নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মীমাংসিত বিষয়সমুহও বাংলা ব্লগে ঘুরে ঘুরে ফেরত আসে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৭



বাংলা ব্লগসমুহ চালু হবার পর, কিছু কিছু বিষয় নিয়ে অনেক বাহাস হয়েছে; এতে অনেক আলাপ-আলোচনা, তর্ক-বিতর্ক, গালাগালি হয়েছে; শেষে, এক সময়ে ওসব বিষয়গুলোর মোটামুটি মীমাংসা হয়ে গেছে। এখন নতুন সমস্যা হচ্ছে, মীমাংসিত সমস্যাগুলো আবার ফিরে ফিরে আসছে ব্লগে; কারণ, ব্লগে সব সময়ই নতুন ব্লগারেরা আসছেন, অনেকেই জেনে, বা না জেনে সেইসব বহুল আলোচিত পুরাতন ব্যাপারগুলোকে সামনে নিয়ে আসেন; আবার, সেই পুরাতন বিতর্ক শুরু হয়, ম্যাঁওপ্যাঁও চলতে থাকে, ঘুরে ফিরে একই বৃত্তে। বাংলা ব্লগে বড় বড় বাহাস হয়েছে ধর্ম ও বিজ্ঞান নিয়ে, সংস্কৃতি নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে।

তবে, এটা সঠিক যে, এসব ব্যাপারে, প্রতিবারেই লজিক্যাল ভাবনার লোকদের মতামত বাড়ছে; কিন্তু অনেকেই আছেন, যারা এখনো নতুন করে ভাবার কথা ভাবছেন না।

এই রকম বাহাসের একটি বিষয় ছিল, খৃষ্টানদের মেসাইয়া যীশুর জন্মকে কেন্দ্র করে; বাইবেলের মতে, উনার জন্ম হয়েছে বিনা-বাপে। বিনা-বাপে সন্তান জন্মে কিনা? না, নারীপুরুষের মিলন না হলে, সন্তান জন্মে না; তা'হলে যীশুর বেলায় কি ঘটেছিলো? যেহেতু, যীশু জন্মেছিলেন, এটা ঠিক যে, উনার পিতা ছিলো। মনে হয়, বিয়ের আগে সন্তান জন্মের কারণে, বাবার নাম জড়ানো হয়নি; আর যেহেতু উনি বিখ্যাত মানুষে পরিণত হয়েছিলেন পরে, এবং সেই সময় পিতৃ-পরিচয়হীন শিশুকে কেহ বিখ্যাত মানুষ হিসেবে মানবে না; যারা উনার জীবনী লিখেছেন, উনারা এক রূপকথার জন্ম দিয়েছেন।

আপনি ধর্মে বিশ্বাস করলে যে, রূপকথায় বিশ্বাস করতে হবে, এটা কোন কথা নয়; ফলে, ব্লগের শুরুতে যীশুর জন্ম নিয়ে যেই বিশাল বাহাস হয়, অনেকে বাইওলোজী মাইওলোজী অনেক কিছু এনে প্রমাণ করতে চেয়েছিলেন যে, শুধু নারী একাও সন্তান জন্ম দিতে পারেন; আসলে, ইহা কখনো ঘটেনি; ফলে মোটামুটি মীমাংসা হয়ে গেছে যে, যীশুর বাবা অবশ্যই ছিলেন; বিয়ের আগে ইহুদী পরিবারে সন্তানের জন্মকে মেনে নেয়া হয় না, সেহেতু সুন্দর এক রূপকথার জন্ম দেয়া হয়েছে; সবাই খুশী।

এখন ইহুদী পরিবারের জন্ম নেয়া, নতুন ধর্মের মেসাইয়াকে নিয়ে বাংগালীদের এত মাথা ব্যথা কেন? কারণ, বাংগালীরা নিজের কাজ ফেলে অন্যের সমস্যা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যান।

গ্যালাক্সি মেলাক্সী নিয়েও একটা বিরাট বাহাস ছিলো; সেটার সমাধান হয়েছে এইভাবে: ধর্মীয়রা তাদের আগের বিশ্ব মডেল থেকে সরে এসেছে; বরং উল্টা দাবী করার শুরু করেছে যে, ইউরোপীয় এষ্ট্রোনোমারদের আগেই কুরানে এইসব গ্যালাক্সীর কথা ছিলো; ছিলো ভালো, এতদিন বুঝেননি, এখন বুঝেছেন। আসলে, বাইবেলে ও কুরানে আমাদের পৃথিবী সম্পর্কে ধারণা দিয়েছিলো যে, ইহা সমতল, গোলটোল নয়; সুর্য ইহাকে প্রদক্ষিণ করে, দিনের শেষে সুর্য বিশ্রাম নেয়, পরদিন কাজ শুরু করে; চাঁদকে সৃষ্টি করেছিলো রাতের বেলা আলো দিতে; তারকারাজি আকাশের সামিয়ানায় মনোরম ইলেকট্রিক বালবের মতো ইত্যাদি ইত্যাদি। যাক, এখানে রূপকথা বেশী সময় টিকেনি; অবস্হা বুঝে, ধর্মীয়রা আইনষ্টাইন ও হকিং থেকে আরো বড় বড় থিওরী দিয়ে মীমাংসা করে নিয়েছেন;এখনকার বক্তব্য হচ্ছে, হকিং মকিং কুরান থেকে ধরণা পেয়েছেন; অসুবিধা নেই, সবাই একই কথা বলছেন; কিন্তু আজও এই ব্যাপারটাও ঘুরেফিরে আসে।

যাদের লব্ধজ্ঞান কম, তারা কঠিন বিষয়সমুহ বুঝার কথা নয়; স্কুলে ভালো ছাত্রদের সায়েন্স গ্রুপে পড়তে দেয়া হয়; বাকীরা অন্য গ্রুপে পড়ে। গত ১০০০ বছরেও কোন মাদ্রাসায় সায়েন্স গ্রুপ ছিলো না; ফলে, ওখানকার কেহ সায়েন্সে পড়েনি। যারা স্কুল কলেজ, মাদ্রাসায় সায়েন্সে পড়েনি, তারা সায়েন্স বুঝে না; তারা ধর্মের পক্ষে তর্ক করতে গিয়ে কোনরূপ লজিকের সাহায্য নিতে পারে না; তখন তারা সায়েন্স বুঝা মানুষদের নাস্তিক, পাস্তিক ডেকে নিজেরা লিলিপুটিয়েনে পরিণত হয়।

মন্তব্য ১১৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ব্লগে অনেকেই আস্তিক নাস্তিকের অর্থ/ডেফিনেশন জানেন না। তাই যে কেউ যে কাউকে নাস্তিক বলে বসে পড়েন কাঙ্গালী ভোজের শিরনি নিতে। ঈসা মসিহ আর যীশু খ্রিস্টের জন্ম অবিস্বাস করে কেউ নাস্তিক হবেন না। নাস্তিকের সজ্ঞা যীশু খ্রিস্টতে না। নাস্তিকের সজ্ঞা মানুষ মারা যাওয়ার ৩০০ বছর পরে যা লেখা হয় তাতেও না। ৩০০ বছর সম্পর্কে যাদের নুন্যতম ধারণা আছে তারা জানেন হাজার বছরে ছাপার ইতিহাস কতোটুকু বিকৃত হতে পারে, পরিবর্তন হতে পারে।

বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি এই গল্প যদি বিস্বাস করতে হয় তাহলে পৃথিবীর তাবত ধর্ম বাতিল। এখানে সহমত হয়ে ঈসা বা যীশু নিয়ে চিন্তা করার আর কিছু বাকী থাকে না। কারণ তাবত ধর্ম এখানে মিথ্যা প্রমাণিত হবে যদি বানর হয় আদি পিতা। ***তৈলাক্ত মন্তব্যকারীগণ শুধু আস্তিক আর বাদবাকী সবাই নাস্তিক।

সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন। হয়তো তার শত সহস্র লক্ষ কোটি নাম হতে পারে তবে তিনি একজন। হিন্দু মুসলিম খিস্টান সহ শত সহস্র ধর্মের কেউ নাস্তিক নন। নাস্তিক তিনি যিনি সৃষ্টিকর্তা বিস্বাস করেন না। সহজ হিসাব। আর দুনিয়াতে কে আসছেন কে গেছেন আর কি তাদের ইতিহাস, পরিবর্তিত / বিকৃত নাকি সঠিক ইতিহাস তাতে সৃষ্টিকর্তার কিছুই আসে যায় না।

একজন মানুষ যতোই ধর্মের বাণী দিক তার কর্ম যদি খারাপ হয় তিনি একজন খারাপ মানুষ।

১। ভালো করলে ভালো পাওয়া যাবে আর মন্দ করলে মন্দ।
২। ন্যায় হচ্ছে ধর্ম আর অন্যায় হচ্ছে অধর্ম।

*** বাই দ্যা ওয়ে। সব বানর হনুমান শিম্পাঞ্জি বিবর্তনে মানুষ হয়েও এতো বানর অবশিষ্ট রইলো কিভাবে? এই রেষ্ট অব দ্যা বানর হনুমান শিম্পাঞ্জির দোষ কি?

উক্ত মন্তব্য আমি ব্লগার নতুন ভাইয়ের পোষ্টেও করেছি।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেকেই স্কুল কলেজে ভালো পড়ালেখা করেনি; সায়েন্স গ্রুপে পড়ার সুযোগ পায়নি, তারা এখন জ্ঞানী মানুষদের নাস্তিক পাস্তিক ডাকে; হাউকাউ ম্যাঁওপ্যাঁও

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৭

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: আসলে, লিখালিখি তো বহু বছর ধরেই চলছে। প্রায় সব শিক্ষিত মানুষেরাই কোনো না কোনো প্লাটফর্মে লিখছে। তাই একই বিষয়ের উপর হয়তো বহুবার লিখা হয়ে যায়। তার উপর কিছু বিষয় থাকে বিতর্কিত। সেসব নিয়ে মানুষ কৌতূহলী হয়, জ্ঞানলাভের চেষ্টা করে এবং নিজের অর্জিত জ্ঞান থেকে লিখার চেষ্টা করে। সেজন্য এসব বিষয় বারবার আসে।
মাদ্রাসায় বিজ্ঞান পড়ানো হয়না লিখেছেন। কিন্তু আমিতো আমার ক্লাসমেট দুইজনকে মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের দেখেছিলাম এবং ওরা অবশ্যই বিজ্ঞানের স্টুডেন্ট ছিল। ব্যাপারটা নিয়ে কিঞ্চিৎ দ্বিধাগ্রস্ত হলাম।
লেখক, আমি যতদূর জানি আপনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধ নিয়ে অনলাইনে কিছু ডকুমেন্টারি দেখেছি। কিন্তু কখনো কোনো যোদ্ধার থেকে সরাসরি তাঁর গল্প শোনা হয়নি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে কখনো লিখেছেন কি? লিখে থাকলে দয়া করে লিংকটা শেয়ার করবেন। একজন মুক্তিযোদ্ধার সরাসরি অভিজ্ঞতা থেকে নিশ্চয় আমরা অনেক রিয়েলিস্টিক ব্যাপার জানতে পারবো।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমি কিছুই লিখিনি।

মাদ্রাসায় সম্প্রতি বিজ্ঞান চালু করা হয়েছে; কিন্তু এসব বুঝার মতো পরিবেশ ওখানে এখনো নেই; সামনের দিনগুলোতে হয়তো অবশ্যই পরিবর্তন আসবে

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সায়েন্স গ্রুপে পড়েই যে কেউ বিজ্ঞানী বা সম সাময়িক মন মানসিকতার হবেন এমনও কোথাও লেখা নেই। সায়েন্স গ্রুপে পড়ে অনেকে তালেবান হিজবুল্লা হয়ে সিরিয়া পাড়ি দিয়েছেন।

আজকে ব্লগে একজনের লেখা পড়েছি যিনি এসএসসি ও এইচএসসিতে ষ্ট্যান্ড করেছিলেন ! ষ্ট্যান্ড করা ছাত্রছাত্রী পাঠ্য বই ছাড়া আর কিছু জানতে পারেন না। তাই তাদের জায়গা কখনো সামরিক বাহিনিতে হয় না। লেখক বেশ কয়েকটি গল্পে নায়িকা কে হত্যা করেছেন (যেখানে লেখক চাইলেই গল্পের একটি চরিত্রকে উদ্যমী করে বাঁচাতে পারেন) তিনি গল্পের চরিত্রকে শ্রেফ আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিয়েছেন। তিনি ভালো ছাত্রছাত্রী ছিলেন কিনা জানিনা তবে এটি বুঝতে পারছি তিনি বিভ্রান্ত এবং ভালোভাবেই বিভ্রান্ত।



০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সায়েন্সে পড়ে আইসিসও হয়েছে; তবে, তারা সায়েন্স জানার ফলে, লজিক্যালী অনেক কিছু ভাবতে পারে। আবার, বাংলাদেশে কিছু মানুষ সায়েন্স পড়লেও তেমন কিছু বুঝে না

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৬

নতুন বলেছেন: মানুষ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেই এটাই সহজাত প্রবৃতি।

মানুষ অনেক ভুল জিনিসে বিশ্বাস করে কিন্তু সেটা কিভাবে বুঝতে পারে?

