নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ, ও মুক্তিযুদ্ধকে খাট করার প্রচেষ্টা

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৯



২৫শে মার্চ পাকিস্তানী সেনাবাহিনী বাংগালী জাতিকে আক্রমণ করেছে; ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইন ৫/৬ ঘন্টা যু্দ্ধ করে পাকীদের কিছুটা সময় প্রতিহত করেছিলো; তারপর পাকীরা ঢাকা দখল করে নিয়েছিলো; ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরের আগে ঢাকা আর আমাদের দখলে আসেনি; ২৫শে মার্চে তারা চট্টগ্রাম দখল করতে পারেনি, চট্টগ্রামে অবস্হিত বেগংল রেজিমেন্ট, ইপিআর ও জনতা উল্টা পাকী বাহিনীকে অবরুদ্ধ করে রাখে কেন্টনমেন্টে ও চট্টগ্রাম পোর্টে; এপ্রিলের ২/৩ তারিক অবধি চট্টগ্রাম বাংগালীদের হাতে ছিল; পাকীরা পরে কুমিল্লা থেকে সৈন্য এনে কেন্টনমেন্ট ও চট্টগ্রাম শহর দখল করে; কিন্তু বিনা যুদ্ধে নয়। এরপর, শুরু হয় পাকীদের বিপক্ষে পুরোদমে যুদ্ধ; এই যুদ্ধের শুরু থেকে অস্ত্র দিয়েছে ভারত। আমাদের ১১টা সেক্টর থেকে যুদ্ধ চালনা করা হয়েছে, সাধারণ বাংগালীদের ট্রেনিং দেয়া হয়েছে ভারতের ভেতরে; ট্রেনিং সেন্টার ও সেক্টরগুলো হেড-কোয়ার্টারগুলো ছিলো ভারতের অভ্যন্তরে, বর্ডারের কাছাকাছি।

আমাদেরকে অস্ত্র দেয়া, ট্রেনিং দেয়া, যায়গা দেয়া ও ভারতের উপর দিয়ে প্লেইন চলতে না দেয়াকে নিয়ে পাকিস্তান ও ভারতের মাঝে একটা যুদ্ধ আসন্ন হয়ে গিয়েছিল; পুর্ব পাকিস্তান বর্ডার বরাবর অনেক ছোটখাট আক্রমন করেছে পাকিস্তান, গুলি বিনিময় হয়েছে, আর্টিলারী বিনিময় হয়েছে; ক্রমেই উহা যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।

কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সাথে সেই পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু হয়নি; ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে যখন পাকী বাহিনী কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলেছে, তখন তারা ভারতের পশ্চিম সীমান্ত আক্রমণের প্ল্যান করে; ভারতের পাকিস্তান আক্রমণের কোন দরকার ছিলো না। তারা দেখছিলো যে, পুর্ব পাকিস্তানের পতন অনিবার্য; তারা অকারণ একটি যুদ্ধ করার পক্ষে ছিলো না।

এদিকে ১১টি সেক্টর থেকে ডিসেম্বরের ১ম সপ্তাহে সব সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশে একযোগে যুদ্ধ করে প্রবেশের প্ল্যান করা হয়।পাকিস্তানীরা এই আক্রমণের কথা শুনে ধৈয্য হারিয়ে যুদ্ধে নেমে যায়; কিন্তু মুক্তিবাহিনীকে আক্রমণ করার মত কোন অবস্হান টার্গেট ছিলো না; পাকীরা তখন পশ্চিম সীমান্তে ভারতীয় বিমানঘাঁটিগুলো আক্রমণ করে ৩রা ডিসেম্বর; এটাই পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের শুরু।

আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধ ছিল পুরো বাংলাদেশ জুড়ে ও পাকিস্তানের জন্য সেটা পুর্ব পাকিস্তান সেক্টর, এটা আলাদা যুদ্ধ; এদিকে ভারত ডিসেম্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে একই সাথে পুর্ব পাকিস্তানে আক্রমণ চালাতে চুক্তি করে বাংলাদেশ সরকারের সাথে; ৭ই ডিসেম্বর থেকে ১৬ই ডিসেম্বের অবধি এটা যৌথ যু্দ্ধ।

