নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনার ভারত ভ্রমণ নিয়ে অপ-প্রচারণার ঝড়

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০



বাংলাদেশের প্রতিবেশী হচ্ছে ২টি মাত্র দেশ; এই ২টি দেশকে বাংগালীরা ভালো চোখে দেখছেন না, এবং এর পেছনে হাজার কারণ আছে। এই প্রতিবেশী ২ দেশ বাংলাদেশকে কিভাবে দেখে? ভারতর মানুষের কাছে, বার্মার মানুষের কাছে বাংলাদেশের 'প্রোফাইল' কি রকম?

ভারতের অবস্হা বাংলাদেশ থেকে ভালো, ভারতের লোকেরা সেটা জানে; বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতের লোকদের ধারণা খুব একটা ভালো নয়, দরিদ্র প্রতিবেশীর প্রতি যেই রকম থাকে, সেই রকম। আমেরিকার প্রতিবেশীর সংখ্যাও ২টি: মেক্সিকো ও কানাডা; আমেরিকায় বসবাসকারী বাংগালীরা জানেন, আমেরিকানরা কোন চোখে মেক্সিকানদের দেখে, এবং কোন চোখে দেখে কানাডিয়ানদের।

বাংলাদেশ সম্পর্কে বার্মার লোকদের ধারণাও ভালো নয়; বাংগালীদের তুলনায় বার্মার নাগরিকের মাথাপিছু ভুমি হচ্ছে প্রায় ৭০/৭৫ গুণ বেশী; জনসংখ্যার তুলনায়, বার্মার প্রাকৃতিক সম্পদ অফুরন্ত; এটা তারা জানে। তবে, ৫৭ বছরের মিলিটারী শাসনের ফলে, তাদের জীবনযাত্রার মান আমাদের তুলনায় বেশ নীচে। কিন্তু তারা মানে করে যে, বাংলীরা সম্পদহীন; অশিক্ষিত ও বিশৃংখল রোহিংগারা বাংলার মানুষ, বাংগালীরা অনেকটা রোহিংগাদের মতোই।

ভারতের সাথে আমরা ভৌগোলিকভাবে যুক্ত; তাদের সাথে আমাদের নদীর পানি নিয়ে সমস্যা আছে, অসম ব্যবসা বাণিজ্য আছে, চোরাকারবারী আছে। সরকার প্রধান হিসেবে শেখ হাসিনা ভারত ভ্রমণে যান; যেই ভারতকে মানুষ পছন্দ করে না, সেই ভারতকে যদি শেখ হাসিনা 'বন্ধুদেশ' বলেন, মানুষ কি সুখী হয়, নাকি আহত হয়? এবং একই সাথে শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের মনোভাব কি হয় তখন? যারা ভারতকে পছন্দ করে না, তারা শেখ হাসিনার ভারত ভ্রমণকে নিয়ে কি বলছেন সব সময়?

ভারত নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের সম্যক পরিস্কার ধারণা নেই; সেটা অশিক্ষার কারণে ঘটছে; ভারত বিশ্বের ২য় বৃহত্তম জাতি, তাদের অর্থনীতি বিশাল, ৮/৯ ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি; বিশ্বের কাছে তারা অন্যভাবে পরিচিত, জাতি সংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিলে স্হায়ী পদের জন্য চেষ্টা করছে।

শেখ হাসিনার বিদেশ ভ্রমণের যাবার খবর মানুষ মিডিয়া থেকেই পায়, তিনি কখনো মানুষের সাথে আলাপ করে বিদেশে যান না; তিনি ভারত ব্যতিত অন্য দেশে যখন যান, মানুষ সেটা নিয়ে তেমন মাথা ঘামান না; কিন্তু তিনি ভারত যাবার সময় থেকে শুরু করে, উনার ফিরে আসার পরও, অনেকদিন অবধি, মানুষ অস্বস্তিতে থাকে, মনগড়া অপপ্রচারণা চালায়; যেহেতু, শতভাগ মানুষ ভারতকে পছন্দ করে না, এই অপপ্রচারগুলো নিয়ে মানুষ মোটামুটি বেশ মেতে থাকে দীর্ঘ সময়।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: মনগড়া অপপ্রচার!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি তো ভারত ও শেখ হাসিনাকে ভালোবাসেন।
মনগড়া অপপ্রচার চালাতে হলে, মন থাকার দরকার হয়; আপনার কাছে 'মন' থাকলে, ঢাকা ইউনিভার্সিটি এতদিনে র‌্যাংকিং পেয়ে যেতো