যখন তার জ্ঞানের পরিধি বাড়ে এবং সে নিজে মনেই ঐ বিশ্বাসের উপরে প্রশ্নকরে। তখন সে বুঝতে পারে তার বিশ্বাসটা ভুল জিনিসের উপরে ছিলো।

তাই যেকোন বিষয়েই আলোচনা করা উচিত, তখন বিষয়ের বিভিন্ন দিকে সবাই আলোকপাত করে বিষয়টা পরিস্কার করে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু মানুষ জীবনেও কিছু বুঝে না; ঐ রকম ব্লগারদের সংখ্যা কম নয়; এদের অনেকই যীশুর জন্ম নিয়ে ৩০০ বারের বেশী ম্যাঁওপ্যাঁও করেছে। লজিক সোজা, নারী পুরুষের মিলনে শিশুর জন্ম নয়; মানুষের ক্ষেত্রে ইহাই মানুষের পর্যবেক্ষণ।

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৬

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: শ্রদ্ধেয় লেখক, যদি কখনো সময় করে লিখতেন তাহলে ভালো হতো। আমার মনে হয়, সবাই বেশ উৎসাহবোধ করবে আপনার থেকে ওসব সংগ্রামের গল্প শুনতে। আমার মতো অতি ক্ষুদ্র একজন মানুষের অনুরোধটা রাখা যায় কিনা দয়া করে তা ভেবে দেখবেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার লেখা উচিত, চেষ্টা করবো।

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




শুভ্রনীল শুভ্রা
ব্লগার চাঁদগাজী ভাইয়ের অনেক পোষ্টে আমি ১৯৭১ নিয়ে মন্তব্য করেছি যা একটি পোষ্ট হয়তো না তবে কমও না। ব্লগার চাঁদগাজী ভাইয়ের ২০১৮ সনের পোষ্ট গুলো দেখুন সেখানে যুদ্ধ নিয়ে জোরালো মন্তব্য আছে। তাছাড়া যুদ্ধ নিয়ে আমি লিখবো। অপেক্ষায় থাকুন।

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১১

সুপারডুপার বলেছেন: মীমাংসিত বিষয়সমুহ বাংলা ব্লগে বার বার ঘুরে ঘুরে ফেরত আসবে। সামুতে পুরান ব্লগার ও পাঠকরাও তো মীমাংসিত বিষয়সমুহ মেনে নিতে পারেন নি। কারণ বিশ্বাস ও যুক্তির খেলায় সবাই দ্বিধাদ্বন্দ্বে

জন্মগত ধর্মীয় বিশ্বাস, স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় পড়ানো ধর্মীয় শিক্ষা বই , মসজিদ মন্দির গির্জা ওয়াজ -মাহফিলে শোনা কথা থেকে তারা এই ভুল বিশ্বাস গুলো প্রাথমিক ভাবে মাথায় সেট করেন।

Adolf Hitler এর বন্ধু Paul Joseph Goebbels বলেছিলো , 'যদি কোনও বড় মিথ্যা কথা পুনরাবৃত্তি করতে থাকেন লোকেরা একসময় এটি বিশ্বাস করবে'।

তাই ধর্মীয় উপাসনালয়ে ভুল বিশ্বাসের কথা গুলো বার বার শুনতে শুনতে ও ধর্মীয় বইয়ে বার বার পড়তে পড়তে তাদের মাথায় ঐ বিশ্বাসে গেঁথে যায়। ফলে , ধর্মীয় বিশ্বাসের কথা থেকে যুক্তি দিয়ে তারা ভুল বুঝলেও ভয় পান যে ধর্ম বিশ্বাসের বিপরীতে বললে যদি পরকালে নরকে যেতে হয় । তাঁর চেয়ে ভালো কোনো ভাবে যুক্তি দিয়ে ভুল ধর্মীয় বিশ্বাসকে প্রমান করার চেষ্টা করি। যুক্তি ও ঠিক থাকলো নরকেও যেতে হলো না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেজন্য উচ্চশিক্ষা দরকার, যা একদিন ভেবেছিলো, সেটার নতুন ব্যাখা পাবে পরে।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১৩

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাইয়া। আমি উনার ২০১৮ সালের পোস্টগুলো পড়বো।
সেইসাথে প্রিয় ব্লগারের (আপনার) যুদ্ধ নিয়ে পোস্টের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকলাম। ।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: লেখাটা পছন্দ হয়েছে। লাইক।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যীশুকে নিয়ে লিখিত ৩০০'এর বেশী পোষ্টে কমেন্ট করেছি; শিক্ষিত ব্লগারের মানুষের লব্ধজ্ঞান ও পর্যবেক্ষণের পক্ষে মতা মত দিয়েছেন; কিছু মানুষ আছেন, যাদের কোন বিষয়েই নিজস্ব ভাবনা নেই।

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৪

আখ্যাত বলেছেন:
ঠিকই,
মীমাংসিত বিষয়সমুহও বাংলা ব্লগে ঘুরে ঘুরে ফেরত আসে।
যেমন এই লেখাটি, ঘুরে ঘুরে বার বার ফিরে আসবে, মানব জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে আসতে।
আচ্ছা, যিশু বা ঈসা নাকে কি আসলেই কেউ ছিল, নাকি কল্পকাহিনী?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহুদীরা গত ৩০০০ বছর থেকে শিক্ষিত, ওদের লেখায় যীশু ছিলো।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অসাধারণ একটি লেখা লিখেছেন, স্যার।
এজাতীয় লেখা পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে ।
আমি যুক্তি পছন্দ করি ।
যুক্তিবাদী মানুষদেরকে পছন্দ করি ।
অজ্ঞতা কুসংস্কার আর রূপকথা দিয়ে জগৎ চলবে না।

ভবিষ্যতে হয়তো ক্লোন করে মানুষ তৈরি করা যাবে। কিন্তু আমার ধারণা, আগের দিনে ক্লোন করার কোন সিস্টেম ছিল না। তাই নরের স্পর্শ ব্যতীত নারী কখনোই সন্তান জন্ম দিতে পারবে না। হয়তো বয় ফ্রেন্ড থাকতে হবে। তব বিয়ে নাও হতে পারে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০০০ বছর আগে ক্লোনিং ছিলো না; ফলে, যীশুর বাবা ছিলো, সোজা ব্যাপার

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০০

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: সামনে বিজয় দিবস। বিজয় দিবস ও দেশের পরিস্থিতি নিয়ে একটি পোস্ট পেলে ভাল হতো, চাঁদগাজী ভাই।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিজয় দিবস নিয়ে লিখবো, ধন্যবাদ

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমাদের আরও উদার হতে হবে । চিন্তাভাবনা হতে হবে লজিক্যালি এবং উদার ও বিস্তৃতভাবে । সংকীর্ণ চিন্তা ভাবনা দিয়ে চিন্তা করলে আমাদেরকে এক জায়গায় থেমে থাকতে হবে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামান্য সঠিক ভাবনার অভাবে আফগানিস্তান, সরিয়া ও ইরাক উড়ে গেলো

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: এই সব আলোচনা কখনও বন্ধ হবার নয়।
এরকম চলতেই থাকবে।
করুন তারা আলোচনা। হয়তো দিন শেষে তাদের আলচনা থেকে ভালো কিছু বের হয়ে আসতে পারে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন কোন জাতি আজীবনই মাটির খেলনা বানাচ্ছে, আজীবনই ময়লা পানি খাচ্ছে। একই কথা বারবার বলা মানে সময় নষ্ট

১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ফ্রান্সিস বেকন (Francis Bacon) তিনি একজন বিখ্যাত দার্শনিক, তিনি বলেছিলেন- “বিজ্ঞান সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান একজন মানুষকে করে তুলে নাস্তিক। তবে বিজ্ঞান সম্পর্কে বেশি জানলে মানি ১০০% জানলে সে হয় সত্যিকারি একজন বিজ্ঞানী আর সঠিক ধার্মিক। অর্থাৎ আল্লাহ ও তার সৃষ্টির প্রতি যার অদম বিশ্বাস থাকে। তাই অনেক বিজ্ঞানীরা বালিত করেছেন আল্লাহর প্রতিমূর্তিকে, বাতিল করেছেন মূর্তিপুজারীদের, বাতিল করেছেন আল্লাহ ব্যতিত কোন উপসনাকে।

সৃষ্টিকর্তা বলেছেন- সূরা রাদ, সূরা নং ১৩, আয়াত নং ৩১ “যদি এমন কোন কোরআন নাজিল করতাম যা দিয়ে পাহাড়কে স্থানান্তর করা যেতে, জমিনকে টুকরো করা যেতো, বা কবর থেকে লাশ উঠে কথা বলতো তবুও অবিশ্বাসাসীরা বিশ্বাস করতো না আর ঈমান আনতে না।”

চাঁদগাজী আঙ্কেল যদি আপনাকে যে সৃষ্টি করেছে এবং যিনি পৃথিবীর বুকে বহু কিতাব পাঠিয়েছেন তার মধ্যে একটি কিতাব শ্রেষ্ঠ আল-কোরআন। তাহলে শুনে নেন একটি কথা। সৃষ্টিকর্তা কি বলেছেন কোরআন সম্পর্কে- “সূরা হিজর, সূরা নং ১৫, আয়াত নং ৯- “নিশ্চয়ই আমি এ কোরআন নাজিল করেছি এবং আমিই একে সংরক্ষণ বা রক্ষণাবেক্ষণ করবো”। তাই বলি কি আঙ্কেল আপনাদের মতো ছুছমুছো মানুষ যদি কিছু বলে তাহলে কি আল্লাহ বা তার নবী বা তার কোরআনকে কিছু করতে পারবেন? পারবেন না এই তিনটি জিনিসের ক্ষতি কোনদিনও করতে পারবেন না, শুধু নিজেদের ক্ষতি ছাড়া। এই কোরআন আল্লাহ নিজেই হেফাজত করেন। এর গায় হাত দেওয়ার মতো এই বিশ্বজগতে কেউ সৃষ্টি হয়নি এখন পযর্ন্ত, আর হবেও না।

ঈশা (আঃ) একজন আল্লাহর রাসূল, তিনি একজন নবী। তিনি দোলনা থাকা অবস্থান তার মায়ের নামে অবৈধ কথা বলার জবাবটা দিয়ে দিয়েছেন। তাকে আমরা বিশ্বাস করি। এই মহাবিশ্বের মালিক, সর্বশক্তিমান আল্লাহ তিনি যখন যা করতে চান তখন তিনি তাই করেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফ্রান্সিস বেকন'এর বক্তব্য আপনিও পড়েছেন, আমিও পড়েছি; উনি ব্লগে ব্লগিং করেন না, আমি ও আপনি ব্লগিং করি। উনার বক্তব্য ও আরো শতশত মানুষের বক্তব্য বলেছে যে, নারী পুরুষের মিলন ব্যতিত সন্তান হয় না।

আপনার জানামতে, কয়জন নারীকে পুরুষ ব্যতিত গর্ভধারণ করতে দেখেছেন? আমি যাদের সন্তান প্রসব করতে দেখেছি, তাদের স্বামী ছিলেন, ও উনারা একত্রে ঘুমাতেন

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


দোলনায় বাচ্চা থাকে ২ বছর বয়স অবধি; ২ বছরের বাচ্ছা কি এই ধরণের কিছু বুঝার কথা? আপনার পরিবারে কারো ২ বছরের বাচ্চা আছে? থাকলে, বাচ্চা কি বেগম জিয়ার জেলমুক্তি নিয়ে আলাপ করছে?