বর্তমানে বাংলাদেশের পরাজিত শক্তি, পাকিস্তানের কিছু মিলিটারী লেখক ও কিছু ভারতীয় লেখক পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের সাথে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে মিশায়ে ফেলে। বেশীরবভাগ বাংগালী লেখক ও পাকিস্তানী লেখকেরা বাংগালীদের ছোট করার জন্য ও ভারতীয় অনেক মিলিটারী লেখক পশ্চিম সীমান্তে যুদ্ধ করায়, তারা সেটাকে নিয়ে লিখে।

যাক, বাংগালীরা উর্দু, হিন্দি, ইংরেজী লেখা পড়তে পারে না; তারা বাংলাদেশের ভেতরে, বাহিরে লেখা বাংলা লেখাগুলো পড়ে; এসব লেখা আসে জামাত, রাজাকার, আলবদর, শিবির ও অন্য পরাজিত মনোভাবে লোকদের থেকে; তারা আমাদের বিজয়কে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে খাট করে নিজকে একটু চাংগা করতে চায়।

ভারতীয় বাহিনী পাকীদের ফেলে যাওয়া অস্ত্র নিয়ে গেছে। জেনেভা চুক্তি অনুসারে, এক বাহিনীর অস্ত্র অন্য বাহিনী ব্যবহার করতে পারে না; ভারত আমাদের পুরো যুদ্ধের অস্ত্র দিয়েছে ফ্রি, ও পরে বাংলাদেশ সেনা বাহিনী গঠনের পর, পুরো অস্ত্র দিয়েছে ফ্রি।

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
বাংলোদেশ ডোবা নালা বিলের দেশে অশিক্ষিত লোকজন ছিলো সেটা ভালো ছিলো। এই জনতা দুই অক্ষর লেখার জ্ঞান হওয়ার সাথে সাথে ভুল মিথ্যা নর্দমা লেখা শুরু করেছে। পাকিস্তান বাহিনী হস্তান্তরে যে অস্ত্র ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে সেগুলো কার ছিলো - মঙ্গল গ্রহের?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ বাহিনী ভারতীয় অস্ত্র দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলো, এবং অস্ত্র ছিলো ফ্রি।

পরাজিতরা আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকে পাক-ভারত বলেই চালিয়ে দিতে চায় সব সময়; এটা আমাদের জাতির ভুমিকাকে খর্ব করার জন্য।

২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: এমনিতেই মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতার পর নিজেদের মাঝে মারামারি কাটাকাটি শুরু করে দিয়েছিলেন।

পাকিদের অস্ত্র হাতে পেলে একটি গৃহযুদ্ধ লেগে যেতো।

ভারতীয়রা বুঝেই এই কাজ করেছে। আমাদের দেশের ভালো হয়েছে এতে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি চীনের কথা বলছেন? আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে মারামারি হয়নি। ছাত্রলীগের নেতারা একটা আলাদা গ্রুপ গঠন করেছিলো, তারা তাদের আওয়ামী লীগের সরকারের সাথে মারামারি করেছে।

সারেন্ডার করা অস্ত্র ভারত নিয়ে গেছে; কারণ, ঐ অস্ত্র কেহ ব্যব হার করার নিয়ম ছিলো না; ভারত আমাদেরকে ফ্রি অস্ত্র দিয়েছে।

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আমি শিরাজ শিকদারদের কথা বলিনি। ;)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি বলেন, সেটা বুঝা মুশকিল; আপনি সব সময় আজব কথা বলেন, আজব কিছু নিয়ে লিখেন।

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
বাংলা ব্যাকরণ একটি কথা আছ “দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য“ এরা বিদ্যান কিনা জানিনা। তবে এরা অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন দুর্জন। এরা ফেসবুক ব্লগ অনলাইনে ১৯৭১ এর যুদ্ধকে বিভক্ত করে রেখে দিয়েছে।

কারণ এরা ভারত পলাতক পরিবারের সন্তান, কারণ এরা পাক বাহিনীর মদদদাতার সন্তান। তাদের লেখাতে ভালো কিছু আশা করা যায় না। এরা সমাজের সবচেয়ে নষ্ট ডাষ্টবিনে থাকা নর্দমা।