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ঢাকার লোক বলেছেন: ভারত আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশী, ওদের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য, নদী সীমানা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে স্বার্থ অনেকাংশে জড়িত, তাই রাষ্ট্র প্রধানের ভারত সফরে কি আমরা পেলাম, আর কি দিলাম এ নিয়ে আগ্রহ সবারই থাকা স্বাভাবিক। সরকার থেকে এ সম্পর্কে জনগণকে স্পষ্ট ও পরিষ্কার ধারণা সফরের আগে এবং পরে দিলে অহেতুক জল্পনা কল্পনা প্রসূত বিভ্রান্তি প্রচারের সুযোগ কমবে !

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের ২ জাতির যেই অবস্হা, সেটা অনুধাবন করে, শেখ হাসিনা যদি ভারত যাবার আগে, জাতিকে চুক্তির বিষয়াদি জানান: পার্লামেন্ট, ঢাকা ইউনিভার্সিটি, ও বড় বড় প্রফেশানেল গ্রপের সাথে মিটিং করেন, মানুষ এই রকম অপ-প্রচারে কান দিতো না।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



আমাদের প্রোফাইল গার্ডিয়ানে ছাপিয়েছে!! দেশের একজন এমপি জালিয়াতি করে পরীক্ষা দিছে। এই প্রোফাইল নিয়ে আমরা খুশি! আপনিও খুশি থাকুন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


গার্ডিয়ানে কি বাংলায় লেখে?

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পোষ্টের প্রথম তিন লাইন পড়ে প্রথম মন্তব্য করছি। ১৯৪৭ এর আগে বাংলাদেশের মানুষ বার্মাতে চাকুরী করতেন। এখনো বাংলাদেশের অনেক মানুষ বার্মার মানুষের সাথে মিশে আছেন কারণ শত সহস্র বছরের ইতিহাস।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৪৭ সালের আগে পুর্ব বাংলায় পর্যাপ্ত চাকুরী ছিলো না, বাংলার মানুষ চাকুরী করেছে কলিকাতায় ও রেংগুনে; ২০১৯ সালে বাংলাদেশে পর্যাপ্ত চাকুরী নেই, মানুষ যায় আরব, মালয়েশিয়া, দ: আফ্রিকা

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

সোহানী বলেছেন: আমাদের দেশের নেতা নেত্রীরা কোন পরামর্শ পছন্দ করেন না। নিজেরা ই সব কিছুর ডিসিশান নেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


উহাদের ভাবনাশক্তি গড় জনতা থেকে কম।

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আজকে বাংলার মানুষ যদি সৌদি আরবের টাকা খেয়ে সৌদি আরবের গুণ গাইতে পারেন তাহলে বার্মার গুণ গাইতে দোষ কোথায়?

সোহানী আপা বাংলাদেশের নেতানেত্রী একজন খেটে খাওয়া রিক্সাওয়ালার চাইতেও কম জ্ঞান রাখেন। (ভালো জ্ঞান) আর যদি বলেন মন্দ জ্ঞান তাহলে আমাদের নেতানেত্রীর মতো জ্ঞানী বিশ্বে কেউ নেই। তাই নিজে যা বোঝেন তাই করেন একরোখা গোয়ার গোবিন্দ টাইপ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেনন, মান্না, রব, কামাল সাহেব, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, ইনু, লালু, বুলু, আমান উল্লাহ আমান, খায়রুল কবির, ও এই রকম হাজার খানেক রাজনীতিবিদ বাংগলাদেশকে কক্ষচ্যুত করেছে; এদের কারণে, দেশ পেছনে পড়ে গেছে, এদের কারণে মানুষ স্ত্রী-পরিবার ফেলে রুটির খোঁজে দেশ ছেড়েছে।

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভারত আমাদের বন্ধু। সেই বঙ্গবন্ধুর আমল থেকে। ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন আমাদের জন্য সাক্ষাত দেবীর মতোণ। এই মহিয়সী নারীর সীমাহীন টান ছিল আমাদের জন্য। উনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় পৃথিবীর বহু দেশে গেছেন আমাদের যুদ্ধের কথা জানাতে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন বুদ্ধিমতি নেত্রী; তখন ভারত ছিল বন্ধু, এখন ধনী বন্ধু

৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: যুগ যুগ ধরে শুনছি আওয়ামীলীগ ভারতের কাছে বাংলাদেশ বিক্রি করে দিচ্ছে। আমাদের দেশের লোকজন আগে নির্বোধ ছিল। এখন নির্বোধের সাথে বদমাশ যোগ হয়েছে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




এগুলো বাংগালীর অজ্ঞতা মাপার মিটার

৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আগামী মাসে ভারত ভ্রমনে যাবো। আমার জন্য দোয়া করবেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের জীবনযাত্রার ছবি তুলবেন, অকারণে ভারতের প্রকৃতির ছবি তুলে ক্লান্ত হবেন না যেন।

১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই ভারতের কোথায় যাবেন? আমার জন্য কিছু লাগবে না। আপনার জন্যই জানতে চাচ্ছি।




চাঁদগাজী ভাই, বাংলাদেশ সরকারের উচিত দেশের রাষ্ট্রিয় যতো গোপন তথ্য আছে তার সব দেশের মাথামোটা ফেসবুকার জনগণকে দিয়ে দেওয়া। আর ভারত যাওয়ার আগে ফেসবুকে হা / না ভোট করে অনুমতি নেওয়া। বাংরাদেশের সরকার ফেসবুকার জনগণের কথায় উঠবে আর বসবে - বসবে আর উঠবে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প এখন চীনের সাথে "বাণিজ্য চুক্তি" করছে, সারা দেশ জানে, বড় বড় অর্থনৈতিক সংস্হাগুলো এগুলো নিয়ে হাজার ঘন্টা ব্যাখ্যা করছে মিডিয়ায়, ট্রাম্পর জনপ্রিয়তা বেড়েছে এতে।

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: শেখ হাসিনা বিদেশ ভ্রমণে যাবার খবর মানুষ মিডিয়া থেকেই পায়, তিনি কখনো মানুষের সাথে আলাপ করে বিদেশ যান না।
কোন দেশের রাষ্ট্র প্রধান মানুষের সাথে আলাপ করে বিদেশ ভ্রমণে যায় কিনা আমার জানা নাই।
বিশ্বের কোন দেশ প্রতিবেশী দেশের সাথে সুসম্পর্ক আছে ?

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প কেন জি-৭ এ যায়, সেটা মিডিয়ায় থাকে ২/১ মাস; ট্রাম্প কেন উ: কোরিয়ার কিমের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলো সিংগাপুরে, সেটা ট্রাম্প ১ বছর বলেছে টেলিভিশনে।

প্রতিবেশী সুসম্পর্ক: কানাডা-আমেরিকা, নরওয়ে-সুইডেন, ফিনল্যান্ড-সুইডেন, জার্মা-িইটালী, ইটালী-ািঅস্ট্রিয়া ; এগুলো সামান্য কয়েকটা উদাহরণ

১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ১। লেখক বলেছেন: ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন বুদ্ধিমতি নেত্রী; তখন ভারত ছিল বন্ধু, এখন ধনী বন্ধু
২। লেখক বলেছেন: এগুলো বাংগালীর অজ্ঞতা মাপার মিটার
৩। লেখক বলেছেন: মানুষের জীবনযাত্রার ছবি তুলবেন, অকারণে ভারতের প্রকৃতির ছবি তুলে ক্লান্ত হবেন না যেন।


১। ভারত আমাদের থেকে সব কিছুতে উন্নত। একটা উদাহরন দেই, সেলাই মেশিনের সুই আজ পর্যন্ত আমাদের দেশে কেউ বানাতে পারলো না। সুইটা পর্যন্ত আমাদের ভারত অথবা চীন থেকে আনতে হয়।
২। বাঙ্গালী পারে শুধু বদমাইশি করতে। বর্তমান যুগের বাঙ্গালীরা অমানুষ। (প্রমান চাইলে দিব)
৩। অবশ্যই ছবি তুলবো, মানুষের জীবনযাত্রার।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ভাবনাগুলো সঠিক

১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই ভারতের কোথায় যাবেন? আমার জন্য কিছু লাগবে না। আপনার জন্যই জানতে চাচ্ছি।

আগে যাবো কোলকাতা। তারপর সিদ্ধান্ত নিবো কোথায় কোথায় যাবো।

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪১

ঢাকার লোক বলেছেন: রাজীব নুর ভাই, আপনার ভারত সফরে কি আনছেন আর কি দিয়ে আসছেন আগেই জনতাকে জানিয়ে যান, তাহলে দেশে কোনো "অপ-প্রচারের" জন্ম দিবে না ! আপনার ভারত সফর সফল, নিরাপদ ও আনন্দময় হোক !!

