| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
চাঁদগাজী
	শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
  
এই কাহিনীটি আমার প্রাইমারী স্কুল জীবনের এক সহপাঠিনীকে নিয়ে;  দীর্ঘ বিস্মৃতির পর, বছর তি'নেক আগে, নভেম্বরের এক সন্ধায় আমার স্মরণে আসে আমার ক্লাশমেট; ভাবলাম, তার খোঁজ নেয়ার দরকার, হয়তো সাহায্য করতে হতে পারে;  গত ৩ বছর আমি অনেকটা ভালো ছিলাম না; এ'বছর নভেম্বর মাসে জানলাম, ঠিক ৩ বছর আগে সে মৃত্যুবরণ করেছে, খবরটা আমাকে  বিশালভাবে ব্যথিত করেছে।
আমি চতুর্থ শ্রেণীতে উঠেছি, ১ম সপ্তাহের এক অংকের ক্লাশে হেড মাষ্টার সাহেব এক নতুন ছাত্রীকে নিয়ে এলেন ক্লাশে, পরিচয় করায়ে দিলেন: নাম, হাসিনা চৌধুরী,  পাশের এক স্কুল থেকে আমাদের স্কুলে এসেছে, সেখানকার ক্লাশের রোল নাম্বার ১ ছিলো। সে আমাদের স্কুলে আসার বেশ কিছুদিন আগের থেকেই ওর আগমণের একটা সংবাদ দিচ্ছিল আমাদের ক্লাশের সিরাজ; হাসিনারা সিরাজদের প্রতিবেশী। তার আগমনে পুরো ক্লাশ চুপ, সে সেই বয়সে অগ্নিশিখার মতো সুন্দরী ছিল; কাপড়ে চোপড়ে পরিপাটি; কিন্তু গম্ভীর মুখ। আমাদের ক্লাশের মেয়েরা ওর দিকে হতবাক হয়ে চেয়ে রলো। সিরাজের হাসি হাসি মুখ দেখে মনে হচ্ছিল যে, আজ দিনটি তার জন্য হয়তো এক মহা উৎসবের দিন। আমি এই বয়সে এই ধরণের গম্ভীর মেয়ে দেখিনি, আমিও হতবাক।  
হাসিনার অস্বাভাবিক গাম্ভীর্য, কিংবা তার বিরল সৌন্দয্য তাকে সবার থেকে আলাদা করে রাখলো: মেয়েরা তাকে দলে টানতে পারেনি; সে চুপচাপ ক্লাশে আসে, চুপচাপ চলে যায়; সিরাজের পরিচিত হিসেবে সিরাজের সাথেও কোন ভাবসম্পর্ক নেই তার। সপ্তাহ দুয়েক পরে, টিফিনের সময় আমারা ফুটবল খেলছিলাম, আমি সম্পর্ক পাতানোর জন্য দুর থেকে চীৎকার দিয়ে বললাম,
-হাসিনা, আমার জন্য এক গ্লাস পানি নিয়ে আয়!
হাসিনা অফিসের সামনে দাঁড়ায়ে ছিলো, আমাদের পানি ও গ্লাস থাকতো অফিসের টেবিলের উপর; সে নড়লো চড়লো না; ছেলেমেয়ারা দেখছিলো কি হয়! একটু পরে সে আমার জন্য পানি নিয়ে এলো, আমি পানি খেলাম; হেসে ধন্যবাদ প্রকাশ করলেম(তখনো ধন্যবাদ দিতে শিখিনি)। 
সেইদিন ক্লাশ শেষে সিরাজ কাঁদো কাঁদো হয়ে বললো,
-আমাদের বন্ধুত্বের শেষ, আর কথা হবে না এই জীবনে!
-কি ঘটলো?
-তুই হাসিনাকে কেন পানি আনতে বললি? তুই জানিস না আমি ওকে ভালোবাসি?
-তুই হাসিনাকে ভালোবাসিস, সে জানে? 