আমরা জানি মধ্যপ্রাচ্য দেশগুলো বর্বর, আমাদের দেশের বর্বরদের কথা বলি - আমার নিজের দেখা মধ্যপ্রাচ্য থাকা আমাদের দেশের বর্বর জনতা যারা দেশের মুক্তিযুদ্ধকে হেয় করে ফেসবুকিং করে ইউটিউবে ভিডিও লোড করে। থার্ডক্লাস আর ক্লাসলেস জনতা বসে বসে জামাত শিবিরের গুনগান করে টাকা উত্তোলন করে দেশে জামাত শিবিরে ফান্ডিং করে।


১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলার আবর্জনারা সব সময় জামাতে ছিলো, ইসলামী ছাত্র সংগে ছিলো, এরা পাকীদের হয়ে গণহত্যা চালিয়েছে; এখন এরা শবির নাম ধারণ করে বাংগালী জাতীর ক্ষতি করে যাচ্ছে; এগুলো আবর্জনা।

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




তিনি সঠিক বলেছেন ভারত বাংলাদেশ লুট করেছে। ভারত বাংলাদেশের আস্ত শহর কাধে করে লুট করে নিয়ে গেছে। ভারতের বোম্বাই বাংলাদেশের ফিল্মসিটি ছিলো ভারত লুট করে তার নাম দিয়েছে মুম্বাই। ভারত তুই মুম্বাই ফেরত দে ! নয়তো পেঁয়াজ দে !


মেজর জলিল, কর্ণেল তাহের গং কে? - চিনিনা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতীয় বাহিনী লুট করে কি নিতে পারতো, কোথায় কি ছড়ায়ে ছিটায়ে ছিলো?

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ভারতীয় বাহিনী পাকীদের ফেলে যাওয়া অস্ত্র নিয়ে গেছে। জেনেভা চুক্তি অনুসারে, এক বাহিনীর অস্ত্র অন্য বাহিনী ব্যবহার করতে পারে না; ভারত আমাদের পুরো যুদ্ধের অস্ত্র দিয়েছে ফ্রি, ও পরে বাংলাদেশ সেনা বাহিনী গঠনের পর, পুরো অস্ত্র দিয়েছে ফ্রি।
............................................................................................................................................
কিন্ত তখন যুদ্ধ পরবর্তী ঘটনা ও ভারতীয় বাহিনীর ফেরত যাওয়া নিয়ে অনেক কথা
শোনা যাচ্ছিল, এসব বিষয়ের সঠিক সমাধান হওয়া আবশ্যক ।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন বাংগালী ভারতকে বিশ্বাস করে না; সেজন্য সেই সময়েও তাদের বিপক্ষে কথা উঠেছিলো; তবে, উহা সেনা বাহিনী ছিলো; বেকুবের মতো কথা বলে অনেকে বেকুব সেজেছেন। ততকালীন বাংলাদেশে মালিকানা বিহীন অবস্হায় রাস্তাঘাটে কি পড়েছিলো যে সৈন্যরা নিয়ে যেতে পারে?

সমাধানের কিছু নেই। জামত শিবিরের প্রচারণার অনেক কিছু আছে।

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




স্বপ্নের শঙ্খচিল ভাই,
মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র ১৫ খন্ড পড়ুন। সব সেখানে লেখা আছে।

৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
ভারতীয় সৈন্য কিভাবে কি নেবে তখন বাংলাদেশের মানুষের হাতে হাতে অস্ত্র ঘরে ঘরে ডিনামাইট। ভারত বাংলা আরেকটি যুদ্ধ হয়ে যেতো তখন - এসব ব্লগে কি লিখছেন লোকজন?

১। পাক সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের সময় পাক সেনাবাহিনী অস্ত্র ভারতীয় সেনাবাহিনী ফেরত দিয়েছে।

২। ভারত সরকারের কোনো ইচ্ছা ছিলো না পাক বাংলা যুদ্ধে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুক্ত হতে। ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে ভারতীয় সেনাবাহিনী আসে।

৩। রোহিঙ্গা ঠাই দিয়ে বাংলাদেশের যেমন কোনো স্বার্থ নেই মহা বোকামী ছাড়া ,ঠিক তেমনি ভারতও বাংলাদেশীকে ঠাই দিয়েছে নিঃস্বার্থ। ভারতে ৭১ এর বাঙ্গালী অভাব নেই তাদের আসলেই বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো উচিত আর তাদের ঘর বাড়ী দিতে হবে দেশের জামাত শিবির বিএনপির ঘরে।