১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কোলকাতায় সাউথ ইন্ডিয়ান খাবার পাওয়া যায় কিছু হোটেল

Vaango, Acropolis
3rd floor, Acropolis Mall T - 008, 1858, Rajdanga Main Rd, Kasba
Kolkata, West Bengal 700107, India
+91 33 4065 9564

Anand Veg Restaurant
19, Chittaranjan Ave, near Chandi Chowk,
Esplanade, Chowringhee North, Bow Barracks, Kolkata,
West Bengal 700072, India
+91 33 2212 8344

Dosa @ Twist
93A, Sarat Bose Rd, Manoharpukur,
Kalighat, Kolkata, West Bengal 700029, India
+91 90514 40514

The Chutney Co.
Centre Point, 21, Hemanta Basu Sarani, Lal Dighi,
B.B.D. Bagh, Kolkata, West Bengal 700001, India
+91 62919 05166

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৮

ঢাকার লোক বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই,
রাজীব ভাই কি দোসা চাটনি পছন্দ করবেন ? ভোজন বিলাসী মানুষ, ভালো চিকেন বা খাসীর বিরিয়ানী কোথায় পাওয়া যায় জানলে জানাতে পারেন !

১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঢাকার লোক ভাই / রাজীব নুর ভাই, ননভেজ কারি হাউজ এর ঠিকানা দিয়ে দিলাম। কোলকাতা গেলে খেয়ে নিবেন তুমুল করে। আর প্রচুর ছবি তুলে ব্লগে শেয়ার করবেন।


Royal Biriyani House
56, Topsia Rd, Topsia, Kolkata,
West Bengal 700039, India
+91 98318 81593

Taj Biryani House
45, Mahatma Gandhi Rd, Sarat Pally, Paschim Putiary, Kolkata,
West Bengal 700041, India
+91 81005 13718

Arshalan Golden Biryani House
D/41, Baghajatin Station Rd, Baghajatin D Block, Block D, Baghajatin Colony,
Kolkata, West Bengal 700032, India
Phone: +91 99037 45719

১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


@রাজীব নুর,

আপনি কলিকাতার দেয়ালে দেয়ালে লিখে দেবেন, "মমতা, বাংলাদেশের মানুষের প্রাপ্য তিস্তার পানি দিয়ে দেন; তারপর, বিয়ে করেন"।

১৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ট্রাম্প এখন চীনের সাথে "বাণিজ্য চুক্তি" করছে, সারা দেশ জানে, বড় বড় অর্থনৈতিক সংস্হাগুলো এগুলো নিয়ে হাজার ঘন্টা ব্যাখ্যা করছে মিডিয়ায়, ট্রাম্পর জনপ্রিয়তা বেড়েছে এতে। - আমরা আমেরিকান নই আমরা বাঙ্গালী। বৃটিশ আন্দোলনের - ৫২র আন্দোলনের - এরশাদ হটাও আন্দোলনের বাঙ্গালী। আমাদের রক্তে মিশে আছে আন্দোলন। আন্দোলন করে বুরহান উদ্দিনের চার জন শহীদ হয়ে ডিরেক্ট জান্নাতে।

চাঁদগাজী ভাই, ছাত্র রাজনীতি হচ্ছে একটি অপরাজনীতি এখন এটি ১৯৯০ সনের হোক। ২০১৯ সনের হোক আর ১৯৫২ সনেরই হোক। অপরাজনীতি অর্থ অপরাজনীতি যা আলোচনায় সমাধান হতো তা ছাত্ররা গোলযোগ করে দরবার করে খারাপ পর্যায়ে নিয়ে গেছে। শেখ হাসিনা ভারতে যাবেন রাশিয়া যাবেন এটি দেশের প্রটোকল আছে, ছাত্র তথা ফেসবুকার এটি বোঝার জ্ঞান থাকলে ফেসবুকে এসব শেয়ার করে শহীদ হয়ে যেতো না। আর ১৯ জন খুনি হয়ে যেতো না।

ফেনী নদী ফেনী নদীর জায়গায় আছে ব্লগে পোষ্ট দেখে মনে হয়েছে আস্ত ফেনী নদী চুরি হয়ে গেছে!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সপ্তাহে, শেখ হাসিনা মিডিয়ায় যদি ২/১ ঘন্টা বিদেশী রাজনীতিবিদদের কর্মকান্ড দেখেন, তিনি অনেক কিছু পশ্চিযমের রাজনীতিবিদদের মতো করতে পারতেন।