১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ১৬ নাম্বার কমেন্টকারী স্বপ্নের পথচারী, ভদ্রভাবে কথা বলবেন

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি ভালো ব্লগার হওয়ার সর্বাধিক চেষ্টা করার পর, এটুকু বের হয়েছে

১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: আমার ভালোকথা গুলো এ রকমই | ঠিক চাঁদগাজীর মতো

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


চাঁদগাজীর মতই বলেন; দেখেন, কি ধরণের ফিডব্যাক আসে

১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: চাঁদগাজী আঙ্কেল আমি তো আপনাকে আগেই বলে দিয়েছি। সৃষ্টিকর্তা তার ইচ্ছা অনুযায়ী যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন। এটা আপনাকে সে বলে কয়ে করবে না। ঈশা এবং তার মা মারয়িম (আঃ) তাদের ঘটনাটা আপনি জানেন কি না তা আমি জানিন। যদি না জানেন তাহলে জেনে নিবেন কোরআন থেকে। তাদের এই ঘটনাটা পুরোটাই কোরআনে আছে। তাদের পুরো পরিবার নিয়ে একটা আল্লাহ একটি সূরা নাজিল করেছেন নাম সূরা ইমরান, ৩নং সূরা আর সূরা মারয়িম ১৯ নং সূরা। ঈশা (আঃ) এর মা তাকে নিয়ে একটা সূরা নাজিল করেছেন আর সেই দুটো সূরাতেই তাদের পুরো ঘটনাটা আছে। পড়ে নিবেন তাহলেই জানতে পারবেন আসল ঘটনা। যদি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন।

একটা কথা কি জানেন আঙ্কেল, সৃষ্টিকর্তা যদি পরে এই পুরো পৃথীবিটা নিয়ন্ত্রণ করতে, একজন পুরুষ আর একজন নারী সৃষ্টি করে তাদের মধ্য থেকে মানুষ সৃষ্টি করতে। তিনি যদি পারেন এই পৃথীবির সকল প্রানীকুলকে সৃষ্টি করতে তাহলে সামান্য পুরুষ ছাড়া একটা নারী গর্ভধারন করাতে পারবেন না। সৃষ্টিকর্তা যদি পারে আপনার মতো একটা মানুষকে শিশু থেকে বৃদ্ধা বানিয়ে দিতে, সৃষ্টিকর্তা যদি পারে এতো বড় বড় পাহাড় পবর্ত, চাঁদ, সূয্য সৃষ্টি করতে তাহলে কেনো পারবে না সামান্য একটা পুরুষ ছাড়া নারীর গর্ভধারন করাতে।

দেখেন এগুলো আপনার সবই জানেন। কিন্তু অস্বিকার করেন আপনারা। আর আল্লাহ এটাই বলে দিয়েছেন যারা আমাকে ও আমার সৃষ্টিকে অবিশ্বাস করে তারা অন্ধ, বধির। তাদের জন্য স্থান আমি ঠিক করে রেখেছি সেখানে তারা চিরজীবন থাকবে। আর সেটা কতেই না যন্ত্রণাদায়ক।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


@কামরুননাহার কলি,
আপনি বলেছেন, " চাঁদগাজী আঙ্কেল আমি তো আপনাকে আগেই বলে দিয়েছি। সৃষ্টিকর্তা তার ইচ্ছা অনুযায়ী যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন। এটা আপনাকে সে বলে কয়ে করবে না। "

-প্রকৃতি চলছে লজিক্যাল নিয়ম মেনে, কতগুলো ব্যাপারে ব্যতিক্রম আছে; তবে, মানব সন্তানের জন্ম নিয়ে কোন ব্যতিক্রম এখনো মানুষের চোখে ধরা পড়েনি।

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আজকে ব্লগে ঢুকেই হিসেবে " বিতর্কিত টাইপ " পোস্ট আর কমেন্ট পড়লাম। আঙুল নিশপিশ করে কিছু বলার জন্য কিন্তু বেহুদা কথা কাটাকাটির টাইম নাই। তবে কমেন্ট পড়লেই বুঝা যায় কে কে মাল্টি নিক নিয়া আইসা আবজাব কমেন্ট করে।

উনি ভালো ব্লগার হওয়ার সর্বাধিক চেষ্টা করার পর, এটুকু বের হয়েছে --- হাসলাম কমেন্ট পড়ে। শেখার শেষ নাই। চেষ্টা করুক :P

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক বাংগালী সঠিক শিক্ষা থেকে বন্চিত হয়ে আসছেন; উনারা নিজের থেকে এটা সেটা কিছু একটা বলেন, জাতির জন্য কষ্টকর পরিস্হিতি

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাইয়ের কমেন্টের আলোকেই চাঁদগাজী সাহেবকে প্রশ্ন-
বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি এই গল্প যদি বিশ্বাস করেন তাহলে পৃথিবীর তাবত ধর্ম বাতিল। এখানে সহমত হয়ে ঈসা (আঃ) বা যীশু নিয়ে চিন্তা করার আর কিছু বাকী থাকে না। কারণ, তাবত ধর্ম এখানে মিথ্যা প্রমাণিত হবে যদি বানর হয় আদি পিতা।

এখন শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী সাহেব বলবেন কি, তিনি এই বানর থিওরীতে বিশ্বাস করেন কি না? যদি বিশ্বাস করেন তাহলে আর কোন আলোচনারই প্রয়োজন নেই। আর যদি বানরতত্ত্বে বিশ্বাস না করেন তাহলে বিনীত একটা প্রশ্ন আছে। সেটা হল- যেহেতু নারী এবং পুরুষ দুজনেরই অংশগ্রহণ ছাড়া সন্তান হতে পারে না তাহলে পৃথিবীতে প্রথম মানুষটির জন্ম কিভাবে হয়েছিল?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ বানর থেকে নয়, বানরের সমগোত্রীয় স্পেসিস থেকে বিবর্তিত হয়ে মানুষের রূপ পেয়েছেন, এটাই সঠিক ধারণা।

২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন:


মানুষ বানর থেকে নয়, বানরের সমগোত্রীয় স্পেসিস থেকে বিবর্তি হয়ে মানুষের রূপ পেয়েছেন, এটাই সঠিক ধারণা।


তারমানে আপনি বানরতত্ত্বে বিশ্বাসী। তরপরও প্রশ্ন থেকে যায়- উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ ব্যতিত যেহেতু সন্তান হতে পারে না তাহলে পৃথিবীতে প্রথম বানরটির জন্ম কিভাবে হয়েছিল?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রানের উদ্ভব পৃথিবীতেই ঘটেছিলো; সেই প্রাণ থেকে সেলের সৃষ্টি হয়েছিল, যা প্রাণীদের সৃষ্টি করেছে কয়েক হাজার কোটী বছরে।

২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন:


প্রানের উদ্ভব পৃথিবীতেই ঘটেছিলো; সেই প্রাণ থেকে সেলের সৃষ্টি হয়েছিল, যা প্রাণীদের সৃষ্টি করেছে কয়েক হাজার কোটী বছরে।


তাহলে আপনি এটা মেনে নিলেন যে, উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ ব্যতিতও কোন প্রাণী সৃষ্টি হতে পারে। যদি এটা মানেনই তাহলে আপনার এই পোস্টটা কিসের জন্য? সব ক্যাচাল তো তাহলে শেষই হয়ে গেল।

আপনার এই দুটো জবাবের ভিত্তিতে ধরে নিতে পারি যে, উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ ব্যতিতও কোন প্রাণী পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়। তাহলে মানবসন্তানদের মধ্যেও এটা হতে পারে। মানেন কি?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এক কোষ বিশিষ্ট প্রানীরা (সেল ডিভিশন থেকে হয়ে থাকে) ও কিছু খুব প্রাথমিক প্রাণীদের ভেতরে উভয় লিংগ ছিলো; আজও আছে; মানুষের ফিজিওলোজী ভয়ংকর কমপ্লেক্স; সেখানে উভয় লিংগ নেই, এবং গর্ভধারণের প্রসেস নিজের থেকে ট্রিগার হয় না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি এবং যদি মহা ব্যতিক্রমের কারণে, কোনকালে, কোন মায়ের উভয় লিংগের কারণে কোন সন্তান জন্ম নিয়ে থাকে, উহা মানব সভ্যতায় লিপিবদ্ধ হয়নি; যীশুর বেলায় যদি সেটা ঘটতো অসুবিধা ছিলো না; অসুবিধা হয়ে গেছে যে, মিরিয়ামকে এই ব্যাপারে ফেরেশতা অগ্রিম খবর দেয়ায়।

আপনাকে আশাকরি, কোন ফেরেশতা কোন ব্যাপারে অগ্রিম খবর দেয়নি; আপনাকে ফেরেশতা যদি কিছু না জানিয়ে থাকে, মিরিয়ামকেও জানায়নি।

২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২

বঙ্গদুলাল বলেছেন: স্যার, আপনি বললেন....
"মানুষ বানর থেকে নয়, বানরের সমগোত্রীয় স্পেসিস থেকে বিবর্তিত হয়ে মানুষের রূপ পেয়েছেন, এটাই সঠিক ধারণা।"স্যার এটি কি প্রতিষ্ঠিত সত্য থিউরি /আধুনিক বিজ্ঞান মেনে নিয়েছেন? নাকি শুধুই ইভোলিউশনের গবেষণালব্ধ ধারণা/হাইপোথিসিস? উল্লিখিত ইভোলিউশন হাইপোথিসিসটি বর্তমান বিজ্ঞান প্রমাণিত গ্রহণ করেছেন?আমার মতে অন্যান্য প্রাইমেট থেকে ইভোলিউশনের মাধ্যমে নতুন স্পিসিস সৃষ্টি হলেও হোমোস্যাপিয়েন্স ইউনিক হলেও তো হতে পারে।প্রকৃতি সবকিছু সবকিছু লজিক্যালি সিস্টেমেটিক্যালি চালাতে পারলে মিরাকল ঘটাতে পারবেন না কেন?প্রকৃতিকে ছোট করা হলোনা এই জায়গায়? পরীক্ষালব্ধ প্রমাণিত সত্য কি না জানাবেন, না হলে আপনি গ্রহণ করার যুক্তিগুলো বলবেন, আমি শিখব,আমি ২ বছর ধরে আপনার কাছে শিখছি। আপনাকে অনেক ভালবাসি, শ্রদ্ধা করি।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার জানামতে কোন মিরাকল ঘটেছিলো কিনা, যেটা থেকে বলতে পারবেন যে, প্রকৃতিতে মিরাকল সম্ভব।

মানুষ গত ২০০০ বছরের বেশী সময়, মানুষের অরিজিন নিয়ে ভাবছেন, রিসার্চ করছেন; মহাবিশ্বে আমাদের গ্রহের অবস্হান, প্রাণের উদ্ভব ইত্যাদির পরিপ্রেক্ষিতে "এ্যাভোলুশ্যানই" আজ অবধি সবচেয়ে সঠিক লজিক্যাল ব্যাখ্যা; আরো নতুন ব্যাখ্যা যে যোগ হবেনা, বলা কঠিন; তবে, সেখানে ফেরেশতা ইত্যাদির কোন ভুমিকা থাকবে না; ফেরেশতা ইত্যাদি যীশুর জন্মকে রূপকথার স্তরে নিয়ে গেছে।

২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন:


যদি এবং যদি মহা ব্যতিক্রমের কারণে, কোনকালে, কোন মায়ের উভয় লিংগের কারণে কোন সন্তান জন্ম নিয়ে থাকে, উহা মানব সভ্যতায় লিপিবদ্ধ হয়নি; যীশুর বেলায় যদি সেটা ঘটতো অসুবিধা ছিলো না; অসুবিধা হয়ে গেছে যে, মিরিয়ামকে এই ব্যাপারে ফেরেশতা অগ্রিম খবর দেয়ায়।

আপনাকে আশাকরি, কোন ফেরেশতা কোন ব্যাপারে অগ্রিম খবর দেয়নি; আপনাকে ফেরেশতা যদি কিছু না জানিয়ে থাকে, মিরিয়ামকেও জানায়নি।


দেখুন, প্রথম কথা হল- আমি আমার মন্তব্যের কোথাও ফেরেশতার কথা উল্লেখ করিনি। সুতরাং ফেরেশতার প্রসঙ্গ এখানে টানাটা অবান্তর। আর আপনি আগেই স্বীকার করেছেন যে এই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্বের জন্য প্রথমে কোন উভয়লিঙ্গের প্রাণীর অংশগ্রহণের প্রয়োজন হয়নি। আমি শুধুমাত্র সেটাই জানতে চেয়েছি যে আপনি এই ব্যাপারটা মানেন কি না? অর্থাৎ এই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্বের জন্য প্রথমে কোন উভয়লিঙ্গের প্রাণীর অংশগ্রহণের প্রয়োজন হয়নি। ফেরেশতার আলোচনাটা এখানে প্রাসঙ্গিক নয়। সেটা ধর্মবিশ্বাস। আপনি না মানলে কেউ জোর করে মানাতে যাবে না। আর যারা ফেরেশতার ব্যাপারটা মানেন, আপনার না মানাতে তাদেরও কিছু আসে যায় না।

আপনি বলেছেন এবং গর্ভধারণের প্রসেস নিজের থেকে ট্রিগার হয় না। আমিও তাই বলি যে, গর্ভধারণের প্রসেস নিজের থেকে ট্রিগার হয় না। তাহলে আপনার কথা অনুযায়ী বানরের প্রথম গর্ভধারণের প্রসেস নিজের থেকে ট্রিগার কিভাবে হয়েছিল? নাকি বলতে চান বানরের বংশ এমনি এমনি বিস্তার হয়েছিল?

