নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভোলায় ৪ জনের মৃত্যু, ৬ দফা দাবী নিয়ে ভাবুন

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০



ভোলায়, ফেইসবুকে নবী (স: )'কে গালি দেয়া হয়েছে; এই কাজ কি ফেইবুকের আইডির মালিক নিজে করেছে, নাকি হ্যাকার করেছে, সেটা আগামী ২/৪ দিনের মাঝে পুলিশের বিশেষজ্ঞ টিম ফেইসবুকের সঙ্গে আলোচনা করে, টেকনোলোজীক্যালী নির্ধারণ করবে; এবং সেই অনুসারে ব্যবস্হা নেয়া হবে; এটুকু ঠিক আছে, এটাই পদ্ধতি।

বাকী যেটুকু পদ্ধতির আগেই ঘটে গেছে: ৪ জনের মৃত্য, ১০০জন আহত, সেটার কি হবে? নবী(স: )'কে কোন একজন গালি দিয়েছে; কিন্তু মৃত ৪ জন নবী(স: )'কে গালি দেয়ার সম্ভাবনা মোটামুটি নেই; তা'হলে এই ৪ জনের প্রাণ কেন গেলো; ফাঁসি চাইতে গিয়ে নিজেরা প্রাণ হারালো?

ফেইসবুকের ঘটনা ঘটার পর, ৪ জনের মৃত্যুর আগে, কিংবা পরে ভোলায় "সর্বদলীয় মুসলিম ঐক্য পরিষদ" গঠিত হয়েছে; পরিষদের নেতারা সরকারের কাছে ৬ দফা দাবী দিয়েছে:

৬ দফা: (১) যেই ফেইসবুক আইডি থেকে ‘অবমাননাকর’ বক্তব্য এসেছে বলে অভিযোগ উঠেছে, তার ফাঁসি কার্যকর (২) সংঘর্ষে নিহতদের লাশ বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের কাছে হস্তান্তর; (৩) আহতদের সরকারি খরচে চিকিৎসা; (৪) ভোলার পুলিশ সুপার ও বোরহানউদ্দিনের ওসিকে প্রত্যাহার (৫) নিহতদের ক্ষতিপূরণ প্রদান (৬) গ্রেপ্তারদের বিনা শর্তে মুক্তি দেওয়া।

দাবীগুলো মাঝে ২ নং দাবী: "সংঘর্ষে নিহতদের লাশ বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের কাছে হস্তান্তর"; এটা দেশের আইনের সরাসরি অবমাননা; এই ধরণের দাবীর জন্য বিচার হওয়ার দরকার আছে।

এই দাবীগুলো সরকার মেনে নেয়া উচিত, নাকি "সর্বদলীয় মুসলিম ঐক্য পরিষদ"কে ৪ জনের মৃত্যু ও ১০০ জন আহতের জন্য দায়ী করে বিচার করা উচিত?

বাংলাদেশে ব্লাসফেমী আইন আছে; ফেইবুকের আইডির মালিক নিজে পুলিশের কাছে গেছে, ঘটনা পুলিশের হাতে; পুলিশের সামনে রহস্য ছিলো, আইডির মালিক কি সত্য বলছে, নাকি মিথ্যা বলছে, সেটা নির্ধারণ করে ব্যবস্হা নেয়া। এখানে ৩য় পক্ষ ( "সর্বদলীয় মুসলিম ঐক্য পরিষদ", কিংবা "তাওহিদী জনতা" ) কেন? আইন অনুসারে ৩য় পক্ষের কোন ভুমিকা থাকা উচিত কিনা?

পুলিশের হাতে চলে যাওয়া ঘটনা ব্লাসফেমী আইনে বিচার হবে কিনা, কিংবা পুলিশ বিনা বিচারে নবীর গালিদাতাকে ছেড়ে দিবে কিনা, সেটার দেখার দায়িত্ব কার, "সর্বদলীয় মুসলিম ঐক্য পরিষদ"এর, নাকি এটর্নি জেনারেলের অফিসের?