মানুষকে শিক্ষিত ও অবগত করা সরকারের দায়িত্ব।

২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


গার্ডিয়ানে কি বাংলায় লেখে?
আমি ভাল ইংলিশ পারি বলছি না, তবে পড়তে পারি হালকা পাতলা আর বিশেষ করে আপনার লেন্জুয়া বাহিনীর কিছু হলে আরো বেশি চোখে পড়ে। নিজেকে বেশি পন্ডিত ভাবা ঠিক নয় আপনি একাই দুনিয়ার সব ছিঁড়তে এই চিন্তা থেকে সরে আসেন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি আর আপনি ইংরেজী পড়তে পারলেও তেমন লাভ হচ্ছে না, ১৮ কোটীর মাঝে কয়জন গার্ডিয়ান পড়ে বাংলাদেশের অবস্হা বুঝতে সক্ষম হবেন ?

২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টের লেখা ও বিজ্ঞ সহ ব্লগারদের আলোচনা ও মন্তব্য দেখে একটি কথাই মনে হচ্ছে রাষ্ট্রিয় অনেক বিষয়েই কিছু নীতি নির্ধারন ও শুদ্ধাচার কৌশল প্রনয়ন করা এখন অতি প্রয়োজন হয়ে পড়েছে । এখানে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যায় যে ২০১২ সনে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ হতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলপত্র
http://www.lawjusticediv.gov.bd/site/page/044130cb-98a8-42d7-b287-257def973e5a/জাতীয়-শুদ্ধাচার-কৌশল-
বিষয়ক দলিল প্রনয়ন করা হয়েছে । সেটা প্রণয়নের সময় বিভিন্ন পেশাজীবী সগঠন, সুশীল সমাজ ও নাগরিক গুষ্ঠির সঙ্গে আলোচনা করে পরামর্শ ও মতামত গ্রহণ করা হয়েছিল । সংসদ সদস্যসহ অন্যান্য অংশীজনের প্রদত্ত অভিমত সমন্বিত করে শুদ্ধাচার কৌশলপত্রের খসড়া প্রনয়ণ করা হয়েছিল । জনমত যাচাইএর জন্য খসড়া কৌশলপত্রটি সে সময় সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটেও উন্মোক্ত করা হয়েছিল । ধারণা করি অনেক বিজ্ঞ ব্লগার বৃন্দই তাতে কিছু না কিছু মতামত রেখেছিলেন । আমি তখন এ ব্লগে ছিলাম না। তবে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে দেয়া উন্মোক্ত খসড়া জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল পত্রের উপর কিছু মতামত আমি রেখেছিলাম । বাংলাদেশের সকল পর্যায়ের রাষ্ট্রিয় কর্মকৌশল নির্ণয় এবং বাংলাদেশের প্রশাসন ও সমাজে দুর্ণীতি দমন ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত উদ্যোগ হিসাবে ঐ কৌশল পত্রটি প্রনয়ন করা হয়েছিল । তাতে রাষ্ট্র, সুশীল সমাজ ও বেসরকারী খাতের গুরুত্বপুর্ণ প্রতিষ্ঠান সমুহর সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাব ছিল । সেখানে বিদ্যমান আইন কানুন, নিয়ম নীতির সংস্কার সাধন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নতুন আইন ও পদ্ধতি প্রনয়ন করে শুদ্ধাচারের নীতি বাস্তবায়নের কথাও বলা হয়েছিল । শুদ্ধাচার প্রতিষ্টার জন্য নতুন প্রাতিষ্ঠানিক বিন্যাস সাধনের প্রস্তাব করা হয়েছিল । প্রাপ্ত সকল মতামত ও পরামর্শকে সমন্বিত করে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ কতৃক কৌশল পত্রটি প্রণীত হলেও সেখানে বলা হয়েছিল কৌশল পত্রটি রাষ্ট্রীয় কর্মনীতি, দুর্ণীতি দমন ও শুদ্ধাচারের চুড়ান্ত দলিল নয় । সময়ে সময়ে এটি পর্যালোচিত এবং তাতে উন্নয়ন সাধন করা হবে মর্মে বলা হয়েছিল । এখন মনে হয় সাম্প্রতিক কালে দেশে ঘটে যাওয়া বিবিধ ধরণের ইস্যুর প্রেক্ষাপটে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলপত্রটি রিভাইজ/উন্নয়ন করা একান্তভাবে প্রয়োজন হয়ে পড়েছে । এখনকার সুশীল সমাজের একটি গুরুত্বপুর্ণ অংশ তথা ব্লগারদের মতামত সহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের মতামত নেয়ার জন্য মন্ত্রী পরিষদ বিভাগকে তাদের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে একটি উন্মোক্ত আলোচনা আহবান পুর্বক জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল পত্রটি যুগোযযোগী করে রিভাইজ করার জন্য বলা যেতে পারে । ধন্যবাদ পোষ্টটি দিয়ে মুল্যবান একটি বিষয়ে আলোচনার সুযোগ তৈরী করে দেয়ার জন্য।