-সে জানে কিনা আমি জানি না; তবে, তুই মাঝখান দিয়ে কেন ঢুকে পড়ছিস?
-শোন, তুই আমার সামনে আর পড়িস না; সে আমার ক্লাশমেট, তার প্রতি আমারও টান আছে, ভালোবাসা টাসা কিছু নেই। তোর মাথা সব সময় খারাপ ছিলো,  আমার সামনে থেকে যা।  
এরপর থেকে খেলার কোন এক সময় হাসিনাকে আমি অফিসের সামনে ঠিকই দেখতাম, আমি চীৎকার দিয়ে পানি আনতে বলতাম, সে পানি নিয়ে আসতো; এতে সিরাজ মিয়া মাথাহীন মুরগীর মতো ঝিমাতো, মেয়েরা হাসিনাকে নিয়ে হাসতো। আনুমানিক ৬ মাস পর, একদিন স্কুল থেকে বাড়ী ফেরার পথে, হাসিনার বড় ভাই আমাকে থামালেন,
-তুমি নাকি হাসিনাকে পানি আনতে অর্ডার দাও?
-হাসিনা বলেছে?
-না, অন্য কেহ বলেছে; আমি যেন পানি টানির কথা না শুনি।
হাসিনার ভাই কলেজে পড়তেন, খুবই ভালো ছাত্র ছিলেন, বেশ বড় ধরণের পাগলও ছিলেন; পরে আমার পানি আমি খেয়েছি। ফাইনালে, হাসিনা ৩য় স্হান পেয়েছিলো, বেচারী হতাশ, আমি শান্ত্বনা দিলাম। ৫ম শ্রেণী শেষ করলো ২য় স্হান পেয়ে। এরপর আমরা আলাদা হাই স্কুলে চলে গেছি;  সিরাজ ওকে অনুসরণ করে একই স্কুলে ভর্তি হলো;  আমার সাথে যোগাযোগ ছিলো না বললেই চলে; আমি ওদের স্কুলে ফুটবল খেলতে গেলে সে খেলা দেখতো, আমি এক সুযোগে দেখা করে খোঁজখবর নিতাম।  নবম শ্রেণীতে উঠে শুনি সিরাজ মিয়া হাসিনাকে বিরক্ত করার কারণে স্কুল থেকে টিসি পেতে যাচ্ছিলো প্রায়। 
যাক, তার কিছুদিন পরেই খারাপ সংবাদ পেলাম, হাসিনার বাবা খুবই অসুস্হ, মেয়েকে নিজের বোনের ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছেন; বিয়েতে বড়ভাই সবকিছু দেখছে, আমি দাওয়াত পেলাম না; তবুও আমি গেলাম; ইচ্ছা ছিলো জামাই দেখা; হাসিনার সাথে দেখা হলো না, জামাই দেখলাম , একেবারেই মীন-টাইপের, বিনয়ী নয়।। হাসিনার বাবা অসুস্হ না হলে, জামাইকে পিটায়ে বিয়েটাই ভেংগে দিতাম; ক্লাশমেটদের মাঝে পাখী ও মিনতি ব্যতিত আর কেহ দাওয়াত পায়নি; ওদেরকে বললাম,
-চল জামাইকে পিটাই, বিয়ে ভেংগে যাক। 
মিনতি বললো,
- বিয়ে বাড়ীতে এসে অমংগল কথা বলিসনে, যা ঘরে চলে যা। 
কয়েক মাসের মাঝেই হাসিনার বাবার মৃত্যু হলো; হাসিনা স্কুল ছাড়লো। এরপর, পাখী থেকে হাসিনার সামান্য খবরাখবর পেতাম মাঝে মাঝে। ৮০ দশকের মাঝমাঝি খবর পেলাম হাসিনা খুবই অসুখী,  সে স্বামীর সাথে কোনভাবে টিকে আছে, ছেলেমেয়ে নেই! মনটা খারাপ হয়ে গেলে। এরপর আমি দেশের বাইরে চাকুরী করার শুরু করলাম; পাখীর সাথে দেখা হতো ২/১ বছর পরপর, সবার কিছু খবর টবর পেতাম। ২০০০ সালের দিকে পাখী এলকা ছেড়ে থানা হেডকোয়ার্টারে চলে গেছে, দেখাশোনা হতো না। ক্রমেই হাসিনার কথা ভুলে যাই। ২০১৬ সালের শেষের দিকে  প্রাইমারী স্কুলের এক ক্লাশমেট আমাকে প্রবাসে ফোন করে অনেকের খোঁজখবর দিলো, কিন্তু হাসিনার খবর দিতে পারলো না; তখন আমার মনে হয়েছিলো যে, দেশে গেলে ওকে দেখতে যাবো, দেখবো ওর কোন ধরণের কোন সাহায্য ইত্যাদির দরকার আছে কিনা।