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: এত দিন পর ? ওকে আরো পোস্ট চাই ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



লিখবো, আপনিও লিখুন; আমাদের সমাজ, দেশ নিয়ে লিখার মতো হাজার হাজার বিষয় আছে। লিখে শেষ করা যাবে না।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

Sujon Mahmud বলেছেন: আইনের প্রতি আস্থা না থাকলে যা হয়।তাই হয়েছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভোলার ব্যাপারটায় মাদ্রাসার আলেমরা ও এলাকার মৌলভী, মোল্লারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অন্যায়কারীর শাস্তি হতে হবে আইনের মধ্যে । দোষী ব্যক্তির শাস্তি হওয়া উচিৎ ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখানে অন্যায়কারী কে, সেটা নির্ধারণ করতে সময় লাগবে; তার আগেই ৪ জনের প্রাণ চলে গেছে, এটা নিয়ে কি করতে হবে?

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাংলাদেশে ব্লাসফেমি আইন নেই। এটা আপনার জানার কথা। যাই হোক, ঘটনা ঘটার পর 'তৌহিদী জনতা'র অপেক্ষা করার দরকার ছিল। সব কিছুতে জিহাদ খুঁজে বেড়ালে তো হবে না। তাছাড়া একটু কমন সেন্সে বোঝা উচিত (যদিও এটা ঠিক নয় আমাদের দেশে) অমুসলিম মাত্রই এ ধরনের আচরণ বা মন্তব্য করতেই পারে। কারণ, সে তো মুসলিম নয়! মুসলিম হলেও তাকে বিচার করার জন্য আইন আছে।

আবার পুলিশও এরকম সেন্সিটিভ বিষয়ে সরাসরি গুলি না চালালেও পারত। কারণ, ঐখানে কোন রাজনৈতিক অস্ত্রবাহী সন্ত্রাসী বা ক্যাডার বাহিনী ছিল না...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, বাংলাদেশে ব্লাসফেমি আইন আছে; ২০১০/২০১১ সালের দিকে কিছু লোকজন ব্লাসফেমির জন্য গ্রেফতার হয়েছিলো।

এই ঘটনা প্রমাণ করেছে যে, আলেমরা চরমপন্হা অবলম্বন করেছেন; ঘটনা পুলিশের হাতে যাওয়ার পর, সমাবেশের ডাক দেয়া সঠিক হতে পারে না; যতটুকু জানা গেছে, আলেমরা সন্মেলনের আগেই পুলিশের সাথে আলাপ করার সুযোগ পেয়েছিলো।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সরকারের উচ্চ মহল থেকে বিক্ষুব্ধ মানুষদের শান্ত করার উদ্যোগ নিতে হবে ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



১ম উদ্যোগে ৪ জনের প্রাণ গেছে; বাকী উদ্যোগ সামনে

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইমাম সাহেব সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের সাথে বারবার থানা পুলিশ যোগাযোগ করেছেন আন্দোলন যেনো না করেন। ব্যাপারটা পুলিশ দেখবেন, আন্দোলন না করে আন্দোলনের পাঁচ-দশজন বাদী হয়ে মামলা করতে পারতেন। বৃহত্তর বরিশাল এলাকার লোকজন মামলা চেনেন না এটি চিন্তার বাইরে কল্পানর বাইরে। তারা মামলা না করে আন্দোলন করেছেন।

চাঁদগাজী ভাই এটি পরিক্ষিত ও অসংখ্যবার প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশে যে কোনো আন্দোলনে প্রথমে যাদের উপর আন্দোলনকারীগণ হামলা করেন তারা হচ্ছেন দায়ীত্বরত পুলিশ! বাংলাদেশের মানুষ পুলিশের উপর কি পরিমান আক্রোশ লালন করেন তা ফেসবুক ইউটিউব ব্লগ দেখে পরিস্কার বোঝা যায়।

***এখানে আন্দোলনে আন্দোলনকারীদের হামলায় ১০ জনেরও বেশী পুলিশ গুরুতর আহত হয়েছেন। পুলিশ নিহত হলে তাদের নিয়ে কি আপনি কোনো পোষ্ট দিতেন? আর আপনার পোষ্টে পুলিশ হতাহতের কোনো কথা আপনি উল্লেখ করেন নি, তাই বিষয়টি জানতে চাওয়া।