২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যেই বিষয়টার উপর কথা বলেছেন, উহা আমি জানতাম না; ইহা অবশ্যই একটি বড় পদক্ষেপ ছিলো।
দেশের বিষয়ে, দেশের মানুষে সাথে শেখ হাসিনার ঘনিষ্টতা থাকা একটি গুরুত্বপুর্ণ ব্যাপার।

২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেক আগে আমি এক বন্ধুকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে বলেছিলাম, বাংলাদেশ যদি বড় দেশ হত আর ভারত যদি ছোট দেশ হত, তাহলে বাংলাদেশও একই আচরণ করত ভারতের প্রতি। সে বলল, আমেরিকার পাশে ছোট দেশ কানাডা, কিন্তু আমেরিকা তো কানাডার সাথে এরকম করে না...
আমাদের দেশে ভারত বিদ্বেষীতা অনেকটা ধর্মীয় কারণে, কিছুটা রাজনৈতিক কারণে। মধ্যপ্রাচ্যের ভারতীয়রা কিন্তু বাংলাদেশীদের সাথে খুব ভালই আচরণ করে। বরং পাকিস্তানীরা বাংলাদেশীদের কম দেখতে পারে।
ভারত বিদ্বেষীতার ঐতিহাসিক কারণও আছে। সেটার শুরু আপনার নেতা মাওলানা ভাসানীর ফারাক্কার লং মার্চ থেকে। ইদানিং তিস্তা তিস্তা করেও সবাই মুখে ফেনা তুলছে। আরে ফারাক্কা, তিস্তা এসব নিয়ে সমাধানে আসতে সময় লাগবে। নিজেদের আগে উন্নত করতে হবে...

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩য় বিশ্বের সরকারগুলোতে অযোগ্য, অদক্ষ মানুষ থাকে, যারা ৩য় বিশ্বের অন্য দেশের ক্ষতি করে; সাধারণ মানুষ সব সময় মোটামুটি ভালো; এশিয়া ও আফ্রিকার মানুষ স্বাভাবিকভাবে হিংসুক, অন্যের জন্য ভালো কিছু করতে চাহে না।

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: প্রতিবেশীর সাথে সুসম্পর্ক জরুরী । ভারতের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ সময় অপপ্রচার হয় রাজনৈতিক ফায়দা লুটার জন্য ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেশীরভাগ বাংগালী পরিবার, তাদের প্রতিবেশী পরিবারকে ভালো চোখে দেখে না।

২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আসলেই আমরা দেশের জনগন রোহিঙ্গাদের মত হয়ে গেছি। প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরে যান দাদা-দিদির খোঁজ খবর রাখেন, তিস্তা নিয়ে আলোচনায় পারে না। উনি দেশের সমুদ্র বন্দর ব্যাবহার করতে দেয়া সহ অ্যারো অনেক সুবিধা দেন যেমন ফেনী নদীর পানি। হ্যা, ফেনী নদীর মিঠা পানি সরকার ভারত কে দিচ্ছে। দিবেও ভবিষ্যতে, একদম বৈধ উপায়ে। দেশের মানুষ ওয়াসার সুপেয় পানি পান করবে। সেই পানি পান করে রোগে ভুগবে আর টেনশনে ভুগবে। ভারত সফর নিয়ে মানুষ চিন্তা করবেই। ভারত আমাদের চারিদিকে ঘিরে আছে, আর দক্ষিনে বঙ্গোপসাগর।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন দক্ষিনেও ভারত, ভারতের নৌবাহিনী।