৪। এখন সেইসব নন রিটার্ন বাংলাদেশীকে ভারত বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে চাচ্ছে যাদের কথা আমরা শুনি যারা আসাম করিমগঞ্জে আছে - এরা বাংলাদেশী ও বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ভারতীয় নাগরিক যাদের আইসি নিয়ে এখন দ্বন্দ্ব হচ্ছে।



১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা ভারত-বিরোধী, সাথে সাথে দেশের অবস্হার সাথে পরিচিত নয়; কোন সংবাদ এনালাইসিস করতে পারে না, ফলোআপ করতে পারে না, উদ্ভট কথা বলে; ফলে, গুজব রটানো ছাড়া সঠিক কোন কিছুতে নেই।

৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলছি ব্লগে অধিকাংশ ব্লগার ৯০ দশকের প্রজন্ম এরা ৭০ এর সম্পর্কে ততোটুকু জানে যতোটুকু বিএনপি কালা জাহাঙ্গির, পিচ্চি হান্নান, আমানুল্লাহ, গুলিস্তানের গুন্ডা লিডার চৌধুরী আলম জেরিন আলম, তারেক জিয়া, ফালু কালু মামুন মিয়া জানিয়েছে।

ব্লগে জিগ্যাসা করুন মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র ১৫ খন্ড কয় পাতা কয় জন পড়েছেন? উত্তর কি আসে দেখেন। আমি এই দেশেরই মানুষ, আমি জঙ্গলেরই মানুষ তাই এই জঙ্গলের সবাইকে লতায় পাতায় আমি চিনি।


১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালী নতুন জেনারেশন পাঠ্য বই না পড়ে "প্রশ্নফাঁস"এর জন্য অপেক্ষা করে থাকে; এগুলোর বড় অংশ অসৎ

১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভারত তুই মুম্বাই ফেরত দে ! নয়তো পেঁয়াজ দে !

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটাও কমেন্ট?

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেকে বলে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় বাহিনী লুট করে অনেক সম্পদ নিয়েছে; কি সম্পদ? শুনি?

পরাজিত সেনাদের ব্যবহৃত পরিত্যাক্ত যুদ্ধাস্ত্র কোন কাজে লাগে না।
পৃথিবীর কোন দেশের নিয়মিত বাহিনী পরাজিত বাহিনীর ব্যবহৃত অস্ত্র ব্যাবহার করে না।

ভারতীয় সেনা, বিএসএফ, পুলিশ বেলজিয়ামের তৈরি আধুনিক 'এফএন রাইফেল' ব্যাবহার করে।
এজাবৎ কোন ভারতীয় বাহিনীর হাতে পাকি বাহিনির চাইনিজ রাইফেল দেখা যায় নি। কিন্তু বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হাতে কিছুদিন দেখাগেছে। ৭৩এর পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও রক্ষীবাহিনী ব্রিটিশ এসএলআর ব্যাবহার করে। ৭৫ এর পট পরিবর্তনের পর পর রক্ষীবাহিনীর সবাইকে সেনাবাহিনীতে আত্নিকরন করে আমদানিকৃত আধুনিক চাইনিজ Type 58 রাইফেল ব্যাবহার শুরু করে।
কোন দেশের নিয়মিত বাহিনী পরাজিত বাহিনীর ব্যবহৃত/পরিত্যাক্ত অস্ত্র ব্যাবহার করে না।
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধান অস্ত্রসস্ত্র ভারতীয়দের দেয়া এসএলআর স্টেনগান, এলএমজি।