প্রথম আলেঅ সুত্র: - নিহত চারজন হলেন বোরহানউদ্দিন পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাহফুজ (৪৫), বোরহানউদ্দিন উপজেলার মহিউদ্দিন পাটওয়ারীর ছেলে মাহবুব পাটওয়ারী (১৪), মনপুরা হাজিরহাট এলাকার বাসিন্দা মিজানুর রহমান (৪০) ও বোরহানউদ্দিনের মো. শাহিন। - - - - ১৪ বছরের বালক ধর্ম সম্পর্কে কি বোঝে কি জানে তাকেও এই আন্দোলনে শরীক হয়ে মৃত্যুবরণ করতে হলো?

***বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলন নামক যতো দল আছে তাদের কার্যক্রম কবে বন্ধ হবে? ধর্মের নামে আর কতো লাশ তাদের প্রয়োজন?



২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটাকে আন্দোলন বলা ঠিক হবে না; এটা কোন এক ধরণের প্রতিবাদ। পুলিশের সাথে আলোচনাকালে, পুলিশ কোন অবস্হায় সমাবেশের পক্ষে থাকার কথা নয়।

১০০ আহতদের মাঝে পুলিশও আছেন। পুলিশ নিহত হলে, আমি উল্লেখ করতাম; ভালো যে, কোন পুলিশ প্রাণ হারাননি; যেসব আলেমরা এখানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাদের ভুমিকা আইনের পরিপন্হি বলে মনে হচ্ছে।

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই ঘটনায় চট্টগ্রাম হাটহাজারী থানায় ভাঙচুর

এছাড়া আরো একটি খবর যা হতবাক করে, তা হচ্ছে বাংলাদেশঅপরাধ বাংলাদেশ সংবাদ ভোলায় নিহত দুজনের মাথা ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে থেঁতলানো ছিল: পুলিশ

বাংলাদেশ সরকারের সামনে গুরুত্বপূর্ণ সময়, ধর্ম নিয়ে শক্ত আইন তৈরি না হলে ধর্মীয় বিবাদ বাড়বে। বুয়েট ছাত্র হত্যাকে অনেকে হিন্দু মুসলিম রঙ লাগাতে চেয়েছে - আমাদের ব্লগেও তাদের বিচরণ হয়েছে পোষ্ট সহ মন্তব্য ও হয়েছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম সম্পর্কিত ব্যাপারে, আলেমরা দেশের সরকারকে গণনায় না এনে, আইনকে নিজেরাই হাতে তুলে নেয়ার চেষ্টা করেছে বারবার; সরকার আজ অবধি তাদেরকে দেশের আইন মেনে চলার নিয়ম শিখাতে সমর্থ হয়নি।

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ধর্মের কল বাতাসে নড়ে আর এই ধর্ম আন্দোলনের একটি শর্ত জিহাদ, আর জিহাদের অলিখিত শর্ত “মারো নয়তো মরো” চার জন হত্যার দায় বিপ্লব চন্দ্র ও তৌহিদি জনতার ভোলা অঞ্চলের মূল হোতা গং।

বাংলাদেশে সবকটি ধর্মীয় দলের নাম শুনলেই মনে হয় সব মানুষ খেকো পিশাচ বসে আছে দলের ভেতরে। হিন্দু মুসলিম খ্রিষ্টান বৌদ্ধ সবগুলো ধর্মের নামে দলা দলি রাজনীতি ব্যান করা উচিত। নয়তো বাংলাদেশে রায়ট নিশ্চিত।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মীয় শাসন, অনুশাসন, অধিকারের কথা যেসব দল বলে, তাদেরকে রাজনৈতিক দল হিসেবে রেজিষ্ট্রেশন দেয়া ভুল; তারা দেশের শাসনতন্ত্রের বিপক্ষে কথা বলে।

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পুরাই অপ্রয়োজনীয় মৃত্যু। নাসিরনগর আর রামুর ঘটনা থেকে আমরা কিছুই শিখিনি। ধর্মের নামে মানুষ যদি এমন উগ্র হয় এমন ধার্মিক হবার সার্থকতা কোথায়!?