 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
খুবই ইচ্ছা ছিলো ওর সাথে দেখা করার, ওর জীবনটা কষ্টকর ছিলো
২| 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভালো লাগে।
 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি কিছু ভুলে থাকলে, উহা কোনভাবে ফিরে আসে না
৩| 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
চাঁদগাজী ভাই,
প্রথমে হাসিনা বুবুর জন্য দোয়া করছি আল্লাহপাক উনাকে বেহেস্ত নসীব দান করুন। পরম করুণাময়ের শান্তির শীতল ছায়াতে যেনো তিনি থাকেন সুখে শান্তিতে। চাঁদগাজী ভাই, মানুষের জীবনটাই এক অজানা ট্র্যাজেডি নামা দুঃখগাথা গল্প উপন্যাসের সাত রঙে মাখা রংধনু। আমরা এই গল্প উপন্যাসের সামন্য চরিত্র নামক পুতুল মাত্র আর কিছুই না।
 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমার যেসব সাথীরা তেমন সুখী হননি, ওদের অনেকেই মৃত্যুবরণ করেছেন গত ৪/৫ বছরে; ওদের জন্য মন খারাপ হয়।
৪| 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
পারিবারিক অশান্তি একটি ভয়ঙ্কর পীড়াদায়ক সমস্যা যা মানুষকে তিলে তিলে ক্ষয় করে দেয়। আর মৃত্যু চিন্তাও মানুষকে ক্ষয় করে দেয়। 
মানুষকে মরতে হবে এটি চিরন্তন সত্য। কিন্তু এই সত্যর উপর ভিত্তি করে জীবন যাপন বন্ধ করে দিলে মুক্তি আসবে না আসবে দাসত্ব। আমি এ ব্যাপারে বিষদ একটি পোষ্ট দিবো “মৃত্যু চিন্তা মানুষকে কিভাবে কতোো ক্ষতি করে দেয়”। মৃত্যু চিন্তা একটি বাজে চিন্তা ছাড়া আর কিছুই না। যারা চলে গেছেন তাদের জন্য আমরা দোয়া করতে পারি। আর যার আছেন তাদের প্রয়োজনে পাশে দাড়াতে পারি। আপনি খোঁজ নিন আপনার পরিচিত কারা আছেন তাদের কি ধরণের সহযোগিতা করা যায়, যা করে আপনি আমি মনে আনন্দ পাবো।
আপনার হয়তো মনে আছে আমি আপনাকে বলেছিলাম “শতাব্দী রায় ভালো আছেন - আপনি খোঁজ নিন”।
 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
বাংলাদেশের বেশীরভাগ মেয়ে ভালো স্বামী পায় না, এই সমস্যার সমাধান নেই। 
শতাব্দী রায় সুখী মােয়ে
মৃত্যু নিয়ে আমি ভাবি না, লিখি না, কেহ লিখলে পড়িও না।  হুজুরেরা যখন বলে, "ভাইয়েরা আমাদের সকলেই মৃত্যু হবে একদিন";  আমি মুখের উপর  বলি, "আপনার মৃত্যু শীঘ্রই হতে পারে"।
৫| 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:৫৪
নুরহোসেন নুর বলেছেন: বাস্তবতা আর ব্যস্ততা বড় নির্মম!