একটি মেশিনগান এক দেড় হাজার রাউন্ড গুলিবর্ষন করা হলে ব্যারেলের সেপ নষ্ট হয়ে যায়। ব্রাষ্ট ফায়ার বন্ধ হয়ে সিঙ্গেল শট করতে হয়।( একজন মুক্তিযোদ্ধার কাছে শোনা) ব্যবহৃত পরিত্যাক্ত যুদ্ধাস্ত্র অন্য কোন রাষ্ট্রের কাছে বিক্রিও হয়না।
ডাকাত দল বা সন্ত্রাসিরা ছাড়া এই অস্ত্র কেউ ব্যাবহার করে না। কারো কাজে লাগে না। (বর্তমানে অবস্য ইসলামিষ্ট সন্ত্রসিরা সর্বাধুনিক অস্ত্র ব্যাবহার করছে)
সবাই জানে পাকিস্তানিরা আত্নসমর্পনের আগে রিজার্ভ অস্ত্রসস্ত্র ও বিমানবন্দরে স্যাবরজেটগুলো বিষ্ফোরন করে উড়িয়ে দেয়া হয়েছিল। এরপর ধংসস্তুপ থেকে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ জোড়া দিয়ে দুটি স্যাবরজেট ও একটি T 33 বিমান চালু করা সম্ভব হয়েছিল।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতার ৪৮ বছর পর, সামুর ব্লগারদের লেখা নিয়ে, লেখার বিষয় নিয়ে, দেশ নিয়ে ভাবনা ও পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি এলালাইসিস করে দেখেন, এদের অনেকের লেখার ক্ষমতা পশ্চিমের ১ জন ৮ম শ্রেণীর বাচ্চা থেকেও কম। এরা ৭৫-৮০ সালে কি লিখেছেন, কি বলেছেন? চিড়িয়াখানা

বিজয় দিবসে একজনকে নিয়ে কবিতা লিখেছে এক কবি, কবিতার ছরিত্র ৩০০ জন মুক্তিযোদ্ধা সৈনিককে ফাঁসী দিয়েছে! এটা মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দিবসের কবিতা? এসব পায়খানা কবিদের দিয়ে কি করবেন?

১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশ ডুবে যাবার অন্যতম কারণ হবে ভারত বিদ্বেষ পাকিস্তান প্রেমিদের কখনো পাকিস্তানে জায়গা হবে না, তবে তারা বাংলাদেশ ডুবিয়ে দেবে। বিজয় দিবসে এসব নর্দমা রাজাকার ব্লগে আজে বাজে পোষ্ট দিয়ে গুম হয়ে গেছে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগগুলোতে গুহামানবদের সংখ্যা সব সময় বেশী ছিলো

১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই,

আপনার তথ্যে একটু ভুল আছে | করিমগঞ্জ সিলেটেরই একটি মহকুমা বা অংশ ছিল, এর প্রকৃত অধিবাসীরা সিলেটি | ভারত-পাকিস্তান ভাগ হওয়ার সময় করিমগঞ্জের সাড়ে তিনটি থানা বাদে গোটা সিলেট পূর্বপাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয় | বর্তমানে মোদী সরকার আলতুফালতু অজুহাত তুলে যাদের করিমগঞ্জ থেকে বের করতে চাচ্ছে এরা ওই এলাকার প্রকৃত বাসিন্দাই, অন্য কোথাও থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসা নয় |

মোদী সরকার বর্তমানে যা করছে তা চরম হিপোক্রেসি বই আর কিছুই নয় | যে ভারতীয়রা বিশ্বায়নের সুযোগ নিয়ে নানান দেশে অভিবাসনের জন্য হেনো কোনো ধান্দাবাজি নেই যা করে থাকে, সেই ভারতীয়রা ধর্মীয় উন্মাদনার সুযোগ নিয়ে তাদের দেশের একাংশের অধিবাসীদের বের করে দেয়ার পায়তারা করছে যা খুবই দুঃখজনক | সব ভারতীয়দের মন্দ ভাবার সুযোগ নেই, এইটা যে চরম অন্যায় তা অনেক ভারতীয়রাও বুঝতে পারছে, আর তাই গোটা ভারত এই ইস্যু নিয়ে অনেকটা উত্তপ্ত হয়ে উঠছে | যদিও সেখানকার সংখ্যালঘুদের তেমন কোনো আশার আলো দেখা যাচ্ছে না |

১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪২

খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রথম দিকে তো ভালই লিখছিলেন, শেষের দুই লাইন সব শেষ করে দিল।
এক বাহিনী অন্য বাহিনীর অস্ত্র ব্যবহার করে না? বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ধরা পরা ১০ ট্রাক উলফার অস্ত্র ব্যবহার করছে তা আপনি জানেন?
ভারতীয় সেনাবাহিনী শুধু অস্ত্র নেয়নি, সাথে যানবাহন, কারখানার মেশিন, ক্যন্টনমেন্ট থেকে ক্রোকারিজ পর্যন্ত নিয়ে গেছে।
স্বাধীনতার পর ২৫ বছর পর্যন্ত ভারত আমাদের কাছ থেকে যুদ্ধের ক্ষতিপূরন নিয়েছে। আপনার কি জানা আছে?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনারা নিজেই লিলিপুটিয়ান, সাথে সাথে পুরো দেশের অশিক্ষিত মানুষকে বিভ্রান্ত করে চলেছেন।