এসব জেহাদ আর শহীদি জান্নাতের ভূত মাথা থেকে না সরালে ঘটনা আরো বাড়তেই থাকবে। কিছু আলেম আর জনতাকে ধরে ঠ্যাঙানো দরকার

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বলা হয়েছে, কোরান, হাদিস পড়লেই মানুষের সওয়াব হয়; কিন্তু আলমদের কার্যকলাপে তা প্রমাণিত হচ্ছে না; এরা উল্টো, দেশের আইন মানে না, এরা আইনকে নিজের হাতে তুলে নেয়।

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:
দেশে ব্লাসফেমি নামে কোন আইনের ধারা নেই। উপরের অপরাধটা হবে, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া ও সাম্প্রদায়িক সম্পৃতি বিনষ্ট সংক্রান্ত। তথ্য-প্রযুক্তি আইনে।



২০১৩ সালে বিবিসি বাংলা'র কাদির কল্লোলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন বাংলাদেশে ব্লাসফেমি আইনের আদলে কোনো আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা নেই সরকারের।

২০১৩'র এপ্রিল মাসে ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের একটি সম্মেলনের ১৩ দফা দাবির একটি ছিল ব্লাসফেমি আইনের আদলে ধর্ম অবমাননার বিরুদ্ধে একটি আইন প্রণয়ন।তবে সেই দাবি নাকচ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, দেশে আইনে অভাব নেই। তথ্য প্রযুক্তি আইন, বিশেষ ক্ষমতা আইন এবং ফৌজদারি বিধিতেও বিষয়টাতে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি।

[হোম ওয়ার্ক করে পোস্ট করেন]

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া ও সাম্প্রদায়িক সম্পৃতি বিনষ্ট সংক্রান্ত ", এই ধরণের ধারাগুলো আসলে ব্লাসফেমী আইনের অংশ।

ব্লাসফেমী আইন, একটা শিরোনাম মাত্র; ইহার অধীনে অনেক ধারা, উপধারা থাকতে পারে, বা নাও থাকতে পারে; বা অন্য শিরো নামে থাকতে পারে।

বাংলাদেশ সরকার বৃটিশ আমল ও পাকী আমলের প্রায় সব ধারাগুলোকে জীবিত রেখেছে; ওখানে খুঁজকে অনেক কিছু বের হয়ে আসবে; হয়তো দেখা যাবে, রাণী এলিজাবেথই আমাদের রাষ্ট্র প্রধান।

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ ধরণের জঙ্গী জোশের অবদমন প্রয়োজন।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা জাতিকে ছোটখাট ব্যাপারে অস্হিতিশীল করে, নিরীহ লোকজন প্রাণ হারায়; যারা প্রাণ হারায়, তাদের পরিবার কে চালাবে? এরা নিহতদের পরিবার চালায় না, সরকারও এসব পরিবারকে সাহায্য করে না; এসব লোকদের সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে নিহতদের পরিবারকে দেয়া উচিত।

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হয়তো দেখা যাবে, রাণী এলিজাবেথই আমাদের রাষ্ট্র প্রধান। বৃটিশ আইন বাংলাদেশে বহাল তবিয়তেই আছে। বাংলাদেশ শংকর আইনের দেশ।





২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ হওয়ার পর, বড় কোন ধরণের বিল আসেনি পার্লামেন্টে, বড় কোন আইন প্রনয়ন হয়নি; কিছু বৃটিশ ও পাকী আইনের সংশোধন হয়েছে। পার্লামেন্টের এই দরিদ্র কাজকর্ম আমাদের এমপিদের কোন রকম সন্মান এনে দেয়নি, জাতি গত বা তার আগের শতাব্দীর আইনের অধীনে চলছে।

১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সরকারের উচ্চ মহল থেকে বিক্ষুব্ধ মানুষদের শান্ত করার উদ্যোগ নিতে হবে । - কিভাবে?