মানুষকে ভুলিয়ে দেয়।
পোস্টে++
 
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমার মেমেরির একাংশ  ঠিকানাহীন
৬| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:০২
রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: ওররে বাবা! চতুর্থ শ্রেণী হতেই আপনার বন্ধু সিরাজের মনে প্রেম!!!  বুঝা যাচ্ছে উনি হাসিনা চৌধুরীর একজন প্রেমিক পুরুষ!  আর আপনি বন্ধু না প্রেমিক তা ঠিক বুঝা যাচ্ছে না। তবে একজন প্রকৃত বন্ধুর মতন সহপাঠিনীর খোঁজ খবর নিয়ে সাহায্য করার যে মনোভাব প্রকাশ করলেন তা  আপনার উদার মন ও মহানুভবতার পরিচয় বহন করে যা সত্যিই প্রশংসনীয় ব্যাপার চাঁদদাদু তাই লিখাটা পড়ে ভালো লাগলো।  
তবে আপনার সহপাঠী হাসিনা চৌধুরীর মৃত্যুর খবর জেনে খারাপ লাগছে। আল্লাহ মরহুমাকে জান্নাতবাসী করুন এই প্রার্থনা করি। 
       আর আপনার জন্যেও দোয়া করি সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন আপনার এমনসব সুন্দর লিখা আমাদের পড়ার সুযোগ করে দিয়ে। 
তবে চাঁদদাদু আমার একটা ব্যক্তিগত অনুযোগ আপনার প্রতি সরাসরি প্রকাশ করছি, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ নিয়ে আপনার লেখাগুলো আমার কাছে তেমন ভালো লাগে না যা সত্য তেঁতো কথা বলে ফেলেছি  
  আশাকরি এতে অন্যকিছু মনে করবেন না!  অনুগ্রহ করে ক্ষমার চোখে দেখবেন আমার কথাটা ![]()
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি রাজনীতি কবি না, এবং আওয়ামী লীগের কেহ নই; আমরা যারা '৭১ এর জেনারেশন, আমাদের জন্য আওয়ামী লীগ বিশাল বিষয়, আমরা পাকিস্তান-বিরোধী বাংগালী জেনারেশন। বিএনপি'র লোকেরা বৃহত্তর পাকিস্তান'এর মনোভাবের লোকজন, ওরা ঠিক আমাদের মতো বাংগালী নন। সেইদিক থেকে শেখ হাসিনা আমাদের সামনে চলে আসে। উনার ভুল ভ্রান্তি, অক্ষমতা, অদক্ষতা আমাদের কষ্ট দেয়।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমার সকল ক্লাশমেটদের প্রতি আমার টান ছিলো
৭| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
স্কুল জীবনের বন্ধুরাই প্রকৃত বন্ধু হয়ে ওঠে জীবনে।
কলেজ জীবনের বন্ধুরা তেমন গুরুত্ব পায়না।
হাসিনার আত্মার শান্তি কামনা করছি।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ছোটকালের বন্ধুরাই ভাবনার মাঝে থেকে যায় সব সময়।
৮| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
একটি মেয়ের জীবনে সবচেয়ে বড় ক্ষতি করে দেন তার পরিবার তথা মাতাপিতা সহ মায়ের দিকের আত্মীয় পরিজন মা’য়ের বোন, বোনের বোন (নানা বাড়ীর গোষ্টি) তারা। সন্তানের জন্য মাতাপিতা আর্শিবাদ তবে আমি অসংখ্য দেখেছি সন্তানের বিনাশের কারণ হয়েছেন মাতাপিতা। সেই ক্ষেত্রে মাতাপিতা সন্তানের অভিশাপের কারণও বটে। মরহুমা হাসিনা চৌধুরীর বাবা মৃত্যুপথযাত্রী তিনি এমন একজনের হাতে মেয়ে তুলে দিয়েছেন যে মেয়ে চিরো জীবন অশান্তিতে ছিলেন। মাতাপিতা মৃত্যুপথযাত্রী হলেই মেয়ে সন্তান দ্রুত বিয়ে দিয়ে দিতে হবে এটি কোনো সুস্থ সমাধান হতে পারে না।  