৪ জন বৌদ্ধ-ভিক্ষুর সাথে এক যায়গায় কফি খেয়েছিলাম, আমি চীনের প্রভাব বুঝার জন্য আলাপ করলাম; এদের ধারণা, বাংগালীরা আসলে রোহিংগাদের মতো; অবশ্য, এরা ধর্মীয় মানুষ, কমনসেন্স ও আধুনিক জ্ঞান নেই এদের।

২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

জুন বলেছেন: আমি ২০১৫ সনে মায়ানমার ভ্রমনে গিয়ে বেশ কিছু ভালো মানুষের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম যা আজো বজায় আছে । তবে মান্দালের কুথদ মন্দির যার প্রাঙ্গনে বিশ্বের সবচেয়ে বিশাল বইটি রয়েছে সেখানে একটি ৮/৯ বছরের মেয়ে আমার সাথে কথা বলছিল , পাশের মাটি যখন জানলো আমরা বাংলাদেশের তদুপরি মুসলমান সাথে সাথে সে আমার দিকে তীব্র দৃষ্টিতে তাকিয়ে মেয়েটিকে দ্রুত সরিয়ে নিলো। গাইড তাড়াতাড়ি এগিয়ে এসে সেই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সামাল দিল যে আমরা অনেক ভালোমানুষ ইত্যাদি ইত্যাদি। কারন ইয়াঙ্গগনের বিখ্যাত বজো মার্কেটের সাধারন এক রেস্তোরায় ফিরে আসার আগের দিন আমরা খেতে বসেছি তখন এক পান বিড়ি ওয়ালার সাথে পরিচয় হলো । মধ্যবয়স্ক সেই লোক আধা চিটাগাং আধা রোহিঙ্গা ভাষায় আলাপ জুড়লো আমার সাথে যখন শুনলো আমরা বাংলাদেশী। কথায় কথায় সে গর্বের সাথে জানালো আরাকানে তার চারটি বার্মিজ বউ আছে যারা সবাই ১৮ থেকে বিশ বছর বয়সী। আবার চিটাগাং যেখানে তার পুর্ব পুরুষের ভিটা সেখানেও তার বউ ও বড় বড় ছেলে মেয়ে আছে । এত বিশ্রী লাগলো কথাগুলি শুনে যে আমি তাড়াতাড়ি সরে আসলাম ।
সুতরাং কুথদ প্যাগোডার সেই মাকে আমি ক্ষমা করে দিয়েছিলাম তার ঐ ব্যবহারের জন্য চাঁদগাজী ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাধারণ রাখাইনরা ও বার্মার মানুষ রোহিংগাদের চাহে না, এবং বাংগালীদের ব্যাপারে ভালো ধারণা পোাষন করে না; ক্রমে ভারতীয়রাও ধরে নিচ্ছে যে, বাংগালীরা নিজের দেশে ভালো নাগরিক নন; আমাদের প্রোফাইলে দাগ পড়ছে।

২৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪০

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ভাবছি দাদাদের দেশ থেকে হালাল গো-মূত্র আমদানি করে অপ্র প্রচার চালানো ব্যাক্তিদের খাইয়ে নৈতিক দায়িত্ব পালন করিবো।
জয় বাংলা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগলো।

দাদারা আমাদেরকে গরীব ও বিশৃংখল প্রতিবেশী হিসেবে নেয়ার শুরু করেছে।

২৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩২

কানিজ রিনা বলেছেন: ভারতের ধারনা দরিদ্র প্রতিবেশী দেশ
বাংলাদেশ। আহারে ভারতবাসী যদি
একবার রাত বারোটায় দমদম ইস্টেশন
দেখে আসতো কতকত হাজার গরীব
অনাথ রাত্রে স্টেশনে ঘুমায়।
কথায় আছেনা উপরে ফিটফাট ভিতরে
সদর ঘাট।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতে বস্তিবাসীদের সংখ্যা বাংলাদেশের জনসংখ্যার থেকে বেশী, এটা ক্যাপিটেলিজমের গুণ; আপনি কিন্তু ক্যাপিটেলিজমে বিশ্বাসী মানুষ।

২৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, ব্লগ মুক্তির এই দিনে আপনি শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। ব্লগের দুর্দিনে হাতে গুণা যে কজন ব্লগকে আকড়ে ধরে ছিলেন তার মধ্য আপনি অন্যতম। আমি আপনি কার জন্য লিখি - নিজের আনন্দের জন্য লিখি। আমাদের লেখা পড়ে যদি কেউ একজন উপকৃত হোন তাতে আনন্দ পাই। আনন্দ পাই নিজের মনের কথাগুলো লিখে। আশা করবো ব্লগের বিস্তৃত আকাশে আরো ভালো লেখা পাবো আপনার কাছে। আপনি ভালো থাকুন - সুস্থ থাকুন - ব্যস্ত থাকুন এই কামনা করছি। ধন্যবাদ।