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিত জাতিদের মাঝে এসবের ব্যবস্হা আছে, বাংগালীরা সেই স্তরে নেই। শিক্ষিত জাতিতে দেশের কোর্ট, সংসদীয় কমিটিরা এগিয়ে আসে।

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





এই সব আন্দোলনে সরকারী উচ্চ মহলের সরাসরি আগমন হলে আন্দোলনকারীদের মাঝে যেই আক্রোশ বিক্ষোভ দেখা দেবে তাকে বলে গরম তেলে জীবিত কৈ মাছ ছেড়ে দেওয়া। “এরা বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের প্রজন্মের প্রজন্ম! এরা ৫২’র ভাষা আন্দোলনের প্রজন্মের প্রজন্ম”। - বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলন, ধর্মীয় আন্দোলন যারা সামনা সামনি দেখেছেন তারা জানেন আন্দোলনরত বাঙ্গালী তখন মানুষ থাকেন না - এরা পশুতে রূপান্তরিত হোন।

হেফাজত আন্দোলনের সময় পল্টন কালভার্ট রোডের মোড়ে ডাষ্টবিনে খাদ্যরত চার পাঁচটি কুকুর তাদের নিজস্ব ভাষায় চিৎকার করে উঠে দেখে হেফাজতের আন্দোলনকারীরা পল্টন রোডে প্রথম যেই ঘটনাটি করেন তা হচ্ছে সেই কুকুরগুলোকে পিটিয়ে বেগুন ভর্তা টমেটো ভর্তা করেন, বিদ্যুৎ গতিতে ঝেড়ে দৌড় দিয়েও কোনো কুকুর পালানোর সুযোগ পায়নি।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



হেফাজত, জামাত-শিবির সভ্যতার বিপরিতে চলছে, এরা নিজেদের সাথে জাতিকেও পংগু বানায়ে ছাড়বে।

১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৬

বলেছেন:

কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই আন্দোলন, দাবানল, হত্যা এসবের দায়টা কার ?? ।।






২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবস্হানুসারে বুঝা যাচ্ছে যে, আলেমেরা ধৈর্য বলতে কিছু বুঝেন না, রাষ্ট্রীয় বিচার ইত্যাদির জন্য অপেক্ষা করার সময় নেই, উনারা নিজ হাতে ফাঁসী দিবেন, পরে দেখা যাবে হ্যাকার মেকার যুক্ত আছে কিনা।

১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: এরা ধর্মীয় উন্মাদ।
এই সব ধার্মিকেরা দেশের শত্রু।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদের কোন সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা নেই, এরা সভ্যতার বিপরিত স্রোতে চলছে।

১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: এখনো সবকিছু শেষ হয়ে যায় নি। এখনো সময় আছে ধর্মকে রাষ্ট্র, রাজনীতি, সমাজ আর শিক্ষাব্যবস্থা থেকে আলাদা করুন। নইলে সেদিন আর বেশি দূরে নয়- যেদিন মুক্তিযুদ্ধকে একটা বিরাট 'অপচয়' বলে মনে হবে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোটা আনন্দোলনের অনেকের মুল লক্ষ্য ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের বিপক্ষে কথা বলা

১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

জাতির বোঝা বলেছেন:
নবী সাহেবকে গালি দিলে উনাদের কি সমস্যা?
নবীজীকে গালি দেয়ার বিচার তো আল্লাহ করবেন।
উনাদের কি সমস্যা।
বাংলাদেশের মানুষরা দিনে দিনে অমানুষ হয়ে যাচ্ছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের মানুষ ভয়ংকরভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে, সরকার নিজের পথে, মানুষ নিজের পথে

১৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

গেছো দাদা বলেছেন: বাংলাদেশের আমি কোনো ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছি না। মনে হয় ভবিষ্যতে পাকিস্থান বা সিরিয়া হওয়ার দিকেই এগুচ্ছে আমার প্রিয় বাংলাদেশ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলেমরা/ধর্মীয়রা দেশের শাসনতন্ত্রে বিশ্বাস করে না; ওদের জগত ধর্মীয় অনুশাসনের উপর গঠিত; ফলে, ২টি ভিন্নমুখী প্রবাহ দেশের ভেতরে।

২০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৪

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষেরা মানুষের জীবনের মুল্যায়ন করেনা।