দেখুন, আমি বিজ্ঞানের ছাত্র নই। তবুও যতটুকু জানি ডারউইনবাদ এখন আর প্রমাণিত সত্য নয়। কারণ সেখানে কাকতালীয় ব্যাপারকে এত বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়েছে যে একজন ক্লাস ফাইভ পাস ছাত্রও সেটাকে মানতে চাইবে না।

সুতরাং এটা প্রমাণিত সত্য যে, এই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্বের জন্য প্রথমে কোন উভয়লিঙ্গের প্রাণীর অংশগ্রহণের প্রয়োজন হয়নি এবং উভয়লিঙ্গের প্রাণীর অংশগ্রহণ ছাড়াও যে কোন সময়ই ব্যাপারটা ঘটতে পারে।

সবশেষে আপনার সাথে তর্ক করার আর আগ্রহ নেই। কারণ আপনি মূল টপিক ছেড়ে অন্য প্রসঙ্গের অবতারণা করে জলঘোলা করতে চেয়েছেন এবং পরোক্ষে আমাকে খোঁচা দিতে চেয়েছেন। পাঠকরা আপনার-আমার আলোচনাতে বুঝে ফেলবেন যে আপনার নিজের কথাতেই এটা প্রমাণ হয়েছে যে পৃথিবীতে মানুষ আসার জন্য কোন উভয়লিঙ্গের মানুষের অংশগ্রহণের প্রয়োজন হয়নি।

আলোচনা এখানেই শেষ। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বানর গোত্রের বিবিধ স্পেসিস "বেসিক প্রাণী ছিলো না, এরা মানুষের কাছাকাছি কমপ্লেক্স ফিজিওলোজীর জীব"; ফলে, বানরের বংশবৃদ্ধিতে পুরুষ ও নারী বানর গোত্র ছিলো। উভয় লিংগের প্রাণীগুলো ছিলো খুবই প্রমিটিভ।

ফেরশতার কথা আমি এনেছি; কারণ, ফেরেতার উপস্হিতিই যীশুর জন্মকে রূপকথার স্তরে নিয়ে গেছে; না হয়, ভাবার দরকার হতো, কি হয়েছিলো?

২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: পৃথিবীতে এতো বড় বড় পাহাড় পবর্ত কেন জানেন ? পাহার পর্বতগুলো পৃথিবীর জন্য পেরাকের কাজ করছে । আল্লাহু চাইলে সব সম্ভব চাচাজান।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাহাড়ের জন্ম নিয়ে ১ সপ্তাহ আগে 'শের শায়রী' নিকের এক ব্লগার পোষ্ট দিয়ে ছিলেন; আমাদের পয্রাইম মিনিষ্টারের বাড়ীর অনেক নীচে মাটি কিন্তু নড়েচড়ে, উহা তাপের কারণে ঘটে; নড়েচড়ে, সামনে পেছনে যাবার সুযোগ না পেলে উপরের দিকে উঠে যায়, উহাই পাহাড় পর্বত।

আমরা কি এগুলো নিয়ে সময় নষ্ট করবো, নাকি মানসিংহের গুপ্তধন খুঁজবো?

২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সম্রাট ইজ বেস্ট ভাই,
মানুষের জীবন রহস্য বিস্তারিত জানার জন্য বেদ পুরান ও ভগবত গীতা পড়ুন। দশ লক্ষ বছর আগের জন্ম বিন্যাস আর ২০০০ বছর আগের জন্ম বিন্যাস তো এক নয়। বানর বিবর্তনের সাথে যীশু কিভাবে সেট হচ্ছেন? যীশু তো বানর বিবর্তন যুগের না - নাকি তিনি বানর বিবর্তনের বা এমিবা থেকে তার জন্ম? তা না হলে তার জন্মের সাথে বানর তত্ত্ব বা এমিবা তত্ত্ব কেনো আসবে?

১। যীশু মৃত ব্যক্তির প্রাণ ফিরিয়ে দিতে পারতেন বলে শুনি কিন্তু নিজের প্রাণ রক্ষা করতে পারেন নি - এটি কেমন অদ্ভুৎ কথা হয়ে গেলো না?

২। যীশু এতোটাই বিতর্কিত ছিলেন যে মাত্র ৩২ বছর বয়ষে তাঁকে ক্রুশে তুলে দেওয়া হয়। এই কথা আমি বলছি না ইতিহাস বলছে।

৩। যীশু হোক আর ঈসা ইনি বিতর্কিত ব্যক্তি আর এই বিতর্কের সাথে কোনো ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। তাই যীশু বা ঈসা নিয়ে কথা বলে কেউ নাস্তিক হবেন না। আর আল্লাহও নারাজ হবেন না। আল্লাহর অনেক কাজ। আল্লাহ নতুন, কলাবাগ১, ঠাকুরমাহমুদ, চাঁদগাজীর ব্লগ পড়ার দেখার অনুসন্ধান করার সময় নেই। যারা তারপর ও এই পোষ্টে আল্লাহকে টেনে আনছেন তারা গুহা মানব তারা পাথর নিয়ে গুহাতে বসে পাঁচগুটি ষোলগুটি খেলুক।

৪। মানুষ বানর থেকে হয়েছে না এলিয়েন থেকে। তা এখনো সমাধান হয়নি। আর এটি পোষ্টের বিষয়ও নয়। পোষ্টের বিষয় ২০০০ বছর আগে যীশু পিতা ছাড়া কিভাবে জন্ম নিলেন? বর্তমানে এতো আধুনিক প্রযুক্তিতেও পিতা বিহীন সন্তান নিতে পারছেন না কেউ! আপনি দশ লক্ষ বছর আগের বানর নিয়ে ভাবছেন কেনো? যীশু তো সরাসরি বানরের সেকেন্ড বা থার্ড জেনারেশন বা উত্তরশুরি নন।

৫। ভিন্ন ভিন্ন পোষ্টে প্রবল ধার্মিক ও আধ্যাত্মিক পাওয়া যাচ্ছে যারা বানর তত্ত্ব বিশ্বাস করছেন আবার ইসলাম ধর্মও বিশ্বাস করছেন - এটি অসম্ভব একটি বিষয়! বানর তত্ত্ব এর সাথে ইসলাম তত্ত্ব পাশা পাশি চলে না। বিভ্রান্ত জগতে থেকে বিভ্রান্ত হচ্ছেন সবাই।


২৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: চাচাজান পরের গুপ্তধন সম্পদ খুজার মত হাতে অত ফালতু সময় নাই । নিজের সত পথে ইনকামে ডাল ভাতেই আমি খুশি ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঠিক আছে, ম্যাপ ট্যাপগুলো আমারে দিয়ে দিয়েন।

২৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
আমি একটি ব্যাপার বুঝতে পারছি না। কোটি কোটি বছর আগে এমিবা ছত্রাক ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার জীবন চক্র আর ২০০০ বছর আগের জীবন চক্র কি এক? এও মানতে হবে। এমিবা থেকে একজন মায়ের গর্ভে ২০০০ বছর আগে একজন মানুষের জন্ম হয়েছে? এখন বিজ্ঞান প্রযুক্তি কি করছে শুধু সেল ফোন বানাচ্ছে - এই এমিবা তথ্য তারা আজো আবিস্কার করতে পারেনি !!!

***মোনাফেক গালী ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ একটি গালী। এই গালী যিনি দেবেন তিনি কাল কেয়ামতে প্রমাণ করতে হবে “যাকে গালী দিয়েছেন তার মোনাফেকি” নয়তো মোনাফেকের নাল্লতের ত্বক তার নিজের গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হবে। গালী দেওয়ার আগে দশ বার ভাবা উচিত কি বলছেন এক এক জন। মাথা ফুল ডাউন হয়ে গেছে না? ফুল ডাউন? মোনাফেকের অর্থ জানেন?

ব্লগে যা বলবেন তাতে মানুষ সুপার গ্লুয়ের মতো আটকা পড়ে থাকেন। বানর, নাস্তিক, মোনাফেক, আল্লাহ, ফেরেশতা - এসব কি? সমস্যা তো বানরে না। সমস্যা যীশুর জন্মে। যীশুর বাপ কেডা?


০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেশীরভাগ বাংগালী, স্হান, কাল ও পাত্রকে বুঝে লজিক্যালী কিছু ভাবেন না।

আমাকে যিনি মোনাফেক বলেছেন, ইনি ব্লগার নন, উহার মগজ এমিবার সম-পর্যায়ের; এরা আসে যায়, কচুরীপানা

২৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই, আমি বানরতত্ত্বে বিশ্বাসী নই। কিন্তু চাঁদগাজী সাহেব যেহেতু এই তত্ত্বে বিশ্বাসী তাই আমি তাকে তার তত্ত্ব দিয়েই বোঝাতে চেষ্টা করেছি। আর আমার মুল টপিকটা ছিল গাজী সাহেবের এই কথাটা নিয়ে যে, নারীপুরুষের মিলন না হলে সন্তান জন্মে না। আমি শুধু এইটুকুই বোঝাতে চেয়েছি যে, নারীপুরুষের মিলন না হলেও প্রাণীর অস্তিত্ব সম্ভব। আর প্রাণীর অস্তিত্ব সম্ভব হলে মানুষের অস্তিত্বও সম্ভব। হযরত ঈসা (আঃ) ও এভাবে জন্ম নিতে পারেন। দশ লক্ষ বছর আগের জন্মবিন্যাস আর দুহাজার বছর আগের জন্মবিন্যাস এক না হতে পারে কিন্তু অসম্ভব তো নয়। আজ থেকে দুএকশ' বছর আগে আমরা কি কল্পনা করতে পেরেছিলাম যে মোবাইল ফোন নামক হাতের মুঠোয় এঁটে যাওয়া সাধারণ একটি তারবিহীন যন্ত্র দ্বারা কয়েক হাজার মাইল দূরের মানুষের সাথে সামনাসামনি কথা বলা যাবে? তখনকার সময়ে এটাকে গাঁজাখুরি গল্প বলে সবাই উড়িয়ে দিত। তেমনি আরও কয়েকশ' বছর পরে এটা তো প্রমাণ হতেও পারে যে মানবশিশুর জন্ম উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ ছাড়াও সম্ভব? আর আমার আলোচনার মূল উদ্দেশ্যও ছিল এটাই যে মানুষের জন্মের জন্য উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ অপরিহার্য নয়। আর গাজী সাহেবের এই পোস্টটাও কিন্তু একটি কাউন্টার পোস্ট। সেই পোস্টে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে যে হয়রত ঈসা (আঃ) বা যীশুর জন্ম বাবা ছাড়াও সম্ভব। যদিও সেই পোস্টের লেখকের এ ব্যাপারে পোস্ট দেয়াটা আমি সমীচিন মনে করিনি। কারণ, তিনি বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন। যেটা আমি সমর্থন করি না। কারণ আমি মানি ধর্মের তুলনায় বিজ্ঞান এখনও দুগ্ধপোষ্য শিশু। বিজ্ঞানের যে বিষয়গুলো ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক সেগুলো নিয়ে আমি এখনই স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হতে রাজি নই যে বিজ্ঞানই সঠিক। কারণ বিজ্ঞান নিত্যই বদলে যাচ্ছে। আগে মানুষের আয়ু বাড়ার ব্যাপারটা বিজ্ঞানও অস্বীকার করত আর আজকে ব্লগার কলাবাগান এমনই একটি পোস্ট দিয়েছেন যেখানে বলা হয়েছে মানুষের আয়ু বাড়ার সম্ভাবনা আছে। সুতরাং বিজ্ঞান দিয়ে এখনই কোন চূড়ান্ত ফয়সালা দেয়ার সময় আসেনি।