১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: রাজারবাগ পুলিশ লাইনের সামনেই আমার বাসা।
সেই সময় অবশ্য আমার জন্ম হয়নি।
মা নানা নানী ছিলেন বাসায়। তারা ভয়ে খাটের নিচে ছিলেন সারারাত। রাতের খাওয়া দাওয়া খাটের নিচেই করেছেন। নানী অন্ধকারে ভর্তা বানাতে গিয়ে তেলোপোলাও আলুর সাথে ঢলে দিয়েছেন।
কালো ধোঁয়ায় চারিদিকে। খুব গুলির শব্দ হয়েছে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকাতে পুলিশই ১ম প্রতিরোধ গড়েছিলেন, এটা বাংগালীর জন্য গৌরবের অধ্যায়

১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১২

রাজীব নুর বলেছেন: সবার মন্তব্য গুলো পড়লাম।
কে কি মন্তব্য করলো তা আমার জানার দরকার আছে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশে স্বাধীনতার বিপক্ষের লোকদের প্রভাব বেড়ে গেছে

১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৭

রাশিয়া বলেছেন: যারা বলেছেন, ভারতীয়রা স্বাধীন বাংলাদেশে লুটপাট করেনি, তারা বঙ্গবন্ধুর এই উক্তির ব্যাখা দিন তো, "সাত কোটি মানুষের জন্য তের কোটি কম্বল আসছে - আমার কম্বল কই?"

চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ট্রাক বোঝাই করে তা বেনাপোল দিয়ে বর্ডার পার হয়ে চলে যেত - এটা আমাদের বাপ দাদার নিজের চোখে দেখা। আপনারা অস্বীকার করেন কোন যুক্তিতে?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বাপ দাদারা রাজাকার কিংবা শান্তি বাহিনী ছিলেন, সন্দেহ নেই।

১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উলফার জন্য ১০ ট্রাক অস্ত্র ইউজড অস্ত্র ছিল না।
ব্রান্ড নিউ, ইসরাইলি উজি, চকচকে নতুন চাইনিজ সাবমেশিনগান। বর্তমানে র‍্যাব ব্যাবহার করছে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশে আগাছাই বেশী জন্ম নিচ্ছে

১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯

নজসু বলেছেন:





মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করায় ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনী হত্যা করেছিল বরিশালের আইনজীবী সুধীর কুমার চক্রবর্তীকে। তাঁর ছেলে আইনজীবী তপন কুমার চক্রবর্তী একজন গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রথম ধাপে রাজাকারের যে তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে তপন কুমারের নাম এসেছে। একই সঙ্গে আছে তাঁর মা প্রয়াত ঊষা চক্রবর্তীর নামও।
একইভাবে রাজশাহী, বরগুনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও বগুড়ায় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার নাম এসেছে, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবে পরিচিত। এসেছে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার নামও। (প্রথম আলোর আজকের খবর)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারী চাকুরী পেলে মানুষ চুরিদারী করে ইডিয়ট হয়ে যায়; অথবা ইডিয়টরাই সরকারী চাকুরী পায়।

২০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: রাজাকারদের তালিকা করতে গিয়ে সেখানে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই বিষয় টি নিয়ে আপনার কাছে একটা পোষ্ট চাই।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, রাজাকার মাজাকার নিয়ে আমার পক্ষে পোষ্ট দেয়া সম্ভব হবে না, এসব আবর্জনা নিয়ে আমি সুবিধা করতে পারবো না।

২১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




স্বামী বিশুদ্ধানন্দ ভাই,
আপনি যা বলেছেন তা ১০০ ভাগ সঠিক। তবে এও সঠিক করিমগঞ্জ ও আসামে প্রচুর বাংলাদেশী আছেন যারা ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সহ তারপরও সেখানে স্থানান্তর হয়েছেন। ভারতের অভিযোগ ভুল নয়। ভারতের সাথে বাংলাদেশ দ্বন্দ্ব করতে গেলে এসবের হিসাব দিতে হবে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সম্পর্কে বলবো না। তবে ব্লগে এই সেনসেটিভ বিষয়ে কথা না বলাটা ভালো হবে - দেশের জন্য সমাজের জন্য করিমগঞ্জ ও আসামবাসী বাঙ্গালীদের জন্য।