যারা ঐখানে গেছে তাদের মাঝে অনেকেই যদি পুলিশ গুলি না করতো তবে কয়েকজন পুলিশ পিটিয়ে মেরে ফেলতো। ( ভিডিও তে কিছু মানুষ দরজা ভাঙতে দেখা গেছে)

এবং পুলিশও গুলি করেছে যাতে কারুর গায়ে লাগে, ফাকা গুলি করে বা অন্য কোন পথ তারা নিতে যায় নাই যানে দুই চার জন মেরে ফেললে তাকে কৌফিয়ত দিতে হবেনা।

আর কান নিয়েছে চিলে কবিতা আমাদের কবিই কিন্তু লিখেছিলেন, অন্য জাতির এতো গুজবে বিশ্বাসী নাই মনে হয়।

আরেকটা বিষয় হলো রাসুল সা: কে গালাগালি করলে রাসুল সা: কি কাউকে ফাসি দিতেন কিনা?

এতো লোক জমায়েত হয়েছে তাদের মাঝে ৫% আসল পোস্টটা দেখে ছিলেন কিনা সন্দেহ আছে। সবাই এসেছে জজবায়, কাজ থাকলে এইরকমের কথায় মানুষ জমায়েত হতে পারতো না।

আমাদের দেশের মানুষের শিক্ষার প্রয়োজন অনেক, শিক্ষার অভাবেই এই রকমের খুবই তুচ্ছ ঘটনায় মানুষকে জীবন দিতে হচ্ছে। :(

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যুরোক্রেট ও প্রশাসন মিলে দেশের মানুষকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করেছে; ওরা নিজেদের পরিবারের লোকজনকে দেশ/বিদেশে ভালো স্কুল থেকে উচ্চশিক্ষা দিয়ে, দেশ পরিচালনা নিজেদের মাঝে ধরে রেখেছে; ফলাফল, মানুষের জীবনের কোন মুল্য নেই।

২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিহত দুজনের গুলিতে নয় মাথায় আঘাত, মাথা থ্যাতলানো।
তাই দাবি নিহতদের ময়নাতদন্ত করা চলবে না।
২০১৩ হেফাজত আন্দলনের সময়ও দেখেছিলাম শাপলা চত্তর সমাবেশে অবস্থানকালে স্বাভাবিক মৃত্যুবরনকারি ৩টি লাশ দেড় দিন লুকিয়ে রাখা হয়েছিল, যাতে ক্র্যাকডাউন কালে নিহতের সংখা বেশী দেখানো যায়।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলেমরা সভ্যতার বিপরিতে চলছে, এরা জাতিকে কাবুলীওয়ালাদের মতো করে ছাড়বে।

২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪৭

সুপারডুপার বলেছেন: মনে করি, এই পোস্টটি বড় জোর ১০০০ জন দেখতে পারে, এই ১০০০ জনের প্রায় ৬০% -ই প্রবাসী। বাকি ৪০% বা ৪০০ জন স্বদেশী। এক সাগর পানিতে এক বালতি পানি ঢাললে সাগরের পানির যেমন পরিবর্তন হয় না, তেমনি ১৬ কোটি ৭১ লাখ মানুষের দেশে বাকি ৪০০ জনের ভাবনার ইফেক্টও কিছু পরিবর্তন হয় না।

তাই, ভেবে ভেবেই বেলা চলে যায় ! এত্ত মানুষের দেশ যেভাবে চলার সেইভাবেই চলে যায় !!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশ এমন যায়গায় গেছে, একমাত্র সরকারই পরিবর্তন আনতে পারে; সাধারণ মানুষের পক্ষে কোন কিছু করা অসম্ভব।

২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রথম পাতায় এসেছেন দেখে ভাল লাগল ।
বিষয়টি নিয়ে দেশের প্রথম সারির সকল দৈনিক সংবাদ পত্রেই লেখা লেখি চলছে ।
সকলের মুখেই শুনা যায় নিন্দার বাণী তবে ভিন্ন মতও আছে ।
আপনি যতার্থই বলেছেন
দেশের মানুষ ভয়ংকরভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে, সরকার নিজের পথে, মানুষ নিজের পথে