২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগের দুর্দিনে গড়ে ৩০ জনের মতো ব্লগার ব্লগের ছিলেন, আপনিও তাঁদের ১ জন; এঁদেরকে অভিনন্দন।

২৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৩

কানিজ রিনা বলেছেন: বস্তিবাসী অর্থ যাদের অন্তোত রাত্রে মাথা
গোজার নুন্যতম ঝুপড়ি বা চালাঘর আছে।
স্টেশনে ঘমানো মানুষের তাও নাই। যেমন
আমাদের পথশিশু টোকাইরা সারাদিন টোকায়
খায় ঘুমায় স্টেশন ফুটপাতে।
অথচ ভারতে বড়বড় স্টেশন
গুলতে একই দশা গুড়োবুড়ো হাজার হাজার
স্টেশনে ঘুমায়। তাদের রাত্রে ঘুমানোর ঝুপড়ি
ঘরও নেই।
এও দেখেছি দর্শনা বর্ডার পার হয়ে গেঁদে
স্টেশন থেকে শিয়ালদা স্টেশনের চার পাশ
কিভাবে ঝুপড়িবাসীরা বসবাস করে।
আপনি যদি জানতে চান আরও ডিটেল্স
বলতে পারি। সেই বড়লোক ভারতবাসীর
ক্যাপিটলিজম কেন এবং কেন?এত অহংকার।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বের ১ম দামী বাড়ী হচ্ছে রাণী এলিজাবেথের বাড়ী, ২য় দামী বাড়ী ভারতে; ইহা প্রমাণ করছে যে, ভারতে সম্পদ আছে, এবং সেটা এক শ্রেণীর হাতে আছে।

৩০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারত বড় প্রতিবেশী তাদের সংগে ঝগড়া করে আমরা পারবোনা তাই দরকার দক্ষ কূটনীতির যা আমাদের রাজনীতিবিদ ও আমলাদের নেই্। পদলেহী রাজনীতিবিদ ও আমলাদের কারণেই ভারত আমাদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে বা করার সাহস পায়। কারণ ভারত দেখে যে, কী ভাবে পদ পদবীর জন্য আমাদের রাজনীতিবিদ ও আমলারা দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয় বা দিচ্ছে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



রাজনীতিবিদ হোন, অরাজনীতিবিদ হোন, সরকারে আছেন শেখ হাসিনা; বাকীগুলো মোটামুটি লিলিপুটিয়ান

৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩

হিজ মাস্টার ভয়েস বলেছেন: "ভারতকে যা দিয়েছি তাঁরা তা সারাজীবন মনে রাখবে" - এ বক্তব্য'র মর্ম বুঝা স্বত্তেও চাঁদ গাজী'র মত অভিজ্ঞ ব্লগার যখন অজুহাত হাতড়ে খুঁজেন তখন যা বুঝার বুঝা যায়।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি জানি, আপনি জমিদার ছিলেন, উনি ভারতকে সব দিয়ে দেয়াতে আপনি ঢাকায় ভিক্ষা করছেন।

৩২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব 'সর্বদলীয় সরকার' গঠন করেছিলেন, নাম দিয়েছিলেন 'বাকশাল'; তিনি ১০৭১ সালের ঐক্য আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছিলেন; কিন্তু উনার এজেন্ডার মাঝে কিছুটা সোস্যালিষ্ট সোষ্যালিষ্ট ভাব ছিলো, এতে তিনি পশ্চিমের ক্যাপিটেলিষ্টদের চক্ষুশুলে পরিণত হন । ১৯৭১ সালের ঐক্য রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য ছিলো না, মানউষের মাঝে ঐক্য ছিলো, সেটা ছিলো বাংগালী জাতীয়তাবাদের আশীর্বাদ। তিনি জনতার ঐক্যকে হয়তো অনুধাবন করতে না পেরে, ১৯৭৫ সালে 'রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে ঐক্য' আনার চেষ্তা করছিলেন; কিন্তু ওসব রাজনৈতিক দলে মানুষ ছিলো না বললেই চলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.