আমি এই একই মন্তব্য ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের পোষ্ট আম্রপালী’তে লেখার জন্য অপেক্ষা করছি। 
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১:০০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আজ থেকে ৫৫/৬০ বছর আগে বাবাই ছিলেন পরিবারের সব ব্যাপারের সিদ্ধান্ত নেয়ার একমাত্র ব্যক্তি; সেই সময় আমাদের জাতির অর্থনীতি ও সামাজিক অবস_হা সেই রকমই ছিলো।
৯| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১:৪৯
ঢাকার লোক বলেছেন: এ লেখাটাও আপনার পরিচিত মেয়েদের নিয়ে লেখা অন্যান্য লেখার মতোই ভালো হয়েছে ! সচরাচর যে হাসিনা খালেদা নিয়ে আপনি লিখেন এ হাসিনা তার থেকে আলাদা, আর তার প্রতি আপনার দরদও অনুভব করা যায় প্রতিটি শব্দে, প্রতিটি ছত্রে । পরম করুনাময় তাকে পরকালে ভালো রাখুন, আনন্দে রাখুন !!
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ২:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এই হাসিনাকে আমি অবশ্যই শেখ হাসিনা থেকে বেশী সন্মান করেছি সব সময়।
১০| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  ভোর ৫:০৯
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: পোস্টটা পড়ে তীব্র বেদনা অনুভব করছি। ভার্সিটি জীবনের শুরু থেকে শেষ অবধি যশোরের এক মেয়ে আমার রুমমেট ছিল। কতশত স্মৃতি জমা!! সময়ের সাথে সাথে দূরত্ব বাড়ে, আমাদের সংসার জীবন শুরু হয়ে যায়। যে যার মতো নিজের চারপাশ সামলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। মাঝে মধ্যে পুরান স্মৃতিগুলো মনে পড়তো।কিন্তু সেভাবে কথা হতোনা।গতবছরের শেষদিকের কথা। ওর কথা খুব মনে পড়ছিল। ফোন দিব দিব করে দেয়া হচ্ছিলোনা।ওই কয়দিনের মধ্যেই হঠাৎ ই শুনতে পেলাম যে সে সুইসাইড করেছে। সংবাদটা শুনে রীতিমত স্তব্ধ হয়ে গেছিলাম। ওর মতো নম্র আর শান্ত স্বভাবের মেয়ে খুব হালকা বিষয়ে এমনটি করতে পারে আজও বিশ্বাস করতে পারিনা। জানামতে, ওর হাসব্যান্ড ওকে খুব ভালোবাসতো আর ওর বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে হওয়ায় একটু বেশিই আদর পেতো সেটাতো বলার অপেক্ষা ই রাখেনা। আমি জানতাম, ও সুখে আছে। এতো অল্প বয়সে আমাদের ছেড়ে ও চলে যাবে কখনো ঘূর্ণাক্ষরেও টের পাইনি। আপনার লিখা পড়ে বেশ মন খারাপ হয়ে গেলো ! ওর কথা ভীষণভাবে মনে পড়ছে।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
মেয়েটা জীবনের  বড় কিছু একটা ব্যথা লুকিয়ে রেখেছিলো
১১| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৭:৫৩
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: হুম, তো আরো যারা জীবিত আছেন তাদের খোঁজ খবর নিচ্ছেন ? তারা কি ভালো টালো আছেন ? শতব্দী রায়, হাসিনার পর কার কথা আপনার বেশি মনে পড়ছে ? ওনার খোঁজ খবর নিচ্ছেন ? বাল্যকালের স্মৃতি অনেক মধুর, এটা নিয়ে ভাবলে কষ্ট লাগে, এটিই দুনিয়ার নিয়ম।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৭:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমার কিশোর ও ছাত্র জীবনের বড় অংশ কেটেছে গ্রামে; গ্রামের পরিধি অনেক বড়; অনেকেই আছেন হৃদয় জুড়ে