২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
এতো বড় সমস্যা হয়ে গেলো। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পোষ্ট দিতে ভয় পাচ্ছি - পাক বাহিনী আক্রমন করে বসবে। মজার বিষয় কি জানেন? - বিজয় দিবসে পাক বাহিনী দেখে আমার ভালোই লেগেছে। পাক বাহিনীর কি ভারতের পেঁয়াজ আর ভারতের টিভি সিরিয়ালে ঘাটতি পরেছে?




১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতা-বিরোধীরা সংখ্যায় বাড়ছে

২৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপোষহীন নেত্রী খালেদা জিয়া আপনি দেশে আপনার সাঙ্গপাঙ্গদের দ্বারা দেশের বিজয় দিবসে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তার জন্য আপনার জেলে থেকে আরো কেক খেতে হবে। আপনি জেলে থাকুন আরো কেক সরবরাহ করা হবে। কেকের অর্ডার বাড়ছে সব আপনারই গিলতে হবে।

তারেক জিয়ার সফলতার চাবিকাঠি। কারেন্টের খাম্বা। খাম্বা তারেক। তার অনুসরাীগণ ভারতে আশ্রয়ে আছেন। তাদের দেশে এনে খাম্বা তারেকের মামলায় রাজসাক্ষী করা হবে। তারেক মিয়ার নামে ১২১, ১৩২, ১৯৪, ৩০২, ৩০৩, ৩০৫, ৩২৬-ক, ৩৬৪-ক, ৩৯৬ ধারায় বিচার কার্যকর করা হবে।


১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজাকারদের বংসগধরেরা ও শিবিরেরা বিজয় বিবস, স্বাধীনতা দিবসগুলোতে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।

২৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ, ও মুক্তিযুদ্ধকে খাট করার প্রচেষ্টা যারা করছে
তারা নীজেরাই বিভ্রান্ত হচ্ছে ও নতুন করে ভ্রান্তির মধ্যে পতিত হয়ে মাকরসার জালে মানে
রাজনীতির খোলা মাঠ ছেড়ে অন লাইনে অন্তরজালে নীজেরাই জড়িয়ে যাচ্ছে। গভীর
জলের মাছ ডাঙ্গায় উঠলেই শেষ ,এটা তারা ভালই জানে। ইতিহাস কথা বলে।সাময়িক
ভাবে কিছুদিন মানুষকে বিভ্রান্ত করা যায়, কিন্ত সঠিক সময়ে ইতিহাস সত্য কথাই বলে।
তাই ওসব কথায় কান না দেয়াই ভাল । তাদের কথায় কান দিলে বেশী মঝা পায় ।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



'৭১ এর পরাজিতরা নিজেদের অপরাধকে অনুধাবন করতে পারেনি।

২৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৩

সুপারডুপার বলেছেন: মন্তব্য গুলো পড়ে আমরা যে টুকু বুঝে আসলো , অনেকে আসলে বাংলাদেশের উপর ভারতের আগ্রাসন মেনে নিতে পারছেন না। বাংলাদেশের উপর পাকিস্তানের আগ্রাসন যদি তারা মেনে নেয় বা পাকি সাপোর্ট করে , তখন তাদেরকে রাজাকারের বংশধর বলা যায়। এর আগে কোনো মতেই তাদের কিছু বলতে পারবো না।

বাংলাদেশে ‘র’by আবু রুশ্‌দ্ পড়ে , ভারতকেও আমার ধোয়া তুলসীপাতা মনে হয় নি।

কোনো মূর্খ লোক যদি অফিসিয়াল কাজের জন্য অন্য একজন শিক্ষিত লোকের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর হয়ে পরে। স্বাভাবিক ভাবে ঐ শিক্ষিত লোক মহাপুরুষ হলেও কয়েদিন পরে ঐ মূর্খ লোককে দিয়ে পা তার টিপে নিবে। যেমনঃ বাংলাদেশে কে সরকার গঠন করবে , ভারত সিদ্ধান্ত নেয়। তাই , এই শৃঙ্খল থেকে মুক্তি পেতে হলে বাংলাদেশের মানুষকে শিক্ষিত হয়ে উঠতে হবে।