তাই আমার মূলকথা হল- নারীপুরুষের মিলন না হলে সন্তান জন্মে না এই কথাটা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতেও অকাট্য নয়, বরং খুবই সম্ভব। সেই হিসেবে হয়রত ঈসা (আঃ) এর জন্মও সম্ভব। এটা হয়ত আজ আমাদের কাছে অসম্ভব মনে হচ্ছে কিন্তু আরও কয়েকশ বছর পরে এটা হাতেকলমে প্রমাণ হতেও পারে। তখন হয়ত বিজ্ঞান নতমস্তকে এটা স্বীকারও করে নেবে। আর যে জিনিসটা দশ লক্ষ বছর আগে সম্ভব হয়েছিল সেটা কেন পরে অসম্ভব হবে? আমার বিশ্বাসমতে অবশ্যই সম্ভব।

আর আপনার প্রথম ৩টি প্রশ্ন বা টপিকের ব্যাপারে আমার কোন মন্তব্য নেই। যেহেতু সেগুলো ধর্মের সাথে সম্পর্কিত তাই সেগুলো ধর্মীয় কোন আলোচনায় আলোচিত হওয়াটাই বিধেয়। ৪ নাম্বারটার জবাবে বলব আমিও মানি যে যীশু তো সরাসরি বানরের সেকেন্ড বা থার্ড জেনারেশন বা উত্তরশুরি নন বরং তাঁর জন্মটা দুহাজার বছর আগে হলেও বৈজ্ঞানিক সিস্টেমের বাইরে নয়। আর ৫ নাম্বারটার ব্যাপার আমি আগেই বলেছি যে আমি বানরতত্ত্বে বিশ্বাসী নই। কিন্তু চাঁদগাজী সাহেব যেহেতু এই তত্ত্বে বিশ্বাসী তাই আমি তাকে তার তত্ত্ব দিয়েই বোঝাতে চেষ্টা করেছি।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ ভাই।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিজ্ঞান ধর্মের কাছে শিশু কিংবা যুবক নয়; বিজ্ঞান হলো মানুষের লজিক্যাল ভাবনা।

৩০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

বঙ্গদুলাল বলেছেন: উপসংহার একটিই,মানুষের লব্ধজ্ঞান জ্ঞান আর ধর্ম দুটি সমান্তরালে চলে,কারণ একটি বিশ্বাসের, অন্যটি উপস্থিত লব্ধ জ্ঞানের।জোর
করে মিলাতে যেয়ে শুধু শুধু এনার্জি লস করা মানানসই নয়। একটির সাথে অন্যটি খাপ খাওয়ানো সম্ভব হবে না। কোয়ান্টাম ফিজিক্স ক্ল্যাসিক্যাল ফিজিক্সকে তাক লাগিয়ে দিল,সবাই গ্রহণ করল।কিন্তু এভাবে জীববিজ্ঞানে বিবর্তনবাদ/অরিজিন অব স্পিসিসের কনসেপ্টগুলো সব বিজ্ঞানীমহল একযোগে প্রমাণিত সত্য বলে মেনে নিচ্ছেন বলে মনে হচ্ছে না!এখানে কী তারা নিজ নিজ বিশ্বাসের আশ্রয় নিচ্ছেন?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিজ্ঞান সময় ও বিষয়ের উপর নির্ভর করে অনেক কঠিন লজিকও হতে পারে, সেইজন্য নামকরা ও পরিচিত জ্ঞানীরা বিজ্ঞানের বিষয়ে সরাসরি মতামত দিয়ে আসছেন; ধর্ম হলো, লজিকবিহীন গল্প যা নিয়ে অনেকে কথা বলতে চান না

৩১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সম্রাট ইজ বেস্ট ভাই,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। পোষ্টের বিষয় যীশুর পিতা কে? অর্থাৎ বাংলা সিনেমা “দায়ী কে”? বানর এলিয়েন বা আল্লাহ ফেরেশতা এখানে প্রসঙ্গ না। পিতা ছাড়া দুই হাজার বছর আগে সন্তানের জন্ম হতে পেরেছে কারণ তখন ডিএনএ টেষ্ট ছিলো না। এখন ডিএনএ টেষ্ট আছে, এছাড়া আরো অনেক টেষ্ট থাকতে পারে যার নামও আমি জানি না। এখন কেউ ভুলেও পিতা ছাড়া সন্তানের দাবী করবেন না। বিপদ হয়ে যাবে।

আজ পর্যন্ত জানলাম না। বিজ্ঞান ধর্মের কাছে নত মস্তকে ভুল স্বীকার করেছেন বরং ধর্ম যুগে যুগে পরিবর্তন হচ্ছে আর তাতে জানা গেলো পৃথিবী আসলে গোল।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইলো।

৩২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

সুপারডুপার বলেছেন: বাইবেল অনুসারে যীশুর বাপ য়োষেফ (Joseph)।যে বাইবেলে বলা আছে যীশুর ( Jesus) জন্ম পবিত্র আত্নার (Holy Spirit ) মাধ্যমে হয়েছে , সেই বাইবেলে এ ও বলা আছে যীশুর পিতা য়োষেফ (Joseph) ।

কয়েকটি বাইবেলের আয়াত বলি

Matthew 1:16 যাকোবের ছেলে য়োষেফ৷ এই য়োষেফই ছিলেন মরিয়মের স্বামী এবং মরিয়মের গর্ভে যীশুর জন্ম হয়, যাঁকে মশীহ বা খ্রীষ্ট বলে।

Luke 3:23 প্রায় ত্রিশ বছর বয়সে যীশু তাঁর কাজ শুরু করেন৷ লোকেরা মনে করত তিনি য়োষেফেরই ছেলে৷য়োষেফ হলেন এলির ছেলে৷

Luke 4:22 সকলেই তাঁর খুব প্রশংসা করল, তাঁর মুখে অপূর্ব সব কথা শুনে তারা আশ্চর্য হয়ে গেল৷ তারা বলল, ‘এ কি য়োষেফের ছেলে নয়?

বিস্তারিত জানতে দেখুন Matthew Chapter 1, Luke Chapter 2, Luke Chapter 3 ও Luke Chapter 4
অনলাইন বাংলা বাইবেল লিংক : http://eastindia.bibleportals.org/

যীশু নিয়ে এতো তর্ক মর্কের দরকার কি। বাইবেল এক্কবারে যীশুর পিতা ভ্যানিশ করে নি। ভুল হোক শুদ্ধ হোক একটা তো পিতা রেখেছে।

৩৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

সুপারডুপার বলেছেন: একটু সংশোধনঃ
যীশুর পিতা ছাড়া জন্ম নিয়ে এতো তর্ক মর্কের দরকার কি। বাইবেল এক্কবারে যীশুর পিতা ভ্যানিশ করে নি। ভুল হোক শুদ্ধ হোক একটা তো পিতা রেখেছে।

৩৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আজ পর্যন্ত জানলাম না। বিজ্ঞান ধর্মের কাছে নত মস্তকে ভুল স্বীকার করেছেন বরং ধর্ম যুগে যুগে পরিবর্তন হচ্ছে আর তাতে জানা গেলো পৃথিবী আসলে গোল।

ঠাকুর মাহমুদ ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আসলে ভাই আমি আপনাদের মত বিজ্ঞানের ব্যাপারে অতটা পরিপক্ক বা সমঝদার নই আর আমার বয়স বা অভিজ্ঞতার ভান্ডারও ততটা সমৃদ্ধ নয় তাই বিজ্ঞানের সব শাখায় বিচরণ আমার জন্য সাধ্যাতীত। বিজ্ঞান নতমস্তকে ধর্মের কাছে ভুল স্বীকার করেছে কি না সেটা আমার চেয়ে যারা যোগ্য ব্যক্তি আছেন তারা হয়ত প্রমাণের চেষ্টা করতে পারেন কিন্তু ইসলাম ধর্ম বিজ্ঞানের কাছে ভুল স্বীকার করে তার মূল বিশ্বাস বা মৌলিক নীতিমালা থেকে সরে এসেছে এমনকিছু আমার গোচরে নেই। আপনি জ্ঞানী মানুষ। ইসলাম বিজ্ঞানের কাছে ভুল স্বীকার করে তার নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেছে এমন ব্যাপার নিয়ে একটি পোস্ট দিতে পারেন। আশা করি ব্লগে এমন ব্যক্তিরাও আছেন যারা যুক্তি পাল্টাযুক্তি দিয়ে ব্লগকে আবার মাতিয়ে তুলবেন। আর আমার ব্যাপারটা ইগনোর করুন। আমি ভাই অর্বাচীন যুবক, আমার যেটা বিশ্বাস সেটাই আমি অকপটে এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যতক্ষণ পর্যন্ত আমার বিশ্বাসের চূড়ান্ত পরিপন্থী কোন প্রমাণ সামনে না আসে ততক্ষণ পর্যন্ত আমি আমার বিশ্বাস নিয়েই থাকতে চাই।

আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।

৩৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সম্রাট ইজ বেস্ট ভাই,
ইসলাম নিয়ে লিখবেন ইসলামী স্কলার মুফতি তারা - আমি এর মধ্যে কেউ নই। আমি ইসলাম নিয়ে কিছু লিখে কাল কেয়ামতের মাঠে দায়ী হতে পারবো না। আামর ব্লগের দু চারটা পোষ্ট দেখে বুঝে যাবেন আমার দৌড়। আমি পৃথিবীর কোনো ধর্ম নিয়েই লিখতে চাই না। লেখার ইচ্ছেও নেই। তবে বিতর্কের পোষ্টে মন্তব্য করি এবং তা অবস্যই ধর্ম বিরোধী না। দুর দুর পর্যন্ত ধর্মের সাথে আামর কোনো বিরোধ নেই। পৃথিবীর সাতশত কোটি মানুষ সবাইকে একজনই সৃষ্টি করেছেন। কে কোন নামে তাঁকে ডাকছেন এটি যার যার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়।

পোষ্টটি যীশুর পিতা নিয়ে প্রশ্ন। এখানে ধর্ম টেনে এনে পোষ্টকে ১২ টা বাজানো হয়েছে। আর কিছুই না।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




---------------------------------ধন্যবাদ সুপারডুপার ভাই ধন্যবাদ ---------------------------------
সুপারডুপার বলেছেন: বাইবেল অনুসারে যীশুর বাপ য়োষেফ (Joseph)।যে বাইবেলে বলা আছে যীশুর ( Jesus) জন্ম পবিত্র আত্নার (Holy Spirit ) মাধ্যমে হয়েছে , সেই বাইবেলে এ ও বলা আছে যীশুর পিতা য়োষেফ (Joseph) ।


৩৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম আপনার পোষ্টে শুধু মন্তব্য গুলো পড়তে। কে কি মন্তব্য করছে তা আমার জানার দরকার আছে।

৩৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: চাচার শরীর এখন কেমন?
বানর থেকে মানুষ এসেছে।
বানর কোথা থেকে এসেছে ?

বিশ্ব বিগ ব্যাং এর মাধ্যমে হঠাৎ করে আপনা আপনি তৈরি হতে পারে কিন্তু স্রষ্টা পারে না- নাস্তিক।
স্রষ্টা এমনি এমনি তৈরি হতে পারেন কিন্তু দুনিয়া এমনি এমনি তৈরি হতে পারেনা। - আস্তিক।
কথা কি ঠিক না বেঠিক।
আর কোনো ঝামেলা আছে ?????