অন্য একটি পোষ্টে আমার শারিরিক কুশল জানতে চাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার পরামর্শ মত থেরাপি চলছে ।
সুফলও কিছুটা পাচ্ছি ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ব্যথা যদি সহ্যসীমার মাঝে এসে থাকে, তা'হলে ফ্রি-হ্যান্ড ব্যায়াম করুন, ও হাঁটুন। আপমার লেখা মিস করছেন ব্লগারেরা।

সরকার ছোট একটি শ্রেণীকে নিয়ে ব্যস্ত; বাকীরা বড় ২ ভাগে বিভক্ত; আলেম সমাজ ও তরুণদের মাঝে একটা শ্রেণী আধুনিক লব্ধ-জ্ঞানের বিপরিত দিকে চলছে, সামনে হয়তো বড় ধরণের সংঘাত হতে পারে।

ব্লগ মাঝে মাঝে আমাকে ছুটি দেয়।

২৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেখুন বিজ্ঞ ব্লগার আমি ওখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলে এমন ঘটতো। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিতাম। আমার এখন এডিশনাল এসপি থেকে এসপি হওয়ার পথে অবস্থা হতো। আমি ২৭ বিসিএস এ পুলিশ কোয়ালিফাই করেছিলাম যৌক্তিক কারণে তাই বললাম। ছাগল দিয়ে তো আর হালচাষ হয়না । এসজন্য ষাড় লাগে বলদ বা গাভীও পাারে । যোগ্যতা অন্যরকম জিনিস বাল করলেই যোগ্য হয় না । দেখবেন এ থেকে দেশে গৃহযুদ্ধ লেগে যেতে পারে । আরু ভয়াবহ কিছু হতে পারে। আমরা শুধু বলতে পারি তাই তো বলি কবিতায় গল্পে অথবা সমালোচনায় । দেশের মঙ্গল কামনায় ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিজের উপর আত্মবিশ্বাস থাকলে, ও দরকারী দক্ষতা থাকলে, অনেক কিছুর সমাধান করা সম্ভব।

দেশের অর্ধেক মানুষ সভ্যতার বিপরিত দিকে চলছে, সংঘাত হবে।

২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

রানার ব্লগ বলেছেন: বিনা ময়নাতদন্তে কেন তাদের লাশ পড়িবারের কাছে হস্তান্তর করতে হবে? তবে কি এদের খুন করা হয়েছে ? ডালের রঙ আমি কালো দেখছি ? আপনারা ??

যার আইডি হ্যাক হোল তার আইডি ব্যাবহার করে যদি হ্যাকার অপত্তিকর কোন মন্তব্য করে তাহলে শাস্তি হ্যাকারের হবে কেন তারা আইডির মালিকের ফাঁশি চাচ্ছে ? হিন্দু বলে ?? ডালের রঙ আমি কালো দেখছি ? আপনারা ??

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সভ্যতার ও বিজ্ঞানের বিপরিতে চলছে বাংলাদেশের এক বিরাট অংশ মানুষ, এরা জাতিকে পেছনে টানছে; তাদেরকে মুল ধারার মাঝে আনার কথা ছিলো সরকারের; সরকার সেটার চেষ্টা করেনি আজো।

২৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





দাবীগুলো মাঝে ২ নং দাবী: "সংঘর্ষে নিহতদের লাশ বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের কাছে হস্তান্তর"; এটা দেশের আইনের সরাসরি অবমাননা; এই ধরণের দাবীর জন্য বিচার হওয়ার দরকার আছে।

- বাংলাদেশে ইসলামিক যতো দল ও দলীয় কার্যক্রম আছে তার মধ্য কেউ বাংলাদেশ কেনো পৃথিবীর কোনো উন্নত দেশের আইন মানতে নারাজ। তারা আরবের আইন চায়। ২০০০ বছর পুরোনো আরবীয় আইন তাদের চাওয়া ও দাবী। আরবীয় আইনে ফাঁসী, কল্লা কাটা, হাত কাটা, শরীরের অঙ্গ কাটা সহ জামাত শিবিরের হত্যার যতো নমুনা ছিলো তা হচ্ছে আরবীয় আইনে হত্যার নমুনা ও উদাহরণ।