দুঃখিত, কেউ যদি ভিতরে ভিতরে পাকি হোক অথবা ভাদা হোক ; কাউকেই আমি সাপোর্ট করতে পারছি না। কারণ, দুই জনই দেশের শত্রু। যে যখন সুযোগ পাবে, মীরজাফরগিরি করবে।

আন্তর্জাতিক স্বার্থে লাফ ক্ষতি হিসাব করে বন্ধুত্ব যেকোন দেশের সাথে হতে পারে ( যেমনঃ ইসরাইল ও জার্মানি বন্ধু লাভ ক্ষতি হিসাব করে )। তার মানে এই নয় যে অন্য দেশকে বাংলাদেশকে ধর্ষণ করার সুযোগ দিতে হবে। এখন যেমন : কিছু মুসুলমান দালাল ও আমলা সৌদি আরবকে বাংলাদেশের কর্মী মহিলাদের ধর্ষণের সুযোগ করে দিচ্ছে। কিন্তু মুখে তাদের নূরানী দাড়ি, কথায় কথায় কোরআন হাদিস, হজের কথা । এইগুলো সবগুলো দেশের শত্রু।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত (বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী) আমাদেরকে যুদ্ধে সাহায্য করেছেন; ওরা আমাদের মামা নন যে আজীবন সাহায্য করবে।

২৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৬

সুপারডুপার বলেছেন: সংশোধন : কোনো মূর্খ লোক যদি অফিসিয়াল কাজের জন্য অন্য একজন শিক্ষিত লোকের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর হয়ে পরে। স্বাভাবিক ভাবে ঐ শিক্ষিত লোক মহাপুরুষ হলেও কয়েদিন পরে ঐ মূর্খ লোককে দিয়ে তার পা টিপে নিবে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ ভারত মুখী হওয়ার কথা ছিলো না, বাংগালীরা ভারত-বিরোধী; কিন্তু বাংগালীরা নিজ দেশকে গড়েনি বলেই তারা ভারতের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।

২৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৯

সুপারডুপার বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ভারত (বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী) আমাদেরকে যুদ্ধে সাহায্য করেছেন;

- ইন্দিরা গান্ধী'র প্রতি প্রতিটি বাংলাদেশীর কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। উনি কঠিন সময়ে দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কোনো মুসলিম দুম্বালান্ডের কেউ দাঁড়ায় নি।

যদি কেউ ইন্দিরা গান্ধী'র উপর অকৃতজ্ঞ হয়, বুঝতে হবে সে জামায়াত -শিবির ও ওয়াজ -মাহফিলের হুজুর দ্বারা ব্রেইন ওয়াশড।

২৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





সুপারডুপার ভাই যথার্থ বলেছেন। রাইট ইউ আর।

২৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৪

সুপারডুপার বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ওরা আমাদের মামা নন যে আজীবন সাহায্য করবে।

----
এটাই হচ্ছে বেশির ভাগ বাংলাদেশির সমস্যা। ভারতের উপর তাকিয়ে থাকে।


ছোট খাটো জিনিস নিয়েও ভারত খারাপ। ভারত পেঁয়াজ না নিলে , ভারত খারাপ। ভারত গরু না দিলে , গরুর মাংসের দাম বাড়ে , কুরবানী গরুর দাম বাড়ে। তখনও ভারত খারাপ। ভারত বাংলাদেশের চ্যানেল না দেখলে ভারত খারাপ। আরে বাবা, ভারতের উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের উপর নির্ভরশীল হওয়া যায় না ! কিছু ভারত বিদ্বেষীদের কথা, ' ভারত নাকি বাংলাদেশ নিজের উপর নির্ভরশীল হোক, এটাও নাকি হতে দেয় না। কিন্তু তারা বোঝে না , God helps those who help themselves . ভারত নিজের উপর নির্ভরশীল হতে চায় , বাংলাদেশ চায় না ; এই পার্থক্য ও বোঝে না।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকারের সাথে চাষী বা কলকারখানার লোকদের কোন লিয়াজো নেই; কে কি করছে কেহ জানে না; জাতির কি দরকার, জাতি কি উৎপাদন করছে, কমপক্ষে সরকারের লোকেরা জানে না; আমরা ভারতের উপর নির্ভরশীল অনেকাংশে অথর্ব প্রশাসনের কারণে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.