১২| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৮:৩৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সেই সময় ও পরিস্থিতির মধ্যে হাসিনাকে পানি আনতে বলা খুব সাহসের কাজ ছিল। পুরনো দিনের স্মৃতিচারণ ভালো লাগলো।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:১১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি সব সময় সম্পর্কের বরফ ভাংগার চেষ্টা করতাম, প্রায়ই কাজ করতো
১৩| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
সে সময় গ্রামীন কিংবা মফস্বলের অনেক এলাকায় অস্টম শ্রেনী পর্যন্ত  বালিকা বিদ্যালয় ছিল ।
তাই  ঐ সমস্ত  বালিকা বিদ্যালয় হতে অস্টম শ্রেণী পাশ করা অনেক মেয়ে আমাদের 
স্কুলে এসে ক্লাশ  নাইন এ  ভর্তী হত। তার পরে সেই নতুন  মেয়েদেরকে নিয়ে আমাদের
শুরু হতো আপনার গল্পের কাহিনীর মত প্রেম পিড়িতির টানা টানির খেলা । সে এক 
আনন্দময় দিনই  বটে, বলাবলি  হতো  ক্লাশ নাইন  হল ছেলে মেয়েদের লাইন মারার টাইম ।
হাসিনার মত আমাদের অনেকেরই হয়ত কেওনা কেও হারিয়ে গেছে,কেও হয়ত আছে সুখে 
কেও হয়তবা আছে নিদারুন দু:খ কষ্টে। অনেকেই হয়তবা পারেনা সে কথা বলতে কিংবা
চায়না বলতে,  তবে আপনি তা পেরেছেন । তাই মনে হয় তার তার খুঁজ নেয়ার জন্য 
আপনাকে আবার হয়ত সপ্তাহ দু'একের জন্য  হারাতে বসেছি।  তবে কামনা করি তার
খুঁজ যেন পান। পেলে আমাদেরকে জানাবেন কিন্তু ।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি খোঁজখবর নিয়েছি: আমার  প্রাইমারীর আরেক সহপাঠি, জহুরুল হক,  হাসিনার পরিবারের যায়গা জমির দেখাশোনা, চাষবাস করতো, তার সাথে কথা হয়েছে। হাসিনা টাকা পয়সার দিক থেকে তেমন কষ্ট পায়নি, স্বামী ছিল খুবই মীন, স্বামীর সমস্যার জন্য হাসিনার ছেলেমেয়ে হয়নি; কিন্তু দোষ ছিলো হাসিনার উপর।
স্বামীর মৃত্যু হয় তার মৃত্যুর ২ বছর আগে, হাসিনাকে রোগে শোকে দেখার লোকজন না থাকায়, সে ছোট বোনের কাছে চলে যায়; কিন্তু সে কোথায়ও তেমন সুখে ছিলো না।
আমাদের জেনারোশনের মেয়েরা তেমন সুখী হয়নি, কোনভাবে চলেছে।
১৪| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ১০:০০
রাজীব নুর বলেছেন: জীবনের সহজ সরল গল্প! 
সহজ সরল ভাবেই লিখেছেন। কোনো ভনিতা নেই। 
আপনি ভালো করেই জানেন আমি আপনার এই ধরনের লেখা গুলো খুব পছন্দ করি।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
সবার জীবন এই ধরণের ঘটনায় ঘটনায় গড়া
১৫| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ১০:১৭
সোহানী বলেছেন: আপনার মতো আমার ও মাঝে মাঝে মনে হয় খুব ছোটবেলার বন্ধুদের খুজেঁ বের করি। যদিও আমি এরই মধ্যে একজনকে পেয়েছি, সে ভারত থাকে এখন। খুব ইচ্ছে হুট করে একদিন যেয়ে চমকে দিবো।...….