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শরীর চলছে, ধন্যবাদ।

মানুষ নিজের অরিজিন খুঁজতেছেন; কেহ যদি মানব জাতিকে তৈরি করতো, একজন অভিভাবক থাকতেন, ভালোই হতো: পাকিস্তান চাইলে বাংগালী মারতে পারতো না, শিয়া ও ইরানীদের কারণে সিরিয়া ধ্বংস হয়ে যেতো না, আমেরিকা হিরোশিমায় আনবিক বোমা ফেলতে পারতো না।

৩৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: যারা স্কুল কলেজ, মাদ্রাসায় সায়েন্সে পড়েনি, তারা সায়েন্স বুঝে না; তারা ধর্মের পক্ষে তর্ক করতে গিয়ে কোনরূপ লজিকের সাহায্য নিতে পারে না; তখন তারা সায়েন্স বুঝা মানুষদের নাস্তিক, পাস্তিক ডেকে নিজেরা লিলিপুটিয়েনে পরিণত হয়।
..............................................................................................................................................................
জামাত ছাত্রর লজিকের প্রয়োজন নাই, হজুর নির্দেশ দিলেই হলো,
লাঠি বা তরবারি নিয়ে শহীদ হবার জন্য বেরিয়ে পড়বে ।
....................................................................................
বানর তত্ত + মানুষের জন্ম নিয়ে সময় নষ্ট করার যুক্তি কি ???
সেই তো , মুরগী আগে না ডিম আগে ?
....................................................................................
অলৌকিক এমন তো হতে পারে বা ঘটনা আছে, যেমন টেষ্ট টিউব সন্তান
এখন পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই হচ্ছে ?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, পুরুষের স্পার্ম ছাড়া কিছু সম্ভব নয়; টেষ্ট-টিউবে ও নারীদেহ একই প্রসেস

৪০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:

তা বানর কাকুর ঐতিহাসিক পোস্টে কমেন্ট একটা করেই যাই।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কমেন্টে নিজের ছবি না দিলেও, কমেন্ট থেকে ভাইপোকে চেনা যেতো

৪১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




....................................................................................
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অলৌকিক এমন তো হতে পারে বা ঘটনা আছে, যেমন টেষ্ট টিউব সন্তান
এখন পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই হচ্ছে ?

....................................................................................
স্বপ্নের শঙ্খচিল আপনি আরেক দরবার লাগাবেন। ভারতীয় ক্রাইম পেট্রল সিরিজে ইতিমধ্যে এটি নিয়ে এক দুইটি পর্ব প্রচার করেছে। তদন্তে বেড়িয়ে আসে টেষ্ট টিউবে যে সিমেন দেওয়া হয়েছে তা অরিজিনাল পিতার ছিলো না। *তা ছিলো উক্ত ক্লিনিকের ক্লিনারের। টেষ্ট টিউবে অনেক কিছুই হচ্ছে। যাইহোক, টেষ্ট টিউব বেবী পিতা বিহীন নয়।


৪২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: সৃষ্টি কর্তার হুকুম ছাড়া গাছের একটা পাতাও নড়ে না। :-B কেমন আছে মুরব্বী ?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ভালো আছি; আশাকরি, আপনি ভালো আছেন

৪৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৯

নতুন বলেছেন: দেখেন মীমাংসিত বিষয়েও কত অজানা আছে। কমেন্টেই বুঝতে পারবেন অনেকের বিভিন্ন বিষয়ে কিছুটা ভ্রান্ত ধারনা রয়ে গেছে।

এর কারন হলো বিজ্ঞান আপডেটেড হয় এবং বেশির ভাগ মানুষই কিন্তু নতুন বিষয়গুলি জানতে চায় না। কিন্তু ধম` তো ফিক্সড তাই একবার ছোট বেলায় যা জানে সেটাই সারা জীবন মাথায় নিয়ে ঘুরে বেরায়।

একটা জিনিস কেউই কিন্তু ভেবে দেখে না। যে যীষূ যখন বড় হলো তখন মানুষ তার অলৌকিক বিষয়গুলি দেখে তাকে বড় মানুষ ভাবা শুরু করলো এবং তখন তার জন্মের সময়ের অলৌকিক বিষয়টাও সবার নজরে আসলো।

কিন্তু যখন ম্যারী কুমারী অবস্থায় গভ`বতী হলেন তখন সমাজের সবাই কি দেবদূতের কাহিনি মেনে নিয়েছিলো?

এখন যারা এই কাহিনি বিশ্বাস করেন তারাই কিন্তু সমাজের কোন কুমারীর এমন দাবি মেনে নেবেন না। ;) বলবেন না যে অবশ্যই সৃস্টিকতা চাইলে এই কুমারী মা হতেই পারে কারন ম্যারি ২০০০ বছর আগে হয়েছিলো এবং এটা কিতাবে আছে আমরা বিশ্বাস করি।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "কিন্তু যখন ম্যারী কুমারী অবস্থায় গভ`বতী হলেন তখন সমাজের সবাই কি দেবদূতের কাহিনি মেনে নিয়েছিলো? "

না, ইহুদীরা আজকেও মেনে নেয়নি

৪৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১১

শের শায়রী বলেছেন: মন্তব্য এবং পোষ্ট দেখে অনেক কিছু জানছি আর শিখছি। নিজের জ্ঞান যে কত সীমিত আবারো টের পেলাম। ভালোই লাগছে সব কিছু মিলিয়ে :)

ভালো থাকুন।।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটাই ব্লগিং

৪৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি আসলাম আপনার কমেন্টের রিপ্লাই পড়তে। আপনি সিরিয়াসলি উত্তর দেন না ফান করেন? আমার তো খুবই হাসি পাচ্ছে রিপ্লাইয়ের ধরণ দেখে। ভেবেছিলাম কমেন্ট করবো না, তবুও কৌতুহল থেকে জানতে চাই , বিজ্ঞান লজিক্যাল ভাবনা/প্রমাণ আছে বুঝলাম। ধর্ম রূপকথা কীভাবে? আই মীন যদি কোরানের কথা বলি তাহলে সেটা রূপকথা কোন বিবেচনায়? আপনি চাইলে প্রশ্ন স্কিপ করতে পারেন।

আমি আসলেই কোনোদিন মাথা ঘামাই নাই বিবি মরিয়ম কীভাবে গর্ভবতী হন এবং ঈশা আঃ পৃথিবীতে বাবা ছাড়া আরো ক্লিয়ারলি বললে কোনো মাধ্যম ছাড়া কীভাবে আসেন পৃথিবীতে। ছোটোবেলায় ধর্ম।বিষয়ক বইতে এটা পড়েই আর জেনেই আসছি। পুরো বোধটাই দাঁড়িয়ে ছিলো বিশ্বাসের উপরে। আরো স্পষ্ট করে বললে মাথাতেই নাই। আজকে বিকালের যখন পোস্ট পড়ছিলাম, তখন ভাবলাম বিষয়টা! এটা আসলেই কীভাবে সম্ভব?

যাক এনজয় করছি কমেন্ট গুলো। আর কিছু বিশেষ নিকের কমেন্ট গুলো সত্যিই বিনোদন এর খোড়াক

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



যীশুর জীবনী এসেছে প্রথমে বাইবেলে, আমি সেটা নিয়ে কথা বলেছি; ঘটনা যখন ঘটেছিলো, ইহুদীরা ইহাকে লিপিবদ্ধ করেছে; কুরান এসেছে আরো ৬০০ বছর পর।

আমি তর্ক ইত্যাদিকে হালকা ওজনের মাঝে রাখতে চাই সব সময়।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মের ব্যাপারে আমার মন্তব্যটা বদলায়েছি

৪৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা আবার পোস্ট পড়ে দেখবো, কী চেঞ্জ করেছেন।
আপনার এখানে তো বেশ রাতই, অসুস্থ শরীরে রাত জেগে আছেন এখনো!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বেশীরভাগ সময়ে রাত ৪ টার দিকে ঘুম থেকে উঠে যাই।

৪৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশেও। অনেক কুমারী মেয়ে মা হয়ে যায়।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


তারা সবাই দু:খী মেয়ে, কেহই মিরিয়াম নন

৪৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৭

বঙ্গদুলাল বলেছেন: স্যার আপনি বলেছেন ইহুদিরা নবী ঈসার(আ) মিরাকল বার্থ গ্রহণ করেননি।তাঁরা কি তাঁদের নবী মুসার (আ) মোজেজা (সাপ-লাঠির ব্যাপার)মানতেন?আমার কথা হচ্ছে ইহুদি বলতে বনী ইসরায়েল(নবী জ্যাকব/ইয়াকুবের বংশধর বুঝায় নাকি মুসার অনুসারী বুঝায়? বনী ইসরায়েলের একদল মনে হয় মোজেজা/মিরাকল(মান্না সালওয়া) পাওয়ার পরও নবীকে গ্রহণ করেনি(উপদেশ মানতনা) ।আর ইতিহাস মতে তাঁরা গোঁয়ার প্রকৃতির। তাদের বংশে না আসাতে তাঁরা পরবর্তী নবীকে গ্রহণ না করার ইতিহাস আছে।আমার মতে বর্তমান জিউস পিপল(তওরাত,তোরাহ/তালমুদে)উনাদের নবীর মোজেজা /সব কথা মানার কথা না, নাকি পরিবর্তন করে নিজেদের মতো মডিফাইড করেছেন কে জানে।কিন্তু উনাদের জ্ঞানের জন্য রেস্পেক্ট করি।
আর মিরাকলের জন্য সাপেক্ষ সাক্ষী লাগবে কারণ মানুষ মরণশীল সময় চলমান।ধর্ম চিরায়ত, বিজ্ঞান নয়।আর বিশ্বাসীদের মতে তাঁরা শেষ নবীর ফলোয়ার (মিরাকল/মোজেজার দিন শেষ)। কারামত বাকী আছে,বাট ভালো আধ্যাত্মিক অলী আউলিয়া লেভেলের লোকজন কমে গেছে /পৃথিবী ধবংসের আগে কমে যাবে তাই কারমত পরিলক্ষিত হচ্ছে না।সর্বোপরি আপনার প্রতি শ্রদ্ধা।

৪৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮

বঙ্গদুলাল বলেছেন: স্যার, আপনি বলেছেন, কুরআন বলেছে পৃথিবী গোলটুল নয় সমতল।স্যার অনুবাদ থেকে পারিভাষিক অর্থ তুললে এলোমেলো হয়ে যাবে, আভিধানিক অর্থ তুলা লাগবে।পৃথিবী সমতল নয় একটি আয়াতে পৃথিবীকে বিছানাসরূপ বানিয়েছেন বলেছেন তাই অনেকে খাট পালংক আকৃতির বিছানাসরূপ ভেবে বসে আছেন।উনারা আরবি ব্যকরণ/ডিকশনারি মানছেন নাহ। আসলে পৃথিবীর সবার ভাষা এক হলে ঝামেলা চুকে যেত।পৃথিবীর আকৃতি সম্বন্ধে কুরআনে বলা আছে এরকম...

“আর আল্লাহ্ পৃথিবীকে উহার পর ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন” (সূরাহ- নাদ্বিয়াত)
এই আয়াতে যে শব্দটি ব্যবহার হয়েছে তা হলো ’দাহাহা’ । তাফসীরকারকগণের পুরনো অনুবাদগুলোতে এই আয়াতের অর্থ দেওয়া হয়েছে “ এর পর তিনি পৃথিবী কে বিছিয়ে দিয়েছেন” । যেহেতু তারা পৃথিবীর আকার আকৃতির সমন্ধে কোন ধারণা ছিল না তাই তারা দাহাহা শব্দটিকে দাহবুন এর সঙ্গে মিল রেখে অনুবাদ করেছেন যার অর্থ দাঁড়ায়
প্রসারিত করা বা বিছিয়ে দেওয়া ।
কিন্তু দাহা শব্দের অর্থ ‘ উটের ডিম’। এক্ষেত্রে বলতে হবে আরবী একটা শব্দের অনেকগুলো অর্থ থাকে। দাহাহা’র দুইটি সাধিত অর্থ হলো
আল-উদহিয়্যু = উটপাখির ডিম ।
দাহাহা’ এর প্রতিশব্দ
আল-উদহুয়্যাতু = উটপাখির ডিমের স্থান ।
বর্তমানে বেশীরভাগ লেখক এখন 'দাহাহা’ শব্দের অনুবাদ হিসেবে ডিম্বাকৃতি শব্দ ব্যবহার করছেন। আপনাকে ধন্যবাদ স্যার।

৫০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: জনাব চাঁদগাজীর জন্য ছোট্ট একটি খবর। জানি এটাকে অকাট্য প্রমাণ হিসেবে মানা যায় না তারপরও সম্ভাবনার পথ কিন্তু উন্মুক্ত। দেখুন উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ ব্যতীতও সন্তান জন্ম দেয়া সম্ভব।

দুটি সমলিঙ্গের ইঁদুর মিলে কি একটি বাচ্চা ইঁদুরের জন্ম দিতে পারে? জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে কাজটা করে দেখিয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। দুটি মা ইঁদুর থেকে জন্ম নিয়েছে একটি বাচ্চা ইঁদুর, কোনো বাবা ইঁদুরের দরকার পড়েনি। প্রাণী জগতে প্রজননের নিয়ম পাল্টে দেয়া এই গবেষণাটি চালায় চীনের একাডেমি অব সায়েন্স।

চীনের বিজ্ঞানীরা বলছেন, দুটি মা ইঁদুর থেকে জন্ম নেয়া এই বাচ্চা ইঁদুরগুলো একেবারেই সুস্থ ও স্বাভাবিক। তারাও পরবর্তীতে বাচ্চা ইঁদুরের জন্ম দিয়েছে।


একই পরীক্ষা পুরুষ ইঁদুরদের ওপরও চালানো হয়। সেখানেও জন্ম দেয়া সম্ভব হয়েছে বাচ্চা ইঁদুরের, কিন্তু সেসব বাচ্চা বেশিদিন বাঁচিয়ে রাখা যায়নি। কয়েকদিন পরেই মারা গেছে।

কেন এই অভিনব পরীক্ষা?