এখন ভেবে দেখুন ধর্মীয় লেবাসে এসব থাকবে? নাকি বন্ধ হওয়া উচিত।



২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



জেনারেল জিয়া দেশে সামরিক সরকার চালিয়ে মানুষকে জাতীয় রাজনীতি থেকে দুরে সরায়ে দিয়েছে, উনি দেশবিরোধীদের রাজনীতিতে এনেছিলো; শেখ হাসিনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে মানুষের অংশ গ্রহন সহজ করতে পারেননি; ফলাফল, আমাদের মানুষের রাজনীতি অংশ গ্রহন শুধু সংঘাতের সৃষ্টি করছে।

২৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

আখেনাটেন বলেছেন: এত জোশ আসে কোথা থেকে এই জিহাদী জনতার? জ্ঞান-বিজ্ঞান সাধনায় তো এদের এই জোশ দেখা যায় না।

ধর্মকে এইরূপ জঙ্গীপনায় রূপান্তরের ম্যান্ডেড কোথা থেকে পায় এরা?

গোটা উপমহাদেশে বিভেদের যে সংস্কৃতি আমরা লক্ষ করছি তা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অভিশাপ হয়ে যায় কিনা সেটাই দেখার বিষয়।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা আজকে ভোলায় এ ধরণের ভয়ংকর অবস্হার সৃষ্টি করছে, এদের বড় অংশ আমাদের স্বাধীনতায় হয় অংশ নেয়নি, কিংবা বিরোধীতা করেছিলো। এদেরকে আজকের বিশ্বের আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্হায় আনেনি সরকার।

২৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮

মোঃ মঈনুল ইসলামঢ় তুষার বলেছেন: আরবীতে একটা প্রবাদ পড়েছিলাম "কালামুর রজুলি মিঝানু আকলিহি" অর্থাৎ ব্যাক্তির কথা তার জ্ঞানের মানদ।
ছোট বেলায় কেউ মা-বাবাকে গালি দিলে ঝগড়া করতাম এরপর বাসায় জানলে আবার উল্টো বকা শুনতাম।তাদের প্রথম কথা যারা গালি দিছে তাদের থেকে দূরে থাকো আর দ্বিতীয় কথা প্রবাদ বাক্যটি। কে একজন ফেসবুকে গালি দিছে তাতে তার উপর হামলে পড়ার কোন যুক্তিই দেখিনা,কারণ পরিপূর্ণ মুমিন যার পান্ডিত্য আছে তিনি গালাগালি নিয়ে কখনোই মন্তব্য করবেন না।বর্তমান বিষয়টাই হচ্ছে একটা ট্রেন্ড নবীকে গালি দেও সাধারণ পাবলিক ক্ষেপে যাবে তারপর তারাই তোমাকে প্রমোট করবে।নইলে কোথাকার কোন লোক যাকে কেউ চিনত তাকে নিয়ে হুড়োহুড়ি কখনই ভদ্রলোকের ব্যাবহার বলে গণ্য হবেনা।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের ধর্মীয়দের কমনসেন্স কম, সামাজিক ও রাষট্রীয় দায়িত্ব খুবই কম; কারণ, তারা মানুষের লব্ধ-জ্ঞান ও লজিক বুঝে না ও বিশ্বাস করে না।

২৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৪০

গরল বলেছেন: দেশে এত বড় বড় দূর্নীতি হচ্ছে, খুন হচ্ছে, ভোট ডাকাতি হচ্ছে তার জন্য কেউ জীবন দেওয়াতো দুরে থাক, প্রতিরোধ পর্যন্ত হচ্ছে না। আর একটা ফালতু বিষয় নিয়ে চারজন প্রাণ দিল, এই জন্যই এই জাতির কোন কালেই কিছু হবে না।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এদের নিজেদের কাছে, নিজের প্রাণের কোন মুল্য ছিলো না, মনে হয়

৩০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

বাংলার জামিনদার বলেছেন: বেকুব পাব্লিক এর কপালে ভাল কিছু থাকবেনা এটাই স্বাভাবিক।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেসব দেশের নাগরিকেরা শিক্ষিত, সেখানে সরকারগুলো দায়িত্বশীল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.