ভালোলাগলো স্মৃতি কথা।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমার ক্লাশমেটদের অনেকেই এখন ভারতে, শুধু ১ জন মাঝে মাঝে বাংলাদেশে আসে।
১৬| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ১১:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এ কারণে আমি মাঝে মাঝে চাই যে, অতীত বন্ধুরা বা তাদের খবর আর ফেরত না আসুক। কী দরকার কস্ট বাড়িয়ে...
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:২১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
যোগ বিয়োগ করলে, আমাদের জেনরেশনের মানুষগুলো তেমন সুখী হয়নি।
১৭| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ১১:৫৯
হাসান রাজু বলেছেন: ক্লাস টু / থ্রি তে একটা মেয়েকে বাদা (সিলেটে এর অর্থ খড়-কুটো টাইপের আবর্জনা) বলে কয়দিন ক্ষেপিয়েছি । অনেকদিন ধরে তার কথা মনে পড়ছে কিন্তু তার নাম চেহারা কিছুই মনে নাই। আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে ভালো ও সুস্থ রেখেছেন।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ছোট মেয়েরা  ও কিশোরী মেয়েরা অনেকটা স্বর্গ থেকে আগত শান্তির মতো, আমার কাছে ক্লাশের মেয়েদেরর অদ্ভুত শান্তির প্রতীকের মতো মনে হতো। আমরা ছেলেরা মারামারি হাউকাউ করতেম, মেয়েরা খেলতো আর পড়তো।
১৮| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  দুপুর ১২:১৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: 
খুব বেদনাদায়ক গল্প
অনেক মেধাবী হাসিনা বা হাসান হারিয়ে যায় কেবলমাত্র অভাবের জন্য বা একজন আপনজনের মরণে ।করুন পরিস্থিতি এমন ভাবে তৈরি  হয় যে কেউ এ থেকে উত্তরণের জন্য কিছু করতে পারে না।
হাসিনার বিদেহী আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা ।আল্লাহ তার আত্মাকে শান্তি দিন এবং তাকে জান্নাত উল ফেরদৌসে নসিব করুন।
আপনার জন্য সহানুভূতি ও দোয়া।কিছু করতে চেয়েও হাসিনার জন্য কিছু করতে না পারার   জন্য  যে ব্যথা  আপনি বহন করে চলেছেন তাতে আপনার প্রতি সমব্যথী।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
গত ২/৩ বছর আমার চোখের বিশেষ সমস্যা হওয়ায় অনেক কিছুই করা হয়নি
১৯| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  দুপুর ১২:৪৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: স্মৃতিকথা.... সময়কে পেছনে নিয়ে যায় !
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি একটু কাজ কম করছি, এটাও সমস্যা! অনেক কিছু ঘুরে ফিরে মনে আসছে।
২০| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  দুপুর ২:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: স্কুল জীবনে আমার এমন এক জন ছিল , যাকে দেখার জন্য ৭ টায় স্কুল ৬।৩০ এ আমি এসে বসে থাকতাম, ঝর বন্যা জলোচ্ছ্বাস কোন কিছুই আমাকে থামাতে পাড়ে নাই। তাকে একটা প্রেম পত্র লিখে তিন সপ্তাহ পকেটে নিয়ে ঘুরেছি, দিতে পারি নাই, কারন আমাদের স্কুলে ছোট হুজুর নামে একজন শিক্ষক ছিলেন যার কাজ ছিল প্রেমপত্র কবজা করা, যেই দিন দিবো ভাবছিলাম ওই দিনই আমাদের এক বড় ভাই প্রেমপত্র ও প্রেমিকা সহ ধরা খেয়ে যে ভায়াবহ উত্তম মধ্যমের শিকার হলেন তা দেখে আমার প্রেম পত্র দেয়ার সাহস উবে গেছিল, তাকে আর বলা হয় নাই। এর পর সে চলে যায় অন্য স্কুলে আমি আকশের পাখি দেখে কাটাই। দির্ঘ ২৮ বছর পর তাকে খুঁজে পাই। সব জানানর পর একটাই উত্তর দিল , পত্রটা দাও নাই কেন ?
