিখানো হয়নি; শেখানো হয়েছে সবার চেয়ে ভালো থাকার প্রবনতা

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দেশে মানুষ বেড়ে যাচ্ছে। জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। চাষ করবে কোথায়? চাষের জমি তো দরকার সবার আগে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের ১ বছরের চাউলে ৩ বছর খাওয়া সম্ভব; তবে, চাষের জমি রক্ষার দরকার ছিলো, এরা সব যায়গায় ঘর করছে।

২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কৃষি পন্যের দাম বাড়লে কৃষক ও সবার খুসি হওয়ার কথা।
বিভিন্ন দেশে সরকার না না পদক্ষেপ নেয়ার পর ও দাম বাড়াতে পারে না।

দেশে দেশিও পদ্ধতির হিমাগার দরকার।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ নিজের থেকে চলছে, সরকার নিজকে নিয়ে বয়স্ত

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে গেলে দেশে দূর্ভিক্ষ দেখা দিবে। পতিতাবৃত্তি বেড়ে যাবে,দেশ সোমালিয়া,উগান্ডার মতো হয়ে যাবে।শহর গুলোতে যানবাহন থাকবে যাত্রী থাকবে না,ঘর থাকবে ভাড়াটিয়া থাকবেনা,ভাড়ার ঘর গুলো ভূতের ঘর হবে। মানুষ গ্রামে ফিরে যাবে কিন্তু খেতে পারবেনা।প্রবাসীরা শান্তিতে থাকবে।শ্রীলংকাতে কোন এক সময় প্রচুর গার্মেন্টস কারখানা ছিল, এখন হাড্ডি ছাড়া কিছুই নেই। যে কোন একটি শিল্পের উপর নির্ভরশীল হওয়া ঠিক নয়,গার্মেন্টস এর উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হতে গিয়ে বাংলাদেশে কৃষির উপর গুরুত্ব কমিয়ে আমদানীতে বেশী মনোযোগ দেওয়াতে দেশে পেয়াজের ঝাঁঝ বাড়ার মতো সমস্যা তৈরি হয়েছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশাসন সসতা শ্রমের মানুষ বিক্রয় করে, ঢাকায় অট্টালিকা গড়ছে; সস্তা শ্রমিক দেশে ফিরে বস্তিতে থাকবে।

২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ কেন পেয়াজের জন্য হায় হায় করছে??
শুধু তো পেঁয়াজ না প্রতিটা জিনিসের দাম বাড়তি।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকার সস্তাা শ্রম রপ্তানী করছেন; তারপর, সস্তাশ্রমিকদের পরিবারের জন্য দামী পেঁয়াজ আমদানী করছেন।

২৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সচিবালয়ের কর্তাদের মগজ নাকি সুন্দরীরা খেয়ে ফেলেছে

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সচিবালয়ে সাধারণ বাংগালীরাই সেক্রেটারী হয়, তারা সাধরণা জ্ঞানের উপর পরীক্ষা দিয়ে চাকুরী পায়, সাধারণ বুদ্ধিমান।

২৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:১৭

গরল বলেছেন: আমি একবার ইউএসএইড এর প্রজেক্টে আইটি কনসালট্যান্ট থাকা কালীন জাতীয় সংসদের BAMU(Budget Analysis and Monitoring Unit), যা ঐ প্রকল্পের মাধ্যমে গঠিত, তার জন্য একটা GIS সমৃদ্ধ Budget Analysis and Monitoring System তৈরী করে দিয়েছিলাম। যেখানে কৃষি বাজেটের জন্য আলাদা একটা GIS সল্যুশন থাকবে যা কৃষি অধিদপ্তরের মাধ্যমে ডাটা নিয়ে ম্যাপে কোথায় কোন ফসলের চাষ হচ্ছে, জমির আকার ও আনুমানিক ফসলের পরিমান নির্দেশ করবে সিজন অনুযায়ী। তাতে আগাম একটা ধারণা পাওয়া যেত যে কোন মাসে দেশের কোন ফসলের উৎপাদন হচ্ছে। এর সাথে বাজারের চাহিদার কম্পারিজন ম্যাপ থাকবে এবং Business Analytics এর মাধ্যমে বিগত দশ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে কিছু নীতি নির্ধারণী উপদেশ দিবে যেমন কোন ফসলের উৎপাদন করচ কম কিন্তু চাহিদা বেশি, কোন কোন ফসলের দেশে উৎপাদন সম্ভাবনা আছে কিন্তু আমদানি নির্ভর, কোন ফসল উৎপাদন না করে আমদানি করলে বেশি লাভজনক হবে, অতএব কৃষকে কোন কোন ফসলের জন্য প্রনদোনা দেওয়া যেতে পারে, কোন কোন ফসলের জন্য আগাম ঋণ দেওয়া যেতে পারে ইত্যাদি ইত্যাদি। আরও অনেক কিছু করা সম্ভব এবং সে অনুযায়ী যেন বাজেট বরাদ্ধ রাখা যেতে পারে। কিন্তু কোন এক সচিবের পরামর্শে সংসদিয় কৃষি বিষয়ক কমিটি সেটা আর বাস্তবায়ণ করতে দেয় নি বড়ং সে টাকা দিয়ে উনারা বিদেশে কিছু ট্যুর ও সংসদের কর্মকর্তাদের জন্য ল্যাপটপ ও কম্পিউটার কেনার জন্য সুপারিশ ও বাস্তবায়ন করেছিল।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনারা নিশ্চয় একটি খুবই দরকারী ও ইন্টেলিকেন্ট এল্পিকেশন বানায়েছিলেন; ইডিয়টরা সেটি অনুধাবন করতে পারেনি।

২৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

মাহির আল ইসলাম বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।
আমাদের জাতীয় মগজে সমস্যা প্রচুর।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমস্যা আমাদের ভাবনায়, মগজে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.