গবেষকরা আসলে একটি মৌলিক প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন। প্রজননের জন্য দুই বিপরীত লিঙ্গ আসলে কতটা অপরিহার্য।

মানুষ থেকে শুরু করে সব ধরনের স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষেত্রে কেবল দুই বিপরীত লিঙ্গের মিলনের মাধ্যমেই বাচ্চা জন্ম দেয়া সম্ভব। মায়ের কাছ থেকে দরকার হবে ডিম্বাণু, বাবার কাছ থেকে শুক্রাণু।

কিন্তু বিশ্বের অন্য অনেক ধরনের প্রাণীর বেলায় কিন্তু এই একই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। কিছু মাছ, সরীসৃপ, উভচর এবং পাখি কিন্তু একা একাই প্রজননের কাজটি করতে পারে।

কিন্তু চীনের বিজ্ঞানীরা এখন যে কাজটি করে দেখালেন, তার মানে কি প্রজননের ক্ষেত্রে পুরুষের অপরিহার্য ভূমিকা ফুরিয়ে গেল? কুমারীর পক্ষে কি তাহলে এখন সন্তান জন্ম দেয়া সম্ভব, যাকে বলা হয় 'পার্থেনোজেনেসিস।'

প্রজননের ক্ষেত্রে যে নিয়ম-কানুন, তার কোনটি ভাঙতে পারলে একই লিঙ্গের দুজনকে ব্যবহার করে নতুন প্রাণীর জন্ম দেয়া সম্ভব, সেটাই চীনা গবেষকরা জানার চেষ্টা করছিলেন। এটি জানতে পারলে এটাও বোঝা সম্ভব কেন এসব নিয়ম এত গুরুত্বপূর্ণ।

কীভাবে তারা এই কাজটি সম্ভব করলেন?

খুব সহজ করে বলতে গেলে সর্বাধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে। দুই মা ইঁদুর থেকে বাচ্চা ইঁদুর জন্ম দেয়ার কাজটা ছিল অনেক সহজ। তারা একটি মেয়ে ইঁদুর থেকে একটি ডিম্বাণু নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় মেয়ে ইঁদুর থেকে নিয়েছেন এক ধরনের বিশেষ সেল বা কোষ। এগুলোকে বলা হয় 'হ্যাপলয়েড এমব্রোয়োনিক স্টেম সেল।'

নতুন প্রাণের জন্ম দেয়ার জন্য যত জেনেটিক কোড বা ডিএনএ দরকার, এই দুটিতে ছিল তার অর্ধেক অর্ধেক। কিন্তু দুটিকে মেলানোই যথেষ্ট নয়। বিজ্ঞানীরা 'জিন এডিটিং' এর মাধ্যমে এই দুটি থেকে তিন জোড়া করে জেনেটিক কোড ডিলিট করেছেন বা মুছে ফেলেছেন যাতে করে তাদের মধ্যে মিলন সম্ভব হয়।

তবে দুই বাবা ইঁদুরের ক্ষেত্রে কৌশলটা ছিল একটু ভিন্ন ধরনের। বিজ্ঞানীরা একটি পুরুষ ইঁদুর থেকে নিয়েছেন একটি শুক্রাণু, অন্য পুরুষ ইঁদুর থেকে নিয়েছেন একটি হ্যাপলয়েড এমব্রোয়োনিক স্টেম সেল। এটি আসলে এক ধরণের ডিম্বাণু, যা থেকে 'জিন এডিটিং' এর মাধ্যমে অনেক তথ্য মুছে ফেলা হয়েছে।

কী জানতে পারলেন বিজ্ঞানীরা?

এই যে প্রকৃতির নিয়ম ভেঙে চীনা বিজ্ঞানীরা একই লিঙ্গের ইঁদুর ব্যবহার করে বাচ্চা জন্ম দিতে সফল হয়েছেন, এ থেকে তারা কী জানতে পারলেন? কী শিখলেন? প্রজননের ক্ষেত্রে দুই বিপরীত লিঙ্গ কেন অপরিহার্য তা বুঝতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। এ ক্ষেত্রে দুই ধরনের বিপরীত লিঙ্গের দরকার পড়ে, কারণ আমাদের ডিএনএ বা জেনেটিক কোড বাবা নাকি মা, কার কাছ থেকে আসছে, তার ভিত্তিতে ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করে। জেনেটিক কোডের একটি যদি পুরুষ এবং একটি নারী থেকে না আসে তাহলে আমাদের পুরো শারীরিক-মানসিক বিকাশ গোলমেলে হয়ে পড়ে।

অর্থাৎ আমাদের যে ডিএনএ শুক্রাণু থেকে এবং যে ডিএনএ ডিম্বাণু থেকে আসে, তাতে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের 'ছাপ' থাকে। এটিকে বলে 'জেনোমিক ইমপ্রিন্টিং'। সেটাই আসলে নির্ধারণ করে কীভাবে এই দুয়ের সংযোগে নতুন কি তৈরি হবে।

এই জেনোমিক ইমপ্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে যদি কোনো ভুল হয়, তখন নানা রকম রোগ হতে পারে, যেমন 'অ্যাঞ্জেলম্যান সিনড্রোম।'

চীনা বিজ্ঞানীরা যখন একই লিঙ্গের ইঁদুর ব্যবহার করে নতুন বাচ্চা ইঁদুরের জন্ম দিয়েছেন, তখন তাদের জেনেটিক এডিটিংয়ের মাধ্যমে এই জেনোমিক ইমপ্রিন্টিং বা ছাপ সংশোধন করতে হয়েছে বা মুছে ফেলতে হয়েছে। যাতে করে নতুন ইঁদুর জন্ম দেয়া সম্ভব হয়, সেটিকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হয়।

এই পরীক্ষা যারা চালিয়েছেন, তাদের একজন ড. ওয়েই লি বলেন, আমরা এই গবেষণার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছি কী করা সম্ভব। আমরা দেখেছি দুই মা থেকে যে বাচ্চা ইঁদুর হচ্ছে, তাদের ক্ষেত্রে অনেক ত্রুটি সারিয়ে তোলা সম্ভব। স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষেত্রে দুই বিপরীত লিঙ্গের অপরিহার্যতাকে অতিক্রম করা সম্ভব।

তার মানে কী একই লিঙ্গের মানুষ থেকে মানবশিশুর জন্ম সম্ভব? এর উত্তর হচ্ছে- না, খুব সহসা এটি সম্ভব হবে না।

ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ডের ড. টেরেসা হোম বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে এর সম্ভাবনা আছে। এই গবেষণার মাধ্যমে একই লিঙ্গের যুগলরা নিজেরাই যেন স্বাস্থ্যবান শিশুর জন্ম দিতে পারেন, তার পথ খুলে যেতে পারে।

তবে তিনি এটি মনে করিয়ে দিচ্ছেন যে এই পথে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক প্রশ্নের মীমাংসার দরকার হবে। অনেক ধরনের ঝুঁকি মোকাবেলার উপায় খুঁজে বের করার দরকার হবে।

তার মতে যতদিন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত না হবেন যে এভাবে জন্ম নেয়া শিশু শারীরিক এবং মানসিকভাবে আর ১০টা শিশুর মতোই বেড়ে উঠতে পারবে, ততদিন এটা ঘটবে না।

চীনা বিজ্ঞানীরা এই প্রক্রিয়ায় যেসব ইঁদুরের জন্ম দিয়েছেন, সেগুলো কতটা স্বাভাবিক তা নিয়ে অনেকের সংশয় আছে।

ফ্রান্সিস ক্রিক ইনস্টিটিউটের ড. রবিন লোভেল-ব্যাজ বলেন, দুটি মা ইঁদুর ব্যবহার করে যেখানে বাচ্চা ইঁদুরের জন্ম দেয়া হয়েছে, সেখানেও আমি নিঃসন্দেহ নই যে সেগুলো স্বাভাবিক। সেখানে সাফল্যের হার কিন্তু অনেক নিচে। আমার মনে হয় না, এরকম কিছু করার কথা কেউ ভাববে।

কাজেই প্রজননের ক্ষেত্রে লিঙ্গ এখনো অপরিহার্য। এটির প্রয়োজন খুব শিগরিই ফুরিয়ে যাবে, এমনটা বলা যাচ্ছে না।

সূত্র : বিবিসি বাংলা

https://www.generationsvoice.com/https://www.generationsvoice.com/পুরুষ-ছাড়াই-নারী-কি-সন্তান-জন্ম-দিতে-পারবে/96/96

বিজ্ঞানীরা আমাদের বলেন, পৃথিবীতে বেশ কিছু প্রজাতির প্রাণী আছে যাদের পুরুষ শিশু জন্ম নেয় পুরুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই। কিন্তু নারী শিশু জন্ম নেয় পুরুষের হস্তক্ষেপে। যেমন, পুরুষ মৌমাছি জন্ম নেয় পুরুষের হস্তক্ষেপ ছাড়া।

সুতরাং এই ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক যে উভয়লিঙ্গের অংশগ্রহণ ব্যতীতও সন্তান জন্ম দেয়া সম্ভব।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিরিয়াম ইঁদুর ছিলো না, এবং মিরিয়ামকে সুখবরটা চীনারা দেয়নি, দিয়েছিল ফেরেশতা

৫১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: স্যরি আগের মন্তব্যে লিংকটা ঠিকমত আসেনি-

https://www.generationsvoice.com/https://www.generationsvoice.com/পুরুষ-ছাড়াই-নারী-কি-সন্তান-জন্ম-দিতে-পারবে/96/96

৫২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এবারও এল না। সামুর এই বাগগুলো আর কবে সারবে?

৫৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন:

৫৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: https://www.jagonews24.com/health/news/456793

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিংক ঠিক আছে; সেই সময়ের ফেরেশতারা আজকের চীনাদের চেয়ে কম জানতেন।

৫৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

রাতুল রেজা বলেছেন: পৃথিবীর প্রথম মানুষটির জন্ম কিভাবে হয়েছিল ?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ম মানুষ বলতে কিছু নেই; বিবর্তিতরা ক্রমেই মানুষের ফিচার লাভ করে আসছিলো।

৫৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: রাতুল রেজা বলেছেন: পৃথিবীর প্রথম মানুষটির জন্ম কিভাবে হয়েছিল ?