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
হায়, আপনি একটি স্বর্গ হারায়েছেন। আমাদের সময় প্রাইমারীতে প্রেমপত্রের ভাবনা ছিলো না; হাইস্কুলে কিছু ছেলে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত ছিলো।
আমি ক্লাশের মেয়েদের সাথে স্বাভাবিকভাবে মিলেমিশে থাকতাম; ফলে, এই ধরণের কিছু করার মত অবস্হা হয়নি।
২১| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার এই ব্যাপারটা আমার খুব ভালোলাগে, আপনি সেই সময়ের বন্ধুদের সাথে ও যোগাযোগ রেখেছেন;
অথচ আমার সময়ে এসে  ও আমার প্রাইমারী স্কুলের কোন বন্ধুর সাথে যোগাযোগ নেই।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:২১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
 আমি যখন দেশে যাই, শুধু নিজগ্রামে থাকি; ঢাকা, চট্টগ্রাম বা কোন শহরে আমার কোন কাজকর্ক থাকে না; ফলে, অনেকের সাথে দেখা হয়; সর্বোপরি, আমি সব সময়, গ্রামগুলোতে হাঁটি, গাড়ীড়ে উঠি না।
২২| 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১০:০৭
উম্মে সায়মা বলেছেন: আমাদের দেশে এমন হাসিনাদের গল্পে ভরা। খারাপ লাগে ভাবতে এগুলো। আপনার স্মৃতিচারণ পড়তে ভালো লেগেছে৷ শেষে অবশ্য খারাপ লেগেছে উনার জন্য। পরপারে ভালো থাকুক এই দোয়া করি।
 
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:২২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি এই পারে বিশ্বাসী মানুষ; এসব বন্ধুদের সাথে পারপারে দেখা হবে না, এটা সিউর।
২৩| 
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১২:১৩
ওমেরা বলেছেন: আহারে --- মানবতাবাদী চাঁদ সুন্দর ভাইয়া বড্ড দেরী করে ফেলেছেন। অন্য কারো কথা মনে আসলে তাড়াতাড়ি খবর নেন না আফসোস করবেন। 
 
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  ভোর ৫:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
নিজের উপর হতাশ হয়ে গেছি; গত ৩ বছর ভালো যায়নি, যা ভেবেছিলাম, কিছুই করা হয়নি
২৪| 
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: "বিশ্বের ১০০ ক্ষমতাশালী নারীর তালিকায় শেখ হাসিনা" 
আপনার এই পোষ্ট টি খুঁজে পাচ্ছি না।
 
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি সরায়ে দিয়েছি।
২৫| 
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:৩০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার এই পোস্টটা পড়ে আর সবার মতো আমিও ব্যথিত হলাম।
 
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আপনি কবি মানুষ, আপনার কষ্ট আমার থেকেও বেশী
২৬| 
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৯
ফারহানা শারমিন বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল।এমন অনেক হাসিনা আছেন আমাদের দেশে। বেঁচে থাকতে কেউ এগিয়ে আসেন না। মরলে পরে আফসোস করেন।
 
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমার জীবনের একটি  ভয়ংকর ভুল
২৭| 
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:৩১
মিরোরডডল  বলেছেন: এরকম আনএক্সপেক্টেড নিউজ আসলেই অনেক কষ্টের । 
ক্লাসমেটের চলে যাওয়া । 
ক্লাসফোরে থাকতেই এতকিছু  !!! 
এতো গুছিয়ে বড়দের মতন কথা বলা ??
আসলে সেই জেনারেশন বলে কথা না, সব সময়ই এরকম কিছু হাসিনা কষ্টের মধ্যে দিয়ে নীরবে চলে যায় ।
 
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমাদের সময়, ছেলেমেয়ে বেশ বড় হয়ে স্কুলে যেতেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১১:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।