এই প্রশ্নটা আমিও চাঁদগাজী সাহেবকে করেছিলাম কিন্তু এই প্রশ্নটার উত্তর না দিয়ে তিনি পাশ কাটিয়ে গেছেন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



পৃথিবীর ১ম মানুষ বলতে কিছু নেই, মানুষ যখন এমন স্তরে গেছেন, যখন তাকে মানুষ বলা যেতো, তখন মানুষ নিশ্চয় লিখতে জানতেন না; ফলে, প্রথম মানিষ সম্পর্কে কোন ইতিহাস নেই

৫৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সম্রাট ইজ বেস্ট ভাই,
আপনার দেয়া লিংকটি কাজ করছে না। যাইহোক বিংশ শতাব্দীতে এসে বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করছেন বা পরিক্ষা করছেন ইঁদুর দিয়ে - মৌমাছি দিয়ে সব বুঝলাম।

***সমস্যা হচ্ছে যীশু মানব সন্তান। তিনি ইঁদুরের পরিক্ষায় সেট হতে পারেন না। সেট হতে পারেন না মৌমাছি সহ যে কেনো কীট পতঙ্গের এক্সপেরিমেন্টেও। ইতিহাসে যীশু মানব সন্তান ও একজন পরিপূর্ণ মানুষ। তাই আমাদের মানব জন্ম নিয়েই ভাবতে হবে। আর তা হবে ২০০০ বছর আগের মানব জীবন চক্র। ১০ লক্ষ বছর বা কোটি কোটি বছর আগের জীবন চক্রও নয় আর ইঁদুর মৌমাছি জন্ম তত্ত্বও নয়।

একটি বিষয় জেনে রাখতে হবে “মানব সন্তান জন্মের সাথে পশু-পাখি-কীট-পতঙ্গ-ইঁদুর-বিড়ালের জন্ম এক করা যায় না।

***একটি কুকুর/বিড়ালকে ৪-৬ টি বাচ্চা জন্ম দিতে দেখেছি সব সুস্থ ভাবে বেঁচে আছে এবং বাড়ি ঘরের মানুষ অতিষ্ট করে ছেড়েছে। কোনো মানুষ ৪-৬ টি বাচ্চা জন্ম দিয়ে সুস্থ থাকেন না। বাচ্চা গুলো মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়তে থাকে ২-৩ টি হয়তো তাৎক্ষনিক মারাও যায়। এসব বিরল ঘটনা - বিবিসি সিএনএন ঝাপিয়ে পরে নিউজ কাভার করার জন্য। তবে কুকর বিড়ালের ঘটনা পত্রিকা টিভিতে আসে না কারণ এটি প্রতিদিনের ঘটনা।***

শেষকথা: - বিড়াল কুকুর ইঁদুর গিনিপিগ সহ নানা পশু পাখিতে বিজ্ঞানীরা নানা ধরণের এক্সপেরিমেন্ট করে থাকেন। সেগুলো মানুষের উপরও হয় সে অনেক বড় অধ্যায় যা এই পোষ্টের সাথে কোনোভাবে সম্পর্ক রাখে না। আপাতত জেনে রাখুন মানুষ ও পশু পাখির ঔষধের জন্য কিছু এক্সপেরিমেন্ট হয়ে থাকে। বাদবাকি এক্সপেরিমেন্ট গুলোর তথ্য এখানে লিখা অপ্রাসঙ্গিক ও আইনত দন্ডনীয়। তাছাড়া সবাই জানেন লেখালেখিরও এক ধরণের জবাবদিহিতা আছে। আমি ততোটুকু লিখবো যতোটুকু আমি জবাবদিহি করতে পারবো। দেশ বিদেশের সরকার দ্বারা নিষিদ্ধি তথ্য ব্লগে লেখা যায় না।


আমার মন্তব্য আমি এখানেই শেষ করছি। এই পোষ্টে আমার আর কোনো মন্তব্য হবে না।
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।


৫৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

বঙ্গদুলাল বলেছেন: স্যার, আপনি বলেছেন,কুরআন বলছে-"পৃথিবীকে কেন্দ্র করে সূর্য ঘুরছে"। সমগ্র কুরআন ব্যাখ্যাসহ পড়েছি ছোটবেলায়, স্যার।গ্রহ-নক্ষত্রের গতি সম্পর্কিত এসব গালগল্প আমি পেলাম নাহ।আমি পেয়েছি" গ্রহ ও নক্ষত্রসমূহ তাদের নিজ নিজ কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে"। আপনি পেলে জানাবেন।আপনি আমার বাবার সমান এবং শিক্ষক। শুধু জানার জন্যে বিরক্ত করছি, নাথিং এলস।ভুল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোরানে যা আছে, তার থেকে বেশী বলা হয়; কারণ, কোরানে বিজ্ঞরা সেখান থেকে অনেককিছু ব্যাখা করে থাকেন। মসলামনদের মাঝে প্রচলিত বিশ্বাস ছিল (কোরানের দোহাই দিয়ে) সুর্য পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে; এখন কোরানের বিজ্ঞরা সবচেয়ে নতুন মডেলে বিশ্বাস করেন।

৫৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সম্রাট ইজ বেস্ট ভাই,
আপনার দেয়া লিংকটি কাজ করছে না।

স্যরি ভাই, দোষটা আমার নয়। দুবার চেষ্টা করার পরও লিংকটা ঠিকমত আসেনি। সামুর এদিকে নজর দিতে হবে। এই নিন লিংক https://www.jagonews24.com/health/news/456793

***সমস্যা হচ্ছে যীশু মানব সন্তান। তিনি ইঁদুরের পরিক্ষায় সেট হতে পারেন না। সেট হতে পারেন না মৌমাছি সহ যে কেনো কীট পতঙ্গের এক্সপেরিমেন্টেও। ইতিহাসে যীশু মানব সন্তান ও একজন পরিপূর্ণ মানুষ। তাই আমাদের মানব জন্ম নিয়েই ভাবতে হবে। আর তা হবে ২০০০ বছর আগের মানব জীবন চক্র। ১০ লক্ষ বছর বা কোটি কোটি বছর আগের জীবন চক্রও নয় আর ইঁদুর মৌমাছি জন্ম তত্ত্বও নয়।

একটি বিষয় জেনে রাখতে হবে “মানব সন্তান জন্মের সাথে পশু-পাখি-কীট-পতঙ্গ-ইঁদুর-বিড়ালের জন্ম এক করা যায় না।

***একটি কুকুর/বিড়ালকে ৪-৬ টি বাচ্চা জন্ম দিতে দেখেছি সব সুস্থ ভাবে বেঁচে আছে এবং বাড়ি ঘরের মানুষ অতিষ্ট করে ছেড়েছে। কোনো মানুষ ৪-৬ টি বাচ্চা জন্ম দিয়ে সুস্থ থাকেন না। বাচ্চা গুলো মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়তে থাকে ২-৩ টি হয়তো তাৎক্ষনিক মারাও যায়। এসব বিরল ঘটনা - বিবিসি সিএনএন ঝাপিয়ে পরে নিউজ কাভার করার জন্য। তবে কুকর বিড়ালের ঘটনা পত্রিকা টিভিতে আসে না কারণ এটি প্রতিদিনের ঘটনা।***

শেষকথা: - বিড়াল কুকুর ইঁদুর গিনিপিগ সহ নানা পশু পাখিতে বিজ্ঞানীরা নানা ধরণের এক্সপেরিমেন্ট করে থাকেন। সেগুলো মানুষের উপরও হয় সে অনেক বড় অধ্যায় যা এই পোষ্টের সাথে কোনোভাবে সম্পর্ক রাখে না


আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে আমি আমার সম্পূর্ণ আলোচনায় হয়রত ঈসা (আঃ) এর জন্মকে মূল টপিক বানাইনি। আমি শুধু এটাই বোঝাতে চেয়েছি যে জনাব চাঁদগাজীর পোস্টের এই অংশটুকুর সাথে আমি একমত নই যেখানে তিনি বলেছেন- "নারীপুরুষের মিলন না হলে, সন্তান জন্মে না"। আমি তার এই বাক্যাংশটুকুর সাথে সহমত হতে পারিনি বলেই আলোচনায় আমার অংশগ্রহণ। আর যেহেতু ইঁদুরকে স্যাম্পল হিসেবে ইউজ করে হলেও নারীপুরুষের মিলন ছাড়াও সন্তান জন্ম নিতে পারে বলে বিজ্ঞান স্বীকার করছে সেহেতু হযরত ঈসা (আঃ) এর জন্মও বাবা ছাড়াই অসম্ভব নয়। যদিও তখনকার প্রেক্ষাপট এই ব্যাপারটা মেনে না নেয়ার মতই ছিল; তবুও আমি শুধু চাঁদগাজী সাহেবের সেই 'অসম্ভব' বলাটাকে মেনে নিতে পারিনি তাই 'সম্ভব' যে সেটা বোঝানোর চেষ্টা করেছি। বাকি থাকল প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট যেহেতু তখন ছিল না তাই হযরত ঈসা (আঃ) এর জন্মটা মেনে নিতে আমাদের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু তাই বলে সেটা একেবারে অসম্ভব সেটা তো আর বলতে পারি না। তবে যদি চাঁদগাজী সাহেবের মত বানরতত্ত্বে বিশ্বাস করি তাহলে আর আলোচনার কোন প্রয়োজনই নেই। কিন্তু দেখুন সেই বানরতত্ত্বেই কয়েককোটি ভাগের একভাগ সম্ভাবনার আলোকে মানুষকে বানরজাতীয় প্রাণী থেকে উদ্ভূত বলা হয়েছে। যেখানে জনাব চাঁদগাজী বানরতত্ত্বের সেই কয়েককোটি ভাগের একভাগ সম্ভাবনার আলোকে বানরজাতীয় প্রাণী থেকে মানুষের উদ্ভব হওয়া মানতে পারছেন সেখানে মাত্র দুহাজার বছর আগে নারীপুরুষের মিলন ছাড়াও সন্তান জন্ম নিতে পারে এই জিনিসটা উনি মানতে পারছেন না। আজ দুহাজার বছর পরে যেটা বিজ্ঞানীরা সম্ভব বলছেন সেটাকে তাই আমি দুহাজার বছর পূর্বে সম্ভব বলেও মানি; একেবারে অসম্ভব বলে উড়িয়ে দিই না। আর আমার উপরে দেয়া আর্টিকেলও এটা স্বীকার করছে যে দীর্ঘমেয়াদে একই লিঙ্গের মানুষ থেকে মানবশিশুর জন্মের সম্ভাবনা আছে। অতএব যেটা বিজ্ঞান সম্ভব বলে মানছে সেটা দুহাজার বছর আগে হলেও ব্যতিক্রম অবশ্যই তবে অসম্ভব নয়।

যাই হোক, ঠাকুর মাহমুদ ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার সাথে যুক্তিপূর্ণ আলোচনার জন্য। আর আপনি যেহেতু এই পোস্টে আর কমেন্ট করবেন না তাই আমিও আর কমেন্ট করব না। যদি সম্ভব হয় এই ব্যাপারটা নিয়ে পরে কোথাও আলোচনা করা যেতে পারে। ভাল ও সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।


১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইঁদুর ও মানুষের মাঝে মিল থেকে গরমিল বেশী

৬০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বিজ্ঞানের এই চরম উন্নতির সময়ও এই সমস্ত ফালতু বিষয় নিয়ে মানুষ আলোচনা করে। সোজা হিসাব নারীর ডিম্বাণু এবং পুরুষের শুক্রাণু নিষিক্ত না হলে বাচ্চা হবে না। নারী যদি তার ডিম্বাণু নিয়ে পড়ে থাকে তাহলে হবেনা । পুরুষের শুক্রাণু আনতে হবে এবং সেজন্যই দরকার দুজনের সম্মিলিত প্রয়াস।

কুমারি মাতা মেরির বয়ফ্রেন্ড সাহসী ছিল না। ফলে চাপ আর সামাজিক ধাক্কা কুমারী মাতা মেরীর উপর দিয়ে গেছে এটা ঢাকার জন্য একটি রূপকথার কাহিনী ও ফাদতে হয়েছে ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যীশু আসলে সেই সময়ের জন্য বিপ্লবী ছিলেন, উনি বিখ্যাত হওয়ার পর, উনাকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একটা রূপকথার দরকার ছিলো

৬১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২১

জাহিদ অনিক বলেছেন: কবিতার মত করে ভাবতে গেলে বলা যায়, একই রকম চিন্তাভাবনা বারবার ঘুরে ফিরে আসে কবিভেদে ভিন্ন ভিন্ন শব্দে।


কী করবে বলুন, যে যখন যা বোঝে সে ততটা তখন লিখে ফেলে

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবাই যদি জীবনে প্রথম শিখে, সুর্য পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরে, তা'হলে সমস্যা

৬২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পৃথিবী আর সূর্যের বিষয়ে কোরআনে কি বলা হয়েছে তা না জেনে একটা মিথ্যা কথা বললেন।চাদ্গাজী, আল্লাহ্‌ আপনাকে হেদায়েত দিক।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আল্লাহ হেদায়েত করার পর আোবস্হা এতটুকু; আল্লাহ আপনাকে হেদা্যেত করতে পারবেন না, উনার সব প্রচেষ্টা বিফলে যাবে।

৬৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আলাপআলোচনা, সমালোচনা চলতেই থাকবে। যেভাবে এক থিওরির পর আরেক থিওরি, তার ডেরিভেটিভ আসতে থাকে তেমনি গল্পেরও ক্রমাবর্তন হয়।

ব্লগের এমন বিষয়গুলো আমি নতুন ব্যাচের আসার সাথে তুলনা করবো। সেইম পাঠ্য বইয়ের ন্যায় তারা সেইম বিষয় নিয়ে আসবে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



নতুন ব্লগারেরা সামুতে এসে বাল্যশিক্ষা থেকে শুরু করে মনে হয়।

৬৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাই কেমন আছেন ?

হাউকাউ বলেন এখন?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ভালো আছে, ধন্যবাদ।
চট্টগ্রাম শহরে ধুলো উড়ছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.